সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে হবে

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

১৪ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১২ এএম | আপডেট: ১৪ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১২ এএম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের চীন সফরের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে বিরাজিত সম্পর্ক উচ্চমাত্রায় পৌঁছেছে। এই সম্পর্ক কাজে লাগাতে পারলে দেশের ব্যাপক কল্যাণ হবে, উন্নতি বৃদ্ধি পাবে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এই সফরের মূল লক্ষ্য ছিল চীনের হাইনান প্রদেশের বোয়ায় অনুষ্ঠিত ২৫ দেশের জোট বোয়াও ফোরামের এশিয়ার অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্মেলনে অংশগ্রহণ করা। সেই সম্মেলনে তিনি সকলের মধ্যমণিতে পরিণত হয়েছিলেন (ইতোপূর্বে তিনি এই প্রদেশের সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন বলে খবরে প্রকাশ)। যদিও তিনি বিশ্বব্যাপী ক্ষুদ্র ঋণের জনক, সামাজিক ব্যবসা ও থ্রি জিরোর (শূন্য কার্বন নির্গমন, শূন্য দারিদ্র্য এবং শূন্য বেকারত্ব) প্রবক্তা হিসাবে বিশ্বখ্যাত হয়েছেন বহুদিন আগেই। তাই কানাডা, জাপানসহ বহু দেশের পাঠ্যসূচিতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জীবনী অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বিশ্বের ১০৭টা ইউনিভার্সিটিতে ড. মুহাম্মদ ইউনূস সেন্টার এবং ৪,৬০০টি থ্রি জিরো ক্লাব চালু করা হয়েছে। ইতালির রোমে ‘পোপ ফ্রান্সিস ইউনূস থ্রি জিরো ক্লাব’ চালু করেছেন খ্রিস্টান ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিস গত ২০২৪ সালে। সর্বোপরি ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রায় দুই শত আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। যার অন্যতম হচ্ছে: নোবেল, অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্সিয়াল অ্যাওয়ার্ড ও মার্কিন কংগ্রেশনাল অ্যাওয়ার্ড ইত্যাদি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস বহুবার বলেছেন, তার প্রতিষ্ঠিত কোন প্রতিষ্ঠানেই তার এক পয়সারও মালিকানা রাখেননি (এমন উদ্যোক্তা বিশ্বে বিরল)। নোবেল বিজয়ী গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা হয়েও শুধুমাত্র বেতনভোগী এমডি ছিলেন। তিনি তার সম্পদকে ট্রাস্টে পরিণত করেছেন, যা থেকে তিনি সম্মাননা গ্রহণ করেন বলে সম্প্রতি জানিয়েছেন সাংবাদিক খালিদ মহিউদ্দিনকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে। উপরন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিভিন্ন দেশে বক্তৃতা দিয়েও বিপুল অর্থ আয় করেন। এই বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি, পানিতে ডুবিয়ে চুবানোর হুমকি ও সুদখোর বলে গালি দিয়েছিলেন পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা। অথচ, তাকে অসম্মানিত না করে দেশের সেবায় সুযোগ দেওয়া হলে তিনি মালয়েশিয়ার ড. মাহাথির ও সিঙ্গাপুরের লির মতো বাংলাদেশে ‘উন্নয়ন বিপ্লব’ ঘটাতে সক্ষম হতেন। যার সাম্প্রতিক জ্বলন্ত প্রমাণÑ বর্তমান বিশ্বের শ্রেষ্ঠ স্বৈরাচার শেখ হাসিনা কর্তৃক দেশের অর্থনীতিসহ সব খাত ধ্বংসপ্রাপ্ত অবস্থা থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার গত ৭ মাসের মধ্যেই অনেক উত্তরণ ঘটিয়েছে এবং রিজার্ভ, রফতানি, রেমিটেন্স ইত্যাদি ক্রমশ বাড়ছে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বোয়া সম্মেলনে অংশগ্রহণের পাশাপাশি সাইড লাইনে তিনি চীনসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতার সাথে সাক্ষাত ও আলোচনা করেন। তন্মধ্যে চীনের প্রেসিডেন্ট, ভাইস প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী, ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ, জাতিসংঘের প্রাক্তন মহাসচিব বান কি মুন, এফএও’র মহাপরিচালক অন্যতম। তার এই সফরকালে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ১টি চুক্তি ও ৮টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। সেগুলো হচ্ছে: দুই দেশ অর্থনৈতিক এবং কারিগরি সহযোগিতা সংক্রান্ত একটি চুক্তি এবং সাহিত্যের অনুবাদ ও প্রকাশনা, সাংস্কৃতিক বিনিময় ও সহযোগিতা, গণমাধ্যম, ক্রীড়া ও স্বাস্থ্য খাতে মোট আটটি সমঝোতা স্মারকে সই হয়েছে। এ ছাড়া বিনিয়োগ সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুর ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। চীনের শিল্প অর্থনৈতিক অঞ্চলের কার্যক্রম শুরু করা, মংলা বন্দরের আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণের জন্য একটি বাণিজ্যিক চুক্তি স্বাক্ষর, রোবট ফিজিওথেরাপি ও পুনর্বাসন কেন্দ্র নির্মাণ এবং হৃদরোগ সার্জারি যানবাহন প্রদান বিষয়ে পাঁচটি ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, চীন ২.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণ, অনুদান ও বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তিস্তা মহাপরিকল্পনার কাজ দ্রুত শুরু, কুনমিংয়ের চারটি হাসপাতালকে বাংলাদেশি রোগীদের জন্য বরাদ্দ, কুনমিং-চট্টগ্রাম বিমান সার্ভিস চালু, ২০২৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা, গৃহীত চীনা ঋণের সুদ হার ১-২% এর মধ্যে নামিয়ে আনা এবং রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট নিরসনে সহায়তা, চীনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধি এবং ঢাকার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের জন্য চারটি সমুদ্রগামী জাহাজ ক্রয়ের ক্ষেত্রে অর্থায়ন করার কথা বলেছে। অপরদিকে, বাংলাদেশ দেশের সব নদীর ৫০ বছরের পানি ব্যবস্থাপনার একটি মাস্টারপ্ল্যান করার সহায়তা চেয়েছে চীনের কাছে। এছাড়া এক চীন নীতি ও বিআরআই-এর প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। চীনা প্রেসিডেন্ট শি বাংলাদেশের চলতি সংলাপ এবং বিনিয়োগ ও বাণিজ্য বৃদ্ধিতে সহায়তা এবং বাংলাদেশে চীনের কারখানা স্থানান্তরে সহায়তা করার কথা দিয়েছেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস চীনে পৌঁছলে তাকে লাল গালিচার সম্বর্ধনা দেওয়া হয়। বিশেষ বিমান পাঠিয়ে তাকে নেওয়া হয় এবং দেশে পৌঁছে দেওয়া হয়। এসব ইতোপূর্বে এ দেশের অন্য কোনো নেতার ক্ষেত্রে হয়নি। পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দেওয়া হয়েছে (ইতোপূর্বে জাপানের বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও দেওয়া হয়েছে)। পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বিশ্বকে বদলে দিতে শিক্ষার্থীদের বড় কিছু করার স্বপ্ন দেখতে হবে। কারণ, একটি বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শুধুমাত্র শেখার জায়গা নয়, এটি স্বপ্ন দেখারও জায়গা। স্বপ্ন দেখতে পারা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় শক্তি। আপনি যদি স্বপ্ন দেখেন, তবে তা ঘটবেই। আপনি যদি স্বপ্ন না দেখেন, তবে তা কখনো ঘটবে না।

তার এ চীন সফর অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে। দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেছেন, ‘চীন সফর অন্তর্বর্তী সরকারের ইতিবাচক ও বড় একটি সাফল্য’। বাকী সব রাজনৈতিক দলেরও নেতৃবৃন্দ এবং পন্ডিতদেরও অভিমত একই। তার চীন সফর বিশ্বব্যাপী ব্যাপক আলোচিত হয়েছে। দেশ-বিদেশের মিডিয়ায়ও এই সফরকে হাইলাইট করা হয়েছে। তবে ভারত এই সফরের বিরুদ্ধে ব্যাপক অপপ্রচার চালিয়েছে। কারণ, বাংলাদেশ ও চীনের সম্পর্ক যতই গভীর হবে, ভারত ততই দাদাগিরি কমাতে বাধ্য হবে। ইতোপূবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস নেপাল, ভুটান, ভারতের সেভেন সিস্টার্স, বাংলাদেশ ও চীনকে নিয়ে বঙ্গোপসাগর কেন্দ্রিক অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করার কথা বলেছেন। তার আহবানে সাড়া দিয়ে দিল্লিস্থ ইউরোপের দূতাবাস ও মিশনগুলো বাংলাদেশ বিষয়ে ঢাকায় এসে কাজকর্ম পরিচালনা করছেন, যা এতোদিন দিল্লী থেকে করতো। এসব নিয়ে ভারত ও আওয়ামী লীগ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপর চরম ক্ষিপ্ত হয়েছে এবং তাকে অপসারণ করার নানা ষড়যন্ত্র করছে। উল্লেখ্য যে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস অচিরেই জাপান ও সৌদি আরব সফর করবেন। তাতেও দেশের ব্যাপক কল্যাণ হবে বলে অনুমেয়। বর্তমান বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মুসলিম নেতা তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান সহসাই বাংলাদেশ সফর করবেন এবং সামরিক খাতে বিপুল বিনিয়োগের প্রস্তাব দেবেন বলে জল্পনা-কল্পনা রয়েছে। আমেরিকাও বাংলাদেশের সামরিক শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করার কথা বলেছে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশ পুনরায় বিশ্ব ফোকাসে এসেছে। শেখ হাসিনার দীর্ঘ শাসনকালের গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ড, ব্যাপক মূল্যস্ফীতি, হাইব্রিড গণতন্ত্র, বিনিয়োগে ভাটা ইত্যাদি কারণে চরম নেতিবাচক অবস্থা থেকে ইতিবাচক ইমেজে ফিরে এসেছে বাংলাদেশ। ফলে বিনিয়োগ, বাণিজ্য ও পর্যটন ব্যাপক বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। এই সম্ভাবনাকে পূর্ণভাবে কাজে লাগাতে হবে। বিনিয়োগের প্রস্তাব রাষ্ট্র, ধর্ম ও পরিবেশ বিরোধী না হলে সেটা সাথে সাথে অনুমোদন করতে হবে। উৎপাদনমুখী বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রাধান্য দিতে হবে। দ্বিতীয়ত: বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অতীতের বাছ বিচার বন্ধ করতে হবে এবং ব্যবসার পরিবেশ অনুকূল করতে হবে। পর্যটনের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা সৃষ্টি করতে হবে। তাহলে দেশে বিনিয়োগ ও পর্যটনের হিড়িক পড়ে যাবে। উন্নতি ত্বরান্বিত হবে। বেকারত্ব কমে যাবে।

স্টারলিংক চালু হয়েছে পরীক্ষামূলকভাবে। পূর্ণোদ্যমে চালু হলে দেশের সর্বত্রই উচ্চগতির ইন্টারনেটের সুবিধা চালু হবে। দেশে উন্নতির নবঅধ্যায়ের সূচনা হবে। ইতোপূর্বে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বানে সাড়া দিয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব গুতেরেস বাংলাদেশ সফর করে কক্সবাজারে গিয়ে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের চরম দুর্দশা স্বচক্ষে দেখেছেন এবং তার প্রচেষ্টায় শরণার্থীদের সহায়তা অব্যাহত রয়েছে। জাতিসংঘের আসন্ন অধিবেশনে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের স্বদেশে সম্মানজনকভাবে প্রত্যাবর্তনের বিষয় নিয়ে পূর্ণাঙ্গ আলোচনা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এর আগে ড. মুহাম্মদ ইউনূস রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট নিরসন করার জন্য যেখানেই সুযোগ পেয়েছেন, সেখানেই জোরালো আহ্বান জানিয়েছেন।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
sardarsiraj1955@gmail.com


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

পোলট্রিশিল্প রক্ষায় উদ্যোগ নিতে হবে
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বাতিল করতে হবে
বিএনপির নেতাকর্মীদের যেভাবে কর্মসংস্থান হতে পারে
অর্থনীতি ও কর্মসংস্থানে জরুরি উদ্যোগ নিতে হবে
রাস্তাটি সংস্কার করুন
আরও
X

আরও পড়ুন

জম্মু ও কাশ্মীর ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হলেন ড.তারিকুল ইসলাম চৌধুরী

জম্মু ও কাশ্মীর ইকোনমিক অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হলেন ড.তারিকুল ইসলাম চৌধুরী

সৈয়দপুরে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

সৈয়দপুরে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

সাভারে নারী সংস্কার কমিশন বিলুপ্তির দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

সাভারে নারী সংস্কার কমিশন বিলুপ্তির দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

গাবতলি টার্মিনালে আন্তজেলা বাস প্রবেশের জন্য আলাদা রোড নির্মাণ করা হবে : ডিএনসিসি প্রশাসক

গাবতলি টার্মিনালে আন্তজেলা বাস প্রবেশের জন্য আলাদা রোড নির্মাণ করা হবে : ডিএনসিসি প্রশাসক

এটিজেএফবির ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ রান’: মুখরিত হাতিরঝিল

এটিজেএফবির ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ রান’: মুখরিত হাতিরঝিল

বিচারপতি খায়রুল হকের বিচার চাইলেন রিজভী

বিচারপতি খায়রুল হকের বিচার চাইলেন রিজভী

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে আ. লীগের লোকজনের পুর্ণবাসন হচ্ছে: ড. আসাদুজ্জামান রিপন

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে আ. লীগের লোকজনের পুর্ণবাসন হচ্ছে: ড. আসাদুজ্জামান রিপন

পরমাণু যুদ্ধের রূপ নিতে পারে ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষ, দাবি মার্কিন গোয়েন্দাদের

পরমাণু যুদ্ধের রূপ নিতে পারে ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষ, দাবি মার্কিন গোয়েন্দাদের

মোরেলগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে সংবাদ প্রকাশে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলেন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, ৪ সাংবাদিককে লিগ্যাল নোটিশ

মোরেলগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে সংবাদ প্রকাশে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলেন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, ৪ সাংবাদিককে লিগ্যাল নোটিশ

ভারতীয় সেনার ওয়েবসাইট হ্যাক করল পাকিস্তানিরা

ভারতীয় সেনার ওয়েবসাইট হ্যাক করল পাকিস্তানিরা

আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে বারে র‌্যাবের অভিযান

আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে বারে র‌্যাবের অভিযান

হাকিমপুরে ডাকাতির প্রস্তুতি কালে পুলিশের হাতে ৭ জন গ্রেফতার

হাকিমপুরে ডাকাতির প্রস্তুতি কালে পুলিশের হাতে ৭ জন গ্রেফতার

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে দৃষ্টি শক্তি হারানো ফেনীর সাকিবের পাশে তারেক রহমান

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে দৃষ্টি শক্তি হারানো ফেনীর সাকিবের পাশে তারেক রহমান

ফের আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি জানালেন সারজিস আলম

ফের আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি জানালেন সারজিস আলম

শহীদ স্বজনদের বুকফাটা কান্নায় স্তব্ধ শাহবাগের গোটা পরিবেশ

শহীদ স্বজনদের বুকফাটা কান্নায় স্তব্ধ শাহবাগের গোটা পরিবেশ

যুক্তরাষ্ট্রের বিচারক হান্না ডুগানকে এফবিআই গ্রেপ্তার করেছে

যুক্তরাষ্ট্রের বিচারক হান্না ডুগানকে এফবিআই গ্রেপ্তার করেছে

প্রধান উপদেষ্টার সাথে কাতার সফরকে স্বপ্নের মত বললেন চার ক্রীড়াবিদ

প্রধান উপদেষ্টার সাথে কাতার সফরকে স্বপ্নের মত বললেন চার ক্রীড়াবিদ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া তৃণমূলের মতামতে নয়, চাপিয়ে দেওয়া কমিটির দিকে হাঁটছে বিএনপি!

ব্রাহ্মণবাড়িয়া তৃণমূলের মতামতে নয়, চাপিয়ে দেওয়া কমিটির দিকে হাঁটছে বিএনপি!

সাভারে টানা ৪০ দিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে সাইকেল উপহার পেল ১২ শিশু

সাভারে টানা ৪০ দিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে সাইকেল উপহার পেল ১২ শিশু

পুরুষদের পর্দার বিধান প্রসঙ্গে।

পুরুষদের পর্দার বিধান প্রসঙ্গে।