ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১

সব ধরনের মানবাধিকার লংঘন বন্ধ করতে হবে

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

২৩ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৩ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৩ এএম

বাংলাদেশের মানবাধিকার লংঘনের বিষয়টি এখন বৈশ্বিক আলোচ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। দীর্ঘদিন যাবত দেশের বিভিন্ন ব্যক্তি, সংগঠন ও মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠনগুলো মানবাধিকার লংঘন বন্ধ করার জন্য বলছে। মানবাধিকার লংঘনের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র র‌্যাবের ৭ কর্মকর্তার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ২০২২ সালের ডিসেম্বর। এতে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড তথা ক্রসফায়ার বন্ধ হলেও মানবাধিকার লংঘনের অন্যান্য বিষয়ের ক্ষেত্রে তেমন উন্নতি হয়নি! ক্ষেত্র বিশেষে লংঘন বেড়েছে। তাই বিষয়টি ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়েছে গত ১৩ নভেম্বর জেনেভায় জাতিসংঘের সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের সর্বজনীন নিয়মিত পর্যালোচনা (ইউপিআর) সভায়। এ সভায় জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য দেশের বেশিরভাগ দেশের স্থায়ী প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন। এ সভায় বাংলদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি সভার প্রারম্ভে বাংলাদেশের তৃতীয় ইউপিআরে উঠে আসা ১৭৬টি সুপারিশ বাস্তবায়নে অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরেন। তৎপ্রেক্ষিতে ১১০টি দেশ তাদের মূল্যায়ন ও সুপারিশ ব্যক্ত করেন। এ ব্যাপারে বাংলাদেশের আইনমন্ত্রীর অভিমত হচ্ছে, বাংলাদেশের মানবাধিকারের বিষয়ে ৯০ শতাংশ দেশ প্রশংসা করেছে, আর কানাডা ও স্লোভাকিয়া বাংলাদেশের কঠোর সমালোচনা করেছে। কিন্তু এ ব্যাপারে গত ১৬ নভেম্বর প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, ‘জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের সভায় বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতির জন্য ১১০টি দেশের প্রতিনিধিরা নিজ নিজ মূল্যায়ন ও সুপারিশ প্রদান করেন, যার সংকুলান প্রতিবেদন বা চূড়ান্ত করার জন্য সভার পক্ষ থেকে পাকিস্তান, কিউবা ও রোমানিয়ার ওপর দায়িত্ব দেওয়া হয়। তাদের প্রণীত ৩০১টি সুপারিশ প্রতিবেদন আকারে ইউপিআর সভায় গত ১৫ নভেম্বর উপস্থাপন করেন রোমানিয়ার স্থায়ী প্রতিনিধি রাজভান রুসু, যা সভায় অনুমোদিত হয়েছে। তৎপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘ মিশনে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মোহাম্মদ সুফিউর রহমান সভায় বলেন (আইনমন্ত্রী তখন উপস্থিত না থাকায়), বাংলাদেশ এসব সুপারিশ পর্যালোচনা করে তার সিদ্ধান্ত আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় মানবাধিকার পরিষদের ৫৫তম অধিবেশনের আগেই জানিয়ে দেবে। ইউপিআরে গৃহীত ৩০১টি সুপারিশের অন্যতম হচ্ছে: বহুল আলোচিত গুম বিষয়ক সনদ ও নির্যাতন বিরোধী সনদের অতিরিক্ত চুক্তি অনুমোদন, গুমের ঘটনাগুলোর স্বাধীন ও স্বচ্ছ তদন্ত, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর সদস্যদের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগের স্বাধীন তদন্ত এবং দোষীদের বিচার ও সাজার ব্যবস্থা, মৃত্যুদণ্ডের বিধান বিলোপ ও সব ফাঁসির দণ্ড কমিয়ে কারাদণ্ড দেওয়া, সাইবার নিরাপত্তা আইনের সংশোধন, মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা, সভা ও সংগঠনের অধিকার নিশ্চিতের ব্যবস্থা করা, অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা, মানবাধিকার রক্ষী, নাগরিক সমাজ বা এনজিও সদস্যদের হয়রানি ও ভীতি প্রদর্শন বন্ধ করা, নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতা বন্ধ, নাবালিকাদের বিয়ে বন্ধে আইন সংশোধন, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা ও বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী, ধর্মীয় সংখ্যালঘু ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকার নিশ্চিত করা, বৈষম্য বিরোধী আইন প্রণয়ন, ন্যূনতম জাতীয় মজুরি ঘোষণা, শ্রমিকদের আইএলও স্বীকৃত সব অধিকার নিশ্চিত করা ইত্যাদি। এ সুপারিশ প্রতিবেদন পেশ করার সময় রোমানিয়ার স্থায়ী প্রতিনিধি রাজভান রুসু বলেন, ‘বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির পর্যালোচনায় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, জার্মানিসহ ইউরোপের দেশগুলোর পক্ষ থেকে মত প্রকাশের স্বাধীনতা, নির্বাচন, শ্রম অধিকার, ভিন্নমত দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের জবাবদিহি না থাকার বিষয়গুলোতে বেশি জোর দিয়েছে’।

অপরদিকে, জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলে বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞরা গত ১৪ নভেম্বর অভিমত ব্যক্ত করেছেন। তারা বাংলাদেশে মানবাধিকারের ক্রমেই অবনতি ঘটার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে বলেছেন, ‘বাংলাদেশ যখন ২০২৪ সালের শুরুতে জাতীয় নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে, তখন ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক সহিংসতা, বিরোধী দলের সিনিয়র নেতাদের গ্রেফতার, হাজার হাজার রাজনৈতিক নেতাকর্মীকে গণহারে খেয়াল খুশিমতো গ্রেফতার, প্রতিবাদ বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষের অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ, ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া, হয়রানির অভিযোগ, ভীতিপ্রদর্শন এবং পালটা শোধ নিতে বেআইনিভাবে পরিবারের সদস্যদের আটক করার ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ায় আমরা গভীরভাবে হতাশ’। জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের এসব মতামত সংস্থাটির ওয়েব সাইটে প্রকাশ করা হয়েছে গত ১৪ নভেম্বর। জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের উক্ত সভার পর বাংলাদেশ বলেছে, জাতিসংঘের তিন বিশেষজ্ঞের বক্তব্য এখতিয়ারবহির্ভূত। এছাড়া, ২টি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন তথা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল পৃথকভাবে বিবৃতি দিয়েছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, প্রতি সাড়ে চার বছরের মধ্যে জাতিসংঘের প্রতিটি সদস্য দেশকে মানবাধিকারের রেকর্ড নিয়ে সংস্থার মানবাধিকার কাউন্সিলের ইউপিআর পর্যালোচনার মুখোমুখি হতে হয়। এবারের ইউপিআর পর্যালোচনা সভায় মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠনগুলো বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যাপকভাবে খেয়াল খুশিমতো গণ গ্রেফতার, গুম, নির্যাতন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ও ব্যাপক আকারে নিপীড়নসহ গুরুতর নিয়ম লংঘন প্রামাণ্য আকারে উপস্থাপন করেছে। এসব অভিযোগের নিরপেক্ষ তদন্ত করে দায়ীদের জবাবদিহিতায় আনার পরিবর্তে বাংলাদেশ সরকার এসব অপরাধের জন্য হুকুম দেওয়া কর্মকর্তাসহ নিয়ম লংঘনকারীদের পুরস্কৃত করেছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউতে বলা হয়েছে, সদস্য দেশগুলোর তুলে ধরা উদ্বেগকে গুরুত্ব দিয়ে বাংলাদেশ সরকারের সাড়া দেওয়া উচিত। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ আরো বলেছে, বাংলাদেশের মানবাধিকার পর্যবেক্ষণকারীদের মতে, ২০০৯ সাল থেকে নিরাপত্তা রক্ষাকারীদের বিরুদ্ধে কমপক্ষে ৬০০ গুমের অভিযোগ রয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকজনকে পরে মুক্তি দেওয়া হয়েছে, আদালতে উপস্থাপন করা হয়েছে বা হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু প্রায় ১০০ মানুষ এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, জাতিসংঘের প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত মানবাধিকার কর্মীরা যাতে প্রতিহিংসামূলক ব্যবস্থার শিকার না হয়, তা নিশ্চিত করতে এবং সাইবার নিরাপত্তা আইন ২০২৩ সংশোধন করতে হবে বাংলাদেশ সরকারকে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল আরো বলেছে, বাংলাদেশে সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী, সরকারের সমালোচনাকারীরা ক্রমবর্ধমান হামলা ও বিচারের মুখোমুখি হয়ে আসছেন। উল্লেখ্য যে, ইতোপূর্বেও বহুবার দেশি-বিদেশি মানবাধিকার সংগঠনগুলো বাংলাদেশের মানবাধিকার লংঘনের বিষয়ে ব্যাপক প্রতিবাদ জানিয়েছে।
বলার অপেক্ষা রাখে না, বাংলাদেশের মানবাধিকারের অবস্থা মোটেই ভালো নয়। তাই জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের ইউপিআরে গৃহীত ৩০১ সুপারিশমালা বাস্তবায়ন করা দরকার। নতুবা আগামী ফেব্রুয়ারি’২৪-এ অনুষ্ঠেয় মানবাধিকার পরিষদের ৫৫তম অধিবেশনে বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা ও নেতিবাচক সিদ্ধান্ত হতে পারে, যা দেশের ভাবমর্যাদা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের অন্তরায় হয়ে উঠতে পারে। দ্বিতীয়ত: যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী শ্রম অধিকারের গুরুতর লংঘনের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে বাণিজ্য ও ভিসা নিষেধাজ্ঞা জারির নীতি গ্রহণ করেছে গত ১৬ নভেম্বর। এ নীতি ঘোষণার সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিনকেন বলেন, বাংলাদেশি গার্মেন্টসকর্মী ও অ্যাক্টিভিস্ট কল্পনা আক্তারের মতো ব্যক্তিদের পাশে দাঁড়াতে চাই আমরা। যুক্তরাষ্ট্রের এ শ্রমনীতির কারণে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের, বিশেষ করে গার্মেন্ট মালিকদের মধ্যে শংকা দেখা দিয়েছে বলে খবরে প্রকাশ। শ্রমিক অধিকারও মানবাধিকারের অন্তর্ভুক্ত। সর্বোপরি মানবাধিকার মানুষের মৌলিক অধিকারগুলোর অন্যতম। তাই সার্বিকভাবেই দেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। শুধুমাত্র বক্তৃতা-বিবৃতি কিংবা প্রতিশ্রুতি দিলেই সেটা হবে না, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক স্থায়ী কাঠামো গড়ে তুলতে হবে। নতুবা স্থায়ী সমাধান হবে না। এক পা এগিয়ে দু’ পা পিছিয়ে যাবে! মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় স্থায়ী কাঠামোর অন্যতম হচ্ছে, ন্যায় বিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য বিচার বিভাগের পূর্ণ স্বাধীনতা ও স্বাবলম্বিতা দরকার। অর্থাৎ বিচার বিভাগকে পূর্ণ স্বাধীন, নিজস্ব সচিবালয়ের মাধ্যমে বিচারকসহ সব জনবল নিয়োগ, পদোন্নতি ও বদলী ইত্যাদির ব্যবস্থা এবং আর্থিকভাবে সচ্ছল করতে হবে। তবেই বিচার বিভাগ পূর্ণ স্বাধীন হবে। ন্যায়পাল প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এসব হলেই দেশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হবে। দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন হবে। ভৌতিক মামলায় মৃত, গুম হওয়া, কারাগার ও বিদেশে থাকা এবং নির্দোষ ব্যক্তিরা আসামি ও সাজা হওয়া থেকে রেহাই পাবে।

মানবাধিকার রক্ষা, শান্তি ও সার্বিক উন্নতির পথ সুগম হবে, আয় ও সম্পদ বৈষম্য কমবে এবং ন্যায়বিচার মহান স্বাধীনতার স্বপ্নের অন্যতম। সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সাংবিধানিক সব প্রতিষ্ঠানকে সংবিধানের নির্দেশ মোতাবেক পূর্ণ স্বাধীন করে নিরপেক্ষ, সৎ ও দক্ষ লোক দ্বারা পরিচালনা করতে হবে। এসব প্রতিষ্ঠানে জনবল, বিশেষ করে কর্মকর্তাদের নিয়োগের জন্য স্থায়ী পদ্ধতির বিধান করতে হবে। এ ক্ষেত্রে নির্বাহী বিভাগের সংস্পর্শতা নিষিদ্ধ করতে হবে। তাহলেই সুশাসন প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হবে এবং প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য সৃষ্টি হবে। সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য প্রশাসনের লোকদেরও নিরপেক্ষতা, সততা, দক্ষতা ও বিচক্ষণতা দরকার। নিয়োগ প্রক্রিয়া নিরপেক্ষ হলেই এবং সকলের কাজের পূর্ণ জবাবদিহিতা থাকলেই প্রশাসন নিরপেক্ষ হবে। মানবাধিকারের অনেক উন্নতি হবে। দুর্নীতি, হয়রানী, ফাঁকিবাজী ও নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ার সংস্কৃতি বন্ধ হবে।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সবধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সবধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপিটুনিতে হত্যা মামলায় আরও একজনসহ গ্রেপ্তার ৬

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপিটুনিতে হত্যা মামলায় আরও একজনসহ গ্রেপ্তার ৬

সাধ্যের বাইরে গিয়ে মা-বাবার চাহিদা পূরণ করা প্রসঙ্গে?

সাধ্যের বাইরে গিয়ে মা-বাবার চাহিদা পূরণ করা প্রসঙ্গে?

আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা প্রথম বিদেশ সফরে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন

আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা প্রথম বিদেশ সফরে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন

ইসলামি দেশগুলোর মধ্যে জ্ঞানীয় বিজ্ঞানে শীর্ষ দুয়ে ইরান

ইসলামি দেশগুলোর মধ্যে জ্ঞানীয় বিজ্ঞানে শীর্ষ দুয়ে ইরান

জাইসের লেন্সের জয়জয়কার, স্মার্টফোনেও দুর্দান্ত

জাইসের লেন্সের জয়জয়কার, স্মার্টফোনেও দুর্দান্ত

সাগর-রুনি হত্যার বিচারের প্রাথমিক স্তর পরিষ্কার করা দরকার : শামসুজ্জামান দুদু

সাগর-রুনি হত্যার বিচারের প্রাথমিক স্তর পরিষ্কার করা দরকার : শামসুজ্জামান দুদু

আন্দোলন সংগ্রামে থাকা নেতাকর্মীদের পিছনে রাখার সুযোগ নেই : আমিনুল হক

আন্দোলন সংগ্রামে থাকা নেতাকর্মীদের পিছনে রাখার সুযোগ নেই : আমিনুল হক

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার সাথে বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার সাথে বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক

যশোরে সাবেক এমপি, এসপিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

যশোরে সাবেক এমপি, এসপিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি স্থানান্তরে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া রিটের আদেশ আগামী রোববার

এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি স্থানান্তরে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া রিটের আদেশ আগামী রোববার

গণহত্যাকারী আ.লীগের সঙ্গে আলোচনা নয় : আসিফ নজরুল

গণহত্যাকারী আ.লীগের সঙ্গে আলোচনা নয় : আসিফ নজরুল

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসি’র সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি শুরু

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসি’র সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি শুরু

প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে নোবিপ্রবি শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতন প্রদান

প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে নোবিপ্রবি শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতন প্রদান

সিল্ক রোড উৎসবে ইরানের ‘মেলোডি’

সিল্ক রোড উৎসবে ইরানের ‘মেলোডি’

বেনজির ও আজিজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের

বেনজির ও আজিজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের

৬ ব্যাংকের এমডি নিয়োগ বাতিল

৬ ব্যাংকের এমডি নিয়োগ বাতিল

১৪৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এলো সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে

১৪৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এলো সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর আমীর আলী চৌধুরীর ইন্তেকাল

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর আমীর আলী চৌধুরীর ইন্তেকাল