ঢাকা   সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১ আশ্বিন ১৪৩১

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করতে হবে

Daily Inqilab জালাল উদ্দিন ওমর

০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম

ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে গেছেন। এর মাধ্যমে শেখ হাসিনা এবং তার দল আওয়ামী লীগের একটানা সাড়ে ১৫ বছরের দোর্দ- প্রভাবের শাসনের অবসান হয়েছে। গত ৮ আগস্ট নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার এখন দেশ গঠন এবং একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য কাজ করছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতন এবং শেখ হাসিনার পালানোয় পিলখানা হত্যাকা-ের বিষয়টি আবারো আলোচনায় উঠে এসেছে। এই হত্যাকা-ে নিহতদের স্বজনরা এবং নাগরিক সমাজ ইতোমধ্যে ঘটনার পুনঃতদন্ত এবং সঠিক বিচারের দাবি তুলেছেন। তাদের মতে, এ ঘটনার সঠিক তদন্ত এবং সঠিক বিচার হয়নি। তাই ন্যায়বিচারের স্বার্থে পিলখানা হত্যাকা-ের পুনঃতদন্ত এবং সঠিক বিচার প্রয়োজন।

২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের ক্ষমতা গ্রহণের দুই মাসেরও কম সময়ের মধ্যে এদেশে সংঘটিত হয় ইতিহাসের বর্বরতম এই হত্যাকা-। ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বিডিআরের সদর দপ্তর পিলখানায় সংঘটিত হয় অকল্পনীয় এবং ভাষায় প্রকাশের অযোগ্য এই হত্যাকা-। কিছু বিডিআর জোয়ানদের বর্বর আক্রমণে পুরো বিডিআর সদর দপ্তর একটি মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়। তাদের নৃশংশতায় তৎকালীন বিডিআরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদসহ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা প্রাণ হারায়। অনেক সেনা কর্মকর্তার পরিবারসহ সেদিন মোট ৭৪ জন মানুষ মারা যায়। একটি দেশের আধা সামরিক বাহিনীর জওয়ানদের হাতে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের প্রতীক সেনাবাহিনীর এতগুলো অফিসারের প্রাণহানির ঘটনা বিশ্বে এটাই প্রথম। একদিনে একসাথে এতগুলো সেনাকর্মকর্তার প্রাণহানি কোনো যুদ্ধেও ঘটেনি। এমনকি আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধেও এতগুলো সেনা অফিসার প্রাণ হারায়নি। নয় মাসের স্বাধীনতা যুদ্ধে জীবন দিয়েছিল মোট ৫৫ জন সেনাকর্মকর্তা। আর স্বাধীন দেশের মাটিতে দেশ বিরোধী শক্তির ষড়যন্ত্রে একদিনে জীবন দেয় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা। সেদিন জাতি তার শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হারিয়েছে। সেদিনের ঘটনায় সেনাবাহিনী, বিডিআর এবং দেশের যে ক্ষতি হয়েছে, তা কখনো পূরণ হবার নয়। সেদিন যারা জীবন দিয়েছে, তাদের প্রতি গোটা জাতি শ্রদ্ধায় অবনত। এই বীর সন্তানদের এই দেশ চিরদিন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

পিলখানার এই ঘটনাটি কিছুতেই বিদ্রোহ নয় বরং পরিকল্পিত হত্যাকা-। শোষণ-বঞ্চনায় মানুষের মনে ক্ষোভ এবং বিদ্রোহ সৃষ্টি হলেও তার একটি সীমা পরিসীমা থাকে। দাবি আদায়ে কোনো বাহিনীর সদস্যরা বিদ্রোহ করলেও তার একটি মাত্রা থাকে। পাইকারীভাবে কর্মকর্তাদের নৃশংসভাবে হত্যা করা, মৃতদেহগুলোর ওপর অত্যাচার করা এবং নিহতদের পরিবার-পরিজনদের ওপর নির্যাতন এবং লুটতরাজ কখনোই বিদ্রোহের অংশ নয়। বিদ্রোহের নামে সেদিন সেনা কর্মকর্তাদের নিশ্চিহ্ন করতে একটি হত্যাকা- পরিচালিত হয়েছিল। এটা ছিল সেনাবাহিনী ও বিডিআরকে দুর্বল করে দেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বকে বিপন্ন করার পরিকল্পিত একটি ষড়য়ন্ত্র। বিডিআরের প্রতি সেনাবাহিনীর শোষণের অভিযোগ তুলে, দুই বাহিনীকে মুখোমুখী করে দেশের প্রতিরক্ষা বাহিনীকে দুর্বল করে দেশকে ভারতের করদ রাষ্ট্রে পরিণত করাই ছিল এর মূল উদ্দেশ্য। এতে সাম্রাজ্যবাদী, আধিপত্যবাদী এবং দেশ বিরোধী শক্তি কৌশলে এদেশের বিপথগামী কিছু মানুষকে ব্যবহার করে তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে। সেনাবাহিনীর অফিসারদের কারা হত্যা করে তার উত্তর পাওয়াটা অতি সহজ। যারা শক্তিশালী সেনাবাহিনীকে তাদের প্রতিপক্ষ ও শত্রু মনে করে এবং এদেশের সামরিক বাহিনী দুর্বল হলে যারা লাভবান হয়, তারাই এই হত্যাকা-ে জড়িত। তারা বিডিআর এবং সেনাবাহিনীকে পরস্পরের শত্রু বানিয়ে কৌশলে ভিতর থেকেই বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীকে দুর্বল করার মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে। এটি অত্যন্ত পরিকল্পিত এবং দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনারই অংশ। সাম্রাজ্যবাদ প্রতিষ্ঠা এবং আধিপত্য বিস্তারে দেশপ্রেমিক শক্তিরাই প্রধান বাধা এবং শত্রু। তাই সাম্রাজ্যবাদীরা সবসময় দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল এবং স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার অতন্দ্র প্রহরী সামরিক বাহিনীকে ধ্বংস করতে চায়। কারণ, প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়লে সাম্রাজ্যবাদীরা অতি সহজেই দেশটিতে আধিপত্য বিস্তারে সক্ষম হয়। পিলখানা হত্যাকা- সাম্রাজ্যবাদী শক্তির সেই পরিকল্পনারই অংশ।

দীর্ঘদিন থেকে এই পরিকল্পনা চলেছে এবং অনেকগুলো পক্ষ একসাথে জড়িত হয়ে এটি বাস্তবায়িত করেছে। কিন্তু মূল কারিগররা ধরা ছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে। কারো একক উদ্যোগে সেনাবাহিনীর এতগুলো কর্মকর্তাকে হত্যা করা কিছুতেই সম্ভব নয়। সেনাবাহিনী এবং বিডিআরসহ দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে যারা দুর্বল করতে চায় তারা এক্ষেত্রে একজোট বেঁধেছে। ভারতকে করিডোরের নামে ট্রানজিট প্রদানের বিরোধিতা করায় একটি গোষ্ঠী দেশের সেনাবাহিনীর ওপর বেশ অসন্তুষ্ট ছিল। এজন্য সামরিক বাহিনীকে দুর্বল করাই ছিল তাদের উদ্দেশ্য। বিডিআরের ডিজি মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ বরাবরই ভারতকে করিডোর দেয়ার বিরোধী ছিলেন এবং এ বিষয়ে তিনি একটি প্রবন্ধও লিখেছিলেন।
পিলখানার সেদিনের ঘটনা নিয়ন্ত্রণে সরকারের পদক্ষেপে ভুল ছিল। ২৫ ফেব্রুয়ারি সকাল ৯টার একটু পরেই বিডিআরে কর্মরত সেনা কর্মকর্তাদের ওপর বিডিআর জোয়ানদের নেতৃত্বে হামলা শুরু হয় এবং খবরটি তখনই সরকারের কাছে পৌঁছে যায়। সরকার যদি সাথে সাথে ঢাকা সেনানিবাস থেকে সেনাবাহিনীকে পাঠাতো এবং পিলখানার চারপাশ ঘিরে ফেলে অভিযান চালাত তাহলে এতগুলো প্রণনহানি হতো না। সেনাবাহিনী আক্রমণ শুরু করলে বিদ্রোহীরা হয় আত্মসমর্পণ করত, না হয় পালিয়ে যেত। সেনাবাহিনীর ট্যাংকের সামনে বেশিক্ষণ যুদ্ধ করার ক্ষমতা এবং অস্ত্র কোনটাই বিদ্রোহীদের ছিল না। আর বিমানবাহিনী যদি আকাশ থেকে গোলা নিক্ষেপ করত তাহলে সহজেই বিদ্রোহীরা নাস্তানাবুদ হতো। পুলিশ বাহিনী এবং র‌্যাব এসব কাজে সেনাবাহিনী এবং বিমানবাহিনীকে সাহায্য করত। ফলে অল্প সময়ে পরিস্থিতিকে সামাল দেয়া যেত এবং এ ক্ষেত্রে প্রাণহানি কম হতো। ঘটনার শুরুতে নিশ্চয়ই এতগুলো সেনা অফিসারকে হত্যা করা হয়নি এবং সেটা সম্ভবও নয়। ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যা করা, তাদের লাশ ড্রেনে ফেলে দেয়া, গণকবর খনন করে লাশগুলো পুঁতে ফেলে তা ভরাট করা এবং কিছু লাশকে পুড়িয়ে ফেলা অল্প সময়ের কাজ নয়। এতে র্দীঘসময়ের প্রয়োজন হয়েছে। সেনাবাহিনী সাথে সাথে অ্যাকশনে গেলে এই হত্যাকা- নিশ্চিতভাবেই রোধ করা যেত। কিন্তু সরকার তা করেনি। ফলে হামলাকারীরা ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দীর্ঘ সময় পেয়েছে এবং সেই সময়ে তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে পুরোপুরি সফল হয়েছে। কোনো ধরনের পূর্ব পরিকল্পনা ছাড়া হঠাৎ করে এত বড় ধ্বংসযজ্ঞ সংঘটিত হয়নি এবং আগে থেকেই এর পরিকল্পনা চলেছে। অথচ সিআইডি, এনএসআই, ডিজিএফআই এমনকি বিডিআরের নিজস্ব গোয়েন্দা সংস্থাসহ কোনো গোয়েন্দা সংস্থাই এই ঘটনার খবর আগে জানতে পারেনি। যদি তারা সত্যি সত্যিই ব্যর্থ হয়ে থাকে তাহলে দায়িত্ব অবহেলা, অদক্ষতা এবং ব্যর্থতার জন্য এদেরও বিচারের মুখোমুখী করা দরকার ছিল। অবশ্য গোয়েন্দা কর্মকর্তারা এই ষড়যন্ত্রের অংশীদার হলে, তারাও এই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে সহায়তা করেছে বলেই ধরে নিতে হবে। গোয়েন্দাদের ব্যর্থতার এই কারণও তদন্ত করতে হবে।

আওয়ামী লীগের ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই কেন এত বড় হত্যাকা- সংঘটিত হলো তা বিরাট এক প্রশ্ন। দলটির শাসনামলে এই হত্যাকা-ের বিচার হয় এবং সেই বিচারে প্রাথমিকভাবে আদালত কর্তৃক অনেক বিডিআর সদস্যকে মৃত্যুদ- এবং যাবজ্জীবনসহ বিভিন্ন মেয়াদে কারাদ- দেয়া হয়। অনেক বিডিআর সদস্যকে আটক করা হয় এবং এর মাঝে অনেকেই কারাগারে মারা যায়। অনেকেই চাকরিচ্যুত হয়। অনেকে দীর্ঘদিন যাবত কারাগারে বন্দি। আপিলে এখনো এর চূড়ান্ত নিঃষ্পত্তি হয়নি। আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে এই বিষয়ে কেউ মন খুলে কথা বলতে পারেনি। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নিহত সেনা পরিবার এবং ক্ষতিগ্রস্ত বিডিআর পরিবারের সদস্যরা এই হত্যাকা-ের পুনঃতদন্ত এবং সঠিক বিচার দাবি করেছে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষেরাও এই ঘটনার পুনঃতদন্ত এবং সঠিক বিচার দাবি করেছে। এ অবস্থায় অবসর প্রাপ্ত বিচারপতি, সিনিয়র আইনজীবী, উচ্চ পদস্থ সেনাকর্মকর্তা, গোয়েন্দা কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সিনিয়র কূটনীতিক এবং বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত সিনিয়র সিটিজেনের সমন্বয়ে একটি স্বাধীন তদন্ত কমিশন গঠন করা হোক। এই কমিশন নিরপেক্ষতার সাথে স্বাধীনভাবে কাজ করবে এবং যে কোনো ব্যক্তি, যার কাছে এ ঘটনার তথ্য প্রমাণ রয়েছে তিনি নির্ভয়ে এই কমিশনের কাছে তাদের বক্তব্য লিখিতভাবে জমা দেবে। এই কমিশন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এই হত্যাকা-ের প্রকৃত কারণ উদঘাটন করবে এবং প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করবে। তারপর বিচার বিভাগ এই তদন্ত রিপোর্টের আলোকে বিচার প্রক্রিয়াটা সঠিকভাবে স¤পন্ন হয়েছে কিনা তা পর্যালোচনা করে প্রকৃত দোষীদের সঠিক শাস্তি দেবে। আমাদের সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় পিলখানা হত্যাকা-ের প্রকৃত কারণ কী, কারা কারা এর সঙ্গে জড়িত তা জাতির সামনে উদঘাটিত হোক, প্রকৃত দোষীরা শাস্তি পাক, এটিই দেশবাসীর প্রত্যাশা।

লেখক: প্রকৌশলী এবং উন্নয়ন গবেষক।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

দেবহাটায় বজ্রপাতে এক ঘের ব্যবসায়ি নিহত

দেবহাটায় বজ্রপাতে এক ঘের ব্যবসায়ি নিহত

শ্রমিকদল ও সন্মিলিত শ্রমিক পরিষদভুক্ত ২১টি শ্রমিক সংগঠনের জরুরী যৌথসভা অনুষ্ঠিত

শ্রমিকদল ও সন্মিলিত শ্রমিক পরিষদভুক্ত ২১টি শ্রমিক সংগঠনের জরুরী যৌথসভা অনুষ্ঠিত

আসাদুজ্জামান নূর-মাহবুব আলীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ আদালতের

আসাদুজ্জামান নূর-মাহবুব আলীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ আদালতের

নাতে রাসুল গাইলেন হিন্দু শিক্ষিকা, নেটিজেনদের প্রশংসায় ভাসছেন

নাতে রাসুল গাইলেন হিন্দু শিক্ষিকা, নেটিজেনদের প্রশংসায় ভাসছেন

ভোলায় যৌথবাহিনীর অভিযানে কল্লাকাটা মিজানসহ ৭ সন্ত্রাসী আটক

ভোলায় যৌথবাহিনীর অভিযানে কল্লাকাটা মিজানসহ ৭ সন্ত্রাসী আটক

সিলেটের দুর্বৃত্তের হামলায় আহত কাউন্সিলর আফতাবের ভাতিজাসহ ২ জন

সিলেটের দুর্বৃত্তের হামলায় আহত কাউন্সিলর আফতাবের ভাতিজাসহ ২ জন

গুরুদাসপুরে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ আওয়ামীলীগ কর্মীদের বিরুদ্ধে

গুরুদাসপুরে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ আওয়ামীলীগ কর্মীদের বিরুদ্ধে

বিরলে ট্রেনে কাটা পড়ে এক মহিলার মৃত্যু

বিরলে ট্রেনে কাটা পড়ে এক মহিলার মৃত্যু

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের বঞ্চনা নিরসনে কমিটি গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের বঞ্চনা নিরসনে কমিটি গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার

আইসিসির অগাস্টের সেরা হলেন দুই লঙ্কান

আইসিসির অগাস্টের সেরা হলেন দুই লঙ্কান

বগুড়ায় রিজভীর সতর্কবার্তা, পতিত স্বৈরাচার যেন মাথাচাড়া না দেয়

বগুড়ায় রিজভীর সতর্কবার্তা, পতিত স্বৈরাচার যেন মাথাচাড়া না দেয়

বিরল সীমান্তে অবৈধ পথে ভারতে পালানোর সময় বিজিবি'র হাতে নারী শিশুসহ ১৬ ব্যক্তিকে আটক

বিরল সীমান্তে অবৈধ পথে ভারতে পালানোর সময় বিজিবি'র হাতে নারী শিশুসহ ১৬ ব্যক্তিকে আটক

সাবেক মন্ত্রী নূর ও প্রতিমন্ত্রী মাহবুবকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন

সাবেক মন্ত্রী নূর ও প্রতিমন্ত্রী মাহবুবকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা দলে ওশাদা

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা দলে ওশাদা

ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষ্যে জাবিতে নানা আয়োজন

ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষ্যে জাবিতে নানা আয়োজন

চাঁদপুরে একটি ন্যায়ভিত্তিক সমাজব্যবস্থা গড়ার প্রত্যয় নবাগত জেলা প্রশাসকের

চাঁদপুরে একটি ন্যায়ভিত্তিক সমাজব্যবস্থা গড়ার প্রত্যয় নবাগত জেলা প্রশাসকের

ভারত সিরিজে যেসব মাইলফলক হাতছানি দিচ্ছে মুশফিক-মিরাজদের

ভারত সিরিজে যেসব মাইলফলক হাতছানি দিচ্ছে মুশফিক-মিরাজদের

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ৪৬ ঘণ্টা পর লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ৪৬ ঘণ্টা পর লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক

তারাকান্দায় রেজভীয়া দরবার শরীফের অনুসারীদের উপর হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের হামলা,যানবাহন ভাংচুর,আহত-৫

তারাকান্দায় রেজভীয়া দরবার শরীফের অনুসারীদের উপর হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের হামলা,যানবাহন ভাংচুর,আহত-৫

ডাব্লিউটিওতে যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্ব পালন সম্পর্কিত রিপোর্ট প্রকাশিত

ডাব্লিউটিওতে যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্ব পালন সম্পর্কিত রিপোর্ট প্রকাশিত