ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১

মানবাধিকারের বিষয়ে সচেতন হতে হবে

Daily Inqilab প্রফেসর মঈন উদ্দিন

১৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ১৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪ এএম

মানুষের জীবন, অধিকার, সমতা এবং মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপনের জন্য অত্যাবশ্যকীয় সুযোগ সুবিধাগুলোই মানবাধিকার। মানবাধিকার মানুষের জন্মগত অধিকার। অধিকারগুলো কেউ কখনো কারো কাছ থেকে কেড়ে নিতে পারে না। ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর জাতিসংঘে মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্র গ্রহণ করা হয়। সেখানে মানুষের মৌলিক মানবাধিকারগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে। এজন্য ১০ ডিসেম্বর মানবাধিকার দিবস হিসেবে পালিত হয়। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন, ২০০৯ অনুযায়ী, মানবাধিকার অর্থ- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান দ্বারা নিশ্চিত কোন ব্যক্তির জীবন, অধিকার, সমতা ও মর্যাদা এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ কর্তৃক অনুসমর্থিত এবং বাংলাদেশের প্রচলিত আদালত দ্বারা বলবৎযোগ্য বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দলিলে ঘোষিত মানবাধিকার। মানবাধিকারের মূলনীতিসমূহ হলো সাম্য, মানবিক, মর্যাদা,সামাজিক ন্যায়বিচার। আন্তর্জাতিকভাবে গৃহীত মানবাধিকারের মূলনীতিগুলোকে বাংলাদেশ সংবিধানে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং নাগরিকের মানবাধিকারের সুরক্ষায় বিভিন্ন বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১১ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘প্রজাতন্ত্র হইবে একটি গণতন্ত্র, যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতার নিশ্চয়তা থাকিবে, মানবসত্তার মর্যাদা ও মূল্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিশ্চিত হইবে।’ সংবিধানে খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, জনস্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান, বিশ্রাম ও চিত্ত বিনোদন এবং সামাজিক নিরাপত্তার মতো অর্থনৈতিক ও সামাজিক মানবাধিকারসমূহ এবং নাগরিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার সুরক্ষার বিধান অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

মানবাধিকার রক্ষা এবং তার উন্নয়নের প্রধান দায়িত্ব রাষ্ট্রের। রাষ্ট্র তার প্রশাসন, বিচার ও আইন বিভাগের মাধ্যমে জনগণের মানবাধিকার রক্ষায় কাজ করে। বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্র নিজ দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নয়নে রাষ্ট্রকে প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রদানের জন্য জাতীয় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান গঠন করে। রাষ্ট্র কর্তৃক গঠিত হলেও জাতীয় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানসমূহ স্বাধীনভাবে কাজ করে। তারা দেশের সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে এবং যথাযথ পর্যালোচনা শেষে রাষ্ট্রকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রদান করে। বিভিন্ন বিষয়ে নিজস্ব পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে সরকারকে মানবাধিকার পরিস্থিতি উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রদান করে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের তদন্তের মাধ্যমে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সরকারকে পরামর্শ প্রদান করে। দেশে দেশে এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের গুরুত্ব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে বিশ্বের কম-বেশি ১২০টি রাষ্ট্রে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন রয়েছে। বাংলাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন- ২০০৯ দ্বারা ২০১০ সালের জুন মাসে একজন চেয়ারম্যান, একজন সার্বক্ষণিক সদস্য এবং পাঁচজন অবৈতনিক সদস্যের সমন্বয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন গঠিত হয় ।

বাংলাদেশের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের এখতিয়ার যথেষ্ট বিস্তৃত। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার চুক্তিসমূহ বাংলাদেশ যার পক্ষভুক্ত, ইত্যাদি দলিলপত্রে এই এখতিয়ার সংরক্ষিত। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন ২০০৯ এর ধারা-১২ অনুযায়ী কমিশনের কার্যাবলি নি¤œরূপ- দেওয়ানী কার্যবিধি, ১৯০৮ এর অধীন একটি দেওয়ানী আদালতের অনুরূপ ক্ষমতাবলে যেকোন ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘনজনিত অভিযোগের তদন্ত করা । কমিশনে অভিযোগ দায়ের না করা হলেও কমিশন স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে (সুয়োমোটো) অভিযোগ গ্রহণ করতে পারবে; জেলখানা, থানা হেফাজত ইত্যাদি আটকের স্থান পরিদর্শন করে তার উন্নয়নের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা; হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইত্যাদি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে সেসবের মান উন্নয়নে সরকারকে সুপারিশ প্রদান; দেশের প্রচলিত আইনের আওতায় স্বীকৃত ব্যবস্থাসমূহ পর্যালোচনা করে এর কার্যকর বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে সুপারিশ প্রদান; মানবাধিকার বিষয়ক বিভিন্ন আন্তর্জাতিক দলিলের ওপর গবেষণা করা এবং সেগুলোর বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে সুপারিশ প্রদান; আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের সঙ্গে দেশীয় আইনের সামঞ্জস্য ও সমন্বয় বিধানে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ; মানবাধিকার বিষয়ে গবেষণা করা এবং শিক্ষা ও পেশাগত প্রতিষ্ঠানে উহাদের বাস্তবায়নে ভূমিকা পালন করা; প্রচার, প্রকাশনা, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, ওয়ার্কশপ এবং অনুরূপ অন্যবিধ ব্যবস্থার মাধ্যমে মানবাধিকার বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি; আপসের মাধ্যমে নিষ্পত্তিযোগ্য কোন অভিযোগ মধ্যস্থতা ও সমঝোতার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা; মানবাধিকার সংরক্ষণ সংক্রান্ত বিষয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যসহ অন্যান্যদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা; মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি/সেবাপ্রার্থীকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও দিক নির্দেশনা প্রদান; মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে আদালতে বিচারাধীন কোন মামলায় বা আইনগত কার্য ধারায় প্রয়োজনে পক্ষ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা বা ভুক্তভোগীকে আইনি সহায়তা প্রদান করা।

জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে যেকোনো বয়সের বাংলাদেশি নাগরিক কমিশনে অভিযোগ করতে পারেন। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি নিজে অথবা তাঁর পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানও অভিযোগ করতে পারেন। অবস্থা বিবেচনায় কমিশন স্ব-উদ্যোগেও অভিযোগ গ্রহণ করতে পারে । গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে যে অধিকারগুলো সকল নাগরিককে দেওয়া হয়েছে, তার লঙ্ঘন হলে বা লঙ্ঘনের আশঙ্কা তৈরি হলে বা স্বীকৃত আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনে বর্ণিত অধিকারসমূহ লঙ্ঘিত হলে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে অভিযোগ করা যায়। কেউ যদি মনে করেন যে, মানুষ হিসেবে রাষ্ট্রের কাছে তাঁর জীবন, সমতা ও মর্যাদার যে অধিকার পাওনা আছে তা ক্ষুণœ হয়েছে কিংবা ক্ষুণœ হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে অর্থাৎ রাষ্ট্রীয় বা সরকারি সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান বা সংগঠন বা কোনো জনসেবক বা কোনো ব্যক্তি কর্তৃক মানবাধিকার (জীবন, অধিকার, সমতা ও মর্যাদা সংক্রান্ত অধিকার) লঙ্ঘন করা হয়েছে বা লঙ্ঘনের প্ররোচনা দেওয়া হয়েছে বা এইসব অধিকার লঙ্ঘন প্রতিরোধে অবহেলা করা হয়েছে, তাহলে মানবাধিকার কমিশনে অভিযোগ করা যায়। কমিশনের নির্ধারিত ফরমে অথবা সাদা কাগজে হাতে লিখে বা টাইপ করে, কমিশনের অফিসে নিজে অথবা প্রতিনিধির মাধ্যমে উপস্থিত হয়ে অথবা ডাক মারফত, ফ্যাক্স অথবা ই-মেলের মাধ্যমে অভিযোগ পাঠানো যায়। অভিযোগের সাথে অন্যান্য কাগজপত্র, ছবি, অডিও, ভিডিও ক্লিপ ইত্যাদি সংযুক্ত করার সুযোগ আছে। অনলাইনে অভিযোগ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি সফটওয়্যারের মাধ্যমে অভিযোগ দাখিল করার সুযোগ আছে। অনলাইনে অভিযোগ দাখিল করার জন্য কমিশনের ওয়েব সাইটে ভিজিট করে পরবর্তী নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে ।

অভিযোগ গ্রহণ করার পর কমিশনের বাছাই সেল অভিযোগটির আইনগত দিক পরীক্ষা করে দেখবে; বাছাই সেল যদি দেখে যে আবেদনটি কমিশনের এখতিয়ারের বাইরে, তাহলে অভিযোগকারীর কী করা উচিত সে বিষয়ে পরামর্শসহ পরবর্তী সাত দিনের মধ্যে অভিযোগকারীর ঠিকানায় লিখিত উত্তর পাঠাবে। আর অভিযোগটি কমিশনের এখতিয়ারের মধ্যে হলে কমিশন অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করে দেখবে, তদন্তে যদি মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয় প্রকাশ পায়, তাহলে কমিশন অভিযোগকারী এবং অভিযুক্তের মধ্যে উদ্ভূত বিরোধটি মধ্যস্থতা ও সমঝোতার মাধ্যমে নিষ্পত্তির চেষ্টা করবে, মধ্যস্থতা সফল না হলে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা বা অন্য কোনো কার্যধারা দায়ের করার জন্য কমিশন যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করবে।

অভিযোগ করা বা অভিযোগ সম্পর্কে খোঁজ নেওয়া, অভিযোগ করার আগে পরামর্শ করা ইত্যাদির জন্য অভিযোগ দায়ের থেকে নিষ্পত্তির কোনো পর্যায়ে কোনো আর্থিক লেনদেন/খরচ করার প্রয়োজন হয় না। কমিশনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান যেন তার ক্ষমতার অপব্যবহার করে নাগরিকের মর্যাদা, সম্মান, সমতা ইত্যাদির অধিকার লঙ্ঘন করতে না পারে তার প্রতি লক্ষ্য রেখে দেশের সার্বিক মানবাধিকার পরিস্থিতির সংরক্ষণ ও উন্নয়ন করা। মানবাধিকারের বিষয়ে সকলকে সচেতন হতে হবে। সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশকে একটি কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিণত করার মধ্য দিয়ে নাগরিকের মর্যাদা, সম্মান, সমতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।

লেখক: শিক্ষাবিদ।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ অফিসার নিহত অপর এক ঘটনায় নিহত ২

ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ অফিসার নিহত অপর এক ঘটনায় নিহত ২

আখাউড়ায় রেলওয়ের জায়গা থাকা ৪০ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

আখাউড়ায় রেলওয়ের জায়গা থাকা ৪০ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সবধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সবধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপিটুনিতে হত্যা মামলায় আরও একজনসহ গ্রেপ্তার ৬

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপিটুনিতে হত্যা মামলায় আরও একজনসহ গ্রেপ্তার ৬

সাধ্যের বাইরে গিয়ে মা-বাবার চাহিদা পূরণ করা প্রসঙ্গে?

সাধ্যের বাইরে গিয়ে মা-বাবার চাহিদা পূরণ করা প্রসঙ্গে?

আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা প্রথম বিদেশ সফরে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন

আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা প্রথম বিদেশ সফরে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন

ইসলামি দেশগুলোর মধ্যে জ্ঞানীয় বিজ্ঞানে শীর্ষ দুয়ে ইরান

ইসলামি দেশগুলোর মধ্যে জ্ঞানীয় বিজ্ঞানে শীর্ষ দুয়ে ইরান

জাইসের লেন্সের জয়জয়কার, স্মার্টফোনেও দুর্দান্ত

জাইসের লেন্সের জয়জয়কার, স্মার্টফোনেও দুর্দান্ত

সাগর-রুনি হত্যার বিচারের প্রাথমিক স্তর পরিষ্কার করা দরকার : শামসুজ্জামান দুদু

সাগর-রুনি হত্যার বিচারের প্রাথমিক স্তর পরিষ্কার করা দরকার : শামসুজ্জামান দুদু

আন্দোলন সংগ্রামে থাকা নেতাকর্মীদের পিছনে রাখার সুযোগ নেই : আমিনুল হক

আন্দোলন সংগ্রামে থাকা নেতাকর্মীদের পিছনে রাখার সুযোগ নেই : আমিনুল হক

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার সাথে বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার সাথে বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক

যশোরে সাবেক এমপি, এসপিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

যশোরে সাবেক এমপি, এসপিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি স্থানান্তরে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া রিটের আদেশ আগামী রোববার

এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি স্থানান্তরে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া রিটের আদেশ আগামী রোববার

গণহত্যাকারী আ.লীগের সঙ্গে আলোচনা নয় : আসিফ নজরুল

গণহত্যাকারী আ.লীগের সঙ্গে আলোচনা নয় : আসিফ নজরুল

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসি’র সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি শুরু

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসি’র সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি শুরু

প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে নোবিপ্রবি শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতন প্রদান

প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে নোবিপ্রবি শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতন প্রদান

সিল্ক রোড উৎসবে ইরানের ‘মেলোডি’

সিল্ক রোড উৎসবে ইরানের ‘মেলোডি’

বেনজির ও আজিজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের

বেনজির ও আজিজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের

৬ ব্যাংকের এমডি নিয়োগ বাতিল

৬ ব্যাংকের এমডি নিয়োগ বাতিল

১৪৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এলো সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে

১৪৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এলো সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে