ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা

Daily Inqilab অমৃত চিছাম

২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৮ এএম | আপডেট: ২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৮ এএম

আদিমকাল থেকেই মানুষ তাদের বিভিন্ন প্রয়োজনে পরিবেশের উপর নির্ভরশীল। কিন্তু বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণে মানুষের নানা ধরনের কর্মকা-ের ফলে পরিবেশ বিপর্যয় ঘটে থাকে। আর যা দিন দিন বৃদ্ধি পেয়ে প্রকট আকার ধারণ করছে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী আলোচনার শীর্ষে অবস্থান করা বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি হলো পরিবেশ দূষণ। আমাদের প্রিয় দেশেও মারাত্মক পরিবেশ দূষণ ঘটে থাকে। দেশে প্রতিদিন মানুষ বিভিন্ন কর্মকা-ের প্রচুর পরিমাণ বর্জ্য পদার্থ উৎপন্ন করে থাকে। কিন্তু দেশে এসব বর্জ্য পদার্থের তেমন কোনো কার্যকর ব্যবস্থাপনা করা হচ্ছে না। এর ফলে পরিবেশের মারাত্মক বিপর্যয় পরিলক্ষিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, দৈনন্দিন জীবনে প্রায় প্রতিটি সদস্য সেই সকাল বেলা ঘুম থেকে জেগে উঠার পর থেকে শুরু করে ঘুমাতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত বিভিন্নভাবে বর্জ্য পদার্থ উৎপন্ন করে থাকে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দেশের জনসংখ্যা বর্তমানে ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন। এ বিশাল জনগোষ্ঠীর প্রতিটি সদস্য কোনো না কোনোভাবে বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য উৎপাদনের সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত।

প্রথমেই একটু ছোট করে জেনে নেয়া যাক, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়টি আসলে কী? অতি সাধারণভাবে বলতে গেলে, বর্জ্যরে উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ এবং অবশিষ্টাংশের বিলিব্যবস্থা করার প্রক্রিয়াকে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বলে। কিন্তু দেশে এখন পর্যন্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় তেমন কোনো কার্যকর ব্যবস্থ্যা গ্রহণ করা হচ্ছে না। এর একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ হলো- মহাসড়কের পাশে বিভিন্ন স্থানে বর্জ্যরে বড় বড় স্তূপ। এখানে দেখা মেলে বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা নানা ধরনের বর্জ্য বস্তুর। এগুলোর মধ্যে রয়েছে প্লাস্টিক, রান্না-বান্নার বর্জ্য, মেডিকেল বর্জ্য, কারখানার বর্জ্যসহ আরও অনেক জায়গা থেকে আসা বর্জ্য এবং এসব বর্জ্য পদার্থের সর্বশেষ স্থান রাস্তার পাশে অথবা নির্দিষ্ট কোনো ময়লা ফেলার স্থানে। কিন্তু আমরা একবারের জন্যও চিন্তা করি না এর কুফল কী হতে পারে। অনেকেই মনে করেন, আমি একা বর্জ্য পদার্থ যেখানে সেখানে ফেললে কী এমন আর হবে। পরিসংখ্যান বলছে, প্রতিদিন যে পরিমাণ বর্জ্য উৎপন্ন হয়, তার মোট পরিমাণ প্রায় ১৭ হাজার টন। শুধু এখানেই শেষ না, এসব বর্জ্য পদার্থের আবার বিভিন্ন রকমের প্রভাব বিদ্যমান। বিশেষ করে পরিবেশের উপর এর প্রভাব প্রকট আকার ধারণ করছে বর্তমানে। পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি উপাদানের কথা চিন্তা করতে গেলেই যেগুলো সবার আগে আমাদের সামনে চলে আসে তা হলো মাটি, পানি ও বায়ু। কিন্তু পরিবেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এসব উপাদান বর্জ্য পদার্থের ফলে আজ মারাত্মক বিপর্যয়ের সম্মুখীন। প্রথমেই আসা যাক মাটি দূষণ সম্পর্কে, দেশে প্রতিদিনই বিভিন্ন উৎস হতে বর্জ্য উৎপন্ন হয়। দূষণের কারণে বিস্তৃত প্রতিকূল প্রভাব মানুষ, প্রাণী, গাছপালা এবং সামগ্রিকভাবে পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি করে। বিশেষ করে, শিশুরা রোগের জন্য বেশি ঝুঁকিপূর্ণ, তাই দূষিত মাটি তাদের জন্য বেশি বিপজ্জনক।

অত্যন্ত বিষাক্ত শিল্প এবং রাসায়নিক বর্জ্য, যা ভুলভাবে নিষ্পত্তি করা হয়, তা পৃথিবীর মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ল্যান্ডফিলগুলিতে অনিয়ন্ত্রিত বিপজ্জনক উপাদানের নিষ্পত্তি মাটি দূষণের কারণ হতে পারে। উচ্চ মাত্রার সীসার এক্সপোজারের ফলে স্নায়ুতন্ত্রের স্থায়ী ক্ষতি হতে পারে। কিডনি এবং লিভারের মতো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলির মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়। বর্জ্য পদার্থে বিদ্যমান রয়েছে নানা ধরনের রাসায়নিক উপাদান, যা বায়ু দূষণে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে অংশগ্রহণ করে থাকে। আর এসব বিষাক্ত রাসায়নিক উপাদানসমূহ আমাদের শ্বাস-প্রস্বাসের মাধ্যমে আমাদের শরীরের ভিতরে প্রবেশ করে এবং নানা ধরনের দীর্ঘস্থায়ী শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি করে। এক গবেষণায় দেখা যায়, শুধুমাত্র প্লাস্টিক বর্জ্য আগুনে পোড়ানোর ফলে ২০১৯ সালে বায়ুমন্ডলে প্রায় ৮.৫ কোটি টন কার্বণ ডাই-অক্সাইড যোগ হয়েছে। এছাড়াও দীর্ঘদিন পরিবেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এসব বর্জ্য বৃষ্টির পানির সঙ্গে মিশে যাচ্ছে, যা পরবর্তীতে নদী-নালা, খাল-বিল, সমুদ্র এমনকি ভূগর্ভস্থ পানিকেও দূষিত করে তুলছে। এমন আশঙ্কার কথা মাথায় নিয়ে ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদফতর (জিএসবি) একটি গবেষণা করছে ও তারা আশঙ্কা করছেন, অপরিকল্পিতভাবে কোথাও ময়লা আবর্জনা ফেললে বর্জ্য এবং স্তূপ করে রাখার ফলে ভয়ঙ্কর দূষণের ঘটনা ঘটতে পারে।

রাজধানীর বর্জ্যে প্রায় ৬২ রকম ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ পাওয়া গেছে বলেও জানিয়েছে জিএসবি সূত্র। অব্যবস্থাপনার ফলে যদি এ সমস্ত বর্জ্য পদার্থ ভূগর্ভস্থ পানির সঙ্গে মিশে যায়, তাহলে তা পানযোগ্য পানির ক্ষেত্রে মারাত্মক বিপর্যয় ডেকে আনবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বৃষ্টির পানি পরিবেশে ছড়িয়ে থাকা বা স্তূপ করে রাখা বর্জ্যরে সঙ্গে মিশে গিয়ে পানিকে দূষিত করে আর এ ধরনের অবস্থাকে ‘লিচেট’ বলে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শুধু ঢাকার মাতুয়াইল নয়, বড় শহরগুলোতে যেখানে ময়লার ভাগার রয়েছে তার আশপাশের কয়েক কিলোমিটারের মধ্যে মানুষের বসতি রয়েছে। এসব মানুষ তাদের নিত্যদিনের পানির প্রয়োজন ভূগর্ভস্থ উৎস থেকে মিটিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে মানুষ যে পানি ব্যবহার করছে তাতে কোনও দূষণ আছে কি না তা নির্ণয় করা জরুরি হয়ে পড়েছে। রাজধানী ঢাকা শহরের মধ্যের ডাস্টবিনগুলোর নিচে কনক্রিটের স্তর রয়েছে। কিন্তু দেশে বিদ্যমান বেশিরভাগ বর্জ্য ডাম্পিং স্টেশনে কোনো কনক্রিট নেই। দূষণ ও দখলের কারণে ঢাকার চারপাশের নদী ও জলাশয়ের পানি ব্যবহারের অনুপোযোগী হয়ে পড়ায়, নগরীর প্রায় ২ কোটি ৩০ লাখ বাসিন্দার ঘরে ও শিল্প-কারখানায় সরবরাহ করা প্রায় ৭০ শতাংশ পানি উত্তোলন করতে হচ্ছে মাটির নিচ থেকে।

শুধু ঢাকা ওয়াসাই প্রতিদিন প্রায় ৩৩ লাখ ঘনমিটার ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন করে। কিন্তু শঙ্কার বিষয় এই যে, যথাযথ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা না থাকার কারণে বিষাক্ত রাসায়নিক উপাদান সমৃদ্ধ বর্জ্য পদার্থগুলোই পরবর্তীতে লিচেট হয়ে ভূগর্ভস্থ পানির সাথে মিশে গিয়ে মারাত্মক পানি দূষণ ঘটায়, যা পরবর্তীতে বিভিন্ন মাধ্যমের সাহায্যে নিজেদের দৈনন্দিন প্রয়োজনে উত্তোলন করে ব্যবহার করি। পানিতে বিষাক্ত রাসায়নিক উপাদান মিশ্রিত হওয়ার ফলে নানা ধরনের দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য ঝুঁকির সৃষ্টি হয়, বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা বেশি এই সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকে। দেশে উৎপন্ন এসব বর্জ্য পদার্থের একটি কার্যকর সমাধান হতে পারে স্যানিটারি ল্যান্ডফিলিং। এই পদ্ধতিতে বিভিন্ন বর্জ্য, আবর্জনা মাটির নিচে গর্ত করে সঞ্চয় করা হয়; একে স্বাস্থ্যসম্মত ভূমি ভরাট প্রক্রিয়া বলে। এটি এমন একটি পদ্ধতি যা খুব সতর্কতার সাথে স্থান নির্বাচন, নকশা, ল্যান্ডফিল তৈরি করা এবং সর্বোপরি পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য রক্ষায় পরিচালিত। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- ল্যান্ডফিল সাইটের ৩০ মিটার দূরত্বের মাঝে কোনো জলাশয় থাকা যাবে না, ১৬০ মিটার দূরত্বের মাঝে কোনো খাবার পানির নলকূপ রাখা যাবে না, ৬৫ মিটার দূরত্বের মাঝে কোনো ঘরবাড়ি, স্কুল, পার্ক রাখা যাবে না। সমাহিত বর্জ্য যাতে চারপাশে ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্যে ল্যান্ডফিলের চারদিকে প্রতিবন্ধক দেওয়া থাকে এবং পৃষ্ঠের প্রবাহকে দূরে রাখতে সেই ল্যান্ডফিলকে একটি অনাগত কভার দিয়ে আবদ্ধ করে রাখা হয়। স্যানিটারি ল্যান্ডফিল করার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক পদার্থ, ভারী ধাতু যা সরাসরি আমাদের মাটিতে, বায়ুতে, জলাশয়ে, নদীতে, গ্রাউন্ড ওয়াটার এ যেতে পারে না। এটা করা সম্ভব হলে আমাদের দেশের রোগজীবাণু একইসাথে পরিবেশ দূষণের পরিমাণও অনেকাংশে কমে যাবে। স্যানিটারি ল্যান্ডফিলে বিভিন্ন ধরনের কঠিন বর্জ্য পদার্থ বিদ্যমান থাকে, যা থেকে জৈব ভঙ্গুর বর্জ্য পৃথক করে সেখানে জীবাণু ও ব্যাকটেরিয়া দ্বারা জারিত বা বিজারিত করে সেখান থেকে জৈব সার, গ্যাস উৎপাদন করতে পারি। এতে করে একদিকে বর্জ্যরে পরিমাণও কিছুটা কমবে অন্যদিকে আমরা আর্থিকভাবেও লাভবান হবো। যা আমাদের দেশের আর্থিক খাতের উন্নয়ন সাধন করবে। তা ছাড়াও অনান্য কঠিন বর্জ্য রিসাইকেল করার মাধ্যমে পুনরায় ব্যবহার উপযোগী করা যায়। এর ফলে আমাদের উৎপাদন খরচ কিছুটা কমবে। আর যেগুলো রিসাইকেল সম্ভব না সেখান থেকে পরিবেশসম্মত উপায়ে জ্বালানি উৎপাদন করতে পারি। যথাযথ ল্যান্ডফিল করার মাধ্যমে আমরা অনেকাংশে পানি দূষণ, বায়ু দূষণ, মাটি দূষণ তথা পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। যা বর্তমানে বাংলাদেশের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

মেডিকেল ছাড়াও, দেশে উৎপাদিত বিভিন্ন রকমের বর্জ্য পদার্থ, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর সেসব বর্জ্য স্যানিটারি ল্যান্ডফিল পদ্ধতি ব্যবহার করে অনেকাংশে স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমিয়ে আনতে পারি। বিভিন্ন জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বাসাবাড়ি থেকে পচনশীল ও অপচনশীল বর্জ্য পৃথকভাবে সংগ্রহ করার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ বর্জ্য নিয়ে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও সার উৎপাদনের জন্য বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপন করা হয়েছে। যা এসজিডি-২০৩০ বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা যে শুধুমাত্র সরকার একাই নিয়ন্ত্রণ করবে তা নয়, যথাযথ বর্জ্য ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে সমাজের সর্বস্তরের জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বিভিন্ন সভা সেমিনার, পত্রপত্রিকায় লেখা প্রকাশ করতে হবে, টেলিভিশন ও রেডিও’র মাধ্যমে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত বিভিন্ন অনুষ্ঠান প্রচার করতে হবে এবং পাঠ্য বইয়ে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত অধ্যায় সংযুক্ত করা এখন সময়ের দাবি।

লেখক: শিক্ষার্থী, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ

 


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড

‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড

সিটি ব্যাংক আনল অভূতপূর্ব ভিসা ইনফিনিট ক্রেডিট কার্ড

সিটি ব্যাংক আনল অভূতপূর্ব ভিসা ইনফিনিট ক্রেডিট কার্ড

শেখ হাসিনার কোনো ক্ষমা নেই, জবাব তাকে দিতেই হবে : মির্জা ফখরুল

শেখ হাসিনার কোনো ক্ষমা নেই, জবাব তাকে দিতেই হবে : মির্জা ফখরুল

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে খুনিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে খুনিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে