ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১

অটোফাজির মাধ্যমে ক্যান্সার চিকিৎসার সম্ভাবনা

Daily Inqilab ড. মো. কামরুজ্জামান

১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৬ এএম

জাপানের বিখ্যাত বিজ্ঞানী প্রফেসর ইয়শিনরি অসুমি অটোফাজি (Fasting) এর উপর গবেষণা করে ২০১৬ সালে মেডিসিনে নোবেল পুরুস্কার পান। তার গবেষণায় অনুপ্রাণিত হয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবপ্রযুক্তি ও জিন প্রকৌশল বিভাগের শিক্ষক ড. জাহাঙ্গীর মো. আলম তার সাথে গবেষণা করার আগ্রহ জানিয়ে চিঠি লেখেন। ড. আলমের চিঠি পেয়ে প্রফেসর ইয়শিনরি তার গবেষণাটিমে যোগদানের জন্য তাকে পত্র পাঠান। ড. আলম ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রফেসর অসুমির গবেষণাটিমে গবেষণা করেন। প্রফেসর অসুমিটিমের সহযোগিতায় তিনি দেশে ফিরে বর্তমানে অটোফাজি (Fasting) ) বিষয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। ড. আলমের অটোফাজি সম্পর্কিত ৭টি গবেষণা প্রবন্ধ বিজ্ঞানের শীর্ষ জার্নাল ন্যাচার (Nature) ও সেল (Cell)-এ প্রকাশিত হয়েছে। ড. আলম অটোফাজি গবেষণার মাধ্যমে ক্যান্সারসহ জটিল নানা রোগের ঔষধ তৈরি করতে চান।

ক্যান্সারের পরিচয় দিতে ড. আলমের বক্তব্য: মানবদেহ অনেকগুলো কোষ দ্বারা গঠিত। এই কোষগুলোতে সর্বদা বিভাজন হতে থাকে। এটি একটি সাধারণ প্রক্রিয়া যেখানে শরীর নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তবে অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠা কোষের রোগটিকে ক্যান্সার বলা হয়। এতে কোষগুলো অনিয়ন্ত্রিত হয়ে যায় এবং দেহের বিকাশব্যবস্থায় বাধা প্রদান করে। অন্য কথায়, ক্যান্সার হলো একটি কোষ যা ক্রমাগত বিভক্ত হয়ে শক্ত টিউমার তৈরি করে। কোষ বিভাজন একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া, যা শরীর দ্বারা বৃদ্ধি এবং মেরামতের জন্য ব্যবহৃত হয়। ক্যান্সার কখনও কখনও শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে। একে সেকেন্ডারি টিউমার বা মেটা¯ট্যাসিস বলা হয়। ক্যান্সার এবং এর চিকিৎসা শরীরের সিস্টেমকে প্রভাবিত করতে পারে, যেমন রক্ত সঞ্চালন, লিম্ফ্যাটিক এবং ইমিউন সিস্টেম এবং হরমোন সিস্টেম।

আগামী কয়েক দশকে বাংলাদেশে মৃত্যুর একটি ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ কারণ হবে ক্যান্সার। অবশ্য বর্তমানেও বাংলাদেশে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা একেবারে কম নয়। তার মতে, বর্তমানে বাংলাদেশে ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১২.৭ মিলিয়ন। ২০৩০ সালে আনুমানিকভাবে তা বেড়ে দাঁড়াবে ২১.৪ মিলিয়নে। আমাদের দেশে স্বাস্থ্য খাতে মোট ব্যয়ের দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি মিটাতে হয় মানুষের পকেটের অর্থ থেকে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ক্যান্সার হলো মৃত্যুর ষষ্ঠ প্রধান কারণ। ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যান্সার অনুমান করেছে, বাংলাদেশে ক্যান্সারজনিত মৃত্যুর হার ২০০৫ সালে ছিল ৭.৫% এবং যা ২০৩০ সালে বেড়ে হবে ১৩%। বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে পুরুষের ফুসফুস এবং মুখের ক্যান্সার অন্যতম। আর মহিলাদের স্তন এবং জরায়ুর ক্যান্সার ক্রমবর্মান হারে বেড়ে চলেছে। এদেশে দ্রুত ক্যান্সার বাড়ার অন্যতম কারণ হলো অপর্যাপ্ত রেডিয়েশনথেরাপি মেশিন, হাসপাতালের বেডের তীব্র সংকট, অপ্রশিক্ষিত অনকোলজিস্ট, অপ্রশিক্ষিত মেডিকেল রেডিয়েশন ফিজিসিস্ট এবং টেকনোলজিস্ট। এছাড়া আরও গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো, ধূমপান করা, ধোঁয়াবিহীন তামাক ব্যবহার করা, হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস সংক্রমণ, হেপাটাইটিস বি এবং সি সংক্রমণ। আরো রয়েছে হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি সংক্রমণ, আর্সেনিক দূষিত ভূগর্ভস্থ পানি এবং রাসায়নিক কার্সিনোজেনের প্রাপ্যতা। প্রধানত রয়েছে ফরমালিনযুক্ত ফল, মাছ, সবজি, খোলা অবস্থায় বাজার, ট্যানারি বর্জ্য, ক্রোমিয়াম দ্বারা দূষিত পোল্ট্রি ফিড এবং মাছের জন্য ব্যবহৃত ফিড। বিশ্বময় এখন পর্যন্ত ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যবহৃত পদ্ধতির মধ্যে অন্যতম হলো রেডিয়েশন থেরাপি এবং কেমথেরাপি। এই থেরাপি দেওয়া হয় শরীরে ক্যান্সার ছড়িয়ে যাবার পরে যা প্রয়োজন অনুযায়ী কার্যকর নয়। এই জন্য ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণের ভিন্ন এবং উন্নত পদ্ধতি আবিষ্কারের বিকল্প নেই। বর্তমানে বিজ্ঞানিরা ক্যান্সার নিরাময়ের জন্য অনেক নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন তার মধ্যে Autophagy অন্যতম ও গুরুত্বপূর্ণ।
অটোফাজি একটা ইংরেজি শব্দ, যার বাংলা অর্থ হল নিজেকেই নিজে ভক্ষণ (self-eating) করা। মানব শরীরে যদি কোনো কোষ স্ট্রেসে থাকে অথবা জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হয় অথবা কোষের বয়স হয়ে যায় অথবা কোনো কারণে কোষ অকার্যকর হয়ে যায় তখন তাকে প্রতিস্থাপন করতে হয় অটোফাজির (self-eating) ) মাধ্যমে। এ ছাড়াও কোষের ভিতরকার বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য পুনর্ব্যবহার এবং পুরাতন অঙ্গানুর প্রতিস্থাপন হয়ে থাকে অটোফাজির মাধ্যমে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মানব শরীরের কোষগুলা সবর্দা তরুণ এবং সতেজ থাকে এবং জটিল রোগের হাত থেকে রক্ষা পায়। যেমন: ক্যান্সার, নিউরোডিজেনারেটিভ এবং পারকিন্সন রোগ। অটোফাজির বেসিক মেকানিজম হলো, প্রথমত: অনেকগুলো অটোফাজি (Atg) প্রোটিন একত্র হয়ে একটা পর্দাবিহীন অঙ্গ তৈরি করে। তারপর সেখান থেকে লিপিড এবং আরও Autophagy প্রোটিন মিলে একটা মেমব্রেন আকৃতি (Isolation membrane) তৈরি করে এবং এটি ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে। যেটা পরবর্তীতে বাঁকা চাঁদের মতো আকৃতি ধারণ করে। অতঃপর কোষের মধ্যে থাকা আবর্জনাকে ঘিরে ফেলে এবং ফিসন প্রোটিনের মাধ্যমে আবর্জনা বহনকারী Autophagosome তৈরি করে। পরবর্তীতে এই Autophagosome এনজাইম বহনকারী লাইসোসোমের সাথে ফিউজ হয়ে যায় এবং আবর্জনা ভেঙ্গে পুনরায় কোষের ব্যবহার উপযোগী হয়ে যায়। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোষের আবর্জনা পরিষ্কার করে মানব শরীরকে জটিল রোগের হাত থেকে রক্ষা করে এবং সাথে সাথে নতুন কোষ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আর এ প্রক্রিয়া শুরু হয় তখন, যখন মানব শরীর খাদ্য গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকে। ইসলাম ধর্ম যাকে রোজা হিসেবে নামকরণ করেছে।

অটোফাজি এবং ক্যান্সার: আমাদের দেশে ক্যান্সারের মধ্যে লিভার, ওরাল, পাকস্থলী, কোলন, স্তন এবং জরায়ু ক্যান্সার অন্যতম। ক্যান্সারের স্থান, পর্যায় এবং প্রকারভেদে অটোফাজির মাধ্যমে ক্যান্সার নিরাময় বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। শরীরের ভিতর যখন নরমাল কোষ ক্যান্সার কোষে রূপান্তর হয় তখন কোষের বৃদ্ধি অস্বাভাবিক আকারে বেড়ে যায়। এই অস্বাভাবিক কোষ বৃদ্ধির জন্য প্রচুর পরিমাণ কোষ গঠনের উপাদানের প্রয়োজন হয়, যেটা অটোফাজির মাধ্যমে যোগান পেয়ে থাকে। এই ধরনের ক্যান্সারের জন্য অটোফাজি যাতে বন্ধ করা যায় এমন ড্রাগ আবিষ্কার ও ডেভেলপমেন্ট করতে হবে এবং এর মাধ্যমে ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে রোধ করা যাবে। কিছু ক্ষেত্রে যেমন, লিভার এবং স্তন ক্যান্সার রোধ করার উপায় ভিন্ন ধরনের। এ ক্ষেত্রে selective autophagy গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। P62 protein body সাধারণত জমা হয় লিভার এবং মহিলাদের স্তনে। এই প্রোটিন যখন অনেক বেশি জমা হয় তখন ক্যান্সার রোগ তৈরি করে। তাই এই প্রোটিন জমা হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য selective autophagy-কে তরান্বিত করে ভক্ষণ করাতে হবে। তাহলে লিভার এবং স্তন ক্যান্সার রোধ করা যাবে। এই ধরনের ক্যান্সারের জন্য অটোফাজি যাতে তরান্বিত করা যায় এমন ড্রাগ ডেভেলপমেন্ট করতে হবে।

ড. আলম জানান, এখন পর্যন্ত অনেক ধরনের অটোফাজি Inhibitor Development করা হয়েছে, যার ক্লিনিক্যাল trial দেওয়া প্রয়োজন। আমি ক্লিনিক্যাল trial দিতে চাই। আরো অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে অটোফাজি Inhibitor Development করে ক্যান্সার রোগের ড্রাগ আবিষ্কার করতে চাই। যার জন্য অনেক গবেষণাসহায়তা প্রয়োজন। যা রাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া সম্ভব নয়।

অটোফাজির Inducer Development প্রসঙ্গে বলেন, Selective অটোফাজির মাধ্যমে P62 protein body ভক্ষণ করে লিভার এবং স্তন ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। যদি Selective অটোফাজি inducer ডেভেলপ করা যায় তাহলে P62 protein body ভক্ষণ প্রক্রিয়া দ্রুত হবে এবং ক্যান্সার রোগ দ্রুত সারিয়ে তোলা সম্ভব হবে। এখন পর্যন্ত বিশ্বে Selective অটোফাজি inducer ডেভেলপ হয় নাই, যার কারণে আমি Selective অটোফাজি inducer ডেভেলপ করতে চাই, যা অটোফাজির মাধ্যমে ক্যান্সার কন্ট্রোল করবে। আর এর জন্যও প্রয়োজন অনেক গবেষণাসহায়তা। এজন্য রাষ্ট্রকে এগিয়ে আসতে হবে।

বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটি শিক্ষা ও স্বাস্থ্যবান্ধব সরকার। যার নেতৃত্বে রয়েছেন নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আমি আশা করছি, তিনি ড. জাহাঙ্গীর আলমের প্রস্তাবিত এ প্রকল্পে সহযোগিতা করতে উদ্যোগী পদক্ষেপ নেবেন।

লেখক: অধ্যাপক, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ অফিসার নিহত অপর এক ঘটনায় নিহত ২

ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ অফিসার নিহত অপর এক ঘটনায় নিহত ২

আখাউড়ায় রেলওয়ের জায়গা থাকা ৪০ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

আখাউড়ায় রেলওয়ের জায়গা থাকা ৪০ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সবধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সবধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপিটুনিতে হত্যা মামলায় আরও একজনসহ গ্রেপ্তার ৬

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণপিটুনিতে হত্যা মামলায় আরও একজনসহ গ্রেপ্তার ৬

সাধ্যের বাইরে গিয়ে মা-বাবার চাহিদা পূরণ করা প্রসঙ্গে?

সাধ্যের বাইরে গিয়ে মা-বাবার চাহিদা পূরণ করা প্রসঙ্গে?

আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা প্রথম বিদেশ সফরে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন

আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা প্রথম বিদেশ সফরে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন

ইসলামি দেশগুলোর মধ্যে জ্ঞানীয় বিজ্ঞানে শীর্ষ দুয়ে ইরান

ইসলামি দেশগুলোর মধ্যে জ্ঞানীয় বিজ্ঞানে শীর্ষ দুয়ে ইরান

জাইসের লেন্সের জয়জয়কার, স্মার্টফোনেও দুর্দান্ত

জাইসের লেন্সের জয়জয়কার, স্মার্টফোনেও দুর্দান্ত

সাগর-রুনি হত্যার বিচারের প্রাথমিক স্তর পরিষ্কার করা দরকার : শামসুজ্জামান দুদু

সাগর-রুনি হত্যার বিচারের প্রাথমিক স্তর পরিষ্কার করা দরকার : শামসুজ্জামান দুদু

আন্দোলন সংগ্রামে থাকা নেতাকর্মীদের পিছনে রাখার সুযোগ নেই : আমিনুল হক

আন্দোলন সংগ্রামে থাকা নেতাকর্মীদের পিছনে রাখার সুযোগ নেই : আমিনুল হক

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার সাথে বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার সাথে বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক

যশোরে সাবেক এমপি, এসপিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

যশোরে সাবেক এমপি, এসপিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি স্থানান্তরে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া রিটের আদেশ আগামী রোববার

এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি স্থানান্তরে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া রিটের আদেশ আগামী রোববার

গণহত্যাকারী আ.লীগের সঙ্গে আলোচনা নয় : আসিফ নজরুল

গণহত্যাকারী আ.লীগের সঙ্গে আলোচনা নয় : আসিফ নজরুল

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসি’র সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি শুরু

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ডিএনসিসি’র সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি শুরু

প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে নোবিপ্রবি শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতন প্রদান

প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে নোবিপ্রবি শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতন প্রদান

সিল্ক রোড উৎসবে ইরানের ‘মেলোডি’

সিল্ক রোড উৎসবে ইরানের ‘মেলোডি’

বেনজির ও আজিজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের

বেনজির ও আজিজসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের

৬ ব্যাংকের এমডি নিয়োগ বাতিল

৬ ব্যাংকের এমডি নিয়োগ বাতিল

১৪৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এলো সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে

১৪৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এলো সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে