জেনারেল (অব.) ভূঁইয়ার ২০টি জ্বলন্ত প্রশ্নের উত্তর দেশবাসীর জানা দরকার

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০১ এএম | আপডেট: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০১ এএম

সাংবাদিকতার একটি নিম্নতম মান থাকা দরকার। যেগুলো জাতীয় দৈনিক সেগুলোর অবশ্যই মিনিমাম নর্মস মেনে চলা দরকার। নাহলে সেগুলো হলুদ সাংবাদিকতা হয়ে যায়। এমনি একটি হলুদ সাংবাদিকতার উৎকট উদাহরণ হয়েছে দেশের একটি বাংলা দৈনিক। ৮ ফেব্রুয়ারি ঐ জাতীয় বাংলা দৈনিকের ডিজিটাল সংস্করণে দেখলাম: ঐ ৩২ নম্বরের বাড়িটির গ্রাউন্ড ফ্লোরেরও নীচে গিয়ে দেখা গেল, অনেক পানি। আর সেখান থেকে বের হচ্ছে উৎকট দুর্গন্ধ। এরমধ্যেও দুই ব্যক্তি পানিতে নেমে গেলেন। কিন্তু দেখা গেল, তিনি ধীরে ধীরে ডুবে যাচ্ছেন। যখন তার গলা পর্যন্ত পানি তখন জনতা বললেন যে, আপনি উঠে আসুন। ঐ ব্যক্তি বললেন যে, তিনি পানির নীচে দম বন্ধ করে অনেকক্ষণ ডুবে থাকতে পারেন। এরপর তিনি ডুব দিলেন। বেশ কিছুক্ষণ পর তিনি ভেসে উঠলেন। তখন তিনি হাঁপাচ্ছেন। তিনি বললেন যে, তিনি পানির নীচে ৮ থেকে ৯ ফুট পর্যন্ত গিয়েছিলেন। আর যেতে পারেননি। কারণ, তখন তার দম প্রায় ফুরিয়ে এসেছিল। তাই তিনি পানি থেকে ওপরে উঠে এসেছেন। 
উৎসুক জনতা তাকে জিজ্ঞেস করলেন, আপনি কি ৮/৯ ফুট পানির নীচে আরো কী আছে বুঝতে পেরেছেন? উত্তরে তিনি বললেন, আমি বুঝতে পারলাম পানির গভীরতা আরো বেশি। কিন্তু আর নীচে নামতে পারিনি। নামলে আমি মারা যেতাম। এসব খবর ৮ ফেব্রুয়ারি আলোচ্য দৈনিকটির ডিজিটাল সংস্করণে আপলোড করা ভিডিওতে দেখা গেছে। 
পরদিন অর্থাৎ রবিবার ৯ ফেব্রুয়ারির ভিডিও চিত্র এবং খবর আরো ভয়াবহ। অন্তত দুইটি মিডিয়ার আপলোড করা ভিডিও ফুটেজ আমি দেখলাম। একটি ভিডিওতে দেখা গেল, মাটির নীচে যারা গিয়েছেন তারা মাটির নীচে ৩ তলা পর্যন্ত গিয়েছেন। ৩ তলায় আবার পানি। তারা বলছেন যে, পানির নীচেও ঘর আছে। দোতলা এবং তিন তলাতে অনেকগুলো ছোট ছোট ঘর। ঘরগুলো অন্ধকার। তারপরেও তারা তন্ন তন্ন করে খুঁজে পেয়েছেন মেয়েদের বেশ কয়েকটি ফ্রক। ছেলেদের অনেকগুলো জিন্সের প্যান্ট। তারা দেখালেন, অনেক জুতা। বেশিরভাগই ছেলেদের। আরো পাওয়া গেছে মানুষের চুল। সকলেই বলছেন যে, এগুলো আয়নাঘর। 
আমার সম্মানিত পাঠক ভাইয়েরা, রবিবার দুপুর গড়িয়ে যাচ্ছে। ধানমন্ডির ভূগর্ভস্থ ফ্লোর সম্পর্কে আরো ভিডিও আপলোড করা হয়েছে। মাটির নীচে অনেকে গিয়েছেন। তবে তারা দুর্গন্ধে সেখানে বেশিক্ষণ টিকতে পারছেন না বলে আপলোড করা ঐ ইউটিউব ফুটেজে তাদেরকে বলতে শোনা গেল। 
এরমধ্যে ফায়ার সার্ভিস আসে। তারা সমস্ত পানি নিষ্কাশন করে। পানি নিষ্কাশনের পর ফায়ার সার্ভিসের লোকেরা বলেন যে, তারা সেখানে পানি ছাড়া আর কিছুই পাননি। তবে অবাক ব্যাপার হলো, এই ধরনের প্রকা- জলাধার একটি নয়, দুইটি পাওয়া গেছে। দ্বিতীয় জলাধারটির পানিও নিষ্কাশন করা হয়েছে। এটি আয়নাঘর কিনা সেসম্পর্কে দমকল বাহিনীর লোকরা কিছু বলেননি। আর বলার কিইবা আছে? আমার প্রশ্ন হলো, এই ধরনের খবরে এবং ভিডিও ফুটেজে ইউটিউবের হাজার হাজার দর্শক বিভ্রান্ত হয়েছেন। আমি নিজেও বিভ্রান্ত হয়েছি। ৮ এবং ৯ ফেব্রুয়ারি এই দুইদিন আমি রুদ্ধশ^াসে সেই বিল্ডিংয়ের ভূগর্ভস্থ পানি উপাখ্যান দেখছিলাম। 
আমার প্রশ্ন হলো, এই ধরনের একটি স্পর্শকাতর এবং চাঞ্চল্যকর ঘটনা পুরাপুরি কনফার্মড না হয়ে সেগুলো আপলোড করা হয় কেন? কেনই বা একাধিক মহিলা জিন্সের প্যান্ট, জুতা এগুলো দেখালেন এবং পত্রিকার ক্যামেরায় সেগুলো ধারণ করে সম্প্রচার করা হলো? এগুলো পিওর অ্যান্ড সিম্পল সেনসেশনালিজম। আর সেনসেশনালিজম জার্নালিজম নয়। 
॥দুই॥গত ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে এই কলাম লেখার সময় পর্যন্ত অনেকগুলি ঘটনা একের পর এক অবিশ^স্য দ্রুত গতিতে ঘটে গেছে। সত্যি বলতে কি, এসব ঘটনার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে অসুবিধাই হচ্ছে। 
এরমধ্যে গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে গাজীপুরে একটি খবর ছড়িয়ে পড়ে যে, বর্তমানে পলাতক আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে ভাঙচুর হচ্ছে। খবর পেয়ে স্থানীয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা অকুস্থলে যান এবং ভাঙচুর থামানোর চেষ্টা করেন। আশ্চর্যের বিষয় হলো এই যে, ছাত্ররা যাওয়ার পর মসজিদের মাইক থেকে ঘোষণা করা হয় যে, মোজাম্মেল হকের বাসায় ডাকাত পড়েছে। অতঃপর কয়েকজন লোক সেখানে আসে এবং ছাত্রনেতাদের বেদম প্রহার করে। এর প্রতিবাদে পরদিন ঢাকা থেকে হাসনাত আব্দুল্লাহ এবং সারজিস আলম গাজীপুর যান এবং ছাত্রনেতাদের প্রহারের প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ করেন। বিকাল বেলা স্থানীয় প্রশাসনের আশ^াসে তারা ঢাকা ফিরে আসেন। এদিকে যেসব ছাত্রকে বেদম প্রহার করা হয়, তাদের মধ্যে ৬ জনের অবস্থা ছিল আশঙ্কাজনক। এদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম তাদের দেখতে মেডিক্যালে যান। তিনি ওয়াদা করেন যে, যেসব সন্ত্রাসী ছাত্রদের মেরেছে, তাদেরকে খুঁজে বের করা হবে। 
গত শনিবার বিক্ষুব্ধ ছাত্র জনতার সমাবেশে পুলিশের ডেপুটি কমিশনার বলেন যে, আজ রাত থেকেই (শনিবার রাত) অপরাধীদের পাকড়াও করার জন্য ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ পরিচালনা করা হবে। অপারেশন ডেভিল হান্টের বাংলা হলো শয়তানকে খুঁজে বের করা। রবিবার দ্বিপ্রহরে যখন এই কলামটি লিখছি তখন দেখলাম, এর আগে সারা রাত চিরুনি অভিযান চালিয়ে ৭৫ ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। স্থানীয় পুলিশ কমিশনার বলেছেন যে, ফ্যাসিবাদীদের ছাঁকুনি দিয়ে তুলে আনা হবে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন যে, যতদিন পর্যন্ত দেশের স্থিতিশীলতা যারা বিনষ্ট করতে চায় তাদের সকলকে গ্রেফতার না করা পর্যন্ত অপারেশন ডেভিল হান্ট চলতে থাকবে। 
এই হলো দেশের অবস্থা। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন, ‘ডেভিল’ শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপারেশন চলবে। আর পুলিশ বলেছে, যাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে তারা সকলেই ফ্যাসিবাদের দোসর। ৩২ নম্বরের বাড়িটি ভাঙ্গার পর আমি সেই ধ্বংসাবশেষ দেখার জন্য একাধিকবার সেখানে গিয়েছি। আমি দেখেছি, হাজার হাজার উৎসুক মানুষ ছাত্রনেতাদের মারহাবা দিচ্ছেন। অনেককে বলতে শোনা গেল, ভারতের মদদে ভারতে বসে থেকে বাংলাদেশের শান্তি এবং শৃঙ্খলা বিনষ্ট করার জন্য শেখ হাসিনা বাংলাদেশে লুকিয়ে থাকা আওয়ামী কর্মীদেরকে উসকানি দিচ্ছেন। ইতোমধ্যেই শেখ হাসিনার ল্যাসপেন্সাররা টুঙ্গিপাড়া, উত্তরা, গাজীপুর প্রভৃতি স্থানে হাঙ্গামা সৃষ্টির অপচেষ্টা করেছিল। 
॥তিন॥গত মঙ্গলবারের কলামে আমি বলেছিলাম যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া গত ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত তার ভেরিফায়েড ফেসবুকে ১৭টি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। প্রতিটি স্ট্যাটাস উনি ইংরেজিতে লিখেছেন। তারপর সেগুলোর বাংলা অনুবাদ দেওয়া হয়েছে। আমি কথা দিয়েছিলাম যে, আজকে ঐ স্ট্যাটাসগুলো সম্পর্কে আমি লিখবো। কিন্তু ঐ যে বলেছি, একটি লেখার পর পরবর্তী লেখার মাঝখানে যদি কোনো গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় ঘটনা ঘটে যায় তাহলে সেটিকেই প্রায়োরিটি দিয়ে লিখতে হয়। আজকেও তাই হলো। 
সাবেক সেনাপ্রধান তার উপন্যাসসম স্ট্যাটাসে ২০টি প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন। এই প্রশ্নগুলো হলো, ১। পুরো ঘটনাকালে শেখ হাসিনা আর তিন বাহিনীর প্রধানদের মধ্যে বিভিন্ন সময়ে কী আলোচনা হয়েছিল? ২। বাহিনী সদর দপ্তর (সার্ভিস হেডকোয়ার্টার) এএফডি (আর্মড ফোর্সেস ডিভিশন) হতে কী নির্দেশনা পেয়েছিল? ৩। মেজর জেনারেল তারিক আহমেদ সিদ্দিকীর ভূমিকা কী ছিল? ৪। কোনো নির্দেশনা মৌখিক আর কোনটি লিখিতভাবে বাহিনীর বিভিন্ন ফরমেশন ও ইউনিটে পৌঁছেছিল? ৫। কখন কোথায় কী কনফারেন্স হয়েছে, বিদ্রোহের আগে ও চলাকালে? ৬। রুলস অব এনগেজমেন্ট বা লড়াইয়ের নিয়ম কী ছিল? ৭। কীভাবে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছিল? ৮। ফিল্ডে নামা সেনাদের এএইচকিউ বা ফরমেশন সদর দপ্তর কী মৌখিক নির্দেশ দিয়েছিল? ৯। কোনো ধরনের অস্ত্র ও গোলাবারুদ বহনের নির্দেশনা ছিল? ১০। কখন গুলি চালাতে বলা হয়েছিল, আর কখন নিষেধ ছিল? ১১। নিরস্ত্র সাধারণ মানুষ যখন পুলিশ, বিজিবি এবং র‌্যাবের হাতে আক্রান্ত হচ্ছিল, তাদের রক্ষা করতে কোনো নির্দেশনা ছিল কী না? ১২। জাতিসংঘের লোগো লাগানো সামরিক সরঞ্জাম ব্যবহার না করার কোনো নির্দেশ এসেছিল কি? ১৩। হেলিকপ্টার ব্যবহারের ব্যাপারে কী নির্দেশনা ছিল? ১৪। প্রতিদিন কোথায় কী কী ঘটনা ঘটেছে, ঠিক কীভাবে পরিস্থিতির মোড় ঘুরেছে? ১৫। কোথায় কোথায় সেনাবাহিনী গুলি চালিয়েছে? গুলি চালানোর নিয়ম কী ছিল? ১৬। স্নাইপার মোতায়েন করা হয়েছিল কি না? ১৭. পুরো ঘটনাকালে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী কত রাউন্ড গুলি ছুড়েছিল? ১৮। নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের ওপর পুলিশ, র‌্যাব আর বিজিবি গুলি চালাতে গেলে সেনা ইউনিটগুলোকে তাদের বাধা দেওয়ার নির্দেশ ছিল কি না? ১৯। শেখ হাসিনা কীভাবে পালিয়ে গেলেন? ২০। আওয়ামী লীগের কর্মী, পুলিশ ইত্যাদি ক্যান্টনমেন্টে কীভাবে আশ্রয় নিল? তারা কি সেফ এক্সিট পেয়েছিল?
আমি আবার বলছি, এসব প্রশ্ন আমার নয়। দৈনিক ইনকিলাবেরও নয়। এগুলো সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়ার প্রশ্ন। এই প্রশ্নগুলোর উত্তর অবশ্যই জানা দরকার। কারণ, এগুলো জানতে পারলেই খুঁজে পাওয়া যাবে সেই জ¦লন্ত প্রশ্নের উত্তর। সেটি হলো, ১৬ জুলাই থেকে যে বিপ্লব শুরু হয় এবং যে বিপ্লব ৫ আগস্ট শেষ হয়, সেই বিপ্লব ৮ আগস্টে হঠাৎ করে হাসিনার চরম বিতর্কিত এবং মতলবী সংবিধানের মধ্যে ঢুকে পড়ল কেন? শিক্ষিত মানুষের প্রশ্ন: ইউনূসের সরকার কি বিপ্লবী? নাকি অভ্যুত্থানের সরকার? নাকি সাংবিধানিক সরকার? বলতেই হবে যে, এই সরকারের অর্ধেক বিপ্লবী, আর অর্ধেক সাংবিধানিক। বিপ্লব আর সংবিধান কেন জগাখিচুড়ি পাকিয়ে দিয়েছে তার উত্তর মিলবে জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়ার ঐ ২০টি প্রশ্নের উত্তরে। 
Email: journalist15@gmail.com


