চুক্তি মোতাবেক ভারত ক্যাপ্টেন (অব.) মাজেদকে ঢাকার হাতে তুলে দিয়েছে : তাহলে হাসিনাকে দেবে না কেন?
২২ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৯ এএম | আপডেট: ২২ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৯ এএম
ড. ইউনূসের সরকার কর্তৃক পুনর্গঠিত মানবতাবিরোধী আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) তার কাজ শুরু করেছে। প্রথম দিন এই ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনা এবং তার সহযোগীদের বিচারের কাজ হাতে নিয়েছে। দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র দুই মাস ৯ দিনের মাথায় তারা এত বিরাট দায়িত্বপূর্ণ কাজ হাতে নিয়েছে। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী ঘরানা ছাড়া বাংলাদেশের সমস্ত রাজনৈতিক দল এবং সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের তরফ থেকে সরকারকে ধন্যবাদ এবং সাধুবাদ দেওয়া হবে বলে আশা করা হয়েছিল। সেটি এখনও দেখা যায়নি। অন্যদিকে ভারতের তরফ থেকে যা করা হবে বলে বাংলাদেশের মানুষ ধারণা করেছিল, ভারত তাই করেছে। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মানবতা বিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, ওবায়দুল কাদের এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ ৪৫ ব্যক্তির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। আন্তর্জাতিক আদালত এই ৪৫ জন আসামিকে আগামী ১৮ নভেম্বর অর্থাৎ এক মাসের মধ্যে ট্রাইব্যুনালের সামনে হাজির করার জন্য সংশ্লিষ্ট মহলকে নির্দেশ দিয়েছেন। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন যে, শেখ হাসিনা এবং অন্যান্য আসামিকে দ্রুত দেশে ফেরানোর জন্য বাংলাদেশের পক্ষে যা কিছু করা সম্ভব তাই করা হবে।
ওইদিকে আইসিটির এই গ্রেফাতারি পরোয়ানার সংবাদ প্রচারের দুই ঘণ্টার মধ্যেই ভারত তাদের ঘোমটা খুলে ফেলেছে। এতদিন ধরে তারা বলতো যে, শেখ হাসিনা বিপদে পড়ায় ভারতের সাহায্য চেয়েছিলেন। তিনি অত্যন্ত স্বল্প সময়ের নোটিশে ভারতে আগমনের জন্য ভারত সরকারের অনুমোদন চান। শেখ হাসিনার নিরাপত্তা এবং পরিস্থিতির গুরুত্ব বিবেচনায় ভারত সরকার তাকে নিরাপত্তার স্বার্থে সাময়িকভাবে আশ্রয় দিতে রাজি হয়। তখন ধারণা করা হয়েছিল যে, কয়েক দিন পরেই ভারত হয়তো তাকে অন্য কোনো দেশে পাঠিয়ে দেবে। এর মধ্যে দুই মাসের বেশি সময় পার হয়ে গেছে। আইসিটির গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির দুই ঘণ্টার মধ্যেই ভারতের পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র মি. জয়সওয়াল বলেন যে, শেখ হাসিনা যতদিন ইচ্ছা ভারতে থাকতে পারেন। আইসিটির গ্রেফতারি পরোয়ানা এবং শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত দেওয়া সম্পর্কে জয়সওয়ালকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন। উত্তরে জয়সওয়াল বলেন যে, খবরটি তারাও শুনেছেন। এটা সময় আসলে দেখা যাবে।
জয়সওয়াল তথা ভারতের এই সর্বশেষ অবস্থান বাংলাদেশের ওয়াকেফহাল মহলের কাছে নতুন কিছু নয়। যখন শেখ হাসিনা ৫ আগস্ট ভারতের হিন্দন বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করেন এবং ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা মি. অজিত দোভাল তাকে বিমানঘাঁটিতে রিসিভ করেন তখনই বাংলাদেশের সচেতন মানুষ যা বোঝার বুঝেছিলেন। তারা সেদিনই বুঝেছিলেন যে, শেখ হাসিনাকে নিয়ে ভারত আবার তার সেই পুরাতন খেলা নতুন করে শুরু করলো। ১৯৭৫ সালে মুজিব সরকারের পতনের পর শেখ হাসিনা এবং তার বোন