ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

টু প্লাস টু বৈঠক : ভারত এবং আমেরিকা বাংলাদেশ প্রশ্নে নিজ নিজ কিন্তু স্বতন্ত্র অবস্থানে অনড়

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

১৪ নভেম্বর ২০২৩, ১২:১৪ এএম | আপডেট: ১৪ নভেম্বর ২০২৩, ১২:১৪ এএম

প্রচন্ড টালমাটাল অবস্থায় নিক্ষিপ্ত হয়েছে দেশের রাজনীতি ও নির্বাচনী প্রক্রিয়া। গত ১০ নভেম্বর শুক্রবার বেলা ১০টার পর থেকেই রাজনৈতিক অঙ্গন এবং সংবাদকর্মীদের জগৎ বিপুল জল্পনা-কল্পনায় আলোড়িত হতে শুরু করে। আমি সকাল ১০টার পর আমার ডেস্কটপ কম্পিউটারের মনিটরে ভেসে ওঠা একটি খবর দেখে চমকে উঠলাম। খবরে বলা হয়েছে, কাউকে কিছু না বলে, লোকচক্ষুর অন্তরালে সকাল বেলায় বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস উড়ে গেছেন দিল্লীতে। ঘণ্টাখানিক পর আরেকটি খবর দেখে দ্বিতীয়বার চমকে উঠলাম। ঐ খবরে বলা হয়েছে যে পিটার হাসের মতই বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার ভার্মাও সকালবেলা উড়ে গেছেন দিল্লীতে। ব্যাপার কী? ঐসব খবরে জানা গেল, একইদিন অর্থাৎ ১০ নভেম্বর আমেরিকার দুই দিকপাল অর্থাৎ পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিংকেন এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী লয়েড অস্টিন দিল্লী আসছেন। দিল্লীতে তারা তাদের প্রতিপক্ষ ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রামনিয়াম জয়শংকর এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সাথে বৈঠক করবেন। সে বৈঠকের সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত এবং ভারতীয় হাইকমিশনারের উড়ে যাওয়ার সম্পর্ক কী? সুতরাং, ফের জল্পনা-কল্পনা শুরু হলো যে, মার্কিনিরা বাংলাদেশের ইলেকশন নিয়ে ভারতের সাথে কথা বলতে দিল্লী এসেছেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই ইউটিউবাররা আপলোড করলেন এই খবর দিয়ে যে, আজ ১০ নভেম্বর শুক্রবার দিল্লীতে বাংলাদেশের ভাগ্য নির্ধারিত হতে যাচ্ছে। সত্যি কথা বলতে কী, এসব কথা শুনে আমি একেবারে হতভম্ভ হয়ে যাই। এভাবে ঐ দুই বড় শক্তি ঢাক-ঢোল পিটিয়ে তৃতীয় একটি দেশের রাজধানীতে বসে বাংলাদেশের ভাগ্য নির্ধারণ করবে, এটি আমার কাছে অবিশ^াস্য মনে হলো। সুতরাং ১০ নভেম্বর সন্ধ্যা পর্যন্ত আমি কম্পিউটারের সামনে বসে থাকলাম।
এর মধ্যে বিকাল ৪টার দিকে গুলশান ২ থেকে আমার এক ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ফোনে জানালেন যে, পিটার হাস তো দিল্লী যাননি। তিনি তো ঢাকাতেই আছেন। ঢাকাতেই একটু পর তিনি এক অনুষ্ঠান উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন। এই খবরে স্বাভাবিকভাবেই আমি তাজ্জব বনে গেলাম। আমার তাজ্জবের সীমা বেড়ে গেল, যখন গুলশান-১ থেকে আরেক বন্ধু ফোন করে জানালেন যে, ভারতীয় হাইকমিশনার ভার্মাও দিল্লী যাননি। এই দুই জনের খবর ফেলে দেওয়ার নয়। কারণ, তারা দুই জনই হাইলি কানেক্টেড। তাহলে ব্যাপারটা কী? আমি কম্পিউটারে আরো কয়েকটি সাইট ভিজিট করলাম। তখন আমার কাছে প্রকৃত বিষয় কিছুটা ক্লিয়ার হয়ে গেল। আসলে ১০ নভেম্বর দিল্লীতে মার্কিন পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রীদ্বয় দিল্লী আসছেন ঠিকই, তবে সেটি বাংলাদেশের ব্যাপারে নয়। আমেরিকা এবং ইন্ডিয়া এ এলাকায় স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার। অর্থাৎ ভূকৌশলগত অংশীদার। এখানে রয়েছে বৈদেশিক নীতি এবং নিরাপত্তার বিষয়। তাই উভয় দেশ থেকে তাদের পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রীরা, ৪ মন্ত্রী মিলে পিরিয়ডিক বৈঠক করেন। এই বৈঠককে বলা হয় টু প্লাস টু। এই এলাকায় অর্থাৎ এশিয়ার এই অঞ্চলে চীনের প্রভাব ক্রমবর্ধমান। সেই বর্ধিষ্ণু প্রভাব মোকাবেলার জন্য এর আগে এ অঞ্চলে চারটি দেশ নিয়ে একটি সামরিক জোট গঠিত হয়েছে। জোটটির নাম ‘কোয়াড’। দেশ চারটি হলো আমেরিকা, ভারত, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়া। এদের মধ্যে আবার আমেরিকা ও ভারত দ্বিপাক্ষিক ভিত্তিতে তাদের সম্পর্ক স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশীপে উন্নীত করেছে।

আমেরিকা ও ভারত তাদের এই স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশীপকে মোটামুটি দুই মাস পরপর পর্যালোচনা করে। দুই মাস বা তার কিছুটা বেশি সময় আগে ওয়াশিংটনে এই ধরনের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে ভারতীয় নেতারা ওয়াশিংটন গিয়েছিলেন। দুই মাস বা তার কিছু সময় পর মার্কিন নেতারা ভারতে ফিরতি সফরে এসেছেন। এই হলো দিল্লী বৈঠকের নির্যাস। তবে এখানে একটি কথা আছে। দিল্লী বৈঠকটি ১০ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয়েছে। এটি এমন এক সময় যখন রাজনীতি বিশেষ করে আগামী জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচন নিয়ে রাজনীতিতে প্রচন্ড অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। এই অস্থিরতা সহিংস রূপ ধারণ করেছে। বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা বিনষ্ট হোক, এটি ভারত বা আমেরিকা কেউই চায় না। দুটি দেশই চায় বাংলাদেশে রাজনীতি এবং নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে হোক। বাংলাদেশের রাজনীতিতে উভয় দেশেরই স্বার্থ রয়েছে। কী সেই স্বার্থ? যদি সেটি বোঝা যায় তাহলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন যে টালমাটাল অবস্থা, সেটি বুঝতে সুবিধা হবে।
॥দুই॥
প্রথমেই বলতে চাই, বাংলাদেশের রাজনীতি এবং সরকার গঠনে ভারত ও আমেরিকা উভয়েরই স্বার্থ রয়েছে। কী সেই স্বার্থ, সেটি বুঝতে হলে একটু আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক রাজনীতির দিকে নজর দিতে হবে।

প্রথমে ভারতের স্বার্থ। ভারত এখন দক্ষিণ এশিয়া বিশেষভাবে এবং সাধারণভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় একটি মেজর অর্থাৎ বৃহৎ আঞ্চলিক শক্তি। কিন্তু এই অঞ্চলে আঞ্চলিকভাবে সুপার পাওয়ার বা পরাশক্তি হলো চীন। চীন এবং ভারত এই দুই বৃহৎ আঞ্চলিক শক্তির মধ্যে রয়েছে প্রায় ৪ হাজার মাইল অভিন্ন সীমান্ত। এই সীমান্তের এক দিকে রয়েছে কাশ্মীর সংলগ্ন লাদাখ। অন্য প্রান্তে রয়েছে প্রথমে অরুণাচল এবং তারপর সিকিম। অরুণাচলকে চীন মনে করে জিনজিয়াং প্রদেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ। সেই সুবাদে অরুণাচল চীনের অংশ। সিকিম এবং ভারতের হিমাচল প্রদেশ নিয়েও দেশ দুটির মধ্যে রয়েছে বিরোধ। আর লাদাখ নিয়ে তো বছর দুয়েক আগে সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়, যেখানে ২০ জন ভারতীয় সৈন্য মারা যায়। এসব কারণে ভারত-চীন বৈরীতা ১৯৬৫ সাল থেকেই চলে আসছে।
অন্যদিকে আমেরিকা চীন থেকে ৭/৮ হাজার মাইল দূরে থাকলেও বিগত ২ দশকে চীনের অবিশ^াস্য অর্থনৈতিক, প্রযুক্তিগত এবং সামরিক শক্তি বৃদ্ধি পেয়েছে। দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে চীনের সাথে জাপান, তাইওয়ান ইত্যাদি দেশের বিরোধ রয়েছে। এর মধ্যে নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপে চীনের প্রভাব বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারতের মিত্র বলে পরিচিত ভুটানও দোকলাম নিয়ে বিরোধে কিছুটা চীনের দিকে হেলে পড়েছে। ৬০ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করে পারমাণবিক শক্তিধর পাকিস্তানকে চীন মোটামুটি তার প্রভাব বলয়ের ভেতরে এনেছে।

দক্ষিণ এশিয়ায় একমাত্র বাংলাদেশই রয়েছে ভারতের সম্পূর্ণ অনুগত। কিন্তু রাজনৈতিকভাবে ভারতের সাথে সর্বোত্তম সম্পর্ক বজায় রাখলেও বিআরআইয়ের আওতায় চীন বাংলাদেশে ২৪ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যার মধ্যে ইতোমধ্যেই ৪ বিলিয়ন ডলার খরচ হয়ে গেছে। বাংলাদেশের বর্তমান বৈদেশিক রিজার্ভ সংকটে সাহায্য করবে বলেও চীন প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ওদিকে মিয়ানমারও সম্পূর্ণভাবে চীনের মুঠির মধ্যে রয়েছে। এই এলাকায় চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব রোধ করতে হলে আমেরিকার প্রয়োজন রয়েছে বাংলাদেশকে। সুতরাং দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশে আমেরিকার স্বার্থ হলো ভূরাজনৈতিক, অর্থাৎ জিও পলিটিক্যাল এবং ভূকৌশলগত অর্থাৎ জিও স্ট্র্যাটেজিক। কিন্তু বাংলাদেশে ভারতের স্বার্থ রিজিওনাল অর্থাৎ আঞ্চলিক।

॥তিন॥
আমেরিকা বাংলাদেশে প্রভাব বিস্তার করার জন্য যে কয়েকটি ইস্যুকে সামনে এনেছে তার মধ্যে রয়েছে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, আইনের শাসন, দুর্র্নীতিমুক্ত প্রশাসন এবং সুশাসন। এসব ইস্যুর বাস্তবায়নের জন্য তারা দাবি করছে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন, যেটি এই অঞ্চলের জন্য হবে একটি রোল মডেল। অন্যদিকে একমাত্র বাংলাদেশ ছাড়া দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রায় সবগুলি দেশই ভারতের হাত ছাড়া হয়ে গেছে। আফগানিস্তান, পাকিস্তান, মালদ্বীপ সরাসরি এখন ভারতবিরোধী। নেপাল ও শ্রীলঙ্কা চীনের দিকে ঝুঁকেছে। এই অবস্থায় তাদের অভিন্ন প্রতিবেশী ১৭ কোটি মানুষের দেশ বাংলাদেশকে তারা কোনো অবস্থাতেই হাত ছাড়া করতে পারে না। গত ১৫ বছর ধরে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার অত্যন্ত বিশ^স্ততার সাথে ভারতের সব রকমের স্বার্থ সংরক্ষণ ও পূরণ করেছে। এই অবস্থায় আওয়ামী লীগ ক্ষমতার বাইরে গেলে এখানে এমন সরকার আসতে পারে, যারা ভারতের তাবেদারি নাও করতে পারে। সেজন্য ভারতের ইস্যু হলো, যদি বাংলাদেশে অবাধ ও সাচ্চা গণতন্ত্র এবং পূর্ণ মানবাধিকার রক্ষার জন্য চাপ দেওয়া হয় তাহলে সেখানে দুই রকমের বিপদ হতে পারে। এক দিকে ইসলামী ও মৌলবাদী শক্তির উত্থান এবং অন্যদিকে দেশটিকে চীনের দিকে ঠেলে দেওয়া। ভারত আমেরিকাকে বলছে যে, নির্বাচনে বিএনপি এবং সমমনা দলগুলো ক্ষমতায় এলে তারা ইসলামী ও মৌলবাদী হবে।

॥চার॥
এজন্য ভারত চায় আওয়ামী লীগ সরকারের ধারাবাহিকতা, অর্থাৎ পরবর্তী টার্মেও আওয়ামী লীগের ক্ষমতার প্রত্যাবর্তন। এজন্য আওয়ামী লীগ সরকারের মানবাধিকার লঙ্ঘন, বিরোধী দলসমূহের ওপর জুলুমের স্টিম রোলার চালানো, সমস্ত বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের নির্বিচারে গ্রেফতার ইত্যাদি ব্যাপারে তারা কোনো কথা বলে না। গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সরকার কঠোর কর্তৃত্ববাদী হয়ে উঠেছে। পক্ষান্তরে আমেরিকা সাচ্চা গণতন্ত্র দেখতে চায়। অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ গো হারা হারবে। এটি আমেরিকাও জানে, ভারতও জানে।

যেহেতু বাংলাদেশে আমেরিকা ও ভারত উভয় দেশেরই স্বার্থ রয়েছে তাই গত ১০ নভেম্বরের টু প্লাস টু মিটিংয়ের বাংলাদেশ প্রসঙ্গ উঠেছে। ভারত তার অবস্থান আমেরিকাকে জানিয়েছে। আবার আমেরিকাও তার অবস্থান ভারতকে জানিয়েছে। দুই দেশের স্বার্থ এক বিন্দুতে মিলিত হয়নি। আমেরিকা তার এজেন্ডা নিয়ে গত দেড় বছর ধরে কাজ করছে। ভারত আমেরিকাকে বোঝাবার চেষ্টা করেছে। কিন্তু আমেরিকা তাতে বিন্দুমাত্রও কর্ণপাত করেনি। আগেও ভারত তার অবস্থান আমেরিকাকে জানিয়েছে, যখন মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন কিরবি এবং ভারতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল বৈঠকে মিলিত হয়েছেলেন। সবগুলো বৈঠকেই ভারত এবং আমেরিকা Have agreed to disagree. অর্থাৎ শান্তিপূর্ণভাবেই তারা দ্বিমত ব্যক্ত করেছে এবং নিজ নিজ অবস্থানে অনঢ় রয়েছে।

॥পাঁচ॥
যারা গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করছে সেই বিএনপি এবং অন্যদের সমস্যা ভারত নয়। সমস্যা আওয়ামী লীগের হেলমেট বা লাঠিয়াল বাহিনীও নয়। তাদের সমস্যা হলো বিজিবি, র‌্যাব এবং পুলিশ বাহিনীর সম্মিলিত ক্র্যাকডাউন। বিএনপি, জামায়াত এবং তার সমমনারা প্রবল গণআন্দোলন গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে। কিন্তু গণঅভ্যুত্থান ঘটাতে পারেনি। সর্বাত্মক গণঅভ্যুত্থান ছাড়া বিজিবি, র‌্যাব এবং পুলিশ বাহিনীর সম্মিলত ক্র্যাকডাউন (মার্কিন ইংরেজিতে ডাবল ডাউন) মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর আন্দোলনকারীরা পরবর্তী কোন্ পদক্ষেপ নেয় সেটি দেখার জন্য জনগণ গভীর আগ্রহে প্রতীক্ষা করছে।

Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড

‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড

সিটি ব্যাংক আনল অভূতপূর্ব ভিসা ইনফিনিট ক্রেডিট কার্ড

সিটি ব্যাংক আনল অভূতপূর্ব ভিসা ইনফিনিট ক্রেডিট কার্ড

শেখ হাসিনার কোনো ক্ষমা নেই, জবাব তাকে দিতেই হবে : মির্জা ফখরুল

শেখ হাসিনার কোনো ক্ষমা নেই, জবাব তাকে দিতেই হবে : মির্জা ফখরুল

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে খুনিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে খুনিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে