সীমান্তে উত্তেজনা ও ঝুঁকি রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে

Daily Inqilab রিন্টু আনোয়ার

২৭ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২৭ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০২ এএম

ভারতের সীমানা শুধু বাংলাদেশ নয়, অন্য দেশের সঙ্গেও রয়েছে। পাকিস্তান সীমান্তে পাকিস্তানি কোনো নাগরিকরকে ভারত হত্যার সাহস পায় না। চীন-মিয়ানমারের সাথে মাঝেমধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। ধাওয়া খেয়ে ফিরে আসে। নাস্তানাবুদ হয়েছে শ্রীলঙ্কার সাথেও। এখন বাংলাদেশের দিক থেকেও কড়া বার্তা। আর সহ্য না করার হুঁশিয়ারি। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবির জন্য সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাস কেনা হবে। সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত। নানা ঘটনায় প্রশ্ন ওঠে, বিজিবি কেন সাউন্ড গ্রেনেড মারেনি, কেন কাঁদানে গ্যাস মারেনি? না জেনেই এ ধরনের প্রশ্ন। এগুলো তো বিজিবির কাছে নেই। তার কাছে থাকে প্রাণঘাতী অস্ত্র। চাইলেই এসব অস্ত্র ব্যবহার করা যায় না। এখন সেখানে হালকা অস্ত্র যোগ হচ্ছে সঙ্গত কারণেই।

সেদিন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে দুই দেশের নাগরিকদের মধ্যে উত্তেজনার সময় ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী-বিএসএফ কাঁদানে গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু, বিজিবির কাছে এগুলো নেই। থাকলেই না ব্যবহার করার প্রশ্ন। এখন সেই ব্যবস্থা হচ্ছে। দেশের সীমান্ত সুরক্ষিত আছে বলে দাবি করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। রক্ত ঝরলেও সীমান্ত সুরক্ষিত থাকবে বলে প্রত্যয়ও ব্যক্ত করেছেন তিনি। সীমান্তের নিরাপত্তা নিয়ে আগে কোনো ব্যবস্থা বা পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এখন সেটা করা হচ্ছে বলেই সমস্যা সামনে আসছে।

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এখন অস্বস্তিকর পর্যায়ে। গেল ৫ আগস্ট পালিয়ে ভারতে কেবল শেখ হাসিনা-রেহানাই আশ্রয় নেননি, মন্ত্রী-এমপি এবং আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী অনেকেরই আশ্রয় হয়েছে সেখানে। স্বাভাবিকভাবেই ভারত এখন ঝাল মেটাচ্ছে বাংলাদেশের ওপর। সীমান্ত দিয়ে আজ এখানে কাল সেখানে ঝামেলা পাকাচ্ছে পায়ে পা দিয়ে। তারা এ ধরনের ভেজাল পাকাতেই থাকবে, তা এরই মধ্যে পরিষ্কার। শেখ হাসিনা রেজিমের পতনের পর থেকে এটা তাদের নিয়মিত কাজ। বাংলাদেশিদের ভিসা বন্ধ, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ, ভারতের গণমাধ্যমে সংঘবদ্ধ প্রোপাগান্ডা, আগরতলায় বাংলাদেশ দূতাবাসে হামলাসহ নানা ডিস্টার্ব তারা করেই আসছে। এক পর্যায়ে শুরু করেছে সীমান্তের নানা জায়গায় বেড়া দেওয়া। সীমান্তের বাংলাদেশিদের এ নিয়ে এক বিস্ময়কর ঐক্য। আর চুপ করে না থাকার বোঝাপড়া। যার যতোটুকু সামর্থ্য সেই আলোকে পদক্ষেপও নিয়ে ফেলছে। এর কিছু নমুনা গত ক’দিন দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন সীমান্ত এলাকায়। যেখানে প্রতিবেশী দেশের কাঁটাতারের বেড়া বা কোনো ধরনের আগ্রাসন টের পাচ্ছে সেখানেই প্রতিরোধ গড়ে তুলছে। দাঁড়িয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির সঙ্গে।

লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, সীমান্তে ভারত যত উত্তেজনা সৃষ্টি করছে বাংলাদেশের জনগণ নিজেদের ভূখ- রক্ষায় ততবেশি ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। বিজিবি ও স্থানীয় বাসিন্দাদের শক্ত অবস্থানের কারণে ভারত সীমান্তের নানা জায়গায় কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণকাজ বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জে যোগ হয়েছে বিজিবি এবং স্থানীয় নাগরিকদের একাট্টায় দেশাত্মবোধের আরেক মাত্রা। ভারতের সঙ্গে ‘নতজানু’ পররাষ্ট্রনীতি নয়, বরং ‘সাম্যের ভিত্তিতে’ সরকারকে তা ঠিক করতে প্রকাশ্যে আনুষ্ঠানিক আহ্বান বিভিন্ন দিকে। এর ফলও মিলছে। সীমান্তে পিঠ দেখানোর দিন শেষ, বিএসএফকে বুক দেখানো শুরু হয়েছে। সীমান্ত নিয়ে প্রচলিত ধারণা বদলে যাচ্ছে। আয়তনে ছোট দেশও ভূরাজনৈতিক কারণে বড় হয়ে যাচ্ছে। আবার প্রতিবেশী বদলানো যায় না বলে আগ্রাসী প্রতিবেশীর আনুগত্য প্রকাশ করেই চলতে হবে সেই ধারণা হাল দুনিয়ায় টিকছে না, যার ছায়া বাংলাদেশেও। বিশেষ করে, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে।

ভারতের মতো না হলেও সীমান্ত নিয়ে বাংলাদেশ সমস্যায় আছে মিয়ানমারের সাথেও। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অবস্থা নাজুক। রাখাইনে বৌদ্ধ সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি যেসব এলাকা দখলে নিয়েছে, সেখানকার ২৭১ কিলোমিটার বিস্তৃত সীমান্ত বাংলাদেশের সঙ্গে লাগোয়া। রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশের কূটনীতি ব্যর্থ হয়েছে। মিয়ানমার সময়ক্ষেপণের কৌশল, মিথ্যা প্রচারণার আশ্রয় নিয়েছে। এখন মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নতুন পরিস্থিতির উদ্ভব হওয়ায় বাংলাদেশকে কৌশলগত পদক্ষেপ নিতে হচ্ছে।

তার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বার্মা অ্যাক্টের মতো বৈশ্বিক নীতি বাংলাদেশ-ভারতসহ আশপাশের জন্য যন্ত্রণার বিষয়। আশীর্বাদেরও বিষয়। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ওয়ার্ল্ড রিপোর্ট ২০২৫-এ বাংলাদেশ অংশে রোহিঙ্গাদের কথাও এসেছে গুরুত্বের সঙ্গে। এতে বলা হয়েছে, গুম এবং রোহিঙ্গা শরণার্থীর মতো বিষয়ে সমাধানগুলো আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদ-ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে করা উচিত। এ রকম যন্ত্রণা বা চাপের মধ্যে অন্য দেশের সীমান্ত নিজ দেশসহ আশপাশের জন্যও ভাবনার বিষয়। ২০১৮ সালে ভারত ‘লুক ইস্ট’ নীতির অংশ হিসেবে মিয়ানমারের সঙ্গে সীমান্ত এলাকায় একটি অবাধ চলাচলের ব্যবস্থা ঘোষণা করে। ২০২৪-এ এসে ভারত সরকার ‘অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে’ এবং মিয়ানমার সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোর ‘জনসংখ্যাগত কাঠামো বজায় রাখার জন্য’ চুক্তিটি বাতিল করে। ভারত মিয়ানমারের জান্তা সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছে, সরকারি ও প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা মিয়ানমার সফর করছেন এবং প্রকাশ্যে জান্তার সমালোচনা করেননি। আবার ভারতীয় সেনা প্রতিনিধিদল মিয়ানমার সফরও করে। চীনের সঙ্গেও মিয়ানমারের বিশাল প্রায় দুই হাজার কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এদিকে, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর সঙ্গে আরাকান আর্মির সংঘাতে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি কার্যক্রম প্রায় বন্ধ। মিয়ানমারে বাংলাদেশি পণ্যের অনেক চাহিদা। কিন্তু চলমান সংঘর্ষের কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির হয়ে আছে।