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মিয়ানমারে ভূমিকম্প এবং আমাদের ভয়
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উচিৎ কথা
আইএমএফ’র ঋণের প্রশ্নে সরকারকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে
মুক্তিযুদ্ধ থেকে ছাত্র-জনতার অভ্যুদয়
শিক্ষাব্যবস্থার ব্ল্যাকবক্স খোলার এখনই সময়
আরও
X

আরও পড়ুন

রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধে গেছে শত বাংলাদেশি

রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধে গেছে শত বাংলাদেশি

ইন্দুরকানীতে ডায়রিয়া রোগীর প্রকোপ হাসপাতালে কলেরা স্যালাইন সংকট

ইন্দুরকানীতে ডায়রিয়া রোগীর প্রকোপ হাসপাতালে কলেরা স্যালাইন সংকট

গাজায় মানবিক বিপর্যয় নিয়ে জাতিসংঘের উদ্বেগ, অবরোধ তুলে নেওয়ার আহ্বান

গাজায় মানবিক বিপর্যয় নিয়ে জাতিসংঘের উদ্বেগ, অবরোধ তুলে নেওয়ার আহ্বান

এসএসসি পরীক্ষাকেন্দ্রে ১৪৪ ধারা, কোচিং-ফটোকপি বন্ধসহ একগুচ্ছ নির্দেশনা

এসএসসি পরীক্ষাকেন্দ্রে ১৪৪ ধারা, কোচিং-ফটোকপি বন্ধসহ একগুচ্ছ নির্দেশনা

এশিয়ার শেয়ারবাজারে বড় ধস, তেলের দামেও পতন

এশিয়ার শেয়ারবাজারে বড় ধস, তেলের দামেও পতন

গাজা ইস্যুতে সিসি ও ম্যাখোঁর সঙ্গে জর্দানের রাজার বৈঠক আজ

গাজা ইস্যুতে সিসি ও ম্যাখোঁর সঙ্গে জর্দানের রাজার বৈঠক আজ

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ ফের শুরু আজ

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ ফের শুরু আজ

সকালে ব্রিদিং এক্সারসাইজের উপকারিতা

সকালে ব্রিদিং এক্সারসাইজের উপকারিতা

মতলব দক্ষিণ থানার এসআই জীবন চৌধুরীর বেতন বন্ধের নির্দেশ

মতলব দক্ষিণ থানার এসআই জীবন চৌধুরীর বেতন বন্ধের নির্দেশ

সাবেক এমপি কেরামত আলী গ্রেফতার

সাবেক এমপি কেরামত আলী গ্রেফতার

নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডে মেশিন বিস্ফোরণে ২জন শ্রমিক দগ্ধ

নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডে মেশিন বিস্ফোরণে ২জন শ্রমিক দগ্ধ

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক করতে যুক্তরাষ্ট্রে ছুটলেন নেতানিয়াহু

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক করতে যুক্তরাষ্ট্রে ছুটলেন নেতানিয়াহু

বিক্ষোভে উত্তাল মণিপুর, নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

বিক্ষোভে উত্তাল মণিপুর, নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

ঢাকায় ৪ দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন আজ শুরু

ঢাকায় ৪ দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন আজ শুরু

ইয়েমেনে সর্বশেষ মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৪

ইয়েমেনে সর্বশেষ মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৪

মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

রাজধানীর বংশালে আগুন, নিহত ১, আহত ৭

রাজধানীর বংশালে আগুন, নিহত ১, আহত ৭

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে বিশ্বজুড়ে আজ ধর্মঘট

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে বিশ্বজুড়ে আজ ধর্মঘট

দুর্ঘটনার কবলে জামায়াত নেতাকর্মীদের বহনকারী বাস, নিহত ৩

দুর্ঘটনার কবলে জামায়াত নেতাকর্মীদের বহনকারী বাস, নিহত ৩

ঈদকে কেন্দ্র করে কৃষি নির্ভর বরিশাল অঞ্চলের অর্থনীতিতে নতুন প্রাণের সঞ্চার

ঈদকে কেন্দ্র করে কৃষি নির্ভর বরিশাল অঞ্চলের অর্থনীতিতে নতুন প্রাণের সঞ্চার