টাঙ্গাইল শাড়ি নিয়ে ভারতের মামাবাড়ির আবদার
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪ এএম
টাঙ্গাইল তাঁতশিল্প বাংলাদেশের অন্যতম পুরোনো কুটিরশিল্প। টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ি বিশ্বজুড়ে সমাদৃত। এই ঐতিহ্যবাহী শাড়ি টাঙ্গাইল জেলায় তৈরী হয় এবং এই জেলার নামেই এর নামকরণ করা হয়েছে টাঙ্গাইল শাড়ি। টাঙ্গাইলে উৎপাদিত শাড়ি পাবনা শাড়ি বা সিরাজগঞ্জ শাড়ি হতে পারে না। তদ্রুপ, টাঙ্গাইল শাড়ি বিদেশী বা ভিনদেশী কোন প্রদেশের নামেও পরিচিতি পেতে পারে না। কিন্তু হঠাৎ টাঙ্গাইলের তাঁতপল্লীতে খবর ছড়িয়ে পড়ে টাঙ্গাইল শাড়ি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে, যা নিয়ে বাংলাদেশে ব্যাপক বিতর্ক ও সমালোচনা হচ্ছে। ভারতের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এই সিদ্ধান্তে উৎফুল্ল পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারের পোস্টে এ শাড়ির কারিগরদের অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনিও দাবি করেন, টাঙ্গাইল শাড়ি নদীয়া ও পূর্ব বর্ধমানের পণ্য। এই সংবাদের পর তাঁতপল্লীসহ পুরো বাংলাদেশ হতভম্ব হয়ে পড়ে। সরকারও একটু নড়ে বসে। যেখানে টাঙ্গাইল শাড়ির সঙ্গে বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার নাম জড়িয়ে আছে, সেই টাঙ্গাইল শাড়ি ভারত দাবি করে কিভাবে? এ যেন মামা বাড়ির আবদার। পশ্চিমবঙ্গে উৎপাদিত শাড়ি পশ্চিমবঙ্গের শাড়ি হতে পারে। টাঙ্গাইল শাড়ি বহু বছর ধরে আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির অংশ। তারপরও টাঙ্গাইল শাড়িকে ভারতের পণ্য হিসেবে দাবি আমাদের ভাবিয়ে তুলেছে। সরকারের পক্ষ থেকে টাঙ্গাইল তথা বাংলাদেশী (জিআই) পণ্য হিসেবে পুনরায় আবেদন করা হয়। গণমাধ্যম বলছে, টাঙ্গাইল শাড়ি টাঙ্গাইলের নামেই জিআই স্বীকৃতি পাচ্ছে। দ্রুত গ্যাজেট হওয়ার সম্ভাবনার কথাও বলা হয়েছে।
দেশের নারীদের অন্যতম প্রধান পোশাক ছিল শাড়ি। শাড়ি তাদের প্রথম পছন্দ। শাড়িতেই বাঙালি নারীদের প্রকৃত সৌন্দর্য প্রকাশ পায়। শাড়িময় বাঙালি নারীর জগৎ দখল করে রেখেছিল ঢাকাইয়া জামদানি, শীর্ষে ছিল টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ি। পূর্ব পুরুষদের কাছ থেকে জেনেছি, টাঙ্গাইলের শাড়ি আমাদের ঐতিহ্য, আমাদের গৌরব। কিন্তু গত ২ জানুয়ারি টাঙ্গাইল শাড়িকে পশ্চিমবঙ্গের জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়, ভারতের শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন পেটেন্ট, ডিজাইন অ্যান্ড ট্রেড মার্কস বিভাগ। ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের হস্তশিল্প বিভাগ জিআই স্বীকৃতির জন্য আবেদন করেছিল। সেখানে টাঙ্গাইল শাড়িকে নদীয়া ও পূর্ব বর্ধমানের পণ্য হিসেবে ধরা হয়। গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরে ভারত সরকারের সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ফেইসবুক পেইজে এক পোস্টে টাঙ্গাইল শাড়িকে পশ্চিমবঙ্গের ঐতিহ্য উল্লেখ করা হয়। সেখানে বলা হয়, টাঙ্গাইল শাড়ি পশ্চিমবঙ্গ থেকে উৎপন্ন, এটি একটি ঐতিহ্যগত হাতে বোনা মাস্টারপিস। এর সূক্ষ্ম গঠনবিন্যাস, প্রাণবন্ত রং এবং জামদানি কাজের জন্য বিখ্যাত, এটি এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক। টাঙ্গাইল শাড়িকে নিজেদের বলে দাবি করে ভারত কি বুঝাতে চাচ্ছেন? কোথায় এই টাঙ্গাইল? বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য একটি অংশ টাঙ্গাইল। টাঙ্গাইল নামটি পরিচিতি লাভ করে ১৫ নভেম্বর ১৮৭০ খ্রিস্টাব্দে মহকুমা সদর দপ্তর আটিয়া থেকে টাঙ্গাইলে স্থানান্তরের সময় থেকে। ইংরেজ আমলে এদেশের লোকেরা উঁচু শব্দের পরিবর্তে ‘টান’ শব্দই ব্যবহার করতেন। এখনো টাঙ্গাইল অঞ্চলে টান শব্দের প্রচলন আছে। এই টানের সঙ্গে আইল শব্দটি যুক্ত হয়ে টান আইল হয়েছে। সেই টান আইলটি রূপান্তরিত হয়েছে টাঙ্গাইলে। টাঙ্গাইলের নামকরণ নানা মত রয়েছে। ব্রিটিশ শাসনামলে মোগল প্রশাসন কেন্দ্র যখন আটিয়াতে স্থাপন করা হয়, তখন এই অঞ্চলটি জমজমাট হয়ে ওঠে। ওই সময়ে ঘোড়ার গাড়ি ছিল যাতায়াতের একমাত্র বাহন, যাকে বর্তমান টাঙ্গাইলের স্থানীয় লোকেরা বলত টাঙ্গা। এ অঞ্চলের টাঙ্গা গাড়ির চলাচল ছিল স্থলপথে সর্বত্র। আল শব্দটির কথা এ প্রসঙ্গে চলে আসে। বর্তমান টাঙ্গাইল অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানের নামের সঙ্গে এই আল শব্দটির যোগ রয়েছে। আল শব্দটির অর্থ সীমা টাঙ্গা+আইল এভাবে যোগ করে হয়েছে টাঙ্গাইল। মূলত কোনো একটি দেশের মাটি, পানি, আবহাওয়া এবং জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি যদি কোনো একটি পণ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তাহলে সেটিকে ওই দেশের জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। কোনো পণ্য জিআই স্বীকৃতি পেলে বিশ্বব্যাপী এর ব্র্যান্ডিং করা সহজ হয়। এক্ষেত্রে টাঙ্গাইলে উৎপাদিত পণ্য ভারতের ব্র্যান্ডিং পণ্য হয় কিভাবে? দুশ’ বছরের ঐতিহ্যবাহী টাঙ্গাইল তাঁত শিল্প ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে ব্যাপক প্রসারিত হয়। টাঙ্গাইল শাড়ির তাঁতিরা মূলত ঐতিহ্যবাহী মসলিন তাঁতশিল্পীদের বংশধর। তাদের আদি নিবাস ছিল ঢাকা জেলার ধামরাই ও চৌহাট্টায়। তারা দেলদুয়ার ও সন্তোষ এলাকার জমিদারদের আমন্ত্রণে টাঙ্গাইল আসে। পরবর্তিতে টাঙ্গাইলে বসবাস শুরু করে। শুরুতে তারা নকশাবিহীন কাপড় তৈরী করত। ১৯০৬ সালে মহাত্মা গান্ধী স্বদেশী আন্দোলনের ডাক দেন। এই আন্দোলনের লক্ষ্য ছিল ইংল্যান্ডের ল্যাঞ্চাশায়ারের তৈরী কাপড় বর্জন করা। ওই সময়ে পূর্ব বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ) তাঁত শিল্পের প্রসার লাভ করে। ১৯২৩-২৪ সালে তাঁতের কাপড়ে নকশা প্রবর্তন করা হয়। ১৯৩১-৩২ সালে শাড়ি তৈরীর জন্য জাকুয়ার্ড তাঁত প্রবর্তন করা হয়। টাঙ্গাইলের তাঁতগুলো তাঁতীদের বাড়ির অভ্যন্তরে বসানো হয়। ৭২% কুটিরশিল্প পাঁচটি তাঁতের সমন্বয়ে গঠিত, ১১% তাঁত ছয় থেকে দশটি তাঁতের সমন্বয়ে গঠিত এবং ৬% তাঁত এগার থেকে বারোটি তাঁতের সমন্বয়ে গঠিত এবং অবশিষ্ট ১১% কুটিরশিল্প বারো এর অধিক তাঁতের সমন্বয়ে গঠিত। বারো এর অধিক তাঁত সংবলিত কুটিরশিল্পগুলো ছোট কারখানা হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
১৯৯২ সালে টাঙ্গাইল জেলায় এক লাখের অধিক ছোট-বড় তাঁত ছিল। ২০০৮ সালে এক লাখ কারখানায় ৩৭২২২টি তাঁত ছিল এবং ৭০০০০ তাঁতী টাঙ্গাইল জেলার বিভিন্ন উপজেলার বেসিক সেন্টার-এর অধীনে কাজ করত। ২০১৩ সালের একটি শুমারীতে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, টাঙ্গাইল জেলায় ওই সময়ে ৬০,০০০ তাঁত ছিল। এর মধ্যে ৮৩০৫ টি পিট তাঁত, ৫১১৪১ টি চিত্তরঞ্জন তাঁত এবং ৮৯২ টি পাওয়ার তাঁত। এ তাঁতশিল্পের একক বৈশিষ্টর জন্য বিশ্বজুড়ে সমাদৃত। টাঙ্গাইল শাড়ির তাঁতীরা বিশেষ দক্ষতার মাধ্যম টাঙ্গাইল শাড়ি তৈরী করে। জেলার দেলদুয়ার উপজেলার পাথরাইল ইউনিয়নের বসাক সম্প্রদায় সব থেকে পুরোন সম্প্রদায় যারা আদি ও ঐতিহ্য ধরে রেখে তাঁতের শাড়ি তৈরী করে। তথ্য মতে, বর্তমানে সর্বমোট ৩ লাখ ২৫ হাজার তাঁতী, মালিক ও ব্যবসায়ী-ক্রেতা এই পেশার সাথে সম্পৃক্ত। টাঙ্গাইলে মুলত সুতি শাড়ি, আধা-রেশমি শাড়ি (হাফ সিল্ক শাড়ি), সফট সিল্ক শাড়ি, সুতি জামদানি শাড়ি, গ্যাস-মারচেন্ডাইজড শাড়ি, টুইস্টেড-সুতি শাড়ি,. ডাংগো শাড়ি ও বালুচুরি শাড়ি তৈরি হয়। টাঙ্গাইল শাড়ি কোনোভাবেই ভারতের হতে পারে না। এটা ঠিক, এই শাড়ি উৎপাদনের সঙ্গে জড়িত বসাক সম্প্রদায়ের একটি অংশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গে গেছেন। তাই বলে, তাদের শাড়ি তো টাঙ্গাইল শাড়ি হতে পারে না। পশ্চিমবঙ্গে উৎপাদিত শাড়ি কীভাবে টাঙ্গাইলের শাড়ি হয়?
শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) দেশে কোনো পণ্যের জিআই স্বীকৃতি দেয়। কোনো পণ্যের জিআই স্বীকৃতির জন্য কোনো সংগঠন বা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আবেদন করতে হয়। সেখানে ওই পণ্যের ইতিহাস, জিআই স্বীকৃতির পক্ষে যুক্তি, এর ভিন্নতা সম্পর্কিত তথ্য দিতে হয়। এসব নিয়ে বিশ্লেষণের পরই পণ্যটি স্বীকৃতি পায়। বাংলাদেশে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন পাস হয় ২০১৩ সালে। প্রথম জিআই পণ্য হয় জামদানি। এরপর গত ১০ বছরে মাত্র ১১টি পণ্যের জিআই স্বীকৃতি হয়েছে। আর ২০২৩ সালে এক বছরেই ১০টি পণ্যের স্বীকৃতি মিলেছে। ই-কমার্স ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (ইডিসি) নামের বেসরকারি একটি সংগঠনের সদস্যদের স্বেচ্ছাশ্রমে এক বছরে এতগুলো পণ্যের স্বীকৃতির কাজটি হয়েছে। ভারতের জিআই জার্নালে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই স্বীকৃতির জন্য আবেদন করা হয়। স্বীকৃতি পায় গত ২ জানুয়ারি। দুঃখের বিষয়, বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে দেশীয় পণ্য টাঙ্গাইল শাড়িকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার কোনো উদ্যোগ এতদিনে নেওয়া হয়নি। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিলে হয়তো এমন ঘটনা ঘটতো না। গত ৫ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক মো. কায়ছারুল ইসলাম মঙ্গলবার টাঙ্গাইল শাড়িকে জিআই পণ্য করার বিষয়ে ই-মেইলে সকল নথিসহ আবেদন করেন ।
১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় সিলেটের অত্যন্ত সুন্দর সুন্দর কিছু প্রাকৃতিক সম্পদ ভারতের ভাগে চলে গেছে। ব্রিটিশরা অনেকটা গায়ের জোরেই ভারতকে এসব উপহার দিয়েছে। ফলে আমাদের জাফলং বা যাদুকাটা নদীর সেসব ঝর্ণার সৌন্দর্য দূর থেকেই দেখতে হচ্ছে। পানির ছোঁয়া পেতে গেলে হিসাব রাখতে হয়, আমরা ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলির মুখে পড়বো কিনা। তেমনি, আমাদের দেশের আনাচে-কানাচে অনেক প্রাকৃতিক সম্পদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে, যার সাথে আমাদের ইতিহাস-ঐতিহ্য সরাসরি যুক্ত। প্রাচীন ‘টাঙ্গাইল শাড়ি’ টাঙ্গাইল জেলারই একটি ঐতিহ্য। এই শাড়ির বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এটি হাতে বোনা হয়। বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের একটি অংশ ভারতে গিয়ে ‘টাঙ্গাইল শাড়ি’ তৈরি করে। তার অর্থ এই নয়, তা টাঙ্গাইলের শাড়ি। এটা মামা বাড়ির আবদার ছাড়া কিছু নয়। ভারতের মতো অন্য দেশও তাদের বলে দাবি করতে পারে। প্রতœতাত্ত্বিক বিষয়গুলো ব্রিটিশরা দাবি করতে পারে। যেহেতু তারা দুইশ’ বছর শাসন করেছিল এই উপমহাদেশ। অতএব আমাদেও আরও সচেতন হতে হবে।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ফুলক্রুগের গোলে ঘরের মাঠে পিএসজিকে হারিয়ে দিল বরুশিয়া ডর্টমুন্ড
জোড়া গোলে নাসেরকে ফাইনালে তুললেন রোনালদো
ফেরার আগে মুস্তাফিজের 'মেডেন'ও জেতাতে পারলনা চেন্নাইকে
কলাপাড়ায় পিকআপ-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ, গুরুতর আহত ২
আইপিডিআই ফাউন্ডেশন হৃদরোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে : স্পিকার
কুড়িগ্রামে ছাত্রীনিবাসের সামনে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গির ভিডিও ধারণ, যুবকের কারাদণ্ড
মানবপাচার-অবৈধভাবে মরদেহ দাফন, সবকিছু বিবেচনায় নেবে ডিবি
হারাম রিজিক খেয়ে ইবাদত কবুল হবেনা-পীর সাহেব বায়তুশ শরফ আল্লামা আব্দুল হাই নদবী
মোদির ভারতে এবার মসজিদের ভেতরে ইমামকে পিটিয়ে হত্যা, ক্ষোভ সর্বত্র
ফরিদপুরের শ্রমিক হত্যার দায় প্রশাসনকেই নিতে হবে : প্রিন্সিপাল শেখ ফজলে বারী মাসউদ
শিক্ষকরাই আগামী দিনের স্মার্ট নাগরিক গড়ার কারিগর : শিল্পমন্ত্রী
৫ মে হেফাজতের জাতীয় শিক্ষা সেমিনার, সফল করার লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
ইরানি নারীদের অনুর্ধ্ব-১৮ চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জয়
বঞ্চিত মেহনতী-শ্রমিক জনতাই ফ্যাসিবাদী এই সরকারের পতন ঘটাবে- এবি পার্টির আলোচনা সভায় বক্তারা
মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
টেকনাফে ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৬
চলমান আন্দোলন বিএনপির একার সংগ্রাম নয়, সকলের : মির্জা ফখরুল
হাসপাতালে পৌঁছেছেন বেগম খালেদা জিয়া
রাজশাহীর মোহনপুরে সড়ক দূর্ঘটনায় বাইক আরোহী নিহত
ধান উৎপাদনে গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণ কমাতে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হবে : পরিবেশমন্ত্রী