মার্কিন বাণিজ্যনীতি ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যকার শুল্কযুদ্ধ
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম

কানাডিয়ান ও মেক্সিকান পণ্যের উপর শুল্ক আরোপ করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। প্রতিক্রিয়ায় উভয় দেশই প্রতিশোধের ইঙ্গিত দিয়েছে। ট্রাম্পের বাণিজ্যনীতিতে নজরবন্দী হয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। নতুনরূপে বিচার-বিশ্লেষণে এসেছে ইইউ ব্লক আমদানির চেয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনেক বেশি রপ্তানি করে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশ্বাস মার্কিন অর্থনীতি শক্তিশালী করতে প্রয়োজন অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ। যদিও সমালোচক, পর্যালোচক ও গবেষকদের মতে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ কেবল মুদ্রাস্ফীতিই বাড়ায়। তবুও ট্রাম্প তাঁর বিশ্বাসে অনড়। ইইউ প্রতিশোধমূলক শুল্কযুদ্ধ চায় না। তবে অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে শুল্কযুদ্ধের বিকল্প নাই।
দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের বাণিজ্যনীতি বিশ্বজুড়ে আন্তঃসম্পর্কে অবনতি ঘটাচ্ছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই তার 'আমেরিকা ফার্স্ট' নীতি বিশ্ব বাণিজ্যে টক অফ দ্য ওয়ার্ল্ড হয়ে ওঠেছে। এই নীতির আওতায় ট্রাম্প প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর উদ্দেশ্যে একের পর এক আমদানিকৃত পণ্যের ওপর উচ্চ হারে শুল্ক আরোপ শুরু করেছে। ফলে ইউরোপ, চীন এবং কানাডাসহ বিশ্বের বড় অর্থনীতিগুলোতে অস্থিরতা শুরু হয়েছে। বৈশ্বিক ব্যবস্থার সাথে আর্থিক, সামরিক ও বাণিজ্যিক শৃঙ্খল ভেঙে মার্কিন সমৃদ্ধি কি আদৌ সম্ভব? এরইমধ্যে ইইউ এর বিবৃতিতে এসেছে ১.৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার শুল্ক আরোপ ইউএসএ এর হঠকারী সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্ত কেবল ট্রাম্প প্রশাসনের অভ্যন্তরীণ ক্ষতি সাধন করবে। ট্রাম্পের বাণিজ্যনীতি একরোখা লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে ইইউ ও মার্কিন সম্পর্ক এত অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হয়নি। যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত ৪৭তম প্রেসিডেন্ট বিশ্বজুড়ে অনেক সম্পর্কের মধ্যে এই ভয় ঢুকিয়ে দিয়েছে। অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি দাড় করিয়ে দিয়েছে ইউরোপীয় শক্তিকে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিম ইউরোপের মধ্যকার সম্পর্ক আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাস্তম্ভের অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা জোটের কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে এসেছে। বিগত মার্কিন শাসনামলে দেখা গেছে ইউরোপ আমেরিকাকে এড়িয়ে চলেছে। মার্কিন সামরিক সুরক্ষার উপর অতিরিক্ত নির্ভরশীল হয়েও অর্থ ব্যয় করতে রাজি নয় ইইউ। ডোনাল্ড ট্রাম্প বিষয়টি প্রকাশ্যে এনেছেন এবং এ বিষয়ে কিছু সংস্কার করতে চান। পক্ষান্তরে ইউরোপীয় শক্তিগুলোর জন্য এটি এমন একটি জটিল সমস্যা যার সমাধান করা খুবই কঠিন। তারা ভালো করেই জানে তাদের কী করা উচিত। তাদের উচিত জাতীয় আয়ের ৫ শতাংশ পর্যন্ত প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধি করা। পোল্যান্ড এবং এস্তোনিয়ার মতো কিছু দেশ ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের ভয়ে এই পদক্ষেপ এরইমধ্যে গ্রহণ করছে। এটি অর্থনৈতিকভাবে কষ্টকর হলেও পথ পরিষ্কার। কিন্তু ইউরোপীয় শক্তিগুলোর বর্ধিত বিনিয়োগে কি ট্রাম্প তাদের পাশে থাকবে? কোনও ন্যাটো সদস্য আক্রমণের শিকার হলে মার্কিন ভূমিকা কি হবে?
গ্রিনল্যান্ডের ব্যাপারে ডোনাল্ড ট্রাম্পের উদ্দেশ্য এই মুহূর্তে দিনের আলোর মত পরিষ্কার। ইইউ-ইউএসএ সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি করতে যাচ্ছে গ্রিনল্যান্ড নামক হিমশৈল একটি ভূখ-। ট্রাম্পের সাম্প্রতিক প্রত্যাশা গ্রিনল্যান্ড মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মালিকানায় অন্তর্ভুক্ত হোক। এয়ার ফোর্স ওয়ানে এক সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প দৃঢ়ভাবে বলেন "আমি মনে করি আমরা গ্রিনল্যান্ড পেতে যাচ্ছি।" বিশ্বের বৃহত্তম এই দ্বীপটি ডেনিশ ভূখন্ডের অংশ। গ্রিনল্যান্ড কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আটলান্টিক মহাসাগরের মাঝামাঝি অবস্থিত এই দ্বীপটি উল্লেখযোগ্য খনিজ সম্পদের অধিকারী। প্রথম মেয়াদের শাসনামলে ২০১৯ সালে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গ্রীনল্যান্ড দ্বীপ ক্রয়ের ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তিনি এটি আমেরিকার অংশ হিসেবে যুক্ত করতে চেয়েছিলেন এবং এই বিষয়ে ড্যানিশ সরকারের সাথে আলোচনা শুরু করেছিলেন। তবে, ডেনমার্ক এবং গ্রীনল্যান্ডের পক্ষ থেকে এই প্রস্তাবের তীব্র বিরোধিতা করা হয় এবং তারা এটি অগ্রহণযোগ্য বলে জানায়। ট্রাম্প পরবর্তীতে ক্ষুব্ধ হয়ে ওই আলোচনা বাতিল করে গ্রীনল্যান্ডের স্বাধীনতার প্রতি তাদের অধিকারকে সম্মান জানান। এটি বাস্তব উদ্যোগে পরিণত না হলেও ট্রাম্পের মনোভাব ছিল গ্রিনল্যান্ড দখল করার। বিরোধের সূচনা সেখান থেকেই। এই বিরোধ কোন ছোটখাটো আঞ্চলিক বিরোধ নয়। ডেনমার্ক ন্যাটোর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং ইইউর সদস্য। ট্রাম্প বল প্রয়োগ বা অর্থনৈতিক বলপ্রয়োগের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেননি।
ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে ইউরোপের সাথে ইরান আরেকটি বিভেদ সৃষ্টিকারী বিষয় ছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্টের কৌশল কী হবে তার উপর অনেক কিছু নির্ভর করবে। ট্রাম্প যদি তার ইঙ্গিত অনুসারে কাজ করেন এবং ইরানের সাথে একটি চুক্তির জন্য যোগাযোগ করেন তবে ইইউ অসন্তুষ্ট হবে না। ইউরোপীয় শক্তিগুলির উচিত তাকে এই পথে এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করা। সম্ভাব্য রূপরেখা সম্পর্কে গঠনমূলক পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করা। উচ্চাকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে ট্রাম্পের একটি খোলামেলা কৌশল হচ্ছে গ্রিনল্যান্ডে মার্কিন প্রভাব। এই প্রভাব কমাতে সৃজনশীল কূটনীতির প্রয়োজন হতে পারে। ট্রাম্প তার সুরক্ষাবাদী প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে চায়। আবার বৃহত্তর ভূ-রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ইউরোপীয় শক্তিগুলির উদ্বেগ রয়েছে।
আমেরিকা রাশিয়া এবং ইউক্রেনকে কীভাবে পরিচালনা করবে সেটিও গুরুত্বপূর্ণ। সর্বোপরি ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর নীতি থেকে শিক্ষা নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কী কী কৌশল গ্রহণ করা উচিত তা নিয়ে বিশ্বব্যাপী আলোচনা, পর্যালোচনা ও গভীর বিশ্লেষণ চলছে। আন্তর্জাতিক গবেষকদের বিশ্লেষণ অনুযায়ী মার্কিন বাজারের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে এশিয়া, লাতিন আমেরিকা এবং আফ্রিকার নতুন বাজারে প্রবেশ করতে হবে। চীনের সঙ্গে ইতোমধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেশ কিছু বাণিজ্য চুক্তি হয়েছে। এই চুক্তিগুলো আরও শক্তিশালী করা প্রয়োজন। ইউরোপকে ডিজিটাল অর্থনীতি, নবায়নযোগ্য শক্তি এবং পরিবেশবান্ধব শিল্প খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। ইউরোপীয় দেশগুলোকে গবেষণা ও উদ্ভাবনে আরও বিনিয়োগ করতে হবে। উদ্ভাবনী প্রযুক্তির মাধ্যমে উৎপাদন খরচ কমিয়ে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা সম্ভব। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নে মনোযোগী হতে হবে। ট্রান্স আটলান্টিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ অংশীদারিত্ব (টিটিআইপি) চুক্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিওটিও) নিয়ম অনুযায়ী অন্যায্য শুল্ক আরোপের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সমর্থন অর্জন করতে হবে।
ট্রাম্পের বাণিজ্য রক্ষা নীতি গোটা ইউরোপকে একটি কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি করেছে। তবে এটি ইউরোপকে ভবিষ্যতে আরও কৌশলী হওয়ার শিক্ষা দেয়। নতুন বাজার অনুসন্ধান, স্থানীয় উৎপাদন বৃদ্ধি এবং কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে ইউরোপ এই সংকট কাটিয়ে উঠতে পারে। সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভবিষ্যতে আরও শক্তিশালী বাণিজ্যিক অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হবে। মধ্যপ্রাচ্যে, ট্রাম্প ইতিমধ্যেই পরিস্থিতি নাড়া দিয়ে ফেলেছেন। ইসরায়েলের সাথে তার দৃঢ় অবস্থানের কারণে যুদ্ধবিরতি চুক্তিটি সীমান্ত পেরিয়ে গেছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পই নিশ্চিত করতে পেরেছে যে ইসরায়েল তার প্রতিশ্রুতি মেনে চলে। এই প্রতিশ্রুতি কেবল পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য নয় বরং সমাধানের জন্যও প্রয়োজন। এই বিষয়গুলোই বুঝিয়ে দেয় কেন ইউরোপের ট্রাম্পের কৌশল বুঝে চলা প্রয়োজন। আমেরিকান প্রেসিডেন্ট তার শর্তে সমস্ত দৌড়ঝাঁপ করছেন এবং এজেন্ডা নির্ধারণ করছেন। এটাই তার বিশেষাধিকার। কিন্তু যদি মূল ইউরোপীয় স্বার্থ রক্ষা করতে হয় তাহলে মহাদেশটিকে একত্রিত হতে হবে। সেই সাথে হোয়াইট হাউসের সাথে সম্মিলিতভাবে যুক্ত হওয়ার উপায় খুঁজে বের করতে হবে। একতরফাভাবে কাজ করলে খুব বেশি প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা কম।
এই মুহূর্তে পরিস্থিতি খুবই খারাপ হতে পারে। উপরের দৃশ্যপটে ধরে নেওয়া হয়েছে যে, ইইউর ২৭টি সদস্যকে একত্রিত করার জন্য একটি কেন্দ্রমুখী শক্তির প্রয়োজন হবে। তারপরও একটি বাণিজ্য যুদ্ধ তাদের আলাদা করে ফেলার জন্য একটি কেন্দ্রমুখী শক্তির সৃষ্টি করবে। নির্দিষ্ট শুল্ক কিছু দেশের জন্য অন্যদের তুলনায় সহজেই খারাপ হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় ফরাসি পনিরের তুলনায় জার্মানির গাড়ির উপর ঝুঁকি বেশি এবং ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদের তুলনায় ব্লকটি দুর্বল। আমেরিকার ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ইউরোপীয় জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে ০.৩ শতাংশ আঘাত হানবে। ট্রাম্পবাদী দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণকারী জনপ্রিয় দলগুলির প্রতি ক্রমবর্ধমান ভোটার সমর্থন যোগ করলে ব্রাসেলসের অভিজাতদের বিরুদ্ধে আরও সামাজিক ও জাতীয় অস্থিরতার উপাদান তৈরি হবে। এ কারণেই দূরদর্শিতা এবং কৌশলগত পরিকল্পনা ইইউর জন্য একটি বড় বিষয়। ইউরোপীয় কমিশনের সভাপতি উরসুলা ভন ডের লেইন এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সভাপতি ক্রিস্টিন লাগার্ড ফিনান্সিয়াল টাইমসে উদ্ভাবন এবং শিথিল মুদ্রানীতির মাধ্যমে প্রবৃদ্ধি প্রচারের পরামর্শ দেয়।
স্নায়ুযুদ্ধের পর সবচেয়ে মারাত্মক যুদ্ধ হিসেবে বিবেচিত হয় শুল্কযুদ্ধ। শুল্কযুদ্ধের ফলে ইউএসএ ও ইইউ উভয়পক্ষই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মার্কিন কৃষক ও ইউরোপীয় শিল্পপতিরা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। বাণিজ্য অনিশ্চয়তা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সংকট তৈরি করছে। শুল্ক বৃদ্ধির ফলে পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে যা ভোক্তাদের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলছে। এই শুল্কযুদ্ধ বৈশ্বিক বাণিজ্যে অস্থিতিশীলতা তৈরি করেছে। উভয়পক্ষকে কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে একটি সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। এই দ্বন্দ্ব নিরসনে ডব্লিউটিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। ইউএসএ ও ইইউর মধ্যে বহুপাক্ষিক বাণিজ্য নীতি গড়ে তুলতে হবে। পারস্পরিক স্বার্থ রক্ষা করে একটি মধ্যমপন্থী বাণিজ্য নীতি প্রণয়ন করতে হবে। মার্কিন বাণিজ্যনীতি ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যকার শুল্কযুদ্ধ আধুনিক বাণিজ্য ব্যবস্থার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। দ্বন্দ্ব যত দীর্ঘায়িত হবে, ততই উভয়ের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আলোচনার মাধ্যমে এই সংকট সমাধান না হলে বিশ্ব অর্থনীতি আরও বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারে। এজন্য প্রয়োজন আন্তরিক আলোচনা এবং সহযোগিতামূলক বাণিজ্য নীতি।
লেখক: গবেষক ও সংগঠক, শিক্ষক
ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড হাইস্কুল
শহীদ সালাহউদ্দিন সেনানিবাস, ঘাটাইল, টাঙ্গাইল
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

