ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

নিরাপদ ও ভেজালমুক্ত খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে

Daily Inqilab মো. বশিরুল ইসলাম

২১ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২১ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৩ এএম

আমার দুই সন্তান। মেয়ের বয়স ছয় বছর। আর ছেলে দুই বছর। মেয়ে স্কুলে যাচ্ছে। তাদের স্কুলে টিফিন থেকে শুরু করে খাবার নিয়ে আমার চিন্তা বাড়ছেই। কী খেলে তাদের শরীর ভালো থাকবে, খরচ কম হবে, খেতে ভালো লাগবে, এই সব নিয়েই আমার মতো অনেক অভিভাবকের চিন্তা। সেটা স্বাভাবিকও বটে। কারণ, হচ্ছে শিশুর খাদ্যভাস। আজ আমরা আমাদের শিশুদের যা খাওয়াচ্ছি তা কতটা মানুষ্য খাদ্য হিসেবে গ্রহণীয় তাই বিরাট প্রশ্ন। খাবার যদি নিরাপদ না হয়, তাহলে তা শরীরের সুস্থতার জন্য হুমকিস্বরূপ। তবে এটাও সত্য, সচেতন কিংবা অসচেতনভাবে শিশুকে আমরা নানা ধরনের খাবারের প্রতি অভ্যস্ত করে তুলছি। যা পুষ্টিকর তো নয়ই, বরং অনেক ক্ষেত্রে শিশুর স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর। তাছাড়া আমরা কী খাচ্ছি? কী খাওয়াচ্ছি? এককথায় উত্তর হচ্ছে ভেজালযুক্ত খাবার। ভেজালযুক্ত খাদ্য থেকে আমি আপনি মুক্তি চাইলেও যেন কিছুতেই মুক্তি পাচ্ছি না। তবে একদিনে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়নি। দীর্ঘদিন ধরে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের গাফিলতি, অসাধু ও অতি মুনাফালোভী ব্যক্তিদের ফলে মূলত এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

এই সমস্যা শুধু আমাদের দেশের নয়, ভেজাল ও অনিরাপদ খাদ্য সারা বিশ্বের সমস্যা। সে কারণেই ভেজালমুক্ত ও নিরাপদ খাদ্য সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে বিশ্বের ১৫০টি দেশ প্রতি বছর ১৬ অক্টোবরকে বিশ্ব খাদ্য দিবস হিসেবে পালন করে। কৃষি মন্ত্রণালয় ও জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) যৌথ উদ্যোগে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি পালন করে। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ছিল, ‘উন্নত জীবন ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের জন্য খাদ্যের অধিকার’। খাদ্যের অধিকার একটি মৌলিক মানবাধিকার। শুধু তাই নয়, বরং অন্যান্য মানবাধিকার পূরণের জন্যও খাদ্য অধিকার নিশ্চিতকরণ অপরিহার্য। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১৫ (ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হচ্ছে সব নাগরিকের অন্ন, বস্ত্র, আশ্রয়, শিক্ষা ও চিকিৎসাসহ জীবনধারণের মৌলিক উপকরণের ব্যবস্থা করা; আবার সংবিধানের ১৮ (১) অনুচ্ছেদে জনগণের ‘পুষ্টির স্তর উন্নয়ন ও জন স্বাস্থ্যের উন্নতি সাধনকে রাষ্ট্রের অন্যতম প্রাথমিক দায়িত্ব হিসেবে গণ্য করা হয়েছে’। সেই হিসেবে এমন একটি দিনে বাংলাদেশ নতুন করে প্রতিজ্ঞা নিতে পারে, যেন আগামী দিনগুলিতে সকলের মুখে নিরাপদ ও ভেজালমুক্ত খাদ্য তুলে দেওয়ার সংস্থান সে করতে পারে।

শুরুতে বলেছি, আমি আমার সন্তানের স্কুলে টিফিন থেকে শুরু করে খাবার নিয়ে চিন্তিত। এর কারণ, প্রতিনিয়ত মনে হচ্ছে, আমরা জেনে-শুনে বিষ মুখে তুলে দিচ্ছি। এমন কোনো খাদ্যপণ্য নেই, যেটি নির্ভয়ে ও নিঃসংকোচে খেতে দিতে পারি আমাদের শিশুদের। শুধু সন্তান কেন? আমরা কি খাচ্ছি? কেন খাচ্ছি? রাষ্ট্রের কাছে আজ বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে বিষয়টি। কিছু সুবিধাভোগী মুনাফাখোর ব্যবসায়ীর দ্বারা প্রতারিত হচ্ছে রাষ্ট্রের সাধারণ জনগণ। যারা বিভিন্নভাবে সুবিধা নিয়ে মানহীন খাবার তুলে দিচ্ছে আমাদের মুখে। আমরা বেঁচে থাকার জন্য খাই, কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, এইসব নোংরা খাবারের জন্য বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি হচ্ছে মানবদেহে। ফলে মৃত্যুমুখে পতিত হচ্ছে মানুষ। তাই কর্তব্য অবহেলার জন্য রাষ্ট্র কখনও দায় এড়াতে পারে না।

আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। সুস্থ-সবল জাতি গঠন এবং সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়তে হলে নিরাপদ খাদ্যের বিকল্প নেই। শিশুরা যদি স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার না খায়, তাহলে তারা ভালোভাবে বেড়ে উঠতে পারে না, বরং কোনো রকমে বেঁচে থাকে। এ কারণেই ‘কনভেনশন অন দ্য রাইটস অব দ্য চাইল্ড’ বা শিশুর অধিকার বিষয়ক সনদে ঘোষণা করা হয়েছে, প্রতিটি শিশুরই স্বাস্থ্যকর খাবার ও পুষ্টি পাওয়ার অধিকার রয়েছে। প্রকৃতি থেকে আহরিত খাদ্যের নিরাপত্তা নিয়ে আমাদের খুব বেশি চিন্তা করতে হয় না। কিন্তু অধিক মুনাফার আশায় অসাধু ব্যবসায়ীরা তাদের বিবেক বিসর্জন দিয়ে খাদ্যে ভেজাল দিচ্ছে, মাছ থেকে শুরু করে ফলমূল, চিপস, জুস সবখানেই ভেজালের ছড়াছড়ি। নিরাপদ খাবার যেন কোথাও নেই। শিশুর বাবা হওয়ার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, শিশুকে নিয়ে বাইরে গেলে পরিচিত কোনো একজন তার হাতে একটা চিপস কিংবা চকলেট ধরিয়ে দিচ্ছে। আবার আমরাও অনেকে দীর্ঘ সময় পর বাইরে থেকে ঘরে ফিরলে শিশুর জন্য চকলেট বা এ জাতীয় খাবার নিয়ে আসি। এমনকি আত্মীয়-স্বজনও শিশুর জন্য বিস্কুট, চানাচুর, চকলেট, আইসক্রিম আনতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তাতে শিশু মহাখুশি হচ্ছে। কিন্তু এতে তার স্বাস্থ্যগত কী পরিমাণ ক্ষতি করছি, তা বলা বাহুল্য। শুধু কী চকলেট, চিপসের সমস্যা। সমস্যা কিন্তু রয়েছে সব জায়গায়। শহর কিংবা গ্রামের স্কুলের গেটে অনিরাপদ খাদ্যের সমারোহ থাকে। এসব খাদ্য খোলা থাকে। খাবারে ধুলাবালি পড়ে এবং মাছিসহ নানা ধরনের জীবাণুর সংমিশ্রণ ঘটে এসব খাবারের সঙ্গে। দুঃখজনক হলেও সত্য, শিশুদের কাছে এটি প্রিয় খাবার। কোনো ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় না, এই খাবারগুলো একটু শিশুদের জন্য খাদ্যোপযোগী করে পরিবেশন করতে। আমরা সব কিছু জানি, বুঝি। কিন্তু তারপরও এসব খাবার কিনি ও খাই। স্বেচ্ছায়, সজ্ঞানে ও অন্যের বিনা প্ররোচণায় আমরা ধীরে ধীরে আত্মঘাতী পথ বেছে নিই। আমাদের খাদ্য আদালত আছে, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ আছে, খাদ্য পরীক্ষাগার আছে, খাদ্য বিশ্লেষক আছে, খাদ্য পরিদর্শক ও পরিষদ আছে, আছে ফৌজদারী কার্যবিধি এমনকি দ-বিধিও। কিন্তু সবার ওপরে যা আছে তা হলো, খাদ্য ব্যবসা ও ভেজাল খাদ্য। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, সবকিছুর ওপর খাদ্য ব্যবসায়ীদের নকল ও ভেজাল খাদ্যের ব্যবসাই বুঝি জয়ী হচ্ছে।

