চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল নিশ্চিত করতে হবে

Daily Inqilab রূপন কান্তি সেনগুপ্ত

০১ জুলাই ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ০১ জুলাই ২০২৪, ১২:০১ এএম

ডিজিটাল বিপ্লবকে কেন চতুর্থ শিল্প বিপ্লব বলা হচ্ছে, তা নিয়ে আলোচনার জন্য সারা বিশ্বের রাজনৈতিক নেতা, বহুজাতিক কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী, উদ্যোক্তা, প্রযুক্তিবিদ, বিশেষজ্ঞ ও বিশ্লেষকেরা সুইজারল্যান্ডের ডাভোস শহরে বৈঠকে বসেছিলেন। সেখানে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে আলোচনার অন্যতম বিষয় ছিল ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লব’। ডিজিটাল শিল্প বিপ্লবকে নিয়ে সেখানে বিশদ আলোচনা-সমালোচনা ও বিশ্লেষণ হয়। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী অধ্যাপক ক্লাউস শোয়াব চতুর্থ শিল্পবিপ্লব নিয়ে একটি প্রবন্ধে বলেন, ‘আমরা চাই বা না চাই, এত দিন পর্যন্ত আমাদের জীবনধারা, কাজকর্ম, চিন্তাচেতনা যেভাবে চলেছিল সেটা বদলে যেতে শুরু করেছে। এখন আমরা এক প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শিল্পবিপ্লবের ভিত্তির উপর শুরু হওয়া ডিজিটাল এ বিপ্লবের ফলে সবকিছুর পরিবর্তন হচ্ছে গাণিতিক হারে, যা আগে কখনো হয়নি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, বিশ্বের প্রতিটি দেশের প্রতিটি খাতে এ পরিবর্তন প্রভাব ফেলছে, যার ফলে পাল্টে যাচ্ছে উৎপাদন প্রক্রিয়া, ব্যবস্থাপনা, এমনকি রাষ্ট্র পরিচালনা প্রক্রিয়া।’

ডিজিটাল বিপ্লব কী, সে বিষয়টিরও বিশদ একটি ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন ক্লাউস শোয়াব। স্মার্টফোনের মাধ্যমে সারাবিশ্বের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের পরিবর্তন, ইন্টারনেট অব থিংস, যন্ত্রপাতি পরিচালনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ, রোবোটিকস, জৈব প্রযুক্তি, কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ের মতো বিষয়গুলো চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সূচনা করেছে বলে তিনি মনে করেন। ডিজিটাল বিপ্লবের এই শক্তির চিত্রটি বিশ্বব্যাংকের সম্প্রতি প্রকাশিত ‘ডিজিটাল ডিভিডেন্ডস’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনেও উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, ইন্টারনেটের মাধ্যমে এখন একদিনে বিশ্বে প্রায় ৩০ হাজার কোটি ই-মেইল পাঠানো হয়, গুগলে ৪৮০ কোটি বিভিন্ন বিষয় খোঁজা হয়। এক যুগ আগেও তথ্যপ্রযুক্তির ক্ষেত্রে এ পরিবর্তন ছিল কল্পনাতীত। ডিজিটাল বিপ্লব সম্পর্কে বহুজাতিক মোবাইল অপারেটর ডিজিসেলের চেয়ারম্যান ডেনিস ও ব্রায়েন বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব হিসেবে ডিজিটালাইজেশন আমাদের কাজের সব ক্ষেত্রে ইতোমধ্যে বিশাল পরিবর্তন নিয়ে এসেছে, তবে এই পরিবর্তনকে আমি দেখি সূচনা হিসেবে। আগামী ১০ বছরে ডিজিটাল বিপ্লবের ফলে আমরা এমন সব পরিবর্তনের মুখোমুখি হতে যাচ্ছি, যা এর আগে ৫০ বছরেও সম্ভব হয়নি।

ডিজিটাল এই শিল্প বিপ্লব সারা দুনিয়ার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কী প্রভাব ফেলবে, সেটি নিয়ে দুই ধরনের মতামত পরিলক্ষিত হচ্ছে। একদল বিশেষজ্ঞ বলছেন, এর ফলে সব মানুষেরই আয়ের পরিমাণ ও জীবনমান বাড়বে। বিশ্বের পণ্য সরবরাহ প্রক্রিয়াতেও ডিজিটাল প্রযুক্তি আনবে আমূল পরিবর্তন। পণ্য আমদানি ও রপ্তানি খরচ কমে আসবে, ইতিবাচক প্রভাব পড়বে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে। অন্যদিকে আরেক দল বিশেষজ্ঞ মনে করেন, ডিজিটাল বিপ্লব বিশ্বের অসাম্য ও দারিদ্র পরিস্থিতিকে আরও ভয়ংকর পর্যায়ে নিয়ে যাবে। ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহারের ফলে মানুষের দ্বারা সম্পন্ন হয় এমন অনেক কাজ রোবট ও যন্ত্রপাতি দিয়ে সম্পন্ন করা হবে। এর ফলে নতুন কর্মসংস্থান তৈরিতে তা সমস্যা তৈরি করবে। এছাড়া শ্রমবাজারে অল্প কর্মদক্ষ শ্রমিকদের চাহিদা ও বাজার কমে যাবে, যা উন্নয়নশীল দেশগুলোকে বেশি করে সমস্যায় ফেলবে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ফলে সারা বিশ্বে সম্পদ বৈষম্য আগের যেকোন সময়ের চেয়ে বাড়বে বলে অনেকের আশংকা। ডিজিটাল প্রযুক্তির আবিষ্কারক, বিনিয়োগকারী দেশগুলো এর থেকে যতটা লাভবান হবে, অন্য দেশগুলো সেটা থেকে বঞ্চিত হবে। বিষয়টি জয়ী পক্ষের সব ছিনিয়ে নেওয়ার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।

ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ডিজিটাল বিপ্লবের প্রভাব হবে ব্যাপক। ব্যতিক্রমী পণ্যসেবার পাশাপাশি প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল গ্রাহক চাহিদা পূরণে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোকে টিকে থাকতে হলে প্রযুক্তির ব্যবহারে সর্বোচ্চ দক্ষতা অর্জন করতে হবে। সরকার পরিচালনা ও নীতি নির্ধারণেও ডিজিটাল বিপ্লব আনবে বড় পরিবর্তন। প্রযুক্তি বিপ্লব সরকারি সেবাকে একদিকে যেমন সাধারণ মানুষের হাতের নাগালে নিয়ে আসবে, অন্যদিকে প্রাণঘাতী মারণাস্ত্রের সহজলভ্যতা সন্ত্রাসের ঝুঁকিও বাড়াবে। নিরাপত্তা ঝুঁকির এ বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবই যে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা করবে, সেই আশংকা করছেন বিজ্ঞজনেরা।

বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই তথ্যপ্রযুক্তিতে অনেক ভালো করেছে এবং বর্তমান বিশ্বের আধুনিক সব তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিতে কাজ করে যাচ্ছে। আগামীর প্রযুক্তির সঙ্গে নিজেদের খাপ খাইয়ে নিতেও প্রস্তুত হচ্ছে বাংলাদেশ। এ ক্ষেত্রে সরকারি-বেসরকারি উভয় খাতকেই সমানভাবে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। প্রাতিষ্ঠানিক এবং অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার বাইরেও ই-গভর্নেন্স, সার্ভিস ডেলিভারি, পাবলিক পলিসি এন্ড ইমপ্লিমেনটেশন, তথ্যপ্রযুক্তি, প্রশাসনের বিকেন্দ্রীকরণ, নগর উন্নয়ন ও পরিকল্পনা এবং এসডিজি বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ ও প্রশাসনিক নীতি-কৌশল নিয়ে বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তাদের ক্লাউড কম্পিউটিং, ইন্টারনেট অব থিংস এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। দেশের স্বাধীনতা লাভের পরপরই তথ্যপ্রযুক্তিসহ সব খাতের সংস্কারের লক্ষ্যে রাঙ্গামাটি জেলার বেতবুনিয়ায় একটি ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র চালু করা হয়। এছাড়া বর্তমানে বাংলাদেশ তিনটি সাবমেরিন কেবলের সঙ্গে সংযুক্ত। চতুর্থ সাবমেরিন কেবলের সঙ্গে কানেক্টিভিটিরও সিদ্ধান্ত হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে আরো শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে যেতে বাংলাদেশ আকাশে নিজস্ব স্যাটেলাইট উড়িয়েছে। ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন এবং অত্যাধুনিক হাইটেক পার্ক নির্মাণের মাধ্যমে আগামীর বিশ্বকে বাংলাদেশ জানান দিচ্ছে যে, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সুফল নিতে বাংলাদেশও প্রস্তুত। আমাদের হাইটেক পার্কগুলো হবে আগামীর সিলিকন ভ্যালি। ইতোমধ্যে ৬৪টি জেলার ৪ হাজার ৫০১টি ইউনিয়ন পরিষদের সবগুলোই ইন্টারনেট সংযোগসহ ডিজিটাল নেটওয়ার্কের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সরকারের প্রধান সেবাগুলো বিশেষ করে ভূমি নামজারি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি বা চাকরির আবেদনপত্র, সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়া, ব্যাংকিংসহ অনেক সেবা ডিজিটাল পদ্ধতিতে নাগরিকের দোর-গোড়ায় পৌঁছে দেয়া হচ্ছে। গত ১৫ বছরে বাংলাদেশে ৫২ হাজার ওয়েব সাইট, ২ হাজার ৫শত রকম সেবা ডিজিটাইস এবং প্রায় ১৩ হাজার অফিসে ১ লক্ষ ৫০ হাজার কর্মকর্তা পেপারলেস ফাইল অপারেট করছে।

চতুর্থ শিল্প বিপ্লব তথা প্রযুক্তি বিপ্লবের অন্যতম প্রযুক্তি হচ্ছে ‘এআই’ বা আর্টিফিশাল ইন্টিলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা’ প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে বদলে যাবে চাকরির ধরন। ইতিমধ্যে ‘এআই’ এর প্রভাব আমরা দেখতে পাচ্ছি টিভিতে সংবাদ পাঠ থেকে শিল্প প্রতিষ্ঠানে পণ্য উৎপাদন প্রক্রিয়ায়। প্রায় সর্বক্ষেত্রে অবস্থান করে নিচ্ছে ‘এআই’। হারিয়ে যেতে বসেছে পুরোনো পেশা এবং তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন কাজের ক্ষেত্র। এর ফলে একদিকে যেমন বিপ্লব ঘটবে অন্যদিকে চাকরির বাজারে ব্যাপক বিপর্যয় ঘটতে চলেছে। সম্প্রতি ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে বিশ্বের ১ কোটি ৪০ লক্ষ মানুষ চাকরি হারাবে। প্রতিষ্ঠানগুলো মানুষের পরিবর্তে ‘এআই’ বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মতো প্রযুক্তি ব্যবহার করে কাজ চালাবে। ২০২৩ সালে ‘এটুআই’ এর উদ্যোগে বাংলাদেশের রেডিমেট গার্মেন্ট, টেক্সটাইল, ইস্যুরেন্স ও ব্যাংকিং, ফার্মাসিউটিক্যালসহ ১৬টি সেক্টরের ভবিষ্যত কর্মসংস্থানের উপর এক গবেষণায় দেখা যায়, ২০৪১ সাল নাগাদ এসব সেক্টরের বিভিন্ন পেশায় কর্মরত ৭০ লক্ষাধিক লোক চাকরি হারাবে। সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে পড়বে গার্মেন্ট ও টেক্সটাইল সেক্টর। এতে আমাদের হতাশ হলে চলবে না। প্রযুক্তির ব্যবহারে নতুন সম্ভাবনা খুঁজে নিতে হবে। ‘এআই’ কেবল চাকরি কেড়েই নেবে না, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতেও এআইয়ের রয়েছে বিরাট ভূমিকা। রোবোটিক্স ইঞ্জিনিয়ার, মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ার, ডেটা বিশ্লেষক, ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন স্পেশালিস্ট ও সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ, ইনফরমেশন সিকিউরিটি অ্যানালিস্ট এর মতো নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে ‘এআই’। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর প্রতিবেদন মতে, ২০২৭ সালের মধ্যে এআই ও মেশিন লার্নিং বিশেষজ্ঞের সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে ৪০ শতাংশ। ডেটা বিশ্লেষক, বিজ্ঞানী বা বিগ ডেটা অ্যানালিস্টের সংখ্যা বাড়বে ৩০-৩৫ শতাংশ এবং ইনফরমেশন সিকিউরিটি অ্যানালিস্টের সংখ্যা ৩১ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। এটি নিঃসন্দেহে আশাব্যঞ্জক খবর। বলা বাহুল্য, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই মানুষের পরিপূরক হিসেবেই কাজ করবে।