নববর্ষ উদযাপনে মনোহরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আনন্দ শোভাযাত্রা

মাজারের বার্ষিক ওরসের মেলায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা করল স্বামী

কুমিল্লার রাজগঞ্জ বাজারে অগ্নিকাণ্ডে পৌনে দুই কোটি টাকার মালামাল ভস্মীভূত

সরকার নয়, আমরা একটি দেশ হিসেবে কাজ করছি: জ্বালানি উপদেষ্টা

মতলবে উপজেলা বিএনপির বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা

ফিলিস্তিনবাসীদের শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া মাহফিল

বর্ণাঢ্য ‘ড্রোন শো’ দেখে মুগ্ধ লাখো মানুষ

নতুন বছরে সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর হোক : মঞ্জু

বুধবার ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পুরোনো পদে ফিরলেন গাঙ্গুলি

আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং নারী ক্রিকেট দল

রূপায়ণ সিটিতে শতকন্ঠে বর্ষবরণ

বর্ষবরণকে স্বাগত জানিয়ে গাজীপুরে জেলা বিএনপির শোভাযাত্রা

আমরা নতুন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছি: ফারুকী

ভারতীয়দের হজ কোটা ৮০ শতাংশ কমাল সৌদি

চীনা দূতাবাসের সৌজন্যে ঢাকার আকাশে ব্যতিক্রমী ড্রোন শো

নাসিরনগর প্রশাসনের বর্ষবরণে উপস্থাপক ছাত্রলীগ কর্মী, সাংবাদিককে এসিল্যান্ড বললেন কিছু হবে না!

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আহমাদ মারা গেছেন

পহেলা বৈশাখ আমাদের সংস্কৃতি, ভালোবাসা আর আনন্দের প্রতীক : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

নববর্ষে আইন শৃঙ্খলা সুরক্ষায় প্রশংসনীয় ভূমিকায় র্যাব - ৯