ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থার আইনি কাঠামো প্রয়োজন

Daily Inqilab মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ

০৪ এপ্রিল ২০২৫, ১২:২৩ এএম | আপডেট: ০৪ এপ্রিল ২০২৫, ১২:২৩ এএম

বাংলাদেশে ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থার প্রাতিষ্ঠানিক শুরুটা হয় ১৯৮৩-তে প্রথম পূর্ণাঙ্গ ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। বর্তমানে ১০টি পূর্ণাঙ্গ ইসলামী ব্যাংকের পাশাপাশি ৩০টি প্রচলিত ধারার ব্যাংক ব্রাঞ্চ বা উইন্ডোর মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে। পূর্ণাঙ্গ ইসলামী আর্থিক কোম্পানির সংখ্যা ৩টি ও ইসলামী উইন্ডো বা সেবা আছে ৫টি প্রচলিত আর্থিক কোম্পানির। পূর্ণাঙ্গ ইসলামী বীমা বা তাকাফুল কোম্পানি আছে ১৮টি ও ১৬টি প্রচলিত বীমা কোম্পানির ইসলামী উইন্ডো আছে। সরকারি সুকুক বাজারে এসেছে ৪টি, কর্পোরেট সুকুক ২টি, ও শরিয়াহ ফান্ড আছে ১৮টি। বাংলাদেশে ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থার প্রসার আরো হতে পারতো, কিন্তু যতটুকু হয়েছে তাও কম নয়। বাজার প্রতিনিধিত্বের দিক থেকে বাংলাদেশের ইসলামী ব্যাংকিং ও বীমা পৃথিবীর শীর্ষ দেশগুলোর একটি। কিন্তু মানের দিক থেকে আছে নানাবিধ দুর্বলতা।

মানের দুর্বলতার বর্তমান অবস্থার একটি কারণ অবশ্যই গত লুটেরা সরকারের সময় নিয়মতান্ত্রিকভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করা, যার অন্যতম শিকার ছিল ইসলামী আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ। তখনকার অনিয়ম আর লুটপাটের বাস্তবতায় আইন কেমন ছিল সে আলোচনা অবান্তর। তবে এটাও সত্যি যে, ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থার উপযোগী আইনি কাঠামো বাংলাদেশে প্রায় অনুপস্থিত। তার থেকেও বড় বিষয় হচ্ছে, বাংলাদেশে ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থার সুনির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য নেই ও এর বিভিন্ন অংশের মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। ফলে আইনি কাঠামোর যৎসামান্য যে কাজ হয়েছে, তা যখন যারা পদে ছিলেন, তাদের বিচ্ছিন্ন চিন্তার ভিত্তিতে হয়েছে ও মূলত প্রচলিত চর্চাকে এক ধরণের বৈধতা দেয়ার প্রচেষ্টা থেকে হয়েছে। ইসলামী অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা বা ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থার সমন্বিত বিকাশের দূরদর্শী চিন্তার প্রতিফলন এই সবে অনুপস্থিত।

ইসলামী অর্থনীতির ধারণা আর্থিক কার্যক্রমে দায়িত্বশীলতা, ন্যায্যতা ও ন্যায়বিচারের কথা বলে। সমাজে পিছিয়ে পড়াদের ব্যাপারে সচেতন থাকার কথা বলে। প্রকৃত ও টেকসই ব্যবসায়িক কার্যক্রমের কথা বলে, যার ফলে ইসলামী অর্থনীতি কেবল মুসলিমদের জন্য নয়, বরং সকলের জন্য কল্যাণকর। বর্তমান সময়ে টেকসই অর্থনীতির যে ধারণাগুলো বিশ্বব্যাপী প্রতিষ্ঠা পেয়েছে, সেগুলোর সাথে ইসলামী অর্থনীতির ধারণার সম্পূর্ণ সামঞ্জস্যের কারণে আমরা প্রায়শই বিশ্বমঞ্চে তাদের পাশাপাশি দেখতে পাই। ইসলামি অর্থনীতি সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়ার কারণ এই না যে, এটি একটি ধর্মভিত্তিক ব্যবস্থা, বরং কারণ এই যে, এটি বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত মূল্যবোধভিত্তিক একটি ব্যবস্থা। ফলে ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থার আইনি কাঠামো এমন হতে হবে, যা এই মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে। আইনি কাঠামো যদি প্রচলিত চর্চাভিত্তিক হয়, তবে তা ইসলামী অর্থনীতি ও আর্থিক ব্যবস্থার জন্য উপকারী তো হবেই না, বরং এর নীতিসমূহ পরিপালনে অনেক ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে।

ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থার আইনি কাঠামো প্রতিষ্ঠার প্রথম ধাপে অংশীজনদের মধ্যে একটি বোঝাপড়া সৃষ্টি হওয়া প্রয়োজন যে, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় ইসলামিক আর্থিক ব্যবস্থার ধরণ কেমন হবে। যেমন, ইসলামিক আর্থিক ব্যবস্থা কি প্রচলিত আর্থিক ব্যবস্থার সমান্তরালে চলতে থাকবে, নাকি সামগ্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ধীরে ধীরে ইসলামিক হবে? এই বোঝাপড়া সৃষ্টিতে প্রয়োজন ব্যাপক মতবিনিময়ের যেখানে প্রতিনিধিত্ব থাকবে নিয়ন্ত্রক সংস্থাসমূহের, ইসলামী আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের, ইসলামী অর্থনীতিবিদদের এবং অতি অবশ্যই রাজনৈতিক দলসমূহের। ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থার আইনি কাঠামো শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক নেতৃত্বের সদিচ্ছার উপরই নির্ভর করবে।

বর্তমানে বিশ্বের কয়েকটি দেশ পূর্ণাঙ্গ ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার আইন প্রণয়ন করেছে। যেমন, ইরান ১৯৮৩ সালে সুদ-মুক্ত ব্যাংকিং আইন প্রণয়ন করেছে যেখানে বলা হয়েছে, ইরানের ব্যাংকিং ব্যবস্থার অন্যতম উদ্দেশ্য হবে ইসলামী আইন ও প্রবিধান অনুযায়ী ন্যায়বিচার ও ন্যায্যতাভিত্তিক একটি আর্থিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। সুদান এমন আরেকটি উদাহরণ। পাকিস্তান ২০২৭ সালের শেষ নাগাদ তাদের ব্যাংক ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণরূপে ইসলামীতে রূপান্তর করার লক্ষ্যে কাজ করছে।

এর বাইরে বেশ কয়েকটি দেশ আছে যেখানে দ্বৈত আর্থিক ব্যবস্থা বিদ্যমান থাকলেও নিয়মতান্ত্রিকভাবে ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থা ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশের পাশাপাশি মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া অন্যতম।
মালয়েশিয়া বাংলাদেশের মত ১৯৮৩ সালে ইসলামী ব্যাংকিং শুরু করে, তবে তার আগে একটি ইসলামী ব্যাংকিং আইন প্রণয়ন করে। ইসলামী বীমা শুরু করার আগে ১৯৮৪ সালে করে ইসলামী বীমা আইন। এই আইনগুলোকে সময়োপযোগী করার লক্ষ্যে ২০১৩-তে প্রণয়ন করে আরেকটি আইন। ২০১৩-এর আইনটির উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলোর মধ্যে আছে আমানত ও বিনিয়োগ হিসাব পৃথকীকরণ। এর মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকিংয়ে ঝুঁকিবিহীন ও ঝুঁকিভিত্তিক হিসাবের পার্থক্য সুস্পষ্ট করা হয়, যা শরিয়াহ দৃষ্টিতে অতি জরুরি। আইনটির অন্য আরেকটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন হচ্ছে শরিয়াহ বিচ্যুতির আলোকে কঠোর শাস্তির বিধান রাখা। আইনটিতে সর্বোচ্চ আট বছরের জেল বা ২৫ মিলিয়ন রিঙ্গিত (আনুমানিক ৭০ কোটি টাকার সমান) বা উভয় দ-ের বিধান রাখা হয়েছে। এই কঠোর শাস্তির বিধান রাখার উদ্দেশ্য হচ্ছে ইসলামী আর্থিক কার্যক্রমে জড়িত সবাই যেন শরিয়াহ পরিপালনকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয় ও কোনো ধরণের বিচ্যুতির সাহস যেন কেউ না করে।

মালয়েশিয়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আইনেও সুস্পষ্টভাবে উল্ল্যেখ আছে যে, ইসলামী ব্যাংকিং ও আর্থিক ব্যবস্থা বিষয়ে তাদের দায়িত্ব কেমন হবে। যেমন, সেটিতে বলা আছে যে, মালয়েশিয়ায় প্রচলিত ও ইসলামিক ব্যাংকিং সমান্তরালভাবে চলবে এবং মালয়েশিয়াকে ইসলামিক অর্থ ব্যবস্থার একটি আন্তর্জাতিক কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠায় এর কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকার ও অন্যান্য সংস্থার সাথে কাজ করবে। একই রকমভাবে পুঁজিবাজার আইনে ইসলামী পুঁজিবাজার শক্তিশালীকরণ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিধান সংযোজন করা হয়েছে। ইন্দোনেশিয়ায় ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থার প্রবেশ একটু দেরিতে হলেও তাদের অগ্রগতি এখন দ্রুততম। ১৯৯২ সালে তাদের প্রথম ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়, আর ইসলামী ব্যাংকিং আইন প্রণয়ন করে ২০০৮ সালে। বর্তমানে দেশটি কেবল ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থা নয়, ইসলামী অর্থনীতি প্রতিষ্ঠায় নানাবিধ উদ্যোগ নিয়েছে।

ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থায় নিয়মতান্ত্রিকভাবে মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার এগিয়ে যাওয়ার কারণ কেবল একটি আইন থাকা নয়, বরং এই ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় তাদের রাজনৈতিক নেতৃত্ব দূরদর্শী পরিকল্পনা করেছে এবং বাস্তবায়নে বহুবিধ উদ্যোগ নিয়েছে। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহ সমন্বিতভাবে কাজ করছে। যেমন, ইন্দোনেশিয়া ২০১৬ সালে একটি জাতীয় ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থা ও অর্থনীতি কমিটি প্রতিষ্ঠা করে, যার প্রধান দেশটির প্রেসিডেন্ট। সদস্যদের মধ্যে আছে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক, ব্যবসা-বাণিজ্য ও ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়সমূহ, জাতীয় ওলামা কাউন্সিল ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সংস্থাসমূহ। মালয়েশিয়াও বিভিন্ন পর্যায়ে একই ধরণের কমিটি প্রতিষ্ঠা করেছে। উভয় দেশ ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থা ও অর্থনীতি বিষয়ে মাস্টার প্ল্যান, ব্লুপ্রিন্ট, ইত্যাদি প্রণয়ন করেছে যেখানে পরিকল্পনার পাশাপাশি নিজেদের জন্য লক্ষ্য স্থির করেছে, অর্থাৎ কত বছরের মধ্যে তারা কি অর্জন করতে চায় তা স্থির করেছে।

ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থায় আকৃষ্ট করার জন্য তারা নানাবিধ প্রণোদনা দিচ্ছে। যেমন, বলা হয়ে থাকে যে, মালয়েশিয়ায় ইসলামী ব্যাংকিং শুরুর পর থেকে প্রতিটি বাজেটে ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থার জন্য কোনো না কোনো প্রণোদনা ছিল। ইসলামী অর্থনীতি বিষয়ক শিক্ষা-গবেষণায়ও তারা ব্যাপক বিনিয়োগ করছে। মালয়েশিয়া কেন্দ্রীয় ব্যাংক বহুবিধ উদ্যোগের পাশাপাশি একটি পূর্ণাজ্ঞ বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেছে কেবল ইসলামী অর্থনীতি বিষয়ে শিক্ষা-গবেষণার জন্য। মালয়েশিয়ার ২০২৫-এর বাজেটে ১০ মিলিয়ন রিঙ্গিত বরাদ্দ দেয়া হয় ইসলামী অর্থনীতি বিষয়ক গবেষণায়। এর আগের বছর বরাদ্দ দিয়েছিল ২০ মিলিয়ন রিঙ্গিত। বাংলাদেশে প্রকৃত অর্থে ইসলামী অর্থনীতি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ অন্য দেশগুলোর অভিজ্ঞতার দিকে তাকাতে পারে। কেবল ইসলামী ব্যাংকিং আইন নয়, প্রয়োজন একটি পরিপূর্ণ ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার উপযোগী আইনি কাঠামো। তার আগে প্রয়োজন ইসলামী অর্থনীতি বিষয়ে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির করা ও এর বিভিন্ন অংশের মধ্যে সমন্বয় নিশ্চিত করা। সব থেকে জরুরি ইসলামী অর্থনীতি বিষয়ক শিক্ষা ও গবেষণায় বিনিয়োগ নিশ্চিত করা। অন্যথায় আমাদের মস্তিষ্কহীন একটি শরীর হবে, যা টেকসই হবে না। এই তিক্ত অভিজ্ঞতা আমাদের ইতোমধ্যে হয়েছে। এর থেকে উত্তরণে যথাযথ উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন।

লেখক: ইসলামী আর্থিক ব্যবস্থার উচ্চতর ও প্রায়োগিক শিক্ষা ও গবেষণার জন্য মালয়েশিয়া কেন্দ্রীয় ব্যাংক দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ইন্সইফ ইউনিভার্সিটিতে গবেষক হিসেবে কর্মরত।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মিয়ানমারে ভূমিকম্প এবং আমাদের ভয়
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উচিৎ কথা
আইএমএফ’র ঋণের প্রশ্নে সরকারকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে
মুক্তিযুদ্ধ থেকে ছাত্র-জনতার অভ্যুদয়
শিক্ষাব্যবস্থার ব্ল্যাকবক্স খোলার এখনই সময়
আরও
X

আরও পড়ুন

রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধে গেছে শত বাংলাদেশি

রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধে গেছে শত বাংলাদেশি

ইন্দুরকানীতে ডায়রিয়া রোগীর প্রকোপ হাসপাতালে কলেরা স্যালাইন সংকট

ইন্দুরকানীতে ডায়রিয়া রোগীর প্রকোপ হাসপাতালে কলেরা স্যালাইন সংকট

গাজায় মানবিক বিপর্যয় নিয়ে জাতিসংঘের উদ্বেগ, অবরোধ তুলে নেওয়ার আহ্বান

গাজায় মানবিক বিপর্যয় নিয়ে জাতিসংঘের উদ্বেগ, অবরোধ তুলে নেওয়ার আহ্বান

এসএসসি পরীক্ষাকেন্দ্রে ১৪৪ ধারা, কোচিং-ফটোকপি বন্ধসহ একগুচ্ছ নির্দেশনা

এসএসসি পরীক্ষাকেন্দ্রে ১৪৪ ধারা, কোচিং-ফটোকপি বন্ধসহ একগুচ্ছ নির্দেশনা

এশিয়ার শেয়ারবাজারে বড় ধস, তেলের দামেও পতন

এশিয়ার শেয়ারবাজারে বড় ধস, তেলের দামেও পতন

গাজা ইস্যুতে সিসি ও ম্যাখোঁর সঙ্গে জর্দানের রাজার বৈঠক আজ

গাজা ইস্যুতে সিসি ও ম্যাখোঁর সঙ্গে জর্দানের রাজার বৈঠক আজ

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ ফের শুরু আজ

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ ফের শুরু আজ

সকালে ব্রিদিং এক্সারসাইজের উপকারিতা

সকালে ব্রিদিং এক্সারসাইজের উপকারিতা

মতলব দক্ষিণ থানার এসআই জীবন চৌধুরীর বেতন বন্ধের নির্দেশ

মতলব দক্ষিণ থানার এসআই জীবন চৌধুরীর বেতন বন্ধের নির্দেশ

সাবেক এমপি কেরামত আলী গ্রেফতার

সাবেক এমপি কেরামত আলী গ্রেফতার

নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডে মেশিন বিস্ফোরণে ২জন শ্রমিক দগ্ধ

নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডে মেশিন বিস্ফোরণে ২জন শ্রমিক দগ্ধ

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক করতে যুক্তরাষ্ট্রে ছুটলেন নেতানিয়াহু

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক করতে যুক্তরাষ্ট্রে ছুটলেন নেতানিয়াহু

বিক্ষোভে উত্তাল মণিপুর, নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

বিক্ষোভে উত্তাল মণিপুর, নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

ঢাকায় ৪ দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন আজ শুরু

ঢাকায় ৪ দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন আজ শুরু

ইয়েমেনে সর্বশেষ মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৪

ইয়েমেনে সর্বশেষ মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৪

মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

রাজধানীর বংশালে আগুন, নিহত ১, আহত ৭

রাজধানীর বংশালে আগুন, নিহত ১, আহত ৭

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে বিশ্বজুড়ে আজ ধর্মঘট

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে বিশ্বজুড়ে আজ ধর্মঘট

দুর্ঘটনার কবলে জামায়াত নেতাকর্মীদের বহনকারী বাস, নিহত ৩

দুর্ঘটনার কবলে জামায়াত নেতাকর্মীদের বহনকারী বাস, নিহত ৩

ঈদকে কেন্দ্র করে কৃষি নির্ভর বরিশাল অঞ্চলের অর্থনীতিতে নতুন প্রাণের সঞ্চার

ঈদকে কেন্দ্র করে কৃষি নির্ভর বরিশাল অঞ্চলের অর্থনীতিতে নতুন প্রাণের সঞ্চার