গ্যাস সংকট নিরসনের উপায় কী?

Daily Inqilab মিজানুর রহমান

২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০১ এএম | আপডেট: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০১ এএম

দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ সম্প্রসারণে পানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাসের প্রাপ্তি সহজলভ্য হতে হয়। এগুলোর সংকট বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টি করে। বর্তমানে গৃহস্থালি থেকে শুরু করে সর্বত্র গ্যাসসংকট চলছে। গ্যাসের ক্ষেত্রে এত আয়োজন এত প্রস্তুতি কেন কাজে আসছে না, তা তলিয়ে দেখা প্রয়োজন। আমাদের ঘাটতি কোথায় আছে তা বিশ্লেষণ করার সময় এসেছে। দেশের জ্বালানি খাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে ১৯৮৫ সালের ২১ নং অধ্যাদেশ বলে বাংলাদেশ তেল, গ্যাস, খনিজসম্পদ কর্পোরেশন গঠন করা হয়। সমগ্র দেশে তেল, গ্যাস, কয়লা, চুনাপাথর, কঠিন শিলা ও অন্যান্য খনিজ সম্পদের অনুসন্ধান, উত্তোলন, সঞ্চালন ও বাজারজাতকরণ কর্পোরেশনের প্রধান দায়িত্ব। আলোচ্য কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কর্পোরেশনের অধীনে ১৩টি কোম্পানি কাজে নিয়োজিত আছে। এর মধ্যে শুধু গ্যাস উৎপাদন কাজে ৩টি কোম্পানি, তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন কাজে তিনটি কোম্পানি, সঞ্চালনে নিয়োজিত দুটি কোম্পানি, গ্যাস বিতরণ ব্যবস্থায় নিয়োজিত ৬টি কোম্পানি, যানবাহনে জ্বালানি হিসেবে গ্যাস ব্যবহার কার্যক্রম পরীক্ষাদি ও বাণিজ্যিক ভিত্তিতে সিএনজি এবং এলপিজি বাজারজাতকরণ প্রক্রিয়ায় নিয়োজিত রয়েছে ১টি কোম্পানি। এছাড়া খনিজসম্পদ আহরণ ও বাজারজাতকরণের জন্য ২টি কোম্পানি নিয়োজিত রয়েছে।
বাংলাদেশ তেল গ্যাস ও খনিজ সম্পদের ক্ষেত্রসমূহ হল: ছাতক, হবিগঞ্জ, বেগমগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, ফেনী, ফেঞ্চুগঞ্জ, কামতা, মেঘনা, নরসিংদী, কৈলাসটিলা, রসিদপুর, বাখরাবাদ, সেমুতাং, কুতুবদিয়া, শাহবাজপুর, সালদানদী, বিবিয়ানা, মৌলভীবাজার, বাংগুড়া, সুন্দলপুর, রূপগঞ্জ, শিখাইল ও ভোলা নর্থ। উল্লেখিত ২৭টি গ্যাসক্ষেত্রের মধ্যে ২০টি গ্যাসক্ষেত্র থেকে গ্যাস উত্তোলন করা হচ্ছে। কিন্তু এত গ্যাস ক্ষেত্র থাকা স্বত্ত্বেও এবং সহযোগী এত প্রতিষ্ঠান নিয়োজিত থেকেও গ্যাস সংগ্রহ ও বিতরণ আশাব্যাঞ্জক নয়।
পেট্রো বাংলার তথ্য অনুযায়ী, দেশে দৈনিক গ্যাসের চাহিদা প্রায় ৩৮০ কোটি ঘনফুট হলেও সরবরাহ হয় ২৬০ কোটি ঘনফুট। এই বিশাল ঘাটতির কারণে রাজধানীসহ দেশে গ্যাস সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। গ্যাস ঘাটতির কারণে যে সমস্ত এলাকায় সমস্যা হচ্ছে, রাজধানীর সেগুনবাগিচা, শান্তিনগর, রামপুরা, আজিমপুর, উত্তরা, বনশ্রী, ধানমন্ডি, শংকর, বাসাবো পুরাণ ঢাকা, মিরপুর, নাখালপাড়া, ফার্মগেইট, আগারগাঁও, কলাবাগান, খিলগাঁও, যাত্রাবাড়ি, মোহাম্মদপুরসহ অধিকাংশ এলাকায় বাসা বাড়িতেই গ্যাসসংকট চলছে। পুরো বছরই নগরবাসী এই ভোগান্তিতে আছে। শীতে গ্যাসসংকটের তীব্রতা বেশি লক্ষ করা যায়। জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সূত্রে প্রকাশ, এলএনজি লাইনে সংস্কার ও মেরামতের কারণে রাজধানীতে গ্যাসসংকটে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। নগরীর বাসাবাড়ির তথ্য অনুসন্ধান মোতাবেক যা প্রকাশ পেল, এ সমস্যা শুরু হয় ভোর বেলা থেকে, গ্যাসের চাপ এত কম থাকে যে সকাল থেকে দুপুর, কোনো কোনো জায়গায় রাত ১০টা পর্যন্ত মিট মিট করে গ্যাসের আলো জ্বলে। এ গ্যাসে এক কাপ চা-ও গরম হয় না। কেউ কেউ ইট বসিয়ে রান্না জুড়ে দিচ্ছে, কেউবা ঝুঁকিপূর্ণ বৈদ্যুতিক চুলা ব্যবহার করছে। বিকল্প কেরোসিনের স্টোভেও রান্নার কাজটি সেরে নিচ্ছে অনেক। লাইনের গ্যাসের সমস্যার কারণে অনেকে সিলিন্ডার গ্যাস সংগ্রহ করে নিচ্ছে। তাছাড়া হোটেল নির্ভরশীলতাও বেড়ে যাচ্ছে। এ সংকটে হোটেল থেকে খেয়ে সমস্যার সমাধান করতে গিয়ে শিশু ও বয়স্করা পেটের পীড়ায় ভুগছে। এ অবস্থায় সামাজিক অনুষ্ঠানগুলো ও ভালোভাবে করা যাচ্ছে না।

অসহনীয় এই গ্যাসসংকটে যেমন জনজীবন ব্যাহত হচ্ছে, তেমনি কমছে রপ্তানিমুখী শিল্পের উৎপাদন। শিল্প-কারখানা চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস পাচ্ছে না। এ সংকট বেশকিছু দিন যাবত চলছে। উৎপাদনও কমে যাচ্ছে। পোশাক শিল্প, সিরামিক, সিমেন্ট খাতের মতো গ্যাসনির্ভর উৎপাদন খাতগুলিতে উৎপাদন কমেছে ৩৫%। সম্প্রতি সিরামিক শিল্প সমিতি সাংবাদিক সম্মেলনে উল্লেখ করেছে, গ্যাসের সমস্যায় তাদের দৈনিক ক্ষতি ২০ কোটি টাকা। এটা উদ্বেগের বিষয়। আমাদের শিল্পের অশনিসংকেত। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রপ্তানি খাত পোশাক শিল্পে বিকল্প হিসেবে জেনেরেটর ও বিদ্যুতের ব্যবহারের ফলে উৎপাদন খরচ বেড়ে যাচ্ছে বহুগুণ। এতে হয়তো পোশাক খাতটিতে লোকসানের পরিমাণ বেড়ে যাবে। সার কারখানায় গ্যাসসংকটে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। কৃষকরা কৃষি উৎপাদনে সারের অভাবের সমস্যায় পড়বে। মোট দেশজ উৎপাদনে ঘাটতি দেখা দিতে পারে। ফিলিং স্টেশনগুলো লাইন দীর্ঘায়িত হচ্ছে। গ্যাস সরবরাহ করতে হিমশিম খাচ্ছে। সিএনজি চালকেরা তাদের প্রয়োজনীয় গ্যাস পাচ্ছে না। অন্যান্য গ্যাসনির্ভর প্রতিষ্ঠানে গ্যাস সংকটে উৎপাদনে বিঘœ ঘটছে। পেট্রোবাংলার তথ্য মোতাবেক বর্তমানে রাজধানী ঢাকায় ৩৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের চাহিদা রয়েছে। বিপরীতে গ্যাস বরাদ্দ আছে ২৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট এবং গ্যাস সরবরাহ পাচ্ছে ১৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট। চাহিদার তুলনায় প্রাপ্তি খুবই অপ্রতুল। গ্যাসের এই সংকটে দেশীয় শিল্পের সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। তেমনি দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকরীরা বিনিয়োগ করতে নিরুৎসাহী হয়ে যাচ্ছে। গ্যাস এখন বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রধান বাধা। এমন অবস্থা চলতে থাকলে আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের চাহিদা হ্রাস পাবে। সময়মত পণ্য সরবরাহ করতে না পারলে ক্রেতারা অর্ডার বাতিল করবে। ভিন্ন দেশে ক্রেতা চলে যাবে। এমনিতেই দেশে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) খরা কাটছে না। উল্টো পরিস্থিতির দিন দিন অবনতি হচ্ছে। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ১০ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে। গত বছরের একই সময়ের চেয়ে যা ৭১% কম। বাংলাদেশে এক প্রান্তিকে বিদেশি বিনিয়োগ এতটা কমে যাওয়ার ঘটনা সম্প্রতি আর ঘটেনি। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান ঘেঁটে দেখা যায়, গত ১১ বছরের মধ্যে এক প্রান্তিকে সবচেয়ে কম বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে।

দীর্ঘমেয়াদী গ্যাসসংকট চলতে থাকলে ছোট ও মাঝারি শিল্পগুলো টিকে থাকা কঠিন হয়ে যেতে পারে। এগুলো বন্ধ হয়ে গেলে শিল্পখাতে বড় রকমের একটা ধাক্কার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। গ্যাসের সংকটে শিল্প পণ্যের চাহিদা ও যোগানের ভারসাম্য নষ্ট হবে। এর ফলে সাধারণ ভোক্তাদের জন্য পণ্যের দাম বেড়ে যাবে, যা মুদ্রাস্ফীতির চাপ সৃষ্টি করবে। গ্যাসসংকটের কারণে শিল্প-উৎপাদন কমে গেলে রপ্তানি আয়ে ধ্বস নামবে। এতে বৈদেশিক মুদ্রার প্রভাব কমতে বাধ্য। দেশের আমদানি-রপ্তানিতে গ্যাসের কারণে বিঘœ ঘটলে অর্থনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে। উদ্যোক্তারা কিন্তু গ্যাসসংকটের কারণে ব্যবসা সংকুচিত করে ফেলবে। তখন কর্মী ছাঁটাইয়ের মতো কাজ করবে। গ্যাসের কারণে স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা ব্যবসা গুটিয়ে বসলে দেশের অর্থনীতিতে স্থবিরতা দেখা দেবে। বিগত সরকার এই সেক্টরে অমনোযোগিতার কারণে গ্যাসের এই বেহাল দশা। অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর এ রকম বাস্তবতায় দেশীয় উৎস থেকে গ্যাসের উৎপাদন বাড়ানোর উপর বিশেষ করে জোর দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে পুরনো গ্যাস কূপগুলো সংস্কারের পাশাপাশি নতুন কূপ আবিষ্কারই একমাত্র পথ। বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গ্যাস অনুসন্ধান ও উৎপাদনে জোর দিয়ে কূপ খননের কাজ করতে যাচ্ছে। সরকার আগামী বছর থেকে দেশে আরও ১০০টি কূপ খননের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে গ্যাস অনুসন্ধান ও উৎপাদনে আমাদের জাতীয় প্রতিষ্ঠান বাপেক্সের সক্ষমতাকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে হবে। গ্যাস অনুসন্ধানে বাপেক্সের সফলতার হার বিদেশি কোম্পানির চেয়ে বেশি। দীর্ঘমেয়াদি জ্বালানি নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে এই মূহুর্তে সরকারকে সমুদ্র অঞ্চলে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে মনোযোগ দিতে হবে। গভীর সমুদ্রে ১৫টি এবং অগভীর সমুদ্রে ১১টি মিলে মোট ২৬টি ব্লক আছে বঙ্গোপসাগরে। ২০১২ সালে ভারতের সাথে এবং ২০১৪ সালে মিয়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তির পর এত বছর পেরিয়ে গেলেও বিশাল সমুদ্রসীমায় তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের কাজটি অধরাই থেকে যাচ্ছে। অবশ্য বর্তমান সরকার গভীর সমুদ্রে গ্যাস অনুসন্ধানে দরপত্র আহ্বান করেছিল। সাতটি বহুজাতিক কোম্পানি দরপত্রের নথি কিনলেও শেষ পর্যন্ত তারা দরপত্র জমা দেয়নি। বিদেশি কোম্পানিগুলো কেন দরপত্র জমা দেয়নি সেটা অনুসন্ধান করে নতুন করে দরপত্র আহ্বান করা এখন জরুরি। সরকার গ্যাস ঘাটতিতে এলএনজি আমদানি করার জন্য পরিকল্পনা নিয়েছে। চলতি বছরে ১১৫ কার্গো এলএনজি কিনতে অর্থের প্রয়োজন হবে ১৬ হাজার কোটি টাকা। তাছাড়া ভোলায় যে অতিরিক্ত গ্যাস মজুদ আছে তা ঢাকার সাথে কীভাবে সংযুক্ত করা যায় তা নিয়েও সরকার পরিকল্পনা করছে। অন্যদিকে সরকারের করণীয় হিসেবে যেসব অবৈধ গ্যাসের লাইন আছে, এরা যত প্রভাবশালী হোক দ্রুত বিচ্ছিন্ন করতে হবে। গ্যাসের অপচয়রোধ করা সময়ের দাবি। নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে শিল্পকে উৎসাহিত করা যেতে পারে। গ্যাসের লাইনগুলো সংস্কার ও মেরামত করতে হবে। গ্যাস অনুসন্ধান, কূপ খনন ও বিতরণ কাজে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে গ্যাস সঞ্চালনের গতি বাড়ানোর ক্ষেত্রে সরকারের কঠোর নজরদারি থাকতে হবে, তাহলে গ্যাস নিয়ে সংকট হয়ত কেটে যাবে।

লেখক: ব্যাংকার ও কলামিস্ট


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বই আত্মার মহৌষধ
পহেলা বৈশাখ শুধু একটি দিন নয়
সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে হবে
শুভ নববর্ষ
আন্তঃধর্মীয় সংলাপের গুরুত্ব
আরও
X

আরও পড়ুন

ভারতে আবাসিক ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, যেভাবে নাটকীয়ভাবে বেঁচে গেল একটি পরিবার

ভারতে আবাসিক ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, যেভাবে নাটকীয়ভাবে বেঁচে গেল একটি পরিবার

অবশেষে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেলেন উখিয়ার ১৩ এসএসসি পরীক্ষার্থী

অবশেষে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেলেন উখিয়ার ১৩ এসএসসি পরীক্ষার্থী

পবিপ্রবি শিক্ষার্থী পানিতে পড়ে আহত হওয়ার পরে চিকিৎসা অবহেলার মৃত্যুর অভিযোগ

পবিপ্রবি শিক্ষার্থী পানিতে পড়ে আহত হওয়ার পরে চিকিৎসা অবহেলার মৃত্যুর অভিযোগ

শেরপুর জেলা উপজেলায় নানা আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন

শেরপুর জেলা উপজেলায় নানা আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন

নববর্ষ উদযাপনে মনোহরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আনন্দ শোভাযাত্রা

নববর্ষ উদযাপনে মনোহরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আনন্দ শোভাযাত্রা

মাজারের বার্ষিক ওরসের মেলায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা করল স্বামী

মাজারের বার্ষিক ওরসের মেলায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা করল স্বামী

কুমিল্লার রাজগঞ্জ বাজারে অগ্নিকাণ্ডে পৌনে দুই কোটি টাকার মালামাল ভস্মীভূত

কুমিল্লার রাজগঞ্জ বাজারে অগ্নিকাণ্ডে পৌনে দুই কোটি টাকার মালামাল ভস্মীভূত

সরকার নয়, আমরা একটি দেশ হিসেবে কাজ করছি: জ্বালানি উপদেষ্টা

সরকার নয়, আমরা একটি দেশ হিসেবে কাজ করছি: জ্বালানি উপদেষ্টা

মতলবে উপজেলা বিএনপির বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা

মতলবে উপজেলা বিএনপির বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা

ফিলিস্তিনবাসীদের শান্তি কামনায়   বিশেষ দোয়া মাহফিল

ফিলিস্তিনবাসীদের শান্তি কামনায়  বিশেষ দোয়া মাহফিল

বর্ণাঢ্য ‘ড্রোন শো’ দেখে মুগ্ধ লাখো মানুষ

বর্ণাঢ্য ‘ড্রোন শো’ দেখে মুগ্ধ লাখো মানুষ

নতুন বছরে সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর হোক  : মঞ্জু

নতুন বছরে সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর হোক : মঞ্জু

বুধবার ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী

বুধবার ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পুরোনো পদে ফিরলেন গাঙ্গুলি

পুরোনো পদে ফিরলেন গাঙ্গুলি

আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং নারী ক্রিকেট দল

আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং নারী ক্রিকেট দল

রূপায়ণ সিটিতে শতকন্ঠে বর্ষবরণ

রূপায়ণ সিটিতে শতকন্ঠে বর্ষবরণ

বর্ষবরণকে স্বাগত জানিয়ে গাজীপুরে জেলা বিএনপির শোভাযাত্রা

বর্ষবরণকে স্বাগত জানিয়ে গাজীপুরে জেলা বিএনপির শোভাযাত্রা

আমরা নতুন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছি: ফারুকী

আমরা নতুন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছি: ফারুকী

ভারতীয়দের হজ কোটা ৮০ শতাংশ কমাল সৌদি

ভারতীয়দের হজ কোটা ৮০ শতাংশ কমাল সৌদি

চীনা দূতাবাসের সৌজন্যে ঢাকার আকাশে ব্যতিক্রমী ড্রোন শো

চীনা দূতাবাসের সৌজন্যে ঢাকার আকাশে ব্যতিক্রমী ড্রোন শো