দেশ আলোর পথে যাত্রা করেছে
১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশ থেকে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন শেখ হাসিনা। সেই সাথে তার সরকারের পতন হয়েছে। আওয়ামী লীগের অনেক নেতা-কর্মী দেশ থেকে পালিয়েছে। অসংখ্য নিরহ-নিরস্ত্র মানুষের প্রাণের বিনিময়ে (এক হাজারের অধিক নিহত ও ৯ হাজারের অধিক আহত) অন্ধকার যুগের অবসান ঘটিয়ে আলোর পথে যাত্রা শুরু করেছে বাংলাদেশ। ২০০৯ সাল থেকে শুরু করে পতন পর্যন্ত শেখ পরিবার ও আওয়ামী দুঃশাসনে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ন্যায়বিচারসহ দেশের সব খাত ধ্বংস হয়ে গেছে। উন্নয়নের নামে অবাধ লুণ্ঠনে দেশের অর্থনীতি পঙ্গু হয়ে গেছে। ঋণের ভারে দেশ ন্যূজ হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি শেখ হাসিনা ক্ষমতাসীন হওয়ার দিনে সরকারের অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক ঋণের স্থিতি ছিল মাত্র ২ লাখ ৭৬ হাজার ৮৩০ কোটি টাকা, আর গত জুনে সরকারের দেশি-বিদেশি ঋণ স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৩৬ হাজার কোটি টাকা (তন্মধ্যে দেশি ১০ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা ও বিদেশি ৮ লাখ ১ হাজার কোটি টাকা)। অন্যদিকে, খেলাপি ঋণের ভারে দেশের প্রায় অর্ধেক বেসরকারি ব্যাংক বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। ১০টির অবস্থা মরণাপন্ন! ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা গ্রহণের সময় মোট খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা, যা গত জুনে হয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। কিন্তু অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলামের মতে, প্রকৃত খেলাপি ঋণ এখন ৫ লাখ কোটি টাকার বেশি। ইতোপূর্বে সিপিডি বলেছে, ব্যাংকের প্রকৃত খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৭ লাখ কোটি টাকা। এই খেলাপি ঋণের অধিকাংশই আদায় হওয়া কঠিন। কারণ, সরকারি লোকদের তদবিরে ফলস ঋণ হয়েছে। গত ১১ আগস্ট বৈদেশিক মুদ্রা মজুদের পরিমাণ বা রিজার্ভ ছিল ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে। তন্মধ্যে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ১৫ বিলিয়ন ডলারের নিচে! জিএফআই এর তথ্য অনুসারে, গত ১৫ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের সময় দেশ থেকে ১৪৯.২০ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে। একতরফা ও তামাশার নির্বাচনের কারণে ভোট পাগল জাতি নির্বাচন বিমুখ হয়ে পড়েছে। ফলে নির্বাচনের দিন ভোটকেন্দ্রে ভোটার খুঁজে পাওয়া যেত না। তাই বাংলাদেশ বিশ্বে হাইব্রিড গণতন্ত্র, স্বৈরতান্ত্রিক ও কর্তৃত্ববাদী দেশ বলে খ্যাত হয়েছে। উপরন্তু মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে আমেরিকা বাংলাদেশের অনেক ব্যক্তির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। দেশ বিদেশি পণ্যের বাজারে পরিণত হয়েছে। কালো আইনের ভয়ে কেউ প্রাণ খুলে কথা বলতে পারতো না। কেউ বললেই তার কপালে জুটতো ‘আয়নাঘর’ কথিত গোপন বন্দিশালার নরক যন্তণা। বিরোধী মত দমনে হামলা, মামলা, গুম, খুন ইত্যাদি সংঘটিত হয়েছে মাত্রাতিরিক্ত। মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের পরিসংখ্যান মতে, ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগ শাসনামলে দেশে বিচার বহির্ভূত হত্যাকা-ের শিকার হয়েছে ২,৬৯৯ জন, গুম হয়েছে ৬৭৭ জন, কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছে ১,০৪৮ জন। ফলে সারা দেশে চরম আতংক বিরাজ করতো।সব ধরণের দূষণ, দুর্ঘটনা, টাকার অবমূল্যায়ন, মাদক, মানবপাচার ও মার্কিন ডলারের মূল্য সর্বাধিক ও কর জিডিপির হার সর্বনি¤œ হয়েছে। সর্বাধিক লুঠপাট হয়েছে বিদ্যুৎ, ব্যাংক ও শেয়ার বাজারে। সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ বলেছেন, ‘সরকারের কোনো পদ ছাড়াই দেশের সব কাজের ৯০% নিয়ন্ত্রণ করতো শেখ পরিবারের লোকরা!’ রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ কোন খাতে কত দুর্নীতি করেছে শেখ পরিবারের লোকরা তা প্রকাশিত হয়েছে মিডিয়ায়! অর্থাৎ শেখ হাসিনার শাসনকাল পিতা শেখ মুজিবের ১৯৭২-৭৫ সালের মতোই চরম ভয়ংকর ও নৈরাজ্যকর এবং অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা ছিল। আওয়ামী লীগের এসব অপকর্মে ভারতের প্রত্যক্ষ সমর্থন ছিল। মূল্যস্ফীতিও ছিল এশিয়ার মধ্যে সর্বাধিক (দেড় দশক আগে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম ৩.৭৬ টাকা থেকে বেড়ে এখন হয়েছে ৮.৯৫ টাকা। এই সময়ে খুচরা পর্যায়ে ১৪ বার দাম বেড়েছে)। ফলে ৭৩% মানুষ পুষ্টিহীতার মুখে পড়েছে বলে বিশ্ব ব্যাংকের অভিমত। অর্থাৎ শেখ হাসিনার শাসনকাল অন্ধকার যুগে পরিণত হয়েছিল, যার অবসান ঘটেছে গত ৫ আগস্ট তার দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ায় এবং সরকারের পতনের মাধ্যমে। ফলে দেশ মুক্তি পেয়েছে। দলমত, জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সকলেই স্বাধীন হয়েছে। ফলে সকলেই প্রাণভরে মুক্ত নিশ্বাস নিতে পারছে, কথা বলতে পারছে। উপরন্তু গণতন্ত্র, সুশাসন ও উন্নতি প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হয়েছে।
আলোর পথে যাত্রা করেছে দেশ, যার প্রধান কা-ারি হয়েছেন দেশের কৃতী সন্তান নোবেল বিজয়ী এবং বৈশ্বিক ক্ষুদ্র ঋণ ও সামাজিক ব্যবসার জনক ড. ইউনূস। তিনি নিজ উদ্যোগে এ দায়িত্ব গ্রহণ করেননি। গণঅভ্যুত্থানের নায়ক শিক্ষার্থীরাই তাকে এই পদের জন্য মনোনীত করেছে। সে সময় তিনি দেশে ছিলেন না। প্যারিসে অনুষ্ঠিত অলিম্পিকের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আমন্ত্রিত হয়ে সেখানে অবস্থান করছিলেন। তিনি এর আগে ২০০৭ সালের মতো এবারের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেননি, রাজি হয়েছেন এবং দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। একইভাবে অন্য উপদেষ্টাগণও দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। ড. ইউনূসসহ সব উপদেষ্টাকে সমগ্র জাতি সাদরে গ্রহণ করেছে। কারণ, তারা প্রায় সকলেই নির্দলীয়, নিরপেক্ষ, সৎ এবং স্ব-স্ব পেশায় সুনামধন্য। ড. ইউনূস অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হওয়ার কারণে বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা উজ্জ্বল হয়েছে। জাতিসংঘের মহাসচিব, জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার প্রধানসহ বিশ্ববরেণ্য নেতা ও ব্যক্তিরা ফোন করে, চিঠি দিয়ে, বিবৃতির মাধ্যমে ড. ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং বাংলাদেশের শান্তি ও উন্নতি কামনা করেছেন। এ ক্ষেত্রে নোবেল বিজয়ীরাও পিছিয়ে নেই। ১৯৮ জন নোবেল বিজয়ী এবং রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান এক যুক্ত বিবৃতিতে ড. ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন, যা এক বিরল ঘটনা। বহুল প্রচারিত সাপ্তাহিক ইকোনমিস্ট সাময়িকীতে ‘পুনরায় যাত্রা শুরু করেছে বাংলাদেশ’ শীর্ষক প্রচ্ছদ নিবন্ধে বলা হয়েছে, নানা কঠিন সমস্যা সত্ত্বেও বেশ কিছু সুবিধাও রয়েছে বাংলাদেশের এবং বাংলাদেশ এখন নৈতিকতার বলে বলীয়ান ড. ইউনূসের মতো একজন নেতা পেয়েছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংস্থাগুলোও তথা বিশ্ব ব্যাংক, আইএমএফ, এডিবি, জাইকা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ বাংলাদেশের ভঙ্গুর অর্থনীতিকে সহায়তা করার আশ্বাস দিয়েছেন। তৎপ্রেক্ষিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের অর্থনীতির ভঙ্গুরতা মোকাবেলা করার জন্য ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর দেশের বহু মানুষ ও সংগঠনের দীর্ঘদিনের পুঞ্জিভূত দাবি আদায়ের প্লাবন শুরু হয়েছে। এসবের কিছু ক্ষেএে পতিত সরকারের লোকদের এবং ভারতের ইন্ধন রয়েছে বলে জনমনের ধারণা, যা দেশপ্রেমিক জনতা ভালভাবে মোকাবেলা করেছে। তবুও ষড়যন্ত অব্যাহত রয়েছে। তাই এ ব্যাপারে সকলের সদা সতর্ক থাকা দরকার। অপরদিকে, সমগ্র দেশবাসীর মধ্যে সংস্কারের আকাক্সক্ষা প্রবলতর হয়েছে। তাই প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস সব ক্ষেত্রে সংস্কার করার জন্য সচিবদের নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু দুর্নীতি ও অর্থ পাচার বন্ধ, খেলাপি ঋণ আদায়, পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা, মূল্যস্ফীতি কমানো, আয়বৈষম্য দূর, শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত এনে বিচার করা, সব কালো আইন বাতিল, পতিত সরকারের সময়ের গুম-খুন ইত্যাদির বিচার দ্রুত সম্পন্ন করা গণমানুষের আকাক্সক্ষা। মানুষের এ আকাক্সক্ষাসমূহ পূরণ করার জন্য সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। কিন্তু মানুষ এই কাজগুলোর ফল দ্রুত দেখতে চায়। কারণ, এই সরকারের মেয়াদকাল স্বল্পকালীন। তারপর ভোট পাগল মানুষ ভোট ও গণতন্ত্র ফিরতে আগ্রহী। এ ক্ষেত্রে বিলম্ব হলে মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিয়ে প্রতিবাদী হয়ে উঠবে। বিশেষ করে ক্ষমতা প্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলো ইতোমধ্যেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি করেছে। তাই যৌক্তিক সময়ের মধ্যে সংস্কারের কাজ, বিশেষ করে ব্যাংকিং কমিশন গঠন, প্রধানমন্ত্রী ও প্রেসিডেন্টের মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য সৃষ্টি, বিচার বিভাগসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান পূর্ণ স্বাধীন ও পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এবং দুর্নীতি, অর্থ পাচার, গুম-খুন ইত্যাদির বিচার শেষ করতে হবে।
এক মাস কালপরিক্রমার হিসাবে নগন্য। দ্বিতীয়ত গণমানুষের ব্যাপক আকাক্সক্ষার সবগুলো একসঙ্গে বাস্তবায়ন করা কঠিন ও সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। তৃতীয়ত এই সরকার হচ্ছে নন পলিটিক্যাল। তবুও এই সরকার এক মাসের মধ্যে ফ্যাসিস্ট সরকারের সেটিং করা প্রশাসন, প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে রি-সেটিং এবং দেশের পূর্বাঞ্চলের স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যা, পরিকল্পিত আনসার, রিকশা ও শ্রমিক বিদ্রোহ ও ভারতের তথ্য সন্ত্রাস ভালভাবে মোকাবেলা করেছে। পণ্য মূল্য নি¤œমুখী হয়েছে, রেমিটেন্স ও রিজার্ভ বেড়েছে। উপরন্তু সরকার কালো টাকা সাদা করা, ১৫ আগস্টের সরকারি ছুটি ও শেখ পরিবারের লোকদের বিশেষ নিরাপত্তার বিধান বাতিল করেছে, আরব আমিরাতে বিক্ষোভের কারণে ৫৭ জন বাংলাদেশির শাস্তি মওকুফ করার ব্যবস্থা (যার অনেকেই দেশে ফেরত এসেছে), ব্যাংকিং কমিশন গঠনে সিদ্ধান্ত, অর্থনীতির প্রকৃত চিত্র জানতে শ্বেতপত্র প্রণয়নে কমিটি গঠন, পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ গ্রহণ, বিদ্যুৎ খাতের চুক্তি পর্যালোচনা কমিটি গঠন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের দায়মুক্তি আইন স্থগিত, দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ, অনেক বাটপারের ব্যাংক একাউন্ট জব্দ, জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকারের সব পরিষদ বাতিল ও প্রশাসক নিয়োগ, গণভবনকে জুলাই স্মৃতি জাদুঘর করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ, সরকারি অফিসে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ও সুপারশপে পলিথিন শপিং ব্যাগ ও পলিপ্রপিলিনের ব্যাগ বন্ধ, সব চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল, গুম বিরোধী আন্তর্জাতিক সনদে স্বাক্ষর, সব সরকারি কর্মচারীকে প্রতি বছর সম্পদ বিবরণী দাখিলের নির্দেশ প্রদান, গুম তদন্ত কমিশন গঠন ইত্যাদি করেছে। ড. ইউনূস বলেছেন, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক হবে ন্যায্যতা ও সমতার ভিত্তিতে, তিস্তাসহ সব অভিন্ন নদীর পানি আন্তর্জাতিক নিয়মে বণ্টন ও সীমান্ত হত্যা বন্ধ করতে হবে, যা খুবই হক কথা। তবুও ভারত তা ভালভাবে গ্রহণ করেনি! ক্ষিপ্ত হয়েছে। ড. ইউনূস সরকারের এক মাসের সাফল্য কম নয়, অনেক। সব কাজে গতি বাড়াতে পারলে সাফল্য ব্যাপকতর হবে।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
এলোপাতাড়ি গুলিতে তুরস্কে নিহত অন্তত ৭
সোহরাওয়ার্দী ও কবি নজরুল কলেজ বন্ধ ঘোষণা
বগুড়ার কারাগারে অসুস্থ কয়েদির মৃত্যু
প্রথম আলোর রাজশাহী অফিসের সাইনবোর্ড ভাঙচুর, পত্রিকায় আগুন
ঢাকায় গ্লোবাল সুইস বিজনেস হাবের উদ্বোধন
মীরসরাইয়ে নগদ টাকাও স্বর্ণালংকারসহ আটক-১
ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী ঢাবির নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা ইমনকে গ্রেফতার
বেনাপোলে শহীদ আব্দুল্লার বাড়িতে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা অমিত, করলেন কবর জিয়ারত
হামলা-সংঘর্ষের পেছনে কারও ইন্ধন থাকলে তা কঠোর হাতে দমন করা হবে : প্রেস সচিব
কাপ্তাই পুলিশের অভিযানে ২ সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেপ্তার
টাকা-সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট হয়ে গেছে মোল্লা কলেজের
শত চেষ্টার পরও এড়ানো যায়নি শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বিশ্বের শীর্ষ চার বিমান রিফুয়েলার নির্মাতাদের মধ্যে ইরান
নিউ বসুন্ধরা রিয়েল এস্টেট লিঃ কোম্পানিতে রিসিভার নিয়োগের দাবী
তুরিন আফরোজ আমাকে জামায়াতের রোকন বানিয়ে নির্যাতন করেছে: তুরিন আফরোজের মা
'চালচিত্র' সিনেমায় নজরকাড়া লুকে দর্শকদের মন কেড়েছেন অপূর্ব
যাত্রাবাড়ী-ডেমরায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
খুবিকে নতুন প্রজন্মের স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন
ডুবোচরের কারণে সংকটে ফরিদপুর নদী বন্দর, পন্যবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধের শংকা
সংস্কার কার্যক্রমে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো মতপার্থক্য নেই: তারেক রহমান