চিকিৎসাব্যবস্থাকে রোগীবান্ধব করতে হবে
২৩ জুলাই ২০২৩, ০৮:০৫ পিএম | আপডেট: ২৪ জুলাই ২০২৩, ১২:০৫ এএম
ভয়াবহ ডেঙ্গুর প্রকোপে হাসপাতাল থেকে হাসপাতালে বৃদ্ধি পাচ্ছে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। প্রতি বছর স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান বিশেষ করে সিটি কর্পোরেশনসমূহ মশা মারতে সরকারি কোষাগার থেকে প্রচুর পরিমাণ অর্থ ব্যয় করলেও পরিস্থিতির কোনো দৃশ্যমান উন্নতি হয়নি। করোনাকালে দেশের স্বাস্থ্যবিভাগের ভঙ্গুর অবস্থা জাতির সামনে উন্মোচিত হয়। সে অবস্থার খুব যে একটা উন্নতি হয়েছে, তা কিন্তু গত ১৬ জুলাই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে মোটেই মনে হয়নি। জরাজীর্ণ বিভিন্ন ওয়ার্ডে যত্রতত্র রোগী, মেঝে ও বারান্দায় মানবেতর পরিবেশে চিকিৎসা গ্রহণ করতে বাধ্য হচ্ছে।
১৬ জুলাই সন্ধ্যা আনুমানিক ৬টার দিকে একটি অপরিচিত মোবাইল ফোন থেকে কান্নাজড়িত কণ্ঠে একটি ছেলে জানায়, তার দু’ভাই গতরাতে (১৫ জুলাই) ঝিনাইদহ জেলার শৌলকুপা থানার অদূরে মটর সাইকেল দুর্ঘনায় গুরুতর আহত অবস্থায় রামেক হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য ভর্তি হয়, ভোরে তার ছোট ভাই মারা গেছে। বড়ভাই এখন অনেকটা শঙ্কামুক্ত, যদিও মাথায় বড় ধরনের ক্ষতচিহ্ন নিয়ে এখনও নিউরোসার্জারি ওয়ার্ডের পূর্বপাশের বারান্দায় কাতরাচ্ছে। সে তার ভাইয়ের মরদেহটি বিনা পোস্ট মর্টেমে বাড়িতে নিয়ে কবরস্থ করতে চায়, কিন্তু প্রক্রিয়াগত জটিলতার কারণে সে তার ভাইয়ের মরদেহটি নিতে পারছে না। আমি যেন তার ভাইয়ের লাশটি সুরৎহাল ছাড়াই হস্তান্তর করতে সহায়তা করি। তখনো ছেলেটির পরিচয় জানি না। ছেলেটি কথাগুলি বলছিলো, আর কথার ফাঁকে ফাঁকে ডুকরে ডুকরে কাঁদছিলো।
আমি তার কান্না শুনে সান্তনা দেবার ভাষাটুকুও হারিয়ে ফেলেছিলাম। একটু শান্ত হলে ছেলেটির পরিচয় জানতে চাইলে জানালো যে, সে ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের ২০১৪-১৫ শিক্ষা বর্ষের শিক্ষার্থী মো. আশিকুজ্জামান আশিক। বলে রাখা ভালো যে, আমি নিজেও ১৯৮৮-৯৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী হিসেবে ওই একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগ থেকে বিবিএস ও ১৯৯১-৯২ শিক্ষাবর্ষে এমবিএস ডিগ্রি অর্জন করি। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি হিসাব বিজ্ঞান বিভাগে প্রভাষক হিসেবে শিক্ষকতা শুরু করে ২০০৪ সালের ১ আগস্ট রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ-তে শিক্ষক হিসেবে যোগদানের পূর্ব পর্যন্ত একই বিভাগে কর্মরত ছিলাম। মাঝে ২০০৭ সালে হিসাব বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করি। ফলে আমার অনুজ আশিকের বিপদের কথাটি শোনার পরেই বুকের ভেতর একটা প্রচন্ড কষ্ট অনুভব করলাম।
