একদলীয় নির্বাচনের জন্য আ.লীগের প্রস্তুতি বিএনপির একদফা সফল করার প্রস্তুতি কী?
২৪ জুলাই ২০২৩, ০৯:১৮ পিএম | আপডেট: ২৫ জুলাই ২০২৩, ১২:০৮ এএম
আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশের রাজনীতি একটি যুগ সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়িয়েছে। এই যুগ সন্ধিক্ষণকে যদি বলি Defining moment, তাহলে সঠিক অর্থ বহন করে। এই ডিফাইনিং মোমেন্টের সঠিক বাংলা আমি করতে পারিনি। পাঠক-পাঠিকা ভাই-বোনেরা, আসল অর্থ বুঝে নেবেন।
এই নির্বাচনকে ঘিরে আওয়ামী লীগ তার সিদ্ধান্ত এবং অবস্থান চূড়ান্ত করেছে। সেই চূড়ান্ত অবস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ হলো (১) বিদেশি কোনো হুমকির কাছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার সরকার কোনো অবস্থাতেই মাথা নত করবে না। বিদেশি হুমকি বলতে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং পশ্চিমা বিশ^কে বোঝানো হয়েছে। (২) বর্তমান সংবিধান থেকে সরকার এক চুলও নড়বে না। অর্থাৎ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় থাকবে এবং পার্লামেন্টও বহাল থাকবে। (৩) বিএনপি এবং তার ৩৬ দলীয় মিত্রদের নির্বাচনে আনার জন্য আওয়ামী লীগ কোনো চেষ্টা করবে না। (৪) নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করার দায়িত্ব সরকারের নয়। অর্থাৎ বিএনপি এবং তার মিত্ররা ইচ্ছা করলে নির্বাচনে আসবে, না আসলে নাই। (৫) নির্বাচন সংবিধান মেনে সঠিক টাইমেই হবে, অর্থাৎ ডিসেম্বরের শেষে বা জানুয়ারির প্রথমে হবে। (৬) ঢাকার রাজপথ থেকে শুরু করে জেলা পরিষদ এবং ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনসমূহ নির্বাচন পর্যন্ত মাঠে থাকবে। শান্তি মিছিল এবং শান্তি সমাবেশের নামে ইতোমধ্যেই তারা রাজপথে এবং মাঠে আছে। (৭) ঢাকা থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত যে কোনো লেভেলে বিএনপি, জামায়াত, গণতন্ত্র মঞ্চ এবং বিএনপির অন্যান্য মিত্র অরাজকতা সৃষ্টির চেষ্টা করলে তাদের ছেঁকে ছেঁকে ধরা হবে।
এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করার জন্য আগামী ৩০ জুলাই গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ডেকেছেন। এই সভায় প্রেসিডিয়াম, ওয়ার্কিং কমিটি এবং উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যসহ প্রতিটি জেলার জেলা পর্যায় এবং ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত আওয়ামী লীগ নেতাদের গণভবনের সভায় আসতে বলা হয়েছে। আনুমানিক ৫ হাজার সদস্য ঐ দিন গণভবনের সভায় যোগ দেবেন। এসব খবর দেওয়া হয়েছে ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার এবং বাংলা দৈনিক প্রথম আলোর ২১ জুলাই সংখ্যার প্রথম পৃষ্ঠায়। ডেইলি স্টারের রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, আগামী নির্বাচন বানচাল করার যে কোনো প্রচেষ্টা প্রতিহত করার জন্য সভায় উপস্থিত সদস্যদের প্রতি তিনি আহ্বান জানাবেন এবং নির্দেশ দেবেন। নির্দেশ দেওয়ার আগেই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ক্যাডাররা বিএনপির সভা সমিতি ও মিছিলে হামলা করে যাচ্ছে। ৩০ জুলাই বেলা