ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

একদিকে প্রচণ্ড দমননীতি : অন্যদিকে মাঠে নামা শুরু কর্মীদের : এই আন্দোলনের শেষ কোথায়?

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

০৭ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৯ এএম | আপডেট: ০৭ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৯ এএম

২৮ অক্টোবরের পর থেকে ৬ নভেম্বরÑ এই ১০ দিন সারাদেশে একটি প্রশ্ন ঘুরে বেড়াচ্ছে। সেটি হলো, একদিকে সরকারের দমননীতি এবং অন্যদিকে বিরতিহীন চলমান আন্দোলন। এর শেষ কোথায়?

সরকার যতই অবাধ তথ্য প্রবাহ বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করুক না কেন, যেসব বিদেশি চ্যানেল অনেক অজানা ও চাঞ্চল্যকর তথ্য সম্প্রচার করছে তার মাধ্যমেও মানুষ অনেক খবরই জানতে পারছে, যা বাংলাদেশের টিভি বা পত্র পত্রিকায় ছাপা হয় না।

২৮ অক্টোবরের আগের ১৬ মাস পর্যন্ত বিএনপি ও বিরোধী দলসমূহের আন্দোলন তো সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ ছিল। যতই দিন যাচ্ছিল ততই তাদের সমাবেশ, মিছিল বা পদযাত্রায় দিনের পর দিন লোক সমাবেশ বৃদ্ধি পাচ্ছিল। ধীরে ধীরে দেখা যায়, নেতাকর্মীর চেয়ে সাধারণ জনগণই সমাবেশে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে বেশি। এমন পটভূমিতে ২৮ অক্টোবরের সহিংসতা ঘটলো কেন? এর আগে ওবায়দুল কাদের এবং জাহাঙ্গীর কবির নানক থেকে শুরু করে অনেকেই বিএনপি তথা বিরোধী দলের বিরুদ্ধে অত্যন্ত গরম, উত্তেজনাকর এবং উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছিলেন। এসব বক্তব্য শুনলে মনে হতো, যে কোনো মুহূর্তে, যে কোনো স্থানে আগুন জ¦লে উঠতে পারে। এই পটভূমিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বার বার বলছিলেন যে, ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ হবে সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ। মহাসমাবেশের পর কোনো মিছিলও হবে না। ঐ মহাসমাবেশ থেকে আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে, যে কর্মসূচি হবে আন্দোলনের চূড়ান্ত ধাপ। তারা এটাও ঘোষণা করেছিলেন যে পরবর্তী যে কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে, সেটি এই অর্থে চূড়ান্ত যে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন না ঘটা পর্যন্ত তারা কেউ ঘরে ফিরে যাবেন না।

২৮ অক্টোবর নয়াপল্টনের ঐ মহাসমাবেশ হয়েছিল সুবিশাল। সমাবেশের এক প্রান্ত ছিল উত্তর-পশ্চিমে কাকরাইল মসজিদ পর্যন্ত, অপরাংশ ফকিরাপুল পানির ট্যাংকি পর্যন্ত ছাড়িয়ে গিয়েছিল। অনেকে ধারণা করেন যে, অন্তত ১৫ লক্ষ লোক এই সমাবেশে হাজির হয়েছিলেন। যে সমাবেশটি ছিল এত বড় সেখানে সহিংসতা করার কোনো প্রয়োজন তো ছিল না বিএনপির। বরং বিএনপির স্বার্থ ছিল সমাবেশটি সন্ধ্যা পর্যন্ত চালানো, যাতে করে মির্জা ফখরুল চূড়ান্ত কর্মসূচি ঘোষণা করতে পারেন। ১৫ লক্ষ লোক ঐ ঘোষণা শুনে তারপরে যে যার মতো ঘরে ফিরে ঘোষিত কর্মসূচি বাস্তবায়নে নেমে পড়বে।

॥দুই॥
কিন্তু বাস্তবে কী ঘটলো? উত্তর-পশ্চিমে কাকরাইল মোড়ের আশেপাশে বিএনপি এবং আওয়ামী লীগ কর্মীদের মধ্যে তর্কাতর্কি এবং হয়তো ছোটখাট হাতাহাতি বা মারামারি হয়ে থাকতে পারে। তার পরপরই এমন কী ঘটলো যে একদিকে কাকরাইল মোড়, আরেক দিকে ফকিরাপুল পানির ট্যাংকি। দুই দিক থেকে কয়েক হাজার পুলিশ আর্মার্ড পার্সোনাল ক্যারিয়ার (এপিসি) বা সাজোয়া যান সজ্জিত হয়ে টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ এবং প্রচন্ড শব্দে সাউন্ড গ্রেনেড ফাটাতে ফাটাতে সমগ্র সভাটিকে ক্লোজ ইন করে আনলো? পুলিশের এই অভিযান দেখে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরের কথা মনে হয়। তখন ভারতীয় বেতার এবং স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে ভারতীয় সেনা প্রধান পাক সেনাদের উদ্দেশ্যে নিম্নোক্ত নির্দেশ জারি করেন। নির্দেশটি হলো, ‘আপ লোগ চারো তরফসে ঘিরে হুয়ে হ্যায়। আভি হাতিয়ার ডাল দো।’ অর্থাৎ আপনাদেরকে চারদিক থেকে ঘেরাও করা হয়েছে। অবিলম্বে অস্ত্র ফেলে দিন।

পুলিশের এই চতুর্মুখী অভিযানের ফলাফল কী? ১৫ লক্ষ লোকের সমাবেশ পন্ড হয়ে গেল। তখন বক্তৃতা করছিলেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তারপর ছিল মির্জা আব্বাসের বক্তৃতা। তারপর মির্জা ফখরুলের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা। কিন্তু আব্বাস এবং ফখরুল আর বক্তৃতার সুযোগ পেলেন না। এই সময় রহস্যময় কারণে মিটিংয়ের সমস্ত মাইক্রোফোন অফ হয়ে গেল। তখন বৃষ্টির মতো নিক্ষেপ করা টিয়ারশেলের ধোঁয়া ও ঝাঁঝের মধ্যে একটি হ্যান্ড মাইক হাতে নিয়ে মির্জা ফখরুল ঘোষণা করেন যে আগামীকাল অর্থাৎ ২৯ অক্টোবর সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক হরতাল।

এখানে প্রশ্ন, এই ভয়ঙ্কর পুলিশী অভিযানে লাভ হলো কার? উত্তর হলো, ১০০ ভাগ লাভ সরকারের, আর ১০০ ভাগ ক্ষতি বিএনপি ও বিরোধী দলসমূহের। বিষয়টি কিন্তু সরকার এখানেই থামিয়ে রাখলো না। রাত থেকেই ঢাকাসহ দেশব্যাপী শুরু হলো তুমুল ও বেপরোয়া ধরপাকড়। রবিবার বিকালে যখন এই লেখাটি লিখছি তখন দৈনিক প্রথম আলোর প্রথম পৃষ্ঠার খবর মোতাবেক ২৮ অক্টোবর থেকে শনিবার পর্যন্ত গ্রেফতার হয়েছেন ৮ হাজারেরও বেশি বিএনপির নেতাকর্মী। এদের মধ্যে রয়েছেন মির্জা ফখরুল, মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইমরান সালেহ প্রিন্স, সাবেক মন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ব্যারিস্টার শাহ্ জাহান ওমর বীর উত্তম, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, বরিশালের সাবেক মেয়র মুজিবুর রহমান সরোয়ার প্রমুখ। প্রথম আলো, সমকাল প্রভৃতি মেইনস্ট্রিম পত্রিকা বলে খ্যাত পত্র পত্রিকায় বলা হয়েছে যে, ঢাকা থেকে বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেফতারের যে অভিযান শুরু হয়েছে, সেই অভিযান এখন জেলা এবং উপজেলা ছাড়িয়ে একেবারে ইউনিয়ন লেভেলে চলে গেছে। সরকারের অত্যন্ত উচ্চ পর্যায় থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, যেখানেই বিএনপি পাবে সেখানেই পাকড়াও করো। এর ফলে দেশব্যাপী শুরু হয়েছে চরম ভয়ভীতি এবং ত্রাস। ইতোমধ্যেই গ্রেফতার হয়েছেন ৮ হাজারের বেশি নেতাকর্মী। আর এর ৫/৬ গুণ বেশি নেতাকর্মী আত্ম গোপনে চলে গেছেন।

॥তিন॥
২৮ অক্টোবর থেকে নভেম্বরের ৬ তারিখ পর্যন্ত এই ১০ দিনে সরকার বিরোধী দল প্রধানত বিএনপি এবং পরবর্তীতে জামায়াতের ওপর দমননীতির যে স্টিম রোলার চালাচ্ছে, সেটা দেখে কিছু কিছু লোক ভাবছেন, আন্দোলন বুঝি শেষ হয়ে গেল। কিছু কিছু লোক হতাশ হয়ে এমন কথাও বলছেন যে, নির্বাচন হবে এবং শেখ হাসিনা আবার ক্ষমতায় ফিরে আসবেন। এসব কথা বলতে গিয়ে তারা ২০১৪ ও ১৮ সালের প্রচন্ড আন্দোলন, কিন্তু দিন শেষে ব্যর্থ আন্দোলনের কথা স্মরণ করছেন।

সরকারের প্রচন্ড দমননীতি এবং সেই সাথে বিএনপির কেন্দ্রীয় এমনকি জেলা পর্যন্ত নেতৃত্ব শূন্য হওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করা যাবে না। কিন্তু সেই সাথে আরেকটি বিষয়ও অস্বীকার করা যাবে না যে, ২৯ অক্টোবরের দেশব্যাপী সর্বাত্মক হরতাল সম্পূর্ণ সফল হয়েছে। কিন্তু ২৯ অক্টোবরে তো সারাদেশে কোনো নেতাকর্মী রাস্তায় বের হননি। তারপরেও হরতাল সম্পূর্ণ সফল হলো। এর পেছনের কারণটি কী? অনুরূপভাবে ৩১ অক্টোবর এবং ১ ও ২ নভেম্বরের অর্থাৎ এই তিন দিনের অবরোধও সাফল্যমন্ডিত হলো। কিন্তু তখনও তো মাঠে বা রাস্তায় তেমন কোনো নেতাকর্মী দেখা যায়নি। তিনদিনের টানা অবরোধ চাট্টিখানি কথা নয়। তাহলে এই তিনদিনের টানা অবরোধ সফল হলো কীভাবে? এর সোজাসাপ্টা উত্তর হলো এই যে, এই হরতাল এবং অবরোধের পেছনে বাংলাদেশের সমস্ত মানুষের সর্বান্তকরণ সমর্থন ছিল। বস্তুত তাদের এই নীরব সমর্থনই হরতাল এবং অবরোধকে সফল করেছে। ৫ নভেম্বর সন্ধ্যাবেলা ইন্টারনেট দেখলাম। এই দিনের অবরোধও সফল। মনে হচ্ছে ৬ নভেম্বরের অবরোধও সফল হবে। এই ৫ এবং ৬ তারিখে নতুন কতগুলো ডেভেলপমেন্ট হয়েছে। এসব ঘটনা আন্দোলনকারীদের নতুন করে উজ্জীবিত করেছে।

সর্বশেষ তথ্য মোতাবেক, এ পর্যন্ত ৯২টি বাস, ট্রাক বা গাড়িতে অগ্নি সংযোগ করা হয়েছে। কারা করেছে সেটি জানা সম্ভব হয়নি, হয়তো হবেও না কোনোদিন। কিন্তু ৫ ও ৬ নভেম্বরের অবরোধে দেখা গেল যে, বিএনপি ও জামায়াতের যেসব নেতাকর্মী আত্মগোপনে গিয়েছিলেন তাদের কেউ কেউ মনে হয় বেরিয়ে এসেছেন। কারণ, এই দুই দিনের অবরোধে ঢাকা, বগুড়া, সিলেট, গাইবান্ধা, জয়পুরহাটসহ বেশ কয়েকটি জেলায় বিএনপির স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সংখ্যক নেতাকর্মী যেমন পিকেটিংয়ে নেমেছেন, তেমনি জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদেরও একটি অংশ মাঠে নেমেছেন। জামায়াতকে রেলগাড়ি থামাতে দেখা গেছে। ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের বাস, ট্রাক থামানো তথা পিকেটিং করতে দেখা গেছে। অভিজ্ঞ মহলের মতে, ২৯ অক্টোবরের হরতাল, পরবর্তী তিন দিবসের অবরোধের সাফল্য আত্মগোপনে থাকা বিএনপি ও জামায়াতের নেতাকর্মীদের মনে সাহস যুগিয়েছে। তাই তাদের ৫ ও ৬ নভেম্বর রাস্তায় দেখা গেছে। মনে হচ্ছে, পরবর্তী কর্মসূচিগুলোতে আরো বেশি সংখ্যক মানুষকে পিকেটিংয়ে দেখা যাবে।

অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, ধীরে ধীরে আন্দোলনে জনগণের সম্পৃক্ততা শুরু হয়েছে। যদি বিএনপি এবং অন্যান্য দল আন্দোলনের মোমেন্টাম ধরে রাখতে এবং সরকারি দমননীতি সহ্য করে দাঁড়িয়ে থাকতে পারেন তাহলে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের ব্যর্থতার ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটবে না।

॥চার॥
শেষ করার আগে একটি কথা না বললেই নয়। দেশ পরিষ্কার দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। একভাগে সরকারি দল এবং অন্যভাগে সমস্ত বিরোধী দল। বিরোধী দলের পেছনে দেখা যাচ্ছে ৯০ শতাংশেরও বেশি জনসমর্থন। দেশের এই কোটি কোটি লোককে উপেক্ষা করে, হাজার হাজার বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীকে কারাগারের অন্ধ প্রকোষ্ঠে রেখে আওয়ামী লীগ কি গায়ের জোরে ইলেকশন করবে? করলেও কি সেই ইলেকশন টিকবে? আজকের আলোচনায় আমি কোনো ঋড়ৎবরমহ ঋধপঃড়ৎ-কে বিবেচনায় নেইনি। নেবও না। কারণ, জনগণ ঐক্যবদ্ধ। তারা চাইলে দেশের প্রকৃত মালিকানা ছিনিয়ে আনতে পারেন। আগামী একটি মাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড

‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড

সিটি ব্যাংক আনল অভূতপূর্ব ভিসা ইনফিনিট ক্রেডিট কার্ড

সিটি ব্যাংক আনল অভূতপূর্ব ভিসা ইনফিনিট ক্রেডিট কার্ড

শেখ হাসিনার কোনো ক্ষমা নেই, জবাব তাকে দিতেই হবে : মির্জা ফখরুল

শেখ হাসিনার কোনো ক্ষমা নেই, জবাব তাকে দিতেই হবে : মির্জা ফখরুল

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে খুনিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে খুনিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে