ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

ইহুদিদের বৃহত্তর ইসরাইল প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যাবে

Daily Inqilab ইলিয়াজ হোসেন রানা

০৬ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০৬ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম

ইয়াকুব (আ.) ছিলেন ইসহাক (আ.) এর ছেলে এবং সকল নবীর দাদা ইবরাহীম (আ.) এর নাতি। আল্লাহ তায়ালা তাঁকে নবী বানিয়ে ইসরাইল উপাধি দিয়েছিলেন, যার অর্থ আব্দুল্লাহ বা আল্লাহর বান্দা। ইয়াকুব (আ.) এর ১২ জন সন্তান ছিলো। তাঁর সন্তানদের বংশ ব্যাপক বিস্তৃতি লাভ করেছিলো, যা ১২টি গোত্র ধারণ করে। তাদেরকেই পবিত্র কুরআনে বনি ইসরাইল বলা হয়েছে। বনি ইসরাইলের শুরু ইয়াকুব (আ.) থেকে হয়েছে। তাঁর আবাস ছিলো ফিলিস্তিনের কিনান প্রদেশ। পরবর্তী সময়ে তিনি নিজ বংশধরসহ সন্তান ইউসুফ (আ.) এর হুকুমতের সময় মিশরে চলে যান। পুনরায় তাঁরা মুসা (আ.) এর যুগে মিশর থেকে বের হয়ে সিনাই মরুভূমিতে অবস্থান গ্রহণ করেন। মুসা (আ.) ওফাতের পর ইউশা (আ.) এর সময়ে তারা ফিলিস্তিনে প্রবেশ করে। অতঃপর বোখতে নসরের হাতে দেশান্তরিত হওয়ার মাধ্যমে ইরাক, ইরান, শাম ও জাজিরাতুল আরবে ছড়িয়ে পড়ে। রোমান সম্রাট টাইটাসের সময় এবং তারপর খ্রিস্টান ও ইসলামের যুগেও তারা বিভিন্ন দেশে দেশান্তরিত হয়। সুলাইমান (আ.) বনি ইসরাইলের বনি ইয়াহুদা গোত্রের ছিলেন। তাঁর ইনতিকালের পরে তাঁর গোত্র বনি ইয়াহুদা হুকুমত শুরু করে; কিন্তু অন্য কাবিলাগুলো তাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে বসে। ফলে ফিলিস্তিনের ভূমি দুটি অংশে বিভক্ত হয়ে যায়, একটি অংশের নাম ছিলো উক্ত গোত্রের সাথে সম্পৃক্ত করে ইয়াহুদা, যা দক্ষিণ দিকে অবস্থিত এবং অপর অংশের নাম ছিলো সামারিয়া বা ইসরাইল, যা পূর্ব দিকে লেবাননে অবস্থিত ছিলো। পরবর্তীকালে বনি ইয়াহুদা সামারিয়া হুকুমতকে দখল করে পুরো ফিলিস্তিনে তাদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে। তার পর থেকে বনি ইসরাইলের নাম ইহুদি হয়ে যায়।

ত্রয়োদশ শতাব্দীতে তাতারদের হামলার কারণে খিসার গোত্র কাফকাজ থেকে বের হতে বাধ্য হয় এবং পুরো ইউরোপ বিশেষত পোল্যান্ডে ছড়িয়ে পড়ে। এসব ইহুদিকে এস্কিনাজিক ইহুদি বলা হয়। আর যে সমস্ত ইহুদি মুসলমানদের এলাকা অর্থাৎ তুর্কি ও পূর্ব আফ্রিকাতে ছিলো তাদেরকে সেপার্ডিক ইহুদি বলা হয়। আজ ইসরাইলের ৮০ শতাংশ এস্কিনাজিক ইহুদি এবং বাকি ২০ শতাংশ সেপার্ডিক ইহুদি। তার মানে ২০ শতাংশ হচ্ছে বর্তমান মূল ইহুদি। ফলে বর্তমান ইসরাইলের ৮০ শতাংশ জনগণ বনি ইসরাইলের বংশের থেকে নয়, বরং খিসার বংশের সাথে সম্পৃক্ত। ইউরোপে ইহুদিরা গোলামের মতো জীবনযাপন করতো। রোমান ক্যাথলিক গির্জা ইহুদিদের ঈসা (আ.) এর হত্যাকারী মনে করতো। তাই ইহুদিদের অভিশপ্ত ঘোষণা দিয়ে খ্রিস্টানদের এলাকায় থাকতে নিষেধ করে এবং খ্রিস্টানদের বসতির বাইরে আলাদা কলোনিতে থাকতে বাধ্য করে। তাদেরকে সরকারি কোন চাকরির অনুমতি ছিলো না। ইউরোপে তাদের একটা পেশারই অনুমতি ছিলো, তা হলো ব্যবসা। ব্যবসা ইউরোপের সমাজে তৃতীয় শ্রেণির পেশা হিসেবে গণ্য হতো। ইউরোপে খ্রিস্টানরা ইহুদিদের কয়েকবার গণহত্যা করে। তাদের গণহত্যার মূল কারণ ছিলো, তারা চড়া সুদের ভিত্তিতে সম্পদ লোন দিয়ে সমাজে বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে দিতো। ফলে সমাজের লোকেরা তাদের ওপর বিদ্রোহ করে গণহত্যা চালায়। ইতিহাসে ইহুদিদের গণহত্যার অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে। ১২০৯ খ্রিস্টাব্দে তাদেরকে ব্রিটেন থেকে গণহত্যার পর দেশান্তর করা হয়, ১৩০৬ ও ১৩৯৪ খ্রিস্টাব্দে, বেলজিয়াম থেকে ১৩৭০ সালে, যুগোস্লাভিয়া ১৩৮০ সালে, হল্যান্ড ১৪৪৪ সালে, রাশিয়াতে ১৫১০ সালে, ইতালিতে ১৫৪০ সালে এবং জার্মানিতে ১৫৫১ সালে গণহত্যা ও দেশান্তর করা হয়। আন্দালুসিয়া খ্রিস্টানরা দখল করার পর মুসলমানদের সাথে ইহুদিদেরকেও দেশান্তর করা হয়। ঈসা (আ.) কে আসমানে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়ার ৭০ বছর পর রোমান সম্রাট টাইটাস ইহুদিদের জেরুজালেম থেকে বের করে দেয়। ৭০ খ্রি. থেকে ১৯৪৮ খ্রি. পর্যন্ত প্রায় ১৮৮০ বছর ইহুদিরা ইউরোপ ও মুসলিম বিশ্বে ঘুরে ফিরে নিঃশেষ হতে থাকে। ১৯১৭ সালের ১৭ অক্টোবর প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটেনের জেনারেল এলেনবি মুসলমানদের থেকে জেরুজালেম ছিনিয়ে নেয়। জেনারেল এলেনবির বাহিনীর মধ্যে হিন্দুস্তান থেকে ভর্তি হওয়া সেনারাও ছিলো, যাদের অধিকাংশই ছিলো নামধারী মুসলিম। ১৯১৭ সালের ২ নভেম্বর ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেমস বেলফোর কুখ্যাত বেলফোর ঘোষণা করে, যেখানে ইহুদিদের জায়োনিস্ট মুভমেন্টকে ইসরাইলের ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত করার জন্য ব্রিটেনের পক্ষ থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা ও সাহায্যের আশ্বাস দেওয়া হয় এবং ইহুদিদের ইসরাইল আবাদ করার জন্য সে অঞ্চলটিকে ব্রিটেনের কব্জায় দিয়ে দেওয়া হয়। ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ তার এক ঘোষণার মাধ্যমে ব্রিটেনের দখল বিলুপ্ত করে ফিলিস্তিনকে ইহুদিদের হাতে তাদের রাষ্ট্র হিসেবে তুলে দেয়। এরপর থেকে ইহুদিরা তাদের নতুন প্রজন্মকে বলা শুরু করে যে, ইহুদিরাই আল্লাহ তায়ালার বাছাইকৃত জাতি এবং অন্য জাতি থেকে অনেক ঊর্ধ্বে ও উত্তম। তাই তাবৎ দুনিয়া শাসন করার অধিকার শুধু তাদেরই। ইহুদি ধর্মীয় নেতারা নতুন প্রজন্মকে আরো বিশ্বাস করায় যে, ফিলিস্তিন ভূখণ্ড আল্লাহ তায়ালা চিরদিনের জন্য বনি ইসরাইলকে বা ইহুদিদেরকে দিয়ে দিয়েছেন। এই ভূমিতে কেবল তাদের অধিকার রয়েছে। আর যারা তাদের থেকে এই ভূমি ছিনিয়ে নিয়েছে, সেই খ্রিস্টান ও মুসলিমরা তাদের চিরশত্রু ও জালেম। তাই এই ভূমি ফিরিয়ে আনা তাদের সবচেয়ে বড় কাজ। তারা নতুন প্রজন্মকে আরো শিক্ষা দেয় যে, তাদের মূল এবাদতগৃহ হচ্ছে হাইকালে সুলাইমানি। যে হাইকালে সুলাইমানির ওপর মুসলমানরা মসজিদুল আকসা বানিয়ে রেখেছে। সেটাকে ধ্বংস করে হাইকালে সুলাইমানি নির্মাণ করা ইহুদিদের বিশ্বাসের অংশ।