শেখ রেহানাকে ভারত সরকার রাজনৈতিক আশ্রয় দিয়েছিল। তখন কিন্তু বিজেপি সরকার ছিল না। একদিকে শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল, অন্যদিকে কাদের সিদ্দিকী তার বেশ কয়েকজন অনুসারীকে নিয়ে ভারতে হাজির হন। বলেন যে, শেখ মুজিবের এই অস্বাভাবিক পতনের বিরুদ্ধে তারা বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করবেন। তখন বাংলাদেশের ক্ষমতায় ছিলেন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। ভারত সরকার কাদের সিদ্দিকী এবং তার অনুসারীদেরকে আশ্রয় দেয়। কাদের সিদ্দিকী এবং তার কয়েকজন অনুসারী বাংলাদেশের কাজীপুর সীমান্তে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীকে অ্যামবুশ করে। বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী পাল্টা আঘাত করে। এর ফলে কাদের সিদ্দিকীর একাধিক সশস্ত্র অনুচর নিহত হয়।
কাদের সিদ্দিকী এবং ভারতীয়রা ভুলে গিয়েছিলেন যে, সেটি ১৯৭১ সাল ছিল না। সেটি ছিল ১৯৭৬/৭৭ সাল। জনমত তখন আওয়ামী লীগের পক্ষে ছিল না। কাদের সিদ্দিকীদের এই হঠকারী অ্যাডভেঞ্চারের সেখানেই সমাপ্তি ঘটে। ভারতীয়রাও বুঝে গিয়েছিল যে, এখন ওইসব করে লাভ হবে না। কাজেই, তারাও কাদের সিদ্দিকীদেরকে আর পৃষ্ঠপোষকতা দানে বিরত থাকে। কিন্তু শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিয়ে তাদের কাছেই রাখে। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সমস্ত বিভেদ ভুলে গিয়ে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করেন। তারই অংশ হিসেবে তিনি শেখ হাসিনকে দেশে ফেরার আহ্বান জানান। জিয়াউর রহমান শেখ হাসিনাকে জানান যে, দেশে ফিরলে তাকে পূর্ণ নিরাপত্তা দেওয়া হবে এবং ৩২ নম্বরের বাড়িসহ সবকিছু ফেরত দেওয়া হবে। তদনুযায়ী শেখ হাসিনা দেশে ফেরত আসেন এবং রাজনীতি শুরু করেন। তিনি দেশে ফেরার ৩ সপ্তাহের মধ্যেই চট্টগ্রাম সেনা ছাউনির কতিপয় বিপথগামী সদস্য রাতের আঁধারে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে ঢুকে পড়ে এবং প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে হত্যা করে। ঢাকা এবং বাংলাদেশের মানুষ ধারণা করে যে, প্রেসিডেন্ট জিয়ার হত্যাকাণ্ড সাধিত হয়েছে চট্টগ্রাম গ্যারিসনের প্রধান মেজর জেনারেল মঞ্জুরের ইঙ্গিতে। জিয়ার হত্যার ৩ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশের ওসি আব্দুল কুদ্দুসের নেতৃত্বে কয়েকজন পুলিশ মেজর জেনারেল মঞ্জুরকে গ্রেফতার করে। অতঃপর জেনারেল মঞ্জুর নিহত হন।
॥দুই॥
এইবার অর্থাৎ ২০২৪ সালে শেখ হাসিনাকে ভারত রাজনৈতিক আশ্রয় দিয়েছে কিনা সেটি স্পষ্ট নয়। ভারতে পালিয়ে যাওয়ার কয়েক দিন পর তার এবং সমস্ত সাবেক মন্ত্রী এবং এমপির কূটনৈতিক পাসপোর্ট অর্থাৎ লাল পাসপোর্ট বাতিল করা হয়। ফলে শেখ হাসিনা পাসপোর্টবিহীন হয়ে পড়েন। কারণ, দীর্ঘদিন প্রধানমন্ত্রী থাকার কারণে তার সবুজ পাসপোর্টের আর কোনো প্রয়োজন ছিল না। এই সময় বাংলাদেশ এবং ভারতের বিভিন্ন মহল থেকে প্রশ্ন ওঠে যে, শেখ হাসিনা কোন স্ট্যাটাসে ভারতে আছেন? এমন প্রশ্নবাণের মধ্য থেকে হাসিনাকে উদ্ধারের জন্য ভারত তাকে ট্রাভেল ডকুমেন্ট ইস্যু করে। এই ট্রাভেল ডকুমেন্ট দেওয়ার ফলে শেখ হাসিনা তার ইচ্ছামত যতদিন প্রয়োজন ভারতে থাকবেন। এছাড়াও পাসপোর্ট না থাকলে কী হবে, এই ট্রাভেল ডকুমেন্টের জোরে তিনি পৃথিবীর যেকোনো দেশ সফরের ভিসা পাবেন। বাংলাদেশের সচেতন মানুষ প্রথম থেকেই বুঝতে পেরেছিল যে, ভারত হাসিনার ক্ষেত্রে তাদের কুটিল রাষ্ট্রবিজ্ঞানী চাণক্য এবং বিদেশের আরেক কুটিল রাজনীতিবিদ ম্যাকিয়াভেলির কুবুদ্ধিতে চালিত হচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের শিক্ষিত সচেতন সমাজ অত বেকুব নয়। তারা বুঝেছিল যে হাসিনাকে যেরূপ আদর-যত্নে ভারতে রাখা হচ্ছে তার পেছনে রয়েছে তাদের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা। আর এই পরিকল্পনা হচ্ছে, আজ হোক কাল হোক, বাংলাদেশের ক্ষমতার তখতেতাউসে আবার শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লুটেরাদের বসানো।
অবাক ব্যাপার হলো এই যে, একটি দল ছাড়া বাংলাদেশের আর কোনো রাজনৈতিক দল বা জোট শেখ হাসিনাকে ট্রাভেল ডকুমেন্ট দেওয়ার বিরুদ্ধে কঠোর কোনো প্রতিবাদ জানায়নি। গত ১৪ অক্টোবর দলটির বৈঠক থেকে বলা হয় যে, শেখ হাসিনাকে ভারতের এই ট্রাভেল ডকুমেন্ট দেওয়া শেখ হাসিনাকে জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিটের সম্পূর্ণ পরিপন্থী। আরো বলা হয় যে, এই অভ্যুত্থান চলাকালে শেখ হাসিনার নির্দেশে শত শত ছাত্র এবং জনতাকে হত্যা করা হয়েছে। ৩৬ জুলাইয়ের গণহত্যার প্রধান নির্দেশদাতা তিনি। একমাত্র ভারত ছাড়া পৃথিবীর আর কোনো দেশ শেখ হাসিনাকে গ্রহণ করতে রাজি হয়নি। সেখানে শেখ হাসিনাকে ট্রাভেল ডকুমেন্ট দিয়ে ভারত বিশ^ জনমতের প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন করেছে। আরো বলা হয় যে, শেখ হাসিনা ভারতে থেকে জুলাই-আগস্ট বিপ্লব বিরোধী রাজনীতি করছেন। দলটি অবিলম্বে এই ট্রাভেল ডকুমেন্ট বাতিলের জন্য ভারতের প্রতি আহ্বান জানায় এবং বিচারের জন্য শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত পাঠানোর দাবি জানায়।
॥তিন॥
বাংলাদেশের আইসিটির আলোচ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির দুই ঘণ্টার মধ্যে ভারতের এই বক্তব্য সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে, ভারত বাংলাদেশের ১৭ কোটি ২০ লক্ষ মানুষের বিরুদ্ধে আগ্রাসী অবস্থান নিয়েছে। কারণ, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে একটি নয়, দুটি নয়, শতাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই সমস্ত মামলা আইসিটির বিচারাধীন। আইসিটির চিফ প্রসিকিউটর দাবি করেছেন যে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যাসহ অন্যান্য হত্যা, অপহরণ ও খুনের যেসব অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে, সেসব অভিযোগের সপক্ষে আইসিটির কাছে ইতোমধ্যেই যথেষ্ট সাক্ষ্য প্রমাণ জমা পড়েছে।
এখন এই বিষয়টি সকলের কাছে পরিষ্কার হয়ে গেছে যে, ভারত সমস্ত আইন-কানুনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে শেখ হাসিনাকে ভারতেই রেখে দেবে। অথচ, ভারতের সাথে বাংলাদেশের Extradition Treaty বা প্রত্যার্পণ চুক্তি রয়েছে। এই চুক্তি মোতাবেক ভারতে দীর্ঘকাল অবস্থান করা ক্যাপ্টেন (অব.) মাজেদকে ভারত কলকাতা থেকে ঢাকায় আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে সোপর্দ করে। কলকাতা থেকে ঢাকায় এনে ২০২০ সালের ১২ এপ্রিল ক্যাপ্টেন (অব.) মাজেদকে ফাঁসি কাষ্ঠে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়। একইভাবে ১৯৯৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার মুজিব হত্যার দায়ে মেজর (অব.) বজলুল হুদাকে থাইল্যান্ড থেকে ফেরত এনে ফাঁসি কাষ্ঠে ঝুলিয়ে হত্যা করে। একইভাবে একই অপরাধে মেজর (অব.) মহিউদ্দিনকে ফাঁসি কাষ্ঠে ঝুলিয়ে হত্যা করে।
ওপরে উল্লেখিত তিন ব্যক্তিকে বিদেশ থেকে ফেরত এনে ফাঁসি কাষ্ঠে ঝুলিয়ে হত্যা করলেও মুজিব হত্যার অপরাধে মেজর (অব.) শাহরিয়ারকে আমেরিকা থেকে আনা সম্ভব হয়নি। কারণ মেজর (অব.) শাহরিয়ার ততদিনে আমেরিকায় রাজনৈতিক আশ্রয় পেয়ে গেছেন। অনুরূপভাবে মেজর (অব.) নূরকেও কানাডা থেকে ফেরত আনা সম্ভব হয়নি। কারণ, কানাডায় মৃত্যুদণ্ড বলে কোনো আইন নাই। যেহেতু মেজর (অব.) নূরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার জন্য তাকে ফেরত আনার দাবি ছিল, তাই কানাডা সেই দাবি গ্রহণ করেনি।
শুধুমাত্র ক্যাপ্টেন (অব.) মাজেদ নয়, বাংলাদেশ থেকেও ঐ প্রত্যার্পণ চুক্তির অধীনে ভারতের আসামের সশস্ত্র স্বাধীনতা সংগ্রামের (উলফা) নেতা অনুপ চেটিয়াকে শেখ হাসিনার সরকার ভারতের বিএসএফের হাতে তুলে দেয়। অনুপ চেটিয়া ছাড়াও উত্তর পূর্ব ভারতের স্বাধীনতাকামী কয়েকজন নেতাকেও শেখ হাসিনা ভারত সরকারের হাতে তুলে দেয়। প্রত্যার্পণ চুক্তির অধীনে যদি ক্যাপ্টেন মাজেদকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো যেতে পারে এবং অনুপ চেটিয়াকে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ফেরত পাঠানো যেতে পারে, তাহলে শেখ হাসিনাকে সেই একই প্রত্যার্পণ চুক্তির অধীনে ভারত বাংলাদেশে ফেরত পাঠাবে না কেন? শুধু শেখ হাসিনা নন, আরো কয়েকজন শীর্ষ নেতা ভারতে আছেন। তাদের বিরুদ্ধেও আইসিটি গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। তাদেরকেও ফেরত পাঠাতে হবে। যদি ভারত শেখ হাসিনাকে এবং অন্যান্য ওয়ান্টেড আসামিদের বাংলাদেশে ফেরত না পাঠায় তাহলে ভারতকে বৈরী রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। কারণ, ভারত বাংলাদেশের ১৭ কোটি ২০ লক্ষ মানুষের বিরুদ্ধে সরাসরি এবং প্রকাশ্য অবস্থান নিয়েছে।
Email: [email protected].
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
এক সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল ৬ কোটি ১০ লাখ ডলার
প্রবাসীদের যে জন্য সুখবর দিলো মালয়েশিয়া
জাবি শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন, ফটকে তালা, মশাল মিছিল
মাদকের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানে থাকবে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল
"নতুন সিনেমা নিয়ে ফিরছেন গ্লোবাল তারকা অ্যাঞ্জেলিনা জোলি"
ড. ইউনূসকে নিয়ে খালেদা জিয়ার পুরোনো যে বক্তব্য ভাইরাল
নতুন নির্বাচন কমিশনের প্রতি ইসলামী আন্দোলনের শুভ কামনা
আলোচনায় ফ্যাসিস্ট হাসিনার ‘টুস করে ফেলে দেয়ার’ হুমকি
দীর্ঘ ১৫ বছর সাংবাদিকরা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে পারেনি: খোকন
'ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে রয়েছে অভিনেতা তারিক আনাম খানের নাটক'
বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার আহ্বান
ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নর সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সম্বর্ধনা
সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীকে জমিয়াতুল মোদার্রেসীন ও দারুননাজাত মাদরাসা’র সংবর্ধনা
লালমোহনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত যুবদল নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু
চকরিয়ার বিএনপি নেতা আবু তাহের চৌধুরীর মৃত্যুতে সালাহউদ্দিন আহমদ ও হাসিনা আহমদের শোক
উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
বেইজিং সংস্কৃতি ও পর্যটন ব্যুরো ও আটাবের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ
দেশের বাজারে ফের বাড়ল সোনার দাম
সবচেয়ে কম মূল্যে বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ দিচ্ছে নেপাল: নেপাল রাষ্ট্রদূত