সরকার তাদের দায় নিতে রাজি নয়
০১ জুলাই ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ০১ জুলাই ২০২৪, ১২:০১ এএম
![](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024June/1-20240630211050.jpg)
‘এই দুর্নীতিবাজদের যদি খতম করতে পারেন তা হলে বাংলাদেশের মানুষের শতকরা ২৫ থেকে ৩০ ভাগ দুঃখ চলে যাবে। এত চোরের চোর, এই চোর যে কোথা থেকে পয়দা হয়েছে তা জানি না। পাকিস্তান সব নিয়ে গিয়েছে কিন্তু এই চোর তারা নিয়ে গেলে বাঁচতাম। এই চোর রেখে গিয়েছে। কিছু দালাল গিয়েছে, চোর গেলে বেঁচে যেতাম’।
স্বাধীনতা দিবসে বঙ্গবন্ধুর ‘শেষ ভাষণ’ এটি। বঙ্গবন্ধুর সেই আফসোস করা দেশ ও বাস্তবতার মাঝেই আমাদের বসবাস। এখানে দুর্নীতি এখন লতাপাতায় একটি নেটওয়ার্কে যুথবদ্ধ। এই ইন্ডিভিজ্যুয়াল দুর্নীতি মাঝেমধ্যে এক্সিডেন্টালি ফাঁস হয়ে যায়। সেটাকে জায়েজ বা ভুলিয়ে দেয়ার নানা আয়োজন তৈরি করাই থাকে। ফাঁকে কয়েকটা দিন একটু ভয় বা জ্বালাতনে থাকতে হয় মাত্র। সাবেক পুলিশ প্রধান (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা মতিউর রহমানের বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের তথ্য সামনে আসায় সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের এই গোত্রের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এখন আতঙ্কে আছেন। অপকর্মের তথ্য ফাঁস হওয়া ঠেকাতে তারা নানা দিকে চেষ্টাতদ্বির ও সমীহ করে চলছেন পুলিশ, কাস্টমস ও প্রশাসনের পাশাপাশি অন্যান্য ক্যাডারের বেনজীররা।
বেনজীর, আসাদ মিয়া, মতিউরদের ঘটনা সামনে আসায় বেশি অস্থিরতা পুলিশ ও কাস্টমসে। প্রশাসন-প্রকৌশল সংক্রান্ত বিভিন্ন দপ্তরের ঊর্ধ্বতনরাও আতঙ্কে। কারণ এসব সংস্থায় দুর্নীতি অনেকটাই ওপেন সিক্রেট। এ ছাড়া আইন মন্ত্রণালয়ের অধীন সাব-রেজিস্ট্রার পদের কর্মকর্তারা সীমাহীন দুর্নীতিতে জড়িত। সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে প্রায়ই গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। দশম গ্রেডের (দ্বিতীয় শ্রেণি) সাব-রেজিস্ট্রার পদকেই টাকার খনি মনে করা হয়। ডিসি-এসপিসহ মাঠপর্যায়ের সব স্তরেই অস্বস্তি চলছে। একজনের দুর্নীতি ধরা পড়লে স্বাভাবিকভাবেই অন্যদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা যায়। তবে এবারের ধাক্কাটা একটু বড়। তাই কে কখন তার বিরুদ্ধে তথ্য ফাঁস করেন সেই শঙ্কা ভর করেছে। এদের অভ্যন্তরীণ গাঁথনি বড় পোক্ত। পদ-পদায়ন-পদোন্নতিসহ নানান সুযোগ-সুবিধা হাতানোতে তাদের কানেকশন আঠার মতো। যে কারণে বিভাগীয় পর্যায়ে দুর্নীতিসহ নানান অভিযোগ তারা উৎরে যান ম্যাজিকের মতো। সঙ্গে সঙ্গে দেশে-সমাজে আসন পাতে সম্মানিত হয়ে।
সরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত কিছু প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক দুর্নীতি থাকলেও সেইসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা হবার নজির কম। দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়া প্রশাসনে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি অভিযোগের তদন্ত হলেও ফলোআপ জানা যায় না। বরং কিছুদিন পর পদোন্নতি পেয়ে যান। দুর্নীতির বিরুদ্ধে ১৯৮৫ সালের শৃঙ্খলা ও আপিল বিধিমালা কঠোর ছিল। ওই বিধিমালা বহাল থাকলে দুর্নীতিবাজ প্রমাণিত হওয়া কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাতে হতো। কিন্তু ২০১৮ সালে বিধিমালাটি দুর্বল করে ফেলায় দুর্নীতি করেও কঠোর শাস্তি পাচ্ছে না দুর্নীতিবাজরা। সরকারি কর্মচারীদের প্রতি পাঁচ বছর পরপর সম্পদের হিসাব জমা দেওয়ার বিধান ১৯৭৯ সালের সরকারি কর্মচারী কর্মকর্তা চাকরি বিধিমালা অনুযায়ী প্রতিবছর সম্পদের বিবরণ দাখিল করা সরকারি কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের জন্য বাধ্যতামূলক। এই নিয়ম মানার বালাই নেই।
