ঢাকা   শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতির লাগাম টেনে ধরতে হবে

Daily Inqilab ড. ফোরকান উদ্দিন আহাম্মদ

২৩ মে ২০২৩, ০৮:৩৪ পিএম | আপডেট: ২৪ মে ২০২৩, ১২:০১ এএম

দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে বাজেট ও জীবনযাত্রার সম্পর্ক অতিনিবিড় এবং বাস্তব। একটি পরিবার কিভাবে তাদের দৈনন্দিন জীবন নির্বাহ করবে তা নির্ভর করে তাদের আয়, চাহিদা এবং দ্রব্যমূল্যের ওপর। প্রয়োজনীয় প্রতিটি পণ্যের মূল্য যখন সহনীয় পর্যায়ে এবং সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকে, তখন তাদের জীবন কাটে স্বস্তিতে। অন্যদিকে, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য যখন সাধারণ মানুষের আর্থিক সঙ্গতির সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে যায়, তখন দরিদ্র এবং অতিদরিদ্র পরিবারে চলে অর্ধাহার, অনাহার এবং পারিবারিক অশান্তি। জাতীয় বাজেট হচ্ছে একটি রাষ্ট্রের যাবতীয় কর্মকা-ের আয়-ব্যয়ের একটি বিশদ পরিকল্পনা ও আর্থিক বিবরণী। অনেক সময়ই কাগজের বিবরণী আর বাস্তব বিবরণীর বড় রকমের গড়মিল লক্ষ্য করা যায়। এ গড়মিলে ভারসাম্য আনার দায়িত্ব সরকারের বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের। সমন্বিত কর্মপ্রচেষ্টায় তা গণমুখী হয়ে উঠতে পারে। অন্যথায় তা জনকল্যাণ না হয়ে জনগণের দুর্ভোগের ইস্যুতে পরিণত হবে। সারাবিশ্বের অর্থনীতিতে ক্রান্তিকাল চলছে। একটি বাজেটের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, সম্পদের পুনর্বণ্টন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং আয় বাড়ানোর মাধ্যমে অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা। এ লক্ষ্য পূরণে প্রতি অর্থবছরে বাজেটের আয়তন বাড়ছে। এবারের বাজেটে সরকারের অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ হলো মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অনুপাতে রাজস্বের পরিমাণ বাড়ানো। যদিও বিভিন্ন জায়গায় করের পরিধি বিস্তৃত করা হয়েছে। বিশ্ব অর্থনীতিতে টানাপোড়েন চলছে। এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশকে কোনভাবেই উচ্চাভিলাসী বাজেটের ভাবনায় তাড়িত হওয়া উচিৎ হবে না বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত।

বাজেটে দরিদ্র মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তামূলক নানা কর্মসূচি থাকলেও মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য ক্রান্তিকাল অতিক্রমের জন্য কোনো দিকনির্দেশনা থাকে না। অথচ অর্থনীতিতে চাহিদা তৈরির নেপথ্যের এই কারিগরদের রক্ষা করা না গেলে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার সফল হবে না। মধ্যবিত্তরা সমাজকে টিকিয়ে রাখে। এই মাঝের স্তরটির অবক্ষয়ের অর্থ সমাজের অর্থনৈতিক ও সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট হওয়া। এবারের বাজেটে মধ্যবিত্তের জন্য তেমন কোনো সুখবর নেই। জীবন ও জীবিকার নিরাপত্তার জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে বরাদ্দ সবচেয়ে বেশি দরকার ছিল। চলতি বাজেটে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচিতে আগের বছরের চেয়ে বরাদ্দ ১৩ শতাংশ বেড়েছে। নতুন করে কত লাখ মানুষকে সামাজিক নিরাপত্তার আওতায় আনা হবে? নগর দরিদ্রসহ আড়াই কোটি নতুন দরিদ্রের জন্য তা নিতান্তই অপ্রতুল। উপরন্তু বরাদ্দকৃত অর্থের বেশিরভাগ অংশ সরকারি কর্মচারীদের পেনশন, সঞ্চয়পত্রের সুদ প্রভৃতি পরিশোধে চলে যাবে। সরকারি প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে, যোগ্য না হয়েও সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির ভাতা নেন ৪৬ শতাংশ সুবিধাভোগী। জনসংখ্যার সঠিক ডেটাবেইস না থাকায় এবং অনিয়মের কারণে অনেকে যোগ্য হয়েও কর্মসূচি থেকে বাদ পড়ছেন। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, অতিমারিতে ক্ষতিগ্রস্ত মধ্যবিত্তদের রক্ষা না করলে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার বাধাগ্রস্ত হবে। নানা টানাপোড়নে মধ্যবিত্ত সংকুচিত হয়ে আসছে এবং এই প্রবণতাকে উদ্বেগজনক বলে মনে করা হচ্ছে। করোনা মহামারিতে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত অনেকেই নতুন করে দরিদ্র হয়েছে। এক শ্রেণির হাতে প্রচুর অর্থ, আরেক শ্রেণি নিঃস্ব- এই বৈষম্য কমানোর তাগিদ দিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা। আনুষ্ঠানিক-অনানুষ্ঠানিক সব খাতে তারা বড় ভূমিকা রাখছে। এসএমই খাতের মাধ্যমে আমাদের জিডিপির ২৫ শতাংশ তারাই অবদান রাখে। কিন্তু যেকোনো ধরনের অর্থনৈতিক নীতিমালা গ্রহণের ক্ষেত্রে বিশাল এই জনগোষ্ঠী উপেক্ষিত হয়। তারা কোনো প্রভাবশালী গোষ্ঠী নয়। বাজেট প্রণয়নের সময় তাই তাদের পক্ষে বলার কেউ থাকে না। যারা উচ্চবিত্ত, বড় ব্যবসায়ী, তারা দর কষাকষি করতে পারে, এমনকি তারা সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়েও আছে।

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য অপরিকল্পনা দায়ী। কোন সময় কোন দ্রব্য বা পণ্য বেশি পরিমাণে প্রয়োজন হয় এবং কোন সময় আমাদের উৎপাদন কম থাকে বা ব্যবহার বেড়ে যায়, তা সবার জানা। বাজারে অস্থিরতা তৈরির জন্য আবার কিছু মানুষ অপেক্ষায় থাকে। যখন ভারত বলল, তারা পেঁয়াজ রপ্তানি করতে পারবে না তখনই একেবারে ১০০ টাকার উপরে উঠে গেল পেঁয়াজের দাম। মিয়ানমার থেকেও পেঁয়াজ সময়মতো এলো না। সংকট তৈরি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছু মানুষ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে পণ্য আটকে দেয় এবং দ্বিগুণেরও বেশি দামে বিক্রি করে। সরকারি মজুদের পরিমাণ এবং বেসরকারি মজুদের পরিমাণ দুটিই সরকারের জানা থাকতে হবে। আমদানি নির্ভরতাও কমিয়ে আনা দরকার। চাহিদা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিলে নিত্যপণ্যের দাম নাগালে রাখা সম্ভব হবে। শ্রমজীবী ও সাধারণ মানুষের ওপর দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির এই ক্রমবর্ধমান চাপ যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব রোধ করা প্রয়োজন। এ জন্য দেশের কালোবাজারী, কৃত্রিম সংকটের জন্য মজুদদারী ও চোরাচালানী রোধ করতে হবে সবার আগে। দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে হতে হবে আরো কঠোর ও দায়িত্বশীল। গ্রামীণ পর্যায়ে কৃষকদের ঋণদানসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করতে হবে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন করতে হবে যাতে তারা সহজে পণ্য বাজারজাত করতে পারে এবং ন্যায্যমূল্যে উৎপাদিত পণ্য বিক্রয় করতে পারে। সরকারকে প্রতিটি পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দিতে হবে। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এতে করে দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার আয়ত্বে থাকবে।

সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য জনগণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখার চেষ্টা চালালেও কিছু মুনাফালোভী ব্যবসায়ীদের জন্য তা বারবার হোঁচট খাচ্ছে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগের লোকজনের গাফিলতির কথা শোনা যায়। আবার নিয়মিত মনিটরিংয়ের অভাবের কথাও জানা যায়। ফলে দায়ী ব্যবসায়ীরা যেমন পার পেয়ে যায়, তেমনি আবার একই ধরনের অপকর্মে যুক্ত হয়ে পড়ে। বিভিন্ন ধর্মীয় বা সামাজিক উৎসবের সময় এক শ্রেণির ব্যবসায়ীরা অতি মুনাফার জন্য মরিয়া হয়ে যায়। তাদের কাছে ধর্মীয় নির্দেশনা বা জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতার বিষয়টি গৌণ হয়ে যায়। এক্ষেত্রে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ যেন অসহায়। কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিভাগ একটু দূরদর্শী ও সতর্ক হলে অসাধু ব্যবসায়ীদের এ সকল অপকর্ম থেকে জনগণ রক্ষা পেতে পারে। আর বিক্রেতারা যদি ক্রেতার দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করা হয়, তাহলে হয়ত লাগামহীনভাবে মূল্যবৃদ্ধি করত না। দাম বৃদ্ধির এই হার স্থানভেদে পার্থক্য থাকলেও নির্দিষ্ট কিছু দ্রব্যের মূল্য সবক্ষেত্রে একই হারে বেড়ে থাকে। ক্রেতা সাধারণের তখন অধিক মূল্যে পণ্য কেনা ছাড়া কোন পথ থাকে না। অবশ্য টিসিবি কয়েকটি পণ্য স্বল্পমূল্যে ভোক্তা সাধারণের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে।

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির ঊর্ধ্বগতি রোধ করার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। প্রথমত, সরকারের সদিচ্ছা ও বাস্তব পরিকল্পনা। দ্বিতীয়ত, পণ্যসামগ্রীর চাহিদা ও জোগানের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষার ব্যবস্থা করা। এ জন্য দেশে কৃষি উৎপাদন বাড়াতে হবে। দেশের উৎপাদন ব্যবস্থার পুরোপুরি সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। পণ্যবাজারের ওপর সরকারের সজাগ দৃষ্টি রাখা দরকার, যেন অসাধু ব্যবসায়ীরা কৃত্রিম চাহিদা সৃষ্টি করে খুশিমতো জিনিসপত্রের দাম বাড়াতে না পারেন। রাজনৈতিক সহনশীলতা ও সমঝোতা সৃষ্টি করে এ সমস্যা লাঘব করা দরকার। চোরাচালান ও চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে। বাজার নিয়মিত পরিদর্শন করতে হবে। দুর্নীতির লাগামহীন ঘোড়াকে নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে।

সরকারকে কঠোর হাতে অতিলোভী অসাধু ব্যবসায়ীদের দমন করতে হবে। বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্যতালিকা টাঙানো এবং নির্ধারিত মূল্যে পণ্য বিক্রয় করা হচ্ছে কি না, সেটি পর্যবেক্ষণের জন্য সব বাজারে দ্রব্যমূল্য মনিটরিং কমিটি গঠনের ব্যবস্থা করতে হবে। সরকার ও ব্যবসায়ীদের সদিচ্ছাই নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করে দেশের সাধারণ মানুষের আরও একটু সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার নিশ্চয়তা প্রদানে যথেষ্ট ভূমিকা রাখতে সক্ষম। মুনাফালোভী, কালোবাজারি ব্যবসায়ী শ্রেণি, ঘুষখোর কর্মকর্তাদের চিহ্নিত করতে হবে। পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, মুদ্রাস্ফীতি কমিয়ে আনতে হবে। তাহলেই দ্রব্যের মূল্য হ্রাস পাবে। জনমনে হতাশা, ক্ষোভ দূর হয়ে শান্তি ফিরে আসবে। বাজারে পণ্যের মূল্য নির্ধারণে ভারসাম্য বজায় রাখার মাধ্যমে জনসাধারণের চাহিদা পূরণ নিশ্চিত করতে হবে। সরকারকে এ ব্যাপারে যথাযথ পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।

নিত্যপণ্যের উর্ধ্বগতি ও নতুন বছরের বাজেট ঘোষনা কতটা গণমুখী হবে, আর গণমুখী হলেও তাতে সাধারণ ও খেটে খাওয়া মানুষের বেঁচে থাকার মতো কোন নিরাপত্তা ঝুঁকি মোকাবেলার ব্যবস্থা থাকবে কি? এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, বাজেটে মানুষের অসহায়ত্ব ও হাহাকার বাড়াবে, অন্যদিকে সুবিধাভোগী শ্রেণীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্য ইস্যুর সৃষ্টি হবে। পাশাপাশি রাজনৈতিক অস্থিরতা, বিভিন্ন মহলে পারস্পরিক অবিশ্বাস, স্বার্থপরতা, লোভ-লালসা, চাঁদাবাজি, দুর্নীতি, বাজার অর্থনীতি মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্মে বাজেট এবং বাজার নিত্যপণ্যের মূল্য কতটা নিয়ন্ত্রণে থাকবে সেগুলো সাধারণ মানুষকে খুব ভাবাচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানী তেল ও গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি বিশ্ববাজারকে অনেকটাই অস্থিতিশীল করে তুলেছে। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে বাজার ও বাজেট বাস্তবায়নের মধ্যে একটি ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থান জরুরী। অন্যথায়, আর্থসামাজিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। বিশ্ব অর্থ ব্যবস্থা যে ইঙ্গিত দিচ্ছে তাতে প্রতীয়মান হয়, আগামী বাজেট বাস্তবায়ন খুবই চ্যালেঞ্জমুখী হবে। দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান ও ক্ষুদ্র ব্যবসার উদ্যোক্তাদের প্রণোদনা ছাড়া মানুষের জীবনমানের কোন পরিবর্তন আসবে না- বরং বেঁচে থাকাই একটি চ্যালেঞ্জের বিষয় হবে। তবে বাজেট যেভাবেই প্রণীত হোক না কেন, তা গণমুখী করা তথা সমাজের সকল শ্রেণী ও মানুষের স্বার্থে অপ্রয়োজনীয় প্রকল্পসমূহের ব্যয় নির্বাহে খুবই সজাগ থাকতে হবে। প্রয়োজনে এ জাতীয় প্রকল্প বাদ দিয়ে হলেও সাধারণ স্বার্থের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করতে হবে। এক্ষেত্রে বাজেট ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। বিশ্ব মুদ্রাস্ফীতি, মূল্যস্ফীতি, বাজার নিয়ন্ত্রণসহ সকল স্টেকহোল্ডারগণের নিত্যপণ্যের উর্ধ্বগতি রোধে কার্যকর ব্যবস্থায় অবতীর্ণ হতে হবে।

লেখক: কলামিস্ট ও গবেষক।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ব্রাইটনকে উড়িয়ে দিয়ে আর্সেনালে সঙ্গে ব্যবধান কমাল সিটি

ব্রাইটনকে উড়িয়ে দিয়ে আর্সেনালে সঙ্গে ব্যবধান কমাল সিটি

রোমাঞ্চকর  ম্যাচে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড

রোমাঞ্চকর ম্যাচে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড

কুয়াকাটার বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়ল বিশাল আকৃতির কোরাল মাছ।

কুয়াকাটার বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়ল বিশাল আকৃতির কোরাল মাছ।