ফোনটা রেখেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংশ্লিষ্ট শাখায় যোগাযোগ করলাম। কিন্তু প্রক্রিয়াগত জটিলতার কারণে আমি আশিকের অনুরোধ রাখতে ব্যর্থ হলাম। এরপর নিজের ক্লাস শেষ করে ছুটে গেলাম কোনো দিন না দেখা, না চেনা আশিকের পাশে তার কষ্টের ভাগিদার হতে। পথিমধ্যে অবশ্য ইবি হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের সাবেক অধ্যাপক, বর্তমানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত শ্রদ্ধেয় প্রফেসর ড. শওকত জাহাঙ্গীর স্যার ফোন দিয়ে বিস্তারিত জানতে চাইলেন। আমি হাসপাতালে যাচ্ছি শুনে খুশি হলেন। স্যারের সাথে কথা শেষ করে বিভাগের বর্তমান সভাপতি স্নেহভাজন ছাত্র প্রফেসর ডক্টর মো. জাকির হোসেনকে ফোন দিয়ে বিস্তারিত অবহিত করে তার বিষয়ে জানতে চাইলে সে জানালো যে, ছেলেটিকে সে মনে করতে পারছে না। তবে খুব ভালো লাগলো যখন সে আমাকে অনুরোধ করলো ছেলেটির পাশে দাঁড়াতে। যখন জানতে পারলো যে, আমি হাসপাতালের খুব কাছাকাছি তখন দেখলাম, কিছুক্ষণের জন্য তার গলাটা বেশ খানিকটা ভারি হয়ে গেছে।
যাক সে সব কথা, এবার আসল কথায় আসি। যে কথা বলার জন্য এতোসব কথার অবতারণা তা হলো, হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনেই পেয়ে গেলাম আশিককে। সারাদিনের প্রচন্ড মানসিক ও শারীরিক ধকলের চিহ্ন সারা শরীরে। কোনদিন সে আমাকে দেখেনি, কোনদিন ছেলেটির সাথে আমারও কথা হয়নি। আমি চলে আসার প্রায় একদশক পর সে বিভাগের ছাত্র হিসেবে প্রবেশ করেছিলো, ফলে তার ক্লাস নেবার সুযোগও আমার হয়নি। কিন্তু এক অদ্ভুত দৃশ্য অবলোকন করলাম। ছেলেটি আমাকে পেয়ে যেন স্বর্গ হাতে পেয়ে গেছে। জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কান্নাকাটি করতে লাগলো। সান্তনা দেবার কোনো ভাষায় খুঁজে পাচ্ছিলাম না তখন। বারবার অনুরোধ করছিলো তার বেঁচে যাওয়া বড়ভাই যেন ছোট ভাইয়ের মৃত্যু সংবাদ না জানতে পারে। কারণ এখনও সে জানে না যে, তার আদরের ছোট্ট ভাইয়ের নিথর দেহটি পড়ে আছে হাসপাতালের হিমঘরে। ততক্ষণে চশমাটা ঝাপসা হয়ে আমার দৃষ্টিশক্তি অনেকটা কমে এসেছে। হাসপাতালের করিডোর হয়ে আস্তে আস্তে যেতে থাকলাম দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া আশিকের বড় ভাইয়ের কাছে। যা দেখলাম তা আমার কল্পনাতীত। খোলা বারান্দায় মানবেতর পরিবেশে সারা শরীরে রক্তাক্ত ক্ষতচিহ্ন নিয়ে অনেকটা নিস্তেজ দেহে পড়ে আছে।
ওয়ার্ডের বারান্দা, মেঝে যে যেখানে পেরেছে আশ্রয় নিয়েছে চিকিৎসা সেবার আশায়। মূলত সরকারি হাসপাতালগুলো দেশের গরিব মানুষের উন্নত চিকিৎসার একমাত্র ভরসাস্থল। কিন্তু স্বাস্থ্যখাতের অব্যবস্থাপনা ও অনিয়মের কারণে মানুষ কাক্সিক্ষত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আমাদের দেশের রাজনীতিবিদ, আমলা, মন্ত্রী বড়বড় ব্যবসায়ী অনেকেই রুটিন চেকআপেও বিদেশের নামি-দামি হাসপাতালে নিয়মিত যাতায়াত করে থাকেন। অথচ, দেশের হাসপাতালগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি করা গেলে, অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা দূর করা গেলে এ প্রবণতা কমানো যেতো। স্বাধীনতার ৫২ বছর পরেও ডাক্তারদের রাজনৈতিক কারণে পদন্নোতি, পদায়ন ও বদলী পরিস্থিতিকে আরো জটিল করে তুলেছে। যে কথা বলছিলাম, প্রথমে গেলাম নার্সদের কাছে নিজের পরিচয় দেবার পরও তাদের অসহযোগিতামূলক মনোভাব কোনভাবেই সেবাপ্রত্যাশী হিসেবে আমার কাছে স্বস্তিদায়ক মনে হয়নি। আহত হয়েছি কিন্তু হাল না ছেড়ে এবার গেলাম ইন্টার্ন ডাক্তারদের রুমে। দেখলাম কক্ষে তালা। জানলাম, ওয়ার্ডে আজ কোনো ইন্টার্ন ডাক্তার নেই। কেন নেই, তাও জানতে পারলাম না। কিছুটা অবাক হলাম।
এবার খুঁজে খুঁজে সহকারী রেজিস্ট্রারের চেম্বারে গিয়ে দেখলাম, ভিতর থেকে দরজা আলতো করে আটকানো, ভিতরে যে কেউ একজন আছেন এবং কারো সাথে কথা বলছেন, তা স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছিলাম। বাইরে থেকে সালাম দিয়ে ভিতরে আসার অনুমতি চাইতেই ভিতর থেকে হ্যাঁ সূচক জবাব পেয়ে প্রবেশ করে দেখলাম, একজন তরুণ ডাক্তার মোবাইলে কথা বলছেন। ভালো সেবা পাবার জন্য আশান্বিত হলাম, তবে আমার আশাহত হতে বেশি সময় অপেক্ষা করতে হয়নি। মোবাইলের অপরপ্রান্ত থেকে নারীকণ্ঠ শোনা যাচ্ছিলো। তাতে মোটেই কোনো সমস্যা ছিলো না। তিনি মোবাইলে তার মা, বোন বা অন্য কোনো ভদ্র মহিলার সাথে কথা বলতেই পারেন। কথা বলা অবস্থাতেই তিনি একটু বিরক্তির স্বরে জানতে চাইলেন, কেন এসেছি। সন্তানতুল্য একজন নবীন ডাক্তারকে অনুরোধ করলাম, আপনি কথা শেষ করুন, আমি বাইরে অপেক্ষা করছি। উনি খুব বিরক্ত হলেন, আমি অনেকটা বাধ্য হয়ে রোগীর চিকিৎসা বিষয়ে জানতে চাইলাম। তিনি কোনো কিছু না শুনে, না দেখে খুব কর্কশভাবে আমাকে নার্সের সাথে যোগাযোগ করতে বললেন। খুব কষ্ট পেলাম, অপমানিত বোধ হলো। মনে মনে ভাবলাম, মানুষটি দুর্ঘটনাকবলিত হয়ে যন্ত্রণায় হাসপাতালের বারান্দায় কাতরাচ্ছে, অথচ তার মতো অগনিত মানুষের ট্যাক্সের টাকায় তৈরি এই নবীন চিকিৎসক যদি আমার মতো মধ্যবয়সী একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের সাথে এমন অ-চিকিৎসকসূলভ আচরণ করতে পারেন, তাহলে চিকিৎসাপ্রার্থী সাধারণের সাথে তিনি কেমন আচরণ করেন, কথাটা ভাবতেই খারাপ লাগছিলো।
