কোথায় গেলো ২৯ মিলিয়ন ডলার?

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

০১ মার্চ ২০২৫, ১২:০১ এএম | আপডেট: ০১ মার্চ ২০২৫, ১২:০১ এএম

২৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সহায়তা কে বা কারা কিংবা কোন এনজিও পেয়েছে, কখন পেয়েছে, কী করেছে এসব নিয়ে নানা প্রশ্ন উদয় হয়েছে। বিষয়টি এখন দেশের সর্বাধিক আলোচ্য বিষয়ে পরিণত হয়েছে। কারণ, এ বিষয়ে আগে দেশবাসী কখনোই শোনেনি কিংবা জানতো না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত ২১ ফেব্রুয়ারি এই প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতি শক্তিশালী করতে ২৯ মিলিয়ন ডলার এমন এক সংস্থা যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে পেয়েছে, যার নাম এর আগে কেউ শোনেনি। ছোট একটি সংস্থা। দু’জন কাজ করে। আমি মনে করি, তারা খুবই খুশি। শিগগিরই এই প্রতারণার জন্য বিজনেস সাময়িকীর প্রচ্ছদে জায়গা পাবে।’ তারপর দেশবাসী এটা জানতে পেরেছে। ট্রাম্প একই সাথে ভারতে দেয় ২১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সহায়তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ভারতের নির্বাচনে ভোটারদের অংশগ্রহণ বাড়াতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২ কোটি ১০ লাখ ডলার দেওয়া হয়েছে।’ তার এ বক্তব্য নিয়ে ভারতেও উত্তপ্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশের মতো। স্মরণীয় যে, ট্রাম্প দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হওয়ার পর দেশে নতুন একটি দপ্তর খুলেছেন, যার নামকরণ করা হয়েছে ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট ইফিসিয়েন্সি (ডিওজিই), যার মন্ত্রী নিয়োগ করেছেন বর্তমান বিশ্বের প্রধান ধনী ও প্রযুক্তির হিরো ইলন মাস্ককে। তিনি দেশে ব্যয় সংকোচনের নীতি গ্রহণ করেছেন। তার পরামর্শে ট্রাম্প বিদেশে সহায়তা বন্ধ করে দিয়েছেন এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরের লোকদের চাকরি থেকে বিদায় করে দিয়েছেন, যার সংখ্যা বিশ্বব্যাপী ১,৬০০। বিষয়টি মিডিয়ায়ও সর্বাধিক প্রকাশিত হয়েছে ও হচ্ছে। ফলে বিষয়টি এখন টক দা ওয়ার্ল্ডে পরিণত হয়েছে। কারণ, মার্কিন সহায়তা পুষ্ট সব প্রকল্প বন্ধ হয়ে অসংখ্য মানুষ চাকরিচ্যুত হয়েছে। তাতে উন্নতি ব্যাহত হচ্ছে! কিন্তু প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ইউএসএআইডির নিবন্ধিত বাংলাদেশের কোনো এনজিও’র নামে ২৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা নেই। দেশের এনজিও ব্যুরোর কাছেও এ ধরনের কোনো সংস্থার নাম বা অর্থ আসার তথ্য নেই বলে এনজিও ব্যুরোর ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক বিবিসিকে জানিয়েছেন। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনও সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘কাকে টাকা দেওয়া হয়েছে এবং কে সেটা খরচ করেছে, আমার কাছে কোনো স্পষ্ট তথ্য নেই।’ তাহলে ট্রাম্পের উক্ত অভিযোগ কি ভুয়া? টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বিবিসিকে বলেছেন, ‘এটি ট্রাম্পের একটি অস্বাভাবিক দাবি।’ অপরদিকে, আওয়ামীরা প্রচার করছে যে, শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে আমেরিকা ট্রাম্পের কথিত টাকা ব্যয় করেছে বাংলাদেশে।

স্মরণীয় যে, বাংলাদেশের বেশিরভাগ এনজিও চলে ইউরোপ-আমেরিকার সহায়তায়। তন্মধ্যে আমেরিকার বেশি। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বৈদেশিক সহায়তা সংক্রান্ত ওয়েবসাইটের তথ্য মতে, ২০১৮ সাল থেকে বাংলাদেশকে প্রতিবছর দেয়া সহায়তার পরিমাণ ৫০০ মিলিয়ন বা ৫০ কোটি ডলারের কাছাকাছি। সর্বশেষ ২০২৪ সালে এই সংখ্যাটা প্রায় ৪৯০ মিলিয়ন ডলার ছিল। দেশের এনজিওগুলো গরিব মানুষের জীবনমানের উন্নয়নে বিদেশি সহায়তার অর্থ ব্যয় করে। যদিও দেশের অধিকাংশ এনজিওর কাজকর্ম নিয়ে নানা প্রশ্ন রয়েছে, যার প্রধান হচ্ছে, এনজিও’র কর্মকর্তারা পরিবার কেন্দ্রিক। উপরন্তু আউটপুট আশাতীত নয়। তবুও এনজিওর মাধ্যমে যেটুকু উন্নয়নমূলক কাজ হয়, সেটাও দেশের উন্নতির জন্য অনেক সহায়ক। কিন্তু সে সহায়তাও দিনে দিনে কমে যাচ্ছে করোনা সৃষ্ট বৈশ্বিক মহামন্দার কারণে। উপরন্তু পশ্চিমা দেশগুলোতে রক্ষণশীলদের উত্থান ঘটছে। ট্রাম্পের নীতি ইউরোপ বিরোধী। ফলে তারা এখন নিজেদের রক্ষা করা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত জার্মান নির্বাচনে বিজয়ী দলের নেতা ফ্রিড্রিখ মেরটজ বলেছেন, ‘আমার কাছে অগ্রাধিকার হবে ইউরোপকে যত দ্রুত সম্ভব শক্তিশালী করা, যাতে আমরা ধাপে ধাপে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সত্যিকারের স্বাধীনতা অর্জন করতে পারি।’ এটাই এখন ইউরোপের নয়া কৌশল। অন্যদিকে, মুসলিম দেশগুলোর সহায়তা উন্নয়নমূলক নয়, ধর্ম ভিত্তিক।

এই অবস্থায়ও দেশের উন্নতির ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। সে জন্য বিদেশি সহায়তার আশা বাদ দিয়ে নিজস্ব অর্থ দিয়ে উন্নতি করতে হবে। অর্থাৎ নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে। সে সুযোগও রয়েছে বিস্তর, যার অন্যতম হচ্ছে অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প, কম লাভজনক প্রকল্প, দুর্নীতি, অপচয় ও অর্থ পাচার বন্ধ, আয়বৈষম্য ও দক্ষতাঘাটতি দূর, আইনশৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা এবং পাচারকৃত অর্থ দেশে ফেরত আনা ও সংশ্লিষ্টদের কঠোর শাস্তি প্রদান, সব ক্ষেত্রের উদপাদন বৃদ্ধি, সব ধরনের দূষণ বন্ধ, ব্যবসা, বিনিয়োগ ও পর্যটনের অনুকূল পরিবেশ তৈরি, নিজস্ব সম্পদ আহরণ ও সঠিকভাবে ব্যবহার এবং ব্যাংকের সব খেলাপি ঋণ দ্রুত আদায় করে উন্নয়নমূলক কাজে বিনিয়োগ। স্মরণীয় যে, সম্প্রতি প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে, গত ডিসেম্বর পর্যন্ত সরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৫ লাখ কোটি টাকার অধিক, যা মোট প্রদেয় ঋণের ৩০% (বেসরকারি ব্যাংকসহ ব্যাংকের মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ মোট খেলাপি ঋণের ৩৫% বলে খবরে প্রকাশ)। এই ঋণের অনেক টাকা দেশ থেকে পাচার হয়ে গেছে এবং বিলাসিতায় ব্যয় হয়েছে বলে অনেক অভিযোগ রয়েছে। তাই নতুন করে যেন ব্যাংক খাতে ঋণ খেলাপি না হয় সেদিকে কঠোর দৃষ্টি রাখতে হবে। বিভিন্ন সরকারি সেবা খাতের বিল বকেয়া থাকার রীতিও বন্ধ করতে হবে। দেশের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি করতে হবে। করযোগ্য সব কর আদায় করতে পারলেই কর জিডিপির হার ৮-৯% (যা বিশ্বের মধ্যে কম) থেকে বেড়ে অনেক হয়ে যাবে। বিবিএস’র অর্থনৈতিক শুমারি ২০২৪ মতে, দেশে অর্থনৈতিক ইউনিটের সংখ্যা ১ কোটি ১৮ লাখ ৭৭ হাজার ৩৬৪টি। এর মধ্যে স্থায়ী প্রাতিষ্ঠানিক ইউনিটের সংখ্যা ৬২ লাখ ৮৮ হাজারের বেশি। এর মধ্যে ভ্যাট নিবন্ধনের সংখ্যা খুব কম-মাত্র ৫ লাখ ৫৭ হাজার। এই ইউনিটগুলো খরিদ্দারের কাছ থেকে ভ্যাট আদায় করে ঠিকই কিন্তু তা সরকারের কোষাগারে জমা দেয় না! তাই সব অর্থনৈতিক ইউনিটকে ভ্যাট নিবন্ধনের আওতায় আনা এবং আদায়কৃত সব ভ্যাট সরকারের কোষাগারে জমা দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। এনবিআরের সব লোকদের কর ও ভ্যাট দাতাদের সহায়তাকারী মানসিকতার হতে হবে। কর-ভ্যাট সংক্রান্ত সব মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির ব্যবস্থা করতে হবে। বিশ্বব্যাংক গত ২ এপ্রিল বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট বা বাংলাদেশ উন্নয়ন হালনাগাদ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলেছে, বাংলাদেশে দুই- তৃতীয়াংশ কম ভ্যাট আদায় হচ্ছে। পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) গত ৩০ এপ্রিল ’২৪ অনুষ্ঠিত সেমিনারে বক্তারা বলেছেন, ‘ব্যাপক সংস্কারের পাশাপাশি নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে কর ছাড় বাদ দিলে আগামী চার বছরে ৬০ হাজার কোটি বা ৬০০ বিলিয়ন টাকা আয় করা সম্ভব।’ অপরদিকে, এনবিআরের সঙ্গে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ’২৪ প্রাক-বাজেট বৈঠকে অর্থনীতি সমিতি জানিয়েছে, ‘বাংলাদেশে ১৮ লাখ মানুষ কর দেন। তাদের মধ্যে ১০ লাখ সরকারি চাকরিজীবী এবং অন্যান্য চাকরিতে নিয়োজিত আছেন। আমাদের হিসাবে, দেশে ধনী ও উচ্চ মধ্যবিত্তদের মধ্যে আয়কর দেয়া লোকের সংখ্যা ৯-১০ লাখ হবে। এই সংখ্যা হওয়ার কথা ৭৮ লাখ ৩২ হাজার। এর মানে, ধনী ও উচ্চ মধ্যবিত্তদের ৮৭ শতাংশ কোনো ধরনের আয়কর দেয় না। অর্থাৎ আয়করযোগ্য বেশিরভাগ মানুষ আয়কর দেয় না! এটা দেশের বিধান মতে অপরাধ। তাই আয়কর ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতা বন্ধ করতে হবে। আয়কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর পন্থা গ্রহণ করা হলেই আয়কর ফাঁকি দেওয়া বন্ধ হয়ে যাবে। অন্যদিকে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) আদায়ের আধুনিক প্রযুক্তি মেশিন হচ্ছে ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস (ইএফডি), যা দেশের কিছু প্রতিষ্ঠানে চালু করা হয়েছে। ইএফডির সাথে এনবিআরের সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে। তাই প্রতিষ্ঠানের আদায়কৃত ভ্যাটের হিসাব সরাসরি এনবিআরে যুক্ত হয়ে যায়। তাই ইএফডি সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চালু করতে হবে। তাহলে ভ্যাট ফাঁকি বন্ধ হয়ে যাবে। তাতে আদায়কৃত ভ্যাটের পরিমাণ অনেক বেড়ে যাবে। পতিত ফ্যাসিস্ট সরকার দেশ-বিদেশ থেকে প্রায় ১৯ লাখ কোটি টাকা ঋণ করেছে, যা রাষ্ট্রীয় ঋণ। তাই এই ঋণ নিয়মিতভাবে পরিশোধ করতে হবে। নতুবা রাষ্ট্র ঋণ খেলাপি হবে, যা কাম্য নয়। এভাবে দেশ স্বল্প সময়ের মধ্যে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে যাবে। অর্থাৎ দেশের সব কাজ স্বীয় অর্থে সম্পন্ন হবে। তাতে বিশ্ব দরবারে দেশের ভাবমর্যাদা উঁচু হবে। এছাড়া, ট্রাম্পের কথিত এনজিও এবং তার মালিককে খুঁজে বের করে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে জবাবদিহির ব্যবস্থা করতে হবে। আর খুঁজে পাওয়া না গেলে সেটাও প্রকাশ করতে হবে। তাহলে বিশ্ববাসী বিষয়টি জানতে পারবে।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
sardarsiraj1955@gmail.com


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মিয়ানমারে ভূমিকম্প এবং আমাদের ভয়
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উচিৎ কথা
আইএমএফ’র ঋণের প্রশ্নে সরকারকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে
মুক্তিযুদ্ধ থেকে ছাত্র-জনতার অভ্যুদয়
শিক্ষাব্যবস্থার ব্ল্যাকবক্স খোলার এখনই সময়
আরও
X

আরও পড়ুন

সাবেক এমপি আফজাল ৭ দিনের রিমান্ডে

সাবেক এমপি আফজাল ৭ দিনের রিমান্ডে

ক্ষমা চাইলেন ড্যাফোডিলের সেই শিক্ষিকা

ক্ষমা চাইলেন ড্যাফোডিলের সেই শিক্ষিকা

সারাদেশে চলছে ‘নো ওয়ার্ক নো ক্লাস’ কর্মসূচি

সারাদেশে চলছে ‘নো ওয়ার্ক নো ক্লাস’ কর্মসূচি

ইসরায়েলি বর্বর হামলায় গাজায় ২০ দিনে ৪৯০ শিশু নিহত

ইসরায়েলি বর্বর হামলায় গাজায় ২০ দিনে ৪৯০ শিশু নিহত

চট্টগ্রামে কোরিয়ান ইপিজেড পরিদর্শনে ৪০ দেশের প্রতিনিধি

চট্টগ্রামে কোরিয়ান ইপিজেড পরিদর্শনে ৪০ দেশের প্রতিনিধি

রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধে গেছে শত বাংলাদেশি

রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধে গেছে শত বাংলাদেশি

ইন্দুরকানীতে ডায়রিয়া রোগীর প্রকোপ হাসপাতালে কলেরা স্যালাইন সংকট

ইন্দুরকানীতে ডায়রিয়া রোগীর প্রকোপ হাসপাতালে কলেরা স্যালাইন সংকট

গাজায় মানবিক বিপর্যয় নিয়ে জাতিসংঘের উদ্বেগ, অবরোধ তুলে নেওয়ার আহ্বান

গাজায় মানবিক বিপর্যয় নিয়ে জাতিসংঘের উদ্বেগ, অবরোধ তুলে নেওয়ার আহ্বান

এসএসসি পরীক্ষাকেন্দ্রে ১৪৪ ধারা, কোচিং-ফটোকপি বন্ধসহ একগুচ্ছ নির্দেশনা

এসএসসি পরীক্ষাকেন্দ্রে ১৪৪ ধারা, কোচিং-ফটোকপি বন্ধসহ একগুচ্ছ নির্দেশনা

এশিয়ার শেয়ারবাজারে বড় ধস, তেলের দামেও পতন

এশিয়ার শেয়ারবাজারে বড় ধস, তেলের দামেও পতন

গাজা ইস্যুতে সিসি ও ম্যাখোঁর সঙ্গে জর্দানের রাজার বৈঠক আজ

গাজা ইস্যুতে সিসি ও ম্যাখোঁর সঙ্গে জর্দানের রাজার বৈঠক আজ

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ ফের শুরু আজ

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ ফের শুরু আজ

সকালে ব্রিদিং এক্সারসাইজের উপকারিতা

সকালে ব্রিদিং এক্সারসাইজের উপকারিতা

মতলব দক্ষিণ থানার এসআই জীবন চৌধুরীর বেতন বন্ধের নির্দেশ

মতলব দক্ষিণ থানার এসআই জীবন চৌধুরীর বেতন বন্ধের নির্দেশ

সাবেক এমপি কেরামত আলী গ্রেফতার

সাবেক এমপি কেরামত আলী গ্রেফতার

নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডে মেশিন বিস্ফোরণে ২জন শ্রমিক দগ্ধ

নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডে মেশিন বিস্ফোরণে ২জন শ্রমিক দগ্ধ

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক করতে যুক্তরাষ্ট্রে ছুটলেন নেতানিয়াহু

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক করতে যুক্তরাষ্ট্রে ছুটলেন নেতানিয়াহু

বিক্ষোভে উত্তাল মণিপুর, নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

বিক্ষোভে উত্তাল মণিপুর, নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

ঢাকায় ৪ দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন আজ শুরু

ঢাকায় ৪ দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন আজ শুরু

ইয়েমেনে সর্বশেষ মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৪

ইয়েমেনে সর্বশেষ মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৪