বলিউড শীর্ষ পাঁচ

Daily Inqilab ইনকিলাব

০৯ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ০৯ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৭ এএম

১. বারদোবি
২. আউরোঁ মেঁ কাহাঁ দাম থা
৩. উলাঝ
৪. দি ইউপি ফাইলস
৫. উপরওয়ালা অ্যান্ড সন্স

বারদোবি
করণ চাভান পরিচালিত হরর ফিল্ম; এটি তার পরিচালনায় প্রথম ফিল্ম।
অনন্ত (চিত্তরঞ্জন গিরি) একজন শববাহী গাড়ির চালক। কাজটি তার পছন্দের নয় আর নিজের জীবন যাপনও নয় তাই সে একা একা থাকে। পেশা পছন্দ না হলেও মানুষের মৃত্যু বিষয়টি তাকে বিস্মিত করে। নিজের শৈশব সম্পর্কে তার তেমন স্মৃতি নেই এবং নিজের অস্তিত্ব নিয়েও তার সন্দেহ আছে। সে শহর থেকে দূরে থাকে আর যেসব শব সে বহন করে তার কোন বিদেহী আত্মা যদি অতৃপ্ত হয় তাকে সে মুক্ত করতে সাহায্য করে। তার মা আক্কাকে (ছায়া কদম) নিয়ে প্রায়শই সে স্বপ্ন দেখে। দাবুদা (বিরাট মাদকে) নামে এক লোক যেমন বলেছিল সেভাবে এক দুর্ঘটনায় তার মায়ের মৃত্যু হয়, এর পর থেকে দাবুদা তাকে ছোট ভাইয়ের মত বড় করে। সে আবিষ্কার করে দাবুদা আর তার মায়ের মাঝে রহস্যজনক কিছু ছিল। সে আরও জানতে পচারে তার মায়ের কিছু অতিপ্রাকৃতিক ক্ষমতা ছিল। সেই ক্ষমতাই কিছুটা সেও পেয়েছে। একসময় সে জানতে পারে তার মা সম্পর্কে দাবুদা যা বলেছে তার সবই মিথ্যা। সে একসময় বুঝতে শুরু করে তার স্বপ্নগুলোর গভীর অর্থ আছে। তার মা তার ওপর যেসব পরীক্ষা চালিয়েছিল তার অর্থও সে বোঝার চেষ্টা করতে থাকে। আদি নামে এক তরুণের আত্মার সঙ্গে অনন্ত’র পরিচয় হয়। তার সব চেষ্টার পরও আদিকে সে মুক্তি দিতে ব্যর্থ হয়। তাদের মাঝে এক ধরণের ঘনিষ্ঠতা হয় যেন অনেক বছর ধরেই তাদের পরিচয়। তার মা তার ওপর কী পরীক্ষার চেষ্টা করেছিল, আদির সঙ্গেই বা তার পরিচয়ের গভীরতা কেন? আক্কার আসল পরিচয় কী? দাবুদাই বা তার কাছ থেকে কী লুকাবার চেষ্টা করছে? সে নিজে আসলে কে? এসবের উত্তর কি সে পাবে?


বিভাগ : বিনোদন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

মাদুরোকে গ্রেপ্তারে ২৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

মাদুরোকে গ্রেপ্তারে ২৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই একটি স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখতে চায় :বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত

যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই একটি স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখতে চায় :বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত

অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে ইরানে অস্থিরতা বাড়ছে

অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে ইরানে অস্থিরতা বাড়ছে

দ্রুত নির্বাচন হলে সৃষ্ট সংকট দূর হবে : মির্জা ফখরুল

দ্রুত নির্বাচন হলে সৃষ্ট সংকট দূর হবে : মির্জা ফখরুল

গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনে নিহত আরও ২১

গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনে নিহত আরও ২১

নিষেধাজ্ঞার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পাবে

নিষেধাজ্ঞার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পাবে

অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট বাসভবনকে ‘দুর্গে’ পরিণত করেছেন

অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট বাসভবনকে ‘দুর্গে’ পরিণত করেছেন

ভারতের সঙ্গে করা জনস্বার্থবিরোধী চুক্তি বাতিলের দাবি আনু মুহাম্মদের

ভারতের সঙ্গে করা জনস্বার্থবিরোধী চুক্তি বাতিলের দাবি আনু মুহাম্মদের

পাকিস্তানিদের জন্য ভিসার শর্ত শিথিল করল বাংলাদেশ

পাকিস্তানিদের জন্য ভিসার শর্ত শিথিল করল বাংলাদেশ

মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের ঐক্যবদ্ধ কার্যকরী ভূমিকা সময়ের অপরিহার্য দাবি

মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের ঐক্যবদ্ধ কার্যকরী ভূমিকা সময়ের অপরিহার্য দাবি

রাজনীতি হওয়া উচিত জনমানুষের কল্যাণে -বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আসলাম চৌধুরী

রাজনীতি হওয়া উচিত জনমানুষের কল্যাণে -বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আসলাম চৌধুরী

বিএনপির সাথে জামায়াতের দূরত্ব নয় বরং সুসম্পর্ক রয়েছে -চাঁদপুরে ডা. তাহের

বিএনপির সাথে জামায়াতের দূরত্ব নয় বরং সুসম্পর্ক রয়েছে -চাঁদপুরে ডা. তাহের

আদমদীঘিতে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া

আদমদীঘিতে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া

ছাত্রাবাস থেকে রুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

ছাত্রাবাস থেকে রুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

দেশীয় চোলাই মদের ট্রানজিট বোয়ালখালী

দেশীয় চোলাই মদের ট্রানজিট বোয়ালখালী

সোনারগাঁওয়ে বিনামূল্যে চক্ষু শিবির

সোনারগাঁওয়ে বিনামূল্যে চক্ষু শিবির

রূপগঞ্জ অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা, সংবর্ধনা ও বার্ষিক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

রূপগঞ্জ অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা, সংবর্ধনা ও বার্ষিক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মীরাও ফ্যাসিস্ট সরকারের নিপীড়নের শিকার : অধ্যাপক মুজিবুর রহমান

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মীরাও ফ্যাসিস্ট সরকারের নিপীড়নের শিকার : অধ্যাপক মুজিবুর রহমান

সাম্প্রদায়িক হামলার অভিযোগে ১১৫টি মামলা, ১০০ জন গ্রেফতার

সাম্প্রদায়িক হামলার অভিযোগে ১১৫টি মামলা, ১০০ জন গ্রেফতার

উন্মুক্ত মঞ্চে তরুণদের উচ্ছ্বাস

উন্মুক্ত মঞ্চে তরুণদের উচ্ছ্বাস