ফ্যাসিবাদ পুনরুত্থানের আশঙ্কা!
১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৬ এএম
‘বর্তমান সরকার হাজারো শহীদের রক্তের বিনিময়ে মূর্তপ্রতীক জনতার গণঅভ্যুত্থানের ফসল। এই সরকারের সকল কার্যক্রম সকলের কাছে হয়ত সাফল্য হিসেবে বিবেচিত নাও হতে পারে। তবে এটি সবাইকে মনে রাখতে হবে, এই সরকারের ব্যর্থতা আমাদের সকলের ব্যর্থতা। বাংলাদেশের পক্ষে জনগণের ব্যর্থতা। সেজন্য এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে কোনোভাবেই ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না।’ (দৈনিক যুগান্তর, ১৭/৯/২০২৪)। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের এই কথার প্রসঙ্গসূত্রে বলা যায়, ফ্যাসিবাদের দোসরদের রাষ্ট্র ও সরকারের সকল স্তর থেকে অপসারণ করে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার মধ্য দিয়েই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাফল্য দৃষ্টিগোচর হবে। কারণ, সারা বাংলাদেশ এখনও উর্মিদের দখলে।
২.
সদ্য বরখাস্ত হওয়া সহকারী কমিশনার (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) তাপসী তাবাসসুম উর্মির মতো অসংখ্য সরকারি কর্মকর্তা ফ্যাসিস্ট দল আওয়ামী লীগের পরিচয় নিয়ে দেশের প্রশাসনে প্রকাশ্যে কিংবা গোপনে ঘাপটি মেরে আছে, যে প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কঠোরভাবে দমন করার চেষ্টা করেছিল, যারা ৫ আগস্টের পর ড. ইউনূস সরকারকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করেছে, প্রধান উপদেষ্টাকে কটাক্ষ করেছেÑ কেবল তাদের হেজিমনি বা দাপট নয় নানাবিধ ষড়যন্ত্রে সরকারের সদিচ্ছাকে ভ্রান্ত প্রমাণের অপতৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে। জনপ্রশাসনে ৫৩ জন ডিসি আওয়ামী সমর্থিত বা ফ্যাসিবাদের দোসর বলে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। জনপ্রশাসনের নিয়োগের বাইরে ভিন্ন ভিন্নভাবেও আছে পুলিশসহ নানা স্তরের কর্মকর্তা। তারাও হাসিনার সমর্থক হিসেবে শাখের করাতের মতো নতুন সরকারের ক্ষতি করে কাঁধে চড়ে আয়াস করছে।
আসলেই ফ্যাসিবাদকে কোণঠাসা কিংবা গুরুত্বহীন করার সকল প্রয়াস ব্যর্থ হচ্ছে। কথায় আছে, ‘বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরো’Ñ উপদেশাত্মক এই প্রবাদ সত্য হয়ে উঠেছে ড. ইউনূস সরকারের ক্ষেত্রে। অনেক পুরানো এই প্রবাদের অর্থ হলো, কোনো কিছু অর্জন, বর্জন বা অপরাধীকে ধরার জন্য ব্যক্তি বা গোষ্ঠী নানা রকম কলকব্জা শক্ত করে আঁটতে থাকে। যারা এসব করে তারা ভাবে যে, তাদের সফলতা একশ ভাগ। অপর দিকে এসব আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে এমন সব ফাঁক-ফোকড় থাকে, যা দিয়ে প্রতিপক্ষ সহজেই বের হয়ে যায়। এজন্যই আমরা বলছি, নতুন বোতলে পুরানো মদ। অর্থাৎ বিপ্লবোত্তর বিদ্যমান নতুন পরিস্থিতিকে গুরুত্ব না দিয়ে অদূরদর্শী চিন্তা-ভাবনা, ধ্যান-ধারণা ও ফ্যাসিস্ট সরকারের জনবল দিয়ে দেশ চালানোর প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে; সরকারের নানা ক্ষেত্রে শৈথিল্য জনগণকে আতঙ্কিত করে তুলছে।
