ভারত কি শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে?

Daily Inqilab রিন্টু আনোয়ার

২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১১ এএম | আপডেট: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১১ এএম

কাছেই আছি, যে কোনো সময় চট করে চলে আসবো- নেতাকর্মীদের প্রতি শেখ হাসিনার এমন ঘোষণা নিলর্জ্জের, স্পর্ধার প্রকাশ যদিও তা বাস্তবায়নের নমুনা নেই। সময়ের ব্যবধানে তিনি বীরের বেশে প্রত্যার্পণ করবেন সেই আলামতও নেই। এর বিপরীতে সরকারের দিক থেকে যেভাবে বলা হচ্ছে, তাকে ধরে এনে বিচার করা হবে, সেই লক্ষণও নেই। মোটকথা পুরো ব্যাপারটাই ঘুরছে কথার কথায়।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে ১৯৮১ সালে শেখ হাসিনার আগমন ভারত থেকে। ২০২৪ সালে নির্গমন ভারতেই। যেখান থেকে এসেছেন সেখানেই গেছেন। তার অকৃত্রিম ভরসাস্থল ভারত, যা তিনি গোপন রাখেননি। ক্ষমতায় থাকতে ঘটনাচক্রে নিজ মুখেই বলেছেন, ‘ভারতকে যা দিয়েছি তা তাদের আজীবন মনে রাখতে হবে’। অক্ষরে অক্ষরে প্রমাণÑ ভারত তা মনে রেখেছে। কেবল ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপি নয়, কংগ্রেসসহ ভারতের সব কটি দল সিদ্ধান্ত নিয়েই তাকে আশ্রয় দিয়েছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ‘পদত্যাগ করে’ শেখ হাসিনা গত ৫ আগস্ট ভারতে চলে যাওয়ার পর দেশটির ক্ষমতাসীন দল বিজেপি ও বিরোধী দল কংগ্রেসসহ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো সংসদের ভেতরে-বাইরে দফায় দফায় বৈঠকে বসে। বলার অপেক্ষা রাখে না, ভবিষ্যতেও শেখ হাসিনার ভালোর জন্য যা করা দরকার, ভারত সব করবে ।

শেখ হাসিনার ভারতে অবস্থান দুদেশের রাজনীতির সমান্তরালে কূটনীতিরও বিষয়। তাকে বিচারের মুখোমুখি করতে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের চাপ রয়েছে। সরকার তা গ্রাহ্যও করছে। যে কারণে তাকে ফেরত পেতে দিল্লিকে ঢাকার কূটনৈতিকপত্র। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে প্রত্যর্পণ চুক্তির (এক্সট্রাডিশন ট্রিটি) অধীনে শেখ হাসিনাকে চাওয়া হয়েছে। দিল্লি পত্রটি গ্রহণ করেছে। গ্রহণ করেছে মানে গ্রাহ্য করেছে, তা নয়। বাকিটা বোঝা যাবে তাদের এ বিষয়ক প্রতিক্রিয়ার পর। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনো উত্তর না এলে বাংলাদেশ একটি অনুস্মারক চিঠি পাঠাতে পারবে। এদিকে, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও হত্যাকা-সহ বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্ত সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে ফেরত আনা না গেলে তাঁর অনুপস্থিতিতে বিচারকাজ এগিয়ে নেওয়ার ইঙ্গিত আছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের প্রধান প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের কথায়। শেখ হাসিনা নিজে আদালতে উপস্থিত না হলে কিংবা ভারত তাঁকে ফেরত না দিলে কী হতে পারে, এমন প্রশ্নের জবাবেই এসেছে কথাটি।

কোনো অভিযুক্ত ব্যক্তি আদালতে হাজির না হলে তার অনুপস্থিতিতে বিচারকাজ চলার ব্যবস্থা আইনে আছে। আবার আরেক বাস্তবতা হচ্ছে, যে প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হয়েছে, সেই চুক্তি অনুযায়ী দুই রাষ্ট্র যেমন দুটি পক্ষ, বর্তমান বিবেচ্য ক্ষেত্রে শেখ হাসিনা নিজেও একটি পক্ষ। এ কারণে রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের দিক থেকে তাকে ফেরত পাঠানোর বিষয় যেমন আছে, তিনি নিজে ফিরতে চাইবেন কি না, ঢাকা ফিরে বিচারকে আদালতে মোকাবিলা করবেন কি না, সেটাও ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয়। ভারতের কাছে শেখ হাসিনা শুধু একজন ব্যক্তি নন, তিনি বাংলাদেশে তাদের পরীক্ষিত, বিশ্বস্ত ও আস্থাভাজন একমাত্র মিত্র। কাজেই, তাকে বিচার করে সাজা দেয়ার জন্য ভারত সরকারিভাবে শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে, এমন সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তাই বলে নিজের সিদ্ধান্তে কিংবা ভারত সরকারের মাধ্যমে শেখ হাসিনা দেশে এসে রাজনীতি শুরু করে দেবেন সেই সম্ভাবনাও নেই। বিষয়টি দু’দিকের জন্যই জটিল। পারিপার্শ্বিকতায় এখানে ভারতের মতিগতিই মুখ্য। বাংলাদেশ বা অন্য কেউ চাইলেও শেখ হাসিনাকে ফেরত আনা সম্ভব নয়, সেই বার্তা দেয়া হচ্ছে নানান দিক থেকে।

এক দেশের নাগরিককে অন্য দেশ থেকে ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন উষ্ণ রাজনৈতিক সম্পর্ক এবং যাকে ফেরত চাওয়া হয়েছে, তার বিষয়ে ওই সরকারের অবস্থান। শেখ হাসিনা ও তার দল আওয়ামী লীগ ভারতের খাস পছন্দের। ৫ আগস্ট বাংলাদেশের পরিস্থিতি বদলে গেলেও শেখ হাসিনার বিষয়ে ভারত বদলে যায়নি। মুখ ফিরিয়ে নেয়নি। ভারতের বিশৃঙ্খলাকামী বলে প্রচারিত অনুপ চেটিয়াকে বাংলাদেশ ২০১৫ সালে দিল্লির হাতে তুলে দেয় দু’দেশের বন্দি বিনিময় চুক্তি অনুযায়ী। শেখ হাসিনাই তা করেছেন। এখন দিল্লি সেই শেখ হাসিনাকেই ঢাকার হাতে তুলে দেবেÑ এমন আশাবাদী মহল আছে। কিন্তু, বাস্তবতা নেই। ২০১৫ সালে আসামের স্বাধীনতাকামী সংগঠন উলফার শীর্ষ নেতা অনুপ চেটিয়া, লক্ষ্মী প্রসাদ গোস্বামী, বাবুল শর্মাকে ভারতের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল। ২০১৮ সালে বাদল ফারাজি নামের একজন বাংলাদেশিকে ভারত বন্দি বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করে। একই প্রক্রিয়ায় দিল্লিতে পলাতক শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের হাতে হস্তান্তরের জন্য ঢাকার চিঠি দেয়ার যুক্তি আছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থানের সময়ে হত্যাকা-, গত ১৬ বছরে গুম-ক্রসফায়ার, পিলখানা হত্যাকা- এবং মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে হত্যাকা- মোটাদাগে এই কয়টি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ এসেছে। শেখ হাসিনা, তার মন্ত্রিসভা, বিভিন্ন বাহিনীর প্রধানসহ অনেকের বিরুদ্ধে মামলা চলমান। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তিটি ২০১৩ সালে করা হলেও ২০১৬ সালে মূল চুক্তিটি সংশোধন করা হয়।

সংশোধনের সময় এমন একটি ধারা যুক্ত করা হয়েছিল সেটি হস্তান্তরের প্রক্রিয়াকে বেশ সহজ করে তুলেছিল। সংশোধিত চুক্তির ১০ এর (৩) ধারায় বলা হয়েছে, কোনো অভিযুক্তের হস্তান্তর চাওয়ার সময় অনুরোধকারী দেশকে সেই সব অভিযোগের পক্ষে কোনো সাক্ষ্যপ্রমাণ পেশ না করলেও চলবে। শুধু সংশ্লিষ্ট আদালতের গ্রেফতারি পরোয়ানা পেশ করলেই সেটিকে বৈধ অনুরোধ হিসেবে ধরা হবে। বাংলাদেশ-ভারতের বন্দি বিনিময় চুক্তিতে বলা হয়েছে, ন্যূনতম এক বছরের সাজা হতে পারে এমন মামলায় আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলেই ভারত বা বাংলাদেশকে পলাতক বন্দি হস্তান্তর করতে হবে। হত্যা, গণহত্যা, বোমা হামলা, গুলি করে হত্যা, সম্পত্তির ক্ষতি, গুম-অপহরণ বা জিম্মি করা এবং হত্যার প্ররোচনার মতো অপরাধের মামলায় দুই দেশেরই পলাতক আসামিকে ফেরত দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে চুক্তিতে। তবে অপরাধ রাজনৈতিক হলে প্রত্যর্পণ প্রত্যাখ্যান করা যেতে পারে। আসামি ধরে আনার আরেক মাধ্যম হচ্ছে ইন্টারপোল। সেইপথেও আছে বাংলাদেশ। জুলাই-আগস্ট গণহত্যা মামলার প্রধান আসামি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড নোটিশ জারির আবেদন করা হয়েছে। এই রেড নোটিশ জারির মাধ্যমে শেখ হাসিনাসহ পলাতক আসামিদের ফেরত আনতে চায় সরকার। ইন্টারপোল রেড নোটিশ জারি করলেই শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে ধরে আনা সম্ভব? বাস্তবতা হলো, কেবল নোটিশ জারি করে কাউকে ফেরত আনা সম্ভব নয়। শেখ হাসিনা ভারতের আশ্রয়ে রয়েছেন। তিনি সেখানে বন্দি নন। তাই বন্দিবিনিময় চুক্তি তার ক্ষেত্রে খাটে না। তিনি বাংলাদেশের আদালতের দৃষ্টিতে পলাতক আসামি। ভারতের কাছে একজন আশ্রয়প্রার্থী। বন্দিবিনিময় চুক্তিতে কারাগারে থাকা আসামি বা গ্রেফতারকৃত আসামির কথা বলা আছে। আবার শুনতে যত কঠোর মনে হয়, বাস্তবে ইন্টারপোলের মাধ্যমে ধরে আনার রেকর্ড কম। এক হিসাবে জানা গেছে, এখন পর্যন্ত ইন্টারপোলের মাধ্যমে ১৭ জন অভিযুক্ত আসামিকে বাংলাদেশে ফেরত আনা গেছে। আর বর্তমানে ইন্টারপোলের ওয়েবসাইটের রেড নোটিশের তালিকায় বাংলাদেশের ৬৪ জনের নাম রয়েছে। তাদের বেশিরভাগই বিভিন্ন ধরনের ফৌজদারি অপরাধ ও বিভিন্ন হত্যা মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি। এর আগে, ২০১৩ সালে মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আবুল কালাম আযাদকে মৃত্যুদ- দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। কিন্তু বিচার শুরু হওয়ার পর আযাদ বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যান। তাকে ফেরত আনতে রেড এলার্ট জারি করেছিল ইন্টারপোল।

ইন্টারপোলের তালিকায় এখন যে ৬৪ জনের নাম আছে সেখানে আছে আবুল কালাম আযাদের নামও। ইন্টারপোল বা ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল পুলিশ অর্গানাইজেশন হলো এমন একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা, যেটি সারা বিশ্বের পুলিশ এবং অপরাধ বিশেষজ্ঞদের একটি নেটওয়ার্কে সংযুক্ত ও সমন্বয় করে। এর প্রধান কাজ অপরাধীদের ধরতে আন্তর্জাতিক পুলিশকে সহায়তা করা। যেন বিশ্বের সব পুলিশ অপরাধের বিরুদ্ধে এক হয়ে কাজ করতে পারে। একটি দেশের আসামি সেখানে অপরাধ করার পর অন্য দেশে চলে গেলে সেই আসামিকে ধরতে ইন্টারপোলের সহায়তা লাগে। সংস্থাটি অপরাধের তদন্ত, ফরেনসিক ডাটা বিশ্লেষণ, সেইসঙ্গে পলাতকদের খুঁজতে সহায়তা করে। ইন্টারপোলের এমন একটি ডাটাবেজ রয়েছে যেখানে অপরাধীদের সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য যেমন: অপরাধীর ছবি বা স্কেচ, ক্রিমিনাল প্রোফাইল, ক্রিমিনাল রেকর্ড, চুরির রেকর্ড, চুরি যাওয়া পাসপোর্ট, যানবাহন ও জালিয়াতির তথ্য ইত্যাদি পাওয়া যায়। দুর্নীতি, যুদ্ধাপরাধ, সন্ত্রাসবাদ, মানবপাচার, অস্ত্রপাচার, মাদকপাচার, সাইবার ক্রাইম, মানি লন্ডারিং, শিশু সহিংসতাসহ ১৭ ক্যাটাগরির অপরাধ তদন্তে ইন্টারপোল তার সদস্য দেশগুলোকে সহায়তা দিয়ে থাকে। শেখ হাসিনা খোঁজার আসামী নন। তিনি ভারতে নামঠিকানা নিয়ে রাজমেহমান হয়েই আছেন।

শেখ হাসিনার দিল্লি যাওয়া, তাঁকে ফেরত চাওয়া ও ফেরত দেওয়ার পুরো বিষয়টির মধ্যে রাজনীতি আছে বলে মনে করেন ভারতের হরিয়ানার ওপি জিন্দাল গ্লোবাল ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ের অধ্যাপক ড. শ্রীরাধা দত্ত। তিনি বাংলাদেশের একটি পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি দুই দিকের জন্য খুবই জটিল একটি ব্যাপার। কাজেই এটা নিশ্চিত করে বলা যায়, তাঁকে ফেরত দেওয়ার ব্যাপারটি রাতারাতি ঘটবে না।’

অন্যদিকে বাংলাদেশে সরকারের ভেতর-বাইরের কূটনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেন, শেখ হাসিনার বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি এমনকি তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে নেপথ্যে নানা রকম দর-কষাকষি হতে পারে। এই দর-কষাকষিতে যুক্তরাষ্ট্র অন্যতম পক্ষ হতে পারে, এমনটিও মনে করেন বাংলাদেশের এক ঊর্ধ্বতন কূটনীতিক।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির মনে করেন, ‘চুক্তির কয়েকটি অনুচ্ছেদ [৬ ও ৮] কাজে লাগিয়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ফেরত না পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ আছে। এ ক্ষেত্রে ভারত নিশ্চয়ই তাঁকে ফেরত না দেওয়ার রাজনৈতিক কী মূল্য হতে পারে, তা বিবেচনায় নেবে।’

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

সন্তান প্রাপ্তবয়স্ক হলেই বিয়ে দিন
খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা : শিক্ষায় তার অবদান
ভারতকে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করতে হবে
শুধু নামেই জিমনেসিয়াম
মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনীতিতে কী পরিবর্তন আসছে?
আরও

আরও পড়ুন

বাউফলে বিএনপির ৫ নেতাকর্মী আহত

বাউফলে বিএনপির ৫ নেতাকর্মী আহত

২০২৫ সালে আসছে কোক স্টুডিওর নতুন গান

২০২৫ সালে আসছে কোক স্টুডিওর নতুন গান

মার্কিন ক্রীড়া ধারাভাষ্যকার কিংবদন্তি গ্রেগ গাম্বেলের বিদায়

মার্কিন ক্রীড়া ধারাভাষ্যকার কিংবদন্তি গ্রেগ গাম্বেলের বিদায়

সচিবালয় ছিল দালালদের হাটবাজার: ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি

সচিবালয় ছিল দালালদের হাটবাজার: ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি

সচিবালয়ে নিহত ফায়ার ফাইটার নয়নের পরিবারের পাশে তারেক রহমান

সচিবালয়ে নিহত ফায়ার ফাইটার নয়নের পরিবারের পাশে তারেক রহমান

দৌলতপুরে বিএনপি’র কর্মীসভায় কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা

দৌলতপুরে বিএনপি’র কর্মীসভায় কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা

সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর ইউপি সদস্যের মুখে বিষ ঢেলে হত্যা!

সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর ইউপি সদস্যের মুখে বিষ ঢেলে হত্যা!

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সজলকে ছাত্র জনতার ডিম নিক্ষেপ, পাঠানো হলো কারাগারে

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সজলকে ছাত্র জনতার ডিম নিক্ষেপ, পাঠানো হলো কারাগারে

গাবতলীতে বালুবাহী ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে এক মহিলা নিহত

গাবতলীতে বালুবাহী ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে এক মহিলা নিহত

পঞ্চগড়ে শিক্ষার্থী নিয়ে শিশুস্বর্গের শীত আনন্দ উৎসব

পঞ্চগড়ে শিক্ষার্থী নিয়ে শিশুস্বর্গের শীত আনন্দ উৎসব

টোল প্লাজায় ৭ জনকে চাকায় পিষে হত্যা: শোক ও ক্ষোভ নেটিজেনদের

টোল প্লাজায় ৭ জনকে চাকায় পিষে হত্যা: শোক ও ক্ষোভ নেটিজেনদের

ইয়েমেন বিমানবন্দরে হামলায় আহত জাতিসংঘ কর্মী উদ্ধার: ডব্লিউএইচও

ইয়েমেন বিমানবন্দরে হামলায় আহত জাতিসংঘ কর্মী উদ্ধার: ডব্লিউএইচও

গোপালগঞ্জে জেলা বিএনপি'র একাধিক কার্যালয় নিয়ে যা বললেন নেতৃবৃন্দ

গোপালগঞ্জে জেলা বিএনপি'র একাধিক কার্যালয় নিয়ে যা বললেন নেতৃবৃন্দ

পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বাংলাদেশে প্রশিক্ষণ দিতে আসার খবর ভিত্তিহীন : আইএসপিআর

পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বাংলাদেশে প্রশিক্ষণ দিতে আসার খবর ভিত্তিহীন : আইএসপিআর

সংস্কারের কারণে অনির্বাচিত সরকারের হাতে দিনের পর দিন দেশ চালাতে দিতে পারি না

সংস্কারের কারণে অনির্বাচিত সরকারের হাতে দিনের পর দিন দেশ চালাতে দিতে পারি না

‘বিআইডব্লিউটিএ’ কর্মকর্তাদের যোগসাজসে নারায়ণগঞ্জে অবৈধভাবে নির্মাণাধীন জেটি দিয়ে পণ্য খালাস

‘বিআইডব্লিউটিএ’ কর্মকর্তাদের যোগসাজসে নারায়ণগঞ্জে অবৈধভাবে নির্মাণাধীন জেটি দিয়ে পণ্য খালাস

সংস্কারের নামে দিনের পর দিন অনির্বাচিত সরকারকে দেশ চালাতে দেওয়া যায় না: মির্জা ফখরুল

সংস্কারের নামে দিনের পর দিন অনির্বাচিত সরকারকে দেশ চালাতে দেওয়া যায় না: মির্জা ফখরুল

ময়মনসিংহে ইত্তেফাকুল উলামা বৃহত্তর মোমেনশাহীর সীরাতুন্নবী সম্মেলন চলছে

ময়মনসিংহে ইত্তেফাকুল উলামা বৃহত্তর মোমেনশাহীর সীরাতুন্নবী সম্মেলন চলছে

গণঅভ্যুত্থান না হলে আমি ওসি হতে পারতাম না

গণঅভ্যুত্থান না হলে আমি ওসি হতে পারতাম না

আটঘরিয়ায় খেজুরের রস থেকে গুড় তৈরিতে ব্যস্ত গাছিরা

আটঘরিয়ায় খেজুরের রস থেকে গুড় তৈরিতে ব্যস্ত গাছিরা