সাড়ে ১০টায় এই সভা শুরু হবে। যারা যোগদান করবেন তারা হলেন (ক) কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ, (খ) উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যবৃন্দ, (গ) জেলা শহর, উপজেলা থানা এবং মিউনিসিপাল ইউনিটের প্রেসিডেন্ট ও জেনারেল সেক্রেটারি, (ঘ) দলের আইনজীবীগণ, (ঙ) আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নির্বাচিত জেলা পরিষদ এবং উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গণ, (চ) আওয়ামী লীগ সমর্থিত সিটি কর্পোরেশন এবং মিউনিসিপালিটিসমূহের মেয়রগণ এবং (ছ) আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনসমূহের প্রেসিডেন্ট ও সেক্রেটারি গণ। এই সভায় ঘোষণা করা হবে যে, ঐ দিন থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হলো। নির্বাচনী প্রচারণা ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রী একাধিক সমাবেশে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
নির্বাচনী প্রস্তুতির কৌশল হিসেবে ইতোমধ্যেই অন্তত ৩০ জনেরও বেশি জেলা প্রশাসক (ডিসি) এবং প্রায় সম সংখ্যক পুলিশের এসপিকে বদলি করা হয়েছে এবং বেসামরিক প্রশাসনের অন্যান্য সংবেদনশীল পদে অন্যদের পদায়ন করা হয়েছে। বদলি এবং পদায়নের সময় খেয়াল রাখা হয়েছে যে, ঐসব অফিসারের পাস্ট ব্যাকগ্রাউন্ড যেন ছাত্রলীগ বা যুবলীগ হয়।
॥দুই॥
ডেইলি স্টারের ১০ ও ১১ জুলাই সংখ্যা এবং ইংরেজি ডেইলি নিউ এজের ৯ জুলাই সংখ্যার খবরে প্রকাশ, বিরোধী দলের একদফা আন্দোলন অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবির আন্দোলন মোকাবেলা করার জন্য ২০১৩ সাল থেকে যেসব বিরোধী দলীয় সদস্যদের বিরুদ্ধে অগ্নি সংযোগ, পুলিশ হত্যা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ রয়েছে তাদের তালিকা প্রস্তুতের জন্য পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, আগামী দুই মাসের মধ্যেই যেন এসব মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করা হয়। ডেইলি স্টারের রিপোর্ট মোতাবেক, গত ৫ জুলাই পুলিশ হেডকোয়াটার্স থেকে এসব মামলার ‘স্ট্যাটাস আপডেট’ জানাতে জেলা এসপিদের প্রতি লিখিত নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এসব মামলা পুনরুজ্জীবিত করার প্রচেষ্টার অগ্রগতি পর্যবেক্ষণের জন্য একাধিক পুলিশ ইউনিট গঠন করা হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব তদন্ত সমাপ্ত করে মামলা রি-স্টার্ট করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১১ জুলাই ডেইলি স্টারের প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত রিপোর্ট মোতাবেক, বিএনপির ২৫ জন শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে ফৌজদারি অপরাধের যেসব মামলা হাইকোর্ট স্থগিত করেছিল সেসব মামলা পুনরুজ্জীবিত করার জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে (ডিএমপি) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এসব মামলা দায়ের করা হয়েছে ২০১৩ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে। যেসব শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে এসব