আসলেই দেশ নিয়ন্ত্রণ করছে ফ্যাসিবাদের দোসররা, যাদের দেখেও দেখছেন না উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলের মতো অনেক কর্তাব্যক্তিই। বরং তিনি সকল মন্ত্রণালয়ে অযাচিত হস্তক্ষেপ করে নিজের ইচ্ছেমতো নিয়োগ দিয়ে বিতর্কের জন্ম দিচ্ছেন। বিচারবিভাগ থেকে শুরু করে পাবলিক বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগে তাঁর হস্তক্ষেপ স্পষ্ট। ফলে ক্রমশ জনমানুষের কাছে বর্তমান সরকার জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে। মানুষ ভাবতে শুরু করেছে, এই সরকারের দূরভিসন্ধি হলো বহুদিন ক্ষমতায় থাকা। পত্রিকান্তরে প্রকাশিত সংবাদের সূত্র মতে, জামায়াত ইসলামী বেশি প্রশ্রয় পাচ্ছে আসিফ নজরুলের কাছে। তাদের এজেন্ডা মনে হচ্ছে অভিন্ন। ঊর্ধ্বতন সরকারি পদে ইতোমধ্যে আসীন হয়েছেন জামায়াত সমর্থিত বিপুল সংখ্যক কর্মকর্তা। মনে হচ্ছে, ভারতের সঙ্গে মিলে রাজনৈতিক শত্রুকে ক্ষমতা দিতে চান আসিফ নজরুল। সরকারের প্রথম মাসে আমরা জেনেছিলাম সেনাবাহিনীর আশ্রয়ে আছেন ৬২৬ জন ফ্যাসিবাদের দোসর (প্রথম আলো, ১৮/৮/২০২৪)। পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় ৬১৫ জন নিজ উদ্যোগে সেনানিবাস ত্যাগ করেন। অভিযোগ থাকলেও তাদের গ্রেফতার না দেখানোর কারণ তাহলে কি উপদেষ্টাদের হস্তক্ষেপের ফল? সেনাবাহিনী, উপদেষ্টা আর আলী ইমাম মজুমদারের মতো ব্যক্তিদের কার্যকর সিদ্ধান্ত গ্রহণের গাফিলতি কি ফ্যাসিস্ট সমর্থিতদের বিচার প্রলম্বিত করার মূল কারণ। উল্লেখ্য, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার ২০০৬-এ সামরিক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব ও কেবিনেট সেক্রেটারি ছিলেন। একইসঙ্গে তিনি দুটো পদ দখলে রেখে ১/১১ সরকারের উপর প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমেÑ সেসময় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করতে চেয়েছিলেন। কার্যত, ড. ইউনূস সরকারে ‘বড় রদবদলেও গতি আসেনি প্রশাসনে’ (দৈনিক সমকাল, ১২ অক্টোবর ২০২৪)। গুরুত্বপূর্ণ অন্তত ১০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগে বর্তমানে সচিব নেই। প্রায় এক মাস ধরে আট জেলায় ডিসি নেই। এদিকে বেশ কয়েকটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগে সিনিয়র সচিব ও সচিব পদে চুক্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এ নিয়েও আছে সমালোচনা ও অসন্তোষ। অনেকে বলছেন, ফ্যাসিবাদী সরকারের পথেই হাঁটছে এ সরকার। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া ২২ জন সচিব এখনও বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে দায়িত্বে রয়েছেন।
প্রশাসনের স্থবিরতায় সর্বমহলে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিচ্ছে। বিশেষত জনপ্রশাসনে যথাযথ সংস্কার দ্রুত এবং অনিবার্য হয়ে উঠেছে। অথচ, বিএনপিসহ অন্যান্য দল নির্বাকার মুডে রয়েছে। তাদের উচিত এসব বিষয়ে বুদ্ধিদীপ্ত ও প্রাতিস্বিক চিন্তা-ভাবনা প্রকাশ করা। হাসিনা আমলে অবহেলিত, নির্যাতিত, দক্ষ ও সৎ অফিসারদের মর্যাদা দিয়ে রাষ্ট্রগঠনে ভূমিকা রাখার সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। যেহেতু নির্বাচনে ডিসিদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে সেজন্য ফ্যাসিস্ট দোসরদের সেখান থেকে অপসারণ করা প্রয়োজন। নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের তৃণমূল পর্যায় ঠিক করার সময় এসেছে। কারণ, ভারত থেকে শেখ হাসিনা যে হুমকি দিয়ে কথা বলছেন, তার ভিত্তি তৈরি হয় প্রশাসনের অব্যবস্থাপনার সুযোগে। আশঙ্কা থাকে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার।
একসময় আদালতের বিচারকরা শেখ হাসিনাকে বলেছিলেন, ‘রঙ হেডেড’। আমরা তাকে বলি Predator’, যে কিনা মৃত মানুষের খুলিতে জীবিত মানুষের রক্ত ও মগজ খায়, যে হত্যার মধ্যে আনন্দ খুঁজে পায়। হাসিনার হিংস্র মনোভাবকে আগামী প্রজন্ম ঘৃণার সঙ্গে স্মরণ করবে। ক্রিস্টোফার মারলোর ট্র্যাজেডি ‘ডক্টর ফস্টাস’ (১৫৯২)-এ জার্মান মিথ অনুসারে মেফিস্টোফিলিস চরিত্র রয়েছে, যাকে শয়তানের বার্তাবাহক বলা হয়। এই মেফিস্টোফিলিস মিথ্যা, প্রতারণা এবং ঘৃণার প্রতীক। মিথের এই ব্যতিক্রমী ও শক্তিশালী দানব যে মানুষের আত্মার বিনিময়ে সেবা প্রদানে চুক্তিবদ্ধ হয় এবং চিরন্তন দুর্ভোগ বয়ে আনে- তার সঙ্গে তুলনা দেওয়া যায় ভারতকে। শেখ হাসিনা ধূর্ত ভারতের কাছে নিজের আত্মা বিকিয়ে দিয়ে বাংলাদেশের জন্য দুর্ভোগ কিনে এনেছে। মেফিস্টোফিলিসের কাছে দেশকে বিক্রি করে একজন মাস্টার ম্যানিপুলেটর হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। বিনিময় মূল্য পেয়ে মেফিস্টোফিলিসরূপী ভারতের চক্রান্তে হাসিনাও জনগণ থেকে দূরে সরে গিয়েছিল। গুম, খুন, নিপীড়ন করে একনায়কত্ব কায়েম করেছিল। আর অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ‘ডক্টর ফস্টাস’ গড়ে তুলেছিল, যারা আবার তার কাছে বিবেক বিক্রি করে তার অপকর্মকে সমর্থন করেছিল। আওয়ামী ঘরানার বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজ ও শিল্পী-সাহিত্যিকরা ফ্যাসিস্ট সরকারের ‘ডক্টর ফস্টাস’ চরিত্রের প্রতিনিধি।
৩.
মাফিয়া চক্রের বিনিফিশিয়ারি অপশক্তি প্রশাসনের ভেতরে সক্রিয় বলেই জনপ্রশাসনের মতো বিচার বিভাগে সংস্কারের গতি ত্বরান্বিত করা দরকার। মনে রাখতে হবে, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগে ‘মাফিয়া চক্রের’ হাতে দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস হয়ে যাওয়া এবং জনগণকে ঋণভারে জর্জরিত করার চিত্র তুলে ধরে তারেক রহমান বলেছেন, ‘অন্যায়, অনিয়ম, অরাজকতার বিরুদ্ধে গণবিস্ফোরণে মাফিয়া চক্রের প্রধান দেশ ছেড়ে পালানোর পর দেশের মাফিয়ার শাসন-শোষণের অবসান ঘটেছে। প্রকৃত স্বৈরাচারের পলায়নের মধ্য দিয়ে একটি গণতান্ত্রিক, মানবিক বাংলাদেশ গড়ার কাজে প্রধান বাধা হয়ত দূর হয়েছে। তবে বাধা দূর হলেও মাফিয়া চক্রের ১৫ বছরের জঞ্জাল কিন্তু দূর হয়নি। এই জঞ্জালকে দূর করে বাংলাদেশের জনগণের ভোটে জনগণের কাছে জবাবদিহিমূলক একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাজ করছে। তবে মাফিয়া চক্রের প্রধান দেশ থেকে পালালেও মাফিয়া চক্রের বিনিফিশিয়ারি অপশক্তি প্রশাসনে ভেতরে থেকে কিংবা রাজনীতিতে ছদ্মবেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয়ার অপচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে’ (ডেইলি স্টার, ১৭/৯/২০২৪)। বিচারবিভাগ সংস্কারে চ্যালেঞ্জ অনেক বেশি। বিশেষত শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে ফেরত এনে বিচার সম্পন্ন করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
