হিন্দি ও বাংলা ছবির চরম অশ্লীলতা ও ভালগারিটির পরেও বঙ্গ সংস্কৃতির ধ্বজাধারীরা খামোশ কেন?

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

০৭ মে ২০২৪, ১২:০৮ এএম | আপডেট: ০৭ মে ২০২৪, ১২:০৮ এএম

গত ১১ মার্চ বাংলাদেশের একটি জাতীয় দৈনিকে একটি খবর ছাপা হয়েছে। খবরটির শিরোনাম, ‘শিল্পী সমিতি ভারতীয় কালচার আমাদের দেশে ঢুকিয়ে দিচ্ছে- সোহেল রানা’। খবরে বলা হয়েছে, চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি টাকা নিয়ে ভারতীয় সিনেমা দেশে এনে সয়লাব করে দিচ্ছে। দুই দিনের মধ্যে সেন্সর হয়ে যাচ্ছে। এগুলো ক্ষমতার অপব্যবহার ছাড়া কিছুই না। যতদূর শুনেছি, শিল্পী সমিতি ও অন্য একটি সমিতি এর সঙ্গে জড়িত। কথাগুলো বলেছেন বিশিষ্ট চলচ্চিত্র নায়ক ও প্রযোজক সোহেল রানা। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ভারতীয় সিনেমা মুক্তি দিতে হলে সমিতিকে টাকা দিতে হয়। এটা চরম অন্যায়। এভাবে সমিতি টাকা নিয়ে বিদেশি কালচার আমাদের মধ্যে ঢুকিয়ে দিচ্ছে। এটা মানা যায় না। ভারতীয় সিনেমা আমাদের দেশে আসুক। আমরা আটকে থাকতে চাই না। আমাদের সিনেমাও ভারতে যাক। তবে সেসব সিনেমা সেখানে পাঠানো হয়, যেগুলো আমাদের দেশেই চলে না। সেখানেও সেটি বস্তার মধ্যে পড়ে থাকে। আমাদের দেশে গত ১০ বছরে কি ভালো সিনেমা তৈরি হয়নি? তিনি প্রশ্ন তুলে বলেন, শাকিবের ভালো-ভালো সিনেমা বাংলাদেশে নেই? যেগুলো ভারতে গিয়ে কাঁপিয়ে দিতে পারে। সেগুলো তো পাঠানো হয় না। পাঠায় কারা সেখানে তো কিছু প্রশ্ন থেকে যায়। সেখানে সমিতির কিছু করণীয় থেকে যাচ্ছে। সেগুলো তাদের করতে হবে। ইন্ডাস্ট্রির প্রয়োজনে প্রতিটি সমিতিকে পাশে দাঁড়াতে হবে।

আসল কথা হলো, ভারতীয় সংস্কৃতি বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক দিগন্তে শুধুমাত্র অনুপ্রবেশ করেনি, আমাদের সংস্কৃতিকে রীতিমত গ্রাস করতে চলেছে। ইতোমধ্যেই অনেকখানি গ্রাস করেছে। এখানে স্মরণ করা প্রয়োজন যে, পাকিস্তানি শাসকরা আমাদের ওপর উর্দু চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল। এই অপচেষ্টার বিরুদ্ধে আমরা রুখে দাঁড়িয়েছিলাম এবং চূড়ান্ত পরিণামে বিজয় অর্জন করেছি। কিন্তু আজ দেখছি, স্বাধীন বাংলাদেশে অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে আমাদের ওপর হিন্দি ভাষা ও সংস্কৃতি চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে এবং ইতোমধ্যেই সেই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের কাজ শুরু হয়েছে। আমরা অর্থাৎ বাংলাদেশিরা দিল্লীর অধীনে যাওয়ার জন্য ইসলামাবাদ থেকে বেরিয়ে আসিনি।

আমার মনে আছে, তখন লাহোর ছিল পাকিস্তানের সিনেমা শিল্পের প্রাণকেন্দ্র। অভিনেতা-অভিনেত্রীদের মধ্যে সাবিহা, সন্তোস, সুধীর, ওয়াহিদ মুরাদ, মোহাম্মদ আলী, জেবা, দিবা, নিলো, রানী প্রমুখের নাম মনে পড়ছে। যেহেতু উর্দু ছবি তাই ঐসব ছবিতে কিছুটা নাচ গান ছিলই। সেটুকু দেখেই এদেশে এক শ্রেণির পত্রপত্রিকা এবং সুধী সমাজ লাহোরী ছবি আমাদের বাঙালি সংস্কৃতিকে খেয়ে ফেলল বলে শোরগোল তুলেছিলেন। এখন বাংলাদেশে বসে আমরা ভারতীয় ছবি, বিশেষ করে হিন্দি ছবি অনায়াসে দেখতে পাচ্ছি। এই তো কয়েক মাস আগে থেকে ভারতীয় ছবির আমদানি অফিসিয়ালি অ্যালাও করা হয়েছে। তাই দর্শকরা হলে গিয়ে ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘এনিমেল’ প্রভৃতি ছবি দেখতে পেরেছেন। এছাড়া ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ‘হৈচৈ’, ‘নেটফ্লিক্স’, ‘অ্যামাজন প্রাইম’, ‘জি ফাইভ’ ছাড়াও ইউটিউবে প্রায় সবগুলি হিন্দি ছবি দেখা যাচ্ছে। এসব ছবিতে আমরা কী দেখছি? ছবিকে আকর্ষণীয় করার জন্য মারপিট ইত্যাদি রয়েছে। কিন্তু এইসব ছবিতে যেভাবে নগ্নতার ছড়াছড়ি রয়েছে সেগুলোর তুলনায় পাকিস্তান আমলের লাহোরী ছবি ছিল নস্যি। তারপরেও রাবীন্দ্রিক সংস্কৃতিজীবিরা স্পিকটি নট।

॥দুই॥
অতীতে দেখতাম, কিছুটা দেহ প্রদর্শনীমূলক চরিত্র এবং নাচ গানের জন্য আলাদা অ্যাকট্রেস আনা হতো। আমার মনে পড়ছে, নৃত্যপটিয়সি হেলেনের কথা। হেলেনের নাচ দেখে আমরা মনে করতাম বাঙালি এবং মুসলিম সংস্কৃতির ওপর আকাশ ভেঙ্গে পড়ছে। কিন্তু এখন ভারতীয় ছবিগুলোতে যেসব আইটেম সং দেওয়া হয় সেগুলো দেখে কী বোঝেন? শুধুমাত্র আইটেম সংয়ের কথা বলি কেন, টপ নায়িকারা যেসব কাপড় চোপড় পরেন এবং নাচ করেন সেগুলোতে যে নগ্নতা থাকে সেগুলো হলিউডকেও ছাড়িয়ে যায়। মাধুরী দিক্ষিত, দিপিকা পাড়ুকোন, ক্যাটরিনা কাইফ, কারিনা কাপুর প্রমুখ শিল্পী যখন অভিনয় করেন, নাচেন, তখন শত শত দর্শককে নৈতিক স্খলনের মতো যথেষ্ট উপাদান দেন। প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার কথা কি বলবো? সমুদ্র অথবা দিঘীর পানি থেকে প্রিয়াঙ্কার ধীরে ধীরে উঠে আসা এবং তীরে এসে বিশেষ ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে থাকার দৃশ্য যখন দেখানো হয় তখন পিতা-মাতা থাকলে লজ্জায় ছেলেরা উঠে যায়। আর ছেলে-মেয়েরা থাকলে মুরব্বিরা লজ্জায় উঠে যান।

একটু সিনিয়র শিল্পা শেঠি তার শরীরটা বলতে গেলে উদোম করে শ্রোতাদেরকে দেখিয়েছেন। কঙ্গনা রনৌত, শ্রদ্ধা কাপুর, আলিয়া ভাট, জাহ্নবি কাপুরসহ একেবারে সর্বশেষ আমলের নায়িকারা উলঙ্গপনায় সমগ্র সাংস্কৃতিক পরিবেশকে নোংরা করেছে। পুরনো জামানাই বা কম কিসে? সেই আমলে শ্রীদেবী, ঐশ^রিয়া রায় এরা একদিকে যেমন ছিলেন ভালো অভিনেত্রী, অন্যদিকে নৃত্য পটিয়সি হলেও সেই নাচের মাধ্যমে ছড়াতেন বিশেষ আবেদন।

তাদের বিকৃত এবং অপসংস্কৃতি কলকাতাকেও গ্রাস করেছে। এখন সেখানে শ্রাবন্তি, শুভশ্রী গাঙ্গুলি প্রমুখ শিল্পীর প্রধান আবেদনই হলো অঙ্গ প্রদর্শন। এরা যে ব্লাউজ পরেন তাতে পিঠে কোনো কাপড় থাকে না। আমাদের দুর্ভাগ্য, বাংলাদেশের কিছু নায়িকা কলকাতায় পাড়ি দিয়েছেন। জয়া আহসানকে হাইলাইট করা হয়। কিন্তু দুই একটি সিনেমায় তার মুখ দিয়ে যেসব অশ্লীল বাক্য বের করা হয়েছে, সেগুলো আমরা লিখতেও জড়তাবোধ করি।

যারা সেদিন সমগ্র শরীর আচ্ছাদিত কিন্তু কিঞ্চিৎ অঙ্গ সঞ্চালন করতেন সেটি দেখে যাদের মাথায় সেদিন আকাশ ভেঙ্গে পড়েছিল আজ তারা বোম্বে এবং কলকাতার এসব উৎকট দেহ প্রদর্শনীমূলক ছবি দেখে সম্পূর্ণ খামোশ কেন? কোথায় গেল তাদের বঙ্গ সংস্কৃতির তেজ? কোথায় গেল তাদের বহুল পূজিত রবীন্দ্র সংস্কৃতি? রবীন্দ্রনাথ বেঁচে থাকলে এবং এসব নোংরা বিকৃত অপসংস্কৃতি দেখলে পশ্চিমবঙ্গ ছেড়ে পালাতেন।

যখন আমি হলিউডের ছবি ‘কাম সেপ্টেম্বর’, ‘নেভার অন সানডে’, অথবা ‘টু উইমেন’ অথবা লিজ টেলারের ‘ক্লিওপেট্রা’ দেখেছিলাম তখন মনে হয়েছিল, কত ভালগার বা অশ্লীল ছবি দেখলাম। কিন্তু বিদ্যা বালানের ‘ডার্টি পিকচার’ দেখার পর বলতে ইচ্ছে করলো, ‘ধরণী, তুমি দ্বিধা হও, আমি ওর ভেতর ঢুকে যাই’। এইসব এবং এই ধরনের অসংখ্য ছবি এখন বলিউডে বানানো হচ্ছে। আগেই বলেছি, বোম্বের নগ্নতার জোয়ার কলকাতার তীরেও আঘাত হেনেছে। আর সেটার দেখাদেখি ঢাকার সিনেমা এবং টেলিভিশন নাটকেও দেখছি মাধুরী দিক্ষিত, বিদ্যা বালান বা শ্রাবন্তিরা উঁকি ঝুঁকি মারছেন।

॥তিন॥
হিন্দি অপসংস্কৃতি শুধুমাত্র তরুণ প্রজন্ম নয়, কমলমতি অবুঝ শিশুদেরও এখন ছোবল মারছে। এখন ঘরোয়া আলোচনায় অভিভাবকরা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলছেন যে, তাদের ছোট ছোট ছেলে-মেয়েরা এখন বাংলার পাশাপাশি সমান তালে হিন্দি শিখে যাচ্ছে। বাচ্চাদের জন্য যে সব চ্যানেল রয়েছে আগে সেখানে হিন্দি ভাষায় অনুষ্ঠান প্রচার করা হতো। এখন সেগুলো করা হচ্ছে হিন্দি ভাষায়। বাসার ছোট বাচ্চারা সুপারগ্লুর মতো টেলিভিশনের সাথে লেগে থাকে এবং ঐ সব হিন্দিভাষী অনুষ্ঠান গোগ্রাসে গেলে। ফলে তারা অতি দ্রুত হিন্দি শিখে যাচ্ছে। অভিভাকরা নালিশ করছেন যে, তাদের ছোট ছেলে-মেয়েরা শিশু বয়স থেকেই এখন ভালোভাবে হিন্দি শিখছে। পাকিস্তান সৃষ্টির এক বছরের মধ্যেই উর্দুকে চাপিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত হয়েছিল। সেদিন তমদ্দুন মজলিসসহ অন্যান্য সংগঠন সেই অপচেষ্টার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল। বাংলাদেশের মর্যাদা সমুন্নত রাখার জন্য ছাত্ররা রাজপথে নেমে এসেছিল। কিন্তু আজ যখন হিন্দি ভাষা ও সংস্কৃতি বাংলাদেশকে গ্রাস করার উপক্রম করেছে তখন, দুঃখজনক হলেও সত্য যে, সেই অপচেষ্টাকে রুখে দাঁড়ানোর মতো কোনো বলিষ্ঠ কণ্ঠ শোনা যাচ্ছে না। অথবা কোনো বলিষ্ঠ উদ্যোগ পরিলক্ষিত হচ্ছে না।

বাংলাদেশের দিগন্ত ভারতীয় অপসংস্কৃতির জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। অথচ ভারতের দিগন্ত বাংলাদেশের টেলিভিশনের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে। অসংখ্য ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত হচ্ছে বাংলাদেশের সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পারিবারিক মূল্যেবোধ বিরোধী অনুষ্ঠান। প্রায় প্রতিটি হিন্দি টিভি সিরায়ালে পরকীয়া প্রেমের ছড়াছড়ি। পরকীয়া প্রেমের জোয়ার হিন্দি টেলিভিশন সিরিয়ালের মাধ্যমে যেভাবে বাংলাদেশি সংস্কৃতির মূলে আঘাত হানছে তার পরেও কাউকে যখন প্রতিবাদ করতে দেখা যায় না তখন সমগ্র বিষয়টি কেমন রহস্যময় হয়ে ওঠে। পরকীয়া প্রেম কি বাংলাদেশের সমাজে স্বীকৃত? বাঙালি সংস্কৃতি বলুন, আর পবিত্র ইসলাম বলুন, কোথাও কি নরনারীর মধ্যে প্রাক বৈবাহিক সম্পর্ক অথবা বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কোনো স্বীকৃতি আছে? উল্টো আমরা দেখি, বাঙালি ও ইসলামী সংস্কৃতিতে নরনারীর অবৈধ সম্পর্ককে ঘৃণার চোখে দেখা হয়েছে এবং কঠোর শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে। কিন্তু হিন্দি চ্যানেলগুলোতে যেভাবে প্রকাশ্যে নরনারীর প্রাক বৈবাহিক বা বিবাহোত্তর সম্পর্ককে গ্লোরিফাই করা হচ্ছে, সেটা দেখে মনে হয় যে, এই সমাজ অনাচার, অযাচার ও ভ্রষ্টাচারে ভরে উঠুক, সেটাই তারা চায়।

এখন সামনে এসেছে নতুন ইস্যু। সেটি হলো, বাংলাদেশে ভারতীয় চ্যানেল দেখার বিষয়টি। এটি আর নতুন করে বলার অবকাশ রাখে না যে, বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যক মানুষের ঘরে এখন ভারতীয় চ্যানেল বেশি দেখা হয়। ভারতের জি বাংলার দিদি নাম্বার ওয়ান, হ্যাপি প্যারেন্টস ডে, এসো মা লক্ষ্মী, কালার বাংলার তারানাথ তান্ত্রিক, স্টার জলসার ভক্তের ভগবান শ্রী কৃষ্ণ, বধু বরণ, চ্যানেল আটের ক্রাইম সিরিজ- ইত্যাদি প্রোগ্রাম সারাদেশে ধুমসে দেখা হয়। এ ব্যাপারে পত্রপত্রিকার রিপোর্ট তো আছেই, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিশেষ করে ফেসবুকে প্রচুর স্ট্যাটাস দেওয়া হয়েছে।

এসব কথা অতীতেও বলা হয়েছে, আজও বলছি। কিন্তু কে শোনে কার কথা? আজ মনে হয়, আমরা এতদিন উলুবনে মুক্তা ছড়িয়েছি। মনে হচ্ছে, এই সবকিছুই অরণ্যে রোদন।

কিন্তু একটি সাবধান বাণী উচ্চারণ করছি। সেটি হলো, একটি দেশের রাজনৈতিক সার্বভৌমত্ব হরণ করার পূর্বে তার আদি অকৃত্রিম সংস্কৃতি হরণ করতে হয়। সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এখন সেটি বেগবান হয়েছে।

Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

পাবলিক ফাইন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট রিফর্ম স্ট্রাটেজি প্রণয়নের কাজ শুরু

পাবলিক ফাইন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট রিফর্ম স্ট্রাটেজি প্রণয়নের কাজ শুরু

বাজার থেকে এসএমসি প্লাসের সব ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস প্রত্যাহারের নির্দেশ

বাজার থেকে এসএমসি প্লাসের সব ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস প্রত্যাহারের নির্দেশ

কোহলির যে কথায় মুগ্ধ আফ্রিদি

কোহলির যে কথায় মুগ্ধ আফ্রিদি

ভারতীয় ভাতাপ্রাপ্ত এজেন্সীগুলো দেশে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে: রাশেদ প্রধান

ভারতীয় ভাতাপ্রাপ্ত এজেন্সীগুলো দেশে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে: রাশেদ প্রধান

ভারতীয় ভাতাপ্রাপ্ত এজেন্সীগুলো দেশে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে: রাশেদ প্রধান

ভারতীয় ভাতাপ্রাপ্ত এজেন্সীগুলো দেশে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে: রাশেদ প্রধান

জাতিকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে উলামায়ে কেরামগণকে ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে : মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান

জাতিকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে উলামায়ে কেরামগণকে ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে : মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান

মূল খেলোয়াড়দের ছাড়াই দক্ষিণ আফ্রিকার ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর

মূল খেলোয়াড়দের ছাড়াই দক্ষিণ আফ্রিকার ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর

ব্যাংকে কি মাফিয়া, মাস্তানরা ঢুকবে? রিজভী

ব্যাংকে কি মাফিয়া, মাস্তানরা ঢুকবে? রিজভী

কানাডায় তেল ও গ্যাস খাতের কোম্পানির ‘বিশেষ উপদেষ্টা হয়েছেন সাজ্জাদ রশিদ

কানাডায় তেল ও গ্যাস খাতের কোম্পানির ‘বিশেষ উপদেষ্টা হয়েছেন সাজ্জাদ রশিদ

কালশীর পুলিশ বক্সে আগুন দিলো অটোরিকশাচালকরা

কালশীর পুলিশ বক্সে আগুন দিলো অটোরিকশাচালকরা

যে ভাবে নিখোঁজ হলেন এমপি আনার

যে ভাবে নিখোঁজ হলেন এমপি আনার

ক্লাসে উপস্থিত না হয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের বিষয়ে কঠোর হচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

ক্লাসে উপস্থিত না হয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের বিষয়ে কঠোর হচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

ফুলবাড়ীতে চোরাই গরু উদ্ধার, গ্রেফতার তিন

ফুলবাড়ীতে চোরাই গরু উদ্ধার, গ্রেফতার তিন

এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্ট আলাদা করবে টিকটক

এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্ট আলাদা করবে টিকটক

এক পা জেলে রেখেই রাজনীতি করি আমরা : ইশরাক

এক পা জেলে রেখেই রাজনীতি করি আমরা : ইশরাক

মানসিক ট্রমায় ভুগছেন বিএনপি নেতারা : ওবায়দুল কাদের

মানসিক ট্রমায় ভুগছেন বিএনপি নেতারা : ওবায়দুল কাদের

কিরগিজস্তানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় ঢাকা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

কিরগিজস্তানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় ঢাকা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

অভিবাসী কর্মীদের টেকসই ভবিষ্যত নির্মাণে কাজ করছে সরকার : প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী

অভিবাসী কর্মীদের টেকসই ভবিষ্যত নির্মাণে কাজ করছে সরকার : প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী

উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ ৪ সন্ত্রাসী আটক

উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ ৪ সন্ত্রাসী আটক

অবশেষে বিয়ে করছেন বনি-কৌশানী

অবশেষে বিয়ে করছেন বনি-কৌশানী