ঢাকা   রোববার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সায়্যিদ আহমদ শহীদ বেরলভী রহ. উপমহাদেশের ইসলামী চেতনার বাতিঘর

Daily Inqilab মাওলানা মারজান আহমদ চৌধুরী

০৬ মে ২০২৩, ১০:১৭ এএম | আপডেট: ০৬ মে ২০২৩, ১২:৫২ পিএম

সায়্যিদ আহমদ শহীদ বেরলভী রহ.

★উপমহাদেশে ইসলাম-
ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলামের প্রথম আগমন ঘটেছিল ৮ম শতাব্দীর একেবারে শুরুর দিকে। উমাইয়া শাসনামলে সেনাপতি মুহাম্মদ ইবনে কাসিমের হাত ধরে ইসলামের বিজয় মশাল সাগরপাড়ের সিন্ধু ভূমিতে এক ঝলক আলো ফেলেছিল। কিন্তু প্রথম আগমনটি স্থায়ী হতে পারেনি। পাহাড়ি জলধারার মতো দ্রুতবেগে এসে, সেটি আবার মিলিয়ে গিয়েছিল সময়ের প্রতিকূল স্রোতে। তবে ক্ষণিকের এ আলোড়ন পরবর্তীদের স্থায়ী আগমনের পথকে সুগম করে দিয়েছিল। ইরান আফগানিস্তানের পাহাড় মাড়িয়ে, কখনো আবার ভারত মহাসাগর পাড়ি দিয়ে উপমহাদেশের মাটিতে পা রেখেছিলেন মহান সব সূফী শায়খ ও মুসলিম ব্যবসায়ীগণ। তাদের দ্বীনদারী, একনিষ্ঠ পরিশ্রম ও উত্তম চরিত্র হিন্দুস্তানের পৌত্তলিক-গৌড়ে কালিমা তায়্যিবার ধ্বনিকে বজ্রকণ্ঠে
প্রতিধ্বনিত করেছিল। এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মুসলিম সত্তার আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে প্রখ্যাত সব ওলী-আউলিয়ার নাম। সায়্যিদ আবুল হাসান আলী নদভী বলেছেন, “ভারতবর্ষে যত মানুষ ইসলাম গ্রহণ করবে ও ইসলামের ওপর চলবে, তার একটি সাওয়াব খাজা মুঈনুদ্দীন চিশতী (র.) এর আমলনামায় যাবে।”
ত্রয়োদশ শতাব্দীর সূচনালেগ্ন সুলতান মুহাম্মদ ঘুরীর হাত ধরে উপমহাদেশের বুকে দ্বিতীয়বার ইসলামী শক্তির আগমন ঘটেছিল। সেবার আর পাহাড়ি জলধারা নয়; বহমান নদীর মতো স্থায়ীভাবে হিন্দুস্তানের মাটিতে পদচিহ্ন ফেলেছিল মুসলমানরা। তবে শক্তিশালী মামলুক, খিলজি, সায়্যিদ, মোঘল প্রমুখ মুসলিম রাজবংশ এ মাটিতে শাসন করলেও ইসলাম প্রচারে তাদের ভূমিকা খুবই নগণ্য। সে কাজটি তখনও সূফী শায়খরাই করে গেছেন।

★তাজদীদের পথ পরিক্রমা-
প্রথমদিকের মুত্তাকী সূফী শায়খরা দুনিয়া থেকে বিদায় নেওয়ার পর ধীরে ধীরে তাসাউফের নামে অনেক বাতিল আকীদা এসে উপমহাদেশের মুসলমানদের ভেতর প্রবেশ করেছিল। একইসাথে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে শুরু হয়েছিল দ্বীনকে ধ্বংস করার এক অভিনব ষড়যন্ত্র। ‘দ্বীনে ইলাহি’ নামক এক কুফরি আকীদা প্রচার করা হচ্ছিল খোদ মোঘল সম্রাট আকবর ও জাহাঙ্গীরের রাজদরবার থেকে। আল্লাহ তখন তার প্রিয় বান্দা ইমাম আহমদ সিরহিন্দী (র.) (১৫৬৪-১৬২৪) এর মাধ্যমে উভয় দিক থেকে সমাগত ষড়যন্ত্র থেকে তার দ্বীনের পবিত্রতাকে রক্ষা করেছিলেন। ইমাম সিরহিন্দী একদিকে তাসাওউফের নামে প্রবিষ্ট বাতিল আকীদাকে দফারফা করে তাসাওউফকে সুন্নাতের সুদৃঢ় ভিত্তির ওপর ফিরিয়ে এনেছিলেন। অপরদিকে তার ইলমি ও তাজদীদি কর্মসূচি ‘দ্বীনে ইলাহী’ নামক কুফরি মতবাদকে দুনিয়া থেকে চিরতরে বিদায় করে দিয়েছিল। আজ অবধি তিনি মুসলমানদের কাছে মুজাদ্দিদে আলফে সানী বা হিজরী দ্বিতীয় সহস্রাব্দের সংস্কারক হিসেবে অমর হয়ে আছেন।

ইমাম সিরহিন্দীর সমসাময়িক ছিলেন প্রখ্যাত মুহাদ্দিস শায়খ আবদুল হক দেহলভী (র.)। ইমাম সিরহিন্দী যখন কুফরের কালিমা ঝেড়ে ইসলামকে এবং বিদআত সরিয়ে সুন্নাতকে পুনর্জীবিত করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছিলেন, শায়খ আবদুল হক তখন উপমহাদেশের উর্বর মাটিতে হাদীসে নববী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বীজ বপন করছিলেন। ইমাম সিরহিন্দীর তাজদীদ (সংস্কার) ও শায়খ আবদুল হকের ইলমি খিদমাত পরবর্তী শতাব্দীতে এসে এক বিন্দুতে মিলিত হয়েছিল। সিন্ধুসদৃশ সেই বিন্দুর নাম ইমামুল হিন্দ শাহ ওয়ালিউল্লাহ দেহলভী (র.) (১৭০৩-১৭৬২)।
উপমহাদেশ তো বটেই, সেই যুগে পুরো মুসলিম দুনিয়ায় শাহ ওয়ালিউল্লাহ’র তুলনার বহুবিদ্যাজ্ঞ (Polymath) দ্বিতীয়জন ছিলেন না। খ্যাতিমান আলিমে দ্বীন ও দার্শনিক ড. ইসরার আহমদ বলেছেন, “ইমাম গাযালী (র.) ও ইমাম ইবনু তাইমিয়াকে একত্রিত করে যে ব্যক্তিত্ব তৈরি হতে পারে, আমার নিকট শাহ ওয়ালিউল্লাহ (র.) তার চেয়েও বড়। সাহাবায়ে কিরামের পর মুসলিম দুনিয়ায় এরকম বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী দ্বিতীয়জন আসেননি।” সামনে এগুনোর পূর্বে উপমহাদেশের এ সর্বশ্রেষ্ঠ মুজাদ্দিদকে সংক্ষিপ্তভাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া প্রয়োজন মনে করছি।
শাহ ওয়ালিউল্লাহ (র.) এর প্রধান কৃতিত্ব ছিল, তিনি ভারতীয় মুসলমানদের মধ্যে আল্লাহর কিতাব ব্যাপকভাবে প্রচার ও প্রসার করেছিলেন। তিনি সর্বপ্রথম পবিত্র কুরআনের ফার্সি অনুবাদ করে কালামে ইলাহিকে জনসাধারণের উপলব্ধির দ্বারপ্রান্তে নিয়ে আসেন। পরবর্তীতে তার পুত্রদের দ্বারা কৃত উর্দু অনুবাদ উপমহাদেশের কোণায় কোণায় কুরআনের দাওয়াত ছড়িয়ে দিয়েছিল। একইসাথে তিনি শায়খ আবদুল হক দেহলভী (র.) এর হাতে প্রোথিত ইলমে হাদীসের বীজকে সযত্নে লালন করে সুবিশাল মহীরুহে পরিণত করেছিলেন। মুয়াত্তা ও মিশকাতের মতো বিশ্বখ্যাত হাদীসের কিতাবের ব্যাখ্যা রচনা করার মাধ্যমে উপমহাদেশে ইলমুল হাদীস অধ্যয়নকে তিনি স্থায়িত্ব এনে দিয়েছিলেন। শাহ ওয়ালিউল্লাহ (র.) তুলনামূলক ফিকহের মধ্যে সমন্বয় সাধন করেছিলেন। তিনি হানাফি ও শাফিঈ মাযহাবের মধ্যকার দূরত্বকে সুশৃঙ্খলভাবে নিরসনের প্রচেষ্টা চালিয়েছেন এবং মুজতাহিদ ইমামদের মতপার্থক্যের কারণসমূহ ব্যাখ্যা করেছেন। যুগের প্রয়োজনে ইমামদের উসূলের ওপর ভিত্তি করে ইজতিহাদের তথা গবেষণার রুদ্ধ দরজাকে তিনি পুনরায় উন্মুক্ত করেছেন।

শাহ ওয়ালিউল্লাহ (র.) বুঝতে পেরেছিলেন যে, ইসলাম প্রতিষ্ঠা ও বাতিলের মুকাবিলা করার জন্য জ্ঞানভিত্তিক প্রজ্ঞাপূর্ণ ঈমানের বিকল্প নেই। এজন্য তিনি তার লেখনিতে ঈমানের শাখা-প্রশাখা এবং ইসলামী শরীআতের হিকমত (Purpose And Objectives) খুলে খুলে বর্ণনা করেছেন। তার ‘হুজ্জাতুল্লাহিল বালিগাহ’ এমন এক অদ্বিতীয় রচনা, যার উদাহরণ পুরো ইসলামের ইতিহাসে খুঁজে পাওয়া যাবে না। তাসাওউফের জগতেও শাহ ওয়ালিউল্লাহ এক বিস্ময়কর নাম। পিতার কাছেই তিনি তাসাউফের দীক্ষা পেয়েছিলেন। তাসাউফের তাত্ত্বিক জটিলতাকে তিনি সহজবোধ্য করেছেন, মুসলিম মননে আল্লাহর মারিফাতের নীর সিঞ্চন করেছেন, আত্মিক পরিশুদ্ধতাকে মুসলিম পরিচয় গঠনের পাথেয় বানিয়ে হাজির করেছেন। সর্বোপরি ইমাম গাযালী ও ইমাম আহমদ সিরহিন্দীর পথ ধরে কুরআন-সুন্নাহ’র আলোকে তাসাওউফকে দ্বীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে উপস্থাপন করার সমুদয় কৃতিত্ব শাহ ওয়ালিউল্লাহ (র.) এর, অন্তত উপমহাদেশের বুকে। এছাড়াও তিনি একটি তথা ‘সমন্বিত মুসলিম মানস’ (Comprehensive Muslim Mindset) গঠন করার লক্ষ্যে ইসলামের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক দিকসমূহ সূচারুরূপে ফুটিয়ে তুলেছিলেন। কালের গহ্বরে হারিয়ে যাওয়া ইসলামী খিলাফতের স্বপ্নকে যুগের উপযোগী সংস্করণে পুনরায় হাজির করে শাহ ওয়ালিউল্লাহ (র.) পরবর্তীদের জন্য দ্বীনী খিদমতের পথকে সুগম করে গেছেন।

বালাকোট যুদ্ধের ভূমিকায় শাহ ওয়ালিউল্লাহ দেহলভী (র.) এর কৃতিত্ব
আলোচনা করার উদ্দেশ্য ছিল এই যে, বালাকোট থেকে শুরু করে আজকের যুগ পর্যন্ত এ উপমহাদেশে প্রকৃতপক্ষে ইসলামের যত খিদমাত হয়েছে, সবই শাহ ওয়ালিউল্লাহ (র.) এর সাদাকাহ জারিয়াহ। বালাকোটের মহাবীর, ইসলামী আন্দোলনের সিপাহসালার, আমীরুল মুমিনীন সায়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলভী (র.) সরাসরি শাহ ওয়ালিউল্লাহ (র.) এর রূহানী সন্তান বললে অত্যুক্তি হবে না। সায়্যিদ আহমদ (র.) কখনও ‘আমীরুল মুমিনীন’ হতে পারতেন না, যদি তার পেছনে ইমামুল হিন্দ শাহ ওয়ালিউল্লাহ (র.) এর ইলমি ও তাজদীদি খিদমাতের ভর না থাকত।

★নব উদ্যমের সূচনা-
শাহ ওয়ালিউল্লাহ (র.) এর সন্তানরা একনিষ্ঠভাবে পিতার খিদমাত সামনে এগিয়ে নিয়ে চলছিলেন। একই সময় ভারতের বিভিন্ন কোণায় মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছিল ইসলাম-বিধ্বংসী সর্পকুল। সম্রাট জাহাঙ্গীরের অনুমতি নিয়ে বহু আগে থেকে উপমহাদেশের সমুদ্রতটে ব্যবসা করছিল ইংরেজ বেনিয়ারা। কিন্তু কেবল ব্যবসার নিয়ত কখনও তাদের ছিল না। তাদের চোখ ছিল ভারতের সিংহাসনে। সম্রাট আওরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর থেকে ক্ষয়িষ্ণু মোঘল রাজদরবার চলছিল এক প্রকার দান-দক্ষিণা নিয়ে। ইংরেজদের বাড়ন্ত শক্তিকে মুকাবিলা করার সামর্থ মোঘলদের ছিল না। ওদিকে মহারাষ্ট্রের কট্টরপন্থী হিন্দু রাজা ছত্রপতি শিবাজী মুসলমানদের হাত থেকে ভারতের ক্ষমতা দখল করার চেষ্টায় বহুবার ব্যর্থ হয়েছিল। তার বংশধররাও মোঘলদের ক্ষয়িষ্ণু শক্তিবলয়ে বারবার আঘাত হানছিল। এমনকি আঠারো শতকের মাঝামাঝি সময়ে মারাঠা সেনাপতি সদাশিব রাও-এর বিশাল বাহিনী ক্ষণিকের জন্য দিল্লী দখল করে ফেলেছিল। ভারতের কোনো মুসলিম রাজা বা নবাবের শক্তি ছিল না মারাঠাদেরকে আটকানোর। তখন শাহ ওয়ালিউল্লাহ পত্র লিখে আফগান শাসক আহমদ শাহ আবদালিকে ভারত আক্রমণ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। ১৭৬১ সালে পানিপথের ৩য় যুদ্ধে আবদালির মুসলিম বাহিনীর হাতে মারাঠা বাহিনী পরাজিত না হলে তখনই ভারতের বুকে মুসলমানদের গণকবর রচিত হয়ে যেত। এছাড়াও উত্তর-পশ্চিম ভারতের পাঞ্জাব ছিল শিখদের হাতে, যারা ছিল কট্টর মুসলিম-বিদ্বেষী এবং মারাঠাদের সহায়ক। ত্রিমুখী শত্রুর সামনে দা


বিভাগ : ইসলামী জীবন


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম
মসজিদে পরে এসে ঘাড় ডিঙিয়ে সামনের কাতারে যাওয়া জায়েজ নেই
দুনিয়া ও আখেরাতের জন্য সুন্দর জীবন এবং কৃতজ্ঞতাবোধ
যুগে যুগে জুলুম ও জালিমের পরিণতি
সালাম ইসলামী সম্ভাষণ রীতির এক উৎকৃষ্ট উদাহরণ
আরও

আরও পড়ুন

যশোরে একই সঙ্গে দুই প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ জাহিদুল

যশোরে একই সঙ্গে দুই প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ জাহিদুল

