সেন্টমার্টিনের অদূরে গুলি এবং খ্রিষ্টান রাষ্ট্র বানানোর চক্রান্ত কি একসূত্রে গাঁথা?

Daily Inqilab মুহাম্মদ শাহ আলম

২৬ জুন ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ২৬ জুন ২০২৪, ১২:০২ এএম

ঈদের আগে টেকনাফ-সেন্ট মার্টিনের স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রায় এক সপ্তাহ আতংকের মধ্যে দিনাতিপাত করতে হয়েছে । দেশের মানুষের মাঝেও উদ্বেগ-উৎকন্ঠা কাজ করছে। সম্প্রতি রাখাইন রাজ্যে মংডু টাউনশিপের আশপাশে গোলাগুলি এবং মর্টার শেল ও গ্রেনেড বিস্ফোরণের শব্দ, টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনগামী ¯িপডবোট লক্ষ্য করে নাফ নদীতে গুলিবর্ষণ, টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন নৌপথের শাহ পরীর দ্বীপ বদরমোকাম এলাকায় মিয়ানমারের নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজের অবস্থান নেওয়া ইত্যাদি কারণে বেশ কয়েকদিন ধরে টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিনে যাতায়াত এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য পাঠানো বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। বলতে গেলে দেশের মূল ভূখ- থেকে সেন্টমার্টিন কয়েকদিন বিচ্ছিন্ন ছিল। ফলে দ্বীপটিতে খাদ্য সংকট দেখা দেওয়ার উপক্রম হয়েছিল। এতে সীমান্তে উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়। এই ঘটনায় রাজনৈতিক অঙ্গনে রীতিমতো তোলপাড় শুরু হয়। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সেন্টমার্টিনে গোলাগুলি হচ্ছে। মিয়ানমারের যুদ্ধজাহাজও সেখানে দেখা যাচ্ছে। এটা বাংলাদেশের জন্য হুমকি। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো এ পর্যন্ত সরকার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। তাই সেন্টমার্টিন ইস্যুতে সরকারের পদত্যাগ করা উচিত। গত ১৫ জুন তিনি এক সভায় বলেছেন, মিয়ানমারের মতো একটা দেশকেও কিছু বলা যাবে না? এটা যে কতটা নতজানু, দাসসুলভ মনোভাব হতে পারে! সীমান্তে মানুষ মারছে, পানি দিচ্ছে না, অথচ সরকার একটা কথা বলে না।

বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যের জবাবে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, একটা ইস্যু নিয়ে অহেতুক বিভ্রান্তিমূলক বক্তব্য দেয়া হয়েছে। মিয়ানমারের সঙ্গে গায়ে পড়ে যুদ্ধ বাঁধানোর ইচ্ছা নেই। আক্রান্ত হলে পাল্টা আক্রমণে প্রস্তুত আছে সরকার। সারাবিশ্ব রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। যেকোনো সমস্যা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে চায় সরকার। সদ্য সাবেক সেনাবাহিনীর প্রধান এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, আমাদের দেশে যদি বহিঃশত্রু আক্রমণ করে, তাহলে তা প্রতিহত করা হবে। আমরা সেনাবাহিনী প্রস্তুত আছি। সীমা লঙ্ঘন হলে সমুচিত ব্যবস্থা আমরা নেব। সেন্ট মার্টিনে আমাদের ১০ হাজারের বেশি নাগরিক বসবাস করে। প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটক সেন্ট মার্টিনে যাতায়াত করে থাকে। এই অবস্থায় প্রশ্ন উঠেছে এই গুলির ঘটনা কারা ঘটিয়েছে? মিয়ানমার বাহিনী করেছে, নাকি বিদ্রোহী আরাকান আর্মি? স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, দুই-একবার আমাদের জেলেদের ট্রলার কিংবা আমাদের টহল বোটে গুলি এসে লেগেছে। কে গুলি করেছে? সেটি আমরা এখনো সুনিশ্চিত নই। তাদের (মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ) সঙ্গে যোগাযোগ করেছি, তারাও নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারেনি। মিয়ানমার অস্বীকার করেছে যে তারা গুলি করেনি, কিন্তু গুলি তো হয়েছে। এতে বুঝা যায় সীমান্ত এলাকায় আমাদের নজরদারি এবং গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহে দুর্বলতা রয়েছে।

আমাদের নিরাপত্তা বিঘিœত করে যে পক্ষই গুলি করে আতংক সৃষ্টি করে থাকুক না কেন, তা অগ্রহণযোগ্য। এটা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের উপর নিঃসন্দেহে একটি আঘাত। এর আগেও এই সেন্টমার্টিন নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে অনেক কথাবার্তা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, সেন্ট মার্টিন দ্বীপ বা দেশ কাউকে ‘লিজ’ দিলে ক্ষমতায় থাকার কোন অসুবিধা নেই। কিন্তু আমার দ্বারা সেটা হবে না। অনুমান করা হয়ে থাকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দিকে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী এমন বক্তব্য প্রদান করেছেন। যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সেন্ট মার্টিন নিয়ে কোন আলোচনা হয়নি। কিছুদিন আগে গণভবনে ১৪ দলীয় জোটের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব ও অখ-তা বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি তথ্য উপস্থাপন করেছেন। ওই সভায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘এখনো চক্রান্ত আছে, চট্টগ্রাম-মিয়ানমারের একটি অংশ নিয়ে একটি খ্রিষ্টান রাষ্ট্র বানাবে।’ আমরা মনে করি, এই ধরনের ষড়যন্ত্রমূলক পদক্ষেপ কেবলমাত্র শক্তিশালী রাষ্ট্রের পক্ষেই নেয়া সম্ভব। যদিও বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় এবং খ্রিস্টান জনসংখ্যার অনুপাত অনুযায়ী, এই ষড়যন্ত্র সফল হওয়ায় সম্ভাবনা ক্ষীণ। ২০২২ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী, বাংলাদেশ খ্রিস্টান জনসংখ্যা মোট জনসংখ্যার ০.৩০ শতাংশ। তথাপি, দেশের ভূরাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকগণ অনেক দিন থেকেই পার্বত্য অঞ্চল এবং বঙ্গোপসাগর নিয়ে দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্র ও কূটকৌশল নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা করে দেশবাসীকে সতর্ক করে আসছে। বিশেষত মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে চীন, ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূরাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক স্বার্থ নিয়ে নিজেদের প্রভাব বলয় সৃষ্টির ত্রিমুখী লড়াই, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি নিয়ে তৎপরতা, রাখাইন রাজ্য রোহিঙ্গাদের নির্বিচারে হত্যা একইসঙ্গে হত্যা-নির্যাতনের ভয় দেখিয়ে রোহিঙ্গাদের বৃহৎ একটি অংশকে বাস্তুচ্যুত করে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া ইত্যাদি ইস্যু রয়েছে। স্বাধীনতার পরপরই পার্বত্য চট্টগ্রামকে অস্থিতিশীল করার লক্ষে প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ মদদে এবং সহযোগিতায় উপজাতী সম্প্রদায়কে দিয়ে শান্তি বাহিনীর সৃষ্টি এবং বর্তমানে কুকি-চিন নামক সশস্ত্র সংগঠনের সন্ত্রাস নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রয়াস ইত্যাদি নিয়ে আশংকার কথা বলা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের মধ্য দিয়ে এই ষড়যন্ত্রের আভাস ¯পষ্ট হয়েছে, অর্থাৎ পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে ষড়যন্ত্র অব্যাহত আছে। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যকে হালকা ভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই। তিনি দেশী-বিদেশী বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা এবং কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে অনেক তথ্য পেয়ে থাকেন। এমতাবস্থায় সেন্ট মার্টিন এলাকায় নাফ নদীতে গুলির ঘটনা এবং সেন্ট মার্টিন এর কাছাকাছি মিয়ানমারের ৩-৪টি যুদ্ধ জাহাজ অবস্থান নেওয়ার বিষয়টি দেশবাসীকে ভাবিয়ে তুলেছে।

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যকে বিশ্বের বৃহৎ শক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, গণচীন এবং ভারত ভূরাজনৈতিক এবং কৌশলগত সামরিক দিক দিয়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, উদীয়মান সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তি চীনকে মোকাবিলা করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের জন্য যে কৌশল নেয়া হয়েছে, তা বাস্তবায়নের করতে হলে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য সংলগ্ন সমুদ্র এলাকা বঙ্গোপসাগর ও ভারত সাগরে মার্কিন উপস্থিতি গুরুত্বপূর্ণ। কেননা চীন এই সমুদ্র এলাকা ব্যবহার করে অধিকাংশ আমদানি রফতানি করে থাকে। একই সঙ্গে চীন-মিয়ানমার অর্থনৈতিক করিডোর (সিএমইসি) রেল, সড়ক ও বন্দর নির্মাণের মাধ্যমে সংযুক্ত করার জন্য একটি পরিকল্পনা নিয়েছে। দক্ষিণ চীন সাগরের বিকল্প পথ হিসেবে বেইজিংকে জ্বালানি ও অন্যান্য রসদ জোগানোর মাধ্যম এ স্থলপথ। এখানে চীন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সংঘাতের ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে। ফলে চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিংয়ের স্বাক্ষর করা মহাপ্রকল্প বিআরআই-তে মিয়ানমারকে গুরুত্বপূর্ণ পার্টনার করেছে। এজন্য, চীন নতুন বৈশ্বিক বাণিজ্য ও সুরক্ষা শৃঙ্খলার কেন্দ্রবিন্দুতে নিজেকে রেখে এক ট্রিলিয়ন ডলার খরচ করছে বৈশ্বিক অবকাঠামো-নির্মাণ প্রকল্পে। চীন মিয়ানমার সরকারের সাথে সুস¤পর্ক রেখে সার্বিক সহযোগিতা করছে একইসঙ্গে বিদ্রোহীর ক্ষমতায় আসলেও মিয়ানমারে চীনের বিনিয়োগ যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেদিক বিবেচনা করে আরাকান আর্মিসহ বিদ্রোহী বিভিন্ন গোষ্ঠীর সাথে স¤পর্ক এগিয়ে নিচ্ছে এবং পর্দার আড়ালে থেকে সাহায্য-সহযোগিতা করছে। অপরদিকে, যুক্তরাষ্ট্র বার্মা অ্যাক্টের মাধ্যমে মিয়নমারের গণতন্ত্রকামী জাতীয় ঐক্যের সরকারকে সবধরনের সহযোগিতা দিয়ে আসছে। এই বার্মা অ্যাক্ট বাস্তবায়ন করতে মার্কিন যেকোনো বাহিনী ও সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের জন্য আনএকাউন্টেড অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। এই অ্যাক্টটি যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ডিফেন্স একাউন্টিবিলিটি অ্যাক্টের অধীনে স্বাক্ষর করা হয়েছে। অর্থাৎ এই আইনের আওতায় মিয়ানমারে যেকোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পরবে যুক্তরাষ্ট্র। আবার বসে নেই ভারতও। মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সরকারকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করে আসছে। ফলে আরাকান আর্মির সাথে ভারত সরকারের সাথে এক ধরনের বৈরী স¤পর্ক বিরাজ করছে। এই প্রেক্ষাপটে ভারত, চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নিজেদের ভূরাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থে মিয়ানমার সরকার ও বিদ্রোহী সশস্ত্র সংগঠনগুলোকে কখনো প্রকাশ্যে, কখনো অন্তরালে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় মিয়ানমার সংলগ্ন বাংলাদেশের সীমান্ত নিয়ে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। তাছাড়া রাখাইনের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর একটি বৃহৎ অংশ বাংলাদেশে অবস্থান করছে। তাদেরকে ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমার সরকার কোন আগ্রহ প্রকাশ করেছে না। নানা টালবাহানা করে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেওয়া থেকে বিরত থাকছে। বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গা শরণার্থীরা ইতোমধ্যে আমাদের নিরাপত্তা এবং অর্থনীতির জন্য হুমকি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। ভারত এবং গণচীনের সাথে আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ স¤পর্ক থাকলেও রোহিঙ্গা শরনার্থীদের মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেওয়ার ব্যপারে তারা কার্যকর ভূমিকা পালন করছে না।

বাস্তবতা হচ্ছে, রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো ছাড়া বিকল্প নেই। এজন্য, একদিকে আমাদের সীমান্ত সংলগ্ন মিয়ানমারের বিদ্রোহী ও সরকারি বাহিনীর কার্যক্রমের গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করতে হবে, অন্যদিকে বহুপাক্ষিক কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করতে হবে। কোন একক দেশের উপর নির্ভরশীলতা সমস্যাকে আরও জটিল করে তুলতে পারে। আমরা মিয়ানমার সরকার কিংবা বিদ্রোহী আরাকান আর্মির সাথে যুদ্ধে জড়াতে চাই না। মিয়ানমার সরকারি বাহিনী বারবার আমাদের আকাশ সীমা লঙ্ঘন করবে, আমাদের ভূখ-ে তাদের মটার সেল আঘাত করবে, এটা কেমন কথা! আমাদের সার্বভৌমত্বের উপর হুমকি সৃষ্টি করতে পারে এমন যেকোনো পক্ষের তৎপরাতা মোকাবেলা করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি, সতর্কতামূলক শক্তি প্রদর্শন এবং আমাদের পানিসীমায় নৌবাহিনীর অবস্থান নেয়া অপরিহার্য। এতে যারা গুলি করেছে, তারা যেন বুঝতে পারে তাদের খেয়ালখুশি মতো গুলি চালানো যাবে না। সর্বোপরি, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও দেশের মর্যাদা এবং অখ-তা রক্ষায় কারো সাথেই আপস করার সুযোগ নেই। এই লক্ষ্যে নিজস্ব নীতি কৌশল অবলম্বনের পাশাপাশি দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে আরও আধুনিকায়ন এবং শক্তিশালী করতে হবে। দলমত নির্বিশেষে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।

লেখক : আইনজীবী।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

মুরাদনগরে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া ও পশু জবাই

মুরাদনগরে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া ও পশু জবাই

রাজধানীতে শ্রমজীবী মানুষের বিক্ষোভ

রাজধানীতে শ্রমজীবী মানুষের বিক্ষোভ

শ্রীপুরে বিএনপির প্রস্তুতি সভা থেকে ৪ নেতা গ্রেফতার

শ্রীপুরে বিএনপির প্রস্তুতি সভা থেকে ৪ নেতা গ্রেফতার

ভূরুঙ্গামারীতে নেশার টাকা না পেয়ে যুবকের আত্মহত্যা

ভূরুঙ্গামারীতে নেশার টাকা না পেয়ে যুবকের আত্মহত্যা

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে জমি নিয়ে বিরোধে ছোট ভাইকে কুপিয়ে জখম

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে জমি নিয়ে বিরোধে ছোট ভাইকে কুপিয়ে জখম

ডেপুটি স্পিকার হঠাৎ অসুস্থ, হেলিকপ্টারে নেওয়া হলো ঢাকায়

ডেপুটি স্পিকার হঠাৎ অসুস্থ, হেলিকপ্টারে নেওয়া হলো ঢাকায়

এবারের হজে ৫৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, ২৭ হাজার হাজি ফিরেছেন দেশে

এবারের হজে ৫৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, ২৭ হাজার হাজি ফিরেছেন দেশে

সিএনজির সাথে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, সিলেটে কলেজ ছাত্রের মর্মান্তিক মৃত্যু

সিএনজির সাথে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, সিলেটে কলেজ ছাত্রের মর্মান্তিক মৃত্যু

নগর উন্নয়নে কড়াইল বস্তির ফ্লাট নির্মাণ হবে- গণপূর্তমন্ত্রী

নগর উন্নয়নে কড়াইল বস্তির ফ্লাট নির্মাণ হবে- গণপূর্তমন্ত্রী

সিলেটের রাতারগুলে পানির স্রোতে তলিয়ে গেলো এক দর্শনার্থী

সিলেটের রাতারগুলে পানির স্রোতে তলিয়ে গেলো এক দর্শনার্থী

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে শিক্ষক দম্পতির বাড়িতে দূর্ধর্ষ ডাকাতি

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে শিক্ষক দম্পতির বাড়িতে দূর্ধর্ষ ডাকাতি

ইউনিয়ন পর্যায়ে অ্যান্টিভেনম চাই

ইউনিয়ন পর্যায়ে অ্যান্টিভেনম চাই

এমপি আনার’কে নিয়ে যত আইনী জটিলতা

এমপি আনার’কে নিয়ে যত আইনী জটিলতা

আল্লামা ইকবাল দর্শনে মানবতা

আল্লামা ইকবাল দর্শনে মানবতা

দেশের প্রকৃতচিত্র আড়াল করা যাবে না

দেশের প্রকৃতচিত্র আড়াল করা যাবে না

আখাউড়ায় দোকান মালিকের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

আখাউড়ায় দোকান মালিকের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

নবায়নযোগ্য বিদ্যুতে বিনিয়োগ পৌঁছবে ২ ট্রিলিয়ন ডলারে

নবায়নযোগ্য বিদ্যুতে বিনিয়োগ পৌঁছবে ২ ট্রিলিয়ন ডলারে

পেরুতে শক্তিশালী ৭.২ মাত্রার ভূমিকম্প

পেরুতে শক্তিশালী ৭.২ মাত্রার ভূমিকম্প

গাজীপুরে বিলুপ্ত প্রজাতির হনুমান ও বিরল প্রজাতির টিয়া পাখি সহ গ্রেফতার ৫

গাজীপুরে বিলুপ্ত প্রজাতির হনুমান ও বিরল প্রজাতির টিয়া পাখি সহ গ্রেফতার ৫

সার্বজনীন পেনশন বাতিল দাবিতে মাঠে নামছে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তারা

সার্বজনীন পেনশন বাতিল দাবিতে মাঠে নামছে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তারা