ফিলিস্তিনে মানবতা ও পশুত্বের সংঘাত
২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৬ এএম
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
১৯৪৭ সালের নভেম্বর মাসে ফিলিস্তিনের ভূখণ্ডে দু’টি রাষ্ট্র গঠনের সিদ্ধান্ত নেয় জাতিসংঘ। একটি ইহুদিদের জন্য এবং অন্যটি আরবদের জন্য। ইহুদিরা মোট ভূখণ্ডের ১০ শতাংশের মালিক হলেও তাদের দেয়া হয় মোট জমির অর্ধেক। স্বভাবতই আরবরা এ সিদ্ধান্ত মেনে নেয়নি। তারা জাতিসংঘের এ সিদ্ধান্ত খারিজ করে দেয়। কিন্তু ফিলিস্তিনিদের ভূখণ্ডে তখন ইহুদিরা বিজয় উল্লাস শুরু করে। অবশেষে ইহুদিরা একটি স্বাধীন ভূখণ্ড পেল। কিন্তু আরবরা অনুধাবন করেছিল যে, কূটনীতি দিয়ে এ সমস্যার সমাধান হবে না।
জাতিসংঘের এ সিদ্ধান্তের পর আরব এবং ইহুদিদের মধ্যে দাঙ্গা শুরু হয়ে যায়। কিন্তু ইহুদিদের সবচেয়ে বড় সুবিধা ছিল তাদের বিচক্ষণ নেতৃত্ব। এর বিপরীতে আরবদের কোন নেতৃত্ব ছিল না। ইহুদিরা বুঝতে পেরেছিল যে নতুন রাষ্ট্র গঠনের পর আরবরা তাদের ছেড়ে কথা বলবে না। সম্ভাব্য যুদ্ধের জন্য আগে থেকেই তৈরি ছিল ইহুদিরা। জেরুজালেমের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আরব-ইহুদি সংঘর্ষ বেঁধে যায়। যেহেতু আরবদের মধ্যে কোনো সমন্বয় ছিল না সেজন্য ইহুদিরা একের পর এক কৌশলগত জায়গা দখল করে নেয়। ইহুদিদের ক্রমাগত এবং জোরালো হামলার মুখে ভেঙ্গে পড়তে শুরু করে ফিলিস্তিনিরা। তারা বাড়িঘর ছেড়ে পালাতে থাকে। তখন ফিলিস্তিনের একজন নেতা আমীন আল হুসাইনী সিরিয়া গিয়েছিলেন অস্ত্র সহায়তার জন্য। কিন্তু তিনি সাহায্য পাননি। এদিকে সিরিয়া, হেজাজ, মিশর, জর্ডান, লেবানন, ইরাক ইত্যাদি আরব অঞ্চলে জাতীয়তাবাদী মুসলিমরা রাষ্ট্রগঠন করেছে ব্রিটেনের গোলাম হয়ে।
জেরুজালেমে চলা দাঙ্গার মধ্যে ১৯৪৮ সালের ১৪ মে ফিলিস্তিন ছেড়ে চলে যায় ব্রিটেন। তাদের অস্ত্রগুলো রেখে যায় ইহুদিদের কাছে। একই দিন তৎকালীন ইহুদি নেতারা ঘোষণা করেন যে, সেদিন রাতেই ইহুদি রাষ্ট্রের জন্ম হবে।
১৯৪৮ সালের ১৪ মে ফিলিস্তিনের ভূমিতে আনুষ্ঠানিকভাবে ইসরাইল রাষ্ট্র স্থাপনের ঘোষণার পরপরই সাত লাখের বেশি ফিলিস্তিনিকে নিজ ভূমি থেকে বিতাড়িত ও রাষ্ট্রহীন হওয়ার বিপর্যয় শুরু হয়। আরবিতে বিপর্যয়কে বলা হয় ‘নাকবা’। ফিলিস্তিনিরা প্রতিবছর তাই ১৫ মে তারিখটিকে ‘আল-নাকবা’ দিবস হিসেবে পালন করে।
আরবরা ইসরাইলে আক্রমণ শুরু করে। একসাথে পাঁচটি আরব দেশ ইসরাইলকে আক্রমণ করে। মিশর, ইরাক, লেবানন, জর্ডান এবং সিরিয়া। তাদের সৈন্য সংখ্যা ছিল প্রায় ত্রিশ হাজারের মতো। অন্যদিকে ইসরাইলের সৈন্য সংখ্যা ছিল প্রায় ৩৫ হাজার। তীব্র লড়াইয়ের এক পর্যায়ে ইসরাইলি বাহিনী পিছু হটতে থাকে। তাদের অস্ত্রের মজুত শেষ হয়ে যায়। সম্ভাব্য পরাজয় আঁচ করতে পেরে ইহুদিরা নিজেদের শক্তি সঞ্চয়ের জন্য সময় নেয়। আর কিছুদূর অগ্রসর হলেই মিশরীয় বাহিনী তেল আবিবের দিকে অগ্রসর হতে পারতো। তখন আমেরিকা জাতিসংঘের মাধ্যমে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে। যুদ্ধে মারা যায় ইসরাইলের ৬,০০০ মানুষ। যেখানে মোট জনসংখ্যা ছিল সাড়ে ছয় লাখ।
যুদ্ধবিরতির সময় দু’পক্ষই শক্তি সঞ্চয় করে। কিন্তু ইসরাইল বেশি সুবিধা পেয়েছিল। তখন চেকোস্লোভাকিয়ার কাছ থেকে আধুনিক অস্ত্রের চালান আসে ইসরাইলের হাতে। যুদ্ধবিরতি শেষ হলে নতুন করে আরবদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে ইসরাইলি বাহিনী। একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে নেয় ইহুদিরা। তেল আবিব এবং জেরুজালেমের উপর তাদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা হয়। রাষ্ট্র গঠনের সময় জাতিসংঘ ইসরাইলকে ফিলিস্তিনের ৫০% জমি দিলেও ইহুদিরা ক্রমাগত তাদের জমি বাড়াতে থাকে। যুদ্ধ হলে ভূমি বাড়ানোর প্রক্রিয়া কিছুদিন বন্ধ থাকে। আর পরিস্থিতি শান্ত হলে ভূমি অধিগ্রহণ বাড়াতে থাকে।
১৯৫১ সালের মাঝেই ইমিগ্রেশনের কারণে ইসরাইলের জনসংখ্যা হয়ে গেল দ্বিগুণ। অর্থাৎ প্রায় তেরো লাখ।
১৯৫৬ সালে যখন সুয়েজ খাল নিয়ে সংকট তৈরি হয়। তখন ইসরাইল মিশরের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। ইসরাইল সিনাই উপদ্বীপ এবং গাজা উপত্যকায় আক্রমণ করে। কিন্তু সেই সংকটে আন্তর্জাতিক চাপের মুখে ব্রিটেন, ইসরাইল আর ফ্রান্সকে পিছু হটতে হয়। এদিকে বিশে^ বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনবরত ইহুদিদের ফিলিস্তিনে নিয়ে আসা হয়। আর আরবদের তাদের বসতবিটা থেকে উৎখাত করা হয়। ১৯৫৮ সালে ইহুদিদের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় বিশ লাখে।
১৯৬৭ সালে আবার মুখোমুখি হয় আরব-ইসরাইল। ছয় দিনের এই যুদ্ধ শুরু হয় ওই বছরের ৫ জুন। ৫ থেকে ১০ জুন পর্যন্ত এই যুদ্ধে যা ঘটেছিল, তার সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়েছিল পরবর্তীকালে।
ইসরাইল বিপুলভাবে জয়ী হয় এই যুদ্ধে। তারা গাজা ও সিনাই উপদ্বীপ দখল করে নেয়, যা ১৯৪৮ সাল থেকে মিসরের নিয়ন্ত্রণে ছিল। অন্যদিকে পূর্ব জেরুজালেমসহ পশ্চিম তীরও তারা দখল করে নেয় জর্ডানের কাছ থেকে। সিরিয়ার কাছ থেকে দখল করে গোলান মালভূমি। এই সময় আরও ৫ লাখ ফিলিস্তিনিকে তাদের বাড়ি-ঘর ফেলে পালাতে হয়।
১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক দুটি রাষ্ট্র ঘোষিত হওয়ার পর ফিলিস্তিনি ভূমিতে ইহুদি রাষ্ট্র গড়া হলেও ফিলিস্তিন রাষ্ট্রগঠন করতে দেওয়া হয়নি। জাতিয়তাবাদী যে নেতারা ব্রিটেনকে ডেকে এনে তাদের স্বাধীনতা নষ্ট করেছে, তারা পরস্পর বিরোধ বাড়ানোর মাধ্যমে কেবল ইহুদিদেরই স্বার্থ রক্ষা করেছে। ’৬৭ সালের যুদ্ধে লজ্জাজনকভাবে হারের পর ফিলিস্তিনের জাতীয়তাবাদী দল ফাতাহর নেতা ইয়াসির আরাফাতের নেতৃত্বে পিএলও নামে গেরিলা সশস্ত্র সংগঠন গঠিত হয়। তারা ইসরাইলিদের সীমানা বাড়ানোর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়। কারণ, পিএলও-এর বহু নেতা ইসরাইলি অর্থ, নারী ও সুযোগ-সুবিধার কাছে বিক্রি হয়ে যায়।
আরব-ইসরাইল সংঘাতের পরের যুদ্ধটি ‘ইয়োম কিপুর’ যুদ্ধ নামে পরিচিত। ১৯৭৩ সালের অক্টোবরের এই যুদ্ধে একদিকে ছিল মিসর আর সিরিয়া, অন্য পক্ষে ইসরাইল। মিসর এই যুদ্ধে সিনাই অঞ্চলে তাদের কিছু হারানো ভূমি পুনরুদ্ধার করে। তবে গাজা বা গোলান মালভূমি থেকে ইসরাইলকে হটানো যায়নি। এ যুদ্ধের ফলে সৌদি সরকার ১৯৭৩ সালের তেল সংকট সূচনা করে। ১৯৭৪ সালে স্বাধীন ফিলিস্তিন গড়ে তোলার লক্ষ্যে তৈরি রাজনৈতিক সংগঠন (পিএলও) জাতিসংঘে পর্যবেক্ষক দেশের মর্যাদা পায়। ইয়াসির আরাফাত জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেন।
১৯৭৯ সালের ২৬ মার্চ ওয়াশিংটনে (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায়) ইসরাইল ও মিশরের মধ্যে ঐতিহাসিক ‘ক্যাম্প ডেভিড’ শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে এক নতুন দিগন্তের সূচনা হয়। এর ফলে সিনাই উপদ্বীপ থেকে সম্পূর্ণ সেনা প্রত্যাহার করে ইসরাইল। দুই দেশ অধিকৃত অঞ্চলে বসবাসরত ফিলিস্তিনিদের স্বায়ত্তশাসনের অনুমতি দেয়ার জন্য একটি চুক্তির কাঠামো তৈরিতে সম্মত হয়। তিন বছর পরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান ফিলিস্তিনিদের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের প্রতি সমর্থন প্রকাশ করেন। কিন্তু ইসরাইল এই পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করে।
ওদিকে ১৯৭৯ সালে ইরানে ইসলামি বিপ্লব হওয়ায় সেখান থেকে ইসরাইলে পালিয়ে আসে ৪০ হাজার ইহুদি। ১৯৮৪ সালে ইথিওপিয়াতে দুর্ভিক্ষ চলাকালে ৮০০০ ইথিপিয়ান ইহুদিকে উড়িয়ে নিয়ে আসা হয় ইসরাইলে।
১৯৮৭ সালের ডিসেম্বরে পশ্চিম তীর ও গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিরা ইসরাইলের বিরুদ্ধে প্রথম ইন্তিফাদা (ইসরাইলি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে মসজিদ থেকে শুরু হওয়া ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন) শুরু করেন।
ইহুদি চক্রান্ত ও প্রলোভনে আরাফাত ও তার দল বার বার পর্যদস্তু হলে ১৯৮৭ সালে হামাস গঠিত হয়। এরা মিশরের ইসলাম্পন্থি মুসলিম ব্রাদারহুড দ্বারা সংগঠিত হয়। হামাস দ্রুতই জনপ্রিয়তা লাভ করে। ইসলামপন্থি হামাসের উত্থান দেখে ইসরাইল ফাতাহকে সমর্থন দেয়। তাদেরকে সরকার গঠন করার সুযোগ দেয়। প্রায় ৪১ বছর পর ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠিত হয়।
১৯৯৩ সালে তখনকার পিএলও নেতা ইয়াসির আরাফাত ইসরাইলের সঙ্গে অসলো চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন এবং দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের ভিত্তিতে সংঘাতের অবসান ঘটাতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন। ওই চুক্তির জন্য ইয়াসির আরাফাত ও তৎকালীন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী আইজ্যাক রবিন নোবেল শান্তি পুরস্কারও পেয়েছিলেন।
১৯৯৩ সালে অস্ত্র সমর্পণ করে পিএলও। বিনিময়ে তারা ফিলিস্তিন রাষ্ট্র পুনর্গঠনে ইসরাইল-আমেরিকাসহ সকল জায়নবাদীদের থেকে সুবিধা পায়। এদিকে ইসরাইল তার এলাকা দখল বন্ধ রাখেনি। তারা ধীরে ধীরে মুসলিমদের উচ্ছেদ করেই যাচ্ছে। এর বিরুদ্ধে নিরস্ত্র আরাফাতের দল কিছুই করতে পারছিল না। হামাস তার সশস্ত্র প্রতিরোধ অব্যাহত রাখে। ফলে হামাস জনপ্রিয় হয়ে যায়।
২০০০ সালের সেপ্টেম্বরে ক্যাম্প ডেভিডে ইসরাইল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে আলোচনা অচলাবস্থায় পৌঁছায়। তার কয়েক মাস পরে দ্বিতীয় ইন্তিফাদা শুরু হয়। ইসরাইলি পুলিশকে লক্ষ্য করে পাথর ছোঁড়ে ফিলিস্তিনি যুবকরা। ইসরাইলের সঙ্গে লড়াই করার প্রস্তুতি নেয় হামাস। এর ফলে হামাসের প্রতি সমর্থন বাড়তে থাকে ফিলিস্তিনে।
২০০৫ সালের সেপ্টেম্বরে গাজা থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয় ইসরাইলি সৈন্যরা। কিন্তু ফিলিস্তিনিদের নির্দিষ্ট এলাকার ভেতর চলাচল এবং বাইরে আসার ওপর নিয়ন্ত্রণ জারি করে ইসরাইল। এতে আন্তর্জাতিক মহলে তারা সমালোচনার মুখে পড়ে। ২০০৫ এর হিসাব মতে, জেরুজালেমে ৭,১৯,০০০ মানুষ বাস করত, যার ৪,৬৫,০০০ জন ইহুদি আর ২,৩২,০০০ জন মুসলিম। ইহুদিরা পশ্চিমে, আর মুসলিমরা পূর্ব দিকে বাস করে।
২০০৬ সালের নির্বাচনে ফিলিস্তিনে নিরঙ্কুশ বিজয় পায় হামাস। কিন্তু সরকার গঠন করার পর আন্তর্জাতিক চক্রান্তে ফাতাহ হামাসের সাথে গৃহযুদ্ধ লাগিয়ে দেয়। অবশেষে ২০০৭ সালে হামাস মুসলিমদের রক্তক্ষয় এড়াতে গাজার একক নিয়ন্ত্রণ নেয় ও পশ্চিম তীর ফাতাহকে ছেড়ে দেয়। এরপর কার্যত ফিলিস্তিন দুইভাগ হয়ে পড়ে। ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বরে ইসরাইলি এয়ারফোর্স সিরিয়ার নিউক্লিয়ার রিয়াক্টর ধ্বংস করে দেয়।
গাজা থেকে রকেট হামলার জবাবে ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে হামাসের ওপর হামলা চালায় ইসরাইল। যাতে নিহত হয় ২০০ ফিলিস্তিনি। পরবর্তীতে হামাসের বিরুদ্ধে স্থলযুদ্ধ শুরু করে তারা। এ ঘটনায় মোট ১২০০ ফিলিস্তিনি ও ১৩ ইসরাইলি নিহত হয়। (চলবে)
লেখক: কবি ও গবেষক।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি
ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী
সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু
রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে
বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত
যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে
বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা
লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে
দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা
জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ
উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন
সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।
ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার
রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল
‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড
সিটি ব্যাংক আনল অভূতপূর্ব ভিসা ইনফিনিট ক্রেডিট কার্ড
শেখ হাসিনার কোনো ক্ষমা নেই, জবাব তাকে দিতেই হবে : মির্জা ফখরুল
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে খুনিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে