নির্বাচন নিয়ে ভারত-চীন-রাশিয়ার ভূমিকা পরিষ্কার : আমেরিকার ভূমিকা নিয়ে তুমুল বিভ্রান্তি
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৫ এএম
গত মঙ্গলবার আমার কলামের শেষ প্যারায় আমি লিখেছিলাম যে, পরের সপ্তাহে অর্থাৎ আজকের কলামে আমি ৭ জানুয়ারির নির্বাচন সম্পর্কে দেশি-বিদেশি, বিশেষ করে বিদেশী প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে লিখবো। আজকের লেখায় বিশেষত বিদেশি প্রতিক্রিয়াই প্রাধান্য পাবে।
নির্বাচনী ফলাফল ঘোষিত হওয়ার সাথে সাথেই দুইজন বিদেশি ডিগনিটারি তাদের ভাষায়, নির্বাচনে অভূতপূর্ব বিজয়ের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানান। এরা হলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় কোয়াত্রা এবং ঢাকাস্থ চীনের রাষ্ট্রদূত। এরপর ঢাকাস্থ রাশিয়ান ফেডারেশনের রাষ্ট্রদূত প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান। আরো বেশ কয়েকটি রাষ্ট্র অভিনন্দন জানিয়েছে। কিন্তু তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য দুটি রাষ্ট্র হলো জাপান এবং পাকিস্তান। জাপান এবং পাকিস্তানকে উল্লেখযোগ্য এই কারণে বলছি যে, পাকিস্তান সম্পর্কে এই সরকারের একটি কনজেনিটাল অ্যালার্জি রয়েছে। অন্যদিকে জাপান বিশ^ রাজনীতিতে মার্কিন ব্লকে রয়েছে। তাই এই দুটি রাষ্ট্রের অভিনন্দন আমার কাছে কিছুটা বিস্ময়কর মনে হয়েছে। তবে দেখা যাচ্ছে যে, পাকিস্তান বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে আগ বাড়িয়ে বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক গভীর করতে চাচ্ছে। তবে বাংলাদেশের তরফ থেকে তেমন সাড়া দেখতে পাওয়া যায়নি।
ঐদিকে জাপানের অভিনন্দন বার্তার পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পশ্চিমা ব্লকের প্রতিক্রিয়া আসে। আমাদের দেশের অনেক রাজনীতিবিদ, সুধী সমাজ এবং গণমাধ্যম পশ্চিমা বিশ^কে গণতান্ত্রিক বিশ^ও বলেন। যাই হোক, পশ্চিমা ব্লকের যারা প্রতিক্রিয়া দেয় তাদের মধ্যে রয়েছে আমেরিকা, গ্রেট ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন। উল্লেখ্য, ইউরোপী ইউনিয়নে (ইইউ) রয়েছে ২৭টি দেশ। এছাড়াও প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিয় গুতেরেস এবং জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের প্রধান ফলকার টুর্ক। অবাক ব্যাপার হলো, ঢাকাস্থ জাপানের রাষ্ট্রদূত অভিনন্দন বার্তা পাঠানোর পরদিন জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় স্বতন্ত্রভাবে আরেকটি প্রতিক্রিয়া জানায়। এই প্রতিক্রিয়ায় বলা হয় যে, বাংলাদেশে নির্বাচনের দিন যে সহিংসতা হয়েছে এবং নির্বাচনকালীন অর্থাৎ নির্বাচনের পূর্ববর্তী মাসসমূহে যে, গ্রেফতার ও সহিংসতা ঘটেছে, জাপান তাতে উদ্বিগ্ন। আমার কয়েক যুগের সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা বলে যে আমেরিকা এবং পশ্চিমা বিশ^ যখন তাদের প্রতিক্রিয়া দেয় তখন সেটা জাপানের সাথে সমন্বয় করে দেওয়া হয়নি। যখন দেখতে পায় যে, তাদের ঢাকাস্থ রাষ্ট্রদূতের অভিনন্দন বার্তার সাথে পশ্চিমা বিশে^র প্রতিক্রিয়া মিল খাচ্ছে না, তখন জাপানের পররাষ্ট্র দফতর থেকে আরেকটি প্রতিক্রিয়া দেওয়া হয়। এই প্রতিক্রিয়ার সাথে পশ্চিমা বিশে^র প্রতিক্রিয়া প্রায় ৯০ শতাংশই মিলে গেছে।
এর মধ্যে পশ্চিমা বিশ^ বা গণতান্ত্রিক বিশ^ বিশেষ করে আমেরিকার প্রতিক্রিয়া নিয়ে ঢাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। একটি মহল বলছেন যে, আমেরিকা বিগত মাস বা বছরগুলোতে যা বলে আসছে এবং যা করে আসছে তার তুলনায় তার এবারের প্রতিক্রিয়ায় কিছুটা নরম সুরের ইঙ্গিত পাওয়া যায়। আরো আশ্চর্যের বিষয় হলো, আমেরিকার প্রতিক্রিয়ার বিরুদ্ধে রাগ না হলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আর কোনো মহল নয়, খোদ দক্ষিণপন্থী মহল। কূটনৈতিক ভাষার মারপ্যাঁচের আশ্রয় না নিয়ে সরাসরি বলতে চাই যে, আওয়ামী লীগ বিরোধী মহল মনে করে যে, আমেরিকার অতীতের কথার সঙ্গে বর্তমান প্রতিক্রিয়ার সঙ্গতি কম।
এই ধরনের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে অনেক কথা বলা হয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো এই যে, ইলেকশনের কিছুদিন আগে আওয়ামী লীগের জেনারেল সেক্রেটারি ওবায়দুল কাদের যে কথা বলেছিলেন, সেকথার কিছুটা সত্যতা পাওয়া যাচ্ছে। ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন যে ‘তলে তলে সব ঠিক হয়ে গেছে। ভারত আছে তো আমরা আছি। ভারত আমেরিকাকে ম্যানেজ করে ফেলেছে।’ এই পার্সেপশন অথবা যদি এটাকে গুজব বলেন তাহলে এই গুজব বলতে গেলে দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়েছে। আমার মতো একজন নগন্য সাংবাদিকের কাছেও অনেকে বলেছেন যে, আমেরিকা গাছে তুলে দিয়ে মই টেনে নিয়েছে।
॥দুই॥
আমি তাদের সাথে সর্বাংশে একমত হতে পারিনি। আমি তাদের বলেছি যে, আমেরিকা তো তার অবস্থান থেকে সরে যায়নি। আমেরিকা চেয়েছিল একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। আমেরিকা আরো চেয়েছিল সহিংসতামুক্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশ। নির্বাচনের পর মার্কিন প্রতিক্রিয়ায় বলা হয়েছে যে, বাংলাদেশের নির্বাচন অবাধও হয়নি, সুষ্ঠুও হয়নি। তাদের প্রতিক্রিয়ায় আরো বলা হয়েছে যে, নির্বাচনের দিনে কোনো কোনো জায়গায় সহিংসতা ঘটেছে। এছাড়া নির্বাচনের বেশ কিছু সময় আগে থেকে সহিংস কার্যক্রম চালাতে দেখা গেছে। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে পরিষ্কার ভাষায় বলা হয়েছে যে, হাজার হাজার রাজনৈতিক কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা আরো বলেছে যে, তারা সব সময় বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণের পাশে থাকবেন।
মার্কিন বিবৃতিতে ইন্দো প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি অর্থাৎ আইপিএস সম্পর্কে যা বলা হয়েছে, সেটা নিয়েও বিভ্রান্তি এবং ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। আমার মত হলো এই যে, আইপিএস সম্পর্কেও মার্কিন অবস্থান এতটুকু বদলায়নি। বরং আমার মতে, বিবৃতির আইপিএস অংশে মার্কিন অবস্থান আরো স্পষ্ট করা হয়েছে। বলা হয়েছে যে, ইন্দোপ্যাসিফিক অঞ্চলে অবাধ চলাচল এবং মানবাধিকার সমুন্নত করার লক্ষ্যে আমেরিকা বাংলাদেশের সাথে অংশীদারিত্বের সম্পর্ক চায়। তাদের ভাষা হুবহু তুলে দিলাম, ‘Looking ahead, the United States remains committed to partnering with Bangladesh to advance our shared vision for a free and open Indo-Pacific, to supporting human rights and civil society in Bangladesh, and to deepening our people-to-people and economic ties,” Matthew Miller said.’ খেয়াল করুন যে, তারা এখানে তিনটি শব্দ ব্যবহার করেছেন। শব্দ তিনটি হলো, Partnering with Bangladesh.. অর্থাৎ বাংলাদেশের সাথে আইপিএসে অংশীদারিত্ব চায় আমেরিকা। এই কথাটিকে যদি আঁটি ভেঙ্গে শাঁশ দিতে হয় তাহলে বলতে হয় যে, আমেরিকা চায়, বাংলাদেশ আইপিএসে যোগদান করুক। কূটনীতির ভাষা একটু জটিল এবং সেখানে রয়েছে জিলাপির প্যাঁচ। আমি মনে করি, এই জায়গায় এসে আমেরিকা এতদাঞ্চলের ভূরাজনীতিতে তার অবস্থান কূটনীতির পরিভাষায় জানিয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশ তার নিজস্ব আইপিএসের আইডিয়া প্রকাশ করেছে। নাম দিয়েছে ‘আইপিএস আউটলুক, বাংলাদেশ’। আমেরিকারও একটি নিজস্ব আইপিএস থিসিস রয়েছে। সেই মার্কিন আইপিএসে বাংলাদেশ যোগদান করুক, সেটাই আমেরিকা চায়।
॥তিন॥
ঠিক এই স্থানে এসে আমার এবং দৈনিক ইনকিলাবের অবস্থানের সাথে দেশের তিনজন কূটনীতিক এবং থিংক ট্যাংকের চিন্তা ধারা মিলে যায়। এরা হলেন বাংলাদেশের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব তৌহিদ হোসেন চৌধুরী, আমেরিকায় প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবির এবং সাবেক আর্মি অফিসার বিশিষ্ট থিংক ট্যাংক মেজর জেনারেল (অব.) মনিরুজ্জামান। এই তিন জন কূটনীতিকই বিভিন্ন সময় বিশেষ করে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনত্তোর প্রতিক্রিয়ায় যা বলতে চেয়েছেন তার সারমর্ম হলো এই যে, এই বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশ এতদাঞ্চলের ভূরাজনীতির দাবার গুঁটিতে পরিণত হলো। এই দাবা বা পাশা খেলার এক পক্ষে রয়েছে রাশিয়া, চীন ও ভারত। এরা আওয়ামী লীগ সরকারের পক্ষে। আর অন্য পক্ষে রয়েছে গণতান্ত্রিক বিশ^, অর্থাৎ আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, গ্রেট ব্রিটেন এবং ইইউ। সংখ্যার দিক দিয়ে তারা কমপক্ষে ৩১টি দেশ। আমরা এই মুহূর্তে জাপানকে পশ্চিমা বিশে^র অন্তর্ভুক্ত করছি না।
নির্বাচন তো আওয়ামী লীগের ভাষায় ভালোয় ভালোয় হয়ে গেল। তবে আওয়ামী লীগ ভালোয় ভালোয় মনে করলে কী হবে, এই সাজানো ও পাতানো নির্বাচন নামক তামাশাতেও অনেক ভোট চুরি, ভোট ডাকাতি, ভোটারের প্রকৃত উপস্থিতিকে ৭/৮ গুণ বাড়িয়ে দেখানো ইত্যাদি রয়েছে। সোজা কথায়, নির্বাচনের সঠিক পোস্ট-মর্টেম করলে এগুলো উন্মুক্ত প্যান্ডোরার বাক্সের মতো বেরিয়ে আসবে। আজ আমরা সেদিকে যাচ্ছি না। আমরা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি যে, আওয়ামী লীগ ভারসাম্য রক্ষার নামে মার্কিন বিরোধী ভূমিকায় চলে গেছে। এই মুহূর্তে মার্কিন বিরোধিতার কারণে ভারত, চীন ও রাশিয়া একই সমতলে অবস্থান করলেও এখানেও রয়েছে একটি সংঘাতের স্থান। সেটি হলো, চীন এবং ভারতের বৈরিতা। চীন বলেছে, ইলেকশনের পর তারা বাংলাদেশের জন্য তিস্তা প্রজেক্ট নিয়ে এগোতে চায়। ভারত এই প্রজেক্টের বিরোধী। কারণ, তারা মনে করে যে, তিস্তা প্রজেক্ট ভারতের ‘চিকেন নেক’ নামে পরিচিত শিলিগুড়ি করিডোরের কাছাকাছি পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মিসেস সাবরিনা বলেছেন যে, ভারত যদি তিস্তা প্রজেক্টের বিরোধিতা করে তাহলে তার সমাধান হবে ভূরাজনীতির মাধ্যমে। এই ভূরাজনীতি বিষয়টি তিনি ক্লিয়ার করেননি।
॥চার॥
আমেরিকা হঠাৎ ইউটার্ন করেছে, ভারত বাংলাদেশ অ্যাফেয়ার্সে তার ফুট ডাউন করেছে, ইত্যাদি হরেক কিসিমের সমালোচনার প্রেক্ষিতে আমার একটি কথা। গত ইলেকশন সম্পর্কে আমেরিকার স্ট্যান্ড কী ছিল? স্ট্যান্ড হলো অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন এবং নন ভায়োলেন্স। আমেরিকা কি কোনো সময় বলেছে যে, তারা বিরোধী দলের কেয়ারটেকার সরকারকে সমর্থন করে? তারা কি কোনো সময় বলেছে যে, বাংলাদেশের বর্তমান সংবিধানের অধীনে নির্বাচন হতে পারবে না? তারা কি কোনো সময় বলেছে যে, আওয়ামী লীগ সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে এবং জাতীয় সংসদ ভেঙ্গে দিতে হবে? এমনকি তারা কি একথাও বলেছে যে, এই নির্বাচনটি অংশগ্রহণমূলক হতে হবে? এই ধরনের কোনো কথা তারা বলেনি।
তবে তারা শত-সহস্রবার বলেছে যে, নির্বাচনকে অবাধ ও সুষ্ঠু হতে হবে। সেই নির্বাচন অবাধ এবং সুষ্ঠু হয়নি। এই কথা মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর থেকে স্পষ্ট ভাষায় বলা হয়েছে। আরো বলা হয়েছে যে, আমেরিকা সব সময় বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণের পাশে থাকবে। এখন বিষয়টি হলো, নির্বাচন যে অবাধ ও সুষ্ঠু হয়নি শুধু তাই নয়, নির্বাচনে ৫ শতাংশের বেশি ভোটও পড়েনি। ৯৫ শতাংশ ভোটার যে ভোটে অংশ নেয়নি তার অর্থ হলো ঐ ৯৫ শতাংশ মানুষ ঐ ভোটকে প্রত্যাখ্যান করেছে। ৯৫ শতাংশ মানুষ যেখানে অংশ নেয়নি, সেখানে মাত্র ৫ শতাংশ মানুষের ভোটের ওপরে একটি সরকার কীভাবে ক্ষমতায় থাকতে পারে? তাহলে এমন একটি পরিস্থিতিতে আমেরিকার পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে? আসলে এটিই এখন দেখার বিষয়। সেই দেখার জন্য সুধীজনদের ভাষায়, দুই মাসও অপেক্ষা করতে হতে পারে। আবার ৬ মাসও অপেক্ষা করতে হতে পারে। তবে এব্যাপারে ইন্ডিয়া ফ্যাক্টরকে আমরা মোটেই উড়িয়ে দিচ্ছি না।
Email: [email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সবধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপিটুনিতে হত্যা মামলায় আরও একজনসহ গ্রেপ্তার ৬
সাধ্যের বাইরে গিয়ে মা-বাবার চাহিদা পূরণ করা প্রসঙ্গে?
আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা প্রথম বিদেশ সফরে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন
ইসলামি দেশগুলোর মধ্যে জ্ঞানীয় বিজ্ঞানে শীর্ষ দুয়ে ইরান
জাইসের লেন্সের জয়জয়কার, স্মার্টফোনেও দুর্দান্ত
সাগর-রুনি হত্যার বিচারের প্রাথমিক স্তর পরিষ্কার করা দরকার : শামসুজ্জামান দুদু
আন্দোলন সংগ্রামে থাকা নেতাকর্মীদের পিছনে রাখার সুযোগ নেই : আমিনুল হক
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার সাথে বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
যশোরে সাবেক এমপি, এসপিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি স্থানান্তরে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া রিটের আদেশ আগামী রোববার
গণহত্যাকারী আ.লীগের সঙ্গে আলোচনা নয় : আসিফ নজরুল
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসি’র সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি শুরু
প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে নোবিপ্রবি শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতন প্রদান
সিল্ক রোড উৎসবে ইরানের ‘মেলোডি’
বেনজির ও আজিজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের
৬ ব্যাংকের এমডি নিয়োগ বাতিল
১৪৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এলো সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে
ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর আমীর আলী চৌধুরীর ইন্তেকাল