কেএনএফের সশস্ত্র হামলা : নেপথ্যে কারা? দুই পাওয়ারফুল মন্ত্রীর দুই রকম কথা

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১০ এএম | আপডেট: ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১০ এএম

থানচি ও রুমায় যে ব্যাংক ডাকাতি ও থানায় হামলার ঘটনা ঘটলো, সেটি প্রথমে আমার কাছে একটি তাজ্জব ব্যাপার বলে মনে হয়েছিল। কারণ, কে বা কারা কুকি চিন বাহিনী সে সম্পর্কে আমার কোনো স্পষ্ট ধারণা ছিল না। অবশ্য নামটি এর আগেও শুনেছি। আরো একটি কারণে তাজ্জব হয়েছি যে, ওরা যদি বাংলাদেশের কোনো আস্তানা থেকে বেরিয়ে এসে এই ডাকাতি বা হামলা করে থাকে তাহলে তাদের পাকড়াও করা এবং তাদের ঘাঁটি গুড়িয়ে দেওয়া মোটেই কঠিন কোনো বিষয় নয়। কিন্তু ব্যাপারটিকে সিরিয়াসলি নিতে হলো। কারণ দেখলাম, বাংলাদেশ সেনাপ্রধান জেনারেল শফিউদ্দিনও এ ব্যাপারে কথা বলছেন। তাদের দমন করার জন্য সরকার রীতিমত রণপ্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বর্ডার গার্ড, র‌্যাব, পুলিশ ও আনসার বাহিনীকে তাদের দমন করার জন্য নিয়োজিত করা হয়েছে। প্রিয় পাঠক, ভেবে দেখুন, বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষার সবগুলো বাহিনীই শুধু নয়, এমনকি সেনাবাহিনীকেও এ কাজে নিয়োজিত করা হয়েছে। তাহলে বুঝুন, বিষয়টি কতখানি সিরিয়াস।

আসলে বিষয়টি কতখানি সিরিয়াস? এসম্পর্কে সেনাপ্রধানের বক্তব্য পড়ুন। শান্তি আলোচনার মধ্যে কেএনএফ অশান্তির পরিস্থিতি তৈরি করেছে উল্লেখ করে সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, কম্বিং অপারেশন শুরু হয়ে গেছে। এটা আমাদের সমন্বিতভাবে চলছে। রোববার (৭ এপ্রিল) বান্দরবানে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান তিনি।

সেনাপ্রধান বলেন, দৃশ্যমান কিছু কার্যক্রম আপনারা দেখতে পাবেন। এর ফল আপনারা সময় মতো পাবেন। বান্দরবানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে কয়েকজন সন্ত্রাসীকে আটক করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, আপনারা হয়ত জেনেছেন, গতকাল রাতে কিছু সন্ত্রাসীকে ধরতে সক্ষম হয়েছে আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। কিছু অস্ত্রও উদ্ধার করা হয়েছে। একটা প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন, শুরুতে আমরা তাদের (কেএনএফ) বিশ্বাস করেছিলাম যে, শান্তি আলোচনা হচ্ছে। কিন্তু এর মধ্যে অশান্তির পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এর জন্য পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। ইনশাল্লাহ জনগণের মধ্যে শান্তি ফিরে আসবে। তারা দেখতে পারবে যে, সন্ত্রাসীদের কোনো জায়গা বাংলাদেশে নাই। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্পূর্ণভাবে সক্ষম এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য।
সেনাপ্রধানের এই দৃঢ় আশ্বাসের ওপর জনগণ আস্থা স্থাপন করেছে। কিন্তু জনগণ জানতে চাচ্ছে, কোথায় রয়েছে এই কুকি চিন সশস্ত্র দলের শেকড়? এই প্রশ্নটা উঠত না যদি না সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দুইজন মন্ত্রী দুই রকম কথা না বলতেন। এই দুই মন্ত্রী হলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বান্দরবানে গিয়ে বলেছেন, অপরাধীরা ইউনিফর্ম পরিহিত ছিল। তাদের হাতে ছিল মারাত্মক আগ্নেয়াস্ত্র। তাদের উপস্থিতি জানান দেওয়ার জন্যই এই হামলা এবং ব্যাংক ডাকাতি। এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে যে, কুকি চিন দলের সাথে সরকারের শান্তি আলোচনা চলছিল। এই শান্তি আলোচনার মাঝেই তারা হামলা করেছে।

কিন্তু সরকারের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুই মন্ত্রী এ ব্যাপারে পরস্পরবিরোধী কথা বললেন কেন? ওবায়দুল কাদের বলেছেন, পাশর্^বর্তী দেশ থেকে কুকি চিনরা সমর্থন পাচ্ছে, একথা তিনি বিশ্বাস করেন না। তিনি প্রশ্ন করেন, এমন ক্ষুদ্র একটি গ্রুপকে কারা সমর্থন দেবে? হয়তো ওরা (কুকি চিন) সংক্ষুব্ধ হয়ে এই কাজ করেছে। আমি এটাও জানি না যে, ভারতীয় রাজ্য মিজোরামের সাথে তাদের কোনো যোগাযোগ আছে কিনা। আমি বিশ্বাস করি না যে, এই ধরনের একটি সন্ত্রাসী এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপকে সীমান্তের ওপার থেকে সাহায্য করা হবে। (ডেইলি স্টার, ৭ এপ্রিল)।

একই দিন চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, একটি প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সাহায্য ও সহায়তায় কেএনএফ ব্যাংক ডাকাতি করছে এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালাচ্ছে। (ডেইলি স্টার, ৭ এপ্রিল)। তিনি আরো বলেন, আমাদের কাছে এই তথ্য ছিল যে, প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে কেএনএফ আগ্নেয়াস্ত্র সংগ্রহ করেছে। এখন মানুষ বিশ^াস করবে কার কথা? আওয়ামী লীগের জেনারেল সেক্রেটারি ওবায়দুল কাদেরের কথা? নাকি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের কথা? যেহেতু হাছান মাহমুদ পররাষ্ট্রবিষয়ক মন্ত্রী, তাই এক্ষেত্রে তার বক্তব্য বা তথ্যই অধিকতর গ্রহণযোগ্য হয়।
ঐ দিকে অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার এবং সাবেক নির্বাচন কমিশনার সাখাওয়াত হোসেন দৃঢ়ভাবে বিশ^াস করেন যে, সীমান্তের ওপার থেকে কেএনএফ অস্ত্র এবং অন্যান্য সাহায্য পাচ্ছে। এসম্পর্কে ইংরেজি ডেইলি স্টারের ৭ এপ্রিল সংখ্যার প্রথম পৃষ্ঠায় ডাবল কলাম জুড়ে ফলাও করে যে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে, তার শিরোনাম, KNF gets arms, support from other side of border- Says security analysis M Sakhawat Hossain.. যে কথা সরকার বোধগম্য কারণে চেপে যাচ্ছে সেকথাটিই সাখাওয়াত হোসেন দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেছেন। সাখাওয়াত হোসেনের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য এই কারণে যে তিনি যখন সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন তখন পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনা অভিযান তার নিয়ন্ত্রণে হতো। তিনি স্পষ্ট বলেছেন যে, ভারতের মিজোরাম, মনিপুর এবং মিয়ানমারের চিন ও রাখাইন রাজ্যে কুকি চিন জনগোষ্ঠির রয়েছে শক্ত ভিত্তি এবং ব্যাপক জনসমর্থন। এই শক্ত ভিত্তি এবং ব্যাপক জনসমর্থনই জন্ম দিয়েছে বাংলাদেশে কুকি চিনের।

 

মিয়ানমারের চিন রাজ্যে ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স বা এনডিএফ বার্মার সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে সশস্ত্র লড়াই করছে। এই এনডিএফের অধিকাংশ যোদ্ধাই হলো কুকি চিন দলের সদস্য। বাংলাদেশ থেকে অনেক কুকি ভারতের মিজোরাম গেছে। তারা মিজোরামেও অশান্তি সৃষ্টি করেছে। মনিপুর রাজ্যে দেখা যায়, মেইতি এবং কুকিদের মধ্যে বেশ কিছুদিন আগে প্রচন্ড সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়েছে। সীমান্তের ঐধারে কুকিদের প্রবল সশস্ত্র তৎপরতা সীমান্তের এই পারে অর্থাৎ বাংলাদেশে কেএনএফের জন্ম দিয়েছে। তিনি খোলাখুলি বলেছেন যে, বাংলাদেশের কুকিরা সেখান থেকে অর্থাৎ মিজোরাম এবং মনিপুর থেকে অস্ত্র এবং গোলাবারুদ পাচ্ছে। এদের কারণেই পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকা এখন একটি বড় মাদক চোরা চালানের রুটে পরিণত হচ্ছে। এই মাদক ব্যবসার উদ্দেশ্য হলো অর্থ সংগ্রহ। আর এই অর্থ দিয়েই অস্ত্র কেনা হয়। এখন তারা বান্দরবানের বিরাট এলাকার স্বায়ত্তশাসন চায়। অবশ্য, সীমান্তের ঐ পারে কতখানি এলাকা তাদের নিয়ন্ত্রণে সেকথা তারা এখন প্রকাশ করছে না। ব্রিগেডিয়ার সাখাওয়াতের মতে, কুকি চিনরা পার্বত্য চট্টগ্রামকে একটি রণক্ষেত্রে পরিণত করতে চায়। তিনি বলেন যে, মিয়ানমারের কোচিন ইন্ডিপেন্ডেন্ট আর্মি কুকি চিনদের যুদ্ধের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।

এখানে বলা দরকার যে, কারা এই কেএনএফ? কারণ এদের সম্পর্কে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের কোনো ধারণা নাই। ২০২২ সালে প্রথম এই কেএনএফ সম্পর্কে জানা যায়। সীমান্তের এপারে এবং ওপারে বম সম্প্রদায় এই কেএনএফ সৃষ্টি করেছে। তাদের ফেসবুক পেজে বলা হয়েছে যে, রাঙ্গামাটি এবং বান্দরবানের ৯টি উপজেলা নিয়ে তারা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চায়। এই ৯টি উপজেলা হলো রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি, বরকল, জুরাছড়ি এবং বিলাইছড়ি। আর বান্দরবানের ৫টি উপজেলা হলো রোয়াংছড়ি, রুমা, থানচি, লামা এবং আলীকদম। তারা দাবি করেছে যে তাদের সাথে রয়েছে ৬টি নৃতাত্ত্বিক জাতি। এরা হলো বম, পাঙ্খোয়া, লুসাই, খিয়াং, ম্রো এবং খুমি। (সূত্র: ডেইলি স্টার, ৭ এপ্রিল)।

ডেইলি স্টার আরো জানিয়েছে যে, কেএনএফ যে সেনাবাহিনী গঠন করেছে তার নাম হলো কুকি চিন ন্যাশনাল আর্মি (কেএনএ)। তাদের ১০০ সদস্যকে গেরিলা ট্রেনিং নেওয়ার জন্য মিয়ানমারের কোচিন প্রদেশে পাঠানো হয়েছে। অপর একটি গ্রুপ ২০২১ সালে চিন প্রদেশে প্রশিক্ষণ নিয়ে ফিরে এসেছে। এই সংগঠনের প্রধান হলেন রুমা উপজেলার নাথান বম। এই নাথান বম ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে গ্র্যাজুয়েশন লাভ করেন। এরপর তিনি ২০০৮ সালে কুকি চিন উন্নয়ন সংস্থা গঠন করেন। ২০১৯ সালে এই সংগঠনটির নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম করা হয় কেএনএফ।

এই কুকি চিনের সাথে বাংলাদেশের জাতীয় রাজনীতির একটি অংশকে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে কিনা সেটা বোঝা যাচ্ছে না। কারণ, ২০২২ সালে অধিকাংশ সংবাদপত্র একটি চাঞ্চল্যকর খবর প্রকাশ করে। ঐ খবরে বলা হয় যে, বাংলাদেশে নবগঠিত জঙ্গি সংগঠন জামায়াতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারকিয়ার সদস্যগণকে কুকি চিনরা রণাঙ্গনের কমব্যাট ট্রেনিং দিচ্ছে। ২০২২ সালে র‌্যাব কুকি চিন এবং জামায়াতুল আনসার সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযান চালায়। র‌্যাব বলে যে, জামায়াতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারকিয়া সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশে খেলাফত প্রতিষ্ঠা করতে চায়। এজন্য প্রয়োজন হলে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থপনাসমূহের ওপরে হামলা করা এবং কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে টার্গেট করা তাদের লক্ষ্য ছিল। এই জামায়াতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারকিয়া সম্পর্কে আরো কিছু কথা জানায় র‌্যাব। তবে ইদানিং জামায়াতুল আনসার সম্পর্কে আর কোনো খবর সংবাদপত্রের পাতায় দেখা যায় না। এখন দৃশ্যপটে এসেছে কেএনএফ। জামায়াতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারকিয়া এখন দৃশ্যপটের পেছনে চলে গেছে। ডেইলি স্টারের ঐ রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, কেএনএফে এখন ৭০০ সশস্ত্র যোদ্ধা রয়েছে।

আজ আমরা বিভিন্ন মিডিয়া এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির রেফারেন্স দিলাম। দেশের সাধারণ মানুষের সাথে সাথে শিক্ষিত সচেতন মানুষও এই হামলায় বিভ্রান্ত। এখন আবার শোনা যাচ্ছে যে, বাংলাদেশের ৯টি উপজেলা নিয়ে তারা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চায়।
বাংলাদেশের মানুষ দেশপ্রেমিক। তারা আওয়ামী লীগ সরকারকে পছন্দ নাও করতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশের ৯টি উপজেলা বিচ্ছিন্নতাবাদীরা দখল করবে সেটি কেউ বরদাস্ত করবে না। তাই সরকারের উচিত, অবিলম্বে এই কেএনএফ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জনগণকে জানানো।

Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

অতিক্তি লোক ভিড় করায় মাওলানা মামুনুল হক মুক্তি পাননি

অতিক্তি লোক ভিড় করায় মাওলানা মামুনুল হক মুক্তি পাননি

দুটি মার্কিন ডেস্ট্রয়ারসহ চার জাহাজে হামলা হুতিদের

দুটি মার্কিন ডেস্ট্রয়ারসহ চার জাহাজে হামলা হুতিদের

দক্ষিণাঞ্চলীয় বাহিনীর সদর দফতরে হামলা রাশিয়ার

দক্ষিণাঞ্চলীয় বাহিনীর সদর দফতরে হামলা রাশিয়ার

আমাকে উৎখাতের পর ক্ষমতায় কে?

আমাকে উৎখাতের পর ক্ষমতায় কে?

ফজরের নামাযের দশটি ফযীলত-১

ফজরের নামাযের দশটি ফযীলত-১

সম্রাট হুমায়ুন : উদারনীতির উদ্যান-১

সম্রাট হুমায়ুন : উদারনীতির উদ্যান-১

উচ্চতাপ বজ্র-ঝড় কালবৈশাখী ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা এ মাসেই

উচ্চতাপ বজ্র-ঝড় কালবৈশাখী ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা এ মাসেই

অবশেষে গ্রেফতার সেই ভয়ঙ্কর প্রতারক মিল্টন সমাদ্দার

অবশেষে গ্রেফতার সেই ভয়ঙ্কর প্রতারক মিল্টন সমাদ্দার

ধরা পড়েনি কিলিং মিশনের ১২ খুনি, অভিযোগ ভুক্তভোগীদের

ধরা পড়েনি কিলিং মিশনের ১২ খুনি, অভিযোগ ভুক্তভোগীদের

ওসির শেল্টারেই চেয়ারম্যান তপনের নানা অপকর্ম

ওসির শেল্টারেই চেয়ারম্যান তপনের নানা অপকর্ম

জড়িতদের শাস্তির দাবিতে সারাদেশে বিক্ষোভ আজ

জড়িতদের শাস্তির দাবিতে সারাদেশে বিক্ষোভ আজ

৭ জানুয়ারির নির্বাচন ’৭৫ সালের পর দেশে অনুষ্ঠিত সুষ্ঠু নির্বাচন -ওবায়দুল কাদের

৭ জানুয়ারির নির্বাচন ’৭৫ সালের পর দেশে অনুষ্ঠিত সুষ্ঠু নির্বাচন -ওবায়দুল কাদের

বাংলাদেশ ও ভারতের দুই সচিবের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক

বাংলাদেশ ও ভারতের দুই সচিবের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক

কাউকে ছাড় দেবে না বিএনপি

কাউকে ছাড় দেবে না বিএনপি

ওমরা পালনে সস্ত্রীক সউদী আরব গেছেন মির্জা ফখরুল

ওমরা পালনে সস্ত্রীক সউদী আরব গেছেন মির্জা ফখরুল

শনিবার মাধ্যমিকে রোববার থেকে প্রাথমিকে পাঠদান চলবে

শনিবার মাধ্যমিকে রোববার থেকে প্রাথমিকে পাঠদান চলবে

এপ্রিল মাসে বাংলাদেশের পণ্য রফতানি কমেছে ৪ কোটি ডলার

এপ্রিল মাসে বাংলাদেশের পণ্য রফতানি কমেছে ৪ কোটি ডলার

ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের ঘোষণা কলম্বিয়ার

ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের ঘোষণা কলম্বিয়ার

রাশিয়ার উপগ্রহ-বিরোধী পারমাণবিক অস্ত্র ভয়ঙ্কর হতে পারে : পেন্টাগন

রাশিয়ার উপগ্রহ-বিরোধী পারমাণবিক অস্ত্র ভয়ঙ্কর হতে পারে : পেন্টাগন

শিক্ষা ক্যাম্পাসজুড়ে গাজা যুদ্ধবিরোধী বিক্ষোভ, চলছে গ্রেফতার-উচ্ছেদ

শিক্ষা ক্যাম্পাসজুড়ে গাজা যুদ্ধবিরোধী বিক্ষোভ, চলছে গ্রেফতার-উচ্ছেদ