ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১

জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হবে

Daily Inqilab মৃত চিছাম

২৩ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৩ নভেম্বর ২০২৩, ১২:০৩ এএম

জাহাজ নির্মাণ শিল্পে বাংলাদেশের রয়েছে ঈর্ষণীয় সোনালি অতীত। আশার কথা, বাংলাদেশ আবার সেই গৌরবোজ্জ্বল অতীত ফিরিয়ে আনার পথে। এরই মধ্যে বাংলাদেশের নির্মিত জাহাজ ইউরোপসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রফতানি হচ্ছে। বাংলাদেশে নির্মিত জাহাজ বেশ উন্নত বলে ইউরোপে প্রশংসিত হয়েছে। যখন পালে চলা কাঠের জাহাজ সাত সমুদ্র তের নদী পাড়ি দিত, সে সময় দেশে ছিল জাহাজ নির্মাণ শিল্পের চরম উৎকর্ষের সময়। বাংলাদেশের নদীমাতৃক ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে এ অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রয়োজনে জাহাজের ব্যবহার ছিল বহুকাল আগেই। চৌদ্দ শতকে মরক্কোর পর্যটক ইবনে বতুতা জাহাজে বাংলার বিভিন্ন বন্দরে আগমন করেছিলেন। ইউরোপীয় পর্যটক সিজার ফ্রেডেরিক চট্টগ্রাম বন্দরে ১৫ শতকে বড় জাহাজ নির্মাণের একটি হাব ছিল বলে নথিভুক্ত করেছেন। মোগল শাসনামলে জাহাজ নির্মাণ আরো ব্যাপক বিস্তৃতি লাভ করে। ১৭ শতকে তুরস্কের সুলতানের জন্য যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম জাহাজ নির্মাণ এলাকা ব্যবহার করা হয়। কাঠের যুদ্ধ জাহাজের পরিবর্তে লৌহ নির্মিত যুদ্ধ জাহাজ তৈরি শুরু হয় ঊনিশ শতকের শেষভাগে। উনিশ শতক পর্যন্ত চট্টগ্রাম কেবলমাত্র ১০০০ টন ধারণক্ষমতার জাহাজ নির্মাণে সক্ষম ছিল। চট্টগ্রাম হতে নির্মিত জাহাজ সে সময় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বাণিজ্যতরী হিসাবে রপ্তানি করা হতো। শুধু বাণিজ্যতরী নয়, রণতরী হিসেবেও চট্টগ্রামে তৈরি হওয়া জাহাজের বেশ সুনাম ছিল।

স্পেনীয় রণতরীগুলো যখন ভূমধ্যসাগর, ভারত মহাসাগর এবং আটলান্টিক মহাসাগরে দাপিয়ে বেড়াত, তখন সেই বহরে এ দেশে নির্মিত নৌযানের সংখ্যা ছিল উল্লেখ করার মতো। আর্মাড নামে পরিচিত স্পেনীয় ও ব্রিটিশ নৌবাহিনীর মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী নৌযুদ্ধে চট্টগ্রাম নির্মিত বহু রণতরী স্পেনীয় বহরে অন্তর্ভুক্ত হয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল বলে জানা যায়। বিশ শতকের প্রারম্ভে এবং পাকিস্তান আমলে সরকারি জাহাজ নির্মাণ প্রতিষ্ঠানগুলো জাহাজ নির্মাণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। জাহাজ নির্মাণ শিল্পের দীর্ঘ ইতিহাস থাকলেও স্থানীয়ভাবে তৈরি জাহাজ রফতানি করার মাধ্যমেই মূলত সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জাহাজ নির্মাণ একটি গতিশীল শিল্পে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে প্রায় ২শ’র মতো জাহাজ নির্মাণ কোম্পানি রয়েছে যেগুলো ঢাকা, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, বরিশাল ও খুলনাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। ১৯৭৯ সালে বিশ্ব খাদ্য সংস্থার অনুদানে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ জলযান সংস্থার জন্য ৮টি খাদ্য বহনযোগ্য জাহাজ নির্মাণ করে বেসরকারি জাহাজ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান নারায়ণগঞ্জ হাইস্পিড শিপইয়ার্ড। দেশে আনুমানিক ১০ হাজার মেট্রিক টন ক্ষমতার আন্তর্জাতিক মানের জাহাজ তৈরির ক্ষমতাসম্পন্ন প্রায় ১১টি শিপইয়ার্ড রয়েছে। এগুলো হলো-আনন্দ শিপইয়ার্ড অ্যান্ড স্লিপওয়েজ, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড, খুলনা শিপইয়ার্ড, কর্ণফুলী স্লিপওয়ে, হাইস্কিড শিপবিল্ডিং অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস, ঢাকা ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস, ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস, চিটাগাং ড্রাইডক, নারায়ণগঞ্জ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড শিপবিল্ডিং, চিটাগাং শিপইয়ার্ড এবং বসুন্ধরা স্টিল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং।

বর্তমানে আনন্দ শিপইয়ার্ড অ্যান্ড স্লিপওয়েজ লিমিটেড এবং ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লিমিটেডের মতো জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আধুনিক জাহাজ বিনির্মাণে আন্তর্জাতিক মান নিয়ন্ত্রণে সফলতা অর্জন করেছে। ২০০৮ সালে ডেনমার্কে অত্যাধুনিক কনটেইনার জাহাজ ‘স্টেলা মারিস’ রপ্তানির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে জাহাজ রপ্তানির স্বর্ণদ্বার উন্মোচিত হয়। আর এ সফলতার পেছনে যে প্রতিষ্ঠানের নাম না বললেই নই তা হলো আনন্দ শিপইয়ার্ড অ্যান্ড স্লিপওয়েজ লিমিটেড। এ পর্যন্ত দেশি-বিদেশি ক্রেতাদের জন্য ৩৬৫টি জাহাজ নির্মাণ করেছে আনন্দ শিপইয়ার্ড অ্যান্ড স্লিপওয়েজ লিমিটেড। এর ফলে বাংলাদেশ জাহাজ রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে বিশ্বের মানচিত্রেও স্থান করে নিয়েছে। বেসরকারি খাত হিসাবে এটিই বাংলাদেশের সর্রবৃহৎ জাহাজ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জাহাজ রপ্তানি করা হচ্ছে। এছাড়াও ২০২০ সালের ১০ জানুয়ারি বাংলাদেশ থেকে দুটি জাহাজ রপ্তানি হয়। ভারতের ‘জিন্দাল স্টিল ওয়ার্কস’ নামের প্রতিষ্ঠান জাহাজ দুটি ক্রয় করে চট্টগ্রামের ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড থেকে। এই দুটি জাহাজ ছিল বাংলাদেশে নির্মিত সবচেয়ে বড় জাহাজ। দুটি জাহাজই আট হাজার টন পণ্য পরিবহনক্ষমতার। তাছাড়াও উক্ত প্রতিষ্ঠান ইউরোপ ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে ৩৪টি জাহাজ রপ্তানি করেছে। বর্তমানে পৃথিবীর মধ্যে জাহাজ নির্মাণশিল্পে চীন সবার শীর্ষে।

জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সংস্থার সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, জাহাজ নির্মাণশিল্পে বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪ নাম্বার। জাহাজ নির্মাণশিল্পে বাংলাদেশের শ্রমিকদের মজুরি চীন, কোরিয়া এবং জাপানের তুলনায় অনেক কম। কিন্তু দক্ষতার দিক দিয়ে এদেশের শ্রমিকরা অন্যদেশ থেকে বহুগুণ এগিয়ে আছে। আন্তর্জাতিক বাজার বিবেচনায় বাংলাদেশে নির্মিত জাহাজের নির্মাণ ব্যয় সর্ববৃহৎ জাহাজ নির্মাণকারী দেশ চীনের তুলনায় ১৫% কম। আন্তর্জাতিক বাজারে জাহাজ নির্মাণশিল্পে ২০০ বিলিয়ন ডলারের শতকরা দুই ভাগ অর্ডার পাওয়া সম্ভব হয় তাহলে বাংলাদেশ জাহাজ নির্মাণশিল্পে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হবে। সম্প্রতি জাতিসংঘের অঙ্গ সংস্থা আন্তর্জাতিক নৌ-সংস্থা (আইএমও) এর জারিকৃত আইএসপিএস কোডের কারণে ২৫ বছরের বেশি পুরনো জাহাজ আগামী বছর থেকে চলাচল করতে পারবে না। আইএমও দেয়া নির্দেশনার ফলে কেবল ইউরোপীয় দেশগগুলোতেই কিছুদিনের মধ্যে প্রায় ৩ হাজার জাহাজ অকেজো হয়ে পড়বে ও এর বিকল্প হিসেবে নতুন জাহাজ সংযুক্ত করতে হবে। আর এ জাহাজ নির্মাণে বাংলাদেশই হতে পারে অন্যতম বিকল্প। কারণ, বিশ্বের অন্যতম জাহাজ নির্মাণকারী দেশ চীন, ভিয়েতনাম, ভারতের সবগুলো শিপইয়ার্ড আগামী ৫ বছরের জন্য বুকড হয়ে আছে। এ বিষয়টি মাথায় রেখে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ উদ্যোগ নিলে সম্ভাবনার এক নতুন দুয়ার খুলে যেতে পারে জাহাজ নির্মাণ শিল্পে।

বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার দেওয়া তথ্য মতে, বিশ্বের জাহাজ নির্মাণ বাজারের মোট পরিমাণ ১৬০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যদি বাংলাদেশ মাত্র ১% অর্জন করতেও সক্ষম হয় তবে তা হবে ১৬ বিলিয়ন ডলার এবং যদি বিশ্বের ছোট জাহাজ নির্মাণ বাজারের শতকরা এক ভাগও নিজেদের দখলে নিতে পারে, তবে তার পরিমাণ ৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। বর্তমানে দেশের প্রধান দুটি শিপইয়ার্ড আনন্দ শিপইয়ার্ড ও ওয়েস্টার্ন মেরিন ৪১টি ছোট আকৃতির নৌযান তৈরির জন্য ইউরোপীয় ক্রেতাদের সঙ্গে ০.৬ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে। পরিসংখ্যান হতে দেখা যায়, আপাতত বিশ্বে ছোট থেকে মাঝারি আকৃতির নৌযানের চাহিদা রয়েছে প্রায় ১০ হাজারের বেশি। বিশ্ব বাজারে ছোট ও মাঝারি নৌযানের চাহিদা থেকে এটি সহজেই অনুমেয় বাংলাদেশের জন্য কী পরিমাণ সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিতে পারে। বাংলাদেশ ছোট ও মাঝারি কার্গো জাহাজ, তেলবাহী জাহাজ, এমনকি ১৫ হাজার টন বা ২৫ হাজার টন ধারণক্ষমতাসম্পন্ন জাহাজ তৈরি করার সক্ষমতাও সংরক্ষণ করে। স্থানীয় জাহাজ নির্মাণকারী এবং ওয়ার্কশপের স্বত্বাধিকারীদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ব্যাংকগুলো এ খাতে ৯ শতাংশ সুদে বাণিজ্যিক ঋণ বিতরণ করছে। জাহাজ নির্মাণশিল্পের মতো দীর্ঘমেয়াদি খাতে এ ধরনের সুদহার বোঝা। সুদের হার আরও কিছুটা কমানো গেলে উক্ত শিল্পের বিকাশ বহুলাংশে বৃদ্ধি পাবে, নিঃসন্দেহে বলা যায়। এখন সময় এসেছে জাহাজ নির্মাণ শিল্পে সুদের হার কমিয়ে আরও নতুন নতুন প্রতিষ্ঠানকে বিনিয়োগে উদ্বুদ্ধ করার। এ পর্যন্ত প্রায় ২০০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের জাহাজ এক্সপোর্ট হয়েছে। বর্তমানে জাহাজ নির্মাণ শিল্প থেকে বাংলাদেশ বছরে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা আয় করে, যা ২০২৬ সালে দাঁড়াবে ৬৫০ মিলিয়ন ডলারে। আমরা যদি আমাদের সকল প্রতিবন্ধকতা দূর করে আমাদের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারি, তাহলে নিজেদের প্রয়োজন মিটিয়ে ২০৪১ সালে ১ ট্রিলিয়ন ডলার আয় করা সম্ভব হবে।

দেশে বর্তমানে জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দক্ষ, আধাদক্ষ মিলিয়ে ৩ লক্ষাধিক কর্মী নিয়োজিত রয়েছে। এ বিশাল জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান সৃষ্টি হওয়ার ফলে দেশের অর্থনীতিতে তার ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে। দেশে জাহাজ নির্মাণ শিল্পের প্রসারের ফলে অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে, বেকারত্ব দূর হবে বলে আশা করা যায়। জাহাজ ভাঙা শিল্পে পরিবেশের ক্ষতি সাধন হলেও জাহাজ নির্মাণে পরিবেশের তেমন কোনো ক্ষতি হয় না। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল সুবিশাল সমুদ্রবেষ্টিত হওয়ায় এখানে জাহাজ নির্মাণের অফুরন্ত সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশে নদী তীরবর্তী অঞ্চলে অনেক জায়গা আছে। এ রকম একটি অনুকূল পরিবেশে বাংলাদেশে জাহাজ নির্মাণ শিল্পের ব্যাপক বিকাশের সম্ভাবনা রয়েছে। পরিশেষে বলা যায়, ভবিষ্যতে জাহাজ নির্মাণ শিল্পের মাধ্যমে পরিবর্তন হতে পারে হাজারো মানুষের ভাগ্য।

লেখক: শিক্ষার্থী, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ^বিদ্যালয়, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ইসলামি দেশগুলোর মধ্যে জ্ঞানীয় বিজ্ঞানে শীর্ষ দুয়ে ইরান

ইসলামি দেশগুলোর মধ্যে জ্ঞানীয় বিজ্ঞানে শীর্ষ দুয়ে ইরান

জাইসের লেন্সের জয়জয়কার, স্মার্টফোনেও দুর্দান্ত

জাইসের লেন্সের জয়জয়কার, স্মার্টফোনেও দুর্দান্ত

সাগর-রুনি হত্যার বিচারের প্রাথমিক স্তর পরিষ্কার করা দরকার : শামসুজ্জামান দুদু

সাগর-রুনি হত্যার বিচারের প্রাথমিক স্তর পরিষ্কার করা দরকার : শামসুজ্জামান দুদু

আন্দোলন সংগ্রামে থাকা নেতাকর্মীদের পিছনে রাখার সুযোগ নেই : আমিনুল হক

আন্দোলন সংগ্রামে থাকা নেতাকর্মীদের পিছনে রাখার সুযোগ নেই : আমিনুল হক

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার সাথে বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার সাথে বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক

যশোরে সাবেক এমপি, এসপিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

যশোরে সাবেক এমপি, এসপিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি স্থানান্তরে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া রিটের আদেশ আগামী রোববার

এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি স্থানান্তরে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া রিটের আদেশ আগামী রোববার

গণহত্যাকারী আ.লীগের সঙ্গে আলোচনা নয় : আসিফ নজরুল

গণহত্যাকারী আ.লীগের সঙ্গে আলোচনা নয় : আসিফ নজরুল

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসি’র সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি শুরু

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসি’র সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি শুরু

প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে নোবিপ্রবি শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতন প্রদান

প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে নোবিপ্রবি শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতন প্রদান

সিল্ক রোড উৎসবে ইরানের ‘মেলোডি’

সিল্ক রোড উৎসবে ইরানের ‘মেলোডি’

বেনজির ও আজিজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের

বেনজির ও আজিজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের

৬ ব্যাংকের এমডি নিয়োগ বাতিল

৬ ব্যাংকের এমডি নিয়োগ বাতিল

১৪৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এলো সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে

১৪৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এলো সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর আমীর আলী চৌধুরীর ইন্তেকাল

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর আমীর আলী চৌধুরীর ইন্তেকাল

ভারতের কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা

ভারতের কাছ থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা

মেজর জে. অব. তারেক সিদ্দিকসহ ১০ জনের নামে মামলা

মেজর জে. অব. তারেক সিদ্দিকসহ ১০ জনের নামে মামলা

বহিঃশক্তি শকুনের মত শিল্প কলকারখানায় থাবা দেয়ার চেষ্টা করছে : শিমুল বিশ্বাস

বহিঃশক্তি শকুনের মত শিল্প কলকারখানায় থাবা দেয়ার চেষ্টা করছে : শিমুল বিশ্বাস

বিচার-বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বরদাশত করা হবে না: আইন উপদেষ্টা

বিচার-বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বরদাশত করা হবে না: আইন উপদেষ্টা