মিয়ানমারের রাখাইনে পরিস্থিতির উন্নতি না হলে বছর শেষে বাংলাদেশে শরণার্থী সংখ্যা ১০ লাখ ছাড়াতে পারে বলে আশঙ্কা জাতিসংঘের সংস্থাগুলোর। নতুন-পুরনো মিলে বিপুল উদ্বাস্তুর ভার বহন করতে হচ্ছে বাংলাদেশকে। এত মানুষকে মানবিক সহায়তা দেয়া বড় চ্যালেঞ্জ। সরকারি, বেসরকারি, সামাজিক ও আন্তর্জাতিক উদ্যোগের মাধ্যমে পরিস্থিতি মোকাবেলার চেষ্টা চলছে। মানবিক সহায়তার প্রাথমিক ধাপের পরই আসে প্রত্যাবাসন প্রসঙ্গ। বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের মতো মিয়ানমারের সীমান্তে অস্থিরতা সৃষ্টি হওয়ার কোনো শঙ্কা নেই। তবে ভূরাজনৈতিক ভবিষ্যৎ বিবেচনায় কিছু করণীয় আছে। কারণ, মিয়ানমারের দিকে নজর রয়েছে ভারত, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের। মিয়ানমারকে বলা হয় শরনার্থী উৎপাদনের রাষ্ট্র। ভারত, পাকিস্তান, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া থেকে শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র। সবখানেই রয়েছে মিয়ানমার পালানো শরণার্থী। এমনকি ঘনিষ্ঠ মিত্র চীনকেও বহন করতে হচ্ছে মিয়ানমার থেকে পালানো শরণার্থীর বোঝা। মিয়ানমারের কোকাং রাজ্যের অধিবাসীদের সাথে চীনের ইউনান প্রদেশের মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতির মিল আছে। যেমনটা রয়েছে রোহিঙ্গাদের সাথে চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষের। বর্মীদের নির্যাতনে অতিষ্ঠ কোকাংরা প্রথমে স্বায়ত্তশাসন ও পরে স্বাধীনতার আন্দোলনে ঝুঁকেছে। গত মার্চে মিয়ানমার পুলিশ ও সেনাবাহিনীর ওপর সশস্ত্র কোকাং বিদ্রোহীরা (এমএনডিএএ) হামলা করে বেশ কয়েকজনকে মেরে ফেলে। তারপর থেকে সেখানে সেনাবাহিনী কঠোর অবস্থানে আছে। থাইল্যান্ডের ঘটনা আরও চমকপ্রদ। বাংলাদেশের জন্য লক্ষণীয়ও বটে। মিয়ানমারে নিপীড়িত হয়ে ১৯৮৪ সালে যখন প্রথমবারের মতো শরণার্থীরা থাইল্যান্ডে আশ্রয় নেয় তখন হয়ত কেউই ধারণা করেনি ৩০ বছরেরও বেশি সময় সেখানে থাকতে হবে তাদের। থাইল্যান্ডের শরণার্থী ক্যাম্পগুলোয় বসবাসরত জাতিগোষ্ঠীগুলোর ৭৯ ভাগেরও বেশি হলো কারেন, যারা বর্মী সেনাবাহিনীর নিপীড়নের শিকার।

সম্প্রতি গোলাগুলি হয়েছে মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) এবং রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) দুটি সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে। অর্থাৎ বিষয়টি মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ সংঘাতে বাংলাদেশ জড়িয়ে পড়তে পারে না। তবে এ প্রশ্নও সংগত যে, মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ যুদ্ধাবস্থার খেসারত কেন দিতে হবে বাংলাদেশকে? হতে পারে, এটি মিয়ানমারের একটি ফাঁদ। তারা বাংলাদেশকে এ সংঘাতে জড়িয়ে পড়ার জন্য উসকানি দিচ্ছে। জড়িয়ে পড়লেই মিয়ানমারে বসবাসরত বাকি রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে ঢুকে পড়তে পারে। হতে পারে, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী সেটাই চাচ্ছে। তারা এ ধরনের কোনো ফাঁদ পেতে থাকলে এবং তাতে আমরা পা দিলে সেটা আমাদের জন্য নেতিবাচক ফল বয়ে আনবে। তাই এ ব্যাপারে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।

প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাচুর্য, সম্ভাবনাময় বাজার এবং ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে মিয়ানমার বৈশ্বিক আগ্রহের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু। এই পরিস্থিতি চীন, যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, জাপান, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং রাশিয়াকে ভূরাজনৈতিক প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ করেছে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বেশি আলোচিত হচ্ছে অস্ত্র ব্যবসার কথা। মিয়ানমার সেনাবাহিনীর কাছে অস্ত্র বিক্রিতে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে রাশিয়া। দক্ষিণ এশিয়ায় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে হলে যে মিয়ানমারের সহায়তা লাগবে এ হিসাব অনেক আগেই কষেছে রাশিয়া। মিয়ানমারের সাথে তার সম্পর্কও অনেক পুরনো ও গভীর। ১৯৯০ সাল থেকে এ পর্যন্ত মিয়ানমারে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র বিক্রি করেছে চীন। বাংলাদেশের এ সংক্রান্ত সমীকরণে নাই। বাংলাদেশের মোটাদাগে চাওয়া শরনার্থীর বোঝা কমানো। এ প্রশ্নে বাংলাদেশ জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের নৈতিক সমর্থন পেয়েছে। কিন্তু, সহযোগিতা মিলছে না। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কূটনৈতিক সাফল্য ও দেন-দরবারের ওপর সমস্যার সমাধান নির্ভর করছে।

তাই শান্তিপূর্ণ তথা কূটনৈতিক পন্থাতেই এ সমস্যার সমাধান খুঁজতে হবে। সেটি যেমন মিয়ানমারের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার মাধ্যমে হতে পারে, তেমনি জাতিসংঘের কাছে সহায়তা চাওয়ার মাধ্যমেও হতে পারে। এছাড়া মধ্যস্থতার জন্য বৃহৎ শক্তিগুলোর কাছে সহায়তাও চাইতে পারি আমরা। এ ব্যাপারে আমাদের কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করা প্রয়োজন। বাংলাদেশ কত দ্রুত নিজের হিসাব মেলাতে পারবে তার ওপর নির্ভর করছে মিয়ানমারের সঙ্গে সীমান্তের স্থিতাবস্থা তথা রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

প্রসঙ্গ : অল্প সংস্কার ও দ্রুত নির্বাচন
শিক্ষাপ্রশাসন জামায়াতিকরণ নয়
গাজাকে বাসোপযোগী করতে হবে
ড. মুহাম্মদ ইউনূসেই জনগণের আস্থা
ঐক্যবদ্ধ মুসলিম উম্মাহই সময়ের দাবি
আরও

