শিক্ষার্থীদের এক দফা দাবির পরেই যে বার্তা দিলেন শাকিব খান

Daily Inqilab বিনোদন ডেস্ক

০৪ আগস্ট ২০২৪, ০৯:৪৯ এএম | আপডেট: ০৪ আগস্ট ২০২৪, ০৯:৪৯ এএম

সরকার পতনের এক দফা দাবি নিয়ে রাজপথে নেমেছেন দেশের সাধারণ শিক্ষার্থী ও জনগণ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন দেশের সর্বস্তরের মানুষ। শনিবার (৩ জুলাই) কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এক দফা দাবি উত্থাপন করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা। এদিন শিক্ষার্থীদের সমর্থন জানিয়ে সব পেশার মানুষ এক হয়েছিলেন শহীদ মিনারে। দেশের বিনোদন অঙ্গনের জনপ্রিয় মুখদেরও দেখা মিলে সেখানে। ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নায়ক শাকিব খান সেখানে না থাকলেও শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বার্তা দিয়েছেন।

 

শাকিব খান তার ফেসবুক পেজে শনিবার (৩ আগস্ট) সন্ধ্যায় একটি ছবি পোস্ট করেছেন। ছবিটি ছিল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হওয়া হাজারো মানুষের। পোস্টটির ক্যাপশনে কিছু না লিখে বাংলাদেশের পতাকার একটি স্টিকারও যোগ করেছেন এই অভিনেতা।

 

শাকিব পোস্ট করার পর ভক্তরা তাকে সাধুবাদ জানাতে শুরু করেন। মুহূর্তে শত শত শেয়ার, প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যে ভরে যায় পোস্টটি। ভক্তদের মধ্যে অনেকে মন্তব্য করে জানতে চান, ‘ভাই, আপনি কই?’ কেউ কেউ লিখেছেন, ‘অবশেষে আপনার ফেসবুক পেজ থেকে পোস্ট পেয়ে ভালো লাগলো।’ একটি আইডি লাভ ইমোজি দিয়ে লিখেছেন, ‘অবশেষে খান সাহেব এসেছে।’

 

এর আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর গুলির ঘটনা নিয়ে ফেসবুকে সরব হয়েছিলেন শাকিব খান। সেসময় একটি পোস্ট করে তিনি সেখানে তিনি লেখেন, ‘আমার প্রাণের বাংলাদেশ এভাবে রক্তাক্ত হতে পারে না। কারো মা-বাবার বুক এভাবে খালি হতে পারে না। আপনারা যারা অভিভাবক পর্যায়ে আছেন, তাদের কাছে অনুরোধ রইলো, এখনই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে এই সংকটের যৌক্তিক সমাধান বের করুন। সব ধরনের সংঘাতের সমাপ্তি চাই।’


বিভাগ : বিনোদন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

এফএ কাপে সিটির গোল উৎসব

এফএ কাপে সিটির গোল উৎসব

মাদুরোকে গ্রেপ্তারে ২৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

মাদুরোকে গ্রেপ্তারে ২৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই একটি স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখতে চায় :বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত

যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই একটি স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখতে চায় :বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত

অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে ইরানে অস্থিরতা বাড়ছে

অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে ইরানে অস্থিরতা বাড়ছে

দ্রুত নির্বাচন হলে সৃষ্ট সংকট দূর হবে : মির্জা ফখরুল

দ্রুত নির্বাচন হলে সৃষ্ট সংকট দূর হবে : মির্জা ফখরুল

গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনে নিহত আরও ২১

গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনে নিহত আরও ২১

নিষেধাজ্ঞার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পাবে

নিষেধাজ্ঞার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পাবে

অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট বাসভবনকে ‘দুর্গে’ পরিণত করেছেন

অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট বাসভবনকে ‘দুর্গে’ পরিণত করেছেন

ভারতের সঙ্গে করা জনস্বার্থবিরোধী চুক্তি বাতিলের দাবি আনু মুহাম্মদের

ভারতের সঙ্গে করা জনস্বার্থবিরোধী চুক্তি বাতিলের দাবি আনু মুহাম্মদের

পাকিস্তানিদের জন্য ভিসার শর্ত শিথিল করল বাংলাদেশ

পাকিস্তানিদের জন্য ভিসার শর্ত শিথিল করল বাংলাদেশ

মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের ঐক্যবদ্ধ কার্যকরী ভূমিকা সময়ের অপরিহার্য দাবি

মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের ঐক্যবদ্ধ কার্যকরী ভূমিকা সময়ের অপরিহার্য দাবি

রাজনীতি হওয়া উচিত জনমানুষের কল্যাণে -বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আসলাম চৌধুরী

রাজনীতি হওয়া উচিত জনমানুষের কল্যাণে -বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আসলাম চৌধুরী

বিএনপির সাথে জামায়াতের দূরত্ব নয় বরং সুসম্পর্ক রয়েছে -চাঁদপুরে ডা. তাহের

বিএনপির সাথে জামায়াতের দূরত্ব নয় বরং সুসম্পর্ক রয়েছে -চাঁদপুরে ডা. তাহের

আদমদীঘিতে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া

আদমদীঘিতে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া

ছাত্রাবাস থেকে রুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

ছাত্রাবাস থেকে রুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

দেশীয় চোলাই মদের ট্রানজিট বোয়ালখালী

দেশীয় চোলাই মদের ট্রানজিট বোয়ালখালী

সোনারগাঁওয়ে বিনামূল্যে চক্ষু শিবির

সোনারগাঁওয়ে বিনামূল্যে চক্ষু শিবির

রূপগঞ্জ অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা, সংবর্ধনা ও বার্ষিক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

রূপগঞ্জ অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা, সংবর্ধনা ও বার্ষিক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মীরাও ফ্যাসিস্ট সরকারের নিপীড়নের শিকার : অধ্যাপক মুজিবুর রহমান

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মীরাও ফ্যাসিস্ট সরকারের নিপীড়নের শিকার : অধ্যাপক মুজিবুর রহমান

সাম্প্রদায়িক হামলার অভিযোগে ১১৫টি মামলা, ১০০ জন গ্রেফতার

সাম্প্রদায়িক হামলার অভিযোগে ১১৫টি মামলা, ১০০ জন গ্রেফতার