ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যু : কিছু প্রশ্ন
২৩ মে ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ২৩ মে ২০২৪, ১২:০৪ এএম
![](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024May/2-20240522211524.jpg)
৭ অক্টোবর ২০২৩ সাল থেকে গাজা যুদ্ধ শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে এ যুদ্ধের ঠিক সাড়ে সাত মাস পূর্ণ হয়েছে। বলতে গেলে এ সময়ে গোটা মুসলিম দুনিয়া নিরবতা পালন করে আসছে। বিশ্বের অধিকাংশ পরাশক্তির বিরুদ্ধে স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস একাই লড়ে চলেছে। হামাস এমন একটি বেসরকারি বাহিনী, যে কখনো মাটির উপরে যুদ্ধের প্রশিক্ষণ নেয়নি। মাটির নিচেই তাদের বসবাস। মাটির নিচের সুরঙ্গ থেকেই তারা ইসরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। মধ্যপ্রাচ্যের সকল মুসলিম রাষ্ট্র প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ইসরাইলকেই সমর্থন করে আসছে। এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম শুধু ইরান, লেবাননের হেজবুল্লাহ, ইয়েমেনের আনসারুল্লাহ হুতি, সিরিয়া ও ইরাকের মিলিশিয়া। যেকোনো দিক বিবেচনায় এ যুদ্ধটি অসম ও একপেশে। কারণ, ইসরাইল একটি শক্তিধর দেশ, যাকে অস্ত্র ও খাদ্য দিয়ে প্রকাশ্যে সহযোগিতা করছে আমেরিকা ও ইউরোপ। বিপরীতে হামাসের পক্ষে শুধু লড়ছে ইরানপন্থি ক্ষুদ্র ৪টি দেশের কিছু যোদ্ধা। আন্তর্জাতিক সকল গণমাধ্যমের ভাষ্যমতে, অসম এ যুদ্ধে ইসরাইলের পরাজয় ঘটেছে। ইসরাইলের হাজার হাজার সৈন্য পঙ্গু হয়েছে, হাজার হাজার সৈন্য মৃত্যুবরণ করেছে, হাজার হাজার সৈন্য পাগল হয়েছে ও হাজার হাজার সৈন্য যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পলায়ন করেছে। এ যুদ্ধে ইরান হামাসকে সহযোগিতা করে চলেছে। মূলত ইসরাইল ইরানকে এ যুদ্ধে জড়াতে অনেক চেষ্টা করেছে। ইসরাইল সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনসুলেটে হামলা চালিয়ে বেশ কয়েকজন ইরানি সেনাঅফিসারকে হত্যা করেছে। তারও আগে ইরানের এক শোক সমাবেশে ইসরাইল হামলা করে কয়েকশ’ মানুষকে হত্যা করেছে। ফলে ইরান এ যুদ্ধে সরাসরি জড়িয়ে পড়ে। ইরান বদলা স্বরূপ ইসরাইলের অভ্যন্তরে নিজ দেশ থেকেই কয়েকশ’ মিসাইল নিক্ষেপ করে। নিখুঁত টার্গেটে ইরান হামলা করতে সক্ষম হয়েছে। ইসরাইলের ইতিহাসে এটাই তার অভ্যন্তরে প্রথম কোনো নিখুঁত হামলা! হামাসের যত অস্ত্র তার সবই ইরান সরবরাহ করে চলেছে। ইরানপন্থি যোদ্ধাদের চতুর্মুখী হামলায় ইসরাইল রীতিমত নাজেহাল হয়ে পড়েছে।
আন্তর্জাতিক সকল গণমাধ্যমের মতে, হামাসের হাতে সকল ফ্রন্টেই ইসরাইলের সেনারা মাইর খেয়েই চলেছে। তাদের মারকাবা ট্যাংকসহ যুদ্ধের নানারকম সাঁজোয়া যান ধ্বংস হয়েছে। বর্তমানে হামাস এবং ইসরাইলি সেনারা সম্মুখসমরে অবতীর্ণ হয়েছে। সম্মুখসমরেও ইসরাইলি বাহিনী পরাজিত হচ্ছে। ইউরোপ, আমেরিকা এবং ইসরাইলের সামরিক বিশ্লেষকগণ এ যুদ্ধে হামাসকে হারানো যাবে না বলে মন্তব্য পেশ করেছে। এ যুদ্ধে হামাসের