আজকের ইহুদিরা তাদের নতুন প্রজন্মের মধ্যে এই বিশ্বাস জন্মাতে পারছে যে, সমগ্র ফিলিস্তিন ভূখণ্ড তাদেরই আবাসস্থল এবং তাদের স্লোগান হচ্ছে, ‘নীলনদ থেকে ফোরাত নদী ও খাইবার পর্বত থেকে কিনান পর্যন্ত এ বিশাল সাম্রাজ্য তাদের ভূমি।’ যদি কেউ বর্তমানের ইসরাইলের পতাকার দিকে লক্ষ করেন তাহলে প্রতিশ্রুত ভূমির বিশ্বাস ভালোভাবেই বুঝতে পারবেন। সেখানে ওপরে ও নিচে দুটো নীল দাগ এবং মধ্যে ছয় কোণবিশিষ্ট তারকা রয়েছে। দুই নীল দাগ হচ্ছে, নীলনদ হতে ফোরাত নদী পর্যন্ত অঞ্চল, যা বিশাল ইসরাইলের রাজ্যের সীমানা। ছয় কোণবিশিষ্ট তারকা দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে, তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী এটা দাউদ (আ.) এর নিশানা, যা তাঁর পতাকাতে ছিলো। তারা এটাকে ডেভিড স্টার বলে থাকে। বর্তমানে এর দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে, বিশাল ইসরাইলি সাম্রাজ্যের ওপর দাউদ (আ.) এর বংশের শাসন প্রতিষ্ঠিত করা। ইসরাইলের ইহুদিদের এসব ভ্রান্ত বিশ্বাস, যার সাথে সত্যের কোনো সম্পর্ক নেই। এই সমস্ত মিথ্যা বিশ্বাসের ওপর ভিত্তি করে ইহুদিরা ফিলিস্তিনকে পুনরায় দখল ও পুরো বিশ্বের ওপর নিজেদের শাসন প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখা এবং তার জন্য নতুনভাবে চেষ্টা করা শুরু করে। গাজা উপত্যকায় মানবসভ্যতার ইতিহাসের নৃশংসতম বর্বরতায় বিশ্বসম্প্রদায় ও বিশ্বসংস্থার নেতৃবৃন্দ ও প্রতিনিধিদের নজিরবিহীন নীরবতায় বিশ্ববিবেক যেন বাকরুদ্ধ, শেকলবন্দিত্বের যাতনায় ধুকছে। গাজা যুদ্ধের প্রকৃতি, নিরস্ত্র মানুষ হত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞে ইসরাইলিদের বীভৎস উন্মত্ততাকে ইনসেনিটি বা বিবেকহীন পাগলামি বলে আখ্যায়িত করা চলে। হলোকাস্ট বা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিটলারের ইহুদি নিধনের মিথ নিয়ে জায়নবাদী প্রোপাগাণ্ডা ও অতিপ্রচারের পাশাপাশি হলোকাস্ট ডিনায়াল বা দ্বিমত পোষণকারী মতবাদও যথেষ্ট শক্তভাবেই বিরাজমান রয়েছে। হামাসের কথিত রকেট হামলার অজুহাত দেখিয়ে গাজায় চলমান গণহত্যার মধ্য দিয়ে ইসরাইলি নেতা নেতানিয়াহু হিটলারের চেয়েও ভয়ঙ্কার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। কিন্তু ইসরাইলের এই গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞকে এখন আর হামাস-ইসরাইল যুদ্ধ হিসেবে সীমাবদ্ধ রাখার সুযোগ নেই। এটি এখন মূলত মুসলমানদের সাথে পশ্চিমা বিশ্বের সম্মিলিত শক্তির যুদ্ধ হিসেবে বিবেচিত হতে চলেছে। গাজায় নিরীহ নারী, পুরুষ ও শিশুদের ওপর ইসরাইলি বর্বরতার বিরুদ্ধে যখন বিশ্ববিবেক রুখে দাড়ানোর প্রত্যয় ঘোষণা করছে; এশিয়া, ইউরোপ, আমেরিকা, আফ্রিকা ও ল্যাটিন আমেরিকায় কোটি কোটি মানুষ প্রতিবাদ ও ধিক্কারে ফেটে পড়ছে, তখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলি গণহত্যা বন্ধে তার শক্তি প্রয়োগের বদলে ইসরাইলকে নতুন অস্ত্রের চালান পাঠাচ্ছে। শত শত টন বোমা ফেলে গাজা নগরীকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে, হাজার শিশু ও নারীকে নির্বিচারে হত্যা করার পরও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিস্ময়কর ভূমিকা নিয়ে ইসরাইলের আত্মরক্ষার অধিকার হিসেবে গণহত্যার লাইসেন্স দিয়ে চলেছে।

আমেরিকা বা ইসরাইলের পশ্চিমা মিত্ররা চাইলেই গাজা বা পশ্চিমতীরকে পদানত করে রাখতে পারবে না। তারা নারী ও শিশু হত্যা করতে পারে। কিন্তু এ হত্যার মধ্য দিয়ে যে প্রতিরোধ তৈরি হচ্ছে সেই শক্তি হয়ে উঠছে অজেয়। আর অতীতে মিশর, সিরিয়া, জর্দান বাহিনীকে পরাজিত করা যতোটা সহজ হয়েছিলো ততোটা সহজভাবে ইসরাইল পারছে না হামাস বা হিজবুল্লাহর মতো শক্তিকে পদানত করতে। এ বাস্তবতার কারণে নেতানিয়াহু বা তার দেশ যে বৃহৎ ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে স্বপ্ন দেখছেন, সেটি বাস্তবায়ন তার পক্ষে সম্ভব হবে না।

লেখক: প্রভাষক, সরকারি ইস্পাহানী ডিগ্রি কলেজ, কেরাণীগঞ্জ, ঢাকা


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড

‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড

সিটি ব্যাংক আনল অভূতপূর্ব ভিসা ইনফিনিট ক্রেডিট কার্ড

সিটি ব্যাংক আনল অভূতপূর্ব ভিসা ইনফিনিট ক্রেডিট কার্ড

শেখ হাসিনার কোনো ক্ষমা নেই, জবাব তাকে দিতেই হবে : মির্জা ফখরুল

শেখ হাসিনার কোনো ক্ষমা নেই, জবাব তাকে দিতেই হবে : মির্জা ফখরুল

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে খুনিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে খুনিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে