জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী সন্তানদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম

একটি জাতির ইতিহাস রচিত হয় তার সাহসী সন্তানের আত্মত্যাগ ও সংগ্রামের মাধ্যমে। যারা অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করে, জাতিকে মুক্তির পথ দেখায়, তাদের অবদান চিরস্মরণীয়। জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী সন্তানরা তেমনই এক ইতিহাসের অংশ, যারা বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছেন আমাদের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য। কিন্তু আজকের বাস্তবতা আমাদের গভীরভাবে ভাবতে বাধ্য করছেÑ এই বীরদের সাহস, আত্মত্যাগ ও সংগ্রামকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা চলছে এবং তাদের নিরাপত্তা চরমভাবে হুমকির সম্মুখীন।
জুলাই অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট ছিল নিপীড়ন, দুঃশাসন ও স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে এক অনন্য প্রতিরোধ। এই তরুণ ছাত্ররা নিজেদের জীবনকে তুচ্ছ করে দেশ ও জাতির মুক্তির জন্য লড়াই করেছেন। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, আজ কিছু মহল তাদের সংগ্রামের গুরুত্ব কমিয়ে দেখানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত। বিভিন্নভাবে তাদের বিতর্কিত করার চেষ্টা চলছে, তাদের ত্যাগকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে এবং তাদের ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। এর চেয়েও শঙ্কার বিষয় হলো, এই সাহসী ছাত্রদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা আজ হুমকির মুখে। তাদের অনেকে এখনো সেই আন্দোলনের জন্য ভোগান্তির শিকার, অনিশ্চয়তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। দেশের শত্রুরা সবসময়ই সক্রিয় থাকে জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট করতে এবং বীরদের ইতিহাস মুছে ফেলতে। তাই এখনই সময়, জাতি হিসেবে আমাদের দায়িত্ব পালন করারÑ এই বিপ্লবী সন্তানদের যথাযথ সম্মান ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
জুলাই অভ্যুত্থানের অনেক মুরব্বী ও নীতিনির্ধারক হয়তো প্রতিশ্রুতি দিয়েও তা রক্ষা করেননি। কিছু মহল তাদের ভুলপথে পরিচালিত করার চেষ্টা করছে, বিভ্রান্ত করছে এবং তাদের প্রকৃত লক্ষ্য থেকে দূরে সরিয়ে দিতে চাচ্ছে। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। কারণ জাতির ভবিষ্যৎ তরুণদের হাতেই। যদি তারা পথভ্রষ্ট হয়, তবে জাতির অগ্রগতি ব্যাহত হবে। সাহসী আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারীদের উপহাসের পাত্রে পরিণত হতে দেওয়া যায় না। তাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এবং একটি শক্তিশালী প্রেসার গ্রুপ হিসেবে কাজ করতে হবে, যাতে তারা ভবিষ্যতেও জাতীয় স্বার্থে লড়াই করতে পারে।
ঐক্যবদ্ধ শক্তি কখনোই পরাজিত হয় না। ইতিহাস সাক্ষী যে, একতা থাকলে যেকোনো স্বৈরাচারী শক্তি পরাজিত হয়। তাই, জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী সন্তানেরা যদি নিজেদের শক্তিশালী প্রেসার গ্রুপে পরিণত করতে পারেন, তবে তারা ভবিষ্যতে জাতীয় সংকটময় মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবেন। এই গ্রুপের কাজ হবে, নিজেদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা। যখন কোনো পরিবর্তনের আন্দোলন সফল হয়, তখনই তার নেতাকর্মীদের বিভিন্নভাবে দমন-পীড়নের শিকার হতে হয়। কিছু মহল তাদের ভয় দেখাতে চায়, হুমকি দেয়, এমনকি শারীরিক ও মানসিকভাবে হয়রানি করার চেষ্টাও চালায়। তাই, নিজেদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে তাদের সংগঠিত হতে হবে।বিচ্ছিন্নভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা কঠিন। তাই, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এবং প্রয়োজনে একটি নির্ভরযোগ্য যোগাযোগ নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে হবে। সকলকে আইনগত সচেতন হতে হবে। নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনের সাহায্য নিতে হবে, প্রশাসনের কাছে নিরাপত্তার দাবি জানাতে হবে। ডিজিটাল নিরাপত্তা রক্ষা করতে হবে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বা ইলেকট্রনিক ডিভাইসে নজরদারির শিকার হওয়া এড়াতে সতর্ক থাকতে হবে। তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা করতে হবে। আত্মরক্ষার কৌশল শিখতে হবে। যদি কেউ শারীরিকভাবে আক্রমণ করে বা ক্ষতি করতে চায়, তার মোকাবিলা করার জন্য আত্মরক্ষার কৌশল জানা দরকার।
জুলাই অভ্যুত্থান একটি ঐতিহাসিক ঘটনা, যা সাহস, আত্মত্যাগ এবং গণতান্ত্রিক চেতনার প্রতীক। কিন্তু অনেকেই ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা করছে, যাতে ভবিষ্যত প্রজন্ম এই অভ্যুত্থানের প্রকৃত চেতনা ভুলে যায় এবং ভুল তথ্য দিয়ে তাদের বিভ্রান্ত করা যায়। এ ধরনের অপচেষ্টা রুখতে প্রামাণ্য তথ্য সংরক্ষণ করতে হবে। আন্দোলনের সত্যিকারের ইতিহাস সংরক্ষণ করা প্রয়োজন। যারা সেই সময়ের সাক্ষী, তাদের অভিজ্ঞতা লিপিবদ্ধ করতে হবে। সঠিক তথ্য প্রচার করতে হবে। ইতিহাস বিকৃতির বিরুদ্ধে সত্য প্রচার করা প্রয়োজন। গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গবেষণার মাধ্যমে সঠিক তথ্য তুলে ধরতে হবে। বিকৃত তথ্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে হবে। কেউ যদি মিথ্যা প্রচার করে, তাহলে সেটার বিরুদ্ধে শক্তিশালী অবস্থান নিতে হবে এবং প্রমাণসহ তা খ-ন করতে হবে। নতুন প্রজন্মকে সচেতন করতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন ভুল ইতিহাস না শেখে, সেজন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এবং পারিবারিক পর্যায়ে সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে হবে।
যে কোনো বড় আন্দোলনের পরই ষড়যন্ত্র শুরু হয়। যারা ক্ষমতা হারায় বা যাদের স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তারা আন্দোলনকারীদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করতে চায়, তাদের বদনাম করতে চায়, এমনকি ভিন্ন পথে পরিচালিত করার ষড়যন্ত্র চালায়। এই ধরনের ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে দৃঢ় মনোবল রাখতে হবে। কোনো মিথ্যা প্রচার বা ষড়যন্ত্র যাতে আন্দোলনকারীদের বিভ্রান্ত করতে না পারে, সে জন্য মানসিকভাবে দৃঢ় হতে হবে। ভিতরের বিশ্বাসঘাতকদের চিহ্নিত করতে হবে। অনেক সময় শত্রুরা গোপনে নিজেদের এজেন্ট পাঠায়, যারা নিজেদের ভেতর থেকেই বিভেদ তৈরি করে। এদের চিহ্নিত করা এবং সতর্ক থাকা গুরুত্বপূর্ণ। গোপন তথ্য ফাঁস হওয়া রোধ করতে হবে। কোনো ষড়যন্ত্র যাতে সহজে সফল না হয়, সে জন্য নিজেদের পরিকল্পনা ও কৌশল সুরক্ষিত রাখতে হবে। জনসমর্থন বাড়াতে হবে। জনগণের সমর্থন থাকলে কোনো ষড়যন্ত্র সফল হতে পারে না। তাই জনগণের কাছে প্রকৃত তথ্য পৌঁছে দিয়ে তাদের পাশে রাখতে হবে।
গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন কখনোই শেষ হয় না। একবার স্বৈরাচার পতন হলেই যে দেশ চিরকাল গণতান্ত্রিক থাকবে, তা নয়। তাই জাতীয় স্বার্থে সবসময় প্রস্তুত থাকতে হবে, যাতে ভবিষ্যতেও অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো যায়। এই ধরনের গণতান্ত্রিক আন্দোলন সফল করতে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের চর্চা করতে হবে। আন্দোলনের নেতাদের স্বচ্ছতা, সততা ও গণতান্ত্রিক চেতনা থাকতে হবে। আন্দোলন যেন লক্ষ্যভ্রষ্ট না হয়, সে জন্য একটি শক্তিশালী সংগঠনের প্রয়োজন। শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করতে হবে। গণতান্ত্রিক আন্দোলন যেন সহিংসতা থেকে মুক্ত থাকে, তা নিশ্চিত করতে হবে। কারণ সহিংস হলে জনগণের সমর্থন হারানোর ঝুঁকি থাকে। আইনগত ও কৌশলগত প্রস্তুতি থাকতে হবে। আন্দোলন পরিচালনার ক্ষেত্রে আইনি কাঠামো জানা গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো প্রতিবাদ ও আন্দোলন যেন আইনসম্মতভাবে হয়, সেটার দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
একটি জাতির ভবিষ্যত তার শিক্ষিত জনগণের হাতে থাকে। শুধুমাত্র আন্দোলন করলেই দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না; নেতৃত্ব গ্রহণের জন্য যোগ্যতা অর্জন করাটাও সমান গুরুত্বপূর্ণ। তাই, শিক্ষার গুরুত্ব বুঝতে হবে এবং তা অর্জনে মনোযোগ দিতে হবে। নেতৃত্বের জন্য জ্ঞান অর্জন করতে হবে। ভবিষ্যতে দেশ পরিচালনার জন্য শুধু সাহস থাকলেই হবে না, যোগ্যতাও থাকতে হবে। তাই রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। ব্যক্তিগত দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। কেবল একাডেমিক শিক্ষা নয়, নেতৃত্বের জন্য যোগাযোগ দক্ষতা, বিশ্লেষণ ক্ষমতা এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা অর্জন করা জরুরি। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে অভিজ্ঞতা নিতে হবে। বিশ্ব রাজনীতি, কূটনীতি, অর্থনীতি সম্পর্কে জানা থাকলে জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় ভূমিকা রাখা সহজ হবে। প্রযুক্তির ব্যবহার শিখতে হবে। বর্তমান যুগ প্রযুক্তিনির্ভর। তাই তথ্যপ্রযুক্তি ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মতো বিষয়গুলোর ওপর দক্ষতা অর্জন করা দরকার। একজন যোগ্য নাগরিক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য সঠিক শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। সাহস, সংগ্রাম এবং আত্মত্যাগের পাশাপাশি শিক্ষিত হওয়াটাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই, এই সাহসী ছাত্রদের উচিত নিজেদের পড়াশোনার দিকে মনোযোগী হওয়া, যাতে ভবিষ্যতে তারা দেশের নেতৃত্বে আসতে পারেন এবং ন্যায়বিচার ও গণতন্ত্রের পক্ষে লড়াই চালিয়ে যেতে পারেন। যারা তাদের বিতর্কিত করতে চায়, তাদের অন্যতম হাতিয়ার হলো অজ্ঞতা ও ভুল তথ্য। যদি শিক্ষার মাধ্যমে সত্যিকারের ইতিহাস ও প্রকৃত দর্শন জানা যায়, তাহলে কেউই সহজে বিভ্রান্ত করতে পারবে না।
সরকারের অন্যতম দায়িত্ব হলো দেশের সাহসী সন্তানদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। যারা জাতির জন্য লড়াই করেছেন, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা কেবল নৈতিক দায়িত্বই নয়, এটি দেশের সার্বভৌমত্ব ও স্থিতিশীলতার জন্যও জরুরি। সরকারের উচিত, এই ছাত্রদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, তাদের সঠিকভাবে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা, ইতিহাস বিকৃতির প্রচেষ্টা বন্ধ করা এবং তাদের আত্মত্যাগের স্বীকৃতি প্রদান করা।
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী সন্তানরা জাতির অহংকার। তাদের রক্তের দামে আমাদের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তাই, তাদের অবদান কখনোই ম্লান হতে দেওয়া যাবে না। আজকের সময়ে তাদের ঐক্যবদ্ধ থেকে নিজেদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা, সঠিক শিক্ষার মাধ্যমে ভবিষ্যতের নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া এবং জাতীয় স্বার্থে লড়াই চালিয়ে যাওয়া অপরিহার্য। দেশের শত্রুরা সবসময়ই আমাদের সাহসী বীরদের ক্ষতি করতে ও জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট করতে সচেষ্ট। তাই, জাতি হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হলো, এই বীরদের যথাযথ সম্মান ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। তাদের আত্মত্যাগের ইতিহাস কখনোই ভুলে যাওয়া যাবে না, বরং নতুন প্রজন্মের কাছে সেটিকে গৌরবের সঙ্গে তুলে ধরতে হবে।
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী সন্তানদের লড়াই একদিনে শেষ হওয়ার নয়। তারা দেশের জন্য বড় একটি আত্মত্যাগ করেছেন, কিন্তু এখন তাদের সেই লড়াইয়ের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা প্রয়োজন। নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, ইতিহাস রক্ষা করা, ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করা, জাতীয় স্বার্থে গণতান্ত্রিক আন্দোলন পরিচালনা করা এবং ভবিষ্যতের নেতৃত্বের জন্য শিক্ষিত হওয়া, এই পাঁচটি দিকের প্রতিটির ওপর সমান গুরুত্ব দেওয়া দরকার। এই প্রজন্মের ওপরই নির্ভর করছে আগামী দিনের বাংলাদেশ। যদি তারা সঠিক পথে থাকে, তাহলে জাতি উপকৃত হবে; আর যদি তারা বিভ্রান্ত হয়, তাহলে জাতির ভবিষ্যত অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। তাই এখনই সময়, ঐক্যবদ্ধভাবে সামনে এগিয়ে যাওয়ার এবং জাতির উন্নয়নে ভূমিকা রাখার।
লেখক: নিরাপত্তা বিশ্লেষক।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

নববর্ষ উদযাপনে মনোহরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আনন্দ শোভাযাত্রা

মাজারের বার্ষিক ওরসের মেলায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা করল স্বামী

কুমিল্লার রাজগঞ্জ বাজারে অগ্নিকাণ্ডে পৌনে দুই কোটি টাকার মালামাল ভস্মীভূত

সরকার নয়, আমরা একটি দেশ হিসেবে কাজ করছি: জ্বালানি উপদেষ্টা

মতলবে উপজেলা বিএনপির বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা

ফিলিস্তিনবাসীদের শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া মাহফিল

বর্ণাঢ্য ‘ড্রোন শো’ দেখে মুগ্ধ লাখো মানুষ

নতুন বছরে সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর হোক : মঞ্জু

বুধবার ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পুরোনো পদে ফিরলেন গাঙ্গুলি

আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং নারী ক্রিকেট দল

রূপায়ণ সিটিতে শতকন্ঠে বর্ষবরণ

বর্ষবরণকে স্বাগত জানিয়ে গাজীপুরে জেলা বিএনপির শোভাযাত্রা

আমরা নতুন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছি: ফারুকী

ভারতীয়দের হজ কোটা ৮০ শতাংশ কমাল সৌদি

চীনা দূতাবাসের সৌজন্যে ঢাকার আকাশে ব্যতিক্রমী ড্রোন শো

নাসিরনগর প্রশাসনের বর্ষবরণে উপস্থাপক ছাত্রলীগ কর্মী, সাংবাদিককে এসিল্যান্ড বললেন কিছু হবে না!

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আহমাদ মারা গেছেন

পহেলা বৈশাখ আমাদের সংস্কৃতি, ভালোবাসা আর আনন্দের প্রতীক : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

নববর্ষে আইন শৃঙ্খলা সুরক্ষায় প্রশংসনীয় ভূমিকায় র্যাব - ৯