ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)

ফিলিস্তিনে মানবতা ও পশুত্বের সংঘাত

Daily Inqilab মুসা আল হাফিজ

২৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ২৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৬ এএম

২০০৯ সালের জানুয়ারিতে ইসরাইল ও ফিলিস্তিন উভয়ই যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে। এরপর গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার করে ইসরাইল এবং স্ট্রিপের সীমারেখা পুনরায় মোতায়েন করা হয়।

২০১২ সালের নভেম্বরে হামাসের সামরিক প্রধান আহমেদ জাবারিকে হত্যা করে ইসরাইল। এরপর এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে গুলি বিনিময় শুরু হয়। তাতে ১৫০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি এবং কমপক্ষে ছয় জন ইসরাইলি নিহত হয়।

২০১৪ সালে ইসরাইলের তিন কিশোরকে অপহরণ করে হত্যা করে হামাস। যার ফলে রকেট হামলা শুরু হয় ইসরাইলের দিক থেকে। তাতে ১৮৮১ জন ফিলিস্তিনি এবং ৬০ জনেরও বেশি ইসরাইলির মৃত্যু হয়।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ২০১৭ সালে জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দেয় যুক্তরাষ্ট্র। ২০১৮ সালে মার্কিন দূতাবাস ইসরাইলের তেল আবিব থেকে জেরুজালেমে স্থানান্তরিত করে মার্কিন প্রশাসন। ২০১৯ সালে সিরিয়ার গোলান মালভূমিকে ইসরাইলের অন্তর্ভুক্ত বলে স্বীকৃতি দেয় যুক্তরাষ্ট্র। এই তিন পদক্ষেপই ইসরাইল নিয়ে এযাবৎকালে গৃহীত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন পদক্ষেপ।
২০১৮ সালের ১৪ মে মার্কিন দূতাবাস জেরুজালেমে সরিয়ে নেওয়ার মধ্য দিয়ে ফিলিস্তিন-ইসরাইল সংকট নতুন মাত্রা পায়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ হয় গাজায়। সেদিন অন্তত ৫৮ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয় ইসরাইলি হামলায়। আহত হয় ৩ হাজারের বেশি। ওই ঘটনার পর শতাধিক ফিলিস্তিনি বিক্ষোভকারী ইসরাইলি সৈন্যদের গুলি ও বোমায় শহিদ হন। ফিলিস্তিনিরা তাদের এই বিক্ষোভের নাম দিয়েছে ‘গ্রেট মার্চ টু রিটার্ন’। অর্থাৎ নিজের জায়গায় ফিরে যাওয়ার মিছিল।

২০২০ সালের ২৮ জানুয়ারি হোয়াইট হাউসে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে সঙ্গে নিয়ে তাঁর বহুল প্রতীক্ষিত ‘মধ্যপ্রাচ্য শান্তি পরিকল্পনা’ প্রকাশ করেন। ট্রাম্পের মধ্যস্থতাতেই আরব রাষ্ট্র বাহরাইন ইসরাইলের সঙ্গে শান্তিচুক্তি করে। পরে আরব আমিরাতও একই কাজ করে।

২০২১ সালের মে মাসে ইসরাইলি পুলিশ জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদে অভিযান চালায়। ‘ইসলামের তৃতীয় পবিত্র স্থান’কে তারা অবমাননা করে ইচ্ছে করেই। এখানে আক্রমণ হওয়ায় ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে ১১ দিনের যুদ্ধ শুরু হয়। তাতে ২০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি শহিদ হন, ১৯ জনেরও বেশি ইসরাইলির মৃত্যু হয়।

২০২২ সালে ইসরাইলি শহরগুলোতে হামলা হওয়ার পর সেদেশের সেনাবাহিনী ইসরাইল অধিকৃত পশ্চিম তীরে কমপক্ষে ১৬৬ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করে। বিক্ষোভ হয় ফিলিস্তিন জুড়ে।

গত বছর বেশ কয়েক বার ইসরাইলি বাহিনী জেনিনে সামরিক অভিযান চালায়। জানুয়ারিতে পূর্ব জেরুজালেমে দাঙ্গা হয়। চরমপন্থি দখলদার ইহুদিরা তার সূচনা ঘটায়। একটি সিনাগগে ৭ দখলদারকে হত্যা করে একজন ফিলিস্তিনি। এরপর থেকেই শুরু হয় ইসরাইলের তা-ব।

হামাস ক্ষমতায় আসার পর ইসরাইল ও মিশর গাজা উপত্যকার ওপর স্থল, আকাশ ও সমুদ্র অবরোধ আরোপ করে। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ গাজার অবস্থাকে ‘একটি উন্মুক্ত কারাগার’ এর সাথে তুলনা করেছে, যেখানে ফিলিস্তিনিদের উপর চলাচলের বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ইসরাইল। রেডক্রসের আন্তর্জাতিক কমিটি এই অবরোধকে বেআইনি এবং জেনেভা কনভেনশনের লঙ্ঘন বলে মনে করে। আমদানি এবং প্রায় সমস্ত রপ্তানি সীমিত করে, ইসরাইলের ১৬ বছরের অবরোধ গাজার অর্থনীতিকে পতনের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছে। বিশ্বব্যাংকের মতে, সেখানে বেকারত্বের হার ৪০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। জাতিসংঘের মতে, গাজার ৬৫ শতাংশের বেশি মানুষ দারিদ্র সীমার নিচে বাস করে এবং বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির মতে, গাজার মোট জনসংখ্যার ৬৩ শতাংশ ‘খাদ্য অনিরাপদ’ অবস্থায় আছে, যা গাজা উপত্যকায় বসবাসকারী শিশু কিশোরদের মধ্যে বিষণœতাসহ মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করছে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ২০২১ সালের একটি প্রতিবেদনে বলেছে, ‘ফিলিস্তিনিদের মাতৃভূমি গাজায় অবাধে চলাফেরা করতে বাধা দেওয়ার কারণে তাদের জীবন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে এবং এর মাধ্যমে লাখ লাখ ফিলিস্তিনির ওপর নিপীড়ন এবং তাদের ওপর বৈষম্যের নিষ্ঠুর বাস্তবতা ফুটে উঠেছে।’

তুফান আল-আকসার যুদ্ধ এবং ইসরাইলে অপারেশন আয়রন সোর্ডস হলো একটি বর্ধিত সামরিক অভিযান, যা ফিলিস্তিনি গাজা ভূখ-ে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস দ্বারা শুরু হয়েছিল, যার নেতৃত্বে ছিল হামাসের সামরিক বাহিনী কাসসাম বিগ্রেডের সশস্ত্র সৈন্যরা। ৭ অক্টোবর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দে শনিবার ভোরবেলা বাহিনীর কমান্ডার-ইন-চিফ হিসাবে মুহাম্মাদ দেইফ অভিযান শুরুর ঘোষণা দেন। প্রথমবারের মতো হামাসের সেনারা ইসরাইলের ভেতর ঢুকে হামলা চালিয়ে ইসরাইলকে হতবাক করে দেয়। এরপর ইহুদিবাদী রাষ্ট্রটি যে গণহত্যা ও জাতিগত নিধন তা-ব চালিয়ে যাচ্ছে, তার ভয়াবহতা তাদের কথিত হলোকাস্টের চেয়েও ভয়ঙ্কর। গাজায় মানবেতিহাসের নৃশংসতম বর্বর ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে আন্তর্জাতিক সকল আইন, যুদ্ধনীতি, মানবাধিকারের ঘোষণা ও সব ধরনের নৈতিকতাকে পদদলিত করছে ইসরাইল।

বস্তুত এ হামলা ছিলো আল আকসা রক্ষার চেষ্টা। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার প্রবল তুফান। কারণ, আল আকসা ভেঙে হাইকলে সোলেমানী তৈরির ঘোষণা দিয়েছে ইহুদিবাদীরা। সেখানে লাল গরু জবাই করে কথিত হাইকল তৈরির দিন-ক্ষণ প্রকাশ করে এগিয়ে যাচ্ছিলো তারা। ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পরে ইহুদিবাদের দ্বিতীয় প্রধান লক্ষ্য হলো আল আকসা ভেঙে হাইকলে সোলেমানী তৈরি। তৃতীয় প্রধান লক্ষ্য হলো গ্রেটার ইসরাইল প্রতিষ্ঠা। মিশরের নীল নদ, দজলা-ফোরাত, জর্দান নদী ও ভূমধ্যসাগরের মধ্যবর্তী ভূখ- জুড়ে এই রাষ্ট্র গঠন করতে চায় ইসরাইল। যাকে ইহুদিরা প্রতিশ্রুত ভূমি বলে আখ্যায়িত করে। এ বিষয়ে তাদের যুক্তির অসারতা নিয়ে আগেও আলোকপাত করেছি ‘ফিলিস্তিন ও জায়নবাদ : লড়াই ও লিগ্যাসি গ্রন্থে’। আগ্রহীরা পাঠ করে নিতে পারেন। ইহুদিবাদের চতুর্থ লক্ষ্য হলো তাদের প্রতিশ্রুত মসিহের আগমন নিশ্চিত করা এবং চূড়ান্ত আরমাগেডান যুদ্ধের মাধ্যমে ইহুদি সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করা। এই লক্ষ্যপূরণের পথে তারা ধাপে ধাপে এগিয়ে যাবার নীতিতে বিশ্বাসী।

ইহুদিবাদের বৃহত্তর লক্ষ্য যে আরবদের জন্য হুমকি, সেই আরবরা মুসলিম পরিচয়ের ওপর আরব পরিচয়কে প্রাধান্য দিচ্ছে। তাদের সরকারগুলো ইসরাইলের সাথে আঁতাতকে প্রাধান্য দিচ্ছে। মিসর, জর্ডানের পরে আরব আমিরাত, বাহরাইন, ওমান, মরক্কো ইসরাইলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের পথে হেঁটেছে। সৌদি আরবও এই প্রক্রিয়াকে গ্রহণ করে। চলমান যুদ্ধটির পেছনে সৌদি ও আরবদের এই ভূমিকাও অন্যতম দায়ী। আরব রাষ্ট্রগুলো নর্মালাইজেশনকে ইসরাইল সমস্যার সমাধান মনে করছে, এটা সকল বিচারে ভুল। কারণ, ইসরাইল সমস্যার সমাধান হলো দখলদারির অবসান ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা। বস্তুত ইসরাইল একটি দখলদার রাষ্ট্র। এর নাগরিকরা বহিরাগত। তাদের থাকার অধিকারের কথা যদি বিবেচনা করা হয় তবে তারা থাকবে জার্মানিতে নতুবা রাশিয়ায়। সেখানে তাদের আদিনিবাস। আর ইহুদিদের প্রতি আমেরিকার যদি এতই দরদ থাকে, তবে তাদের দেশেই হোক ইসরাইল।

এই প্রেক্ষাপটে মুসলিম উম্মাহের যা করণীয় হতে পারে: (ক) উম্মাহভিত্তিক ইত্তেহাদ। হাবলুমমিনাল্লাহ (আল্লাহর রজ্জু) এবং হাবলুমমিনান নাসকে (মানুষ ও মানবতার সহায়ক রজ্জু) আঁকড়ে ধরা। (খ) ফিলিস্তিনের চূড়ান্ত স্বাধীনতা ও পুনর্গঠনের জন্য আর্থিক, সামরিক ও রাজনৈতিক সহায়তা জোরদার করা। (গ) সম্মিলিত মুসলিম সেনাবাহিনী গঠন এবং দেশে দেশে আল আকসার মুক্তির জন্য দক্ষ, প্রশিক্ষিত ও নিবেদিত জনবলকে সংগঠিত করা। (ঘ) মজবুত ঈমানের সাথে শিক্ষা , প্রযুক্তি , সামরিকতা ও উন্নত কৌশল-বুদ্ধিবৃত্তির সমন্বয়। (ঙ) ইহুদিবাদী প্রতিষ্ঠান ও পণ্যসমূহ স্থায়ীভাবে বয়কট করা এবং পুঁজিবাদী ও ইহুদি নিয়ন্ত্রিত অর্থব্যবস্থা থেকে মুক্তি। (চ) দুনিয়াব্যাপী উপনিবেশ, বর্বরতা ও গণহত্যা বিরোধী গণমতকে সংগঠিত করা। জায়নবাদ বিরোধী ইহুদি-খ্রিস্টান ও অন্যান্য জনগোষ্ঠীর প্রতিবাদকে সহায়তা করা। (ছ) পশ্চিমাদের সেবাদাস সরকার ও রাজবংশদের হাত থেকে মুক্তির সংগ্রাম। ফিলিস্তিনের পক্ষে তাদের লোক দেখানো লিপ সার্ভিসে প্রতারিত না হয়ে বাস্তবসম্মত ও সত্যিকার ভূমিকার জন্য চাপ তৈরি করা। (জ) নলেজ প্রজেক্ট ফর আল আকসাকে বিস্তৃত করা, দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় আল আকসা বিষয়ক অধ্যয়ন যুক্ত করা, খতিবদের আলোচনা ও প্রচার মাধ্যমসমূহে প্রথম কিবলা বিষয়ক সচেতনতার জোরালো প্রচার। (ঝ) ইহুদিবাদ যেহেতু বিশ্বব্যাপী ইহুদি ঐক্যের ফসল, তাই ফিলিস্তিনের মুক্তি সংগ্রামকে কেবল ফিলিস্তিনের জনতার উপর ছেড়ে না দিয়ে তাদের সহায়তার জন্য বিশ্বব্যাপী সাংগঠনিক নেটওয়ার্ক তৈরি ও সহায়তা জোরদার। পশ্চিমা বিশ্বে প্রবাসী মুসলিমদের বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে। (ঙ) দেশে দেশে ফিলিস্তিনি প্রবাসী ও শিক্ষার্থীদের সহায়তা। বিশেষত যারা মুক্তিকামী ও সংগ্রামী মানসিকতা পোষণ করেন, তাদের ফ্রি শিক্ষাসহ অন্যান্য সহায়তা বৃদ্ধি। (চ) ইহুদি নিয়ন্ত্রিত মিডিয়াকে প্রত্যাখ্যান, তাদের ভাষ্যসমূহকে বর্জন করে প্রতিবয়ান হাজির করা এবং বিকল্প মিডিয়া তৈরি ও ব্যবহার করা। (ছ) সামাজিক মাধ্যমসমূহে ইহুদিবাদী প্রচারণার মোকাবেলা এবং হামাসের পক্ষে বৈশ্বিক জনমতকে সংগঠিত করা। (জ) দেশে দেশে সরকারসমূহের সাথে সংলাপের মাধ্যমে আরো উত্তম উপায়ে ফিলিস্তিনে সহায়তা নিশ্চিত করার উপায় ও প্রক্রিয়া অবলম্বনের জন্য চাপ সৃষ্টি, এজন্য সর্বমহলের প্রতিনিধিত্বপূর্ণ প্রভাবশালী জাতীয় কমিটি গঠন ও আল আকসা তহবিল গঠন। (ঝ) মুসলিম রাষ্ট্রগুলোতে যেসব প্রতিষ্ঠান ইসরাইলের সাথে সম্পর্ক রাখে, তাদের চিহ্নিত করা , প্রত্যাখ্যান করা। ইসরাইলের সাথে বাণিজ্যিক, প্রযুক্তিগত বা অন্য কোনো কৌশলগত সম্পর্ক প্রকাশ্যে বা গোপনে রাখতে পারবে না কোনো মুসলিম রাষ্ট্র, সেজন্য ব্যাপক প্রেসার তৈরি করা। (ঞ) প্রত্যহ মোনাজাতে ফিলিস্তিনের জন্য দোয়া এবং আল আকসার আজাদী ও মুক্তিকামী মুজাহিদদের জন্য বিশেষ মোনাজাত। (সমাপ্ত)

লেখক: কবি ও গবেষক।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড

‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড

সিটি ব্যাংক আনল অভূতপূর্ব ভিসা ইনফিনিট ক্রেডিট কার্ড

সিটি ব্যাংক আনল অভূতপূর্ব ভিসা ইনফিনিট ক্রেডিট কার্ড

শেখ হাসিনার কোনো ক্ষমা নেই, জবাব তাকে দিতেই হবে : মির্জা ফখরুল

শেখ হাসিনার কোনো ক্ষমা নেই, জবাব তাকে দিতেই হবে : মির্জা ফখরুল

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে খুনিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে খুনিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে