ঢাকা   শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১

আয় বুঝে ব্যয় করতে হবে

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

১৭ মে ২০২৩, ০৮:১৪ পিএম | আপডেট: ১৮ মে ২০২৩, ১২:০১ এএম

আয় বুঝে ব্যয় কর। এটি বহু ভাষায় বিশ্বব্যাপী বহুল প্রচলিত প্রবাদবাক্য। প্রতিটি প্রবাদ বাক্যই বাস্তবতার নির্যাস। তবুও এ চিরন্তন সত্য ভুলে গিয়ে কিংবা কোনো তোয়াক্কা না করে অনেকেই আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি করে। কেউ কেউ বিলাসিতাও করে। ফলে তারা ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ে। তা অনেকেই জীবদ্দশায় পরিশোধ করতে পারে না, যার শিকার হয় উত্তরসূরীরা। এমনি অবস্থা হয়েছে আমাদের। এটা রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে যেমন তেমনি ব্যক্তি পর্যায়েও হয়েছে, যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ জাতীয় বাজেট ও মেগা প্রকল্প। মেগা প্রকল্প নিয়ে গত সংখ্যায় কিছু আলোচনা করা হয়েছে। এ ব্যাপারে নতুন করে কিছু বলার নেই। তাই শুধু জাতীয় বাজেট নিয়ে এ নিবন্ধে কিছু আলোকপাত করবো। দেশে দীর্ঘদিন যাবত বিশাল আকারের বাজেট ঘোষণা করা হয়, যার এক তৃতীয়াংশ হয় ঋণ নির্ভর। তবুও বাজেটের আকার বড় নিয়ে মন্ত্রী, এমপি ছাড়াও দলদাসরা ব্যাপক ঢাকা-ঢোল পিটায়। কয়েক দিন যেতে না যেতেই বাজেট কাটছাঁট শুরু হয়ে যায়। উপরন্তু নিত্য নতুন কর আরোপ করা হয় বিভিন্ন ক্ষেত্রে এবং তা পাবলিকের ঘাড় মটকিয়ে আদায় করা হয়। এই হচ্ছে এ দেশের জাতীয় বাজেটের প্রধান সমস্যা। বাজেটের দ্বিতীয় সমস্যা হচ্ছে এডিপি। যার বিরাট অংশ অপচয় হয়। যেমন: সেতু নির্মাণ করা হয় সংযোগ সড়ক ছাড়াই। ফলে মানুষের কোন কাজে লাগে না সেতু। রাষ্ট্রীয় খাতে যে কোনো নির্মাণ ব্যয়ও হয় বিশ্বের মধ্যে সর্বাধিক। মানও হয় অত্যন্ত খারাপ। তাই ক্ষেত্র বিশেষে নির্মাণ কাজ শেষ হতে না হতেই ধসে যায়! ফলে বিশাল অংকের অর্থের জলাঞ্জলি হয়। অবশ্য, নির্মাণ সংশ্লিষ্টদের পকেট ভারী হয় অবাধে! এভাবে কিছু লোক রাতারাতি ধনী ও অতি ধনী হয়েছে। লুটপাটের টাকা দেশেও রাখে না বাটপাররা। বিদেশের বিভিন্ন ব্যাংক গচ্ছিত রাখে। উপরন্তু বিভিন্ন দেশে বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে।পরিবারের লোকরা বিলাসী জীবন কাটায় সেখানে। অন্যদিকে, জাতীয় নির্বাচনের বছর এডিপিতি নির্বাচনী বাজেটের হিড়িক পড়ে যায়। অপরদিকে, বাজেটের রাজস্ব আদায়ের বিরাট টার্গেট নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু স্বল্প দিনের মধ্যেই সেটা কমানো হয়। অনেক ক্ষেত্রে নতুন কর আরোপ করা হয়। তবুও শেষাবধি রাজস্ব আয়ের টার্গেট পূরণ হয় না। সামাজিক সুরক্ষা খাতে ব্যয় করা হয় সামান্য। তার মধ্যে সরকারি জনবলের পেনশন অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যা অন্যায্য। দ্বিতীয়ত: সামাজিক সুরক্ষাপ্রাপ্তদের নিয়ে চলে দলীয়করণসহ নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি। প্রকৃত লোকরা তেমন পায় না। বাজেটে প্রবৃদ্ধির হার নির্ধারণ করা হয় বেশি, যা বাস্তবায়িত হয় না। আবার মূল্যস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের টার্গেট পূরণ হয় না। এই হচ্ছে দেশের জাতীয় বাজেটের ঐতিহ্য। আগামী জাতীয় বাজেটও এর থেকে ব্যতিক্রম হবে বলে মনে হয় না!

আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন করেছেন গত ১১ মে। ঐদিন এডিপিও অনুমোদন করা হয়েছে একনেক সভায়। নতুন বাজেটের আকার ধরা হয়েছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৯৯১ কোটি টাকা। তন্মধ্যে মোট আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৫ লাখ কোটি টাকা। ফলে ঘাটতি ২ লাখ ৬১ হাজার ৯৯১ কোটি টাকা। এর মধ্যে এডিপি ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা। এখন প্রস্তাবিত এই বাজেট জাতীয় সংসদের আগামী ৩১ মে শুরু হওয়া অধিবেশনে উপস্থাপিত হবে ১ জুন। সংসদে এ নিয়ে কিছু আলোচনা হবে।সংসদের বাইরেও ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা এবং পত্রিকায় লেখালেখি হবে। সবশেষে যৎসামান্য এদিক-ওদিক করে জুন মাসের শেষ সপ্তাহের যে কোন দিন (সম্ভবত ২৫ জুন) পাশ হবে। তার পর নতুন বাজেট কার্যকর হবে আগামী ১ জুলাই থেকে।

প্রস্তাবিত বাজেটের রাজস্ব ব্যয় নিয়ে কিছু বলার তেমন সুযোগ নেই। কারণ, সেটি প্রশাসনিক ব্যয়। সরকারি জনবলের বেতন-ভাতাদির ব্যয়। এর বিন্দুমাত্র কম-বেশি করার উপায় নেই। তবে প্রশাসনিক ব্যয়ের মধ্যে সরকারি কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ, বিদেশ ভ্রমণ ও পরামর্শক নিয়োগ নিয়ে কিছু বলার আছে। কারণ, এর অধিকাংশই অপ্রয়োজনীয়। মানুষের কাজে আসে না। তাই এসব ব্যয় যত কম হয় ততই মঙ্গল। ব্যয়ের মধ্যে সামাজিক সুরক্ষা খাতে ১ লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা রাখা হয়েছে। নতুন করে ৭ লাখ সুবিধাভোগী বাড়বে। কিন্তু সুবিধাভোগীদের নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা রয়েছে। এতে দলীয়করণ, অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। আসল লোকের চেয়ে নকল লোকের সংখ্যা বেশি। তাই এ ক্ষেত্রে শতভাগ ন্যায্যতা আনতে হবে এবং সরকারি জনবলের পেনশনকে বাদ দিতে হবে। আগামী বাজেটে ভর্তুকি বাবদ ১ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা রাখা হয়েছে। প্রবৃদ্ধি ৭.৫%, মূল্যস্ফীতি ৬.৫% ও দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ ১৭ লাখ কোটি টাকা ধরা হয়েছে। বাজেটে রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে পাঁচ লক্ষ টাকা। এটা অর্জন করতে রাজস্ব আয়ের পরিধি ও কর বাড়াতে হবে। এটা আইএমএফের শর্ত, যা সরকার মেনে নিয়েছে ৪.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণের বিনিময়ে। সংস্থাটির ৩৮টি শর্তের একটি হচ্ছে ভর্তুকি বন্ধ বা কমানো। তাই আগামী বাজেটে বহু ক্ষেত্রে কর অনেক বেড়ে যাবে। মানুষের জীবন যাত্রার ব্যয়ও বেড়ে যাবে অনেক। তাই বাজেটকে কর বাড়ানোর বাজেট বলে আখ্যায়িত করছে অনেকেই। সিপিডির বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, দেশের বাজেট এখন অনাথ, আইএমএফ পালক পিতা। ভর্তুকি তুলে নেওয়া হলে বৈষম্য আরও বাড়বে। যা’হোক, একনেক অনুমোদিত এডিপি ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা। তন্মধ্যে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ১ লাখ ৬৯ হাজার কোটি টাকা এবং বৈদেশিক উৎস থেকে ৯৪ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। উপরন্তু স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের জন্য ১১ হাজার ৬৭৪ কোটি ২ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে (তন্মধ্যে বৈদেশিক অর্থ ৭৭৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকা, বাকীটা অভ্যন্তরীণ)। ফলে মোট এডিপির আকার হয়েছে ২ লাখ ৭৪ হাজার ৮৭৪ কোটি ২ লাখ টাকা। এডিপিতে প্রকল্পের সংখ্যা ১ হাজার ৩০৯টি। তন্মধ্যে বিনিয়োগ প্রকল্প ১ হাজার ১১৮টি, সমীক্ষা প্রকল্প ২২টি, কারিগরি সহায়তা প্রকল্প ৮০টি এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের ৮৯টি। এডিপি বরাদ্দের প্রধানতম হচ্ছে, পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে ২৮.৮৮%, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ১৬.৮৮%, শিক্ষা খাতে ১১.৩৬%। উপরন্তু আগামী এডিপিতে ৬.৫ লাখ কোটি টাকা (তন্মধ্যে বৈদেশিক ঋণ ৪ লাখ ১০ হাজার ৬০০ কোটি টাকা)ব্যয় সম্বলিত ২১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প যুক্ত করা হচ্ছে, যা নির্বাচনী প্রকল্প বলে খ্যাত হচ্ছে।

বাজেটের প্রায় এক তৃতীয়াংশ বিদেশি ঋণের ও অনুদানের। তাই অনেকেই বাজেটকে ঋণনির্ভর বাজেট বলে আখ্যায়িত করেছেন। এভাবে সরকার ব্যাপকভাবে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। যার পরিমাণ জিডিপির ৪২%। যার কিস্তি ও সুদ পরিশোধ করতে হচ্ছে প্রতিবছর। আগামী অর্থবছরও করতে হবে। সে জন্য বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ লাখ ২ হাজার কোটি টাকা। সরকারের ঋণ বেড়েই চলেছে, যা পরিশোধ করতে হবে দেশবাসীকেই। উপরন্তু বিবিএসের সর্বশেষ খানা আয়-ব্যয় জরিপ প্রতিবেদন মতে, পরিবারপ্রতি গড় ঋণের পরিমাণ ২০২২ সালে হয়েছে ৭০ হাজার ৫০৬ টাকা, যা ২০১৬ সালে ছিল ৩৭ হাজার ৭৪৩ টাকা। এভাবে সমগ্র জাতি বিপুল ঋণে জর্জরিত হয়ে পড়েছে। এ থেকে মানুষ মুক্তি চায়। নতুবা মরেও শান্তি নেই বলে অভিমত অনেকের। অন্যদিকে, ঢাকা সফর শেষে আইএমএফের মিশন প্রধান গত ৭ মে এক বিবৃতিতে বলেছেন, বাংলাদেশ বর্ধনশীল দেশ হলেও ক্রমাগত মূল্যস্ফীতির চাপ, বিশ্ব অর্থনীতির অস্থিরতা এবং প্রধান বাণিজ্য অংশীদার দেশগুলোর অর্থনীতির ধীর গতি বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এবং টাকার মানের ওপর প্রভাব ফেলবে। প্রধানমন্ত্রীও দেশ-বিদেশের পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে ব্যয়ের ব্যাপারে কৃচ্ছ্রতার নির্দেশ দিয়েছেন। অন্যদিকে, দেশের সরকারের সঙ্গে পরাশক্তির প্রচ- দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ১৩ ও ১৫ মে বলেছেন, কোনো দেশ ‘স্যাংশন’ (নিষেধাজ্ঞা) দিলে তার কাছ থেকে বাংলাদেশ সরকার কোনো পণ্য কিনবে না। এ ব্যাপারে অর্থ মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উপরন্তু তিনি বিবিসির সাথে সাক্ষাৎকারে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র হয়তো ক্ষমতায় চায়না আমাকে। গত ১৫ মে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যসহ ছয়টি দেশের রাষ্ট্রদূতদের বাড়তি নিরাপত্তা সুবিধা আর দেওয়া হবে না। অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে আমাদের নানা কৃচ্ছ্রসাধন করতে হচ্ছে। উত্তরে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রধান উপ-মুখপাত্র প্যাটেল বলেছেন, ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী সব কূটনৈতিক কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। তাদের কূটনৈতিক কর্মীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এসব বিষয় টক অব দ্য কান্ট্রি হয়েছে। নেতিবাচক মনোভাবই প্রকাশিত হচ্ছে বেশি।

যা’হোক, বহুল প্রচলিত প্রবাদ বাক্য-আয় বুঝে ব্যয় করতে হবে। এটা রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে শুরু করে ব্যক্তি পর্যায় পর্যন্ত। অর্থাৎ ঋণের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে। সে জন্য আগামী এডিপি থেকে অপ্রয়োজনীয়, বিলাসী ও নির্বাচনী প্রকল্প বাদ দিতে হবে। উপরন্তু প্রতিটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হবে মানসনম্মতভাবে এবং দুর্নীতি ও অপচয়মুক্তভাবে। দ্বিতীয়ত: বেশিরভাগ অর্থবছরের এডিপি বাস্তবায়ন যথাসময়ে হয় না। বছরের অধিকাংশ সময় বাস্তবায়নের হার থাকে নগণ্য (চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে বাস্তবায়নের হার মাত্র ৫০.৩৩%)। শেষ সময়ে এসে তাড়াহুড়ো করে কাজ শেষ দেখানো হয় তথা কাগজে কলমে হিসাব মেলানো হয়। এই সংস্কৃতি থেকেও বেরিয়ে আসতে হবে। প্রতিটি কাজ যথাসময়ে সম্পন্ন করতে বাধ্য করতে হবে। অবশ্য সে জন্য যথাসময়ে ফান্ড রিলিজ করার ব্যবস্থা করতে হবে। এটা অত্যন্ত জরুরি। উপরন্তু এডিপির সব কিছুই হতে হবে পরিবেশ বান্ধব। উচ্চ মূল্যস্ফীতি মোকাবেলায় বাজার তদারকি জোরদার এবং টিসিবির কার্যক্রম পর্যাপ্ত ও নিয়মিত করতে হবে। কৃষি সংশ্লিষ্ট ভর্তুকি বন্ধ বা কমানো হলে দেশের ব্যাপক ক্ষতি হবে। কাজেই তা থেকে যতটা সম্ভব বিরত থাকতে হবে।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

শুধু নামেই জিমনেসিয়াম
মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনীতিতে কী পরিবর্তন আসছে?
অন্তর্বর্তী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতদ্বৈততা কাম্য নয়
সচিবালয়ে আগুন সন্দেহজনক
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের যত্ন নিতে হবে
আরও

আরও পড়ুন

পরলোকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং :ভারতে ৭ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা

পরলোকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং :ভারতে ৭ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা

কালীগঞ্জে রাঙ্গামাটিয়া ধর্মপল্লীর সংবাদ সম্মেলন

কালীগঞ্জে রাঙ্গামাটিয়া ধর্মপল্লীর সংবাদ সম্মেলন

গ্রাম আদালত সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরিতে সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত

গ্রাম আদালত সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরিতে সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত

মিসরে প্রেসিডেন্ট সিসির বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ

মিসরে প্রেসিডেন্ট সিসির বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ

কুর্দি যোদ্ধাদের ভয়ঙ্কর হুঁশিয়ারি এরদোগানের

কুর্দি যোদ্ধাদের ভয়ঙ্কর হুঁশিয়ারি এরদোগানের

৩৫শ’ এজেন্টের অধিকাংশই গুজরাটের পাচারকারী

৩৫শ’ এজেন্টের অধিকাংশই গুজরাটের পাচারকারী

৫ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরাইল বিমান

৫ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরাইল বিমান

তুষারপাতে অচল হিমাচল দুই শতাধিক রাস্তা বন্ধ

তুষারপাতে অচল হিমাচল দুই শতাধিক রাস্তা বন্ধ

ক্রিপ্টো রিজার্ভ গড়বেন ট্রাম্প?

ক্রিপ্টো রিজার্ভ গড়বেন ট্রাম্প?

মোজাম্বিকে কারাদাঙ্গায় নিহত ৩৩, পলাতক ১৫০০ কয়েদি

মোজাম্বিকে কারাদাঙ্গায় নিহত ৩৩, পলাতক ১৫০০ কয়েদি

গাজায় যুদ্ধবিরতি বিলম্বে পাল্টাপাল্টি দোষারোপ হামাস-ইসরাইলের

গাজায় যুদ্ধবিরতি বিলম্বে পাল্টাপাল্টি দোষারোপ হামাস-ইসরাইলের

পাকিস্তানে সড়ক অবরোধে শতাধিক শিশুর প্রাণহানি

পাকিস্তানে সড়ক অবরোধে শতাধিক শিশুর প্রাণহানি

আফগানিস্তানে ৭১ সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছে পাকিস্তান

আফগানিস্তানে ৭১ সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছে পাকিস্তান

শুধু নারীদের জন্য

শুধু নারীদের জন্য

নিথর দেহ

নিথর দেহ

আত্মহননে

আত্মহননে

জকিগঞ্জে প্রাক্সিসের ৭ দিনব্যাপী ইংলিশ স্পিকিং চ্যালেঞ্জ কম্পিটিশনের পুরস্কার বিতরণী

জকিগঞ্জে প্রাক্সিসের ৭ দিনব্যাপী ইংলিশ স্পিকিং চ্যালেঞ্জ কম্পিটিশনের পুরস্কার বিতরণী

মাদ্রাসার ছাদ থেকে পাইপ বেয়ে নামার সময় পড়ে গিয়ে শিশুর মৃত্যু

মাদ্রাসার ছাদ থেকে পাইপ বেয়ে নামার সময় পড়ে গিয়ে শিশুর মৃত্যু

গাজীপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়িয়ে আনতে থানায় বিএনপি নেতাদের ভিড়

গাজীপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়িয়ে আনতে থানায় বিএনপি নেতাদের ভিড়

শুধু নামেই জিমনেসিয়াম

শুধু নামেই জিমনেসিয়াম