বেকারত্ব মোচনের বাজেট চাই

Daily Inqilab ড. মো. ফখরুল ইসলাম

২০ মার্চ ২০২৫, ১২:২৫ এএম | আপডেট: ২০ মার্চ ২০২৫, ০১:০০ এএম

২০২৫-২৬ অর্থছরের বাজেট চলতি সালের জুন মাসের কোনো একসময় পেশ করা হবে। এটা হবে দেশের ৫১তম জাতীয় বাজেট। এই বাজেট পেশের দিনক্ষণ এখন থেকে গণনা শুরু করে বিভিন্ন সেমিনার, ওয়ার্কশপ ও সভা আয়োজনের তোড়জোড় শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু এবারের জাতীয় আর্থ-সামাজিক কর্মসূচির মাত্রার চাহিদা ও অর্থযোগানের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অনেকটা ভিন্ন। এসময় একটি নতুন বাংলাদেশের ধারণায় তরুণদের ভাবনার সাথে সাধারণ গণমানুষের চিন্তাধারার ব্যাপক দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। জুলাই বিপ্লবের সাত মাস গত হবার পরও সেটা বিদ্যমান রয়েছে এবং ক্রমাগত লক্ষ্যণীয় থাকায় ২০২৫ সালের বাজেট একটি সম্পূর্ণ ভিন্নরূপ পরিগ্রহ করতে যাচ্ছে।

এমতাবস্থায় জনগণের নিকট জাতীয় বাজেটের ধারণা ও অন্তবর্তী সরকারের ইপ্সিত সংস্কার কর্মসূচির বাস্তবায়ন এবং জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন- ইত্যাকার সবকিছু মিলে সামনে একটি বড় জটিল অবস্থা আঁচ করা যাচ্ছে। আমাদের জাতীয় বাজেট সবসময় উচ্চাভিলাষী টাইপের হয়ে থাকে। বিশ্লেষকগণ মনে করছেন, এবারের বাজেট আরো অতিবেশী উচ্চাভিলাষী হতে পারে বলে ধারণা করতে আপাতত দোষের কিছু নেই।

পরিসংখ্যানের দিকে দৃকপাত করলে আমাদের জাতীয় বাজেটের অংক এখন অনেক বড়। গতবছরের মতো এবারেও বার্ষিক জিডিপি-র প্রবৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশের ঊর্ধ্বে বা আরো বেশি ধরা হতে পারে। গতবছরের ৬ জুন ‘টেকসই উন্নয়নের পরিক্রমায় স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নযাত্রা’ শিরোনামে জাতীয় বাজেটকে অভিহিত করে পেশ করা হয়েছিল এক বিশাল স্বপ্নের কথা। কিন্তু দুই মাস না পেরুতেই সেই স্বপ্নযাত্রার ভয়াবহ বিপর্যয় ঘটে যায়, যেটা ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স’ আরোপকারী তখনকার নীতিনির্ধারকগণ নিজেরাই দুর্নীতিতে আকণ্ঠ নিমজ্জিত থাকায় স্বপ্নেও কল্পনা করতে পারেননি।

গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের নিয়মিত কেন্দ্রীয় বাজেটে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে (এমওডি) ৬,২১,৯৪০.৮৫ কোটি টাকা (প্রায় ৭৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) বরাদ্দ করা হয়েছিল, যা মন্ত্রণালয়গুলির মধ্যে সর্বোচ্চ ছিল। আমাদের দেশে জনকল্যাণমূলক কর্মসূচিকে ডিঙ্গিয়ে এটির বারবার পুনরাবৃত্তি হয়েছে এবং প্রতিরক্ষা ব্যয় এখনও খুব বেশি দৃশ্যমান। অধিকন্তু, দিন দিন জননিরাপত্তা ও সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী উভয়বিধ বিষয় খুবই নড়বড়ে ও জনভীতিকর অবস্থার মধ্যে বিরাজ করছে। বিপুল অর্থ খরচ করেও সামাজিক নিয়ন্ত্রণকে টেকসই অবস্থায় দাঁড় করানো খুব দূরুহ হয়ে পড়ছে।

২০২৫ সালের দুইমাসের অধিক সময় কেটে গেলেও শিক্ষাঙ্গণে অস্থিরতা কোনভাবে কাটিয়ে উঠতে গিয়ে প্রতিনিয়ত নাকাল হয়ে পড়ছে এর দায়িত্বরতগণ। দ্রব্যমূল্যে ঊর্ধ্বগতি ও কোনো কোনো ক্ষেত্রে ‘দ্রব্যমূল্যসন্ত্রাস’ মিলেমিশে একাকার হয়ে যাওয়ায় নিত্যপণ্যের বাজার সামলানো বড় কঠিন হয়ে পড়েছে। আরো বহুবিধ বিষয় রয়েছে সেগলো এখানে উল্লেখ করা অর্থহীন। তদুপরি আগামী ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট কেমন হওয়া উচিত সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পওয়া কঠিন হলেও কিছু ইতিবাচক চিন্তাভাবনা তো বের করতেই হবে!

ইতোমধ্যে শোনা যাচ্ছে, ‘আগামী অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশে নামিয়ে আনতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার। মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি সাড়ে ৫ শতাংশ হলেই তৃপ্ত থাকতে চান নীতি নির্ধারকরা। সব মিলিয়ে প্রায় সাড়ে ৮ লাখ কোটি টাকার বাজেট হতে পারে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে।’ এমন লক্ষ্যমাত্রা সামনে রেখে এরই মধ্যে নতুন অর্থবছরের বাজেট তৈরির কাজ শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়।

তবে এবার কেন আগের মতো কোন গতানুগতিক বাজেট চাই না তা একটু বিশ্লেষণ করা যাক। প্রথমত: দেশে বড় পরিবর্তন সূচিত করেছে ঝলসে ওঠা বিরাট তরুণ জনগোষ্ঠী। তারা আমাদের সচেতন জনসমাজ। জুলাই ২০২৪ আন্দোলনের মূল কারণ ছিল তাদের চাকরিতে ঠাঁই না পাবার বড় বেদনার আহাজারি। তারা মনে করেছে উচ্চশিক্ষিত হয়েও বেকার জীবন কার সহ্য হয়? তাই চাকরি নিয়ে সরকারি কোটার অব্যবস্থাপনা অবলোকন করে তারা প্রতিবাদ করার এক পর্যায়ে সরকারের তাচ্ছিল্যপনা শুনে দ্রুত ক্ষেপে উঠে এবং অতি সহজেই জোটবদ্ধ হয়ে রাস্তায় নেমে পড়ে।

বেকারত্বের এই দূরাবস্থা বহুবছর ধরে অবলোকন করার পরও বিগত সরকার রাজনৈতিক বিবেচনায় শতাধিক কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদন দিয়ে শিক্ষিত বেকারদের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে থাকে। যেখানে পাঁচকোটি টাকার বিনিময়ে ভিসি নিয়োগর সংবাদও হয়তো কারো অজানা নয়। অপরদিকে সরকারি ও বেসরকারি কিছু নিয়োগ ক্ষেত্র তৈরি করা হলেও তাদের বিরাট অংশ সেখানে ঘুসবাণিজ্যের নিকট পরাজিত হতে হতে নিজেদেরকে অসহায় মনে করে এবং জীবনের প্রতি তাদের চরম ঘৃণা তৈরি হয়ে যায়। অনেক উচ্চশিক্ষিত, মেধাবী শিক্ষার্থী বার বার বিসিএস, মেডিকেল, ব্যাংকবীমা, নৌপরিবহন, স্কুল-কলেজ ইত্যাদির নিয়োগের ক্ষেত্রেও ঘৃণ্য দলীয় রাজনীতির নিষ্পেষণে চাকরি থেকে বঞ্চিত হতে থাকে। সেসব লোভনীয় চাকরিতে পদের সংখ্যাও কম। তার উপর নানা শর্তের বেড়াজাল ও বৈষম্য তৈরি হয়ে যাওয়ায় বিষয়টি খুব কালো হয়ে ঘনীভূত হয়ে পড়ে। তিন-চার লক্ষ চাকরি প্রার্থী বিসিএস চাকরিতে আবেদন করে দুই থেকে তিনবছর অপেক্ষা করার পর শেষমেশ বিফল হলে তাকে শুধু নিয়তির পরিহাস বলা বড়ই নির্মমতা। কারণ, এই নাজুক অবস্থার পিছনে আমাদের দেশে সরকারিভাবে চাকরি ক্ষেত্র সম্প্রসারণ না করে অহেতুক রাজধানীকেন্দ্রিক শতাধিক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির ব্যবসায়িক অনুমোদন দান ও মেগা নির্মাণ কাজে অর্থ ও সময় ব্যয় করা। যার প্রভাব জুলাই বিপ্লবের পরেও আরো ভয়ংকর হিসেবে দৃশ্যমান হতে চলেছে। সম্প্রতি একটি প্রথম সারির স্বায়ত্বশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ে এডহক ভিত্তিতে ছয় মাসের জন্য একজন সেকশন অফিসার নিয়োগ হবার সংবাদ জানার পর গোটা দেশের বেকার শিক্ষিত তরুণরা সেটাকে বাতিল করে নতুন করে সার্কুলার জারি করার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দাবি তুলেছে- তাহলে তারাও সেখানে আবেদন করতে পারতো! উচ্চশিক্ষিত, মেধাবী শিক্ষার্থীরা বেকার বসে দিনগুজরান করে চলেছে যারা সংখ্যায় মোট উচ্চশিক্ষিতদের শতকরা ৪২ ভাগেরও উপরে। বেকারত্মের সুযোগে তারা যে কোন ঠুনকো বিষয় অবলোকন করে রাজপথে নেমে জটলা সৃষ্টি করে চলেছে প্রতিনিয়ত।

