ঢাকা   শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

হামাসের সাথে যুদ্ধের ব্যর্থতা ঢাকতে কি ইরানকে যুদ্ধে জড়াতে প্রলুব্ধ করেছে ইসরাইল?

Daily Inqilab মুহাম্মদ শাহ আলম

১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৫ এএম

সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক ইরানি কনস্যুলেট ভবনে ইসরাইলি হামলা প্রতিশোধমূলক হামলা চালিয়েছে ইরান। গত ১৩ এপ্রিল দিবাগত রাতে ইসরাইলের ভূখণ্ড লক্ষ্য করে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের মাধ্যমে এই হামলা চালায় ইরান। এই সময় ইরান ইসরাইলি ভূখণ্ড লক্ষ্য করে দুই শতাধিক ড্রোন ও ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে যার বেশির ভাগ প্রতিহত করা হয়েছে বলে দাবি করেছে ইসরাইল। এতে একজন আহত এবং একটি সামরিক স্থাপনা কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে স্বীকার করেছে। একই সময়ে ইরানের হামলার সাথে সমন্বয় রেখে ইয়েমেনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি একাধিক ড্রোন হামলা চালিয়েছে। এরপর লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর পক্ষ থেকেও ইসরাইলে রকেট হামলা চালানো হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক ইরানি কনস্যুলেটে হামলা চালায় ইসরাইল। এতে ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) আল-কুদস ফোর্সের কমান্ডার মোহাম্মদ রেজাসহ সাত কর্মকর্তাসহ ১৩ জন নিহত হয়। সেই হামলার পর থেকে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি, দেশটির প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির আব্দুল্লাহিয়ান ও আইআরজিসি প্রধানসহ শীর্ষস্থানীয় নীতি নির্ধারকেরা একাধিকবার ইসরাইলের ওপর প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়ে আসছিলেন। ইসরাইলে সরাসরি হামলার মধ্য দিয়ে ইরানের হুমকি বাস্তব রূপ লাভ করেছে। এই হামলার মধ্য দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের দ্বার উন্মোচিত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।এতে আঞ্চলিক পর্যায়ে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পেয়েছে। বস্তুত বহুবিধ কারণে ইরানকে ইসরাইলে হামলার প্রেক্ষাপট তৈরি করেছে ইসরাইল নিজেই। স্পষ্ট করে বললে ইসরাইল ইচ্ছা করে ইরানকে যুদ্ধে টেনে এনেছে। ইসরাইল আন্তর্জাতিক আইন, জেনেভা কনভেনশন, জাতিসংঘ সনদের ৫১ ধারা, কূটনৈতিক রীতিনীতি অমান্য করে জেনেবুঝে দামেস্ক ইরানি কনস্যুলেট ভবনে হামলা চালিয়েছে। ইসরাইল বুঝতে পেরেছিল ইরানি কনস্যুলেট বভনে হামলা করলে ইরানি জাতিস্বত্তার আত্মমর্যাদায় আঘাত লাগবে এবং ইরান বাধ্য হয়ে ইসরাইলে প্রতিশোধমূলক হামলা চালাবে। এতে হামাসের সাথে যুদ্ধ জয়ের ব্যর্থতা ঢাকতে একইসঙ্গে ইসরাইল রাষ্ট্রকে রক্ষা কল্পে ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ মিত্রদের সরাসরি যুদ্ধে অংশ গ্রহণের পথ উন্মুক্ত হবে। তাছাড়া প্রধানমন্ত্রী বেনজামিন নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় থাকতে সহায়তা করবে। মূলত ইসরাইল হামাসের সাথে যুদ্ধে সামরিক ব্যর্থতা আড়াল করতে এবং মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি যুদ্ধে জড়াতে কূটকৌশলের অংশ হিসেবেই ইসরাইলের এই প্রয়াস। আমরা গত ছয় মাসে হামাস ও ইসরায়েল যুদ্ধ পর্যালোচনা করলে দেখতে পাই, গত বছর ৭ অক্টোবর হামাস যোদ্ধারা ইসরায়েলে প্রবেশ করে হামলা চালিয়ে শতাধিক ইসরাইলিকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে আসে।জবাবে ইসরায়েল হামাসকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে ধ্বংস করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন এবং হামাসের হাত থেকে জিম্মিদের মুক্ত করে ঘরে ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি প্রদান করে স্থল ও আকাশ পথে পূর্ণ শক্তি নিয়ে হামলা শুরু করে। অত্যাধুনিক অস্ত্র ও প্রযুক্তির দিক থেকে ইসরাইল বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী দেশ। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার এর তথ্য মতে, সামরিক শক্তির দিক থেকে ১৪৫ দেশের মধ্যে ইসরায়েলের ১৭তম অবস্থানে রয়েছে। তাঁদের অস্ত্র ভান্ডারে দুই হাজার ২০০ ট্যাংক। ৫৩০ আর্টিলারি বা কামান, যুদ্ধের উপযোগী ৩৩৯ উড়োজাহাজ। এর মধ্যে ৩০৯টি গ্রাউন্ড অ্যাটাক যুদ্ধবিমান (১৯৬ এফ-১৬, ৮৩ এফ-১৫, ৩০ এফ-৩৫)।১৪২ হেলিকপ্টার, ৪৩ অ্যাপাচি অ্যাটাক হেলিকপ্টার। পাঁচটি সাবমেরিন এবং ৪৯টি টহল ও উপকূলীয় যুদ্ধযান। তাছাড়া দেশটির অস্ত্র ও প্রশিক্ষণের সবচেয়ে বড় উৎস যুক্তরাষ্ট্র। ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর র্স্ট্যাটেজিক স্টাডিজ (আইআইএসএস) মিলিটারি ব্যালেন্স ২০২৩ অনুযায়ী, ইসরাইলের সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও আধাসামরিক বাহিনীতে এক লাখ ৬৯ হাজার ৫০০ সক্রিয় সদস্য রয়েছে। এছাড়া দেশটির ৪ লাখ ৬৫ হাজার সদস্যের রিজার্ভ বাহিনী রয়েছে। এর মধ্যে আধাসামরিক বাহিনীর সদস্য আট হাজার। দেশটির সশস্ত্র বাহিনী বিশ্বের অন্যতম প্রশিক্ষিত ও সামরিক সরঞ্জামে সুসজ্জিত বাহিনী। এমন একটি শক্তিশালী বাহিনীর বিরুদ্ধে হামাস দীর্ঘ ছয় মাসের বেশি সময় ধরে যুদ্ধ চালিয়ে গেলেও হামাসকে পর্যদুস্ত করতে পারেনি এমনকি জিম্মিদের মুক্ত করতে সক্ষম হয়নি। যদিও দীর্ঘ এই যুদ্ধে ইসরাইলের নির্বিচারে বিমান হামলা চালিয়ে অন্তত ৩৩ হাজার ৬৮৬ ফিলিস্তিনিকে নির্বিচারে হত্যা করেছে, যার অধিকাংশই নারী ও শিশু। আহত হয়েছে কমপক্ষে ৭৬ হাজার ৩০৯ জন। ১৭ হাজার শিশুকে অভিভাবক শূন্য করেছে, এই শিশুদের পিতামাতা হয় শহীদ হয়েছেন, অথবা হারিয়ে গেছেন।

গাজার প্রায় ৮০ শতাংশ স্থাপনা ধ্বংস করে মাটির সাথে মিশিয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি হাসপাতাল ও শরনার্থী শিবির। গাজায় অবরোধ সৃষ্টি করে চিকিৎসা সরঞ্জাম, জ্বালানি, খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দিয়ে দুর্ভিক্ষের সৃষ্টি করছে। আর হামাসের হামলায় নিহত হয়েছে এক ১১৩৯ ইসরাইলি। অর্থাৎ গাজার সাধারণ নাগরিকদের নির্বিচারে হত্যা এবং অবকাঠামো ধ্বংস করা ছাড়া আশানুরূপ কিছুই অর্জন করতে পারেনি। এতকিছুর পরও ফিলিস্তিনের অধিবাসীরা রাফা এবং গাজা ত্যাগ করেনি। ফিলিস্তিনের অধিবাসীদের মনোবল ভাঙ্গতে না পেরে এবং হামাসকে নির্মূল করতে ব্যর্থ হয়ে যুদ্ধবাজ নেতা বেনজামিন নেতানিয়াহু মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের পরিধি বৃদ্ধিতে তৎপর হয়ে উঠেছে। ইসরাইলের নাগরিকগণ বিষয়টি উপলব্ধি করতে পেরে প্রধানমন্ত্রী বেনজামিন নেতানিয়াহু’র বিরুদ্ধে ব্যাপকভাবে বিক্ষোভ প্রতিবাদ মুখর হয়ে উঠেছে। সাধারণ ইসরাইলিরা যুদ্ধ বন্ধ, জিম্মিদের মুক্তি এবং প্রধানমন্ত্রী বেনজামিন নেতানিয়াহু’র পদত্যাগ দাবি করেছে। আপাতদৃষ্টিতে ইসরাইল সফল হয়েছে। ইরান ইসরাইলে সরাসরি হামলা চালিয়েছে। এই হামলার পর ইরান বলেছে, দামেস্কে তাদের কন্সুলেটে হামলার জবাব দিয়েছে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এবং তা সীমিত আকারে। রেভ্যুলেশনারী গার্ডস এ হামলার নাম দিয়েছে ‘ট্রু প্রমিজ’। হামলায় ইরান ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র, ক্রুড ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন ব্যবহার করেছে। একই সঙ্গে ইরানের রেভ্যুলেশনারী গার্ডসকে উচ্চ সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় টিভিতে একজন কমান্ডার ঘোষণা দিয়েছেন, ইসরাইল থেকে যেকোনো রকম হামলার কড়া জবাব দেবে ইরান।

ইরানের রাষ্ট্রীয় টিভি বলছে, ইসরাইলের সামরিক স্থাপনায় টার্গেটেড হামলা সফল হয়েছে। তবে, ইসরাইল বলছে ভিন্ন কথা। ইসরাইলি সেনাবাহিনী জানায়, ইরান ইসরইয়লকে লক্ষ্য করে দুই শতাধিক কিলার ড্রোন, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছিল। এর মধ্যে বেশির ভাগ (তাদের ভাষায় ৯৯ শতাংশ) ক্ষেপণাস্ত্রই যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটিশ বাহিনীর সহযোগিতায় সীমান্তের বাইরে থাকতেই প্রতিহত করা হয়েছে। ইসরাইলের দক্ষিণাঞ্চলের একটি ঘাঁটিসহ কয়েকটি জায়গায় হামলা চালাতে সক্ষম হয়েছে ইরান। সেখানকার অবকাঠামোগুলোতে হালকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ইসরাইলে হামলা চালানোর পর ইরানজুড়ে উচ্চ সতর্কতা জারি করেছে। ইরানের সামরিক বাহিনীর চীফ অফ স্টাফ মেজর জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরি রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বলেছেন, ইসরাইল পাল্টা কিছু করার চেষ্টা করলে রাতভর বোমাবর্ষণের চেয়েও বড় কিছু হবে ইরানের প্রতিক্রিয়া। দেশটি যুক্তরাষ্ট্রকেও সতর্ক করে বলেছে যে, ইসরাইলি প্রতিশোধকে সমর্থন দিলে সেটি যুক্তরাষ্ট্রের ঘাঁটিগুলোকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করবে। এদিকে, ইসরাইলে হামলার পর এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলে হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে তেল আবিবকে ওয়াশিংটনের লৌহবর্মের মতো সুরক্ষা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বাইডেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বলেছেন, ইসরাইলের স্বার্থ রক্ষায় তাকে সমর্থন করতে দ্বিধা করবে না যুক্তরাষ্ট্র। তিনি আরও হামলা চালানোর বিষয়ে ইরান ও তার প্রক্সি পক্ষকে সাবধান করে বলেছেন, আমাদের ফোর্সকে সুরক্ষিত রাখতে, ইসরাইলকে আত্মপক্ষ সমর্থনে সাপোর্ট দিতে দ্বিধা করবে না যুক্তরাষ্ট্র। যদিও যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, ইসরাইল ইরানে পাল্টা হামলা চালালে যুক্তরাষ্ট্র তাতে অংশ নেবে না। এ হামলাকে কাণ্ডজ্ঞানহীনের কাজ বলে নিন্দা জানিয়েছেন বৃটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্রান্ট শেপস। তবে এই নিবন্ধ লিখা পর্যন্ত ইরানের হামলার পাল্টা কোনো জবাব দেয়নি ইসরাইল। এদিকে, ইসরাইলের যুদ্ধকালীন মন্ত্রীসভার দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বেনি গানজ বলেছেন, আমরা একটি আঞ্চলিক জোট গঠন করব এবং যখন আমাদের জন্য উপযুক্ত সময় আসবে তখন আমরা ইরানের ওপর প্রতিশোধ নেব। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে এবং তাদের মিত্রদের সরাসরি তত্ত্বাবধানে দখলদার ইসরাইল রাষ্ট্রের জন্ম হয়। তাদের সরাসরি সমর্থনে অস্ত্র ও আর্থিক সহায়তায় ইসরাইলের মধ্যপ্রাচ্যে নৃশংসতা চালিয়ে যাচ্ছে বছরের পর বছর ধরে। গাজায় হত্যাযজ্ঞ চালানোকালে যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলকে অস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করেছে, যা অব্যাহত রেখেছে। সামনে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। নির্বাচনকে সামনে রেখে মার্কিন প্রেসিডেন্টে জো বাইডেন ইরান-ইসরাইল যুদ্ধের মাধ্যমে আমেরিকানদের এই বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করছেন, বাইডেন প্রশাসন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মার্কিন স্বার্থ রক্ষায় পারদর্শিতার পরিচয় দিয়েছে। বাস্তবতা হচ্ছে, মধ্যপ্রাচ্যে আরেকটি সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হলে পৃথিবীকে কঠিন মূল্য দিতে হবে। তাছাড়া, ইসরাইল বিভিন্ন কূটকৌশলের মাধ্যমে ইরান-ইসরাইল যুদ্ধকে ক্রুসেডে রূপ দেওয়ার চেষ্টা করতে পারে। এতে যদি ইসরাইল সফল হতে পারে, তরে এর পরিণতি হবে আরো ভয়াবহ। ফলে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতির গভীরতা উপলব্ধি করে ফিলিস্তিন সমস্যার স্থায়ী সমাধান, ইসরাইলের আগ্রাসন বন্ধ এবং ইরান- ইসরাইল সংঘাত বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

লেখক: আইনজীবী


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মানসিক সুস্থতায় কর্মবিরতি
মুনতাহার মর্মান্তিক মৃত্যু এবং কিছু কথা
ট্রাম্পের বিজয়ে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার কি কোনো লাভ হবে?
ব্যাটারিচালিত রিকশা-অটোচালকদের তাণ্ডব রুখতে হবে
স্মৃতির দর্পণে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী
আরও

আরও পড়ুন

কিশোরগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার কামালসহ তিনজন গ্রেফতার

কিশোরগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার কামালসহ তিনজন গ্রেফতার

প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ

প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ

বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত

বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত

উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

গাজায় যুদ্ধবিরতি ছাড়া বন্দী বিনিময় হবে না : হামাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি ছাড়া বন্দী বিনিময় হবে না : হামাস

শান্তিরক্ষা মিশন মোতায়েন করতে চায় জাতিসংঘ হাইতিতে

শান্তিরক্ষা মিশন মোতায়েন করতে চায় জাতিসংঘ হাইতিতে

চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক

চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক

পুতিন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবেন না : সার্বিয়া

পুতিন পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে দ্বিধা করবেন না : সার্বিয়া

ক্লাইমেট অর্থায়ন ইস্যুতে দেশগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব

ক্লাইমেট অর্থায়ন ইস্যুতে দেশগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব

লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু

লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু

ট্রাম্পের অ্যাটর্নির বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন আটকে গেল

ট্রাম্পের অ্যাটর্নির বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন আটকে গেল

‘ফিলিস্তিনের পর ইরান, সউদী ও তুরস্ক হবে পরবর্তী টার্গেট’

‘ফিলিস্তিনের পর ইরান, সউদী ও তুরস্ক হবে পরবর্তী টার্গেট’

প্রতি বছর ৩ লাখ নথিবিহীন অভিবাসীকে বৈধতা দানের ঘোষণা স্পেনের

প্রতি বছর ৩ লাখ নথিবিহীন অভিবাসীকে বৈধতা দানের ঘোষণা স্পেনের

প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে সবচেয়ে অসুখী দেশ জাপান-কোরিয়া

প্রেম-ভালোবাসা নিয়ে সবচেয়ে অসুখী দেশ জাপান-কোরিয়া

মুসলিম চিকিৎসক

মুসলিম চিকিৎসক

শীর্ষে দিল্লি

শীর্ষে দিল্লি

সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা

সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা

ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা

ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা

বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান

বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান

মানসিক সুস্থতায় কর্মবিরতি

মানসিক সুস্থতায় কর্মবিরতি