সম্প্রতি বনানী একটি কাচ্চি বিরিয়ানির সঙ্গে পচা ও গন্ধ টিক্কা দেওয়ায় প্রতিবাদ করায় গ্রাহককে ব্যাপক মারধর করেছিল হোটেলটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। ঘটনা ব্যাপক আলোড়ন তুলেছিল। পরবর্তীতে রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষ নিঃশর্তভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করে। আমাদের আরও সচেতন হতে হবে। সব দোষ কিন্তু কেবল ব্যবসায়ীদের নয়। আমাদেরও রয়েছে। ভোক্তা অধিকার আইনের অধীনে আমরা কয়জন অভিযোগ করেছি? আদালত পর্যন্ত না-ই গেলাম। সেই সঙ্গে জেনে শুনে পচা-বাসি খাবার কি না খেলেই নয়? নিজের ও পরিবারের স্বাস্থ্যের কথা একবার ভাবুন। আর যারা এসব ভেজালের সঙ্গে জড়িত তারাও একটু ভাবুন। কারণ, সবাই ভোক্তা। ভুক্তভোগীও সবাই। এভাবে ভেজাল ও পচা-বাসি খাওয়ানো ও তার বাণিজ্য গুরুতর নৈতিকতার খেলাপ, অমানবিক ও দ-নীয় তো বটেই।

আসলে, খাদ্যপণ্যে ভেজাল আমাদের জাতীয় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গবেষণায় ঢাকা শহরের ৭০ শতাংশ এবং গ্রামাঞ্চলে ৫০ শতাংশ খাদ্যে রাসায়নিক ও ক্ষতিকর উপাদানের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। সাম্প্রতিক এক গবেষণা অনুযায়ী, বাংলাদেশের মানুষের ৩৩ শতাংশ রোগের মূল কারণ ভেজাল খাদ্য। মাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়া এই সমস্যা শুধু মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ করছে না, বরং জাতীয় উন্নতিও বাধাগ্রস্ত করছে। কারণ, খাদ্যে ভেজাল অসংখ্য জীবনঘাতী ও দীর্ঘস্থায়ী রোগের প্রাদুর্ভাব জনস্বাস্থ্যকে মারাত্মকভাবে বিপন্ন করছে। ভেজাল খাদ্যের কারণে ক্যানসার, লিভার সিরোসিস, কিডনি ও হৃদযন্ত্রের অসুখ, হাঁপানি ইত্যাদি জটিল রোগ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। উপরন্তু ভেজাল খাদ্যের কারণে ভবিষ্যত প্রজন্মের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশে খাদ্যের কারণে সৃষ্ট সমস্যার পর নানা ধরনের আলাপ-আলোচনা ওঠে। জনগণও নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। কিন্তু প্রশাসন একেবারে বসেও থাকে না। বিভিন্ন দোকান, হোটেল, সুপারশপে অভিযান চালায়। কয়েক ঘণ্টায় কয়েক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। গণমাধ্যমে সে খবর নিয়ে আমরা জনতা একটু কথাবার্তা বলি। তারপর আবার যা তা-ই। মাঝখানে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে কিছু অর্থকড়ি জমা হয়, কিন্তু আমজনতার পোড়া তেলের মতোই ‘পোড়া কপাল’। এতো পোড়ে তা-ও শেষ হয় না। ২০১৩ সালে সরকার নিরাপদ খাদ্য আইন পাশ করে। এরপর ২০১৫ সালে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে গঠিত হয় বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সংস্থাটি পুরোদমে কাজ শুরু করতে পেরেছে ২০২০ সাল থেকে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিরাপদ খাবারের ব্যাপারে সর্বপ্রথম সচেতনতা শুরু হওয়া উচিত নিজেদের ঘর থেকে। কারণ, রান্না করা বা কাঁচা খাবার কীভাবে সংরক্ষণ করতে হয়, খাবারের বিষক্রিয়া এড়াতে করণীয় কী, একই খাবার বার বার রান্না করলে খাবারের গুণমান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে কি না; এরকম আরও নানা বিষয়ে যদি মানুষ শুরু থেকেই সচেতন থাকে, তাহলে অনাকাক্সিক্ষত বিপদ এড়ানো সম্ভব। খাবার নিরাপদ রাখতে যেসব পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, তার মধ্যে রয়েছে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা, কাঁচা ও রান্না করা খাবার আলাদা রাখা, খাবার ভালোভাবে রান্না করা, খাবারকে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় রাখা এবং রান্নার সময় নিরাপদ পানি ও নিরাপদ কাঁচামাল ব্যবহার করা। সরকারের যে সমস্ত সংস্থা বা যারা বিভিন্ন অনুমতি দিয়ে থাকে, তাদেরকে ঠিকমত কাজ করতে হবে। যদি কোনও ক্রেতার কোনও খাবারকে অনিরাপদ মনে হয়, তবে তারা বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের অফিসে সরাসরি এসে কিংবা ইমেইলে অভিযোগ জানাতে পারে। তাছাড়া, সংস্থাটির ওয়েবসাইটে দেয়া বিভিন্ন জেলার কর্মকর্তাদের ফোনেও অভিযোগ জানাতে পারবে। এজন্য সবচেয়ে বেশি দরকার আমাদের সচেতনতা।

নিরাপদ খাদ্যের ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন করে ভাবনার সময় এসেছে। পর্যাপ্ত খাদ্য যোগানের প্রচেষ্টায় দেশ অনেকটা দূর এগিয়েছে। জমিতে কীটনাশকের প্রয়োগ কমিয়ে সুষম ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করাই আগামী লক্ষ্য হওয়া উচিত। ভোক্তাদের পাশাপাশি ব্যবসায়ীরা সচেতন না হলে শুধু আইন করেও খাদ্যপণ্য ভেজালমুক্ত করা সম্ভব নয়। ভেজাল রুখতে হলে মনে রাখতে হবে, আমরা সবাই ভোক্তা। উৎপাদক-ব্যবসায়ী থেকে ভোক্তাÑ সবার সচেতনতার বিকল্প নেই।

লেখক: উপ-পরিচালক, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

স্মৃতির দর্পণে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী
ডিকার্বনাইজেশনে আরো জোর দিতে হবে
ঐক্য ও সংহতি অটুট রাখতে হবে
আগামীর বাংলাদেশের স্বপ্ন
ইস্পাত কঠিন জাতীয় ঐক্য ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ভারসাম্য জরুরি
আরও

আরও পড়ুন

প্রবাসীদের যে জন্য সুখবর দিলো মালয়েশিয়া

প্রবাসীদের যে জন্য সুখবর দিলো মালয়েশিয়া

জাবি শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন, ফটকে তালা, মশাল মিছিল

জাবি শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন, ফটকে তালা, মশাল মিছিল

মাদকের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে থাকবে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল

মাদকের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে থাকবে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল

"নতুন সিনেমা নিয়ে ফিরছেন গ্লোবাল তারকা অ্যাঞ্জেলিনা জোলি"

"নতুন সিনেমা নিয়ে ফিরছেন গ্লোবাল তারকা অ্যাঞ্জেলিনা জোলি"

ড. ইউনূসকে নিয়ে খালেদা জিয়ার পুরোনো যে বক্তব্য ভাইরাল

ড. ইউনূসকে নিয়ে খালেদা জিয়ার পুরোনো যে বক্তব্য ভাইরাল

নতুন নির্বাচন কমিশনের প্রতি ইসলামী আন্দোলনের শুভ কামনা

নতুন নির্বাচন কমিশনের প্রতি ইসলামী আন্দোলনের শুভ কামনা

আলোচনায় ফ্যাসিস্ট হাসিনার ‘টুস করে ফেলে দেয়ার’ হুমকি

আলোচনায় ফ্যাসিস্ট হাসিনার ‘টুস করে ফেলে দেয়ার’ হুমকি

দীর্ঘ ১৫ বছর সাংবাদিকরা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে পারেনি: খোকন

দীর্ঘ ১৫ বছর সাংবাদিকরা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে পারেনি: খোকন

'ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে রয়েছে অভিনেতা তারিক আনাম খানের নাটক'

'ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে রয়েছে অভিনেতা তারিক আনাম খানের নাটক'

বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান

বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান

ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা

ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা

সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা

সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা

লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু

লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু

চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক

চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক

উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত

বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত

প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ

প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ

দেশের বাজারে ফের বাড়ল সোনার দাম

দেশের বাজারে ফের বাড়ল সোনার দাম

সবচেয়ে কম মূল্যে বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ দিচ্ছে নেপাল: নেপাল রাষ্ট্রদূত

সবচেয়ে কম মূল্যে বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ দিচ্ছে নেপাল: নেপাল রাষ্ট্রদূত

আগামী নির্বাচন নিয়ে দিল্লি ভয়ংকর পরিকল্পনা করছে: যুক্তরাষ্ট্র জাগপা

আগামী নির্বাচন নিয়ে দিল্লি ভয়ংকর পরিকল্পনা করছে: যুক্তরাষ্ট্র জাগপা