ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১

নতুন বাংলাদেশ: বৈষম্যহীন কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে

Daily Inqilab ড. মোঃ নুরুল ইসলাম

১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৮ এএম | আপডেট: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৮ এএম

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লব একটি শোষণহীন, বৈষম্যহীন, দুর্নীতিমুক্ত গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার বাস্তবতা আমাদের সামনে উপস্থিত করেছে। প্রায় ১৭ কোটি মানুষের এই দেশে প্রায় অর্ধেকই তরুণ ও যুব। তাদের প্রত্যাশা নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলা। এই প্রত্যাশা আগেও ছিল। তবে তা ছিল শুধু ¯ে¬াগানে। প্রায় ৮০০ শহীদ এবং ২০ হাজার মারাত্মক আহত তরুণ ও যুবদের রক্তে রঞ্জিত এই বাংলাদেশকে প্রকৃত স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ, অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধির দেশ, ভোটাধিকার ও বাকস্বাধীনতা প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়ে একনায়কতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে একটি কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়েছে। বৈষম্যহীনতা যুগে যুগে সাধারণ মানুষের জীবনে এসেছে। এক সময় অস্ত্রের মুখে রাষ্ট্র জয় করে সাধারণ মানুষকে শোষণ করা হতো। ভূ-স্বামীরা জমি দখল করে সাধারণ মানুষকে বাধ্যতামূলকভাবে জমিতে চাষ করাতো। ইউরোপে কারখানায় মালিকরা শ্রমিকদের দিয়ে কাজ করাতো, আর তাদের কাজের বিনিময়ে খুব কম মজুরি দেয়া হতো। পুঁজিবাদীশ্রেণী বা মালিকপক্ষ সব সময় শ্রমিকদের কম মজুরি দিয়ে শোষণ করতো, যা কালমার্কস শ্রেণী সংগ্রাম তত্ত্বের মাধ্যমে শ্রমিকরাজ প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়েছেন। আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায়, জোরপূর্বক ক্ষমতা দখল করা, বিরোধী মতকে দমন করা, জনগণকে ভোট থেকে বঞ্চিত করা, স¤পদ থেকে বঞ্চিত করা এবং শক্তভাবে ক্ষমতা আঁকড়ে রেখে সমাজ ও অর্থনীতির উপর কর্তৃত্ব করাকে কর্তৃত্ববাদ বা ফ্যাসিবাদ নামে অভিহিত করা হয়। অপরদিকে, কল্যাণমূলক রাষ্ট্র বলতে এমন এক রাষ্ট্রকে বুঝায় যা জনগণের সামগ্রিক সামাজিক নিরাপত্তা দান করে। কল্যাণ রাষ্ট্রের মূল বৈশিষ্ট্য হলো- জনকল্যাণ সাধন, নাগরিকদের সামাজিক নিরাপত্তা দান, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, অর্থনৈতিক সুরক্ষা ও বৈষম্য দূর, শান্তি ও শৃঙ্খলা বজায় রাখা, সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং জনগণের মৌলিক অধিকার ও চাহিদা পূরণ করা ইত্যাদি। জাতিসংঘের ঘোষণা অনুযায়ী, ‘কোনো রাষ্ট্রকে তখনই কল্যণমূলক রাষ্ট্র বলা যেতে পারে, যখন রাষ্ট্র প্রতিটি নাগরিককে খাদ্য, বাসস্থান, চিকিৎসা ও শিক্ষার সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে এবং বেকারত্ব, অসুস্থতা, বৈধব্য অথবা অন্য কোনো কারণে জীবিকার্জনের অক্ষমতায় সামাজিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা বিধান করে।’ অষ্টাদশ শতাব্দীতে টমাস পেইনের মতো সমাজ সংস্কারক এবং দার্শনিকরা ন্যায়সঙ্গত সমাজের পক্ষে ছিলেন। তারা এমন একটি রাষ্ট্র বিনির্মানের স্বপ্ন দেখেছিলেন, যেখানে রাষ্ট্র নিজেই সক্রিয়ভাবে তার নাগরিকদের কল্যাণ সুনিশ্চিত করবে। ব্রিটিশ অর্থনীতিবিদ এবং সমাজ সংস্কারক উইলিয়াম বেভেরিজ আধুনিক কল্যাণ রাষ্ট্রের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। বেভেরিজ রিপোর্ট নামে পরিচিত তার প্রভাবশালী প্রতিবেদন, ‘সোশ্যাল ইন্স্যুরেন্স অ্যান্ড অ্যালাইড সার্ভিসেস’ এ তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী অর্থাৎ ১৯৪২ সালে যুক্তরাজ্যে কল্যাণ রাষ্ট্রের ভিত্তির রূপরেখা তুলে ধরেন। তার দৃষ্টিভঙ্গি ছিল সামাজিক বীমা, পূর্ণ কর্মসংস্থান, পারিবারিক ভাতা, সরকারি সাহায্য, জনসাস্থ্য সেবা, প্রবীণ ভাতা এবং বিস্তৃত সমাজ কল্যাণ কর্মসূচি প্রণয়ন করা।

স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকার গণতন্ত্রের মোড়কে ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে ৫ আগস্ট ২০২৪ সাল পর্যন্ত তিনবার ভোটারবিহীন নির্বাচন করে ক্ষমতায় থেকে জনগণের স¤পদ কুক্ষিগত করেছে এবং বিরোধীদলকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দ্বারা দমন করেছে। নির্বাচনহীনতা এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে। একদিকে আওয়ামী লীগ স¤পদের পাহাড় গড়ে তুলেছে এবং অপরদিকে বিরোধীদল এবং সাধারণ মানুষকে শোষণ ও নির্যাতন করেছে। যাকে অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষভাগে এমিল ডুর্খেইম সামাজিক অসমতা বা বৈষম্য বলে অভিহিত করেছেন। যা বাংলাদেশের মানুষ গত ১৫টি বছর শেখ হাসিনার গণতন্ত্রের মোড়কে এক স্বৈরশাসককে দেখেছে। তারা শুধু ক্ষমতা কুক্ষিগত করেনি বরং জনগণের/রাষ্ট্রের অর্থ লুণ্ঠন করেছে, শিক্ষামানের অবনতি ঘটিয়েছে, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি করেছে, চর দখলের মতো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক-বীমা রাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতায় দখল করেছে। সর্বোপরি গণতন্ত্রের নামে একনায়কতান্ত্রিকভাবে দেশ পরিচালনা করেছে।

বাংলাদেশের গত ১৫ বছরের গণতন্ত্রহীনতার জন্য শেখ হাসিনা কর্তৃক পরিচালিত সরকার ব্যবস্থা দায়ী। এদেশে ১৯৯০ সাল থেকে ৫ আগস্ট ২০২৪ সাল পর্যন্ত মন্ত্রিপরিষদ সরকার ছিল, যা প্রকারান্তে প্রধানমন্ত্রীর কর্তৃত্বপূর্ণ সরকার। কিন্তু এই সরকার ব্যবস্থা জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে তেমন কোন ভূমিকা রাখেনি। বিশেষ করে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর গণতান্ত্রিক সকল প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করেছে। মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। সুতরাং আর নয় মন্ত্রীপরিষদ শাসিত সরকার। প্রয়োজন প্রেসিডেনশিয়াল গভর্নমেন্ট বা রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার। তাই আমি মনে করি, এই সরকারের প্রথম কাজ হল বৈষম্যহীন কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য সংবিধান সংস্কার করা। দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ ব্যবস্থা চালু করা। যেখানে উচ্চকক্ষ সিনেট এবং নি¤œকক্ষ জাতীয় সংসদ নামে পরিচালিত হতে পারে। উচ্চকক্ষ প্রেসিডেন্টের কার্যাবলীকে নিয়ন্ত্রণ করবে এবং নি¤œকক্ষ জনগণের প্রতিনিধিদের দ্বারা আইন প্রণয়ন করবে। তাহলে, প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠিত হবে। প্রেসিডেন্ট শাসন বিভাগ, বিচার বিভাগ, আইন বিভাগ, জাতীয় সংসদ ও সিনেটের কর্তৃত্বে থাকবেন এবং প্রধানমন্ত্রী (জাতীয় সংসদ দ্বারা নির্বাচিত) নির্বাহীর দায়িত্ব পালন করবেন। সংবিধান বিশেষজ্ঞগণ সংবিধান প্রণয়নে ভূমিকা রাখবেন। এটি আমার একটি প্রস্তাবনা।

প্রেসিডেনশিয়াল গভর্নমেন্ট বাংলাদেশে চালু হলে ফ্যাসিবাদ বা কর্তৃত্ববাদী সরকার আর আসার সুযোগ থাকবে না। বাংলাদেশের গত সাড়ে ১৫ বছরের ইতিহাস, দুর্নীতির ইতিহাস, ঋণগ্রস্ততার ইতিহাস, বিদেশে অর্থপাচার এবং ব্যাংক লুন্ঠনের ইতিহাস, রিজার্ভের ডলার সংকট, ঋণখেলাপি, বেকারত্ব, আমদানি-রপ্তানির ভারসাম্যহীনতা এবং সর্বোপরি শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ। এস আলম ও সালমান এফ রহমান কর্তৃক ঋণের নামে যথাক্রমে ইসলামী ব্যাংক থেকে ৬৩ হাজার কোটি টাকা এবং আইএফআইসি ব্যাংক থেকে ৩৬ হাজার কোটি টাকা কুক্ষিগত করা হয়েছে। মেগা প্রকল্পের নামে মেগা দুর্নীতি হয়েছে। প্রকল্প শুরুর সময় যে ব্যয় ছিল, তা বৃদ্ধি পেয়ে দ্বিগুণ এবং তিনগুণ হয়েছে। দলীয় বিবেচনায় সরকারি প্রকল্পের টেন্ডার বরাদ্দ দেয়ায় দলীয় নেতা-কর্মীদের আর্থিক সুবিধা লাভের সুযোগ তৈরি হয়েছে। শেখ হাসিনা যখন বলেছিলেন, তার পিয়ন ৪০০ কোটি টাকার মালিক, তখন প্রশ্ন আসে তিনি কত কোটি টাকার মালিক? আজ যে পটভূমিতে এই প্রবন্ধটি উপস্থাপন করছি তখন দেশ স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছে বটে, কিন্তু তাদের গড়ে তোলা সিন্ডিকেট, নেটওয়ার্ক এবং দুর্নীতির আস্তানা নির্মূল হয়নি। যাদের রক্তের উপর এই পরিবর্তন সূচিত হয়েছে, তাদের রক্তের ঋণ শোধরাতে হলে তাদের স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। যেখানে কোন বৈষম্য থাকবে না, স¤পদের সুষ্ঠু বন্টন নিশ্চিত হবে, জনগণ তাদের ইচ্ছেমতো প্রতিনিধি/সরকার নির্বাচন করবে, শিক্ষার মান উন্নত হবে, সৎ এবং সততার মূল্য ও মর্যাদা অটুট থাকবে। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায় ছাত্র-জনতার রক্ত কি বৃথা যাবে? ফ্যাসিজমের মূলোৎপাটন কি হবে? এই প্রশ্নের উত্তর হল নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ, যেখানে জনগণের সার্বিক কল্যাণ সাধিত হবে, নাগরিকদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে, অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর হবে, শিক্ষা ব্যবস্থার ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটবে, স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত হবে, শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা, সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং সর্বোপরি জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। পক্ষান্তরে, জুলাই-আগস্ট এর সকল গণহত্যার বিচার করা এবং শহীদদের রক্তে অর্জিত দ্বিতীয় স্বাধীনতা সার্থক করার জন্য জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা। তাহলেই কেবল বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ তথা আধুনিক কল্যাণ রাষ্ট্র গড়ে তোলা সম্ভব। যে রাষ্ট্র দেশের প্রতিটি নাগরিকের মৌলিক চাহিদা পূরণের নিশ্চয়তা দিবে। অসহায় নারী, প্রবীণ, বেকার ও প্রতিবন্ধীরা ভাতাপ্রাপ্ত হবে এবং প্রতিটি নাগরিকের স্বাস্থ্য সুরক্ষা দেয়া হবে। আজ এবং আগামীতে এভাবে জনগণের সন্তোষজনক জীবনযাপনের নিশ্চয়তা দিতে পারে নতুন বাংলাদেশের সরকার। কিন্তু এই উদ্যোগ অনেক দীর্ঘ এবং কঠিন। কেবলমাত্র দুর্নীতিমুক্ত সরকারি ব্যবস্থাপনা, দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব এবং জনগণের অংশগ্রহণে নতুন বাংলাদেশকে কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।

পরিশেষে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর বক্তব্য উদ্ধৃত করতে চাই। তিনি বলেছেন, ‘অভূতপূর্ব অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে একটি ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ঘটেছে এবং ছাত্র ও জনতার মধ্যে গণতান্ত্রিক অধিকারের প্রত্যাশা জেগে উঠেছে। এটি একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। এ সময়ে গণতান্ত্রিক অধিকারের দাবি প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন গড়ে তোলা আবশ্যক। গণতান্ত্রিক অধিকার বলতে আমরা বুঝি- ১. অধিকার ও সুযোগের সাম্য, ২. ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ এবং ৩. রাষ্ট্র ও সমাজের সর্বস্তরে প্রকৃত ও জবাবদিহিমূলক প্রতিনিধিদের প্রতি কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা। এটি সম্ভব একটি সামাজিক বিপ্লবের মাধ্যমে। আমরা সেই লক্ষ্যেই কাজ করতে চাই।’

লেখক: অধ্যাপক, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

হামাস আরো শক্তিশালী হবে
শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয় আদর্শের ভিত্তিতে হতে হবে
পুলিশের ওপর হামলা ও নব্য শাহবাগীদের রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সড়ক মেরামত প্রসঙ্গে
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিরাপদ কন্টেন্ট নিশ্চিত করতে হবে
আরও
X

আরও পড়ুন

এবার দিল্লির হোটেলে ব্রিটিশ নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ

এবার দিল্লির হোটেলে ব্রিটিশ নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ

মেহেরপুর জেলা নির্বাচন কমিশন অফিসের মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি

মেহেরপুর জেলা নির্বাচন কমিশন অফিসের মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি

পদ্মা নদীতে বালু কাটা বাংলা ড্রেজিংসহ ১ জন  গ্রেফতার

পদ্মা নদীতে বালু কাটা বাংলা ড্রেজিংসহ ১ জন  গ্রেফতার

ভারতে মাইক ব্যবহারে বাধা, মুখেই সেহরির জন্য ডাকছেন ঈমাম সাহেব! ভিডিও ভাইরাল

ভারতে মাইক ব্যবহারে বাধা, মুখেই সেহরির জন্য ডাকছেন ঈমাম সাহেব! ভিডিও ভাইরাল

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাবেন ২য় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদা

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা পাবেন ২য় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদা

শুক্রবার হোলি উৎসব ভারতে, বহু মসজিদে পিছিয়ে দেয়া হয়েছে জুমার নামাজ

শুক্রবার হোলি উৎসব ভারতে, বহু মসজিদে পিছিয়ে দেয়া হয়েছে জুমার নামাজ

আদালত চত্বর থেকে পালিয়ে যাওয়া ধর্ষণ মামলার আসামি ফের গ্রেপ্তার

আদালত চত্বর থেকে পালিয়ে যাওয়া ধর্ষণ মামলার আসামি ফের গ্রেপ্তার

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

ভারতে অবৈধ অভিবাসন রোধে কঠোর প্রস্তাব, অনুপ্রবেশ করলে ৫ বছর কারাদণ্ড

ভারতে অবৈধ অভিবাসন রোধে কঠোর প্রস্তাব, অনুপ্রবেশ করলে ৫ বছর কারাদণ্ড

উত্তরপত্রসহ ছাত্রীকে প্রশ্ন সরবারহের অভিযোগ কুবি শিক্ষক কাজী আনিছের বিরুদ্ধে

উত্তরপত্রসহ ছাত্রীকে প্রশ্ন সরবারহের অভিযোগ কুবি শিক্ষক কাজী আনিছের বিরুদ্ধে

বাংলাদেশের ব্যাংকখাতের ঋণমান কমিয়েছে মুডিস

বাংলাদেশের ব্যাংকখাতের ঋণমান কমিয়েছে মুডিস

সঙ্গীতে আসিফের হাত ধরে দ্যুতি ছড়াবেন জ্যোতি

সঙ্গীতে আসিফের হাত ধরে দ্যুতি ছড়াবেন জ্যোতি

রোজা না রাখায় কান ধরে ওঠবস করানো লক্ষীপুরের সেই নেতার প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থনা

রোজা না রাখায় কান ধরে ওঠবস করানো লক্ষীপুরের সেই নেতার প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থনা

মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার : প্রধান উপদেষ্টা

মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার : প্রধান উপদেষ্টা

ইফতারে তরমুজ খাওয়ার উপকারিতা

ইফতারে তরমুজ খাওয়ার উপকারিতা

বাংলাদেশিদের জন্য ওমরাহ ভিসা কমিয়েছে সউদী আরব

বাংলাদেশিদের জন্য ওমরাহ ভিসা কমিয়েছে সউদী আরব

অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব আশুলিয়ার ৬ পোশাক শ্রমিকের পাশে দাঁড়ালেন শ্রমিক নেতা

অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব আশুলিয়ার ৬ পোশাক শ্রমিকের পাশে দাঁড়ালেন শ্রমিক নেতা

‘ডেমন সিটি' নিয়ে কেন এতটা মাতামাতি জাপানে?

‘ডেমন সিটি' নিয়ে কেন এতটা মাতামাতি জাপানে?

মাগুরার শিশুটির জীবন সংকটাপন্ন, দেশবাসীর কাছে দোয়া প্রার্থনা

মাগুরার শিশুটির জীবন সংকটাপন্ন, দেশবাসীর কাছে দোয়া প্রার্থনা

আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত হওয়ার পূর্বে আর কোনো আলাপ নয়, ফুলস্টপ: হাসনাত

আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত হওয়ার পূর্বে আর কোনো আলাপ নয়, ফুলস্টপ: হাসনাত