কিন্তু ড. ইউনূস সরকারের বিচারবিভাগে রয়েছে দীর্ঘসূত্রিতা এবং উপদেষ্টাদের নিজস্ব পছন্দের নিয়োগ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে অর্থের বিনিময়ে শেখ হাসিনার লোকদের অপরাধ স্খালনের সুযোগ করে দেওয়ার অভিযোগ প্রকাশ পেয়েছে। আনোয়ার হোসেন মঞ্জুকে দেশের বাইরে যাবার পথ তৈরি করে দেওয়া এবং সাবের হোসেন চৌধুরী ও এম এ মান্নানকে জামিন দেওয়ার ক্ষেত্রে আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ জনগণের তরফ থেকে উত্থাপিত হয়েছে। খুনি শেখ হাসিনা সরকারের মতো টাকার বিনিময়ে আইন মন্ত্রণালয় পরিচালিত হচ্ছে কি? ফ্যাসিবাদী প্রেতাত্মার উপস্থিতি তাহলে সত্য? উপরন্তু আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে মুক্ত হতে এক সপ্তাহ লাগাও আইন মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। এসব ক্ষেত্রে দল হিসেবে বিএনপির কোনো সক্রিয় ভূমিকা দৃশ্যমান নয়। এজন্যই দেশনায়কসহ বিএনপির অনেক গণ্যমান্য নেতার মামলা এখনো প্রত্যাহার করা হয়নি। অবশ্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা মামলা ও রায় সবই রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং মিথ্যা ও বানোয়াট। বলা হচ্ছে, ‘তারেক রহমান দেশের আইন-আদালত ও সংবিধানের প্রতি সর্বোচ্চ শ্রদ্ধাশীল। যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই মামলাগুলো মোকাবেলা করা হবে।’ একথা শুনতে ভালো লাগলেও সরকারের ভেতরে হিসাব-নিকাশ হচ্ছে আলাদা মতলবে। (চলবে)
লেখক : সাবেক চেয়ারম্যান এবং অধ্যাপক, থিয়েটার অ্যান্ড পারফরমেন্স স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
প্রবাসীদের যে জন্য সুখবর দিলো মালয়েশিয়া
জাবি শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন, ফটকে তালা, মশাল মিছিল
মাদকের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে থাকবে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল
"নতুন সিনেমা নিয়ে ফিরছেন গ্লোবাল তারকা অ্যাঞ্জেলিনা জোলি"
ড. ইউনূসকে নিয়ে খালেদা জিয়ার পুরোনো যে বক্তব্য ভাইরাল
নতুন নির্বাচন কমিশনের প্রতি ইসলামী আন্দোলনের শুভ কামনা
আলোচনায় ফ্যাসিস্ট হাসিনার ‘টুস করে ফেলে দেয়ার’ হুমকি
দীর্ঘ ১৫ বছর সাংবাদিকরা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে পারেনি: খোকন
'ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে রয়েছে অভিনেতা তারিক আনাম খানের নাটক'
বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান
ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা
সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা
লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু
চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক
উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ
দেশের বাজারে ফের বাড়ল সোনার দাম
সবচেয়ে কম মূল্যে বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ দিচ্ছে নেপাল: নেপাল রাষ্ট্রদূত
আগামী নির্বাচন নিয়ে দিল্লি ভয়ংকর পরিকল্পনা করছে: যুক্তরাষ্ট্র জাগপা