অন্তর্বর্তী সরকারের ছয় মাস : প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৫ এএম

অন্তর্বর্তী সরকারের ছয় মাস পূর্ণ হয়েছে। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর বিপুল সমর্থন ও প্রত্যাশা নিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে এ সরকার গঠিত হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই দেড় দশকের ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনামুক্ত বাংলাদেশে নতুন সরকারের প্রতি জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা পূরণের দাবি সবচেয়ে বেশি থাকবে। যেকোনো সরকারের প্রথম ছয় মাস কম সময় নয়। এ সময়ে জনগণের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি কতটা পূরণ হয়েছে, সে হিসাব তারা করবে। পর্যবেক্ষকদের মতে, এই সরকারের কাছে জনগণের প্রত্যাশা যতটা, প্রাপ্তি ততটা ঘটেনি। বলার অপেক্ষা রাখে না, দীর্ঘ দেড় দশকে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা রাষ্ট্রের সকল কাঠামো ভেঙে দিয়েছেন। দেশকে একটি ভঙুর রাষ্ট্রে পরিণত করে গেছেন। জনগণকে মধ্যযুগীয় বর্বরতার মধ্যে রেখেছিলেন। লুটপাট ও পাচার করে অর্থনীতিকে ফোকলা করে গেছেন। গণতন্ত্রকে নিঃশেষ করে দেশকে রাজনীতি শূন্য করেছেন। হাসিনার এই শাসনকে দ্ব্যর্থহীনভাবে সমর্থন ও সরাসরি সহযোগিতা করেছে ভারত। হাসিনাকে ক্ষমতায় রেখে তার সব স্বার্থ হাসিল করেছে। হাসিনা নিজেও তা স্বীকার করেছেন। স্বাধীনতার পর দেশ এমন অন্ধকার সময় কখনো পার করেনি। দুঃসহ পরিস্থিতিতে ছাত্র-জনতা জীবন দিয়ে হাসিনাকে ভারতে পালিয়ে যেতে বাধ্য করে। দেশে অন্ধকার যুগের অবসান ঘটে। অন্তর্বর্তী সরকার এক ধ্বংসস্তুপের মধ্যে দায়িত্ব গ্রহণ করে। তার প্রধান দায়িত্ব হয়ে দাঁড়ায়, ভেঙে দেয়া রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত ও শূন্য অর্থনীতিকে পূর্ণ করা এবং একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে রাজনৈতিক দলের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা।
অন্তর্বর্তী সরকারের ছয় মাসের পথ চলা কুসুমাস্তীর্ণ নয়। দায়িত্ব নেয়ার পরপরই তাকে ব্যর্থ করে দিতে পতিত হাসিনা ও তার প্রভু মোদির একের পর এক ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত মোকাবেলা করতে হয়েছে এবং হচ্ছে। একদিকে দেশ পুনর্গঠন, অন্যদিকে হাসিনা-মোদির ষড়যন্ত্রÑএই দুই দিকই সরকারকে সামলে চলতে হচ্ছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং বিএনপিসহ ফ্যাসিস্টবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো সরকারকে ব্যাপক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। তারা রাষ্ট্রকাঠামো বিনির্মাণে সরকারের নেয়া উদ্যোগকে সহায়তা ও যুক্তিযুক্ত সময় দেয়ার অঙ্গীকার করেছে। তবে সরকারের অনেক উপদেষ্টার কর্মক্ষমতা ও দৃঢ়তা ইতোমধ্যে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। যারা যেসব মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন, তাদের অনেকের অথর্বতা ও মন্ত্রণালয় পরিচালনায় অনভিজ্ঞতা নিয়ে সমালোচনা হয়েছে এবং হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের অগ্রাধিকারমূলক কাজ ছিল, আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা এবং নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতিতে কষ্টে থাকা সাধারণ মানুষের জীবনে স্বস্তি দেয়া। এ দুটি কাজ সরকার করতে পারেনি। বড় কথা বলেও হাসিনার সময়ের বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে পারেনি, জিনিসপত্রের দামও কমেনি। এতে সাধারণ মানুষের মধ্যে অসন্তোষ ও ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। অভ্যুত্থান পরবর্তিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যেভাবে নিয়ন্ত্রণ করা উচিৎ ছিল, তা করতে পারেনি। এক্ষেত্রে, হাসিনার গড়ে তোলা পুলিশ ও অন্যান্য বাহিনীর নিস্ক্রিয়তা দায়ী হলেও তাদের সক্রিয় করতে যে ধরনের উদ্যোগ নেয়ার কথা ছিল, তা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফট্যানেন্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকস চৌধুরী নিতে পারেননি। ফলে একের পর এক আইনশৃঙ্খলা অবনতি সংক্রান্ত ঘটনা ঘটলেও তা ছাত্র-জনতা এবং বিরোধীদলকে সামাল দিতে হয়েছে। অথচ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার উচিৎ ছিল, শুরু থেকেই দৃঢ়তা নিয়ে পুলিশকে গতিশীল করা। এক্ষেত্রে তার শৈথিল্য এবং ব্যর্থতা রয়েছে। ছয় মাস পরও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কাক্সিক্ষত উন্নতি হয়েছে, তা বলা যায় না। এ সময়ের মধ্যে বিভিন্ন মামলায় হাসিনার শাসনামলের ৩৫ মন্ত্রী ও ৪৩ এমপিকে গ্রেফতার করা হয়েছে বটে, তবে ওবায়দুল কাদের, মোহাম্মদ এ আরাফাত, হাসান মাহমুদ, আসাদুজ্জামন খান এবং হাসিনার গুম-খুন ও বিভিন্ন অপকর্মের নিত্যসঙ্গী সাবেক আইজিপি বেনজির আহমেদ, ডিবি হারুন, বিপ্লব কুমার, মনিরুল ইসলামদের গ্রেফতার করতে পারেনি। তারা নিরাপদে দেশ থেকে পালিয়ে গেছে। এখন তারা বিদেশে বসে সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করছে। কয়েকদিন আগে আওয়ামী লীগের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে বেনজির আহমেদ যুক্ত হয়ে পুলিশে এখনও হাসিনার সময়ের কারা কারা বহাল তবিয়তে রয়েছে এবং তাদের দিয়ে কীভাবে সরকারকে বিপাকে ফেলবে তার বিস্তারিত বলেছেন। গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম হুমকি দিয়ে বলেছেন, যে রাজধানীতে আমাদের মানুষ দিনে শান্তিতে ঘুরতে পারবে না, চলতে পারবে না, সেই রাজধানীর মানুষ রাতে ঘুমাতে পারবে না। আমরা সেইভাবে আমাদের তৈরি করে নিয়েছি। একই সাথে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার হুমকি-ধমকি তো আছেই। স্পষ্টতই প্রতীয়মান হচ্ছে, হাসিনা ও তার দোসররা এখন অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে অলআউট ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তে নেমেছে। প্রশ্ন হচ্ছে, পালিয়ে যাওয়া ও পালিয়ে থাকা এসব পুলিশ কর্মকর্তা এবং আওয়ামী লীগের নেতারা কীভাবে ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে? এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা কেন পদক্ষেপ নিতে পারছেন না? অর্থনীতির ক্ষেত্রে সরকারের ব্যর্থতা হতাশ করার মতো। দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ও বাংলাদেশের গর্ভনর ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনলেও দেশের অর্থনীতি গতিশীল করতে ব্যর্থ হয়েছেন। বিগত সরকারের দুর্নীতিবাজদের কিছু ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ ও কারখানা বন্ধ করা ছাড়া তেমন কিছু করতে পারেননি। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বলতে কিছু নেই। কর্মসংস্থান হওয়ার পরিবর্তে অনেক কলকারখানা বন্ধ হয়েছে। বেকারের মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। মানুষের কাছে টাকা নেই। রেমিট্যান্স ও রফতানি আয় বাড়লেও তাতে সরকারের কোনো কৃতিত্ব নেই। সব সরকারের আমলেই এই দুই খাত স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে। অর্থনীতির দুর্দশা কাটাতে উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্টদের ব্যর্থতা চরমভাবে ফুটে উঠেছে। এমনকি, ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব নেয়ার পরপর বিশ্বব্যাপী তার গ্রহণযোগ্যতার কারণে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, কানাডা, জাতিসংঘ, বিশ্বব্যাংক, জাইকা, এডিবিসহ দাতা দেশ ও সংস্থা যেসব মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, উদ্যোগ নিয়ে সেসব আর্থিক সহায়তায় যদি গতি সঞ্চার করা যেত, তাহলে অর্থনীতি এ মন্দাবস্থার মধ্যে থাকত না। তা না করে, উল্টো মরার উপর খাঁড়ার ঘা দিয়ে জনগণের উপর ভ্যাট-ট্যাক্স বসিয়ে দুর্ভোগ আরও বাড়ানো হয়েছে। দেশের অর্থনীতি, মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন, কর্মসংস্থান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলোতে প্রত্যাশিত অগ্রগতি হয়নি। এতে সরকারের প্রতি জনঅসন্তোষ ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেহেতু এই সরকার ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের ফসল, তাই তারা ধৈর্য্য ধরে সরকারের ভালো করার প্রত্যাশা নিয়ে রয়েছে। তবে আর কতদিন তাদের এই ধৈর্য্য থাকবে, সেটাই এখন প্রশ্ন। অন্তর্বর্তী সরকারকে জনঅসন্তোষের বিষয়গুলো উপলব্ধি করে সামনের দিনগুলোতে কার্যকরি ভূমিকা ও কর্মপরিকল্পনা নেয়া উচিৎ। কূটনৈতিক ক্ষেত্রে সরকারের ভালো সাফল্য রয়েছে। ভারতের চোখে চোখ রেখে কথা বলছে। এটা দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের হুমকি হয়ে থাকা ভারতের জন্য একটা শিক্ষা হয়ে আছে।
গত অক্টোবরে সরকার সংবিধান, জনপ্রশাসন, আদালত, পুলিশ, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশনসহ সংস্কার বিষয়ক যেসব কমিশন গঠন করেছে, সেগুলোর প্রতিবেদন ইতোমধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেয়া হয়েছে। এসব প্রতিবেদন নিয়ে আগামী সপ্তাহে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলাপ শুরু হতে পারে। এগুলো সরকারের প্রতিশ্রুত কাজ। এ পর্যায়ে এসে বলা যেতে পারে, সরকার দ্রুত নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি শুরু করেছে। বিএনপি অনেক আগে থেকেই সরকারকে দ্রুত নির্বাচন আয়োজনের তাকিদ দিয়ে আসছে। দলটি ন্যূনতম সংস্কার করে জুলাই-আগস্টের মধ্যে নির্বাচন দাবি করেছে। অন্তর্বর্তী সরকার এ বছরের শেষের দিকে কিংবা আগামী বছরের জুন-জুলাইয়ের মধ্যে নির্বাচন দেয়া হবে বলে বলেছে। গত বুধবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাপানের সংবাদ মাধ্যম এনএইচকের সাথে এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে বলেছেন, নির্বাচন এ বছরের শেষ দিকে হতে পারে। দেখা যাচ্ছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস কনসিসটেন্টলি তাঁর সদিচ্ছা ব্যক্ত করছেন। তিনি দেশের সামগ্রিক বিষয় নিয়ে যেভাবে চিন্তাভাবনা করছেন, তাঁর সাথে অন্য উপদেষ্টারা তাল মিলাতে পারলে এ সরকারের সাফল্য যুগান্তকারি হয়ে ওঠা সম্ভব। শুধু তাঁকে যদি আমরা কাজ করতে যথাযথভাবে সহায়তা করি, তাহলে তিনিই পারবেন বিশ্বে বাংলাদেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে। এ সুযোগ সবসময় আসে না। সরকারের সকল উপদেষ্টার উচিৎ, তাঁকে সামনে রেখে দেশ গঠনে অধিক ভূমিকা রাখা। এখন অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দুটি কাজ হচ্ছে, দ্রুত নির্বাচনের আয়োজন করা এবং মানবতাবিরোধী অপারাধে অভিযুক্ত ফ্যাসিস্ট দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে জনচাহিদা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া। যেহেতু, দেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় ফিরিয়ে আনা জরুরি এবং বিএনপি ও অন্যান্য দল দ্রুত নির্বাচন চাচ্ছে, তাই সরকারকে দ্রুত নির্বাচনের পথে হাঁটতে হবে। তা নাহলে, নানা অপশক্তি উসকানি দিয়ে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে তৃতীয় পক্ষকে ক্ষমতা দখলের সুযোগ করে দিতে পারে। আওয়ামী লীগ ইতোমধ্যে ফ্যাসিস্ট দল হিসেবে পরিগণিত হয়েছে এবং এখনো তার এ চরিত্র অপরিবর্তিত রয়েছে, সর্বোপরি দলটি ভারতের মদদে বাংলাদেশবিরোধী নানা ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে, সুতরাং তাকে নিষিদ্ধ করা এখন সময়ের দাবি। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া গত শুক্রবার বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থাকে (বাসস) দেয়া এক সাক্ষাৎকারে স্পষ্ট করেই বলেছেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একধরনের ঐকমত্য তৈরি হচ্ছে। ফলে শিঘ্রই এ ব্যাপারে সরকার পদক্ষেপ নেবে। আমরা আশা করি, অন্তর্বর্তী সরকার আর যতটা সময় দায়িত্ব পালন করুক না কেন, সে সময়ের মধ্যে দেশকে একটি গণতান্ত্রিক ও উন্নত দেশে পরিণত করার পথরেখা রচনা করে দেশের মানুষের কাছে নন্দিত হয়ে থাকবে।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

নববর্ষ উদযাপনে মনোহরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আনন্দ শোভাযাত্রা

মাজারের বার্ষিক ওরসের মেলায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা করল স্বামী

কুমিল্লার রাজগঞ্জ বাজারে অগ্নিকাণ্ডে পৌনে দুই কোটি টাকার মালামাল ভস্মীভূত

সরকার নয়, আমরা একটি দেশ হিসেবে কাজ করছি: জ্বালানি উপদেষ্টা

মতলবে উপজেলা বিএনপির বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা

ফিলিস্তিনবাসীদের শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া মাহফিল

বর্ণাঢ্য ‘ড্রোন শো’ দেখে মুগ্ধ লাখো মানুষ

নতুন বছরে সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর হোক : মঞ্জু

বুধবার ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পুরোনো পদে ফিরলেন গাঙ্গুলি

আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং নারী ক্রিকেট দল

রূপায়ণ সিটিতে শতকন্ঠে বর্ষবরণ

বর্ষবরণকে স্বাগত জানিয়ে গাজীপুরে জেলা বিএনপির শোভাযাত্রা

আমরা নতুন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছি: ফারুকী

ভারতীয়দের হজ কোটা ৮০ শতাংশ কমাল সৌদি

চীনা দূতাবাসের সৌজন্যে ঢাকার আকাশে ব্যতিক্রমী ড্রোন শো

নাসিরনগর প্রশাসনের বর্ষবরণে উপস্থাপক ছাত্রলীগ কর্মী, সাংবাদিককে এসিল্যান্ড বললেন কিছু হবে না!

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আহমাদ মারা গেছেন

পহেলা বৈশাখ আমাদের সংস্কৃতি, ভালোবাসা আর আনন্দের প্রতীক : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

নববর্ষে আইন শৃঙ্খলা সুরক্ষায় প্রশংসনীয় ভূমিকায় র্যাব - ৯