দুর্নীতির বিরুদ্ধে বর্তমান সরকারের জিরো টলারেন্স বেশ আলোচিত। আবার হাস্যকরও। তারা যেন দুর্নীতি না করেন সেজন্য বেতন বাড়ানোসহ রাজকীয় নানা প্রণোদনাও দেয়া আছে। বাস্তবে দুর্নীতি আরো বেড়েছে। সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন সম্প্রতি জাতীয় সংসদে বাজেটের ওপর আলোচনা করতে গিয়ে বলেছেন, ‘আমলাতন্ত্রের একটি অংশ দুর্নীতিপরায়ণ হয়ে উঠেছে। এতে জনগণের হয়রানি বাড়ছে। অল্পসংখ্যক দুর্নীতিবাজ আমলার জন্য সারা আমলাতন্ত্রের বদনাম হচ্ছে।’ এর আগে ২০২০ সালের নভেম্বরে সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী এক অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, যাঁরা টাকা পাচার করে বিদেশে বাড়ি করেছেন, তাঁদের মধ্যে আমলাদের পাল্লাই ভারী। বলা বাহুল্য, বেনজীর-মতিউরের দুর্নীতি এর প্রমাণ। এই পরিস্থিতিতে সরকার প্রশাসনে কারা দুর্নীতি করছে এবং কীভাবে করছে সে ব্যাপারে একটি স্বচ্ছ তদন্তের কথা শোনা যাচ্ছে। দু বছর আগে সরকারের পক্ষ থেকে সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের আয়ের বিবরণ প্রকাশের কথাও বলা হয়েছিল। কিন্তু সিদ্ধান্তটি শোনা কথা পর্যায়েই রয়ে গেছে। গত ২০১৮ সালে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে অভিযোগের নথি অনুযায়ী মাঠ প্রশাসনের প্রায় এক হাজার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ, অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যলয়ে সংযুক্ত যুগ্ম সচিব মো. মনির হোসেনের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে বরিশাল বিভাগীয় কমিশনারকে তদন্ত করতে চিঠি দেয়া হয় গত বছরের ৬ আগস্ট। গাজীপুরের সাবেক জেলা প্রশাসক এ এ আলম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক বেগম ফারজানা মান্নানের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে গত বছরের ৩১ আগস্ট ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কাজে তদন্ত প্রতিবেদন চাওয়া হয়। অথচ এখনও তা আসেনি। নরসিংদীর সাবেক জেলা প্রশাসক আবু হেনা মোর্শেদ জামান বর্তমানে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, তার বিরুদ্ধে তদন্ত করছেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার। কিশোরগঞ্জের সাবেক ডিসি মো. সিদ্দিকুর রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির তদন্ত করছেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার।
বর্তমানে এমন তালিকা বেশ দীর্ঘ। বান্দরবানের ডিসি দিলীপ কুমার বণিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্ত করছেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার। গাইবান্ধার সাবেক জেলা প্রশাসক মো. আব্দুস সামাদের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (স্মারক নম্বর-৪৮৭) গত বছরের ২৬ এপ্রিল এবং বর্তমান রংপুরের জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামানের বিরুদ্ধে গত বছরের ৯ সেপ্টেম্বর তদন্ত করতে দেয়া হয়েছে রংপুর বিভাগীয় কমিশনারকে। কুড়িগ্রামের সাবেক জেলা প্রশাসক বর্তমানে টাইঙ্গালের ডিসি নুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্ত করছেন রংপুর বিভাগীয় কমিশনার। জয়পুরহাটের সাবেক জেলা প্রশাসক মো. আ. রহিমের বিরুদ্ধে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় (স্মারক নম্বর-২২৭) গত বছরের ১৪ মে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারকে তদন্ত করতে দেয়। কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানার বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্ত করে সাময়িক বরখাস্ত পর্যন্ত করা হয়। পরে তাকে আবার পদোন্নতি দেয়া হয়েছে। লালমনিরহাটের সাবেক জেলা প্রশাসক এবং হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় (স্মারক নম্বর-২২৪) ওই বছরের ১৪ মে রংপুর বিভাগীয় কমিশনারকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়। চট্টগ্রামের সাবেক ডিসি মো. সামসুল আরেফিন, সাবেক অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আব্দুল জলিল এবং লক্ষীপুরের সাবেক ডিসি এ কে এম টিপু সুলতানের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয় চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারকে। সিলেটের সাবেক জেলা প্রশাসক মো. জয়নাল আবেদীনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ (স্মারক নম্বর-১৭৩) ওই বছরের ১৫ মার্চ তদন্ত করতে দেয় সিলেট বিভাগীয় কমিশনারকে। গত ১০ বছরেও কোনো প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখেনি। এসব কর্মকর্তাকে দেয়া হয়েছে পদোন্নতি, করা হয়েছে বদলী। বর্তমানে সেই কর্মকর্তাদের অনেকেই সচিব, ডিজিসহ অনেক কিছু। আর সমাজ-সংসারে সফল মানুষ।
