শিক্ষকদের পেশাগত নৈতিকতায় উন্নত হতে হবে
২১ মে ২০২৩, ০৮:৩৭ পিএম | আপডেট: ২২ মে ২০২৩, ১২:০১ এএম

পেশাগত নৈতিকতা হলো এমন কিছু নীতি, যা পেশাজীবী স্ব স্ব পরিবেশ বা কর্মক্ষেত্রে অনুসরণ করতে বাধ্য হয়। এটি বিভিন্ন পেশার জন্য আলাদা আলাদা দায়িত্ব ও কর্মপরিধির উপর ভিত্তি করে নির্ণীত হয়ে থাকে। তবে নৈতিকতার মানদ-ে মৌলিক কিছু নীতিমালা থাকে, যেগুলি সকল পেশাতেই সমানভাবে মূল্যায়ন করা হয়। সময়মত কর্মস্থলে হাজির হওয়া, প্রতিশ্রুতি মোতাবেক কাজ সম্পন্ন করা, সহকর্মীদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা, কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের প্রতি আনুগত্য পোষণ করা, সেবাগ্রহীতাদের প্রতি কমিটমেন্ট ঠিক রাখা, কাজে-কর্মে ফাঁকিবাজি না করা ইত্যাদি পেশাগত নৈতিকতার মূল বিষয়, যা সকল প্রতিষ্ঠানে একই পদ্ধতিতে বাস্তবায়ন করা হয়। তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেহেতু মানুষ গড়ার আদর্শ কারখানা, এখানে শিক্ষকদের পেশাগত নৈতিকতা অবলম্বন অন্যান্য পেশা থেকে একটু ভিন্ন ও বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পেশাগত নৈতিকতার ব্যাপ্তি অন্যান্য পেশা থেকে একটু ব্যতিক্রম হওয়ায় এখানে শিক্ষক-কর্মকর্তাদের বেলায় শুধু লিখিত নীতিমালাই নৈতিকতা অবলম্বনের মানদ- নয়, এর বাইরেও অবস্থা ও পরিবেশের উপর ভিত্তি করে তাদের নৈতিক ভূমিকা পালন করতে হয়।
পেশাগত নৈতিকতা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নির্দিষ্ট পরিবেশের মধ্যে ন্যায্যতা, সমতা, পক্ষপাতহীনতা এবং একটি সহযোগী মানসিকতা তৈরি করে। যে প্রতিষ্ঠানে সমস্ত লোকের সাথে সমানভাবে এবং সম্মানের সাথে আচরণ করা হয়, সেখানে নৈতিক মান বজায় রাখা নিশ্চিত সম্ভব এবং সে প্রতিষ্ঠানের সমৃদ্ধির পাশাপাশি একজন শিক্ষকের ব্যক্তিত্ব বিকাশের জন্যও এটি একটি অপরিহার্য শক্তি হিসেবে কাজ করে। উত্তম নৈতিকতা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সুন্দর ভাবমর্যাদা বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং শিক্ষক-কর্মকর্তাদের এমন সকল কর্মকা- থেকে বিরত থাকতে সাহায্য করে, যা তাদের পেশাকে এবং সামগ্রিকভাবে প্রতিষ্ঠানকে অসম্মানিত করে। তাই, নৈতিকতার আনুগত্য হলো বিবেককে সর্বদা নেতৃত্ব দেওয়া।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পেশাগত নৈতিকতা শিক্ষকদের এমনভাবে অনুসরণ করতে হবে, ঠিক যেমনভাবে একটি ব্র্যান্ড বা উৎপাদনশীল প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে করা হয়ে থাকে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্মীদের এমন বিশেষ কিছু মান বজায় রাখতে হবে, যা একটি নিরাপদ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষার পরিবেশের প্রচারে সহায়ক। শিক্ষকতা পেশায় নৈতিকতা উন্নয়নের বিষয়টি প্রতিফলিত হয় প্রতিষ্ঠানের সাথে সংশ্লিষ্ট ৫ ধরনের ব্যক্তির সাথে সঠিক আচরণের মাধ্যমে।
১। শিক্ষার্থীদের সাথে: প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক যখন শিক্ষার্থীদের পাঠদান করে থাকেন তখন নি¤েœর কয়েকটি বিষয়ের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। ক। শিক্ষকগণকে তাদের মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের মর্যাদা ও অধিকারকে সম্মান করতে হবে। খ। শিক্ষকদের উচিত শিক্ষার্থীদের সাথে তাদের ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ, রাজ নৈতিক সম্পর্ক, সামাজিক মর্যাদা এবং শারীরিক বৈশিষ্ট্য নির্বিশেষে ন্যায়সঙ্গত এবং নিরপেক্ষভাবে আচরণ করা। গ। শিক্ষকদের অবশ্যই তাদের ক্লাসের শিক্ষার্থীদের মধ্যে যোগ্যতা ও দক্ষতার পার্থক্য সনাক্ত করতে এবং চিনতে সক্ষম হতে হবে। ঘ। শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত চাহিদা মেটাতে শিক্ষকদের সাধ্যমত সর্বোত্তম চেষ্টা করতে হবে। ঙ। শিক্ষকগণ পক্ষপাতহীনভাবে শিক্ষার্থীদের সাথে এমন আচরণ করবেন, যেন তাদের ব্যক্তিত্ব বিকাশের একটি অন্যতম উপায় হিসাবে অনুমিত হয় এবং একই সাথে তাদের কর্ম তৎপরতা যেন সমাজ ও জাতির কল্যাণে অবদান রাখে। চ। তাদের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বৈজ্ঞানিক চিন্তা, অনুসন্ধিৎসু চেতনা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, সামাজিক ন্যায়বিচার, পরিবেশ সুরক্ষা, দেশপ্রেম এবং শান্তির আদর্শ জাগ্রত করতে হবে। ছ। তাদের অবশ্যই শিক্ষার্থীদের সাথে মর্যাদাপূর্ণ আচরণ করতে হবে এবং কোনো অবস্থাতেই তাদের সঙ্গে প্রতিহিংসামূলক আচরণ করা যাবে না। জ। তারা তাদের ক্লাসের সময়ের বাইরেও শিক্ষার্থীদের কাছে নিজেদের উপলব্ধ করতে হবে এবং কোনো অতিরিক্ত পারিশ্রমিক ছাড়াই তাদের সাহায্য ও গাইড করতে প্রস্তুত থাকতে হবে। ঝ। শিক্ষকদের উচিত শিক্ষার্থীদের মধ্যে জাতীয় ঐতিহ্য এবং জাতীয় লক্ষ্য সম্পর্কে গভীর উপলব্ধি গড়ে তুলতে সাহায্য করা। ঞ। কোনভাবেই একজন শিক্ষক শিক্ষার্থীদের একে অপরের, অন্য শিক্ষক বা প্রশাসনের বিরুদ্ধে উসকানি দেবেন না। ট। সাইবার বুলিং ও র্যাগিং করার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের সচেতন করতে হবে।
২। শিক্ষক সহকর্মীদের সাথে: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পেশাদারিত্বে সহকর্মী শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সাথে মিথষ্ক্রিয়াকালে যে বিষয়গুলির ব্যাপারে সচেতন হতে হবে তাহলো: ক। সকল শিক্ষক অন্য অনুষদ বা বিভাগের শিক্ষক সহকর্মী সদস্যদের সাথে সমান আচরণ করবেন, যেমনটা তারা নিজেদের সাথে করে থাকেন। খ। নিজেরা যেমন পেশাগত নৈতিকতা অবলম্বন করে চলবেন, অন্যদের সেভাবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করবেন। গ। তারা অবশ্যই সহকর্মীদের বিরুদ্ধে যথাযথ প্রমাণ ছাড়া ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করবেন না। বরং তাদের কাউন্সেলিংয়ের মাধ্যমে সংশোধন করতে চেষ্টা করবেন। ঘ। সকল সহকর্মী শিক্ষককে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে যে কর্মক্ষেত্রে তাদের পেশাগত প্রচেষ্টায় জাতি, গোষ্ঠী, ধর্ম, জাতি, জাতীয়তা, বর্ণ বা লিঙ্গের কারণে কোনো প্রকার বৈষম্য নেই। ঙ। সাইবার সিকিউরিটির ব্যাপারে সকলকে সম্যক জ্ঞান প্রদান করে পারস্পারিক সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে।
৩। অ-শিক্ষক সহকর্মীদের সাথে: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শুধু শিক্ষকই থাকেন না, যারা অ-শিক্ষক সহকর্মী, তাদের ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাদের সাথে মিথষ্ক্রিয়ার সময় কয়েকটি বিষয় অবশ্যই খেয়াল করতে হবে, যেমন: ক। শিক্ষক কর্মীদের অ-শিক্ষক কর্মীদের সাথে অবশ্যই সম্মান এবং মর্যাদার সাথে আচরণ করতে হবে, যেমনটা তারা তাদের সহকর্মীদের সাথে করে থাকেন। খ। শিক্ষকগণ কোনভাবেই প্রতিষ্ঠানে শ্রেণি বৈষম্য ও শ্রেণি বিভাজন সৃষ্টি করবেন না। প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি কর্মচারী তার স্ব পদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষকগণ তাদের সমান চোখে দেখবেন এবং সহমর্মিতার আচরণ করবেন। গ। প্রতিষ্ঠানের কল্যাণে তাদের সকলকে সম-অধিকারের ভিত্তিতে দলীয়ভাবে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। ঘ। প্রতিষ্ঠানের যৌথ-কাউন্সিল অধিবেশনের সাধারণ কার্যাবলীতে তাদের যোগদানে সহায়তা করতে হবে, যাতে শিক্ষক ও অ-শিক্ষক উভয় কর্মী জড়িত থেকে একে অন্যের মতামত শেয়ার করতে পারেন।
৪। প্রশাসনের সাথে: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় যেসকল বিধিনিষেধ রয়েছে এবং সেগুলির সফল তদারকিতে যে প্রশাসন রয়েছে তাদের সাথে শিক্ষকদের মিথষ্ক্রিয়ার ক্ষেত্রে এ কয়েকটি বিষয়ের প্রতি গুরুত্বারোপ করতে হবে। ক। শিক্ষকরা অবশ্যই স্বীয় বুদ্ধি-বিবেক দিয়ে কাজ করবেন এবং সেটি বিদ্যমান নিয়ম অনুযায়ী তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করবেন। খ। তাদের নিজস্ব স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা বা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষেত্রে তাদের পেশার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ সকল পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া মেনে চলতে হবে। গ। শিক্ষকদের সকল অবস্থাতেই প্রাইভেট টিউশন, কোচিং ক্লাস ইত্যাদিসহ তাদের পেশাগত দায়িত্বে প্রশাসন হস্তক্ষেপ করতে পারে এমন কর্মসংস্থান এবং প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। ঘ। তারা অবশ্যই তাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের নীতি প্রণয়নে ও তা বাস্তবায়নে সহযোগিতা করবেন। ঙ। পেশার মর্যাদাকে সামনে রেখে তাদের প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে আগ্রহ দেখাতে হবে। চ। তারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগদানের সময় যে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন সেগুলিসহ কর্তৃপক্ষের চাহিদা মোতাবেক প্রণীত সকল নিয়ম-কানুন তাদের অবশ্যই কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে। ছ। চাকরি পরিবর্তনের ইচ্ছা থাকলে তাদের যথাযথ নোটিশ (চুক্তির নথিতে নির্ধারিত) প্রদান করতে হবে। জ। যদি একান্ত অনিবার্য না হয়, তাহলে পারতপক্ষে ছুটি চাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
৫। অভিভাবকদের সাথে: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সার্বিক উন্নয়নে শিক্ষার্থীর অভিভাবকদের ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাদের সাথে ইন্টার্যাকশন করার ক্ষেত্রে শিক্ষকদের কয়েকটি বিষয়ের প্রতি নজর দিতে হবে। ক। অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের সাথে শিক্ষকদের সচেতনতাপূর্ণ আচরণ করতে হবে এবং তাদের যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করতে হবে। খ। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ও নৈতিক আচরণের উন্নতিকল্পে অভিভাবকদের সাথে মাঝে মাঝে আলাপ-আলোচনা করতে হবে। গ। শিক্ষার্থীদের ব্যাপারে কোনো নালিশ বা অভিযোগ থাকলে তা তাদের অভিভাবকদের যৌক্তিকভাবে অবহিত করতে হবে। ঘ। মাঝেমধ্যে শিক্ষক-অভিভাবক সমাবেশ আয়োজন করে শিক্ষকগণ তাদের সাথে খোলামেলা আলোচনা করবেন এবং শিক্ষার উন্নয়নে তাদের পরামর্শ গ্রহণ করবেন। চ। অভিভাবকদের যেকোন প্রশ্ন বা উন্নয়নমূলক পরামর্শ থাকলে তা মনোযোগ সহকারে শুনে শিক্ষকগণকে কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনার মাধ্যমে তা সমাধানের চেষ্টা করতে হবে।
মোটকথা, পেশাগত নৈতিকতা উন্নয়ন নির্ভর করে ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গী ও মন-মানসিকতার উপর। নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে পেশাগত নৈতিকতার উন্নয়ন সম্ভব নয়, প্রয়োজন হলো কর্মক্ষেত্রে আন্তরিকতা, একাগ্রতা, একনিষ্ঠতা ও সততার মাধ্যমে কর্মসম্পাদন। ঊর্ধ্বতন ব্যক্তিবর্গ কর্মক্ষেত্রে উপস্থিত থাকুক বা না থাকুক নিজ নিজ দায়িত্বের কাজগুলি সঠিকভাবে সম্পন্ন করে প্রতিষ্ঠানকে কাঙ্খিত মানে উন্নিত করাই পেশাগত নৈতিকতা। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রিন্সিপাল কর্মস্থলে উপস্থিত আছেন কি নেই, এর উপর ভিত্তি করে শিক্ষক যদি তার কর্তব্যে অবহেলা করেন, তাহলে সেটি পেশাগত নৈতিকতা নয়, বরং সেটি পেশাগত অনৈতিকতা ও প্রহসন। অতএব, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সকলের সাথে শিক্ষকদের আচরণ ও মিথষ্ক্রিয়া এমন হতে হবে, যেন তারা পেশাগত নৈতিকতার আদর্শ উদাহরণ এবং শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার গঠনের নিখুঁত রোল মডেল হতে পারেন।
লেখক: প্রিন্সিপাল, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ঢাকা ও প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ স্মার্ট এডুকেশন নেটওয়ার্ক (বিডিসেন)
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

বিদায়ী ম্যাচ গোলে রাঙালেন বেনজেমা,গোলরক্ষক বীরত্বে হার এড়াল রিয়াল

বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট রিজিওনাল কনফারেন্স (পিএমআরসি) অনুষ্ঠিত

এডিস মশা কামড় দেয়ার সময় চিনবেনা কে মেয়র-কাউন্সিলর ইমাম-খতিব: ডিএনসিসি মেয়র

প্রাচীন ধর্ম সনাতকে শুধু শ্রদ্ধা নয় এ সম্পর্কে জানতে হবে, ইসকনের অনুষ্ঠানে শিক্ষা উপমন্ত্রী

স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য তরুণ শিক্ষার্থীদের প্রতি শিক্ষামন্ত্রীর আহ্বান

সাংহাই উৎসবে লড়বে যেসব ইরানি ছবি

এলডিসি-পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় মেধাস্বত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : শাহরিয়ার

১০-১৫ দিনের মধ্যে বর্তমান বিদ্যুৎ ঘাটতি মেটানোর চেষ্টা চলছে : নসরুল

গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান পদে আজমত উল্লা খান

আগামীকাল থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি বা আইপি দেয়া হবে

বাজেট সম্পর্কে আলোচনায় ডিব্রিফিং সেশনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে : স্পিকার

প্রকৃতি ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষের ভূমিকা অনস্বীকার্য : প্রধানমন্ত্রী

দুর্বিষহ জনজীবন

পরিস্থিতি আরো খারাপের দিকে যেতে পারে : প্রধানমন্ত্রী

গত অর্থবছরে বিমান লাভ করেছে ৪৩৬ কোটি টাকা : বিমান প্রতিমন্ত্রী

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইওয়ামা কিমিনোরি ও জিএম কাদেরের সঙ্গে পিটার হাসের বৈঠক

নালিতাবাড়ীতে বিদ্যুত স্পৃষ্ট হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

প্রধানমন্ত্রী যখন মনে করবেন নির্বাচনকালীন ছোট সরকার গঠন করবেন : আইনমন্ত্রী

লোডশেডিং আরো দুই সপ্তাহ

সাগরে ভারতীয় জেলেদের মাছ ধরা ঠেকাবে