ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

ভারতের মুসলমানদের ওপর অশেষ দূরাচার

Daily Inqilab ইনকিলাব

২২ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ২২ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৫ এএম

ভারতের অযোধ্যায় ঐতিহাসিক বাবরী মসজিদের স্থলে নির্মাণাধীন রামমন্দিরের আজ উদ্বোধন। কীভাবে ভারতে মুসলিম ঐতিহ্যর স্মারক কয়েকশ’ বছরের প্রাচীন এই মসজিদ ভেঙ্গে ফেলা হয়, কীভাবে মসজিদের জায়গা বেহাত হয়ে রামমন্দিরের জায়গায় পরিণত হয়, তা ওয়াকিবহাল মহলের অজানা নেই। রামমন্দিরের কাজ এখনো শেষ হয়নি। শেষ হতে আরো অন্তত দু’বছর লাগবে। অথচ, উদ্বোধন হয়ে যাচ্ছে আজই। এতে রাজনীতি দেখছেন অন্যরা। বিজেপি ও আরএসএস তো রাজনীতিই করছে। হিন্দুত্ববাদের পালে আরো একটু হাওয়া লাগানোর জন্য আগে-ভাগেই উদ্বোধন। সামনে নির্বাচন, বিজেপির তাতে সুবিধা হতে পারে। বিজেপি ও আরএসএস দাগ টেনে দিয়েছে এই বলে, ‘হয় তুমি হিন্দুত্বের পক্ষে, নয় বিপক্ষে।’ কৌশলে দলে ভেড়ানো আর কি! রাজনীতির কারণেই কংগ্রেস রামমন্দির উদ্বোধনের অনুষ্ঠান বয়কট করেছে। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খড়গে, সংসদীয় দলের নেতা সোনিয়া গান্ধী, লোকসভায় বিরোধীদলীয় নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী নিমন্ত্রণ পেয়েও আসছেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন। ওদিকে শংকররাও আসছেন না। কারণ, ওই রাজনৈতিক। দুঃখজনক হলেও বলতে হচ্ছে, উগ্র হিন্দুত্ববাদ, সেইসঙ্গে সাম্প্রদায়িক রাজনীতি ভারতের সংখ্যালঘু মুসলমানদের জীবন, ধর্ম, সংস্কৃতি, শিক্ষা, ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক নিদর্শনাদিকে চরম হুমকির মধ্যে নিক্ষেপ করেছে। বিজেপি শাসন বিশেষত মোদি শাসনে কোথাও ও কিছুতে তাদের নিরাপত্তা ও স্বস্তি নেই। উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা যে কেবল ঐতিহাসিক বাবরী মসজিদই ভেঙ্গে দিয়ে তার জায়গা দখল করে নিয়েছে, তাই নয়, ঐতিহাসিক জ্ঞানবাপী ও ঈদগাহ মসজিদেরও একই পরিণতির জন্য তারা জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে কত মসজিদ ও স্থাপনা ধ্বংস ও দখল করেছে, তার ইয়ত্তা নেই। বিভিন্ন অজুহাতে বিশেষ করে গোরক্ষার নামে ভারতের বিভিন্ন এলাকায় বহু মুসলমানকে হত্যা করা হয়েছে, নির্যাতন করা হয়েছে। পরিকল্পিত দাঙ্গা-হাঙ্গামারও শেষ নেই। মিথ্যা অজুহাতে দাঙ্গা বাঁধিয়ে গুজরাটে হাজার হাজার মুসলমান হত্যা করার কথা এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা যায়। ওই দাঙ্গার সময় গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নরেন্দ্র মোদি। দাঙ্গার ইন্ধন যোগানোর অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। ওই সময় বহু মুসলিম নারী ধর্ষিত হয়েছে, যার মধ্যে বিলিকিস বানু অন্যতম। তার পরিবারের সদস্যদের হত্যা করা হয়েছিল। গর্ভাবস্থায় তার ওপর চালানো হয়েছিল পৈশাচিক নির্যাতন। সেই বিলকিস বানু ধর্ষণ মামলার অভিযুক্তদের গুজরাট হাইকোর্ট মুক্তি দিয়েছিল। বিলকিস বানু এ ব্যাপারে ভারতের সুপ্রিম কোর্টে আর্জি জানালে সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট গুজরাট হাইকোর্টের সিদ্ধান্ত বাতিল করেছে। আসামিদের জেলে যাওয়া ছাড়া এখন আর উপায় নেই। স্মরণ করা যেতে পারে, গুজরাট হাইকোর্ট মুক্তি দিলে বিজেপির নেতাকর্মীরা আসামিদের ফুলের মালা দিয়ে বীরোচিত সংর্বধনা দিয়েছিল।

বাংলাদেশের প্রতিবেশী ভারতীয় রাজ্য আসামে মুসলমানেরা পরিচয়ের সংকটসহ চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। জাতীয় নাগরিক পুঞ্জির নামে তাদের অধিকাংশের নাগরিকত্ব কেড়ে নেয়ার পাঁয়তারা চলছে। এআইইউডিএফ-এর প্রধান মাওলানা আজমল সম্প্রতি অভিযোগ করেছেন যে, আসামে মুসলমানদের সংখ্যা মোট জনসংখ্যার ৩৪ শতাংশ। আসামের ডিটেনশন ক্যাম্পে তাদের ৯৬ শতাংশই বন্দিজীবন কাটাচ্ছে। উল্লেখ করা যেতে পারে, আসামের মুসলমানদের একাংশ বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশকারী বলে বিজেপিসহ কিছু দল মনে করে, যা আদৌ সত্য নয়। এটা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রেরই অংশ। কল্পিত অভিযোগ তুলে তাদের ঘরবাড়িহারা করে ক্যাম্পে রাখা হচ্ছে। এর চেয়ে উদ্বেগজনক ও মর্মান্তিক আর কী হতে পারে! ওদিকে কাশ্মীরের মুসলমানরা উন্মুক্ত কারাগারে বসবাস করতে বাধ্য হচ্ছে। সেখানে সেনা, পুলিশ ও অন্যান্য বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সদস্য মোতায়েন রাখা হয়েছে। তারা গুপ্তহত্যা, বিভিন্ন অভিযানের নামে হত্যাকা- ও ধরপাকড় অব্যাহত রেখেছে। সেখানকার কোনো মুসলমানেরই জান-মাল-ইজ্জতের বিন্দুমাত্র নিরাপত্তা নেই। এই কাশ্মীর ভারতের সংবিধান মোতাবেক বিশেষ মর্যাদা পাওয়ার অধিকারী ছিল। সে মর্যাদা গত পৌনে এক শতাব্দী ধরে কাগজে-পত্রে ছিল। সেটাও ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার কেড়ে নিয়েছে। সংবিধানের ৩৭০ ও ৩৫ অনুচ্ছেদ বাতিলের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে ভারতের সুপ্রিম কোর্টে একটি আবেদন পেশ করা হয়েছিল। গত মাসে সুপ্রিম কোর্ট তার রায় দিয়েছে। রায়ে মোদি সরকারের সিদ্ধান্ত বহাল রাখা হয়েছে। বিশ্বখ্যাত ‘দ্য ইকনোমিস্ট’ সুপ্রিম কোর্টকে লক্ষ্য করে বলেছে, ভারতের সুপ্রিম কোর্ট হিন্দু জাতীয়তাবাদের প্রভাবে নিমজ্জিত। এক সময় ভারতের বিচার বিভাগকে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বলে অভিহিত করা হতো। প্রবল হিন্দুত্ববাদ সেই স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতাকে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। সেখান আদালতে মুসলমানদের ন্যায্যবিচার পাওয়ার আশা তিরহিত হয়ে গেছে। ভারতের ঐতিহ্যবাহী মাদরাসা শিক্ষা উঠিয়ে দেয়ার চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে চলছে। নতুন মাদরাসার অনুমোদন না দেয়া, মাদরাসায় সাধারণ বিষয় পড়ানো, মুসলমান ছাড়াও অন্যান্য ধর্মের শিক্ষার্থী ভর্তি করা, অমুসলিম শিক্ষক নিয়োগ করা ইত্যাদির মাধ্যমে এ শিক্ষার চরিত্র ও বৈশিষ্ট্য বদলে ফেলা হচ্ছে। পরিকল্পিতভাবে মাদরাসা বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। আসামের এ ধরনের একটি খবর পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। অতি সম্প্রতি যোগীরাজ্য হিসাবে পরিচিত উত্তর প্রদেশে ২১ হাজারেরও বেশি মাদরাসা শিক্ষকের বেতন বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। অর্থায়ন না হওয়ার অজুহাত দেখানো হয়েছে। আশংকা করা হচ্ছে, তাদের চাকরিও চলে যেতে পারে। ভারতের মুসলমানরা চরম অস্তিত্বের সংকট ও অত্যন্ত ঝুঁকির মধ্যে জীবন কাটাচ্ছে। তারা মানবিক, নাগরিক ও সংবিধানিক অধিকার থেকে শোচনীয়ভাবে বঞ্চিত হচ্ছে। তাদের আর্থিক অবস্থা খুবই অবনত। চাকরি-বাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে তারা বঞ্চিত। এরকম অবস্থায় ভারতীয় মুসলমানেরা অতীতে আর কখনো পড়েনি।

এক মুসলমান অপর মুসলমানের ভাই। সব মুসলমান একই জাতি ও উম্মাহর অন্তর্ভুক্ত। সেই হিসাবে ভারতের মুসলমানদের অনিরাপত্তা, অনিশ্চয়তা, দুঃখ-কষ্ট, অত্যাচার-নির্যাতন, জুলম-পীড়ন ইত্যাদি এদেশের মুসলমানদেরও ভাবিত, তাড়িত, বেদনার্ত, দুঃখিত, বিচলিত, ক্ষুব্ধ-বিক্ষুদ্ধ না করে পারে না। মানবিক বোধের অধিকারী অন্যান্য ধর্ম-সম্প্রদায়ের মানুষও তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল ও সহমর্মী। আমরা বিশ্বাস করি, ভারতের বেশিভাগ মানুষ মুসলমানদের প্রতি বন্ধুভাবাপন্ন ও সহাবস্থানকামী। ভারত সংবিধানিকভাবে ধর্মনিরপেক্ষ। কিন্তু হিন্দুত্ববাদীদের দীর্ঘ শাসনে দেশটি সাম্প্রদায়িক দেশে পরিণত হয়েছে। পক্ষান্তরে তার নিকটতম প্রতিবেশী বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিক রোল মডেল হিসেবে পরিচিত। এটা ইসলামী আদর্শ ও শিক্ষারই অবদান। দু’ দেশের সরকার অবশ্য বলে থাকে, তাদের মধ্যকার সম্পর্ক এযাবৎকালের মধ্যে সবচেয়ে গভীর ও বন্ধুত্বপূর্ণ। তবে পর্যবেক্ষকরা বলে থাকেন, এ সম্পর্ক একপেশে, একপাক্ষিক। এ সম্পর্ক নেবো আর দেবো, মিলিবো মিলাবো, এমন নয়। নেবো আর নেবো কেবল, দেবো না কিছুইÑ প্রকৃত সম্পর্কটা এরকম। ভারত এ পর্যন্ত বাংলাদেশের কাছে পায়নি এমন কিছু নেই। বিপরীতে ভারতের কাছ থেকে উল্লেখ করার মতো কিছু বাংলাদেশ পেয়েছে, তার নজির নেই। ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগসহ বন্দর, সড়ক, নৌ, রেল ইত্যাদির অবাধ ব্যবহারের অধিকার পেয়েছে ভারত। ভারতীয়রা বাংলাদেশে চাকরি-বাকরি করে লাখ লাখ ডলার নিয়ে যাচ্ছে। অনেকে বলেছেন, এখন ডলার সংকট, তার কারণ এটাও। দুদেশের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক কোনো সমস্যারই বাংলাদেশের অনুকূলে, এমন কি সমতাভিত্তিক সমাধানও হয়নি। তিস্তার পানিটুকু পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। ভারতের মুসলমানদের অসহায় অবস্থা নিয়ে এবং বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বিষয় নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা ব্যাপকভাবে হওয়া উচিত, যাতে মানুষের সচেতনতা বাড়ে। দেশের মেইন স্ট্রিম মিডিয়ার এদিকে নজর নেই। কেন নেই, তা উল্লেখের অপেক্ষা রাখে না। সামাজিক মাধ্যমে এসব বিষয়ে কিছু কিছু আলোপাত হয় বটে; তবে তা যথেষ্ট নয়। বিশ্বব্যাপীই সামাজিক মাধ্যম একটি গুরুত্বপূর্ণ গণমাধ্যমে পরিণত হয়েছে। সাম্প্রতিককালে ইসরাইল বিরোধীরা সামাজিক মাধ্যমে যে ভূমিকা রেখেছে বা রাখছে তার তুলনা হয় না। ‘ভারত হঠাও’ এই শ্লোগান মালদ্বীপে যে পরির্বতন এনেছে, এককথায় সেটা অনন্য সাধারণ। ন্যায় ও ন্যায্যতার স্বার্থে, জাতীয় বৃহত্তর কল্যাণে সত্য কথা বলতে হবে। এনিয়ে নম নম করা যাবে না। সামাজিক মাধ্যমকে এ ব্যাপারে কাজে লাগানো যেতে পারে, যখন মেইন স্ট্রিম মিডিয়া ও রাজনৈতিক দলগুলো নিশ্চুপ থাকাকেই শ্রেয় বিবেচনা করছে।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড

‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড

সিটি ব্যাংক আনল অভূতপূর্ব ভিসা ইনফিনিট ক্রেডিট কার্ড

সিটি ব্যাংক আনল অভূতপূর্ব ভিসা ইনফিনিট ক্রেডিট কার্ড

শেখ হাসিনার কোনো ক্ষমা নেই, জবাব তাকে দিতেই হবে : মির্জা ফখরুল

শেখ হাসিনার কোনো ক্ষমা নেই, জবাব তাকে দিতেই হবে : মির্জা ফখরুল

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে খুনিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে খুনিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে