ছাত্র-জনতার আন্দোলন ও আবাবিল কাহিনী
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:১৯ এএম | আপডেট: ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:১৯ এএম
খ্রিস্টান শাসক আবরাহার জন্য যা ছিল খোদায়ী আযাব, কাবা ভক্তদের জন্য তা ছিল খোদায়ী রহমত। আবারাহা মানুষকে গির্জামুখী করার অসৎ উদ্দেশ্যে তার হস্তীবাহিনী আল্লাহর ঘর কাবা ধ্বংসের জন্য প্রেরণ করেছিল। আল্লাহ তা’আলা সাগরের দিক থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে ক্ষুদ্র পাখির দল প্রেরণ করে তার হস্তীবাহিনী ধ্বংস করেছিলেন। আমাদের দেশে ইদানিং বিভিন্ন স্থানে বলতে শোনা যাচ্ছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সমগ্র জনগণের জন্য আল্লাহর রহমত হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। কোরআনে বর্ণিত ‘আসহাবে ফিল’ তথা হস্তীবাহিনী ধ্বংসকারী আবাবিল পাখির ন্যায় আবির্ভূত হয় এ দেশের ছাত্র-জনতা। এ পর্যায়ে সেই বিখ্যাত আবাবিল বাহিনীর কাহিনীটি সংক্ষেপে নিম্নে তুলে ধরা হল:
আবরাহা কে ছিল, কেন তার নামের পরে আশরাম ব্যবহার করা হয়? কেন সে কাবা ধ্বংস করতে উৎসাহিত হয়েছিল? ইয়েমেনের রাজধানী সানায় কেন সে ‘কুলায়স গির্জা’ নির্মাণ করে এবং হাবশীরাজ নাজ্জাশীর নিকট প্রেরিত পত্রে সে কী বলেছিল? ইত্যাদি নানা প্রশ্ন রয়েছে।
প্রতীমা পূজার যুগে কাবার অভ্যন্তরে অংশীবাদীরা কিছু কিছু গর্হিত ও অবাঞ্চিত কাজ সম্পন্ন করলেও কাবা গৃহের ক্ষতি সাধনের দুঃসাহস করেনি। কাবা প্রাকৃতিক কারণে কখনো কখনো আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং জাহেলী যুগের লোকেরাই মেরামত ও তার প্রয়োজনীয় সংস্কারে এগিয়ে এসেছে। কিন্তু কাবাগৃহের কোনো প্রকারের ক্ষতি সাধিত হোক, এরূপ কুচিন্তা তাদের ছিল না। কাবার ইসলামর্পূব যুগের সুদীর্ঘ ইতিহাসে এরূপ ঘটনার প্রমাণ পাওয়া যায় না একটি ছাড়া, যার নায়ক ছিল খ্রিস্টান শাসক নাককাটা আবরাহা।
প্রশ্নটির জবাব দিতে হলে একটি ঘটনার উল্লেখ করতে হয়। কোরআনের সূরা বুরুজে বর্ণিত আসহাবে উখদুদের কাহিনী বিখ্যাত। হিমিয়ারী বাদশাহ জুনাওয়াস তার বাহিনীসহ নাজরানে গমন করেছিল। নাজরানবাসীরা ছিল খ্রিস্টান এবং জুনাওয়াসবাসীরা ছিল ইহুদী। সে নাজরানবাসীদের ইহুদী ধর্মের প্রতি আহ্বান জানায়। সে একটি খন্দক বা পরিখা খনন করে এবং সেটিকে আগুন দিয়ে ভর্তি করে অগ্নিকুণ্ডে পরিণত করে। যারা ইহুদী হতে অস্বীকার করতো সে তাদেরকে ঐ অগ্নিকুণ্ডে নিক্ষেপ করে পুড়িয়ে মারতো।
এ অবস্থায় নাজরানের খ্রিস্টানদের দূত জুসালাবান রোম সম্্রাট (মৃত : ৫৬৫ খ্রি.) কাইসারের নিকট গমন করে এবং সব ঘটনা বিস্তারিত বর্ণনা করে। কাইসার জবাবে বলে যে, তোমাদের দেশ আমাদের চেয়ে অনেক দূরে অবস্থিত। হাবশারার (আবিসিনীয়) খ্রিস্টান শাসক নাজ্জাশীকে আমি লিখে দিচ্ছি তোমাদের সাহায্যে এগিয়ে আসার জন্য। সুতরাং দূত কাইসারের পত্রখানা নিয়ে নাজ্জাশীর দরবারে হাজির হয়। নাজ্জাশী তার এক সেনাপতি আমির আরিয়াতের নেতৃত্বে এক বিরাট সৈন্যবাহিনীসহ প্রেরণ করে, দূতও সঙ্গে ছিল। এ বাহিনীর মধ্যে আবরাহাও অন্তর্ভুক্ত ছিল। যুদ্ধে জুনাওয়াস বাহিনী পরাজিত হয় এবং জুনাওয়াস শত্রু বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হতে পারে এ আশঙ্কায় ৫২৮ খ্রিস্টাব্দে সমুদ্রে ঝাঁপ দিয়ে মারা যায়। আরিয়াত ৫২৯ থেকে ৫৪৯ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ইয়েমেনের শাসনকর্তা ছিল। সে দুর্বলদের ওপর নানা প্রকার নির্যাতন চালাতো। এ জন্য প্রজাসাধারণ তার বিরুদ্ধে আবরাহার সাথে মিলে যায়। আবরাহা আরিয়াতকে বলল, এসো আমরা দু’জন শক্তি পরীক্ষায় অবতীর্ণ হই। অতঃপর দু’জন লড়তে আরম্ভ করে। আবরাহা তার পেছনে, একজন গোলামকে নিয়োজিত করে রাখে। আরিয়াত বর্শা নিক্ষেপ করলে তা আবরাহার কপালে লাগে এবং এতে তার চোখ, নাক এবং ঠোঁট কেটে যায়। এ কারণে তার নাম হয় আবরাহা আশরাম। এ অবস্থা দেখে তার গোলাম পেছনের দিক দিয়ে বের হয়ে আরিয়াতকে হত্যা করে। এ ঘটনার ফলে হাবশা (আবিসিনীয়া) ও ইয়েমেনবাসীরা আবরাহাকে বাদশাহ হিসেবে স্বীকার করে নেয়। নাজ্জাশী এ পরিস্থিতি অবগত হয়ে আবরাহার প্রতি অসন্তুষ্ট হয়, কিন্তু আবরাহা ক্ষমা প্রার্থনা করে তাকে রাজি করিয়ে নেয়। এ আবরাহাই রাজধানী সানায় একটি গির্জা নির্মাণ করেছিল, যাতে আরবরা কাবাতুল্লাহর পরিবর্তে এই গির্জার তাওয়াফ করে। কিন্তু বনু কানানার এক ব্যক্তি গির্জায় এসে পায়খানা-প্রস্রাব করে দেয়। এর ফলে আবরাহা তার হাতী নিয়ে কাবা ধ্বংস করতে আসে। কিন্তু সে ও তার বাহিনী ধ্বংস হয়ে যায়, যার উল্লেখ সূরা ফিলে রয়েছে। তৎকালীন ইয়েমেনের প্রধান ঐতিহাসিক শহর ছিল নাজরান, সানা, সাবা এবং মারেব। সানা এডেন থেকে ১৬৮ মাইল দূরে অবস্থিত রাজধানী। এ শহরেই ছিল কুলায়স গির্জা, কোরআনে সাবা ও মারেবের কথা উল্লেখ আছে। নাজরান সম্পর্কে বলা হয়ে থাকে যে, এটি সত্তর গ্রাম সম্বলিত একটি বিরাট শহর ছিল এবং এটি ছিল আরব বিশ্বে খ্রিস্টধর্মের কেন্দ্র।
কাবাকে ধ্বংস করে দিতে পারলে তার এই হীন-অসৎ উদ্দেশ্য সফল হবে, এ ধারণার বশবর্তী হয়ে তার এ অপকর্ম পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সে গির্জা নির্মাণ ও কাবা ধ্বংসের ব্যর্থ চেষ্টা চালায়। আর এ ঘটনাকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য আরবরা হস্তীসন প্রবর্তন করেছিল, যার সূচনা ১৭ মুহররম বলে অনেক ঐতিহাসিকের অভিমত এবং প্রাচীন বিভিন্ন ক্যালেন্ডারেও এ হস্তীসনের উল্লেখ রয়েছে। কত বছর এ ক্যালেন্ডার আরবে প্রচলিত ছিল তার সঠিক তারিখ জানা না গেলেও রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর ঐতিহাসিক বিদায় ভাষণে সন পরিবর্তন সম্পর্কিত বক্তব্যের মাধ্যমে হস্তীসনও বিলুপ্ত হয়ে যায়।
মক্কাধামে যাত্রাকারী আবরাহা ও তার হস্তীবাহিনীর পথপ্রদর্শক হিসেবে সে তায়েফ থেকে আবু রোগালকে নামক এক ব্যক্তিকে সঙ্গে নিয়েছিল। কিন্তু তাদের কী জানা ছিল, এ আবু রোগালই আবরাহার এ যাত্রাকে অশুভ যাত্রায় পরিণত করবে? তায়েফ পর্যন্ত আবরাহা পথের কাঁটাগুলো নিরাপদে অপসারণ করে তার অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে সক্ষম হয়, গতিরোধকারী শত্রুবাহিনীকে পরাজিত করে এবং সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলোর রাজন্যবর্গ ও তাদের বাহিনী আবরাহার বশ্যতা স্বীকার করে। তারা কাবা ধ্বংস অভিযানে যোগদান করে। তখন আবরাহার আনন্দের সীমা রইলো না, অচিরেই সে কাবা ধ্বংসের দুঃস্বপ্ন বাস্তবায়িত করে আরবের রাজা হয়ে বসবে, এটিই ছিল তার পরম বাসনা। নাককাটা এই স্বৈরশাসক মক্কা অধিকার করে তার গির্জাশাসন কায়েম করার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়িত করার আগ্রাসী জল্পনা-কল্পনা কীভাবে নস্যাৎ হয়ে যাবে, তার প্রথম লক্ষণ তার চোখের সামনেই প্রকাশ পায়, তার পথ প্রদর্শক আবু রোগালের আকস্মিক মৃত্যুতে। কোনো একস্থানে তাকে কবরস্থ করার পর মনের ক্ষোভে তার কবরে আবরাহা পাথর নিক্ষেপ করে। কেননা, যাত্রাপথে আবু রোগালের মৃত্যু আবরাহার জন্য অশুভ ইঙ্গিত বয়ে এনেছিল। এ ঘটনা ছিল আবরাহার বিপর্যয়ের ইঙ্গিত। মক্কা থেকে দুই মাইল দূরের ‘মোগাম্মাসে’ আবু রোগালের মৃত্যু হয়।
অতঃপর আবরাহা আসওয়াদ ইবনে আসাদ হাবশী নামক এক ব্যক্তিকে হস্তীবাহিনীর প্রধান হিসেবে নিয়োগ করে এবং তাকে নির্দেশ দিয়ে বলে, লোকদের পশুপাল লুট করে নিয়ে আসবে। আসওয়াদ হেরমবাসীদের মালামাল এবং আবদুল মোত্তালেবের দুইশ’ উট এবং ভেড়া-ছাগল অপহরণ করে নিয়ে আসে। এরপর আবরাহা হানাতা হিমিয়ারী নামক এক ব্যক্তিকে মক্কাবাসীর নিকট প্রেরণ করে এবং তাকে এই মর্মে নির্দেশ দেয়, মক্কা শরীফের সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিদের সাথে দেখা করে কথা বলো এবং আমার পক্ষ থেকে তাদের কাছে তোমাকে প্রেরণের উদ্দেশ্য জানিয়ে দাও। বলো, আমি, যুদ্ধ করতে আসিনি বরং এই গৃহ ধ্বংস করতে এসেছি। অতঃপর সে যাত্রা করে মক্কায় প্রবেশ করে এবং আবদুল মোত্তালেব ইবনে হাশেমের সাথে সাক্ষাৎ করে। সে বলে, বাদশাহ আমাকে আপনার নিকট এই সংবাদ জানাতে পাঠিয়েছেন যে, তিনি যুদ্ধ করতে আসেননি, কিন্তু আপনারা যদি তার সাথে যুদ্ধ চান তবে যুদ্ধ হবে। তার আগমনের উদ্দেশ্য এই ঘর ধ্বংস করা। অতঃপর আপনাদের উচিত, এখান থেকে প্রস্থান করা। আবদুল মোত্তালেব বললেন, আমাদের যুদ্ধ করার শক্তি নেই। আমরা আল্লাহর হেরম তারই নিরাপত্তায় ছেড়ে যাচ্ছি। এটি হজরত ইবরাহীম খলিলুল্লাহর (আ.) নির্মিত ঘর। আল্লাহর এ ঘর তিনিই রক্ষা করবেন।
আল্লাহর কী মহিমা! জেদ্দার অদূরে সাগর থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে আবাবিল পাখি উঠে এসে আবরাহার বাহিনীর ওপর কঙ্কর নিক্ষেপের মাধ্যমে যে আক্রমণ চালায় সূরা ফীলে তার বর্ণনা এই রূপ:
(১) আপনি কি দেখেননি, আপনার পালনকর্তা হস্তীবাহিনীর সাথে কীরূপ ব্যবহার করেছেন?
(২) তিনি কি তাদের চক্রান্ত নস্যাৎ করে দেননি?
(৩) তিনি তাদের উপর প্রেরণ করেছেন ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি,
(৪) যারা তাদের উপরে পাথরের কঙ্কর নিক্ষেপ করছিল।
(৫) অতঃপর তিনি তাদেরকে ভক্ষিত তৃণ-সদৃশ করেছেন।
এ সূরার আয়াতগুলোর ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে বিভিন্ন তফসীর গ্রন্থে বহু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও বিষয়বস্তুর অবতারণা করা হয়েছে, যা আমাদের আলোচনার বিষয় নয়।
আবরাহা বাহিনীকে ধ্বংস করার জন্য আল্লাহতা’লা সমুদ্র থেকে যে এক বিশেষ ধরনের পাখির দল প্রেরণ করেন তাদের আকার ছিল কবুতরের চেয়ে ক্ষুদ্র। এসব পাখির নিম্ন দেশ ছিল লাল। একটি কঙ্কর ঠোঁটে এবং দুইটি বাহুতে বহন করে ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি আসতে থাকে এবং আবরাহার সৈন্যদের প্রতি নিক্ষেপ করতে থাকে। কঙ্করগুলো গোলার ন্যায় দেহ ছেদ করে বের হয়ে যেতো। অথচ, আকারে এসব কঙ্কর ছিল চনাবুট ও মসুর ডালের ন্যায় ক্ষুদ্র। এ ঘটনার ফলে বহু হাতি ও সৈন্য ধ্বংস হয়ে যায় এবং অন্যরা পালিয়ে যায়, কেবল মাহমুদ নামক হাতিটি বেঁচে যায়। এভাবে সৈন্যরা সব পালিয়ে গেলেও কোনো না কোনোভাবে সকলেই মৃত্যুবরণ করে।
আবরাহা সম্পর্কে বর্ণিত আছে, সে সঙ্গে সঙ্গে ধ্বংস হয়নি, কারণ, তাকে কঠিন শাস্তি প্রদান করা ছিল আল্লাহর উদ্দেশ্য। তাই বিষ তার মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছিল এবং ক্রমান্বয়ে তার মৃত্যু ঘটে। আবরাহার মৃত্যু সম্পর্কে বলা হয়: আল্লাহতা’লা আবরাহার প্রতি একটি রোগ প্রেরণ করেন, যা তার দেহে প্রকাশ পায়। তার আঙুলগুলো ঝরতে আরম্ভ করে। যখন একটি আঙুল ঝরে পড়তো, দীর্ঘ দিন রক্ত-পুঁজ নির্গত হতো। এভাবে সে সানা পর্যন্ত পৌঁছে। তখন তাকে দেখলে মনে হতো পাখির ছানা। যারা বেঁচে ছিল এবং যারা মারা যায় সকলের একই অবস্থা ছিল। অতঃপর সে বুক ফেটে মারা যায়।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
এনএসআই-এর সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বরিশালের ‘শাপলা বিল’ ভ্রমনে চীনা পর্যটক
মধ্যপ্রাচ্যে কত সেনা মোতায়েন রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র?মধ্যপ্রাচ্যে কত সেনা মোতায়েন রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র?
তারেক রহমানের সব মামলা আইনিভাবে মোকাবেলা করা হবে : কায়সার কামাল
২১ বছরের সম্পর্ক, হঠাৎ একদিন ব্রেকআপের কথা জানান রীতেশ
জনপ্রিয় র্যাপারের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ
কলাপাড়ায় নানির সাথে ঘুরতে গিয়ে লাশ হয়ে ফিরল সাংবাদিক পুত্র।
নরওয়ে-সুইডেনসহ ৩ দেশের কূটনৈতিকদের সাথে বিএনপির বৈঠক
ডিভোর্সের শুনানি চলাকালে বউকে কাঁধে নিয়ে পালানোর চেষ্টা স্বামীর
মুন্সীগঞ্জে বদরুদ্দোজা চৌধুরীর তৃতীয় জানাজা সম্পন্ন
‘ইসলামপন্থীদের ফাঁদে ফেলে পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চলছে’
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ ছিল ইতিহাসের বৃহত্তম হামলা: নেতানিয়াহু
সিলেটের ১২ লাখ টাকা মূল্যের ভারতীয় ক্রীম সহ একটি প্রাইভেটকার আটক : পুলিশের মামলা
উত্তাল পাকিস্তান ইমরান খানের মুক্তির দাবি
আনারসের পাতা দিয়ে তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন শৌখিন পণ্য
গাজা যুদ্ধের বছর পূর্তিতে বিশ্বব্যাপী ফিলিস্তিনপন্থীদের বিক্ষোভ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে ব্যবহার করা যাবে না পেজার ও ওয়াকিটকি!
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পাকিস্তানে বিক্ষোভ
বাজার সিন্ডিকেটবাজদের সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহর হুঁশিয়ারি
পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্যক্ষেত্রে ইতিহাস! বিনা খরচে জন্মাল টেস্ট টিউব বেবি