এভাবে ক্রমান্বয়ে ঘুষ-দুর্নীতি-লুটপাট খেলো বিষয় হয়ে গেছে। সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ, ঢাকা মহানগরের সাবেক পুলিশ কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া, ডিআইজি জামিল হাসান, এনবিআর কর্মকর্তা মতিউর রহমানের প্রশাসনের উচ্চপদকে অপব্যবহার করে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাট মোটেই খ-চিত্র নয়। প্রশাসনের কর্তাদের কা-কীর্তির একটি রূপ। তাদের সম্পদের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে তা মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর বাদশাদের পরিবারের সম্পদকে হার মানায়। দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে এ নিয়ে চলছে আলোচনা, সমালোচনা ও তীব্র বিতর্ক।
সাম্প্রতিক সময়ে সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক ও বর্তমান সদস্যদের নিয়ে ধারাবাহিকভাবে আংশিক, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও ঢালাও প্রতিবেদন প্রকাশ করা হচ্ছে বলে বিবৃতি দিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএসএ)। জানিয়েছে তীব্র প্রতিবাদও। পুলিশ এসোসিয়েশনের সেই বিবৃতির পক্ষে অবস্থান নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তথ্য ও সম্প্রদার মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে যেন গণমাধ্যমে পুলিশের খবর প্রচারে সতর্কতা অবলম্বন করা হয়। এই প্রেক্ষাপটে সাংবাদিক-সম্পাদকদের এসোসিয়েশন থেকে পাল্টা বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, এটি স্বাধীন গণমাধ্যমের জন্য হুমকি।
সাবেক ও বর্তমান পুলিশ সদস্যদের সম্পদের হিসাব গণমাধ্যমে আসার বিষয়টি অস্বস্তিকর বলে মনে করছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। অথচ সেই অস্বস্তি কাটাতে তাঁরা সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন না। বিচারও চাইলেন না। উল্টো গণমাধ্যমকে ধমক দিলেন। এটা বড়ই বিস্ময়কর।
বেনজীর-মতিউররা এখন সরকারের জন্য দায়। পারলে সরকার এখন তাদের চেনে না। অথবা ‘দেখিলে চিনিবো’ রকমের অবস্থা। এটি এক ধরনের চাতুরি। তারা আওয়ামী লীগের কেউ না বলে দাবি করেছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক। তারা অবশ্যই আওয়ামী লীগের কেউ নন। আওয়ামী লীগের কোনো পদে তারা আগেও ছিলেন না, এখনও নেই। কিন্তু, বাস্তবে তারা আওয়ামী লীগের চেয়েও আওয়ামী লীগ। বিরোধীদল দমন, ২০১৪, ১৮ সালের নির্বাচন তুলে আনতে কতো পরিশ্রম করেছেন তারা! ছিলেন স্মার্ট, দক্ষ হিসেবে প্রচারিত। এখন ওয়ান টাইম ব্যবহৃত টিস্যুর মতো ছুড়ে ফেলা বা অস্বীকার করা আরেক রাজনীতি। বিভাগীয় পর্যায়ে এবং দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকের কাছে এই সম্প্রদায়ের নানা অপকর্মের ফাইল রয়েছে। বেশ কয়েকজন ডিআইজি, পুলিশ সুপার, ওসি, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর, সাব-ইন্সপেক্টর, পুলিশ প্রশাসনে কর্মরত কর্মকর্তা, আনসার-ভিডিপি কর্মকর্তাসহ আইনশ্ংখলা বাহিনীর অন্তত দুই শতাধিক কর্মকর্তার জমি-জমা, বিদেশে সেকেন্ড হোম, অর্থ পাচার, বিত্তবৈভবের অভিযোগ চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে। সামনে পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে ভেবে তাদের কেউ কেউ স্থাবর সম্পত্তি বিক্রির চেষ্টা করছেন। কেউ কেউ দেশ ছেড়ে পালানোর আয়োজনেও ব্যস্ত। তাদেরকে সেই সুযোগ দেয়া, না দেয়া পুরোটাই নির্ভর করে সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট
[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
![রুমানিয়াকে অনায়াসে হারিয়ে ১৬ বছর পর কোয়ার্টার ফাইনাল](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/2498-20240703013740.jpg)
রুমানিয়াকে অনায়াসে হারিয়ে ১৬ বছর পর কোয়ার্টার ফাইনাল
![আবারও সিলেট ও সুনামগঞ্জে বন্যা](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/image-143920-1719930516-20240702203918.jpg)
আবারও সিলেট ও সুনামগঞ্জে বন্যা
![প্রধানমন্ত্রীর সাথে ভারতের নৌবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/prime-min-20240702203230-20240702204013.jpg)
প্রধানমন্ত্রীর সাথে ভারতের নৌবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
![সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে এক রোহিঙ্গা নিহত।](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/common/-default.jpg)
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে এক রোহিঙ্গা নিহত।
![ঝিনাইদহে সাংবাদিক লাঞ্ছিতের প্রতিবাদে বিক্ষোভ](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/common/-default.jpg)
ঝিনাইদহে সাংবাদিক লাঞ্ছিতের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
![ফেনীতে বন্যায় ৮ গ্রাম প্লাবিত : দু’জনের মৃত্যু](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/2-20240702210112.jpg)
ফেনীতে বন্যায় ৮ গ্রাম প্লাবিত : দু’জনের মৃত্যু
![টানা বৃষ্টিতে কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্রে বেড়েছে উৎপাদন](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/common/-default.jpg)
টানা বৃষ্টিতে কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্রে বেড়েছে উৎপাদন
![ঝালকাঠিতে স্কুলের শ্রেণিকক্ষ থেকে ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/common/-default.jpg)
ঝালকাঠিতে স্কুলের শ্রেণিকক্ষ থেকে ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
![দাউদকান্দিতে বৃদ্ধাকে হত্যার ৩ ঘণ্টার মধ্যে আসামি গ্রেফতার : মালামাল উদ্ধার](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/common/-default.jpg)
দাউদকান্দিতে বৃদ্ধাকে হত্যার ৩ ঘণ্টার মধ্যে আসামি গ্রেফতার : মালামাল উদ্ধার
![পঞ্চগড়ে পানিবন্দি অর্ধশত পরিবার](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/1-20240702210418.jpg)
পঞ্চগড়ে পানিবন্দি অর্ধশত পরিবার
![মাগুরায় গলাকাটা অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/common/-default.jpg)
মাগুরায় গলাকাটা অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার
![রূপায়ণের উপহারে হাসি ফুটল সিলেটে বন্যার্ত কয়েক হাজার পরিবারে](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/untitled-1-copy-20240702210552.jpg)
রূপায়ণের উপহারে হাসি ফুটল সিলেটে বন্যার্ত কয়েক হাজার পরিবারে
![ইউপি চেয়ারম্যানকে গ্রেফতার দাবিতে দুমকীতে বিক্ষোভ](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/3-20240702210613.jpg)
ইউপি চেয়ারম্যানকে গ্রেফতার দাবিতে দুমকীতে বিক্ষোভ
![বিজিএমইএ দফতরে চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/img-20240702-wa0006-20240702210702.jpg)
বিজিএমইএ দফতরে চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল
![লোকালয়ে বুনো হাতির পাল](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/4-20240702210705.jpg)
লোকালয়ে বুনো হাতির পাল
![আশাশুনিতে কারিগরি প্রশিক্ষণের ওয়ার্কশপ মেশিন ১০ বছর পড়ে আছে](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/common/-default.jpg)
আশাশুনিতে কারিগরি প্রশিক্ষণের ওয়ার্কশপ মেশিন ১০ বছর পড়ে আছে
![যমুনার ভাঙনে ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি বিলীন](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/5-20240702210903.jpg)
যমুনার ভাঙনে ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি বিলীন
![গরমে পানি পানের বিকল্প নেই](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/common/-default.jpg)
গরমে পানি পানের বিকল্প নেই
![সাপের কামড় : চিকিৎসা ও সচেতনতা জরুরি](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/common/-default.jpg)
সাপের কামড় : চিকিৎসা ও সচেতনতা জরুরি
![দুর্নীতির শাস্তি নিয়ে সাবেক মন্ত্রীর স্ট্যাটাস ভাইরাল](https://dailyinqilab.com/mediaStorage/content/images/2024July/SM/momen-20240702203024.jpg)
দুর্নীতির শাস্তি নিয়ে সাবেক মন্ত্রীর স্ট্যাটাস ভাইরাল