ইমনের সেঞ্চুরির পরও এগিয়ে খুলনা

ইমনের সেঞ্চুরির পরও এগিয়ে খুলনা

টিয়ারশেল-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে সরানো হলো প্রথম আলোর সামনে অবস্থানকারীদের

টিয়ারশেল-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে সরানো হলো প্রথম আলোর সামনে অবস্থানকারীদের

নাইমের ১৮০, মেট্রোর বড় সংগ্রহ

নাইমের ১৮০, মেট্রোর বড় সংগ্রহ

রাজার বোলিংয়ে অলআউট বরিশাল

রাজার বোলিংয়ে অলআউট বরিশাল

দেশের টাকা পাচার করে হাসিনা ও তাঁর দোসররা দেশকে দেউলিয়া করে গেছে পাচারকৃত টাকা উদ্ধারে কাজ করতে হবে -মাওলানা ইমতিয়াজ আলম

দেশের টাকা পাচার করে হাসিনা ও তাঁর দোসররা দেশকে দেউলিয়া করে গেছে পাচারকৃত টাকা উদ্ধারে কাজ করতে হবে -মাওলানা ইমতিয়াজ আলম

এসডিজি কার্যক্রমে যুক্ত হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের ‘থ্রি জিরো তত্ত্ব’

এসডিজি কার্যক্রমে যুক্ত হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের ‘থ্রি জিরো তত্ত্ব’

বিএনপি’র প্রতিনিধি দলের সাথে ঢাকায় নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রামিস সেনের বৈঠক

বিএনপি’র প্রতিনিধি দলের সাথে ঢাকায় নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রামিস সেনের বৈঠক

৫ বছর পর আয়োজিত হতে যাচ্ছে আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৪

৫ বছর পর আয়োজিত হতে যাচ্ছে আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৪

থিতু হয়েও ইনিংস লম্বা করতে পারলেন না শাহাদাত

থিতু হয়েও ইনিংস লম্বা করতে পারলেন না শাহাদাত

গণ-অভ্যুত্থানে ঢাবি ভিসির ভূমিকা কী ছিল? জানতে চান ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

গণ-অভ্যুত্থানে ঢাবি ভিসির ভূমিকা কী ছিল? জানতে চান ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

নির্বাচন কমিশনের প্রধান কাজ হওয়া উচিত অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সাধারণ জনগণের আস্থা অর্জন করা : রিজভী

নির্বাচন কমিশনের প্রধান কাজ হওয়া উচিত অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সাধারণ জনগণের আস্থা অর্জন করা : রিজভী

ইংরেজিতে দক্ষতা অর্জনে দেশে এলো অ্যাপ ‘পারলো’

ইংরেজিতে দক্ষতা অর্জনে দেশে এলো অ্যাপ ‘পারলো’

সীমান্তর লক্ষ্য এসএ গেমসের হ্যাটট্রিক স্বর্ণ জয়

সীমান্তর লক্ষ্য এসএ গেমসের হ্যাটট্রিক স্বর্ণ জয়

বিপিএলের প্রথম দিনই মাঠে নামছে বসুন্ধরা-মোহামেডান

বিপিএলের প্রথম দিনই মাঠে নামছে বসুন্ধরা-মোহামেডান

নির্বাচিত সরকারই দেশকে পুনর্গঠন করতে পারে : তারেক রহমান

নির্বাচিত সরকারই দেশকে পুনর্গঠন করতে পারে : তারেক রহমান

লক্ষ্মীপুরে ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ৫০ জন

লক্ষ্মীপুরে ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ৫০ জন

১৫ দিন রিমান্ড শেষে কারাগারে আব্দুর রাজ্জাক

১৫ দিন রিমান্ড শেষে কারাগারে আব্দুর রাজ্জাক

পাকিস্তানকে উড়িয়ে দিল জিম্বাবুয়ে

পাকিস্তানকে উড়িয়ে দিল জিম্বাবুয়ে

মানিকগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় সিকিউরিটি গার্ড নিহত

মানিকগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় সিকিউরিটি গার্ড নিহত