আওয়ামী লীগের বিগ স্টিক নীতির মুখে বিএনপির আন্দোলন কীভাবে সফল হবে?

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

১৪ আগস্ট ২০২৩, ০৮:৩২ পিএম | আপডেট: ১৫ আগস্ট ২০২৩, ১২:০৭ এএম

গত ২৮ জুলাই নয়াপল্টনের লক্ষ লক্ষ লোকের বিশাল জমায়েতের মাধ্যমে বিএনপির জনপ্রিয়তা এবং কর্মীদের স্পিরিট যে রকম ক্লাইম্যাক্সে উঠেছিল, পরদিন ২৯ জুলাইয়ের ঢাকার ৫টি প্রবেশমুখের অবস্থান কর্মসূচী এন্টি ক্লাইম্যাক্সে নেমে যায়। অর্থাৎ জনপ্রিয়তা না কমলেও বিএনপির শুভানুধ্যায়ী, অন্য কথায় যারা বাংলাদেশে হারিয়ে যাওয়া গণতন্ত্র ফেরৎ পাওয়ার জন্য ব্যাকুল প্রত্যাশা নিয়ে তাকিয়ে আছে, তারা কিছুটা হলেও হতাশ হয়েছে অথবা দ্বিধায় পড়েছে। অন্যদের কথা বাদ দিলেও ২৯ জুলাইয়ের পর ঢাকার কয়েকটি দৈনিক পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠার শিরোনাম দেখলে আমাদের ওপরের বক্তব্য সমর্থিত হয়। যেমন, গত ৩১ জুলাই সোমবার দৈনিক প্রথম আলোর প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত প্রধান সংবাদের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে, ‘ঢাকার অবস্থান কর্মসূচীতে সমন্বয়হীনতা, নানা প্রশ্ন’। আমরা কোনো সংবাদের বিস্তারিত বিবরণে যাচ্ছি না। ৫ আগস্ট দৈনিক সমকালের প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত সংবাদের ডাবল কলাম শিরোনাম, ‘বিএনপির টার্গেট সেপ্টেম্বর, আসছে নতুন কর্মসূচী/সরকার পতনের একদফা’। ১ আগস্ট মঙ্গলবার ইংরেজি ডেইলি স্টারের প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত খবরের শিরোনাম, ‘BNP backpedals on Dhaka centric programmes / fresh demos soon, Fakhrul tells rally at Suhrawardy Udayn’ অনুবাদ, ‘ঢাকা কেন্দ্রিক কর্মসূচী থেকে বিএনপি পিছু হটছে/ শীঘ্রই নতুন করে বিক্ষোভ, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রতিবাদ সভায় ফখরুল’। এই খবরে ২৮ জুলাই নয়া পল্টনের বিশাল জনসভাকে ঘিরে মানুষের বিপুল প্রত্যাশা এবং পরদিন ঢাকা অবরোধের কর্মসূচী প্রত্যাশা অনুযায়ী সফল না হওয়ায় জনগণের হতাশা সম্পর্কে আদ্যপান্ত বর্ণনা করে বিস্তারিত রিপোর্ট ছাপা হয়েছে। এই রিপোর্টের অংশবিশেষ তুলে ধরতে পারলে পাঠকদের বুঝতে সুবিধা হতো। কিন্তু আজকে যে বিষয়টির ওপর বেশি গুরুত্ব দেবো সেটি এই কলামের অনেক অংশ জুড়ে থাকবে বলে আপাতত ঐ রিপোর্টের বিস্তারিত বিবরণে যাচ্ছি না। ৩১ জুলাই ডেইলি স্টারের প্রথম পৃষ্ঠার প্রধান সংবাদের শিরোনাম, ‘Post sit-ins / BNP weighing up options’. অনুবাদ, ‘অবস্থান পরবর্তী অবস্থা/বিএনপি একাধিক বিকল্প পন্থা পর্যালোচনা করছে’। এই খবরেও মোটামুটি নিরপেক্ষ একটি পর্যালোচনা দেওয়া হয়েছে। স্থানাভাবে সেটিও দিচ্ছি না। একই দিন অর্থাৎ ৩১ জুলাই ডেইলি স্টারের উপসম্পাদকীয় কলামের হেডিং, ‘For every rally there is a counter rally. অর্থাৎ ‘প্রতিটি সমাবেশেরই পাল্টা সমাবেশ’। এই কলামে বিস্তারিতভাবে দেখানো হয়েছে যে, বিএনপি একটি সমাবেশ ডাকলেই একই দিন শান্তি সমাবেশের নামে আওয়ামী লীগ পাল্টা সমাবেশ ডাকে। আওয়ামী লীগের পাল্টা সমাবেশ যে শান্তি-শৃঙ্খলার জন্য কতটা ক্ষতিকারক সেটি এই কলামে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে। ৯ আগস্ট ডেইলি স্টারে অপর একটি উপসম্পাদকীয় কলাম প্রকাশিত হয়েছে। এই কলামটির শিরোনাম, ‘Did BNP make the wrong call?’ অর্থাৎ ‘বিএনপি যে অবস্থান কর্মসূচীর ডাক দিয়েছিল সেটি কি ভুল ছিল?’ আমরা আমাদের আজকের লেখার শুরুতেই বলেছি যে, ২৯ জুলাই যে অবস্থান কর্মসূচীর ডাক দেওয়া হয়েছিল সেটি ব্যর্থ হয়েছিল এমন কথা না বললেও সেটি প্রত্যাশিত সাফল্য লাভ করতে পারেনি। আমি চেষ্টা করি যাতে করে দৈনিক ইনকিলাবের এই কলামে যতদূর সম্ভব নিরপেক্ষ ও বস্তুনিষ্ঠ পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণ করা যায়।