উল্লেখযোগ্য কোনো নেতা নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেনি। এমনকি সাধারণ সৈনিকদেরও তেমন মৃত্যুর খবর শোনা যায়নি। আন্তর্জাতিক কোনো গনমাধ্যমে হামাসের পলায়নের কথাও প্রকাশ করেনি। সাড়ে সাত মাসের যুদ্ধ বিবেচনা করলে এটা বলা যায় যে, হামাসের হাতে বিশ্ব মোড়লদের দম্ভ চূর্ণ হয়ে গিয়েছে। হামাসের হাতে বিশ্ব মোড়লরা নাকানি চুবানি খেয়ে চলেছে। ইতোমধ্যে ইসরাইলের অভ্যন্তরে দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছে। ইসরাইলের সমুদ্রিক বাণিজ্যিক পথের প্রায় সকল রুট ইয়েমেনের আনসারুল্লাহ হুতিরা বন্ধ করে দিয়েছে। ফলে তাদের সকল নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি রপ্তানি স্থবির হয়ে পড়েছে। সকল দিক দিয়ে ব্যর্থ ইসরাইলের সৈন্যরা শেষমেষ গাজার বেসামরিক লোকদের হত্যায় মেতে উঠেছে। এ পর্যন্ত তারা ৩৫ হাজারের অধিক বেসামরিক লোকদের হত্যা করেছে। যাদের বেশির ভাগ হলো শিশু। বাকিরা নারী এবং সাধারণ পুরুষ। ইসরাইল হামাসের সাথে যুদ্ধে পরাজিত হয়ে মানবতাবিরোধী কাজে লিপ্ত হয়েছে। মানবতাবিরোধী এ হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে গোটা ইউরোপ এবং আমেরিকা ফুঁসে উঠেছে। আমেরিকার প্রায় সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে এর বিরুদ্ধে নজিরবিহীন ছাত্র বিক্ষোভ চলমান রয়েছে। ইউরোপের বিভিন্ন দেশেও এ ছাত্র বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। ব্রিটেনের অক্সফোর্ডে ইসরাইল ও আমেরিকার বিরুদ্ধে ব্যাপক ছাত্রবিক্ষোভ হয়েছে। জাতিসংঘে যুদ্ধবিরোধী প্রস্তাব পাস হয়েছে। ইসরাইলের অভ্যন্তরেও এ হত্যাকা-ের বিরুদ্ধে প্রতিদিন বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তারা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে নেতানেয়াহুর বাড়ি ঘেরাও করেছে। আমেরিকা এবং ইউরোপ নেতানেয়াহুকে যুদ্ধ বন্ধের জন্য আহবান জানিয়েছে। কিন্তু নেতানেয়াহু সকল প্রতিবাদ ও নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে গাজার বিভিন্ন অঞ্চলে তার কাপুরুষোচিত হামলা অব্যাহত রেখেছেন।
চলমান এ যুদ্ধের মধ্যেই ইরান নিউক্লিয়ার শক্তির মালিক হয়েছে মর্মে আমেরিকান ফক্স নিউজ খবর প্রকাশ করেছে। ফলে ইসরাইল, আমেরিকা ও পশ্চিমাদের মধ্যে আতঙ্ক শুরু হয়েছে। উল্লেখ্য, বিগত প্রায় তিন যুগ ধরে ইরান রাষ্ট্রটি আমেরিকা ও ইউরোপের নিষেধাজ্ঞার কবলে নিপতিত রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের এটিই এক মাত্র দেশ যে পশ্চিমা ও ইসরাইলের চোখ রাঙ্গানি উপেক্ষা করে সকল প্রযুক্তিতে ইতোমধ্যেই স্বনির্ভরতা অর্জন করেছে। ইব্রাহিম রাইসি মুসলিম বিশ^কে ঐক্যবদ্ধ করতে ব্যাপক ভূমিকা রেখে চলেছিলেন। শিয়া-সুন্নি দ্বন্দ্ব নিরসনে উদ্যোগী হয়েছিলেন। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে তিনি সৌদি আরব, কাতার, তুরস্ক ও পাকিস্তানে সফর করেছিলেন। একই লক্ষ্যে তিনি ১৯ মে ২০২৪ তারিখে আজারবাইজানে সফর করেন এবং ফেরার পথে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেন।
ইব্রাহিম রাইসি কর্তৃক মুসলিম বিশে^র ঐক্যপ্রচেষ্টা আমেরিকা ও ইসরাইলের ঘুম কেড়ে নিয়েছিল। মধ্যপ্রাচ্যে তাদের বিগত ১০০ বছরের দাদাগিরি শেষ হয়ে যাবার ভয় পাচ্ছিল। উল্লেখ্য, বিগত প্রায় ১০০ বছর যাবত মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকা, ইউরোপ এবং ইসরাইল দাদাগিরি করে চলেছে। এক ইরান ব্যতীত সকল মুসলিম রাষ্ট্র আমেরিকা ও পশ্চিমাদের দাসত্ব করে চলেছে। গোটা মধ্যপ্রাচ্য যেন আমেরিকা এবং ইসরাইলের দাসদাসী।
গাজা যুদ্ধ চলাকালীন অবস্থায় সৌদি আরবের সাথে ইরানের সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত হয়েছে। যেটা আমেরিকার মাথাব্যথার কারণ। ইরান নিউক্লিয়ারের মালিক হওয়ায় মধ্যপ্রাচ্যে ইতোমধ্যে আমেরিকা ও ইসরাইলের দাপট খতমের আলামত পরিষ্কার হয়েছে। আমেরিকার পরিবর্তে মধ্যপাচ্যে ইরানের দাপট দৃশ্যমান হয়েছে। এমতাবস্থায় ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুকে ঘিরে নানা সন্দেহ ও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। ইরান এখন পর্যন্ত তাদের অফিসিয়াল কোনো বক্তব্য দেয়নি। তারা এটিকে দুর্ঘটনা কিংবা হত্যা কোনোটাই বলেনি। তবে পাকিস্তান ও ভারতের কয়েকজন সামরিক বিশ্লেষক এটিকে নিছক দুর্ঘটনা নয় বলে মন্তব্য করেছেন। অন্যদিকে ইসরাইল ও আমেরিকা বলেছে, তারা এ হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার সাথে জড়িত নয়।
এ আলোচনার প্রেক্ষাপটে কতিপয় প্রশ্নের উদ্রেক হওয়া স্বাভাবিক। ইরান যেহেতু এখন পর্যন্ত এ নিয়ে কোনো অফিসিয়াল বক্তব্য দেয়নি, তার আগেই ইসরাইল ও আমেরিকা কেনো নিজেদের নির্দোষ দাবি করলো? আন্তর্জাতিক একটি সূত্রমতে, রাইসির সফরের সময় আমেরিকার একটি বিমান ইসরাইল থেকে ইরাকের আকাশ হয়ে আজারবাইজানের আকাশে চক্কর দিচ্ছিল। প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, আমেরিকার বিমান ঠিক এ সময়ে কেন আজারবাইজানের আকাশ প্রদক্ষিণ করছিলো? সূত্রমতে, আজারবাইজান সফরে ইরানের তিনটি হেলিকপ্টার রান করেছিল। একটি হেলিকপ্টারে প্রেসিডেন্ট, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও গভর্নর ছিলেন। বাকি দুটিতে ছিলেন অন্যান্য মন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। প্রশ্ন হলো, এ দুটি হেলিকপ্টার ফিরতে পারলেও প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হলো কেন? খবরে প্রকাশ, দুই দেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় যৌথভাবে নির্মিত একটি বাঁধ উদ্বোধন করতে সফরে গিয়েছিলেন রাইসি। স্থানটি ছিল দুর্গম পাহাড়ি এলাকা। আবহাওয়া ছিল চরম প্রতিকূলে। তাপমাত্রা ছিল মাইনাসে, ছিল চরম তুষারপাত। প্রশ্ন হলো, একটি বাঁধ উদ্বোধন করতে কেনো প্রেসিডেন্টকে আসতে হলো? বিকল্প পথে কেনো নয়? বিকল্প পথ না থাকলে এত দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার মধ্যে কেনো? তিনি তো ইব্রাহিম রাইসি। এই মূহূর্তে যিনি বিশে^র প্রভাবশালী অন্যতম নেতা। তার সফরকে ঘিরে এত শৈথিল্য কেন? বিশে^র প্রভাবশালী নেতারা যখন বিদেশ সফরে যান তখন তাকে বহনকারী বিমানের উপরে, নিচে, ডানে ও বামে ফাইটার বিমান থকে। যেকোনো বিপদে ফাইটার বিমানগুলো নেতাকে নিরাপত্তা প্রদান করে। রাইসির ক্ষেত্রে এমন ব্যবস্থা ছিল না কেনো?
ঘটনা যা ই হোক, খুব অল্প সময়ের মধ্যে হয়তো সবই জানা যাবে। ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুতে ফিলিস্তিনের ভবিষ্যৎও হুমকির মুখে পড়লো কি না তা-ও প্রকাশ পাবে। সন্দেহ নেই, মুসলিম বিশে^র এ সংকটকালে ইহুদি-খ্রিস্টানদের আতংক হয়ে হাজির হয়েছিলেন ইব্রাহিম রাইসি। তার মৃত্যু তাদের জন্য স্বস্তির কারণ। তবে ইরান ও মুসলমানদের জন্য এটা বিরাট ক্ষতি। আল্লাহ তার অবদানের প্রতিদান প্রদান করুন, এই কামনা করি।
লেখক: অধ্যাপক, দাওয়াহ এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া
[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
সোনালী ব্যাংকে হুইসেল ব্লোয়ার্স পলিসি বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
![বীমা সেবার পরিধি বাড়াতে গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্স-ব্র্যাক হেলথকেয়ার স্ট্র্যাটিজিক পার্টনারশিপ চুক্তি](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024June/SM/photo-1-20240623210122.jpg)
বীমা সেবার পরিধি বাড়াতে গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্স-ব্র্যাক হেলথকেয়ার স্ট্র্যাটিজিক পার্টনারশিপ চুক্তি
![পদ্মায় পানি বেড়ে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ভাঙন আতঙ্ক](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/common/-default.jpg)
পদ্মায় পানি বেড়ে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ভাঙন আতঙ্ক
![ঐতিহাসিক প্রয়োজনেই আওয়ামী লীগের জন্ম -আনন্দ র্যালি পূর্ব অনুষ্ঠানে আ জ ম নাছির উদ্দিন](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024June/SM/img-20240623-wa0046-20240623210843.jpg)
ঐতিহাসিক প্রয়োজনেই আওয়ামী লীগের জন্ম -আনন্দ র্যালি পূর্ব অনুষ্ঠানে আ জ ম নাছির উদ্দিন
![ডেঙ্গু ঝুঁকিতে বাকৃবি](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024June/SM/inq-graphics-20240623211105.jpg)
ডেঙ্গু ঝুঁকিতে বাকৃবি
![স্ট্রিট ফুডের বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করতে হবে](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024June/SM/1-20240623211151.jpg)
স্ট্রিট ফুডের বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করতে হবে
![পাহাড় ধসে মৃত্যুর মিছিল বাড়ছেই](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024June/SM/inq-graphics-20240623211218.jpg)
পাহাড় ধসে মৃত্যুর মিছিল বাড়ছেই
![আবহাওয়ার পূর্বাভাস কেন সঠিক হয় না?](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024June/SM/sompadiyiyo-20240623211239.jpg)
আবহাওয়ার পূর্বাভাস কেন সঠিক হয় না?
![নেতানিয়াহু পদত্যাগ করুন, নয়তো জিম্মি বিনিময় অসম্ভব](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024June/SM/2-20240623211759.jpg)
নেতানিয়াহু পদত্যাগ করুন, নয়তো জিম্মি বিনিময় অসম্ভব
![মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে রুশ অ্যান্টি-ভাইরাস জায়ান্ট ক্যাসপারস্কি](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/common/-default.jpg)
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে রুশ অ্যান্টি-ভাইরাস জায়ান্ট ক্যাসপারস্কি
![তাইওয়ানের স্বাধীনতা চাইলেই চরম শাস্তি!](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/common/-default.jpg)
তাইওয়ানের স্বাধীনতা চাইলেই চরম শাস্তি!
![তীব্র তাপপ্রবাহ, মক্কা-মদিনায় জুমার খুতবা সংক্ষিপ্ত করার নির্দেশ](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024June/SM/3-20240623211908.jpg)
তীব্র তাপপ্রবাহ, মক্কা-মদিনায় জুমার খুতবা সংক্ষিপ্ত করার নির্দেশ
![দক্ষিণ-পূর্ব তুরস্কে বিশাল দাবানল, নিহত অন্তত ১২](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/common/-default.jpg)
দক্ষিণ-পূর্ব তুরস্কে বিশাল দাবানল, নিহত অন্তত ১২
![আফগানিস্তানে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দিয়েছে নিকারাগুয়া](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024June/SM/6-20240623212102.jpg)
আফগানিস্তানে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দিয়েছে নিকারাগুয়া
![নেতানিয়াহুর আসন্ন সফর ও কংগ্রেসে ভাষণ নিয়ে উদ্বিগ্ন হোয়াইট হাউস](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/common/-default.jpg)
নেতানিয়াহুর আসন্ন সফর ও কংগ্রেসে ভাষণ নিয়ে উদ্বিগ্ন হোয়াইট হাউস
![৩৩০০ বছরের পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষ মিলল ভূমধ্যসাগরে](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024June/SM/5-20240623212246.jpg)
৩৩০০ বছরের পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষ মিলল ভূমধ্যসাগরে
![এনভিডিয়ার চমক শেষে ফের শীর্ষে মাইক্রোসফট](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024June/SM/7-20240623212308.jpg)
এনভিডিয়ার চমক শেষে ফের শীর্ষে মাইক্রোসফট
![যৌথ মহড়ার জন্য দ.কোরিয়ায় পৌঁছেছে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024June/SM/4-20240623212339.jpg)
যৌথ মহড়ার জন্য দ.কোরিয়ায় পৌঁছেছে মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
![দক্ষিণ মেক্সিকোতে এক সপ্তাহের মধ্যে দু’জন মেয়র নিহত](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/common/-default.jpg)
দক্ষিণ মেক্সিকোতে এক সপ্তাহের মধ্যে দু’জন মেয়র নিহত
![ইসরাইলের স্পর্শকাতর লক্ষ্যবস্তুর ফুটেজ প্রকাশ করল হিজবুল্লাহ](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/common/-default.jpg)
ইসরাইলের স্পর্শকাতর লক্ষ্যবস্তুর ফুটেজ প্রকাশ করল হিজবুল্লাহ