বিএনপিকে কেন সংস্কারের মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে?

Daily Inqilab মাহবুব নাহিদ

১৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৪৪ এএম | আপডেট: ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৪৪ এএম

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর দেশে এক পরিবর্তিত অবস্থার তৈরি হয়েছে, ভেঙে পড়া রাষ্ট্র কাঠামোকে গড়ে তোলার লক্ষ্যে অনেকেই আওয়াজ তুলছেন। বিভিন্ন মহল থেকে বিভিন্ন প্রস্তাবনা দেওয়া হচ্ছে, আলোচনা সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে, শুধু একটি দলকে সংস্কারের মুখোমুখি দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি সংস্কার চাইছে না বাঁ বিএনপি সংস্কারে বাঁধা দিচ্ছে, এমন বয়ান এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা যাচ্ছে। অথচ এই বিএনপি যখন সংস্কার দেখেছে, তখন সংস্কারের কথা কেউ চিন্তাও করেনি। সংস্কার অবশ্যই প্রয়োজন, সংস্কার ছাড়া এই রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে আমরা গড়ে তুলতে পারব না, কিন্তু সংস্কারকে এখন নির্বাচনের মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে কেন? সংস্কার আর নির্বাচন কখনোই একে অপরের প্রতিস্থাপক নয়, বরং দুইটি কাজই সমানতালে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।

২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ হিসেবে ‘২৭ দফা কর্মসূচি’ ঘোষণা করেছিলেন। এই কর্মসূচি বিএনপির ভবিষ্যৎ রাষ্ট্র পরিচালনার ভিশন এবং রাষ্ট্র সংস্কারের রূপরেখা হিসেবে তৈরি করা হয়। পরে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, সুশীল সমাজের মতামত এবং দেশের জনগণের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে, আরও চারটি দফা যোগ করে কর্মসূচিটি ৩১ দফায় রূপান্তরিত করা হয়। তবে এই ৩১ দফা ২০১৭ সালে প্রকাশিত বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ভিশন-২০৩০ এর রাজনৈতিক ধারাবাহিকতা। এর সাথে যুক্ত থাকেন বিএনপিসহ ফ্যাসিবাদবিরোধী দেশের সকল রাজনৈতিক শক্তি।

যেই দলটি ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনেরও বহু আগে থেকে সংস্কার নিয়ে ভেবে আসছে, সেই দলকেই সংস্কারের মুখোমুখি দাঁড় করানোর চেষ্টা করানো হচ্ছে। এর কারণ খুবই স্পষ্ট, শেখ হাসিনাও সুষ্ঠু নির্বাচনের ভয় পেতো, সেই জুজু কাটিয়ে না উঠতে পেরে দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে হাসিনা। এমনভাবে অনেকেই এখন বিএনপির ভোট ব্যাংক নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছে। কোনোভাবে নির্বাচন বিলম্বিত করতে পারলে ক্ষমতার কাছাকাছি থাকার সুযোগ বাড়বে।

বাংলাদেশে সাম্প্রতিক কালে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সুশীল মহল থেকে যে সংস্কারের প্রস্তাবগুলো উঠে আসছে, তার অনেকগুলোরই উৎস বিএনপির দীর্ঘদিনের চিন্তাধারা ও প্রস্তাবনায় নিহিত। বিশেষ করে সংসদে উচ্চকক্ষ প্রতিষ্ঠার ধারণাটি এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হলেও, এই প্রস্তাব সর্বপ্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে ধরা হয় বিএনপির ২০১৬ সালের ‘ভিশন ২০৩০’-এ। পরবর্তীতে এটি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে ২০২২ সালের ২৭ দফা ও ২০২৩ সালের ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাবের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে স্থান পায়। এই ধারাবাহিকতা প্রমাণ করে যে, বিএনপি কেবল সমসাময়িক রাজনৈতিক প্রবণতার পেছনে হাঁটে না, বরং রাষ্ট্রীয় কাঠামোর আধুনিকায়নের জন্য আগেভাগেই বাস্তবভিত্তিক ও চিন্তাশীল নীতির রূপরেখা উপস্থাপন করে। দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের উচ্চকক্ষে বিএনপি নি¤œকক্ষে প্রাপ্ত আসনের অনুপাতকে প্রাধান্য দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে, কারণ এটি জনভিত্তিক ও গণতান্ত্রিক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করে। উচ্চকক্ষের মূল লক্ষ্য হলো, সমাজের বিশিষ্ট পেশাজীবী যেমন ডাক্তার, প্রফেসর, আইনজীবী, সংস্কৃতিকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীদের রাষ্ট্র পরিচালনায় সম্পৃক্ত করা। এটি কোনোভাবেই নি¤œকক্ষে পরাজিত প্রার্থীদের পুনর্বাসনের জায়গা নয়, বরং জ্ঞানভিত্তিক রাষ্ট্রচিন্তার এক অনন্য পরিসর।

একটি প্রচলিত বিভ্রান্তি হলো, বিএনপি নাকি প্রধানমন্ত্রীর নির্বাহী ক্ষমতা কমাতে চায় না। অথচ বাস্তবতা হলো, বিএনপির ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাবনায় একক নির্বাহী ক্ষমতার বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবস্থান নেওয়া হয়েছে। বর্তমান সাংবিধানিক ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রী সকল নির্বাহী ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু, যা কার্যত একদলীয় কর্তৃত্ববাদী শাসন প্রতিষ্ঠার পথ তৈরি করেছে। বিএনপি মনে করে, এ ধরনের ক্ষমতার একচেটিয়াকরণ গণতন্ত্র ও জবাবদিহিতার পরিপন্থী। সে কারণে দলটি সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের যুগোপযোগী সংস্কার, অল-পার্টি পার্লামেন্টারি কমিটির মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় নিয়োগ প্রক্রিয়া এবং ক্ষেত্রভিত্তিক স্বাধীন সংস্কার কমিশনের গঠনের মতো কাঠামোগত রূপান্তরের পক্ষে জোরালো অবস্থান নিয়েছে। ৭০ অনুচ্ছেদ নিয়ে অনেকেই কথা বলারই সাহস পায় না। অথচ এই ৭০ অনুচ্ছেদ সংস্কারের প্রস্তাবনাও বিএনপির ৩১ দফাতেই প্রথম এসেছে।

সংসদ সদস্যদের ভূমিকা শুধু ‘দলীয় আনুগত্যে’ সীমাবদ্ধ না রেখে, তাঁদের স্বাধীন মতপ্রকাশ ও ভোটদানের অধিকার নিশ্চিত করাও বিএনপির সংস্কার চিন্তার গুরুত্বপূর্ণ অংশ। দলটি চায় অর্থবিল, অনাস্থা প্রস্তাব ও সংবিধান সংশোধনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে দলীয় শৃঙ্খলা বজায় থাকলেও অন্যান্য বিষয়ে ফ্লোর ক্রসিংয়ের সুযোগ রেখে মতবিনিময় হোক। তবে অনাস্থা ভোটে ফ্লোর ক্রসিংয়ের অনুমতি দিলে, হর্স ট্রেডিং ও রাজনৈতিক অস্থিরতা ফিরে আসার আশঙ্কা থেকেই যায়, যা পাকিস্তান আমলের মতো দুর্বৃত্তায়নের পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। তাই, বিএনপি এমন একটি ভারসাম্যপূর্ণ ব্যবস্থা চায়, যেখানে জবাবদিহিতা থাকবে, আবার রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাও অক্ষুণœ থাকবে।

ন্যাশনাল কনস্টিটিউশনাল কাউন্সিল (এনসিসি) গঠনের প্রস্তাব নিয়ে যেসব মত উঠে এসেছে, সেখানেও বিএনপি একটি দায়িত্বশীল অবস্থান নেয়। বিরোধীদলীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে সংবিধান সংশোধন বা প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা খর্ব করার ধারা জনমতের বিরুদ্ধে যেতে পারে এবং নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সরকারের মৌলিক বৈধতাকেই খাটো করে ফেলতে পারে। বিএনপি মনে করে, প্রয়োজনীয় কাঠামোগত সংস্কার যেমন উচ্চকক্ষ, সংবিধান সংশোধন কিংবা ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ, এসব বিষয়ে একটি যৌক্তিক, রাজনৈতিক ও জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে অগ্রসর হওয়াই হবে রাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে কার্যকর পথ। দলের এই অবস্থান ওয়েস্টমিনস্টার স্টাইল সংসদীয় গণতন্ত্রের মূলনীতি, অর্থাৎ ভারসাম্য, দায়বদ্ধতা ও অংশগ্রহণমূলক শাসনের সঙ্গে সম্পূর্ণ সামঞ্জস্যপূর্ণ।

বাংলাদেশে ‘পরপর দুইবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবে না’, এই প্রস্তাবটি বিএনপিই সর্বপ্রথম উত্থাপন করেছিল। অথচ আজ সেই বিএনপিকেই মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানাভাবে অপপ্রচার ও বিকৃত উপস্থাপনার শিকার হতে হয়। এমনকি বিএনপি যে ছয়টি প্রধান সংস্কার কমিশনের কথা বলেছিল, তার প্রতিটিই আজ আলোচনায় এসেছে এবং প্রায় একই নাম ও কাঠামোতে। এসব কমিশনের প্রতিটিতে বিএনপি পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট মতামত দেওয়া হয়েছে, বাস্তবভিত্তিক এবং জনমুখী সুপারিশগুলোকে পূর্ণ সমর্থন জানানো হয়েছে। তবে অযৌক্তিক বা বাস্তবতা বিবর্জিত কিছু সুপারিশের বিষয়ে স্বাভাবিকভাবেই বিএনপি ভিন্নমত দিয়েছে, এটিই তো গণতন্ত্রের সৌন্দর্য! বিএনপি বিচার বিভাগের ২৩টি প্রস্তাবের মধ্যে ২০টি, দুদকের ২০টির মধ্যে ১৯টি এবং জনপ্রশাসন সংস্কারের ২৬টির মধ্যে প্রায় অর্ধেক প্রস্তাবে একমত পোষণ করেছে। এতেই প্রমাণ হয়, বিএনপি অন্ধ সমর্থন বা লোক দেখানো সংস্কার নয়, বাস্তবমুখী, স্থিতিশীল ও কার্যকর সংস্কারের পক্ষে।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার প্রস্তাব মানেই কি সব কথাই মেনে নিতে হবে? সংবিধানের মৌলিক মূলনীতি, দেশের নাম পরিবর্তনসহ নানাবিধ প্রস্তাব এসেছে, যেগুলো দেশের পরিচয়, ভিত্তি ও ভবিষ্যতের জন্য হুমকি হতে পারে। মতের অমিল থাকলেই যদি কাউকে আক্রমণ করতে হয়, তাহলে আমরা কেমন গণতন্ত্র চাই? শুধু জনপ্রিয় কথা বলে বাহবা পাওয়ার মাঝেই রাজনীতি নির্ভর করে না। এখনকার দৃষ্টিতে অনেক কিছুই ভালো মনে হতে পারে, কিন্তু দৃষ্টি দিতে হবে দীর্ঘমেয়াদি। কারণ, বিএনপি বিশ্বাস করে, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হলে জনগণের ম্যান্ডেটে বিএনপি বিজয়ী হবে এবং রাষ্ট্র সংস্কারের দায়িত্বও বিএনপিকেই নিতে হবে। তাই দলটি এমন সব প্রস্তাবই সামনে রেখেছে, যা বাস্তবে রূপ দেওয়া সম্ভব, টেকসই এবং দেশের মাটি ও মানুষের সাথে সংগতিপূর্ণ। জনগণকে খুশি করার জন্য অবাস্তব সব প্রস্তাব চাইলেই দেওয়া যায়, তবে রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়ে সেটা বাস্তবায়ন করা যাবে কিনা, তা ভেবে দেখতে হবে।

সংস্কার নিয়ে যারা শুধু তাত্ত্বিক আলোচনায় ব্যস্ত, তাদের কাছে বিএনপির এই বাস্তবসম্মত ও প্রয়োগযোগ্য সংস্কারের অবস্থান পছন্দ না-ও হতে পারে। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ ভোটের মাধ্যমে। তাই দরকার একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক জাতীয় নির্বাচন। জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বিএনপি গত ১৬ বছর ধরে রাস্তায় লড়াই করছে, হাজার হাজার মানুষ প্রাণ দিয়েছে, গুম-খুন-জেল সহ্য করেছে। বিএনপি বিশ্বাস করে, জনগণের ভোটের মাধ্যমেই জনকল্যাণমুখী সরকার গঠিত হয়। যখন একটি সরকার জানবে যে, পাঁচ বছর পর তাকে জনগণের সামনে জবাবদিহি করতে হবে, তখন সে আর জনগণের বিরুদ্ধে কাজ করতে পারবে না। তাই সবচেয়ে বড় সংস্কার হলো, ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়া।

লেখক: রাজনৈতিক বিশ্লেষক।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

কৃষকের পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে হবে
ঢাকাকে বেহাল অবস্থা থেকে উদ্ধার করতে হবে
মহান মে দিবস
বাঁধের বিপরীতে বাঁধই হতে পারে ভারতের সাথে পানি সমস্যার সমাধান
বিজেপির আগ্রাসী সাম্প্রদায়িক রাজনীতি ভারতের জন্য বুমেরাং হবে
আরও
X

আরও পড়ুন

লক্ষ্মীপুরে পূর্ব শক্রতার জেরে বসতঘরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ৪

লক্ষ্মীপুরে পূর্ব শক্রতার জেরে বসতঘরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ৪

হজযাত্রীদের ভোগান্তি লাঘবে থার্ড ক্যারিয়ার চালু করতে হবে হজ প্রশিক্ষণ কর্মশালায় নেতৃবৃন্দ

হজযাত্রীদের ভোগান্তি লাঘবে থার্ড ক্যারিয়ার চালু করতে হবে হজ প্রশিক্ষণ কর্মশালায় নেতৃবৃন্দ

খেলোয়ার গন দেশ ও জাতি গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে -স্থানীয় সরকার সচিব রেজাউল মাকসুদ জাহেদী

খেলোয়ার গন দেশ ও জাতি গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে -স্থানীয় সরকার সচিব রেজাউল মাকসুদ জাহেদী

মোদির 'ফলস ফ্লাগ নাটক' সুপার ফ্লপ: ব্যর্থ বৈশ্বিক সমর্থন আদায়ে

মোদির 'ফলস ফ্লাগ নাটক' সুপার ফ্লপ: ব্যর্থ বৈশ্বিক সমর্থন আদায়ে

চীনের সঙ্গে লড়বে ভারত! দাপুটে সেনার ভূমিকায় সালমান!

চীনের সঙ্গে লড়বে ভারত! দাপুটে সেনার ভূমিকায় সালমান!

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী গণজাগরণের বহিঃপ্রকাশ ঘটবে কাল হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী গণজাগরণের বহিঃপ্রকাশ ঘটবে কাল হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ

বেনাপোল সীমান্তে পিস্তল-গুলি উদ্ধার

বেনাপোল সীমান্তে পিস্তল-গুলি উদ্ধার

ভারতীয় মদসহ সিলেটে এক ব্যক্তিকে আটক করলো জৈন্তাপুর থানা পুলিশ

ভারতীয় মদসহ সিলেটে এক ব্যক্তিকে আটক করলো জৈন্তাপুর থানা পুলিশ

  
ছোট ভাইয়ের খুনি বড় ভাইকে ধরলো পুলিশ !

ছোট ভাইয়ের খুনি বড় ভাইকে ধরলো পুলিশ !

মতলবে দুটি পৃথক মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় দুই শিক্ষার্থী মৃত্যু

মতলবে দুটি পৃথক মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় দুই শিক্ষার্থী মৃত্যু

শেরপুরে আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের দাবীতে এনসিপির বিক্ষোভ

শেরপুরে আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের দাবীতে এনসিপির বিক্ষোভ

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে ডেভিল হান্ট অপারেশনে ইউপি সদস্যসহ ৭ জন গ্রেপ্তার

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে ডেভিল হান্ট অপারেশনে ইউপি সদস্যসহ ৭ জন গ্রেপ্তার

কাল বিএনপি নেতা নাসির উদ্দিন পিন্টুর ১০ম শাহাদতবার্ষিকী

কাল বিএনপি নেতা নাসির উদ্দিন পিন্টুর ১০ম শাহাদতবার্ষিকী

বীমা খাতে ব্যতিক্রম কাজিম উদ্দিন, ন্যাশনাল লাইফের নানা অর্জন

বীমা খাতে ব্যতিক্রম কাজিম উদ্দিন, ন্যাশনাল লাইফের নানা অর্জন

ফিলিস্তিন সহ মুসলিম বিশে^র শান্তি কামনায় আখেরী মোনাজাতের মাধ্যমে বিশ্ব জাকের মঞ্জিলে ফাতেহা শরিফ সম্পন্ন

ফিলিস্তিন সহ মুসলিম বিশে^র শান্তি কামনায় আখেরী মোনাজাতের মাধ্যমে বিশ্ব জাকের মঞ্জিলে ফাতেহা শরিফ সম্পন্ন

ইবিতে ইসরায়েলি বর্বরতার মর্মস্পর্শী চিত্র

ইবিতে ইসরায়েলি বর্বরতার মর্মস্পর্শী চিত্র

দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ সহায়তা দিল চীন

দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ সহায়তা দিল চীন

ঢাকার লেক ও নদী সচলে কাজ করতে আগ্রহী চীনা প্রতিষ্ঠান

ঢাকার লেক ও নদী সচলে কাজ করতে আগ্রহী চীনা প্রতিষ্ঠান

গণমাধ্যমে সরকারের হস্তক্ষেপ না থাকায় বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা

গণমাধ্যমে সরকারের হস্তক্ষেপ না থাকায় বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল চিলি-আর্জেন্টিনা, সুনামির সতর্কতা জারি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল চিলি-আর্জেন্টিনা, সুনামির সতর্কতা জারি