মামলা দায়ের করা হয়েছে, তারা হলেন চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাস, গয়েশ^র চন্দ্র রায়, রুহুল কবির রিজভি, আমানুল্লাহ আমান, বরকত উল্লাহ বুলু, শহিদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, জয়নাল আবেদিন ফারুক, সালাউদ্দিন আহমেদ, হাবিবুন্নবী খান সোহেল প্রমুখ। এদের বিরুদ্ধে হাইকোর্ট যে স্টে অর্ডার দিয়েছে সেগুলো ভ্যাকেট করার জন্য অবিলম্বে হাইকোর্টে আবেদন জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই নির্দেশের একটি কপি ডিএমপি হেডকোয়ার্টারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৯ জুলাই ইংরেজি ডেইলি নিউ এজের প্রথম পৃষ্ঠার রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, আগামী নির্বাচনে বিএনপি এবং জামায়াতের যেসব সম্ভাব্য প্রার্থী রয়েছেন তাদের নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করার জন্য তাদের বিরুদ্ধে যেসব মামলা দায়ের করা আছে সেগুলি পুনরুজ্জীবিত করে তা দ্রুত নিষ্পত্তি করা। এ ব্যাপারে পুলিশ হেড কোয়ার্টারে গত ৬ জুলাই একটি জরুরি বৈঠক ডাকা হয়। নিউ এজের ঐ রিপোর্টের শিরোনাম ছিল Police speed up BNP, Jamaat cases.. অর্থাৎ বিএনপি ও জামায়াতের কেসগুলি দ্রুত নিষ্পত্তি করা। আলোচ্য সভায় সভাপতিত্ব করেন পুলিশের ক্রাইম ম্যানেজমেন্টের ডিআইজি জয়দেব কুমার ভদ্র। বাছাই করা বিএনপি ও জামায়াত নেতাদের শাস্তি যাতে নিশ্চিত করা যায় সেজন্য পুলিশ নাকি, ঐ রিপোর্ট মোতাবেক, ১০টি মেকানিজম উদ্ভাবন করেছে।
নিউ এজের রিপোর্টটি অনেক বড় এবং অনেক তথ্যসমৃদ্ধ। সুপ্রিম কোর্টের পরিসংখ্যান উল্লেখ করে বলা হয়েছে যে, বিগত ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩৫ লক্ষ মামলা রয়েছে বিরোধী দলীয় রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। বিএনপি মিডিয়া সেলের রিপোর্ট মোতাবেক (নিউ এজের ঐ রিপোর্ট অনুযায়ী) তাদের নেতাদের বিরুদ্ধে ৪৯ লক্ষ ৮০ হাজার মামলা করা হয়েছে। যার মধ্যে ১ লক্ষ ৩৭ হাজার মামলার তথ্যই ভুয়া। জামায়াত নেতা মতিউর রহমান আকন্দের তথ্য মোতাবেক, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর ১ লক্ষ ১০ হাজার জামায়াত কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এদের মধ্যে ৯৬ হাজার ৯৩ জনকে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছিল।
॥তিন॥
সরকার কেন এসব দমনমূলক পদক্ষেপ নিচ্ছে? ২১ জুলাই শুক্রবার দৈনিক প্রথম আলোর প্রথম পৃষ্ঠার প্রধান সংবাদে এই ‘কেন’র জবাব দেওয়া হয়েছে। ঐ প্রধান সংবাদের শিরোনাম, ‘বিএনপিকে ছাড়াই ভোটের চিন্তা আওয়ামী লীগের।’ আমীর হোসেন আমুর উদ্ধৃতি দিয়ে প্রথম আলোতে বলা হয়েছে, বিএনপি নির্বাচনে আসলে আসবে। যদি না আসে তাহলেও নির্বাচন হবে।
এই হলো সরকারি অবস্থান। এর বিপরীতে বিএনপির অবস্থান এবং প্রস্তুতি কী? এই বিষয়টি জনগণের কাছে পরিষ্কার নয়। বিএনপির সর্বশেষ কর্মসূচি ছিল পদযাত্রার পর ২২ জুলাই ঢাকায় তারুণ্যের সমাবেশ। বিএনপির অন্যান্য সভা এবং মিছিলে যা হয়, এই সমাবেশেও লক্ষ তরুণের জমায়েত হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী কর্মসূচি কী?
কয়েক দশক ধরে পলিটিক্যাল কলাম লেখার অভিজ্ঞতার কারণে আমি বিলক্ষণ বুঝতে পারি যে, অনেক সময় কৌশলগত কারণে বড় বড় রাজনৈতিক দল তাদের রাজনীতি বা আন্দোলনের কর্মসূচি উপযুক্ত সময় ছাড়া প্রকাশ করে না। হয়তো বিএনপিও সেই কারণে এখনই তার সব তাস মেলে ধরছে না। তবে মানুষের একটি স্বাভাবিক কৌতূহল থাকে। মানুষ দেখছে যে, আওয়ামী লীগ, সোজা কথায়, প্রচন্ড দমননীতি চালাবে। তারা পদত্যাগ করবে না। তাহলে বিরোধী দলের কথা অনুযায়ী তাদের পদত্যাগে বাধ্য করতে হবে। তারা সংসদ বিলুপ্ত করবে না। তাদের সংসদ বিলুপ্ত করতে বাধ্য করতে হবে। বিএনপি ও অন্যেরা বলছে যে, তারা আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন করবে না। বামপন্থী নেতা ও শিক্ষাবিদ ড. বদরুদ্দিন ওমর বলেছেন যে, ২০১৪ সালের নির্বাচন বিএনপি বয়কট করেছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ একতরফা নির্বাচন করেছে এবং ৫ বছর টিকে থেকেছে।
এবারও যদি শক্তি প্রয়োগ করে আওয়ামী সরকার একতরফা নির্বাচন করে তাহলে কী হবে? ড. বদরুদ্দিন ওমর বলেছেন, বিএনপির বক্তৃতার ভাষা পরিবর্তন করতে হবে। নির্বাচন বর্জন করবো, একথা বললে চলবে না। বলতে হবে আমরা নির্বাচনকালীন সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচন বাংলার মাটিতে হতে দেবো না। আমেরিকার অবস্থান হলো, আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হতে হবে। কোন্ নির্বাচন? আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচন? বিষয়টি পরিষ্কার নয়। শুধুমাত্র বিদেশিদের ওপর ভরসা করে থাকলে চলবে না। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ প্রবল গণআন্দোলনের মাধ্যমে বিএনপিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা দিতে বাধ্য করেছিল। অনুরূপভাবে আওয়ামী লীগের সেদিনের ভাষা এবং আন্দোলনের ঢং অনুসরণ করে আওয়ামী সরকারকেও নির্বাচনকালীন সরকার দিতে বাধ্য করতে হবে।
সেটি করতে হলে বিএনপি, জামায়াত, চরমোনাইয়ের পীরের ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিশ, ইসলামী ঐক্যজোট, গণতন্ত্র মঞ্চ প্রভৃতি দলকে এক মঞ্চে অথবা আলাদা মঞ্চে দাঁড়িয়ে গণতন্ত্রের পক্ষে সক্রিয় ও কার্যকরভাবে মাঠে নামতে হবে। এছাড়া আর কোনো বিকল্প পন্থা নাই বলে এই মুহূর্তে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল মনে করে।
Email: [email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
বিমানে ‘ঘুমিয়ে’ ছিলেন বাইডেন : সেনাদের লাশ পেতে অপেক্ষায় স্বজনরা
ভারতে পণ আইন নিয়ে বিতর্ক, এক ব্যক্তির আত্মহত্যা ঘিরে আলোড়ন
ভারত সীমান্তের শূন্যরেখায় পড়ে ছিল বাংলাদেশির গুলিবিদ্ধ লাশ
এক্সপ্রেসওয়েতে কভার্ডভ্যান ও প্রাইভেটকার সংঘর্ষে নারী নিহত, আহত ৫
ব্রাজিলে বাড়ির ওপর বিমান বিধ্বস্ত, সব যাত্রী নিহত
চুয়াডাঙ্গার রামদিয়ায় জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধে একজনকে হত্যা, আহত ৫
চীনের নতুন বাঁধ প্রকল্পে তিব্বতিদের প্রতিবাদ,দমন-পীড়ন ও গ্রেফতার
গাজীপুরে চাঁদা তোলাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় যুবকের মৃত্যু
সউদীতে এক সপ্তাহে ২০ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
শহীদ মিনারে ছাত্র আন্দোলনে নিহত আরাফাতের জানাজা বিকালে
নিউইয়র্ক সাবওয়েতে নারীকে পুড়িয়ে হত্যা
ঘনকুয়াশার কারণে ৭ ঘন্টা পর আরিচা-কাজিরহাট এবং পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি সার্ভিস চালু
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৫০
আওয়ামী পন্থী মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে যুক্তরাজ্য শাখা বিএনপি নেতার মতবিনিময়
পরিসংখ্যান ব্যুরোর ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক শরিফুলের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ
আ.লীগের দোসর সালাম আলী এখন বিএনপির সভাপতি প্রার্থী!
ঘুস নেওয়ার অভিযোগ, টিউলিপ সিদ্দিককে যুক্তরাজ্যে জিজ্ঞাসাবাদ
তালাক নিয়ে যুক্তরাজ্যে যেতে চান বাশার আল-আসাদের স্ত্রী
গভীর রাতে মেসে ছাত্রীদের বিক্ষোভ, মালিকের দুই ছেলেকে পুলিশে সোপর্দ
প্রোটিয়াদের হোয়াইট ওয়াশ করে পাকিস্তানের ইতিহাস