একটি কথা এখানে পরিষ্কার বলে রাখা ভালো, শুধু আমার ব্যক্তিগত মতে নয়, দেশের প্রকৃত মঙ্গলাকাঙ্খী সকলেই মনে করে যে, ২০২৩ সালের এই অবশিষ্ট সাড়ে ৪ মাস বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরের সবচেয়ে ক্রিটিক্যাল সময়। আমি এর আগেও এই কলামে একাধিকবার বলেছি, দেশের রাজনৈতিক দিগন্তে দুর্যোগের ঘনঘটা দেখা যাচ্ছে। এই ঘনঘটা দেশে মহাদুর্যোগ সৃষ্টি করতে পারে। আসলে আমার এই বক্তব্যে কোনোরূপ আতিশয়োক্তি নাই। কারণ, রাজনৈতিক অবস্থাকে কোনোরূপ কূটনৈতিক পরিভাষা বা রাজনীতির কূটচালের পরিভাষা ব্যবহার না করে অত্যন্ত সংক্ষেপে বলা যায় যে, একটি ভয়ঙ্কর দুর্যোগ এড়িয়ে যাওয়ার কোনো রাস্তা দৃশ্যমান নয়। বিএনপির কথা হলো, কেয়ারটেকার সরকার ছাড়া বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন করবে না। আর আওয়ামী লীগ তথা বর্তমান সরকারের কথা হলো, বর্তমান সংবিধানের বাইরে কোনো নির্বাচন হবে না। প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং বলেছেন যে, এই অবস্থান থেকে তিনি এক চুলও নড়বেন না। আর বিএনপির বক্তব্য হলো, যেহেতু সরকার তার দাবি মানছে না, তাই আন্দোলনকে একদফায় কেন্দ্রীভূত করা হয়েছে। আর সেটি হলো, শেখ হাসিনার পদত্যাগ। এখন পাঠক ভাইরা, আপনারাই বলুন, দুই দলের অবস্থান সম্পূর্ণ দুই বিপরীত মেরুতে। এক দল উত্তর মেরুতে। আরেক দল দক্ষিণ মেরুতে। এখানে কোনো সংলাপ বা আপোসের বিন্দুমাত্র স্থান কোথায়? তাহলে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, দুই দলের এই অনঢ় অবস্থার পর এই বিশাল সংকটের সমাধান কীভাবে আসতে পারে?

॥দুই॥
আমি একটু আগেই বলেছি যে, আমি বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ কথা বলবো। চারিদিকে তাকিয়ে আমি যা দেখি, তার সারমর্ম হলো এই যে, দেশের অন্তত ৯০ শতাংশ মানুষ শুধুমাত্র তাদের হারানো ভোটাধিকার ফেরতই চায় না, তারা একটা পরিবর্তন চায়। সোজাকথা, তারা এই সরকারের পরিবর্তে একটি গণতান্ত্রিক এবং আইনের শাসননির্ভর সরকার চায়। কিন্তু একই নিঃশ^াসে তারা একথাও বলে যে, বিএনপি কি এই পরিবর্তন আনতে পারবে? ভদ্রভাষার এই প্রশ্নটিকে ডেইলি স্টার ৭ আগস্ট একটি বিশাল উপসম্পাদকীয় কলামে, ইংরেজিতে যেটিকে বলা হয় Straight talk, সেই রকম ভাবে প্রশ্ন করেছে। উপসম্পাদকীয়ের শিরোনামই সেটি পরিষ্কার বুঝিয়ে দেয়। সেই শিরোনামটি হচ্ছে, Can BNP really put-up a good fight? অর্থাৎ বিএনপি কি উপযুক্ত লড়াই করতে পারবে? এটিই এখন জনগণের কাছে বিলিয়ন ডলার প্রশ্ন। অর্থাৎ হাজার কোটি টাকার প্রশ্ন।
আলোচ্য লেখাটিতে বলা হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ বিরোধী দল হিসেবে যে অনঢ় অবস্থানে ছিল আজ ২০২৩ সালে সেই একই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে বিরোধী দল হিসেবে বিএনপি এবং সমমনা দল সমূহ ঠিক ততখানিই অনঢ়। সেদিন আওয়ামী লীগ দাবি করেছিল যে বিএনপি সরকার পদত্যাগ করুক এবং কেয়ারটেকার সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করুক। ঐ কেয়ারটেকার সরকার ছাড়া বিএনপির দলীয় সরকারের অধীনে কোনো অবস্থাতেই আওয়ামী লীগ নির্বাচন করবে না। আওয়ামী লীগের প্রচন্ড গণআন্দোলনের মুখে বিএনপি নতি স্বীকার করতে বাধ্য হয় এবং কেয়ারটেকার সরকার মেনে নেয়। এখন প্রশ্ন হলো, সেদিন কেয়ারটেকারের দাবিতে আওয়ামী লীগের আন্দোলনে যে তীব্রতা এবং মারদাঙ্গা অবস্থান ছিল, সেটি কি বিএনপি এখন পর্যন্ত করতে পেরেছে?

বিরোধী দলের তরফ থেকে অব্যাহতভাবে অভিযোগ করা হচ্ছে যে, আওয়ামী লীগ সবকিছুর দলীয়করণ করেছে। বেসামরিক প্রশাসন, পুলিশ এমনকি বিচার বিভাগকেও দলীয়করণ করেছে। এটি কি আজ আওয়ামী লীগ নতুন করলো? বিএনপি কি ভুলে গেছে যে, ১৯৯৬ সালে কেয়ারটেকার সরকারের দাবিতে সচিবালয়ের বাইরে প্রেসক্লাবের সামনে রাজপথের ওপর তৎকালীন আওয়ামী লীগ দলীয় মেয়র মোহাম্মদ হানিফ জনতার মঞ্চ বলে একটি মঞ্চ বানিয়েছিলেন। তৎকালীন সচিব মহিউদ্দিন খান আলমগীরের (ম,খা আলমগীর) নেতৃত্বে সরকারের উচ্চ পদস্থ কর্মচারীরা ঐ মঞ্চে জমায়েত হয়েছিলেন। সচিবালয়ের ভেতরে এবং বাইরের মঞ্চে একশ্রেণীর সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারী আওয়ামী লীগের সমর্থনে কেয়ারটেকার সরকারের দাবিতে আংশিক কর্মবিরতি পালন করেন এবং রাজনৈতিক শ্লোগান দেন। এভাবেই সেদিন সরকারি কর্মকর্তাদের দলীয়করণ শুরু হয়েছিল। আর বিগত ১৫ বছরে সেটি সর্বগ্রাসী রূপ নিয়েছে। বিএনপি এখন পর্যন্ত উচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা তো দূরের কথা, পুলিশকেও নমনীয় করতে পারেনি। আগামী সেপ্টেম্বরে নাকি দুর্বার গণআন্দোলন হবে। বলাবাহুল্য, পুলিশ এবং আওয়ামী লীগের হেলমেট বাহিনী প্রচন্ড শক্তিতে তাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়বে। তখন বিএনপি কি করবে? এ ব্যাপারে জনগণ উদ্বিগ্ন এবং দ্বিধান্বিত।

॥তিন॥
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলকে একজন পরিচ্ছন্ন এবং পরিশীলিত মনের মানুষ বলে সকলেই মনে করেন। তিনি কোনো রকম ফাউল টক করেন না। কিন্তু সেই মির্জা ফখরুলও গত ১১ তারিখে নয়াপল্টনে অনুষ্ঠিত বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশে যে কঠোর ভাষা প্রয়োগ করেন তার ফলে বোঝা যাচ্ছে যে, আগামী দিনগুলিতে বিএনপি এবং আওয়ামী লীগ সম্ভবত মাঠেই তাদের শক্তি প্রদর্শন করবে। ঐ সভায় তিনি বলেন, আমাদের দফা এক, দাবি এক। এই সরকারের পদত্যাগ। সমাবেশে উপস্থিত জনতার উদ্দেশ্যে মির্জা ফখরুল প্রশ্ন রাখেন ‘আমাদের আর কোনো দাবি আছে?’ সবাই ‘না’ বলে জবাব দিলে তিনি স্লোগান ধরেন, ‘এক দফা, এক দাবি’; নেতাকর্মীরা সমস্বরে বলেন, ‘শেখ হাসিনা কবে যাবি।’ এবার ফখরুল বলেন, ‘তাঁকে গণবিদায় করতে হবে। ওই গণভবনে পৌঁছাতে হবে, বঙ্গভবনে পৌঁছাতে হবে।’

২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তারা মনে করেছে, এইভাবে ক্যারিকেচার করে ডিগবাজি খেয়ে খেয়ে চৌদ্দ আর আঠারোতে যে, নির্বাচন করেছে, আবারও ওই নির্বাচন তেইশে (২০২৩) করে ক্ষমতায় যাবে। এ দেশের মানুষ যেতে দেবে?’ মির্জা ফখরুল এমন প্রশ্ন তুললে সবাই ‘না’ বলে জবাব দেন। এবার তিনি বলেন, ‘এই দেশের মানুষ এখন ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। কৃষক, শ্রমিক, মেহনতি মানুষ; সব রাজনৈতিক দল; সব দেশপ্রেমী মানুষের একটাই আওয়াজ, সেই আওয়াজ হচ্ছে, এই অবৈধ ফ্যাসিবাদী হাসিনার সরকার নিপাত যাক, নিপাত যাক।’

মির্জা ফখরুলের বক্তৃতায় এবার সর্বপ্রথম এই সরকারকে গণ বিদায় অর্থাৎ গণবভন এবং বঙ্গভবনে ‘পৌঁছার’ কথা বলা হয়েছে। (অনলাইন সংস্করণ, প্রথম আলো ১১ আগস্ট ২০২৩)। এর মধ্যদিয়ে আগামী দিনের আন্দোলন কোন্ পর্যায়ে যাবে তার একটি ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। মির্জা ফখরুল যা বলেছেন সেটা যদি তিনি Mean করে থাকেন তাহলে আগামী দিনে রাজনীতির অঙ্গনে প্রচন্ড ঝড়ো হাওয়া বইবে, তাতে কোনো সংশয় নেই।

Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

প্রসঙ্গ : অল্প সংস্কার ও দ্রুত নির্বাচন
সীমান্তে উত্তেজনা ও ঝুঁকি রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে
শিক্ষাপ্রশাসন জামায়াতিকরণ নয়
গাজাকে বাসোপযোগী করতে হবে
ড. মুহাম্মদ ইউনূসেই জনগণের আস্থা
আরও

আরও পড়ুন

প্রভাবমুক্ত নবায়নযোগ্য জ্বালানিনির্ভর নতুন জ্বালানি মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের দাবি : টিআইবি’র

প্রভাবমুক্ত নবায়নযোগ্য জ্বালানিনির্ভর নতুন জ্বালানি মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের দাবি : টিআইবি’র

হেপাটোলজি সোসাইটির নতুন সভাপতি প্রফেসর শাহিনুল আলম, মহাসচিব মো. গোলাম আযম

হেপাটোলজি সোসাইটির নতুন সভাপতি প্রফেসর শাহিনুল আলম, মহাসচিব মো. গোলাম আযম

এনসিটিবি চেয়ারম্যান ওএসডি

এনসিটিবি চেয়ারম্যান ওএসডি

জামিন পেলেন সেই ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম

জামিন পেলেন সেই ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম

নির্বাচন বিলম্ব করার কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

নির্বাচন বিলম্ব করার কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

দুই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বরখাস্ত

দুই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বরখাস্ত

মানসম্মত ও জীবনমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা বাস্তবায়নে শিক্ষক সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে -বাউবি ভিসি

মানসম্মত ও জীবনমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা বাস্তবায়নে শিক্ষক সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে -বাউবি ভিসি

চিত্রনায়িকা নিঝুমকে অপহরণ চেষ্টা

চিত্রনায়িকা নিঝুমকে অপহরণ চেষ্টা

দেশে মানসম্মত শিক্ষা ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে হবে

দেশে মানসম্মত শিক্ষা ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে হবে

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

সালথায় চলছে মাটিকাটা ও বালু উত্তোলনের মহোৎসব, নষ্ট হচ্ছে গ্রামীণ সড়ক

সালথায় চলছে মাটিকাটা ও বালু উত্তোলনের মহোৎসব, নষ্ট হচ্ছে গ্রামীণ সড়ক

ডিআরইউকে ৫ লাখ টাকা অনুদান দিলো দৈনিক ভোরের আকাশ

ডিআরইউকে ৫ লাখ টাকা অনুদান দিলো দৈনিক ভোরের আকাশ

ভোগাই নদীতে অবৈধ বালু উত্তোলনের অভিযোগে ৩ জনের জেল, সরঞ্জাম ধ্বংস

ভোগাই নদীতে অবৈধ বালু উত্তোলনের অভিযোগে ৩ জনের জেল, সরঞ্জাম ধ্বংস

চাঁদপুরে মেঘনায় ভেসে উঠছে মরা মাছ ১৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে

চাঁদপুরে মেঘনায় ভেসে উঠছে মরা মাছ ১৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে

সিলেটে ইউনিমার্টের প্রথম বর্ষপূর্তি, বিজয়ীরা পেলেন পুরস্কার

সিলেটে ইউনিমার্টের প্রথম বর্ষপূর্তি, বিজয়ীরা পেলেন পুরস্কার

ইসলামী আন্দোলনের আমিরের সঙ্গে বিএনপি মহাসচিবের বৈঠক  কাল

ইসলামী আন্দোলনের আমিরের সঙ্গে বিএনপি মহাসচিবের বৈঠক  কাল

দিনাজপুরে অনুর্ধ্ব-১৭ বালক-বালিকাদের জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্টে

দিনাজপুরে অনুর্ধ্ব-১৭ বালক-বালিকাদের জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্টে

এক অজু দিয়ে তিন ওয়াক্ত নামাজ পড়া প্রসঙ্গে?

এক অজু দিয়ে তিন ওয়াক্ত নামাজ পড়া প্রসঙ্গে?

মিথ্যা অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির সাংবাদিক সম্মেলন

মিথ্যা অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিএনপির সাংবাদিক সম্মেলন

মহড়ায় যোগ দিতে পাকিস্তানের পথেবানৌজা সমুদ্র জয়’

মহড়ায় যোগ দিতে পাকিস্তানের পথেবানৌজা সমুদ্র জয়’