আরও পড়ুন

রামগঞ্জে আ.লীগ নেতা আটক

রামগঞ্জে আ.লীগ নেতা আটক

সরাইলে ডাকাতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার  ৩

সরাইলে ডাকাতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৩

চট্টগ্রামে গোয়েন্দা পরিচয়ে ফ্ল্যাটে ডাকাতির চেষ্টা

চট্টগ্রামে গোয়েন্দা পরিচয়ে ফ্ল্যাটে ডাকাতির চেষ্টা

`বৈষম্যহীন সমাজের তোমরাই হবে প্রধান চালিকা শক্তি'

`বৈষম্যহীন সমাজের তোমরাই হবে প্রধান চালিকা শক্তি'

যারা ভাবছেন সংসদের কিছু চেয়ার দিয়ে ছাত্রদের কিনবেন, ভুল ভাবছেন: হাসনাত আবদুল্লাহ

যারা ভাবছেন সংসদের কিছু চেয়ার দিয়ে ছাত্রদের কিনবেন, ভুল ভাবছেন: হাসনাত আবদুল্লাহ

নওগাঁয় পর্দানশীল নারীদের মানববন্ধন

নওগাঁয় পর্দানশীল নারীদের মানববন্ধন

কাউকে ছেড়ে কথা বলব না, জামিন পেয়ে বললেন পরীমণি

কাউকে ছেড়ে কথা বলব না, জামিন পেয়ে বললেন পরীমণি

বিরল সীমান্তে বিজিবি ও বিএসএফ সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে সৌজন্য বৈঠক অনুষ্ঠিত

বিরল সীমান্তে বিজিবি ও বিএসএফ সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে সৌজন্য বৈঠক অনুষ্ঠিত

শেখ হা‌সিনা‌কে বি‌শ্বের ২৫৭‌টি রা‌ষ্ট্রের কেউ গ্রহণ করেনি  :  আমির হামজা

শেখ হা‌সিনা‌কে বি‌শ্বের ২৫৭‌টি রা‌ষ্ট্রের কেউ গ্রহণ করেনি : আমির হামজা

ফেব্রুয়া‌রির প্রথম সপ্তাহে আলজেরিয়া ও মিশর সফরে যাচ্ছেন পররাষ্ট্রস‌চিব

ফেব্রুয়া‌রির প্রথম সপ্তাহে আলজেরিয়া ও মিশর সফরে যাচ্ছেন পররাষ্ট্রস‌চিব

টানা সপ্তমবার বেলারুশের প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কো

টানা সপ্তমবার বেলারুশের প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কো

কোরআন শরিফ অবমাননার অভিযোগে আটক ১

কোরআন শরিফ অবমাননার অভিযোগে আটক ১

মোংলায় বিএনপির শীতবস্ত্র বিতরণ

মোংলায় বিএনপির শীতবস্ত্র বিতরণ

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে সাধারন জনগন স্বাধীনতার সুফল ভোগ করবে: নুরুল ইসলাম নয়ন

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে সাধারন জনগন স্বাধীনতার সুফল ভোগ করবে: নুরুল ইসলাম নয়ন

উত্তরায় ছিনতাইকারী-কিশোর গ্যাং গ্রেফতারে পুলিশের সাঁড়াশি অভিযান অব্যাহত

উত্তরায় ছিনতাইকারী-কিশোর গ্যাং গ্রেফতারে পুলিশের সাঁড়াশি অভিযান অব্যাহত

এবার নিউমার্কেট থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের

এবার নিউমার্কেট থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের

তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিতই দুর্নীতি প্রতিরোধ সম্ভব : জেলা প্রশাসক

তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিতই দুর্নীতি প্রতিরোধ সম্ভব : জেলা প্রশাসক

পঞ্চগড়ে প্রাইম ক্লিনিকের তৃতীয় তলা থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

পঞ্চগড়ে প্রাইম ক্লিনিকের তৃতীয় তলা থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে‌: হাসান সরকার

সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে‌: হাসান সরকার

দৌলতপুরে রাস্তার দাবিতে মানববন্ধন

দৌলতপুরে রাস্তার দাবিতে মানববন্ধন