ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শ্রমনীতি আমলে নিতে হবে

Daily Inqilab রিন্টু আনোয়ার

২৭ নভেম্বর ২০২৩, ১২:২২ এএম | আপডেট: ২৭ নভেম্বর ২০২৩, ১২:২২ এএম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন শ্রমিকদের ক্ষমতায়ণ, শ্রম অধিকার ও শ্রমিকদের মানসম্মত জীবনযাপন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে একটি স্মারকে (প্রেসিডেনশিয়াল মেমোরেন্ডাম) সই করেছেন সম্প্রতি। বিশ্বজুড়ে শ্রম অধিকার নিশ্চিতে যুক্তরাষ্ট্রের এই নতুন নীতি এবং বিশ্ব পরিস্থিতিসহ আরো কিছু কারণে দুশ্চিন্তায় পড়েছে বাংলাদেশের রপ্তানিকারকরা। বিশেষ করে, পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা উদ্বেগ জানিয়ে বলেছেন, কোনো কারণে শ্রম অধিকার ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র তাদের নতুন নীতিটি বাংলাদেশের ওপর কার্যকর করলে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে এ দেশের রপ্তানি খাতে।

দেশের ক্ষমতাসীনরা কিছুতেই কিছু হবে না ভাব নিলেও সংশ্লিষ্টরা ভালো করে জানেন, যুক্তরাষ্ট্র শ্রম অধিকার ইস্যুতে নতুন নীতিটি বাংলাদেশের ওপর কার্যকর করে বসলে কী হতে পারে। এ শিল্প তথা দেশের রপ্তানি খাত যে কোন মাত্রায় দুমড়েমুচড়ে পড়বে, তার হিসাব তাদের কাছে আছে। গত ক’দিন ধরে এ নিয়ে পোশাকশিল্প মালিকদের ঘুম হারাম অবস্থা।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে পোশাক রপ্তানিতে তৃতীয় শীর্ষ দেশ বাংলাদেশ। পোশাক ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রে হোম টেক্সটাইল, হিমায়িত মৎস্য, চামড়াজাত পণ্য, প্লাস্টিকসহ আরো নানা পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে মোট ৯৭০ কোটি মার্কিন ডলারের বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানি হয়েছে, যার মধ্যে তৈরি পোশাকই ৮৫১ কোটি ডলার।

বেশ কিছুদিন ধরে দেশে শ্রমিক অসন্তোষ বিরাজ করছে। সরকার হুমকি-ধমকিসহ নানা আয়োজনে তা দমনের চেষ্টা করছে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমেও তা গুরুত্বপূর্ণ খবর হিসেবে প্রচারিত। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর্যবেক্ষক দলও ঠিক এমন সময়টায় বাংলাদেশ ঘুরে গেছে। শ্রমিকদের আন্দোলন দমাতে সরকারের কঠোর অবস্থান, শ্রমিকদের ওপর পুলিশি হামলা, মামলা, ধরপাকড় থেকে শুরু করে শ্রমিক হত্যার ঘটনাও দেখে গেছে তারা।

যা দেখার, বোঝার, তারা দেখেছে, বুঝেছেও। এমনিতেই যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে চলতি বছর পোশাক রপ্তানি কিছুটা নেতিবাচক ধারায় রয়েছে। ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাই থেকে অক্টোবর চার মাসে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাক রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩ শতাংশের বেশি কমেছে। এখন নতুন এই শ্রমনীতি প্রয়োগ হলে কী অবস্থা দাঁড়াবে এ খাতে?

যুক্তরাষ্ট্র শুধু বাংলাদেশের জন্য এ পদক্ষেপ নেয়নি। তবে, উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশের নাম উচ্চারণ হয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেনের মুখে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের শ্রমিকদের ক্ষমতায়ণ, শ্রম অধিকার ও শ্রমিকদের মানসম্মত জীবনযাপন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ‘মেমোরেন্ডাম অন অ্যাডভান্সিং ওয়ার্কার এমপাওয়ারমেন্ট, রাইটস অ্যান্ড হাই লেবার স্ট্যান্ডার্ডস গ্লোবালি’ শীর্ষক স্মারকে সইয়ের খবরটি ১৬ নভেম্বর আনুষ্ঠানিক জানিয়েছেন তার পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। তখনই তিনি বলেছেন, প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা।

শ্রম অধিকার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এ ধরনের ঘোষণা এমন এক সময়ে এসেছে, যখন বাংলাদেশে পোশাক খাতে ন্যূনতম মজুরি নিয়ে চলছে অস্থিরতা। ন্যায্য মজুরির দাবিতে শ্রমিকরা আন্দোলন করছেন, জীবন দিচ্ছেন। এছাড়া নির্দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে মাঠের বিরোধীদল বিএনপিসহ সমমনা অন্যান্য দলগুলোর হরতাল-অবরোধ চলছে। অন্যদিকে বিরোধী দলের এ দাবির স্বপক্ষে অর্থাৎ এদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নীতি কার্যকর করেছে। এই পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র শ্রম অধিকারবিষয়ক নতুন এ নীতিও কার্যকর করলে সেটা হবে মরার উপর খাঁড়ার ঘায়ের তরতাজা উদাহরণ।

বাংলাদেশের সোনালি আঁশ পাট এখন অতীতের বিষয়। চা-শিল্পও প্রায় তা-ই। বিদেশে শ্রমশক্তি রপ্তানিও টিকে আছে কোনো মতে। এখন পর্যন্ত মোটাদাগের ভরসা হচ্ছে গার্মেন্ট বা পোশাক শিল্প। অর্থনীতির জন্য এটি যেন সোনার ডিম পাড়া হাঁস। রফতানি খাতে সর্বাধিক আয়কারী এবং সবচেয়ে বেশি বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্টকারী শিল্প খাত এটিই। যাত্রা শুরুর পর থেকেই নানা সমস্যা ও প্রতিবন্ধকতা খাতটিতে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পোশাক শ্রমিকদের সময়মতো বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা না দেয়া, বকেয়া বেতন-বোনাস পরিশোধে অনিয়ম-বিলম্ব, কারখানাগুলোতে শ্রমিকদের নিরাপত্তা ঝুঁকি, ভবন ও অগ্নি দুর্ঘটনার প্রকোপ, ব্যবসায়ী-মালিকদের অপেশাদার আচরণ, নকল ও নিম্ন মানের পোশাক রফতানি, নারী শ্রমিকদের প্রতি বৈষম্য, গ্যাস-বিদ্যুতের সংকট, কাঁচামাল আমদানি জটিলতা, অনাকাঙ্ক্ষিত শ্রমিক ছাঁটাইসহ নানা সমস্যার মাঝেও খাতটি কেবল এগিয়েছে। কিন্তু, সোনার ডিম পাড়া হাঁসটির যে যত্নআত্তি দরকার তা করা হয়নি। বরং করা হয়েছে বিপরীতটা। পুরনো সেইসব সমস্যা সমাধান না করে আরো সমস্যা ও জটিলতা পাকানো হয়েছে। আপদের ওপর বিপদের মতো চেপেছে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শ্রম অধিকার নীতি। নারীর অবদান এ খাতকে এক অন্যান্য পর্যায়ে নিয়ে গেছে। অথচ নারী শ্রমিকদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ, পুরুষদের তুলনায় কম মজুরি, অনিয়মিত বেতন ভাতা, কর্মক্ষেত্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার অভাব, যৌন হেনস্তার শিকার হওয়া, সময়মতো পদোন্নতি না পাওয়া, অপর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি ইত্যাদি সমস্যাগুলো যেন দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। সেলাই ও অপারেটরের কাজ ছাড়া বড় কোনো পদে তাদের পদোন্নতি হয় না বললেই চলে। কিছু গার্মেন্টে মাতৃত্বকালীন ছুটি দিলেও তা ছয় মাসের জায়গায় তিন মাস দেয়া হয়। এ অবস্থায় খাতটিতে নারীদের অংশগ্রহণ নিয়েও দেখা গেছে ব্যাপক অসন্তোষ। পোশাক শ্রমিকদের এ পেশায় বয়স নিয়েও পড়তে হয় বিশাল বিপাকে। এই যেমন দেশের সরকারি চাকরিতে অবসরের বয়সসীমা সাধারণত ৫৯ বছর হলেও পোশাক কর্মীরা, বিশেষ করে নারী কর্মীরা ত্রিশের কোঠা পার হলেই চাকরি নিয়ে শঙ্কায় পড়ে যায়। তাদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা কাজে না লাগিয়ে তখন তাদের বাদ দিয়ে কম বেতনে নতুন কর্মী নিয়োগ দেয়া হয়। অল্প বয়সে চাকরি হারানোর শঙ্কায় এ পেশায় অসন্তোষ বাড়ছে যা এ খাতের জন্য মোটেও শুভ লক্ষণ নয়।

শ্রমিকদের বিপরীতে মালিকদের সবাইও যে খুব আয়েশে আছে, তাও নয়। গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটের কারণে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় লোকসান গুণতে হয় কখনো কখনো। কাঁচামাল আমদানিতেও প্রায়ই পড়তে হয় নানা ঝামেলায়। আমদানি ব্যয় বেড়েছে, বিশেষ করে আমদানি পণ্য পরিবহনে ব্যয় বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। এসব দুর্গতির মাঝে যোগ হয়েছে বৈশ্বিক মন্দা ও ডলার সঙ্কট। এতে আমদানি-রপ্তানিতে ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এর মধ্যে আবার রাজনৈতিক অস্থিরতা। কূটনীতিরও এই নাজুক পরিস্থিতি। তার মাঝে এসেছে নতুন বিপদের শঙ্কা।

গার্মেন্ট সেক্টরে বাংলাদেশের ভালো খবরগুলো প্রতিবেশি ভারতের জন্য মন্দ খবর। আর মন্দ খবরগুলো তাদের জন্য খোশ খবর। সূত্র মতে, পোশাক কারখানাগুলোর জেনারেল ম্যানেজার, প্রোডাকশন ম্যানেজার, অ্যাকাউন্টস ম্যানেজার, মার্চেন্ডাইজারের মতো পদে কর্মরতদের বেশিরভাগই বিদেশি। ওই বিদেশিদের সিংহভাগই আবার ভারতীয়। এরা এক একটি গার্মেন্টে বড় ফ্যাক্টর। বিশ্বস্ত সূত্রে আরো জানা যায়, বন্ধ হয়ে যাওয়া কোনো পোশাক কারখানা প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে হাতে নিয়ে নেয় তারা। কখনো কখনো গণ্ডগোল পাকিয়ে কারখানা বন্ধ করা এবং সেটি তাদের হাতে কন্ট্রাক্টে ছেড়ে দিতে মালিককে বাধ্য করে তারা। দেশে তালিকাভুক্ত বায়িং হাউসের বেশিরভাগও ভারতীয়দের দখলে। অনেক সময় নিজস্ব এজেন্টদের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে শ্রমিক অসন্তোষ ছড়িয়ে দেয়ার কারসাজিও করে এরা। গার্মেন্ট কারখানাগুলোতে এবারের শ্রমিক অসন্তোষ ও নাশকতার পেছনে তারা জড়িত কিনা, তা খতিয়ে দেখার বিষয় রয়েছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। কিন্তু আসন্ন নির্বাচন ও রাজনৈতিক-কূটনৈতিক বাস্তবতায় এ সময়ে সেদিকে দৃষ্টিপাতের ফুসরত নেই। তবে, পোশাক শিল্পে যুক্তরাষ্ট্র শেষ পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলে বাজার যে ভারতমুখী হয়ে যাবে, তাতে কোনো রাখঢাক থাকবে না।

প্রকাশ্যে কিছু বলতে না পারলেও বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের কপালে চিন্তার ভাঁজের এটি আরেক কারণ। ভারত গত বছর কয়েক ধরে বস্ত্র ও পোশাক খাতে যে মাত্রায় বিনিয়োগ করছে, সেই তথ্য আছে বাংলাদেশের এ খাতের বিনিয়োগকারীদের কাছে। কেবল ভারত নয়, বাংলাদেশের গার্মেন্ট খাতের লাগাম টানার বিদেশি মহলের অভাব নেই। সুযোগ পেলেই তারা খাবলে ধরে। রানা প্লাজার মতো দুনিয়া কাঁপানো দালান ধসের পর রিটেইল পুঁজিপতিরা অ্যাকর্ড ও আল্যায়েন্স নামে দুটো কারখানা পরিদর্শক গড়ে তুলেছে, যাদের কাজ হলো গার্মেন্ট কারখানাগুলোকে আরো পরিবেশবান্ধব করে তোলা। ওই পথেও বাংলাদেশের এ সেক্টরকে কম পরীক্ষা দিতে হয়নি। তাদের মন ভরাতে যে সাধনা করতে হয়েছে, ঝরাতে হয়েছে ঘাম, তার দাম দিচ্ছে না রিটেইল ক্রেতারা। কাঁচামাল, পরিবহন খরচ কয়েক গুণ বাড়লেও প্রতিযোগিতার কথা বলে পোশাকের দাম ক্রমেই কমিয়েছে বিদেশি ক্রেতারা। অথচ, ভারতের সাথে তা করে না বা পারে না বিদেশি ক্রেতারা।
বর্তমানে ভারতের দিল্লিতে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা বা আইএলওতে কর্মরত সংস্থাটির দক্ষিণ এশিয়ার শ্রম কার্যক্রমবিষয়ক বিশেষজ্ঞ (স্পেশালিস্ট অন ওয়ার্কার অ্যাকটিভিটিস) সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ মনে করেন, যখন কোনো দেশে কর্মপরিবেশ ও শ্রম অধিকার বিষয়ে দুর্বলতা থাকে, তখনই সেখানে বাইরের কেউ এসে কথা বলার সুযোগ পায়। তাই এ ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে হলে নিজেদের দুর্বলতা নিজেদেরই দূর করতে হবে। তিনি আরো মনে করেন, শ্রমিকের অধিকারের বিষয়ে প্রকৃত শ্রমিক প্রতিনিধিদের কথা বলার সুযোগ তৈরি করতে হবে। সেখানেই বাংলাদেশের বড় ধরনের ঘাটতি রয়েছে। মজুরির দাবিতে শ্রমিকদের আন্দোলনকে যেভাবে মোকাবিলা করা হচ্ছে, তা বহির্বিশ্বে ভালো কোনো বার্তা দিচ্ছে না।

পরিশেষে, শ্রমিকদের ক্ষমতায়ণ, শ্রম অধিকার ও শ্রমিকদের মানসম্মত জীবনযাপন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রণীত যুক্তরাষ্ট্রের নীতি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সে দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী যেহেতু বাংলাদেশের শ্রমিক অধিকারকর্মীর নাম উল্লেখ করেছেন, সেহেতু এটিকে হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই। কীসের ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের নামটি সামনে নিয়ে এলো, তা খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। মনে রাখা দরকার, যুক্তরাষ্ট্র যে নীতি গ্রহণ করে, তার পশ্চিমা মিত্ররা অর্থাৎ ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, কানাডা এবং জাপান ও অস্ট্রেলিয়াও একই নীতি অনুসরণ করে। তাই দেশের সার্বিক অর্থনীতির স্বার্থে যুক্তরাষ্ট্রের এই নীতি আমলে নিতে হবে।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনের যুদ্ধবিমান

তাইওয়ান প্রণালীতে চীনের যুদ্ধবিমান