তাই বেকারদের চাকরি ও কর্মসংস্থানের জন্য বড় বাজেট চাই। শিক্ষিত বেকারদের মুখের দিকে তাকানো যায় না। তারা নিজেদের জন্য, পরিবার, সমাজ ও দেশের জন্য বোঝা হয়ে না থেকে গঠনমূলক কাজে অংশ নেবার দ্রুত সুযোগ লাভ করুক এজন্য সর্বাগ্রে তাদের কর্মসংস্থানের সুস্পষ্ট নীতিমালা হাতে নিতে হবে। এজন্য আগামী ২০২৫-২০২৬ জাতীয় বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ রেখে এবারের বাজেট প্রণয়ন করা জরুরি।

এছাড়া অতিদরিদ্র ও নি¤œআয়ের মানুষের জন্য তৃণমূল পর্যায়ে সেবা বাড়ানোর সুযোগ বাজেট রাখা প্রয়োজন। পোশাক শ্রমিক ও উৎপাদনমুখী কলকারখানা এলাকায় সুস্থ্য পরিবেশ বজায় রাখার জন্য বাজেটে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা থাকতে হবে। স্বল্পদামে পণ্যকেনার জন্য ট্রাকের পিছনে প্রতিদিন হড়োহুড়ি ও হাতাহাতি দেখতে কার ভাল লাগে? সারা দেশে টিসিবির পণ্য সেবা বাড়ানোর বাজেট চাই। বিধবা ও বয়স্কভাতা দ্বিগুণ করার বাজেট থাকা উচিত।

সরকারি কিছু কর্মকর্তার বেতনের বাইরে বাড়তি আয় খুবই বৈষম্যের ইঙ্গিত বহন করে। যেমন, সরকারি উচ্চপদের এমনকি জেলা পর্যায়ে একজন সরকারি কর্মকর্তা সিটিং এলাউন্সের নামে বৈষম্যমূলকভাবে অর্থ গ্রহণ করে থাকেন। কেউ একাই শতাধিক কমিটির সভাপতি বা সদস্য হিসেবে প্রতিটি সভায় আপ্যায়ন ভাতা ও সিটিং এলাউন্স গ্রহণ করে মাসিক লক্ষ টাকা আয় করে থাকেন। একজন সভাপতি মাসে কয়টি সিটিং এলাউন্স গ্রহণ করতে পারবেন এবং একই দিনে চার-পাঁচটি মিটিং থাকলে কয়বার আপ্যায়ণ ভাতা গ্রহণ করবেন তার বাজেট কে যোগান দেয়? এর নির্দিষ্ট সীমা নির্ধারণ করে দেয়া দরকার।

জুলাই বিপ্লবের মাত্র সাত মাসের ব্যবধানে সারা দেশে চুরি, ছিনতাই, বাসডাকাতি, ধর্ষণ, খুন ব্যাপক হারে বেড়ে গেছে। পরিবার ও সমাজের নিয়ন্ত্রণহীন কিশোরদের পাশাপাশি অনেক বৈষম্য পীড়িত বেকার তরুণ, যুবা বাধ্য হয়ে ভয়ংকর অপরাধের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। অপরাধীরা বাড়তে থাকলে দেশের সামাজিক স্থিতিশীলতা নষ্ট হয়ে ভয়ংকর সামাজিক ভাঙ্গন সৃষ্টি হতে থাকবে, যা ইতোমধ্যে কুৎসিতভাবে মাথাচাড়া দিতে শুরু করেছে। এসময় দেশ ও সমাজকে অপরাধের অতল গহ্বর থেকে টেনে তোলার জন্য আইনশৃংখলা বাহিনীগুলোকে ঢেলে সাজানোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট চাই। পুলিশের দেড় হাজার পুড়ে যাওয়া গাড়ির সাথে আগামী নতুন বাজেটে আরো অত্যাধুনিক যান ও সরঞ্জাম কিনে দিতে হবে। পাশাপাশি সরকারি চাকরির সকল সেক্টরে সব কর্মকর্তা-কর্মচারী পর্যায়ে চিকিৎসাকে সহজ করা ও বাজারের নিত্যপণ্য ক্রয়ক্ষমতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে বেতনভাতা বৃদ্ধির জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দ থাকা অত্যাবশ্যক।

লেখক: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের প্রফেসর ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের সাবেক ডীন।
E-mail: fakrul@ru.ac.bd


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মিয়ানমারে ভূমিকম্প এবং আমাদের ভয়
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উচিৎ কথা
আইএমএফ’র ঋণের প্রশ্নে সরকারকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে
মুক্তিযুদ্ধ থেকে ছাত্র-জনতার অভ্যুদয়
শিক্ষাব্যবস্থার ব্ল্যাকবক্স খোলার এখনই সময়
আরও
X

আরও পড়ুন

ইসরায়েলি বর্বর হামলায় গাজায় ২০ দিনে ৪৯০ শিশু নিহত

ইসরায়েলি বর্বর হামলায় গাজায় ২০ দিনে ৪৯০ শিশু নিহত

চট্টগ্রামে কোরিয়ান ইপিজেড পরিদর্শনে ৪০ দেশের প্রতিনিধি

চট্টগ্রামে কোরিয়ান ইপিজেড পরিদর্শনে ৪০ দেশের প্রতিনিধি

রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধে গেছে শত বাংলাদেশি

রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধে গেছে শত বাংলাদেশি

ইন্দুরকানীতে ডায়রিয়া রোগীর প্রকোপ হাসপাতালে কলেরা স্যালাইন সংকট

ইন্দুরকানীতে ডায়রিয়া রোগীর প্রকোপ হাসপাতালে কলেরা স্যালাইন সংকট

গাজায় মানবিক বিপর্যয় নিয়ে জাতিসংঘের উদ্বেগ, অবরোধ তুলে নেওয়ার আহ্বান

গাজায় মানবিক বিপর্যয় নিয়ে জাতিসংঘের উদ্বেগ, অবরোধ তুলে নেওয়ার আহ্বান

এসএসসি পরীক্ষাকেন্দ্রে ১৪৪ ধারা, কোচিং-ফটোকপি বন্ধসহ একগুচ্ছ নির্দেশনা

এসএসসি পরীক্ষাকেন্দ্রে ১৪৪ ধারা, কোচিং-ফটোকপি বন্ধসহ একগুচ্ছ নির্দেশনা

এশিয়ার শেয়ারবাজারে বড় ধস, তেলের দামেও পতন

এশিয়ার শেয়ারবাজারে বড় ধস, তেলের দামেও পতন

গাজা ইস্যুতে সিসি ও ম্যাখোঁর সঙ্গে জর্দানের রাজার বৈঠক আজ

গাজা ইস্যুতে সিসি ও ম্যাখোঁর সঙ্গে জর্দানের রাজার বৈঠক আজ

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ ফের শুরু আজ

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ ফের শুরু আজ

সকালে ব্রিদিং এক্সারসাইজের উপকারিতা

সকালে ব্রিদিং এক্সারসাইজের উপকারিতা

মতলব দক্ষিণ থানার এসআই জীবন চৌধুরীর বেতন বন্ধের নির্দেশ

মতলব দক্ষিণ থানার এসআই জীবন চৌধুরীর বেতন বন্ধের নির্দেশ

সাবেক এমপি কেরামত আলী গ্রেফতার

সাবেক এমপি কেরামত আলী গ্রেফতার

নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডে মেশিন বিস্ফোরণে ২জন শ্রমিক দগ্ধ

নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডে মেশিন বিস্ফোরণে ২জন শ্রমিক দগ্ধ

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক করতে যুক্তরাষ্ট্রে ছুটলেন নেতানিয়াহু

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক করতে যুক্তরাষ্ট্রে ছুটলেন নেতানিয়াহু

বিক্ষোভে উত্তাল মণিপুর, নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

বিক্ষোভে উত্তাল মণিপুর, নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

ঢাকায় ৪ দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন আজ শুরু

ঢাকায় ৪ দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন আজ শুরু

ইয়েমেনে সর্বশেষ মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৪

ইয়েমেনে সর্বশেষ মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৪

মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

রাজধানীর বংশালে আগুন, নিহত ১, আহত ৭

রাজধানীর বংশালে আগুন, নিহত ১, আহত ৭

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে বিশ্বজুড়ে আজ ধর্মঘট

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে বিশ্বজুড়ে আজ ধর্মঘট