যদিও বহুবছর আগে একবার আমার বড় আব্বা বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসারত থাকা অবস্থায় ইন্টার্নাশপ ডাক্তারদের কয়েকজন তুচ্ছ কারণে আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করলে আমি হাসপাতালের তৎকালীন বিভাগীয় প্রধান আমার পরিচিত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে প্রতিকার চাইতে গেলে তিনি বলেছিলেন, দেশের সবচেয়ে মেধাবীরা ডাক্তার হন। সুতরাং তারা একটু আধটু দেমাগী হবেন, এটাই নাকি স্বাভাবিক। দেমাগী হোক আপত্তি নেই, কিন্তু সেবাটা তো নিশ্চিত করবেন। কিন্তু ২৮ বছর বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করার পর এটা নির্দিধায় বলা যায় যে, মেধাবীরা বিনয়ী হয়, মানবিক হয়। তবে এটা সত্য মেধাবী না হলে আসলে কোথাও মর্যাদার সাথে টিকে থাকা যায় না। সেটা হোক ডাক্তারী বিদ্যা, হোক ইঞ্জিনিয়ারিং, হোক শিক্ষকতা, হোক সরকারি ক্যাডার সার্ভিস। তবে শুধু মেধা দিয়ে নয়, টিকে থাকতে হবে মেধার পাশাপাশি প্রকৃত শিক্ষা দিয়ে। আর যে শিক্ষা মানুষকে বিনয়ী করে না সে শিক্ষা প্রকৃত শিক্ষা হতে পারে না। তাহলে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার গোড়াতেই কি কোনো সমস্যা রয়েছে? প্রকৃত শিক্ষা সেটাই, যা মানুষকে বিনয়ী করে।
যাক, আমি আর কোনো কথা না বাড়িয়ে নিশ্চুপ হয়ে হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেই ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের ৫ম বর্ষে পড়ুয়া আমার ছোট মেয়েকে একজন পিতা হিসেবে অনুরোধ করেছি, আমাদের দেশের মানুষ কোনদিন যেন তার কাছে চিকিৎসা নিতে এসে আমার মতো অমানবিক ও অসম্মানজনক আচরণের মুখোমুখি না হয়। বিস্তারিত শোনার পর আমার মেয়ে আমাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, খুশি হয়েছি। আশা করি, দেশের মেডিক্যাল কলেজসমূহে অধ্যয়নরত ছেলেমেয়েদের প্রতিটি বাবা-মা তার হবু ডাক্তার সন্তানের পরিপূর্ণ চিকিৎসক হবার পর অসহায় রোগীদের সাথে মানবিক আচরণ করার প্রতিশ্রুতি আদায় করতে চেষ্টা করবেন। তাহলে পরিস্থিতি বদলে যাবে সন্দেহ নেই।
আমাদের মনে রাখতে হবে, দেশ একেকজন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, কৃষিবিদ ও সরকারি আমলা তৈরি করার জন্য রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে প্রচুর অর্থ ব্যয় হয়। আর তা করা হয় জনগণের ট্যাক্সের টাকায়। সুতরাং চিকিৎসকগণ রোগীদের প্রতি সদয় হবেন, সরকারি আমলারা তাদের ট্যাক্সপেয়ারদের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবেন, শিক্ষকরা জ্ঞান বিতরণের পাশাপাশি তাদের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নৈতিক ও মানবিক মেসেজ প্রদান করবেন, দেশের সেবা প্রদানকারী প্রতিটি সংস্থা সেবার মনোভাবে উদ্বুদ্ধ হয়ে সেবা প্রদান করবে, এটাই জাতি প্রত্যাশা করে। ডাক্তার ও রোগীর মধ্যে যদি সৌহার্দপূর্ণ ও বিশ্বাসযোগ্য সম্পর্ক তৈরি করা না যায় তাহলে আমাদের দেশের রোগীদের ভারত গমন থেকে বিরত রাখা যাবে না।
আমাদের সবার জানা যে, বাংলাদেশের চিকিৎসাশিক্ষা ভারতের চেয়ে উন্নত ও মানসম্মত। প্রতিবছর ভারত থেকে সরকারি ও বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজে বহুসংখ্যক শিক্ষার্থী ডাক্তারী ডিগ্রি অর্জনের জন্য এসে থাকে। দেশে অনেক ভালোমানের মানবিক চিকিৎসক আছেন সন্দেহ নেই, অথচ কিছু ডাক্তার এমন, যাদের অপ্রত্যাশিত আচরণের কারণে বা কিছু ডাক্তারের মধ্যে মানবিক আচরণের অনুপস্থিতির কারণে প্রতিবছর হাজার হাজার রোগী ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে যায় চিকিৎসা সেবা নিতে। চেন্নাই, ব্যাঙ্গালুর, হায়দ্রাবাদ, মুম্বাই শহরের বড়-ছোট হাসপাতাল বাংলাদেশি রোগীতে ঠাসা। এতে করে ভারত আজ চিকিৎসা ট্যুরিজমের হাবে পরিণত হয়েছে। দেশের বিদ্যমান ডলার সংকটের মধ্যেও রোগীদের এই ভারতমুখী ¯্রােত রোধ করা যাচ্ছে না। অথচ, বাংলাদেশের ডাক্তারদের যোগ্যতা, দক্ষতা ও প্রাজ্ঞতা কোনো অংশে কম নয়। কিন্তু তাদের অনেকের আচরণগত ত্রুটির কারণে আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা রোগীবান্ধব হতে পারছে না। সেকারণে আমাদের স্বাস্থ্য খাতের স্বাস্থ্য মোটেই রোগীবান্ধব হয়ে উঠতে পারছে না।
লেখক: প্রফেসর, আইবিএ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
স্লোভাক প্রধানমন্ত্রীর মস্কোতে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ৩ কিশোর নিহত
গাজীপুরে কারখানা থেকে দগ্ধ আরও এক লাশ উদ্ধার
সিরিয়ার আকাশে নিষিদ্ধ হলো ইরানের বিমান
বিমানে ‘ঘুমিয়ে’ ছিলেন বাইডেন : সেনাদের লাশ পেতে অপেক্ষায় স্বজনরা
ভারতে পণ আইন নিয়ে বিতর্ক, এক ব্যক্তির আত্মহত্যা ঘিরে আলোড়ন
ভারত সীমান্তের শূন্যরেখায় পড়ে ছিল বাংলাদেশির গুলিবিদ্ধ লাশ
এক্সপ্রেসওয়েতে কভার্ডভ্যান ও প্রাইভেটকার সংঘর্ষে নারী নিহত, আহত ৫
ব্রাজিলে বাড়ির ওপর বিমান বিধ্বস্ত, সব যাত্রী নিহত
চুয়াডাঙ্গার রামদিয়ায় জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধে একজনকে হত্যা, আহত ৫
চীনের নতুন বাঁধ প্রকল্পে তিব্বতিদের প্রতিবাদ, দমন-পীড়ন ও গ্রেফতার
গাজীপুরে চাঁদা তোলাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় যুবকের মৃত্যু
সউদীতে এক সপ্তাহে ২০ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
শহীদ মিনারে ছাত্র আন্দোলনে নিহত আরাফাতের জানাজা বিকালে
নিউইয়র্ক সাবওয়েতে নারীকে পুড়িয়ে হত্যা
ঘনকুয়াশার কারণে ৭ ঘন্টা পর আরিচা-কাজিরহাট এবং পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি সার্ভিস চালু
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৫০
আওয়ামী পন্থী মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে যুক্তরাজ্য শাখা বিএনপি নেতার মতবিনিময়
পরিসংখ্যান ব্যুরোর ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক শরিফুলের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ
আ.লীগের দোসর সালাম আলী এখন বিএনপির সভাপতি প্রার্থী!