ঢাকা   মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সরকার, ছাত্র নেতৃবৃন্দ এবং রাজনৈতিক দলসমূহের মধ্যে মতানৈক্য বাঞ্ছনীয় নয়

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম

দেশ একটি সঙ্কট-সন্ধিক্ষণ অতিক্রম করছে। এই সময় এই দেশ বিনির্মাণের যারা স্টেক হোল্ডার তাদের যদি সামান্যতমও ভুলভ্রান্তি বা বিচ্যুতি ঘটে তাহলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে। বিপ্লবের পরিসমাপ্তি ঘটেছে ৫ আগস্ট। ইউনূস সরকার শপথ গ্রহণ করেছে ৮ আগস্ট। মাঝের তিনদিন দেশে কোনো সরকার ছিল না। ড. ইউনূস শপথ নেওয়ার পর ৩ মাস ১৮ দিন অতিক্রান্ত হয়েছে। এই ৩ মাস ১৮ দিনের প্রতিটি দিন ছিল ঘটনা বহুল। এই ৩ মাস ১৮ দিনে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পূর্বাপর নিয়ে দেশি এবং বিদেশি পত্রপত্রিকা এবং টেলিভিশনে বিস্তর লেখালেখি এবং রাজনৈতিক ভাষ্য ও টক শো হয়েছে। নানা মুনির নানা মতের মতো এই বিপ্লবকে বিভিন্ন জন বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখেছেন। বিভিন্ন জন বিভিন্ন রকম মতামতও দিয়েছেন।

এই বিপ্লবে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি এই যে, এই বিপ্লব সম্পর্কেও মহল বিশেষ কটাক্ষ করেছেন বা বিরোধিতা করেছেন। তারপরেও মতামত প্রকাশের এই স্বাধীনতার ওপর বিন্দুমাত্র নিষেধাজ্ঞা আসেনি। দেশের মানুষ বলছে যে, শেখ হাসিনা গণহত্যা করেছে। তার শাসনের শেষ ৩৬ দিনে জেনোসাইড হয়েছে। অথচ, এ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না এই জেনোসাইডের ধারে কাছে না গিয়ে বলেছেন যে, শেখ হাসিনা নাকি রাজনৈতিক নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। সেকথাটিও গণমাধ্যমে এবং সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেখানেও কোনো রেসট্রিকশন আরোপ করা হয়নি। জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে কোনো অ্যাকশন নেওয়া হয়নি। তারপরেও কিছু কথা থাকে। এই ৩ মাস ১৮ দিনে ভারত, আওয়ামী লীগ এবং শেখ মুজিব সম্পর্কে সঠিক ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণের সুযোগ এসেছে। সেসম্পর্কে দুটি কথা বলবো। তার আগে শেখ হাসিনার সর্বশেষ অডিও ক্লিপিং নিয়ে কিছু কথা না বললেই নয়।

বলার অপেক্ষা রাখে না যে, এ পর্যন্ত শেখ হাসিনা ভারতের মাটিতে বসে যেসব কথা বলছেন সেগুলো অবাধে বাংলাদেশে ভাইরাল হচ্ছে। তার প্রতিটি অডিও ক্লিপে যেসব কথা তিনি বলছেন, সেগুলো শোনার পর তাকে শুধুমাত্র স্বৈরাচার, ফ্যাসিস্ট এবং কারো কারো মতে মাফিয়া কুইন বললে কম বলা হবে। আমি সাধারণত কারো সম্পর্কে নেগেটিভ কথা বলি না। কিন্তু শেখ হাসিনার গত সাড়ে ১৫ বছরে ক্রিয়াকলাপ এবং গত ৩ মাস ১৮ দিনের কর্মকাণ্ড দেখে বলতে বাধ্য হচ্ছি যে, তিনি একজন সাইকোপ্যাথ। অন্য কথায়, তিনি একজন মানসিক বিকারগ্রস্থ মহিলা। একজন বিদগ্ধ ব্যক্তি আমাকে বলেছেন যে, তার Gene-এ মানুষের উপাদান নাই। আছে অন্য প্রজাতির ইনগ্রেডিয়েন্ট। তাই যদি না হবে তাহলে দেড় হাজার ছাত্র-জনতাকে হত্যা এবং ২৬ হাজার ছাত্র-জনতাকে আগ্নেয়াস্ত্রের আঘাতে আহত করার পরেও ৫ আগস্ট তিনি কীভাবে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার এবং তৎকালীন পুলিশ প্রধান চৌধুরী আব্দুল্লাহ মামুনকে হুকুম দিতে পারেন যে, ‘তোমরা আর হাজার পাঁচেক লাশ ফেলে দাও। তাহলে সব ঠান্ডা হয়ে যাবে।’

এহেন সাইকোপ্যাথের পক্ষে ছাত্র-জনতার বিপ্লবকে যা ইচ্ছা তাই অপবাদ দেওয়ায় আশ্চর্য হই না। এসব নিকৃষ্ট অডিও ক্লিপে বিগত বিপ্লবে অংশগ্রহণকারীদের তিনি সন্ত্রাসী বলেন কেমন করে? গণভবনে সেদিন যারা ঢুকেছিল তাদেরকে তিনি চোর বলেন কেমন করে? গত ২৩ নভেম্বর শনিবার শেখ হাসিনা তার সর্বশেষ অডিওতে উন্মাদিনীর মতো যেসব প্রলাপ বকেছেন সেগুলো শুনে মনে হয়, সিংহাসন হারানোর শোকে তিনি পাগলী হয়ে গেছেন। যে আবু সাঈদ বুক চিতিয়ে শহীদী মৃত্যুকে বরণ করলেন, সেই আবু সাঈদের তুলনাহীন আত্মত্যাগ ও কোরবানিকে তিনি আন্দোলনকারীদের ইট-পাটকেল নিক্ষেপে মৃত্যু বলে নিজেকে মিথ্যাবাদিতার সর্বনিম্ন এবং সর্ব নিকৃষ্ট স্তরে নামিয়েছেন।

ওই অডিওতে শেখ হাসিনা প্রশ্ন করেছেন যে, আবু সাঈদকে যদি পুলিশ গুলি করে থাকে তাহলে সেখানে রক্তের দাগ পাওয়া যায়নি কেন? তিনি প্রশ্ন করেছেন যে, আবু সাঈদের সঙ্গীসাথীরা যে তাকে টেনে নিয়ে গেল, তারা তাকে কোথায় নিয়ে গিয়েছিল? তার প্রশ্ন, আবু সাঈদকে ৫ ঘণ্টা পর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল কেন? এরপরে বিকৃত মস্তিষ্ক উন্মাদরা যা বলে সেভাবে তিনি যা বলেছেন, সেটি হুবহু উদ্ধৃত করছি, ‘আরেকটা ভিডিওতে দেখা গেছে তার মাথা। ওরা যখন পুলিশকে ঢিল মারছে সেও পুলিশকে মারতে মারতে এগিয়ে যাচ্ছে। তার মাথায় একটা ঢিল এসে পড়ে। সে মাথায় হাত দেয়। তাহলে প্রশ্ন যে, এই একটা সেন্টিমেন্ট তুলে তারা যে এতগুলি জীবন নিয়ে খেললো এর জবাব কে দেবে? আমরা যে জুডিশিয়াল কমিটি করেছি এই হত্যার তদন্ত করতে, আজকে কেন সেই সে তদন্ত করতে দেয় না?’

প্রিয় পাঠক, যে আবু সাঈদের নামে আজ জনগণ যমুনা সেতুর নাম আবু সাঈদ সেতু করার চিন্তা করছে, তেমন একজন মহতী তরুণ প্রাণকে নিয়ে এই রকম তুচ্ছতাচ্ছিল্য এবং ডাঁহা মিথ্যার জবাব দেওয়ার কোনো প্রবৃত্তি হয় না। তারপরেও ওপরে এত কথা কেন বললাম? বললাম দেশবাসীকে সতর্ক করতে। কী সে সতর্কতা?

॥দুই॥
একটি বিষয় অত্যন্ত স্পষ্ট করে বলার সময় এসেছে। ভারত এই ৩ মাস ১৮ দিনে তার অবস্থান স্পষ্ট করেছে। তারা বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে সোজাসাপ্টা অবস্থান নিয়েছে। যেকোনো মূল্যে তারা বাংলাদেশে তাদের পদলেহী একটি তাবেদার সরকার বসাতে চায়। তবে আমার ব্যকিতগত মত যে, হাসিনার মতো আপাদমস্তক বাংলাদেশের হাজার হাজার ছাত্র-জনতার তাজা খুনে রঞ্জিত রক্ত পিপাসু ড্রাকুলাকে তারা পুনর্বার ক্ষমতায় বসাবে না। তবে তার পরিবর্তে হাসিনার মতই আওয়ামী লীগের ভেতর থেকে এমন কাউকে বাংলাদেশের ক্ষমতায় বসাবার চেষ্টা করবে যে, বাংলাদেশকে শেখ হাসিনার মতই ভারতের কাছে বন্ধক দেবে।

২০০৯ থেকে ২০২৪ এর জুলাই-আগস্টের সময় পর্যন্ত বাংলাদেশকে সেবাদাস হিসেবে ব্যবহার করার পর ৫ আগস্টের পর থেকে ভারতের প্রায় সমস্ত গণমাধ্যম বাংলাদেশের এই গণবিপ্লব এবং ইউনূস সরকারকে যা ইচ্ছে তাই গালি গালাজ করছে। এমনকি ‘রিপাবলিক বাংলা’, ‘দি ওয়াল’সহ কিছু কিছু গণমাধ্যম বাংলাদেশকে শাস্তি দেওয়ার ওকালতি করছে। এ প্রসঙ্গে আমার একটি ঘটনার কথা মনে পড়ছে। তখন ‘দৈনিক বাংলা’ গ্রুপের সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘বিচিত্রার’ সম্পাদক শাহাদত চৌধুরী ভারতের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জ্ঞানী জৈল সিংয়ের একটি ইন্টারভিউ নিয়েছিলেন। ওই ইন্টারভিউয়ে ভারতের প্রেসিডেন্ট বলেন যে, ভারতের সবচেয়ে বড় ভুল হয়েছে বাংলাদেশ থেকে তাদের সৈন্য প্রত্যাহার করা। সুতরাং শাস্তি দেওয়ার খোয়াব তাদের নতুন নয়। এ ব্যাপারে কয়েকটি প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন।

॥তিন॥
শেখ হাসিনার পতনকে ভারতের অধিকাংশ মিডিয়ায় পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের কাজ বলে বলা হচ্ছে। আইএসআইকে নাকি মদদ দিয়েছে বাংলাদেশের, তাদের ভাষায়, ইসলামপন্থী গোষ্ঠি এবং চীনপন্থী গোষ্ঠি। তাদের দ্বিতীয় ন্যারেটিভ হলো, এখনও বাংলাদেশে হিন্দুদের বিরুদ্ধে নির্মম নিপীড়ন চলছে। এমনকি হিন্দুদের ক্ষেত্রে গণহত্যাও করা হচ্ছে বলে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। আরেকটি ঘৃণিত প্রচারণা হচ্ছে এই যে, বাংলাদেশে এই যে দেড় হাজার ছাত্র-জনতা শেখ হাসিনার হাতে নিহত হলেন এবং ২৬ হাজার ছাত্র-জনতা তার হাতে আহত হলেন, সেসম্পর্কে তথাকথিত গণতন্ত্রবাদী ভারত সরকার, ভারতের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং মিডিয়ায় কোনো কথা নাই। বরং আন্দোলনকারী লক্ষ লক্ষ মানুষকে সন্ত্রাসী বলে ঢালাও অপবাদ দেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশের মানুষ ভারতের কাছে মূল্যহীন। তাদের বয়ানে রয়েছে শেখ মুজিবের মূর্তি বা ম্যুরাল ভাঙ্গা এবং তথাকথিত সরকারি স্থাপনার ওপর হামলা। এমনকি হেলিকপ্টার থেকে গুলি করে মানুষ হত্যার ঘটনাটি ইন্ডিয়ার কোনো মিডিয়ায় স্থান পায়নি। ভারতীয় গণমাধ্যমের আরেকটি উদ্ভট আবিষ্কার হলো, ড. ইউনূস নাকি বাংলাদেশের নাম পরিবর্তন করে করবেন, ‘ইসলামিক রিপাবলিক অব বাংলাদেশ’।

॥চার॥
একথা ঠিক যে, ৫ আগস্ট ৩৬ দিনের বিপ্লব সফল হয়েছে। আমরা পেয়েছি ড. ইউনূসের ভাষায়, দ্বিতীয় স্বাধীনতা। তারপরেও কিন্তু মাথার ওপর বিপদের কালো মেঘ আনাগোনা করছে। ভারতে যে শেখ হাসিনা অবস্থান করছেন সেই অবস্থানের স্ট্যাটাস কী? কোনো স্ট্যাটাস নাই। তিব্বতের দালাইলামাকেও রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। কিন্তু হাসিনাকে তাও দেওয়া হয়নি। তারপরেও তাকে ভারতের সিনিয়র কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর আবাসন, প্রোটোকল ও নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে। এগুলোর পেছনে গভীর মতলব রয়েছে। তারা আছে সুযোগের অপেক্ষায়। নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহ আরো ৫ বছর ক্ষমতায় আছেন। তার সাথে যুক্ত হয়েছে ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়া। এই ৫ বছরের প্রতিটি দিন তারা বাংলাদেশকে ছোবল মারার অপেক্ষায় ওঁৎ পেতে আছেন। এই সময় আমাদের যেটি প্রয়োজন সেটি হলো, দল, মত, ধর্ম নির্বিশেষে আবালবৃদ্ধবনিতার মধ্যে ইস্পাতকঠিন ঐক্য।

আমি উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে, ড. ইউনূসের সরকার বিশেষ করে বৈষম্যবিরোধী বীর ছাত্র নেতাদের সাথে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপির কিছুটা দূরত্ব সৃষ্টি হচ্ছে। আমি বিএনপি এবং সরকার ও ছাত্র নেতৃবৃন্দকে বলবো, আপনারা গভীরভাবে একটি বিষয় চিন্তা করুন। যদি জুলাই-আগস্ট বিপ্লব (৩৬ জুলাই বিপ্লব অথবা জেন-জেড বিপ্লব) না ঘটতো তাহলে বিএনপি, জামায়াত এবং ছাত্র নেতৃবৃন্দ সকলকেই আরো হয়তো বহুদিন অপেক্ষা করতে হতো। গত বছরের ২৮ অক্টোবরের ১০ লক্ষ লোকের বিশাল জনসভাকে কোনোরূপ গুলিবর্ষণ ছাড়াই টিয়ার গ্যাস শেল এবং সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করেই ছত্রভঙ্গ করা গেছে। সেদিন যদি সেই সভা মঞ্চ থেকে তৎক্ষণাৎ রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানানো হতো তাহলে বিপ্লব হয়তো গত বছরেই সংঘটিত হতো। সেই রুখে দাঁড়ানোটাই দাঁড়িয়েছিল বৈষম্য বিরোধী ছাত্র সমন্বয়করা।

বিপ্লব বা গণঅভ্যুত্থান সংবিধান মেনে হয় না। বাংলাদেশ বা পাকিস্তানে অতীতে হয়নি। যেটি হওয়া উচিৎ ছিল সেটি হলো, বিপ্লবের পর সংবিধান বাতিল করে একটি বিপ্লবী সরকার গঠন করা। ড. ইউনূস সেই বিপ্লবী সরকারের প্রেসিডেন্ট হতে পারতেন। অথবা আওয়ামী লীগ ছাড়া আর সমস্ত বিরোধী দলকে নিয়ে একটি জাতীয় সরকার গঠন করা যেত। কেন সেগুলো হয়নি, সেসব কথা হাসনাত আব্দুল্লাহ, সারজিস আলম, নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী প্রমুখ বিপ্লবের কান্ডারীর এখন প্রকাশ করছেন। সেই আলোচনায় আজ যাবো না।

এটি একটি সুখের বিষয় যে, বর্তমান সশস্ত্র বাহিনী এই বিপ্লবের পেছনে সর্বাত্মক সমর্থন দিয়েছে। এখনও দেশের কোটি কোটি মানুষ এই সরকারকে সমর্থন করছে। আমার একটি মাত্র আবেদন, যে কোনো মূল্যে সরকার, ছাত্র-জনতা এবং রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে ঐক্য ধরে রাখতে হবে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সংবিধানের সংস্কার করা যায়। সেটি নতুন সংবিধান হোক বা বর্তমান সংবিধান সংশোধন করে হোক। তবে বর্তমান সংবিধান সংশোধন করে ভবিষ্যতে ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার আশঙ্কাকে রুখে দেওয়া তেমন সহজ হবে বলে আমার মনে হয় না। তাই যে কোনো মূল্যে রাজনৈতিক ফয়সালা হতে হবে। আর স্টেক হোল্ডারদের মাঝে যে কোনো মূল্যে ঐক্য ধরে রাখতে হবে।

Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বিএনপি ও জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ন্যারেটিভ তৈরি করত সিআরআই
স্বৈরাচারের দোসরদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে
ইবি ক্যাম্পাসের ঝোপঝাড় নির্মূল করুন
ভারতে বসে শেখ হাসিনার লাগাতার চক্রান্ত
বিপ্লব ও নতুন বাংলাদেশ : খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে অনন্য
আরও

আরও পড়ুন

তাসকিনের ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে অল্পতেই গুটিয়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ,জিততে দরকার ৩৩৩

তাসকিনের ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে অল্পতেই গুটিয়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ,জিততে দরকার ৩৩৩

আসছে বছর গাঁটছড়া বাঁধতে চলেছে তামান্না-বিজয় জুটি

আসছে বছর গাঁটছড়া বাঁধতে চলেছে তামান্না-বিজয় জুটি

লোহাগড়ায় প্রতিপক্ষের ধারালো অস্ত্রের কোপে ৪ জন গুরুতর আহত

লোহাগড়ায় প্রতিপক্ষের ধারালো অস্ত্রের কোপে ৪ জন গুরুতর আহত

মাওলানা আতাহার আলীকে বাদ দিয়ে দেশের জাতীয় ইতিহাস রচিত হতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

মাওলানা আতাহার আলীকে বাদ দিয়ে দেশের জাতীয় ইতিহাস রচিত হতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

পরিবহন খাতে বিশৃঙ্খলার চেষ্টায় আ.লীগের দোসররা

পরিবহন খাতে বিশৃঙ্খলার চেষ্টায় আ.লীগের দোসররা

ড. মাহবুব মোল্লা কলেজ সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে

ড. মাহবুব মোল্লা কলেজ সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাত

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাত

নরসিংদীর পলাশে ইটবাহী ট্রলির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

নরসিংদীর পলাশে ইটবাহী ট্রলির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

জনসংযোগ ও বিজ্ঞাপনী সংস্থা ওপাশ কমিউনিকেশনস লিমিটেডের যাত্রা শুরু

জনসংযোগ ও বিজ্ঞাপনী সংস্থা ওপাশ কমিউনিকেশনস লিমিটেডের যাত্রা শুরু

মানুষের ‘হৃদয় স্পর্শ করার’ ট্রেনিং নিতে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পরামর্শ

মানুষের ‘হৃদয় স্পর্শ করার’ ট্রেনিং নিতে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পরামর্শ

মুরাদনগরবাসীর কাছে সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের খোলা চিঠি

মুরাদনগরবাসীর কাছে সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের খোলা চিঠি

সেনবাগ হুফফাযুল কুরআন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

সেনবাগ হুফফাযুল কুরআন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

সুনামগঞ্জে আ.লীগ নেতার গ্রেফতার দাবি

সুনামগঞ্জে আ.লীগ নেতার গ্রেফতার দাবি

কিশোরগঞ্জের ওয়ালী নেওয়াজ খানের ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

কিশোরগঞ্জের ওয়ালী নেওয়াজ খানের ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

পদ্মা রেলসেতু দিয়ে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলবে মঙ্গলবার

পদ্মা রেলসেতু দিয়ে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলবে মঙ্গলবার

এদেশের মানুষ ইসলামি বিপ্লবের প্রস্তুতি নিচ্ছে : কুমিল্লায় আল্লামা মামুনুল হক

এদেশের মানুষ ইসলামি বিপ্লবের প্রস্তুতি নিচ্ছে : কুমিল্লায় আল্লামা মামুনুল হক

পুত্রের কুড়ালের আঘাতে প্রাণ গেল বৃদ্ধ পিতার

পুত্রের কুড়ালের আঘাতে প্রাণ গেল বৃদ্ধ পিতার

বন্ধ আলহাজ জুট মিল চালুর দাবিতে শ্রমিক দলের মানববন্ধন

বন্ধ আলহাজ জুট মিল চালুর দাবিতে শ্রমিক দলের মানববন্ধন

আগাম আলু খেত ব্ল্যাক লেকে আক্রান্ত

আগাম আলু খেত ব্ল্যাক লেকে আক্রান্ত

আইডিবি-বিআইএসইডব্লিউ আইটি স্কলারশিপ ৫৯ তম রাউন্ড ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ব্যাচের ফেয়ার ওয়েল অনুষ্ঠিত

আইডিবি-বিআইএসইডব্লিউ আইটি স্কলারশিপ ৫৯ তম রাউন্ড ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ব্যাচের ফেয়ার ওয়েল অনুষ্ঠিত