আগামীর পৃথিবী শাসন করবে তথ্য, অর্থ ও উপাত্ত। সেই কথাটি বিবেচনায় রেখে আমাদের পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে। বিজ্ঞান সংস্কৃতির বলয়ে গড়ে তুলতে হবে আমাদের আগামীর প্রজন্মকে। এখন থেকে পাঠ্যপুস্তকে ‘ডিজিটাল লিটারেসি’ অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন। সাইবার জগতকে নিরাপদ করার জন্য যথাযথ উদ্যোগ নিতে হবে।

লেখক: গবেষক


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

রুমানিয়াকে অনায়াসে হারিয়ে ১৬ বছর পর কোয়ার্টার ফাইনাল

রুমানিয়াকে অনায়াসে হারিয়ে ১৬ বছর পর কোয়ার্টার ফাইনাল

আবারও সিলেট ও সুনামগঞ্জে বন্যা

আবারও সিলেট ও সুনামগঞ্জে বন্যা

প্রধানমন্ত্রীর সাথে ভারতের নৌবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ

প্রধানমন্ত্রীর সাথে ভারতের নৌবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে এক রোহিঙ্গা নিহত।

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে এক রোহিঙ্গা নিহত।

ঝিনাইদহে সাংবাদিক লাঞ্ছিতের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

ঝিনাইদহে সাংবাদিক লাঞ্ছিতের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

ফেনীতে বন্যায় ৮ গ্রাম প্লাবিত : দু’জনের মৃত্যু

ফেনীতে বন্যায় ৮ গ্রাম প্লাবিত : দু’জনের মৃত্যু

টানা বৃষ্টিতে কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্রে বেড়েছে উৎপাদন

টানা বৃষ্টিতে কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্রে বেড়েছে উৎপাদন

ঝালকাঠিতে স্কুলের শ্রেণিকক্ষ থেকে ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

ঝালকাঠিতে স্কুলের শ্রেণিকক্ষ থেকে ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দাউদকান্দিতে বৃদ্ধাকে হত্যার ৩ ঘণ্টার মধ্যে আসামি গ্রেফতার : মালামাল উদ্ধার

দাউদকান্দিতে বৃদ্ধাকে হত্যার ৩ ঘণ্টার মধ্যে আসামি গ্রেফতার : মালামাল উদ্ধার

পঞ্চগড়ে পানিবন্দি অর্ধশত পরিবার

পঞ্চগড়ে পানিবন্দি অর্ধশত পরিবার

মাগুরায় গলাকাটা অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

মাগুরায় গলাকাটা অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

রূপায়ণের উপহারে হাসি ফুটল সিলেটে বন্যার্ত কয়েক হাজার পরিবারে

রূপায়ণের উপহারে হাসি ফুটল সিলেটে বন্যার্ত কয়েক হাজার পরিবারে

ইউপি চেয়ারম্যানকে গ্রেফতার দাবিতে দুমকীতে বিক্ষোভ

ইউপি চেয়ারম্যানকে গ্রেফতার দাবিতে দুমকীতে বিক্ষোভ

বিজিএমইএ দফতরে চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল

বিজিএমইএ দফতরে চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল

লোকালয়ে বুনো হাতির পাল

লোকালয়ে বুনো হাতির পাল

আশাশুনিতে কারিগরি প্রশিক্ষণের ওয়ার্কশপ মেশিন ১০ বছর পড়ে আছে

আশাশুনিতে কারিগরি প্রশিক্ষণের ওয়ার্কশপ মেশিন ১০ বছর পড়ে আছে

যমুনার ভাঙনে ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি বিলীন

যমুনার ভাঙনে ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি বিলীন

গরমে পানি পানের বিকল্প নেই

গরমে পানি পানের বিকল্প নেই

সাপের কামড় : চিকিৎসা ও সচেতনতা জরুরি

সাপের কামড় : চিকিৎসা ও সচেতনতা জরুরি

দুর্নীতির শাস্তি নিয়ে সাবেক মন্ত্রীর স্ট্যাটাস ভাইরাল

দুর্নীতির শাস্তি নিয়ে সাবেক মন্ত্রীর স্ট্যাটাস ভাইরাল