বগুড়ায় জমিতে সেচ দেওয়া নিয়ে সৃষ্ট দ্ব‌ন্দ্বে হত্যাকাণ্ড, একজন আটক

বগুড়ায় জমিতে সেচ দেওয়া নিয়ে সৃষ্ট দ্ব‌ন্দ্বে হত্যাকাণ্ড, একজন আটক

ঢাবিতে অনুমতি মেলেনি সালাতুল ইসতিসকার

ঢাবিতে অনুমতি মেলেনি সালাতুল ইসতিসকার

ফের মার্কিন ও ইসরাইলি জাহাজে হামলা হুথিদের

ফের মার্কিন ও ইসরাইলি জাহাজে হামলা হুথিদের

চলমান বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার নির্দেশ গণপূর্তমন্ত্রীর

চলমান বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার নির্দেশ গণপূর্তমন্ত্রীর

দেশে করদাতা শনাক্তকরণ নম্বরধারীর সংখ্যা বাড়ছে

দেশে করদাতা শনাক্তকরণ নম্বরধারীর সংখ্যা বাড়ছে

হিটস্ট্রোকে স্কুলের শিক্ষার্থীর মৃত্যু

হিটস্ট্রোকে স্কুলের শিক্ষার্থীর মৃত্যু

সংসদ সদস্য তমা-কে আ'লীগের বরণ-দিলেন নানা উন্নয়ন প্রতিশ্রুতি

সংসদ সদস্য তমা-কে আ'লীগের বরণ-দিলেন নানা উন্নয়ন প্রতিশ্রুতি

সারাদেশের মতো পার্বত্য চট্টগ্রামেও সমানতালে উন্নয়নের গতিধারা এগিয়ে চলছে : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী

সারাদেশের মতো পার্বত্য চট্টগ্রামেও সমানতালে উন্নয়নের গতিধারা এগিয়ে চলছে : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী

তিন দেশে আমিরের সফর থেকে কাতার কী পেতে চাইছে?

তিন দেশে আমিরের সফর থেকে কাতার কী পেতে চাইছে?

ফটো সাংবাদিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অসহায় মানুষের অসহায়ত্বের ছবি তুলে- সিলেটে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন

ফটো সাংবাদিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অসহায় মানুষের অসহায়ত্বের ছবি তুলে- সিলেটে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন

কুষ্টিয়ার খোকসায় দেওয়াল চাপাই শিশুর মৃত্যু

কুষ্টিয়ার খোকসায় দেওয়াল চাপাই শিশুর মৃত্যু

জিআই পণ্যের গুণগত মান ও টেকসই সংরক্ষণের দিকে নজর দিতে হবে : শিল্পমন্ত্রী

জিআই পণ্যের গুণগত মান ও টেকসই সংরক্ষণের দিকে নজর দিতে হবে : শিল্পমন্ত্রী

কত বছর বয়সী ছাগল সদকা করতে হয় প্রসঙ্গে।

কত বছর বয়সী ছাগল সদকা করতে হয় প্রসঙ্গে।

লালমনিরহাটে বৃষ্টি চেয়ে অঝোরে কাঁদলেন মুসল্লিরা

লালমনিরহাটে বৃষ্টি চেয়ে অঝোরে কাঁদলেন মুসল্লিরা

প্লাস্টিক থেকে নদীগুলোকে বাঁচানো দরকার

প্লাস্টিক থেকে নদীগুলোকে বাঁচানো দরকার

আমদানি কমিয়ে জোর দিতে হবে উৎপাদনে

আমদানি কমিয়ে জোর দিতে হবে উৎপাদনে

ভোলায় জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে সাবেক পুলিশ প্রধান বেনজীরের বিচার চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর নিকট স্মারকলিপি

ভোলায় জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে সাবেক পুলিশ প্রধান বেনজীরের বিচার চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর নিকট স্মারকলিপি